Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Gorakhnath: গোরক্ষনাথ মন্দির হামলাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত আব্বাসি! মৃত্যুদণ্ডের সাজা এনআইএ কোর্টের

    Gorakhnath: গোরক্ষনাথ মন্দির হামলাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত আব্বাসি! মৃত্যুদণ্ডের সাজা এনআইএ কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষনাথ মন্দিরের হামলার ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত আহমেদ মুর্তজা আব্বাসিকে মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত৷ সোমবার লখনউয়ের বিশেষ এনআইএ কোর্ট এই রায় দিয়েছে৷ ৬০ দিনের শুনানি চলার পর এই সাজা দেওয়া হয়েছে আব্বাসিকে৷ শনিবারই এই মামলায় ওই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। গত বছর এপ্রিলে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষনাথ মন্দিরে মোতায়েন নিরাপত্তারক্ষীদের লক্ষ্য করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছিল মুর্তজা। এর পর তাকে আজ মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হল।

    কী ঘটেছিল?

    গত বছরের ৩ এপ্রিল গোরক্ষনাথ মন্দিরে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করে আব্বাসি। বাধা দেওয়ায় নিরাপত্তারক্ষীদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করে ওই ব্যক্তি। এর জেরে গুরুতর জখম হন দু’জন পুলিশ কর্মী। পরে অবশ্য তাকে নিরাপত্তারক্ষীরা ধরে ফেলেন। আব্বাসিকে গ্রেফতারের পর ঘটনার তদন্ত শুরু করে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা। এরপর তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২১ ধারা ও ৩০৭ নং ধারায় মামলা রুজু হয়েছিল৷ ১২১ ধারার অধীনেই আজ তার মৃত্যুদণ্ডের সাজা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আব্বাসিকে জেরা করে জঙ্গি সংগঠন আইএস-এর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের কথা জানা যায়। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল আইন-শৃঙ্খলা প্রশান কুমারের দাবি, জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর সঙ্গে যোগ ছিল মুর্তজার। আব্বাসি আইএসের জন্য লড়াই করতে শপথ নিয়েছিল এবং জঙ্গি সংগঠনের সমর্থকদের আর্থিক সহায়তাও করেছিল। প্রশান কুমারের দাবি, সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্যই মুর্তজা হামলা চালিয়েছিল।

    আহমেদ মুর্তজা আব্বাসি

    মু্র্তজা গোরক্ষপুরের সিভিল লাইন এলাকার বাসিন্দা। পেশায় সে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। ২০১৫ সালে আইআইটি মুম্বই থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাশ করে সে। এর পর দু’টি সংস্থায় কাজও করেছিল। মুর্তজার পরিবারের দাবি, ২০১৭ সালে তাঁর মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। তার পর অনেক চিকিৎসক তাঁর চিকিৎসা করেছেন। এই কারণে তাঁর দাম্পত্য জীবনেও সমস্যা দেখা গিয়েছিল। তার পর স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদও হয়ে যায় মুর্তজার। এরপর গত বছরে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষনাথ মন্দিরে নিযুক্ত নিরাপত্তা কর্মীদের উপর হামলার পর এপ্রিলে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আর আজ তাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Andhra Pradesh: অন্ধ্রের নতুন রাজধানী বিশাখাপত্তনম! দিল্লিতে ইঙ্গিত মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির

    Andhra Pradesh: অন্ধ্রের নতুন রাজধানী বিশাখাপত্তনম! দিল্লিতে ইঙ্গিত মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশের নতুন রাজধানী হচ্ছে বিশাখাপত্তনম। আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও রাজধানী হিসেবে সেই বিশাখাপত্তনমকেই বেছে নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডি (Andhra New Capital)। দিল্লিতে  ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক অ্যালায়েন্সের সভায় মঙ্গলবার এই ঘোষণা করেন তিনি৷ এদিন জগন বলেন, “আজ আপনাদের বিশাখাপত্তনমে আমন্ত্রণ জানাতে এসেছি, যা কিনা আগামী দিনে আমাদের রাজধানী হতে চলেছে।” ঠিক কবে তিনি বিশাখাপত্তনমে সরে যাচ্ছেন, তা যদিও নির্দিষ্ট করে জানাননি জগন। তবে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই রাজধানীতে স্থানান্তরণ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন।

