Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • China Spy Ship: ভারত মহাসাগরে ফের চিনা গুপ্তচর জাহাজ, কারণ জানেন?  

    China Spy Ship: ভারত মহাসাগরে ফের চিনা গুপ্তচর জাহাজ, কারণ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও গুপ্তচর (China Spy Ship) জাহাজ পাঠাল শি জিন পিংয়ের দেশ। বর্তমানে ভারত মহাসাগরে রয়েছে চিনের ওই গুপ্তচর জাহাজ। পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে ভারত (India)। ভারতীয় নৌবাহিনী এ ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে। নজর রাখছে জাহাজটির ওপরও।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Ministry) সূত্রে খবর, ভারত মহাসাগরে চিন যে গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship) মোতায়েন করেছে, সেটি ভারতের জলসীমার অনেক দূরে। তবুও নিরাপত্তার খাতিরে ড্রাগনের দেশের ওই গুপ্তচর জাহাজটির ওপর কড়া নজর রাখছে ভারত। মানববিহীন এরিয়াল ভেহিক্যাল দিয়েই চালানো হচ্ছে নজরদারি।

    অগাস্ট মাসেই একটি চিনা গুপ্তচর (China Spy Ship) জাহাজ নোঙর করেছিল শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে। এরই কিছু দিন আগে চিনের ওই জাহাজটি রওনা দিয়েছিল শ্রীলঙ্কার দিকে। তখনই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল আমেরিকাও। জাহাজটি যাতে হাম্বানটোটা বন্দরে নোঙর না করে, সেজন্য শি জিন পিংয়ের দেশকে আবেদন করেছিল শ্রীলঙ্কাও। সেসব কানে না তুলেই শ্রীলঙ্কা অভিমুখে যাত্রা করতে শুরু করে ইউয়ান ওয়াং-৫ নামের ওই জাহাজটি।

    জানা গিয়েছে, ওই গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship) চিনের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু জাহাজটি শি জিন পিংয়ের দেশের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়, তাই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। নয়াদিল্লির আশঙ্কা, অত্যাধুনিক এই জাহাজের মাধ্যমে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার ওপর নজরদারি চালাতে পারে ড্রাগনের দেশ। ভারতের এই আপত্তির পরে পরেই শ্রীলঙ্কার তরফেও চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাদের বন্দরে ওই জাহাজ যেন নোঙর না করে। তার পরেও জাহাজ আসে হাম্বানটোটায়। কয়েকদিন পরে শ্রীলঙ্কার বন্দর ছাড়ে জাহাজটি।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা ছেড়ে গেল চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, হাঁফ ছাড়ল ভারতও

    সূত্রের খবর, বর্তমানে বালি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে চিনের এই নয়া গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship)। এটি এমন এক সময় ভারত মহাসাগরে পৌঁছেছে, যখন ভারত একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার নোটিশ জারি করেছে। প্রসঙ্গত, ভারত ১০-১১ নভেম্বরের মধ্যে ওড়িশা উপকূলে আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে নিক্ষেপ করতে পারে ক্ষেপণাস্ত্রটি। ক্ষেপণাস্ত্রটির পাল্লা ২২০০ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mukhtar Ansari: আর্থিক তছরুপ মামলায় উত্তর প্রদেশে ইডির হাতে গ্রেফতার মুখতার আনসারির ছেলে   

    Mukhtar Ansari: আর্থিক তছরুপ মামলায় উত্তর প্রদেশে ইডির হাতে গ্রেফতার মুখতার আনসারির ছেলে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ইডির (ED) হাতে গ্রেফতার উত্তর প্রদেশের আব্বাস আনসারি (Abbas Ansari)। তিনি সুহেলদেব ভারতীয় সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক। মউ কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। তাঁর আরও একটি পরিচয় রয়েছে। সেটি হল, তিনি গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া মুখতার আনসারির (Mukhtar Ansari) ছেলে। শনিবার আব্বাসকে গ্রেফতারির খবর জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই সংস্থার আধিকারিকরা জানান, আর্থিক তছরুপের মামলায় (Money Laundering Case) গ্রেফতার করা হয়েছে মুখতারের ছেলেকে।

