Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amazon: চলতি মাসেই ফের কর্মী ছাঁটাই করবে আমাজন, এই দফায় কত জানেন?

    Amazon: চলতি মাসেই ফের কর্মী ছাঁটাই করবে আমাজন, এই দফায় কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরের পর ২০২৩ সালের জানুয়ারি। ফের কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে ই কমার্স সংস্থা আমাজন (Amazon)। এই দফায় ছাঁটাই (Layoff) হবেন ১৮ হাজারেরও বেশি কর্মী। সংস্থার তরফেই একথা ঘোষণা করা হয়েছে। গত বছর বেশ কয়েকটি ত্রৈমাসিকে লোকসানের বহর বেড়েছে আমাজনে। তাই সেবার ছাঁটাই করা হয়েছিল ১০ হাজার কর্মী।

    কর্মী ছাঁটাইয়ের নেপথ্যে…

    কর্মী ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে লোকসানের বহর কমানোর পরিকল্পনা করেছিল এই ই কমার্স সংস্থা। সেবার ছাঁটাই করা হয়েছিল অ্যালেক্সা ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট, রিটেল ডিভিশন এবং হিউম্যান রিসোর্সে। তখনই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, যেসব ইউনিট লোকসানে চলছে, সেসব ইউনিট বন্ধ করে দিয়ে, সেখান থেকে কর্মী সরিয়ে নিয়ে অন্য ইউনিটে নেওয়া হতে পারে। তবে সে পথে না হেঁটে সরাসরি এবার কর্মী ছাঁটাইয়েরই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমাজন।

    আমাজনের (Amazon) তরফে সংস্থার সিইও অ্যান্ডি জেসি বলেন, নভেম্বরে আমরা কর্মী ছাঁটাই করেছিলাম। আবার আমরা একটি খবর শেয়ার করছি। আমরা ১৮ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এর প্রভাব পড়বে বিভিন্ন টিমের ওপর। তিনি বলেন, আমাজন স্টোর এবং পিএক্সটি অর্গানাইজেশন থেকে ছাঁটাই করা হবে সিংহভাগ কর্মীকে। আমাজন কর্তা বলেন, এস টিম এবং আমি নিজেও গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারছি যে, যাঁদের ছাটাই করা হবে, তাঁদের খুব কষ্ট হবে। তা সত্ত্বেও আমরা এই সিদ্ধান্তকে হালকাভাবে নিইনি। তাঁরা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, তাও আমরা আন্ডারএস্টিমেট করিনি। যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, তাঁদের বিষয়টিও আমরা বুঝি।

    আরও পড়ুুন: ‘এমন ঘটনা ঘটলে রেলমন্ত্রক হয়তো অন্য কিছু ভাববে’, বন্দে ভারতে পাথর প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত

    আমাজন কর্তা বলেন, যাঁদের ছাঁটাই করা হচ্ছে, তাঁদের প্যাকেজ দেওয়া হবে। আলাদা একটি পেমেন্টও দেওয়া হবে। ট্রানজিশনাল হেল্থ ইনস্যুরেন্স বেনিফিটও পাবেন তাঁরা। দেওয়া হবে এক্সটার্নাল জব সাপোর্টও। আমাজনের (Amazon) সিইও বলেন, চলতি বছর আমরা রিভিউ করে দেখলাম যে অর্থনীতির অনিশ্চয়তা এবং গত কয়েক বছর ধরে নির্বিচারে কর্মী নিয়োগ সংস্থার স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল হয়নি। সেই কারণেই কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত। এই দফায় যাঁদের ছাঁটাই করা হবে তাঁদের সঙ্গে কিংবা তাঁদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলা শুরু হবে ১৮ জানুয়ারি থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Hydrogen Powered Train: নতুন বছরে রেলমন্ত্রকের উপহার পরিবেশ বান্ধব হাইড্রোজেন ট্রেন