    শহরকে সাজানোর পরিকল্পনা

    উপকূলবর্তী ওই শহরকে ঢেলে সাজানোর কথাও ঘোষণা করেন জগন মোহন। তিনি বলেন,”আগামী ৩-৪ মার্চ বিশাখাপত্তনমে একটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। সেখানে আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।” বর্তমানে অন্ধ্র প্রদেশের রাজধানী অমরাবতী। সেই অমরাবতী আদৌ রাজধানী থাকবে কিনা তা নিয়ে মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টে। অন্ধ্র হাইকোর্ট অমরাবতীকেই রাজধানী করার ব্যাপারে রায় দিয়েছে। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা উঠেছে সর্বোচ্চ আদালতে। তার মধ্যেই রাজ্যের রাজধানী বিশাখাপত্তনমে করার ঘোষণা করলেন জগন রেড্ডি।

    আরও পড়ুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি  

    জগনের যুক্তি

    নয় বছর আগে অখণ্ড অন্ধ্রপ্রদেশ ভাগ হওয়ার পর বিভাজিত রাজ্যের রাজধানী করা হয়েছিল অমরাবতীকে। কিন্তু গত ৩ বছরে দুবার রাজ্যের রাজধানী বিশাখাপত্তনমে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন জগন মোহন রেড্ডি। কিন্তু দুবারই আদালতে মামলার কারণে তাঁকে পিছিয়ে আসতে হয়। কিন্তু এবার শোনা যাচ্ছে রাজ্যের আধিকারীকদের বিশাখাপত্তনমে দফতর খোলার জায়গা দেখাতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জগনের যুক্তি, রাজ্যের মানুষ চাইলে রাজধানী হিসেবে বিশাখাপত্তনম, চেন্নাই ও হায়দ্রাবাদের সঙ্গে একমাত্র পাল্লা দিতে পারবে। উপকুলবর্তী বিশাখাপত্তনম বরাবর অন্ধ্রের অর্থনীতিকে মজবুত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, বলে মনে করেন তিনি। আগেও বিশাখাপত্তনম থেকে কাজকর্ম সামলেছেন জগনমোহন রেড্ডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Adani: ক্ষতির মুখে আদানি গোষ্ঠী, তিন দিনেই হাওয়া ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা

    Adani: ক্ষতির মুখে আদানি গোষ্ঠী, তিন দিনেই হাওয়া ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়সড় আর্থিক ক্ষতির মুখে গৌতম আদানির সংস্থা (Adani)। আদানি গ্রুপকে নিয়ে হিনডেনবার্গ রিসার্চের একটি চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট সামনে এসেছে। রিপোর্ট প্রকাশের পরই  সংস্থাটির অধীন তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারমূল্য তিন দিনে প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ডলার কমেছে। 

    ফোর্বসের তালিকায় বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় গৌতম আদানি (Adani) তিন থেকে আটে নেমে এসেছেন। এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে গত সপ্তাহে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে নিউইয়্ররকের শর্ট–সেলার হিনডেনবার্গ। এই রিপোর্টে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে ‘কর্পোরেট জগতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জালিয়াতির’‌ অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া আদানি গ্রুপের ঋণের পরিমাণ ও তাদের ট্যাক্স হেভেন ব্যবহার নিয়েও এই রিপোর্টে কিছু বিশেষ তথ্য দেওয়া হয়েছে।   

    রবিবার এক বিবৃতি জারি করে আদানি (Adani) গ্রুপ হিনডেনবার্গের বিরুদ্ধে ভারত ও তার প্রতিষ্ঠানের ওপর আক্রমণের অভিযোগ এনেছে। প্রায় ৪০০ পৃষ্ঠার বিবৃতিতে আদানি  গ্রুপ জানায়, স্থানীয় আইন মেনেই সবকিছু করেছে সংস্থা। আইন অনুযায়ী যেসব তথ্য প্রকাশ করার, তা করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি  

    এরপরেই আদানি (Adani) গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আদানি ট্রান্সমিশন ও আদানি টোটাল গ্যাসের শেয়ারমূল্য সোমবার ২০ শতাংশ পড়ে যায়। এছাড়া আদানি গ্রিন এনার্জির শেয়ারের মূল্য ১৬ শতাংশ কমেছে।

    ‘লাইভ মিন্ট’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুধু সোমবারই আদানি গ্রুপের ছ’টি শেয়ারে ১.৫৩ লক্ষ কোটি টাকা খোয়া গিয়েছে। শুধুমাত্র একটি শেয়ারই ওপরের দিকে উঠেছে।

    এক নজরে কোন শেয়ারের কত পতন?