    ইডির আধিকারিকরা জানান, বছর তিরিশের আব্বাসকে গ্রেফতার করার আগে দীর্ঘক্ষণ ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজের ফেডারেল এজেন্সির অফিসে জেরা করা হয় তাঁকে। পরে গ্রেফতার করা হয় মউয়ের বিধায়ককে। তাঁরা জানান, আর্থিক তছরুপের মামলায় তাঁর বাবা (Mukhtar Ansari) এবং পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছিল। সেই সূত্রেই গ্রেফতার করা হয়েছে আব্বাসকে। জানা গিয়েছে, মুখতার আনসারির সাতটি স্থাবর সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছে ইডি। যার মূল্য ১.৪৮ কোটি টাকা।

    মুখতার আনসারি (Mukhtar Ansari) বর্তমানে উত্তর প্রদেশেরই বান্দা জেলে বন্দি। তিনি পাঁচ বারের বিধায়ক ছিলেন। গতবছর এই মামলায় তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। কেবল তাঁকেই জেরা নয়, চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা তাঁর দাদা এবং বহুজন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ আফজল আনসারির দিল্লির বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন। গাজিপুর, মোহম্মদাবাদ, মউ এবং লখনউতেও হানা দিয়েছিল ইডির তদন্তকারী দল। মুখতারের (Mukhtar Ansari) বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের একাধিক অভিযোগ দায়ের হয় উত্তর প্রদেশ পুলিশের কাছে। এছাড়াও দুটি অভিযোগ দায়ের হয় বিকাশ কনসট্রাকশান নামে একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে। এই কোম্পানিটি চালান মুখতারের স্ত্রী, দুই শ্যালক এবং অন্যরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘সব বলে এসেছি…’’, ইডি-র সামনে কোন কোন সত্যের খোলসা করলেন কেষ্ট-কন্যা?

    মুখতার আনসারির (Mukhtar Ansari) বিচার চলছে সাতটি মামলায়। এর মধ্যে রয়েছে উত্তর প্রদেশে খুন এবং খুনের চেষ্টার অভিযোগও। অগাস্ট মাসেই গাজিপুর জেলা প্রশাসন তাঁর দুটি জমি বাজেয়াপ্ত করেছে। এর আনুমানিক মূল্য ৬ কোটি টাকারও বেশি। পুলিশের দাবি, অবৈধভাবে রোজগারের টাকায় কেনা হয়েছিল ওই দুটি জমি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Tripura Murder: হাড়হিম করা কাণ্ড! মা-বোন-দাদু সহ চারজনকে কুপিয়ে খুন নবম শ্রেণির ছাত্রের, কারণটা কী?

    Tripura Murder: হাড়হিম করা কাণ্ড! মা-বোন-দাদু সহ চারজনকে কুপিয়ে খুন নবম শ্রেণির ছাত্রের, কারণটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গা শিউরে ওঠার মত ঘটনা (Tripura Murder)। মা, বোন, দাদু সহ চারজনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল এক নাবালকের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, নাবালকটি নবম শ্রেণির ছাত্র। গতকাল, রবিবার ঘটনাটি ত্রিপুরার ধলাই জেলায় ঘটেছে। খুন করার সময় আশেপাশের যাতে কেউ টের না পায় তাই তারস্বরে সাউন্ড সিস্টেম বাজিয়ে রেখে দিয়েছিল। শুধুমাত্র খুন নয়, খুনের পর মৃতদেহ লুকিয়ে রাখার জন্য বাড়ির পাশে গর্তও খুঁড়েছিল। কিন্তু শেষপর্যন্ত পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। এই ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    এক নবম শ্রেণির ছাত্র কীভাবে এমন নৃশংস খুন (Tripura Murder) করতে পারে তা শুনেই সবাই শিউরে উঠছেন। এরপরেই তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। জানা গিয়েছে, ছেলেটি মোবাইল গেমে এতটাই আসক্ত হয়ে পড়েছিল যে, নিজের মা, বোন কে খুন করতে একবারও হাত কাঁপেনি। মোবাইল গেম খেলার জন্য চাহিদা মতো টাকা দিতে রাজি ছিল না তার বাবা-মা৷ আর তারই ক্ষোভে এমন হাড় হিম করা কাণ্ড ঘটিয়েছে ছেলেটি। 

    আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষা ও চাকরিক্ষেত্রে আর্থিক অনগ্রসরদের ১০ শতাংশ সংরক্ষণ বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, মোবাইল গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছিল অভিযুক্ত নাবালক৷ মাঝে মধ্যেই বাবা-মায়ের থেকে গেম খেলার জন্য টাকা চাইত সে৷ তা নিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে অশান্তিও বাঁধত তার৷ সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রথমে মাথার পিছনে ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে তারপর তিনজনকে কুপিয়ে খুন করে সে৷ ওই কিশোর যখন এই কাণ্ড ঘটাচ্ছে তখনই জল খাওয়ার জন্য তাদের বাড়িতে আসেন এক প্রতিবেশী৷ তখন তাঁকেও একই ভাবে ওই কিশোর খুন করে বলে অভিযোগ উঠেছে। খুনের পর বাড়ির পাশেই মৃতদেহ লোপাট করতে বিশাল গর্তও খুঁড়েছিল। আর এই খবর জানাজানি হতেই এলাকা ঘিরে ফেলে পুলিশ। পরে তার চেষ্টা সফল হয়নি ও গতকাল গভীর রাতেই গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ এসে বাড়ির মধ্যে থেকে একজনের দেহ উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলে এসে নমুনা সংগ্রহ করে ফরেন্সিক দল। পুলিশ সূত্রে খবর, আজই অভিযুক্তকে আদালতে পেশ করবে পুলিশ৷

  • Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর হিমাচল প্রদেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দুই রাজ্য থেকে বিজেপির (BJP) দুই হেভিওয়েট রাজনীতিবিদের ছোড়া তিরে ফের একবার বিদ্ধ হল কংগ্রেস (Congress)। কংগ্রেসকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, কে আপনাদের বিশ্বাস করবে? আর গুজরাটের জনসভায় মোদি বলেন, গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে বিভাজনকারী শক্তি। শিয়রে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে নভেম্বরের ১২ তারিখে। আর মোদির গুজরাটে নির্বাচন হবে ডিসেম্বরে, দু দফায়। সেই কারণে ওই দুই রাজ্যে রবিবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছেন বিজেপির দুই ‘মাথা’।

    এদিন কাংরার নগ্রোটার এক জনসভায় শাহ বলেন, আসতে আসতে দেখলাম কংগ্রেসের এক প্রার্থী ইস্তেহারে দেওয়া ১০ দফা গ্যারেন্টি লিখে রেখেছেন। তিনি বলেন, যাঁদের কোনও রেকর্ড রয়েছে, তাঁদের গ্যারেন্টি দেওয়া মানায়। কে আপনাদের দেওয়া গ্যারেন্টি বিশ্বাস করবে? কেন্দ্রে সোনিয়া-মনমোহন সিংয়ের সরকার ছিল। ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছিল তাঁদের আমলে। আর আজ তাঁরা হিমাচল প্রদেশের সরল মানুষকে গ্যারেন্টি দিচ্ছেন? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের আমলে কত দুর্নীতি হয়েছে, তা গুণে শেষ করা যাবে না। আর বিজেপির আমলে দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া কঠিন। তিনি বলেন, এই হচ্ছে দুই দলের চরিত্র। বিজেপি এমনভাবে দেশ শাসন করছে যে মানুষকে উন্নয়নের কথা বলতে হয় না।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    শাহ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ উচিত ছিল কি না? জওহরলাল নেহরুর ভুল কংগ্রেস লালন পালন করে গিয়েছে ৬৫ বছর ধরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংবিধান সংশোধন করে রদ করেছেন ৩৭০ এবং ৩৫/এ ধারা। এদিকে, এদিন গুজরাটের ভালসাদের এক জনসভায় ভাষণ দেন মোদি। কংগ্রেসের নাম না করে তিনি বলেন, যেসব শক্তি ঘৃণা ছড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে, গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চাইছে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তারা গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে। এই নির্বাচনেও তাদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হবে না।  এদিন তিনি নয়া স্লোগানও রচনা করেন। বলেন, এই গুজরাট আমি বানিয়েছি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। এবারও মোদি (PM Modi) ম্যাজিক কাজে লাগাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। নিজ রাজ্য পুনর্জয়ে সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। গুজরাটে বিজেপির (BJP) জয় অনায়াস। তবে তিলার্ধ ফাঁকও রাখতে চায় না মোদি-অমিত শাহের (Amit Shah) দল। তাই ফের গুজরাট গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার ভালসাদে রোড শো করেন মোদি। সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ বিজেপির অন্য নেতারা।