    Hydrogen Powered Train: নতুন বছরে রেলমন্ত্রকের উপহার পরিবেশ বান্ধব হাইড্রোজেন ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের পর এবার নতুন বছরে পরিবেশ বান্ধব হাইড্রোজেন ট্রেন(Hydrogen Train)। ভারতীয় রেলের তরফে দেশবাসীকে ফের আর একটি উপহার দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)।  সম্প্রতি এশিয়ার প্রথম হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন (Hydrogen Train) লঞ্চ করেছে চিন। এটিকে বিশ্বের ‘সবুজতম ট্রেন’ বলা হচ্ছে। রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ভারতেও এই ট্রেন চালু হবে। ভারতের হাইড্রোজেন ট্রেন তৈরি হবে দেশেই। 

    হাইড্রোজেন ট্রেনের বৈশিষ্ট্য

    রেল মন্ত্রক সূত্রে আগেই জানা গিয়েছিল, ২০২৩ সালে হাইড্রোজেন ট্রেনের চাকা গড়াবে। চলতি বছরে হরিয়ানার শোনপত থেকে জিন্দ ৮৯ কিলোমিটারের রুটে প্রথম এই ট্রেন চলবে। রেল মন্ত্রক সূত্রে খবর, হাইড্রোজেন ট্রেন অন্যান্য ট্রেনের মতো বড় হবে না। বগির সংখ্যা হবে বড় জোর ছয় থেকে আটটি। ঘণ্টায় এই ট্রেন দৌড়বে সর্বাধিক ১৪০ কিলোমিটার বেগে। এক্ষেত্রে খরচ বাঁচবে আবার পরিবেশ দূষণ রোধ হবে। সমুদ্রের জল থেকে সহজেই তৈরি করা যাবে হাইড্রোজেন, যার যোগান অফুরন্ত। 

    আরও পড়ুন: মালদার পর এবার নিউ জলপাইগুড়ি! ইটবৃষ্টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে, আতঙ্কে যাত্রীরা

    আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পের অন্তর্গত

    হাইড্রোজেন ট্রেন সম্পর্কে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন,আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পের অধীনে দেশেই তৈরি করা হবে এই ট্রেন। এটি বিদেশ থেকে আমদানি করা হবে না। রেলমন্ত্রী বলেন, “চলতি বছরের ডিসেম্বরে হেরিটেজ রুটগুলিতে হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন চালাব আমরা। এর মাধ্যমে এই রুটগুলির সম্পূর্ণ সবুজায়ন নিশ্চিত করা যাবে।” রেলমন্ত্রক সূত্রে খবর, এই প্রকল্পের কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই হাইড্রোজেন চালিত ট্রেনের একটি প্রোটোটাইপ উত্তর রেলের ওয়ার্কশপে পাঠানো হচ্ছে।  অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, রেলের পূর্ণ বৈদ্যুতিকরণ সম্ভব হচ্ছে না। আর্থিক কারণেই হোক বা অন্যান্য কোনও সমস্যার ফলে। এমন ক্ষেত্রে ডিজেল চালিত লোকোমোটিভ বদলে হাইড্রোজেন চালিত লোকোমোটিভ আনার কথা চিন্তা করা হয়। এটি সস্তা বিকল্প হওয়ার পাশাপাশি দূষণমুক্তও। হাইড্রোজেন ট্রেন রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় পর্যটনমুখী করে চালালে উপকৃত হবেন বহু মানুষ বলে মনে করেছেন রেলকর্তাদের একাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pakistani Hindu: প্রিয়জনদের অস্থি গঙ্গায় ভাসাতে পারবে পাকিস্তানের হিন্দুরা! নয়া নীতি মোদি সরকারের