    • আদামি উইলমার: সোমবার বিএসইতে (বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ) পাঁচ শতাংশ পতনের মুখে পড়েছে। প্রতিটি শেয়ারের দাম পড়ছে ৪৯১.৪৫ টাকা। 
    • আদানি টোটাল গ্যাস: সোমবার বিএসইতে ২০ শতাংশ (প্রতিটি শেয়ারের দাম ৫৮৬.৯ টাকা) পতনের মুখে পড়েছে আদানি টোটাল গ্যাস। আপাতত প্রতিটি শেয়ারের দাম পড়ছে ২,৩৪৭.৬৫ টাকা।
    • আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড: আজ বিএসইতে ১৯.৯৯ শতাংশ পতনের মুখে পড়েছে আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড। আজ বাজার বন্ধের সময় প্রতিটি শেয়ারের দাম ঠেকেছে ১,১৮৭.৭ টাকা। আজই ৫২ সপ্তাহের সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গিয়েছিল।
    • আদানি ট্রান্সমিশন: সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ১৪.৯১ শতাংশ পতন হয়েছে। সকালের দিকে তো ৫২ সপ্তাহের সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গিয়েছিল (প্রতিটি শেয়ারের দাম ১,৬০৭.৮ টাকা)। তারপর কিছুটা উত্থান হয়ে প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ১,৭১০.১ টাকা।
    • আদানি পাওয়ার: আজ পাঁচ শতাংশ কমে গিয়েছে আদানি পাওয়ারের শেয়ারের দাম। আপাতত প্রতিটি শেয়ারের দাম ঠেকেছে ২৩৫.৬৫ টাকায়।
    • আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনস লিমিটেডের শেয়ার: শেয়ার বাজারে আদানি গ্রুপের রক্তক্ষরণের মধ্যে দিনের শুরুতে কিছুটা আশার আলো দেখিয়েছিল আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনস লিমিটেডের শেয়ার। ছুঁয়ে ফেলেছিল আপার সার্কিট। কিন্তু বাজার বন্ধের সময় সেটিও ‘লাল’ জোনে চলে গিয়েছে। ০.২৯ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৫৯৬.৮৫ টাকা।
    • আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার: আদানি গ্রুপের দুর্দশার মধ্যে একমাত্র মুখরক্ষা করেছে আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার। প্রতিটি শেয়ারের দাম ৪.২১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২,৮৭৮.৫ টাকা। একটা সময় ‘আপার সার্কিট’ ছুঁলে ফেলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Draupadi Murmu: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    Draupadi Murmu: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সার্জিক্যাল স্ট্রাইক থেকে সন্ত্রাসবাদ দমনে কড়া পদক্ষেপ, লাইন অফ কন্ট্রোল থেকে লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল, ৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল, এসব কাজ করে আমার সরকার পরিচিত হয়েছে নির্ভীক সরকার হিসেবে। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনের শুরুতে সংসদে ভাষণ দিতে গিয়ে এ কথাই বললেন রাষ্ট্রপতি (President) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। গোটা বিশ্ব ভারতের (India) দিকে তাকিয়ে রয়েছে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য এমন এক ভারত তৈরি করা যেখানে মানুষ প্রকৃত অর্থেই আত্মনির্ভর হবেন।