    এদিন মোদিকে (PM Modi) এক ঝলক চোখের দেখা দেখতে রাস্তার দু পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার দিকে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে হাতজোড় করেছিলেন মোদি। উপস্থিত দর্শকের উদ্দেশে হাতও নাড়তে দেখা গিয়েছে তাঁকে। রোড শো শেষে বিকেল তিনটে নাগাদ ভালসাদের কাপরাদা গ্রামে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির এই জনসভায়ও ছিল ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এদিন সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ফের বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    কাপরাদার জনসভায় বক্তৃতা শেষ করে মোদি (PM Modi) রওনা দেন ভানভাগরের দিকে। সেখানে সন্ধে ৬টা নাগাদ একটি গণবিবাহের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। এই অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাপা নি পারি’। যেসব কন্যার বাবা নেই, এমন ৫৫২জনের বিয়ে দেওয়া হবে ওই আসরে। ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে নিজের রাজ্যে গেলেও, ভোট ঘোষণার পর এই প্রথম মোদি (PM Modi) গিয়েছেন গুজরাটে। ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর ৫ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে প্রথম দফায় হবে ৮৯টি আসনের ভোট। দ্বিতীয় দফায় হবে ৯৩টি আসনের নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ডিসেম্বরের ৮ তারিখে। এবার গুজরাট নির্বাচনে বিজেপির কাছে কংগ্রেস (Congress) তেমন কোনও ফ্যক্টর না হলেও, গুজরাট জয়ে ঝাঁপিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি (AAP)। তবে গুজরাটের রাজনীতিতে তারা আদৌ ছাপ ফেলতে পারবে কিনা, তা বলবে সময়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় রাজ্যের সাতটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (Bye Elections) হয়েছিল বৃহস্পতিবার। রবিরার সকাল আটটায় শুরু হয় ফল গণনা। এদিন বেলা আড়াইটা পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সাতটি আসনের মধ্যে বিজেপি (BJP) জয়ী হয়েছে চারটিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছে লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)। একটি আসনের রাশ গিয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) হাতে। কংগ্রেসের (Congress) ঝুলি এখনও শূন্য।  

    বৃহস্পতিবার যে রাজ্যগুলিতে ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এই ছয় রাজ্যের যে আসনগুলিতে এদিন ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগর। বিহারের দুটি আসন মোকামা এবং গোপালগঞ্জেও হয়েছে উপনির্বাচন। যে সাতটি আসনের ভোট গণনা চলছে, তার মধ্যে বিজেপির দখলে ছিল তিনটি। কংগ্রেসের দখলে ছিল দুটি আসন। শিবসেনা এবং আরজেডির হাতে ছিল একটি করে আসনের রশি।

    এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, বিহারের গোপালগঞ্জে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থী। হরিয়ানার আনন্দপুরেও জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রানাথ কেন্দ্রেও জয়ী হয়েছে মোদি-অমিত শাহের দল। আদমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন বিজেপির ভব্যা বিষ্ণোই। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের জয়প্রকাশকে প্রায় ১৬ হাজার ভোটে হারিয়েছেন তিনি। গত ৬৮ বছর ধরে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে আসছে বিষ্ণোই পরিবারই। একটি আসনে জয়ী হয়েছেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর প্রার্থী রুটুজা লাটকে। আন্ধেরি পূর্ব কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    এদিকে, বিহারের মোকামা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন আরজেডি প্রার্থী নীলিমা দেবী। এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তাঁর স্বামী অনন্ত সিং। অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত হওয়ায় বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে যায় তাঁর।  উপনির্বাচনে লালু প্রসাদ যাদবের দল ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করে তাঁর স্ত্রী নীলিমাকে। এই কেন্দ্রের রাশ গিয়েছে নীলিমার হাতেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Liquor Smuggling: দরজায় লুকোনো সারি সারি বোতল! মদ চোরাচালান করতে গিয়ে ধৃত ২