    Pakistani Hindu: প্রিয়জনদের অস্থি গঙ্গায় ভাসাতে পারবে পাকিস্তানের হিন্দুরা! নয়া নীতি মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে বসবাসকারী হিন্দুদের ইচ্ছাকে স্বাগত জানাল মোদি সরকার। প্রতিবেশী দেশে বসবাসকারী হিন্দুদের অনেকেরই শেষ ইচ্ছা থাকে মৃত্যুর পরে তাঁদের অস্থি যেন গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়া হয়। কিন্তু পাকিস্তান থেকে অস্থি ভারতে আনা সহজ নয়। এই পরিস্থিতিতে  মোদি সরকার জানিয়েছে, পাকিস্তানি হিন্দু পরিবারের সদস্যরা যাতে মৃত ব্যক্তির অস্থি গঙ্গায় ভাসাতে পারে তাই তাঁদের ১০ দিনের ভিসা দেওয়া হবে। মোদি সরকারের এই প্রয়াসে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে পাক হিন্দুরা।

    আগের নিয়ম

    এতদিন পর্যন্ত ভারত সরকারের নীতি ছিল, একজন মৃত পাকিস্তানি হিন্দুর পরিবারের সদস্যকে ভারতে আসার জন্য ভিসা দেওয়া হবে, যদি ভারতে বসবাসকারী তাঁর আত্মীয় কিংবা ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের কেউ তাঁকে স্পনসর করে। এমন পাকিস্তানি হিন্দুর সংখ্যা বেশ কম, যাঁদের আত্মীয় কিংবা ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা ভারতে থাকেন। করাচির সোলজার বাজারের শ্রী পঞ্চমুখী হনুমান মন্দিরের এক সদস্য জানিয়েছেন, মন্দিরে শত শত মানুষের অস্থি রাখা রয়েছে। যাঁরা রেখেছেন, সেইসব পরিবারগুলির আশা এইসব দেহাবশেষ গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়া যাবে। এব্যাপারে দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা চলছিল বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: মালদার পর এবার নিউ জলপাইগুড়ি! ইটবৃষ্টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে, আতঙ্কে যাত্রীরা

    নয়া নিয়ম

    মোদি সরকারের নয়া নীতি অনুসারে,যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনের অস্থি গঙ্গায় বিসর্জন দিতে চান, সেই সব হিন্দু পরিবারগুলি ১০ দিনের জন্য ভারতে আসার ভিসা পাবে। এইসময়ের মধ্যে তাঁদেরকে আচার-রীতি মেনে গঙ্গায় অস্থি বিসর্জন দিতে হবে। ভারতে এসে সোজা উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারে যেতে পারবে ওই পরিবারগুলি এবং ধর্মীয় আচার অনুযায়ী,গঙ্গায় অস্থি বিসর্জন দিতে পারবে। প্রথম পর্বে অন্তত ৪২৬টি পাকিস্তানি হিন্দু পরিবারের সদস্যরা তাঁদের প্রিয়জনের অস্থি হরিদ্বারের গঙ্গায় বিসর্জন দেবেন। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, মৃত্যুর পর অস্থি যদি হরিদ্বারের গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়া হয়, তাহলে তা স্বর্গের পথ পায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bunker: গুজরাট-পাকিস্তান সীমান্তে স্থায়ী বাঙ্কার তৈরি করতে চলেছে ভারত

    Bunker: গুজরাট-পাকিস্তান সীমান্তে স্থায়ী বাঙ্কার তৈরি করতে চলেছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) স্যর ক্রিক ও ‘হারামি নাল্লা’ জলাভূমি সংলগ্ন এলাকায় বাঙ্কার তৈরি করতে চলেছে ভারত। প্রথমবার গুজরাট-পাকিস্তান সীমান্তে স্থায়ীভাবে বাঙ্কার তৈরির কাজ শুরু করা হয়েছে। ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত (India-Pak Border) এলাকায় আটতলা সমান উচতার বাঙ্কার তৈরি হবে বলে জানা গিয়েছে। 