    রাষ্ট্রপতি উবাচ…

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, আজ দেশে একটি স্থায়ী, নির্ভীক সরকার রয়েছে। যা বড় স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে সহায়ক। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ, তিন তালাক রদের মতো সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে রাষ্ট্রপতি বলেন, আমার সরকার বড় সিদ্ধান্ত নিতে অকারণ কালক্ষেপ করেনি। তিনি বলেন, সব চেয়ে বড় বদল এসেছে প্রতিটি ভারতীয়ের মানসিকতায়। তাঁরা আজ আত্মবিশ্বাসে টগবগ করে ফুটছেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, এই কারণেই ভারত সম্পর্কে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যায়নও বদলে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান ভারত আত্মবিশ্বাসী। দেশকে এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখে সারা বিশ্ব। আন্তর্জাতিক সমস্যার সমাধানও করছে ভারত। তিনি বলেন, নির্ভয় ও শক্তিশালী সরকারের হাত ধরেই নতুন স্বপ্ন দেখছে ভারত। সমস্যা মেটাতে শর্টকার্ট নয়, স্থায়ী সমাধান করেছে এই সরকার।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    রাষ্ট্রপতি বলেন, কোভিডের সময় সারা বিশ্ব যেখানে সংকটের মধ্যে পড়েছে কিন্তু ভারত এই সমস্যার মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্রের মধ্যেও দেশবাসীর হাতে ২৭ লক্ষ কোটি টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে, যেন অতিমারির সময় তাঁদের খাদ্য সংকটে পড়তে না হয়। তিনি (Draupadi Murmu) বলেন, সম্পূর্ণ দুর্নীতিমুক্তভাবে গোটা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে এই সরকার দারিদ্রমুক্ত ভারত গড়বে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি। গত ন বছরে একাধিক ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত উঠে এসেছে বলেও জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা গিয়েছে। ওই দেশগুলি নানা সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু আমার সরকার দেশবাসী স্বার্থে এমন সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারত ভাল জায়গায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Rajnath Singh: সীমান্ত সুরক্ষিত, ভয় নেই! সর্বদলীয় বৈঠকে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: সীমান্ত সুরক্ষিত, ভয় নেই! সর্বদলীয় বৈঠকে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংঘর্ষের পর থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সদা সজাগ ভারতীয় সেনা। তাই কোনও ভয়ের কারণ নেই। দেশবাসী নিরাপদ রয়েছে সীমান্ত সুরক্ষিত রয়েছে, বলে জানালেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। বাজেট অধিবেশনের আগে সোমবার সর্বদলীয় বৈঠকে রাজনাথ বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি-পরিকল্পনার জন্য আজ দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত। যার ফলে দেশের মানুষ অনেক শান্তিতে রয়েছেন।”

    আলাপচারিতা

    আগামী বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারি সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হচ্ছে। আগামী বছর, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই নরেন্দ্র মোদি সরকারের পূর্ণাঙ্গ বাজেট। বাজেট অধিবেশন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে এদিন সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। এদিন দুপুর সাড়ে ৩টে নাগাদ সংসদ ভবনেই সর্বদলীয় বৈঠক হয়। বিরোধী দলগুলির প্রতিনিধিরা যেমন বাজেট অধিবেশন নিয়ে তাঁদের প্রত্যাশা প্রকাশ করেন, তেমনই সুষ্ঠুভাবে বৈঠক করার জন্য বিরোধীদের কাছে আবেদন করেন সংসদীয় মন্ত্রী। ২৭ টি রাজনৈতিক দলের মোট ৩৭ জন নেতা যোগ দিয়েছিলেন এদিনের সর্বদল বৈঠকে। 

    আরও পড়ুন:মমতার পাশে নেই কেষ্ট! অনুব্রত-হীন বীরভূমে মুখ বাঁচাতে নয়া কৌশল তৃণমূলের?

    ছিল না কংগ্রেস

    সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সংসদ উপনেতা রাজনাথ সিং, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী, পীযূষ গোয়াল, ভি মুরালিধরন প্রমুখরা। তৃণমূল নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুখেন্দু শেখর রায় সহ প্রমুখ বিরোধী নেতাদের উপস্থিতিতে এদিনের বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু কংগ্রেস থেকে কোনও নেতাই উপস্থিত ছিলেন না বৈঠকে।  ফলে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজনৈতিক মহলে। এদিনের সর্বদলীয় বৈঠকে সমস্ত দল যোগ দিলেও হাজির ছিলেন না মল্লিকার্জুন খাড়্গে, অধীর চৌধুরী সহ কংগ্রেসের কোনও প্রতিনিধি। যদিও এদিনের সর্বদলীয় বৈঠক তাঁরা বয়কট করেননি, রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত জোড়ো আন্দোলন নিয়েই ব্যস্ত,তাই যোগ দেয়নি কংগ্রেস, এমনটাই জানানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

    PFI: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের কোল্লাম জেলায়  আরএসএস (RSS) এবং বিজেপির (BJP) বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে এক ফল বিক্রেতাকে কাজে লাগিয়েছিল অধুনা নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)। শুক্রবার এ খবর জানিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ। ১৭ জানুয়ারি ওই ফলওয়ালাকে গ্রেফতার করেছে   । ধৃতের নাম মহম্মদ সাদিক।