    Liquor Smuggling: দরজায় লুকোনো সারি সারি বোতল! মদ চোরাচালান করতে গিয়ে ধৃত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুরাপ্রেমীদের কতই না কাণ্ড! মদ চোরাচালানের ঘটনা কতই না শোনা গিয়েছে। তবে এবারের ঘটনাটি একেবারেই আলাদা। পুলিশ সূত্রে খবর, গাড়িতে করে ছ’টি কাঠের দরজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। রাস্তায় পুলিশের তল্লাশি অভিযানের সময় সেই কাঠের দরজাগুলি নাড়াচাড়া করতেই আকাশ থেকে পড়লেন পুলিশরা। দরজাগুলো ভালো করে তল্লাশি করতে গিয়ে দেখলেন, দরজায় সারি সারি ভাবে লুকিয়ে রাখা হয়েছে মদের বোতল। তবে এক-দুটো নয়, এক সঙ্গে ২ হাজারেরও বেশি মদের বোতল সেই দরজাগুলোতে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির রোহিণী এলাকায়।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার দিল্লি থেকে বিহারের উদ্দেশে প্রায় ২ হাজার ১১২ টি মদের বোতল পাচার করা হচ্ছিল। আর চোরাচালান করার ক্ষেত্রে এক অভিনব পথ বেছে নিয়েছে পাচারকারীরা। তবে তাতেও কোনও রেহাই পাওয়া গেল না। অবশেষে ধরা পড়ল পুলিশের হাতে। মদের বোতলগুলি কাঠের দরজার গায়ে এমন ভাবে লাগানো ছিল, যা দেখে সহজে কেউ বুঝতেই পারবেন না যে, কাঠের দরজার আড়ালে লুকিয়ে মদের বোতল পাচার করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ৫০% নয়, ৪৫% নম্বর থাকলেই বসা যাবে প্রাইমারি টেটে, নয়া ঘোষণা পর্ষদের

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আউটার নর্থ ডিস্ট্রিক্ট পুলিশ মদ চোরাচালানের অভিযোগে দুই ব্যক্তি- রোশন রাই এবং সর্বজিৎ সিং-কে গ্রেফতার করেছে ও যেই টেম্পো গাড়ি করে মদ পাচার করা হচ্ছিল তা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে৷ পুলিশ জানিয়েছে, সেই গাড়ি দিল্লি থেকে বিহারে যাওয়ার পথে পুলিশের একটি দল রোহিণীর কাছে গাড়িটিকে আটকে দেয় ও তল্লাশি চালিয়ে বোতলগুলি জব্দ করে এবং অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে।  

    আরও জানা গিয়েছে, বোতলগুলিকে বের করে আনতে পুলিশদের ছেনি ও হাতুড়ি ব্যবহার করতে হয়েছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “বোতলগুলো এত চতুরভাবে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল যে, একজন সাধারণ মানুষ কখনই সন্দেহ করবে না যে অবৈধ কিছু চলছে।” এরপর অভিযুক্তরা এই মদ চোরাচালানের ঘটনা স্বীকার করেছে ও পুলিশ জানিয়েছে এই নিয়ে তদন্ত চালানো হচ্ছে।

  • Missionary School: ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগান দেওয়ায় শাস্তি পড়ুয়াকে, স্কুলে বিক্ষোভ 

    Missionary School: ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগান দেওয়ায় শাস্তি পড়ুয়াকে, স্কুলে বিক্ষোভ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ বলতে স্কুলে প্রার্থনার পরে ভারত মাতা কী জয় (bharat mata ki jai) স্লোগান দেওয়া। তার জেরে মিশনারি স্কুলের (Missionary School) এক পড়ুয়াকে শাস্তি হয়েছে বলে অভিযোগ। মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) গুণা জেলার খ্রিস্ট সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুলের ওই ঘটনায় চাঞ্চল্য। ঘটনাটি ঘটেছিল বুধবার। যদিও প্রকাশ্যে আসে বৃহস্পতিবার, পরিবার এবং কয়েকটি সামাজিক সংগঠন স্কুল চত্বরে বিক্ষোভ দেখানের পর।