    কঠোর নিরাপত্তা 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, আটটি বহুতল বাঙ্কার নির্মাণের জন্য ৫০ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে। এ এলাকায় প্রায়ই পাকিস্তানি জেলে ও মাছ ধরার নৌকার অনুপ্রবেশ ঘটছে। গুজরাট সীমান্ত এলাকায় একাধিকবার পাক অনুপ্রবেশকারীদের আটক করা হয়েছে ২০২২ সালে। তাই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসাবেই বাঙ্কার তৈরি করা হবে। সরকারী পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২২ সালে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (BSF) গুজরাটের এই এলাকা থেকে ২২ জন পাকিস্তানি জেলেকে গ্রেফতার করেছিল। সেই সঙ্গে ৭৯টি মাছ ধরার নৌকাও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। একই বছরে (২০২২), বিএসএফ ২৫০ কোটি টাকার হেরোইন এবং ২.৪৯ কোটি টাকার চরস উদ্ধার করে। আরব সাগরের তীরে অবস্থিত গুজরাট সীমান্ত ব্যবহার করে একাধিকবার ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেছে পাক জঙ্গিরা। জলপথ ব্যবহার করেই ২৬/১১র জঙ্গি হামলা চালানো হয়েছিল। তাই এবার এখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে চাইছে সেনা।

    আরও পড়ুুন: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

    প্রকল্পের খুঁটিনাটি

    সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ভুজ সেক্টরেই এই বাঙ্কার বানানোর কাজ শুরু করা হবে। চার হাজার বর্গ কিলোমিটারের বেশি জায়গা জুড়ে থাকা স্যর ক্রিক এলাকায় পাঁচটি বাঙ্কার তৈরি করা হবে। ৯০০ বর্গ কিলোমিটার হারামি নাল্লাতেও ৪২ ফুট উঁচু বাঙ্কার বানানো হবে। আটতলা সমান উঁচু এই বাঙ্কারে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম রাখা হবে। যেসমস্ত এলাকা থেকে অনুপ্রবেশ হয়ে থাকে, মূলত সেই অঞ্চলেই নজরদারি চালানোর জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে এই বাঙ্কারে। প্রত্যেক বাঙ্কারে মোট ১৫ জন বিএসএফ জওয়ানের থাকার ব্যবস্থা থাকবে। বিপদসংকুল ক্রিক এলাকায় নজরদারি চালানোর জন্য পায়ে হেঁটেই চলাফেরা করতে হত জওয়ানদের। বিষাক্ত সাপ-সহ নানা বিপদের মধ্যেই কাজ করতে হত। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই অঞ্চল ঘুরে দেখেই বাঙ্কার বানানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন। বিএসএফের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এপ্রিল মাস থেকে সমুদ্র সংলগ্ন এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রবণতা বাড়তে থাকে। তাই মার্চ মাসের মধ্যেই এই বাঙ্কার তৈরির কাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। ইতিমধ্যেই শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য বিএসএফের একটি বিশেষ দল নিযুক্ত করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pakistan Drone: পাঞ্জাব সীমান্তে ১ কেজি মাদক-সহ পাকিস্তানি ড্রোন বাজেয়াপ্ত

    Pakistan Drone: পাঞ্জাব সীমান্তে ১ কেজি মাদক-সহ পাকিস্তানি ড্রোন বাজেয়াপ্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক বছরে ভারতীয় সীমান্তে পাকিস্তানি ড্রোনের (Pakistan Drone) অবৈধ যাতায়াত বেশ কয়েকগুণ বেড়েছে। ফের আরও একবার ভারতীয় ভূখণ্ডে মাদক-ভর্তি পাকিস্তানি ড্রোন বাজেয়াপ্ত করল সীমান্তরক্ষী বাহিনী। ড্রোনটি ভারত-ভূখণ্ডে ভেঙে পড়েছিল। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে ড্রোনটি উদ্ধার করে বিএসএফ। পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর সেক্টরে সীমান্তবর্তী এলাকায় উদ্ধার হয় ড্রোনটি। 