    এনআইএর রিপোর্ট…

    এনআইএর রিপোর্ট অনুসারে, পিএফআইয়ের সদস্যরা পেশায় ফল বিক্রেতা বছর চল্লিশের সাদিককে রিপোর্টার হিসেবে কাজে লাগিয়েছিল। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন নেতারা, যাঁরা পিএফআইয়ের সম্ভাব্য টার্গেট, তাঁদের গতিবিধি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে পিএফআই নেতাদের দেবেন বলে কাজে লাগানো হয়েছিল তাঁকে। সূত্র মারফত খবর পেয়ে ১৭ জানুয়ারি কোল্লাম জেলায় হানা দেন এনআইএর তদন্তকারীরা। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় মহম্মদ সাদিককে। দুই সন্তানের জনক সাদিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। আরও তথ্যের জন্য তাঁকে লাগাতার জেরা করে চলেছেন তদন্তকারীরা।

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার তদন্তকারীরা জেনেছেন, কেবল সাদিক নন, স্থানীয়দের মধ্যে আরও অনেককেই পিএফআই (PFI) নেতারা মৌলবাদে দীক্ষিত করেছিল। তাঁদেরকেই রিপোর্টার হিসেবে কাজে লাগাচ্ছিল তারা। তথ্য সংগ্রহের জন্য তারা বিভিন্নজনকে ভিন্ন ভিন্ন কাজ দিত। জানা গিয়েছে, সাদিক হাইস্কুল ছুট। ২০১২ সালে তিনি একাধিক পিএফআই নেতার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। এর পরেই মৌলবাদের ভাবধারায় দীক্ষিত করা হয় তাঁকে। যেহেতু তিনি ফল বিক্রেতা, তাই আরএসএস এবং বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে বলা হয় তাঁকে। আরএসএস এবং বিজেপির কারা ওই এলাকার বিভিন্ন অনু্ষ্ঠানে আসছেন কিংবা আসবেন, তাঁদের সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করতেই বলা হয়েছিল তাঁকে। ১৭ তারিখ গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সাদিকের বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত হয় ডিজিটাল ডিভাইস এবং অন্যান্য নথিপত্র।

    এনআইএ জানিয়েছে, এলাকায় বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব লাগানোর ছক কষেছিল পিএফআইয়ের (PFI) কর্মীরা। তারা তরুণদের বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনে নাম লেখানোর জন্য উৎসাহিতও করত। এর মধ্যে লস্কর-ই-তইবা, ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং সিরিয়ার মতো সংগঠনও রয়েছে। এই সংগঠনগুলি ভারতে ইসলামিক আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা করেছিল। সেই কারণেই তারা সন্ত্রাসমূলক নানা কাজ করছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NIA: ছত্তিশগড়ে ফেরার মাওবাদী নেত্রীকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    NIA: ছত্তিশগড়ে ফেরার মাওবাদী নেত্রীকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী দমনে আবারও সাফল্য পেল কেন্দ্রীয় সরকার। ফেরার এক মাওবাদী নেত্রীকে গ্রেফতার করতে সমর্থ হল এনআইএ (NIA)।

    কোথা থেকে গ্রেফতার করা হল ওই নেত্রীকে

    ২০২১ সালে মাওবাদীদের অতর্কিত আক্রমণের মুখে ছত্তিশগড়ের বিজাপুরে মৃত্যু হয়েছিল ২২ জন পুলিশ কর্মীর এবং তার সঙ্গে জখম হয়েছিলেন আরও ৩০ জন। এই হামলার ঘটনাতেই সরাসরি যুক্ত ছিলেন ওই মহিলা বলে জানা যাচ্ছে।

    মাদকাম উঙ্গি আলিয়াস কমলা নামের ওই মহিলা নেত্রীকে গতকাল ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলার ভোপালপাটানাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাওবাদী হামলায় ২২ জন পুলিশকর্মীর মৃত্যুর এই ঘটনায় এফআইআর করা হয়েছিল ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলার তাররেম পুলিশ স্টেশনে। ২০২১ সালে ৫ জুন এই এফআইআর-কে পুনরায় নথিভুক্ত করে এনআইএ (NIA) ।

    এনআইএ (NIA) কী বলছে

     তদন্তের বিষয়ে এনআইএ (NIA) বলে যে, আমাদের কাছে সূত্র মারফত খবর আসে যে এক ফেরার মহিলা মাওবাদী নেত্রী লুকিয়ে রয়েছে বিজাপুর জেলার ভোপালপাটানাম এলাকাতে।