    মিশনারি স্কুলের (Missionary School) যে ছাত্রকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে, তার নাম শিবাংশ জৈন। সে বলে, জাতীয় সঙ্গীতের পর আমি ভারত মাতা কী জয় স্লোগান দিই। সেটা শুনে জাস্টিন স্যার আমার কাছে আসেন। তিনি আমাকে প্রার্থনার লাইন থেকে বেরিয়ে আসতে বলেন এবং বলেন, কী বলছ তুমি? যাও, ফাদারের কাছে যাও। ওই ছাত্র বলে, এর পরেই আমাদের হিন্দি শিক্ষক আসেন এবং আমাকে ক্লাস টিচারের সঙ্গে দেখা করতে বলেন। যখন আমি ক্লাস টিচারের সঙ্গে দেখা করি, তখন তিনি বলেন, এই স্লোগান আমার তোলা উচিত ঘরে। শিবাংশ বলে, এর পর আমি ক্লাসে যাই। লাল বাড়ির ভাইস ক্যাপটেন মনোনীত হয়েছে আমার এক সহপাঠী। তার উল্লেখ করে আমার ক্লাস টিচার জাসমিনা খাতুন বলেন, এক ছাত্র ক্লাসকে গর্বিত করছে আর আমি ক্লাসের বদনাম করছি। এর পর ওই শিক্ষিকা আমাকে চার পিরিয়ড মাটিতে বসিয়ে ক্লাস করান।

    আরও পড়ুন: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    শিবাংশের মা বলেন, বাড়ি ফিরে ছেলে আমার নিজেকে একটি ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখে। খাবার না খেয়ে ঘরে পড়ে পড়ে কাঁদতে থাকে। অনেক অনুরোধ করার পরে দোর খোলে। পুরো ঘটনাটি খুলে বলে। আমি ওর বাবাকে সব জানাই। যদিও ঘটনার পরে ওই মিশনারি স্কুল (Missionary School) কর্তৃপক্ষ সার্কুলার জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে এমন ঘটনা ঘটবে না। জাতীয় সঙ্গীতের পর ভারত মাতা কী জয় স্লোগান দেওয়া চলবে। গুণার এডিএম বীরেন্দ্র সিং বাঘেল বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। শীঘ্রই দায়ের করা হবে এফআইআর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election) ঘোষণা হতেই প্রার্থী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি (BJP)। বৃহস্পতিবার রাজ্য সদর দফতরে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পুরুষোত্তম রুপালা এবং মনশুখ মাণ্ডব্য, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি এবং দলের অন্যান্য প্রবীণ নেতারা। রাজ্যের ১৩ জেলার ৪৭টি আসনে তিন-চারজনের সম্ভাব্য একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এই জেলাগুলির মধ্যে রয়েছে আরাবল্লী, সবরকান্থা, মহিষাগর, বানাসকান্থা, সুরেন্দ্রনগর, পোরবন্দর, দাং, ভালসাদ, তাপি, নর্মদা, মরবি এবং রাজকোট।

    আজ, শুক্রবারও ফের বৈঠকে বসেছে গুজরাট (Gujarat) বিজেপি। এদিন ১৫টি জেলার ৫৮ আসনে একই রকমভাবে প্যানেল তৈরি হবে। এই জেলাগুলি সৌরাষ্ট্র রিজিয়নের। সূত্রের খবর, দু দিনের বৈঠকে যে প্রার্থীর প্যানেল তৈরি হবে, সেটা পাঠানো হবে জাতীয় পার্লামেন্টারি বোর্ডে। এই বোর্ডে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, গুজরাটের ইনচার্জ ভূপেন্দ্র যাদব, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ প্রমুখ। রাজ্যের বৈঠক থেকে পাঠানো নামের তালিকা বিবেচনা করবে পার্লামেন্টারি কমিটি। পর্যবেক্ষকদের পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তিতেই ১৮২টি আসনে চূড়ান্ত করা হবে প্রার্থীর নাম। সূত্রের খবর, রাজ্যে যে দু দিনের বৈঠক হয়েছে, সেখানে প্রতিটি আসনের জন্য একজন করে মহিলা প্রার্থীর নাম চাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    ভোটের (Gujarat Election) দিন ঘোষণা হতেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। তার প্রমাণ এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে বৈঠক। সূত্রের খবর, ৫০টি আসনে প্রার্থীর নামের তালিকায় সবুজ সংকেত দিয়েছে কংগ্রেসও। তবে তারা বিজেপির তালিকা প্রকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। গেরুয়া শিবির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেই, তারাও করবে। এদিকে, ইতিমধ্যেই ১১৮ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে আপ। কংগ্রেস এবং আপ লড়াইয়ের ময়দানে থাকলেও, রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপির জয় হবে অনায়াস। এর অন্যতম কারণ হার্দিক প্যাটেল। গত জুন মাসে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক। তিনি প্যাটেল সম্প্রদায়ের তরুণ মুখ। গুজরাটবাসীর ১২ থেকে ১৪ ভোটার প্যাটেল সম্প্রদায়ের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার সিংহভাগই যাবে পদ্ম-ঝুলিতে। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির জয় হবে অনায়াস। অন্যদিকে, চলতি মাসের শেষের দিকে গুজরাট যেতে পারেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। ভোট প্রচারেই আসার কথা তাঁর।

    মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করল আম আদমি পার্টি

    তার দলের হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দৌড়ে কে থাকবেন, সেই নাম ঘোষণা করলেন আম আদমি পার্টি শীর্ষ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। শুক্রবারই এই ঘোষণা করে তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হতে চলেছেন দলের জাতীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসুদন গাদভি। আপের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • UP Gang Rape: ঘুষ নেওয়ার জের! ডিএসপি থেকে সাব-ইন্সপেক্টর বানিয়ে শাস্তি দিল যোগী সরকার

    UP Gang Rape: ঘুষ নেওয়ার জের! ডিএসপি থেকে সাব-ইন্সপেক্টর বানিয়ে শাস্তি দিল যোগী সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক বড় পদক্ষেপ নিলেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। উত্তরপ্রদেশের এক পুলিশ আধিকারিককে ঘুষ নেওয়ার অপরাধে তার পদের অবনতি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এক ধর্ষণের মামলাকে ভেস্তে দেওয়ার জন্য তিনি প্রায় ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই যোগী সরকার তাকে পদ অবনতি করিয়ে সাব-ইন্সপেক্টর করলেন। ১ নভেম্বর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে ট্যুইট করে এই ঘোষণা করা হয়।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ডিএসপি বিদ্যা কিশোর শর্মা রামপুরে কর্মরত ছিলেন। সেখানেই ঘুষ নেওয়ার দায়ে অভিযুক্ত হন। আর এই ঘুষ নেওয়ার ব্যাপারটি প্রমাণিত হওয়ার পরেই উত্তরপ্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কঠিন পদক্ষেপ নেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, বিদ্যা কিশোর শর্মার চাকরি জীবন শুরু হয় একজন কন্সস্টেবল হিসাবেই। ধীরে ধীরে পদোন্নতি করতে করতে আজ ডিএসপি পদে বসেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    আসল ঘটনাটি কী? বছর খানেক আগে বিদ্যা কিশোর শর্মার উপর দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ উঠে আসে। এছাড়াও একজন মহিলা অভিযোগ করেছিলেন যে একজন সাব-ইন্সপেক্টর রামবীর যাদব এবং একজন হাসপাতালের ম্যানেজার বিনোদ যাদব সহ দু’জন পুরুষ তাঁকে গণধর্ষণ করেছিল। এবং পুলিশ ঘুষ নেওয়ার পরেই কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এমনকি তার টাকার ব্যাগ নেওয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ধর্ষণ কাণ্ডে কোনও পদক্ষেপ যাতে না নেওয়া হয় তার জন্য শর্মার ব্যাগে ৫ লক্ষ টাকা ছিল বলে অভিযোগ। পরে মুখ্যমন্ত্রীর আদেশে একটি তদন্তকারী কমিটি তৈরি হয়। তদন্তের রিপোর্টে বলা হয় ওই মহিলার অভিযোগ সত্য এবং ঘুষ নেওয়ার অপরাধে শাস্তি দিল যোগী সরকার। ইতিমধ্যেই ২ অভিযুক্তর নামে এফআইআর দায়ের করা হয় ও সাসপেন্ড করা হয়েছে বিদ্যা কিশোর শর্মাকে।

    প্রসঙ্গত, শর্মার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশনে দায়ের করেছিলেন আরটিআই কর্মী দানিশ খান। তিনি সিভিল লাইন কোতোয়ালি এলাকার অন্তর্গত মডেল কলোনির বাসিন্দা। তারপর থেকেই খবরের শিরোনামে রয়েছেন বিদ্যা কিশোর শর্মা। আরও জানা যায়, শর্মা দুই বছর ধরে রামপুর সিও থাকার সময় একই ধরনের বেশ কয়েকটি অপরাধ করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও ২০২১ সালে তার সাসপেন্ড সম্পর্কে ট্যুইট করেছিলেন আর এবারে এই শাস্তি দিলেন।

LinkedIn
Share