    বিএসএফের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন দুপুরে পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর সেক্টরের কাসওয়াল সীমান্তে একটি ড্রোন (Pakistan Drone) ভেঙে পড়ে। খবর পেয়ে বিএসএফ ড্রোনটি বাজেয়াপ্ত করে। সেই ড্রোনের ভিতর থেকে প্রায় ১ কেজি হেরোইন পাওয়া গিয়েছেউদ্ধার করা হয়। মাদক-সহ ড্রোনটি পাচারের উদ্দেশ্যেই ভারতীয় ভূ-খণ্ডে পাঠানো হয়েছিল বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা। এলাকাটি ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে বিএসএফ।  

    আরও পড়ুন: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র 

    জানা গিয়েছে, গত ৩১ ডিসেম্বর রাত ১০টা নাগাদ কাসওয়াল সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি ড্রোন দেখা যায়। যদিও ড্রোনটি পাকিস্তানের (Pakistan Drone) কিনা, কোথায় যাচ্ছিল তা তখন জানা যায়নি। ড্রোনটি নামানোও যায়নি। তারপর এদিন কাসওয়াসল সীমান্ত থেকে মাদকভর্তি এই ড্রোন উদ্ধার করা হয়। সেদিন যে ড্রোনটি দেখা গিয়েছিল, এটাই সেটা কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। 

    এর আগে গত ডিসেম্বরেই দুবার পাঞ্জাব সীমান্তে দুটি ড্রোন উড়তে দেখা যায়। প্রথম ড্রোনটি গত ৯ ডিসেম্বর গুরুদাসপুর সেক্টরে দেখা গিয়েছিল। পরেরটি ২২ ডিসেম্বর অমৃতসর  সেক্টরে পাক ড্রোন দেখা যায়। বিএসএফ জওয়ানরা দুটি ড্রোনই (Pakistan Drone) গুলি করে নীচে নামায়। নজরদারির উদ্দেশ্যে পাকিস্তান থেকে এই দুটি ড্রোন পাঠানো হয়েছিল বলে বিএসএফ- এর অনুমান। তদন্ত চালানো হচ্ছে।

    বিএসএফ- এর গুলিতে নিহত পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী 

    এদিকে সীমান্তরক্ষীর গুলিতে মৃত্যু হল এক অনুপ্রবেশকারীর। মঙ্গলবার পাঞ্জাবের ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গুরুদাসপুর সেক্টরে ঘটনাটি ঘটেছে। বিএসএফ সূত্রের খবর, এদিন সকাল ৮টা নাগাদ বিএসএফ জওয়ানরা দেখেন, পাকিস্তানের (Pakistan Drone) দিক থেকে এক সশস্ত্র ব্যক্তি ভারতীয় ভূ-খণ্ডে ঢোকার চেষ্টা করছে। তার গতিবিধি লক্ষ্য করে বিএসএফ তাকে সরে যেতে বলে। কিন্তু সে অনুপ্রবেশ করলে জওয়ানরা গুলি চালান। গুলিতে ওই পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএসএফ আধিকারিকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     

     
     
  • Rajouri: উপত্যকা-জুড়ে প্রতিবাদ, রাজৌরিতে হিন্দু-হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু এনআইএ-র

    Rajouri: উপত্যকা-জুড়ে প্রতিবাদ, রাজৌরিতে হিন্দু-হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই রক্তাক্ত ভূস্বর্গ। রবিবার রাতের পর থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরের একই জায়গায় পর পর দুবার সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। যাতে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। সোমবার সকালে জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি (Rajouri) জেলায় এক শক্তিশালী বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় আরও ১ শিশুর। জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন। তাঁদের সকলেই শিশু ও মহিলা। আর রবিবার রাতে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। মাত্র ১২ ঘণ্টার মধ্যে রাজৌরিতে পরপর দুটি জঙ্গি হামলায় নিহতরা সকলেই হিন্দু। আর এই ঘটনায় এবারে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই এনআইএ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এবং সন্ত্রাসী হামলার তদন্ত শুরু করছে। অন্যদিকে জম্মু ও কাশ্মীরের ডিজিপি দিলবাগ সিং এবং এল-জি মনোজ সিনহাও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছেন।