    তৎক্ষণাৎ এনআইএ-র (NIA) একটি বিশেষ প্রশিক্ষিত দল রায়পুর থেকে পৌঁছে যায় ওই নির্দিষ্ট এলাকায়, যেখানে ওই মাওবাদী মহিলা লুকিয়ে ছিলেন। এবং এই মহিলাকে সাফল্যের সঙ্গে ধরতে সক্ষম হয় এনআইএ (NIA)। এরপরেই ওই মহিলাকে এনাআইএ-র (NIA) বিশেষ আদালতে তোলা হয়।

    মাওবাদী দমনে বড় সাফল্য মোদি সরকারের  

    প্রসঙ্গত মাওবাদী দমনে মোদি সরকারের এই সাফল্য গত ১০ বছর ধরেই চলছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৩ সালে ১০ টি রাজ্যের ৭৬ টি জেলার ৩৩০ টি থানাতে মাওবাদীদের প্রভাব ছিল এবং ২০২১ সালে দেখা যাচ্ছে যে মাওবাদীদের প্রভাব রয়েছে ৮ টি রাজ্যের ৪৬ টি জেলায় ১৫১ টি থানাতে। গত ১০ বছরে মাওবাদী হিংসা ৫৫ শতাংশ কমেছে এবং মাওবাদীদের হাতে সাধারণ মানুষের হত্যার ঘটনা ৬৩ শতাংশ কমেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর মাঝ সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে হয়েছিল সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (Sanghai Cooperation Organization) ২২তম সামিট। চলতি বছর আয়োজক দেশ ভারত। এবার সামিট হবে গোয়ায়। চিন (China), পাকিস্তান (Pakistan), রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। পরে এই সংগঠনে যোগ দিয়েছে ইরান। মে মাসে গোয়ায় হবে এবারের সামিট। এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার কিরগিজস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এসসিও। অতিমারির কারণে এর পরের দুবার এসসিও সামিট হয়েছিল ভার্চুয়ালি। সমরখন্দে এসসিও সামিটে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এসসিও হল ৮টি এশিয় রাষ্ট্রের সম্মিলিত জোট, যা মূলত আঞ্চলিক উন্নয়ন ও সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত।

    এসসিও সামিট…

    গোয়ার এসসিও সামিটে ভারত আমন্ত্রণ জানিয়েছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীকে। সামিটে (Sanghai Cooperation Organization) মুখোমুখি হবেন ভারত ও পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীরা। সম্মেলন চিন সহ নটি দেশেরই প্রতিনিধি থাকার কথা। তবে চিনের বিদেশমন্ত্রী কুইন গ্যাং এবং পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির উপস্থিতি তাৎপর্যপূর্ণ। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকেও। যদিও এঁদের দুজনের কেউ একজন সামিটে উপস্থিত হন তাহলে সেটা হবে এক দশক পরে পাকিস্তানের কোনও নেতার ভারতে আগমন। তবে ভুট্টো সামিটে যোগ দেবেন কিনা, তা এখনও নিশ্চিত করা হয়নি পাকিস্তানের তরফে।

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    প্রসঙ্গত, ভারতের তরফে যেদিন পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তার ঠিক একদিন আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ভারতের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, ভুট্টোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে ভারত পরিচয় দিল উদারতার। কারণ কিছুদিন আগেই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অসভ্য বলে আখ্যা দিয়েছিলেন পাক বিদেশমন্ত্রী। গত মাসেই মুম্বইয়ে হয়েছিল এসসিও (Sanghai Cooperation Organization) ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি পাকিস্তান। এসসিওর সব দেশ এন্ট্রি পাঠালেও, পাকিস্তান তা করেনি। তাই গোয়া সামিটে তারা যোগ দেবে কিনা, সে ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত নয় ওয়াকিবহাল মহল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেস (Congress) ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি (Anil Antony)। আজ, বুধবার কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন তিনি। এর আগে অনিল অ্যান্টনি বলেছিলেন, বিবিসির (BBC) মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করবে।

    নরেন্দ্র মোদি…

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে সংবাদ সংস্থা বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য। মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির (BBC) তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় সেজন্য বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের আর এক সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    বিদেশের এই প্রতিবাদের পাশাপাশি দেশেও শুরু হয়েছে সমালোচনা। ঘটনার প্রতিবাদে কংগ্রেস ছাড়লেন একে অ্যান্টনির ছেলে অনিল। পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, গতকালের ঘটনা বিবেচনা করে আমি বিশ্বাস করি যে কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া আমার পক্ষে উপযুক্ত…আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, বিশেষ করে কেরালা রাজ্য নেতৃত্ব ও ডঃ শশী থারুরকে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, বিজেপির সঙ্গে সমস্ত মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, বিবিসি (BBC) ও প্রাক্তন ব্রিটিশ বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে যেভাবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তা দেশের পক্ষে ক্ষতিকর এবং এই ধরণের পদক্ষেপ দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করতে পারে। অনিল বলেন, যারা ব্রিটিশ চ্যানেল ও ব্রিটেনের প্রাক্তন বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে সমর্থন করে এবং মেনে চলে তারা দেশের পক্ষে বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করতে চলেছে। কারণ ২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধের পিছনে ছিল জ্যাক স্ট্রে। তিনি বলেন, বিজেপির সঙ্গে বড় মত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমি মনে করি এটি আমাদের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ণ করবে। বিবিসির এই তথ্যচিত্র দেখানোর সিদ্ধান্তকে দেশদ্রোহিতা আখ্যা দিয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Delhi Earthquake: ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লির মাটি, কাঁপল উত্তরাখণ্ডও

    Delhi Earthquake: ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লির মাটি, কাঁপল উত্তরাখণ্ডও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্পে (Delhi Earthquake) কেঁপে উঠল দিল্লি-সহ উত্তরভারতের বেশ কিছু এলাকা। উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে কম্পন অনুভূত হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুন, পিথোরাগড় ও আলমোড়াও আজ দুপুরের ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে। কম্পন এতটাই জোড়ালো ছিল যে অনেকেই ভয়ে বাড়ি এবং অফিসের বাইরে বেরিয়ে আসেন। প্রায় ২৫ সেকেন্ড অনুভূত হয় কম্পন। এখনও অবধি ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর আসেনি।   

    ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির মতে, মঙ্গলবার দুপুর ২.২৮ মিনিটে ভূমিকম্প (Delhi Earthquake) হয়েছিল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৮। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল নেপালের ভূপৃষ্ট থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে।

     


      

    সম্প্রতি বার বার কেঁপেছে ভারত 

    এর আগে ৫ জানুয়ারিও দিল্লি-এনসিআরে বেশ জোড়ালো ভূমিকম্প (Delhi Earthquake) অনুভূত হয়েছিল। সেই সময় জম্মু-কাশ্মীরও কেঁপে ওঠে। তখন ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৫.৯। সেই সময় ভূমিকম্পের উৎস ছিল আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ অঞ্চল।   

    বছরের প্রথম দিনেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প (Delhi Earthquake) অনুভূত হয়েছিল। পয়লা জানুয়ারি রাত ১১টা ২৮ মিনিটে, মেঘালয়ের নংপোহে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৩.২। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল নংপোহ ভূমি থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে। এর আগে বছরের শেষে ২৭-২৮ ডিসম্বর রাতে আড়াই ঘণ্টার মধ্যে উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশী থেকে নেপাল পর্যন্ত বেশ কয়েকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। প্রথম কম্পন অনুভূত হয় নেপালের বাগলুং জেলায়। এরপর দ্বিতীয় কম্পন অনুভূত হয় খুঙ্গার আশেপাশে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৩।

    আরও পড়ুন: যখন বিশ্বজুড়ে চলছে ছাঁটাই, তখনই স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জোম্যাটোর     

    প্রসঙ্গত, ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (BIS) ভূমিকম্পের (Delhi Earthquake) ভিত্তিতে গোটা দেশকে পাঁচটি অঞ্চলে ভাগ করেছে। দেশের ৫৯ শতাংশই ভূমিকম্পের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। পঞ্চম জোনটি ভূমিকম্পের জন্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং সক্রিয় হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই জোনের রাজ্য এবং অঞ্চলগুলিতে ধ্বংসের সম্ভাবনা সর্বাধিক। পঞ্চম জোনের মধ্যে রয়েছে দেশের ১১ শতাংশ। চতুর্থ জোনে রয়েছে ১৮ শতাংশ। তৃতীয় ও দ্বিতীয় জোনে ৩০ শতাংশ। এর মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকি প্রবণ হল চতুর্থ ও পঞ্চম জোনের এলাকাগুলি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share