    রাজৌরিতে সন্ত্রাসী হামলার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

    রাজৌরিতে (Rajouri) পর পর দুটি সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ১ জন শিশু সহ পাঁচ জন। আর এর পর থেকেই জম্মু জুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। কাশ্মীরি পণ্ডিত ছাড়াও বিক্ষোভ দেখিয়েছে বজরং দল। রাস্তা অবরোধ করে প্রতিবাদ জানানো তাঁরা। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।  

    ঘটনাস্থলে এনআইএ

    সন্ত্রাসী হামলার পরেই জম্মু ও কাশ্মীরের আপার ডাংরি গ্রামে পৌঁছে গিয়েছে এনআইএ। জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তদন্ত শুরু করেছে এনআই-এর আধিকারিকরা। এছাড়াও মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পৌঁছে গিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের ডিজিপি দিলবাগ সিং এবং এল-জি মনোজ সিনহা।

    আরও পড়ুন: বাংলা সঙ্গীত জগতে নক্ষত্র পতন! চলে গেলেন সুমিত্রা সেন

    কী ঘটেছিল?

    নতুন বছরের প্রথম দিন রবিবার রাতে আপার ডাংরি গ্রামের ৩টি বাড়িতে ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় দুই জঙ্গি। এতে চারজনের মৃত্যু হয় ও আহত হন ৬ জন। বর্তমানে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। এর পর সোমবার সকালেই ফের হামলা চালানো হয়। একটি বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটায় জঙ্গীরা। ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইসের (আইইডি) বিস্ফোরণের ফলেই এক শিশুর মৃত্যু হয়। আর এর প্রতিবাদে সোমবার বিজেপি সহ বেশ কয়েকটি সংগঠন বনধের ডাক দিয়েছে। অন্যদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স যৌথভাবে সন্ত্রাসী হামলার পিছনে দুই ‘সশস্ত্র’ জঙ্গীকে ধরতে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে।

    ঘটনায় শোকপ্রকাশ 

    জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার কার্যালয় ঘোষণা করেছে যে নিহতদের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা ও পরিবারের একজনকে একটি সরকারি চাকরি দেওয়া হবে। আর গুরুতর আহতরা পাবেন এক লক্ষ টাকা।

    আবার সন্ত্রাসী হামলায় শোকপ্রকাশ করেছেন বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুগ। সাংসদ গুলাম আলি খাতানা ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এই ধরনের হামলার উদ্দেশ্য ছিল শান্তি বিঘ্নিত করা। তিনি জানিয়েছেন যে ভারত সরকার জম্মু ও কাশ্মীরে শান্তি পুনরুদ্ধার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে প্রশাসনকে আহতদের ভালো চিকিৎসা করানোর জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

  • GST Collection: ডিসেম্বরের জিএসটি আদায় ১.৫ লক্ষ কোটি, আগের মাসের তুলনায় ২.৫% বেশি

    GST Collection: ডিসেম্বরের জিএসটি আদায় ১.৫ লক্ষ কোটি, আগের মাসের তুলনায় ২.৫% বেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ডিসেম্বরে বাড়ল দেশের জিএসটি আদায় (GST Collection)। নভেম্বরের থেকে প্রায় ২.৫ শতাংশ বেশি। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আগের বছরের তুলনায় জিএসটি আদায় বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৫%। ১.৪৯ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি জিএসটি আদায় হয়েছে ডিসেম্বরে। 

    কী জানিয়েছে কেন্দ্র?  

    কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক জানিয়েছে, ডিসেম্বরে মোট জিএসটি আদায়ের (GST Collection) পরিমাণ ১,৪৯,৫০৭ লক্ষ কোটি টাকা। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় জিএসটি হল ২৬,৭১১ কোটি টাকা, রাজ্যের জিএসটি হল ৩৩,৩৫৭ কোটি টাকা, আইজিএসটি হল ৭৮,৪৩৪ কোটি টাকা (পণ্য আমদানির জন্য সংগৃহীত ৪০,২৬৩ কোটি টাকা-সহ) এবং সেস ১১,০০৫ কোটি টাকা (পণ্য আমদানির জন্য ৮৫০ কোটি টাকা-সহ)। এই নিয়ে পর পর দশ মাস জিএসটি আদায় ১.৪ লক্ষ কোটি টাকার ওপরে। 

    এই আদায়কৃত জিএসটি-র মধ্যে (GST Collection) সিজিএসটির জন্যে ৩৬,৬৬৯ কোটি টাকা এবং এসজিএসটির জন্য ৩১,০৯৪ কোটি টাকা রেগুলার সেটেলমেন্ট হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। এই রেগুলার সেটেলমেন্টের পরে ডিসেম্বর মাসে কেন্দ্র ও রাজ্যের সম্মিলিত জিএসটির পরিমাণ দাড়িয়েছে যথাক্রমে ৬৩,৩৮০ কোটি টাকা এবং ৬৪,৪৫১ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    ২০২১ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পণ্য আমদানির জন্য জিএসটি বাবদ আদায় ৮% এবং অভ্যন্তরীণ লেনদেনের জন্য জিএসটি আদায় (GST Collection) প্রায় ১৮% বেড়েছে। 

    এছাড়া ই-ওয়ে বিলের পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে দেশে ৭.৬ কোটি ই-ওয়ে বিল জেনারেট হয়েছিল। নভেম্বর মাসে তা বেড়ে ৭.৯ কোটি হয়েছে। ২০২২ সালে সবথেকে বেশি জিএসটি আদায় (GST Collection) হয়েছে এপ্রিল মাসে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অক্টোবর। অক্টোবর মাসে জিএসটি বাবদ আদায় হয়েছে ১,৫১,৭১৮ কোটি টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Jammu and Kashmir: রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, রাজৌরিতে ১৮০০ সিআরপিএফ জওয়ান পাঠাচ্ছে কেন্দ্র

    Jammu and Kashmir: রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, রাজৌরিতে ১৮০০ সিআরপিএফ জওয়ান পাঠাচ্ছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের প্রথম দিনই রক্তাক্ত হয়েছে ভূস্বর্গ (Jammu and Kashmir)। হামলা হয়েছে হিন্দু পরিবারের ওপর। পর পর দুটি হামলায় এক শিশু সহ বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। তার জেরে এবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি (Rajouri) জেলায় আরও বেশি সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই রাজৌরিতে ১৮ কোম্পানি সিআরপিএফ (CRPF) জওয়ান পাঠানো হয়েছে।

    জঙ্গি হানা…

    গত দু সপ্তাহের ব্যবধানেও এই জেলায় দু বার জঙ্গি হানা হয়েছে। তার জেরে এলাকায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক। ঘটনার প্রতিবাদে জেলার বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক প্রতিবাদ-বিক্ষোভ হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, জনতার সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে প্রশাসন। জানা গিয়েছে, গত তিন দিন ধরে একশোরও বেশি নিরাপত্তা রক্ষী জঙ্গিদের খোঁজে শুরু করেছে তল্লাশি। এই জঙ্গিরাই রাজৌরি জেলায় হামলা চালিয়েছিল কয়েকটি হিন্দু পরিবারের ওপর। কেবল নিরাপত্তা রক্ষীরাই নয়, সেনা এবং পুলিশও অভিযান চালিয়েছিল যৌথভাবে (Jammu and Kashmir)।

    আরও পড়ুুন: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর নিক্ষেপ! সামনে এল দোষীদের ছবি, জানেন এরা কারা?

    প্রসঙ্গত, রবিবার সন্ধেয় এবং সোমবার সকালে আপার ডাংরি গ্রামে হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। জঙ্গিদের হামলায় দুই শিশু সহ ছ জনের মৃত্যু হয়। জঙ্গিদের হামলায় জখমও হয়েছেন বেশ কয়েকজন। জানা গিয়েছে, রবিবার সশস্ত্র অবস্থায় দুই জঙ্গি হানা দেয় তিনটি বাড়িতে। তার পরেই গুলি চালাতে থাকে নির্বিচারে। গুলিতে জখম হন ছ জন, মৃত্যু হয় চার জনের। পরের দিন ওই গ্রামেই ফের হামলা চালায় জঙ্গিরা। এদিন বিস্ফোরণে জখম হন অন্তত পাঁচজন। মৃত্যু হয় দুই শিশুর।

    রবিবার সন্ধের জঙ্গি হামলায় জড়িতদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। তখনই এক বাড়ির সামনে বিস্ফোরণ ঘটে। এই বাড়িটির সামনে আগে থেকেই বিস্ফোরক পুঁতে রেখেছিল জঙ্গিরা।এই জেলায়ই গত দু সপ্তাহে দুবার জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। ডিসেম্বরের ১৬ তারিখে আর্মি ক্যাম্পের বাইরেও দুজনের মৃত্যু হয়। সূত্রের খবর, কেন্দ্রের তরফে জম্মু-কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসনকে অবিলম্বে জঙ্গিদের হদিশ দিতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে প্রচুর সিআরপিএফ জওয়ানকে টহল দিতে দেখা গিয়েছে। এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে ৭০ ব্যাটেলিয়নের বেশি সিআরপিএফ জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে বলেও খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • UP Madrasa: যোগী রাজ্যে মাদ্রাসার পড়ুয়ারা পড়বে এনসিইআরটি-র সিলেবাস, কবে থেকে জানেন?

    UP Madrasa: যোগী রাজ্যে মাদ্রাসার পড়ুয়ারা পড়বে এনসিইআরটি-র সিলেবাস, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদ্রাসা শিক্ষায় ব্যাপক সংস্কার উত্তর প্রদেশে (UP Madrasa)। এবার থেকে যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যের মাদ্রাসার (Madrasa) পড়ুয়ারা পড়বে এনসিইআরটির (NCERT) সিলেবাস। আগামী মার্চে যে সেশন শুরু হচ্ছে, সেই নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই নয়া সিলেবাসে পড়বে মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরা। মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদের চেয়ারপার্সন ইফতিকার আহমেদ বলেন, ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নতুন সিলেবাসে। তিনি বলেন, এবার থেকে মাদ্রাসার পড়ুয়ারাও অঙ্ক, বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার শিক্ষা পাবে।

    ওয়াকফ বোর্ড…

    গত নভেম্বরে উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে রাজ্যের ১০৩টি মাদ্রাসায়ই এনসিইআরটির সিলেবাস চালু করার। তারা এও জানিয়েছিল, ২০২৩ সালের নয়া শিক্ষাবর্ষ থেকে সব ধর্মের পড়ুয়াদের জন্যই খুলে দেওয়া হবে মাদ্রাসার দ্বার। ইসলামিক স্কুলগুলিতে আধুনিকীকরণের উদ্দেশে চালু করা হবে ইউনিফর্মও। উত্তরাখণ্ড ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান সাদাব শামস সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, মাদ্রাসার পড়ুয়াদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরানোই আমাদের প্রথম কাজ। তিনি বলেন, নতুন বছরে আমরা এটাও চেষ্টা করব যাবে মাদ্রাসাগুলি সিবিএসই কিংবা উত্তরাখণ্ড স্টেট বোর্ডের অনুমোদন পায়।  

    গত সেপ্টেম্বরে উত্তর প্রদেশ সরকার সে রাজ্যের অনুমোদনহীন মাদ্রাসাগুলি (UP Madrasa) সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। এই মাদ্রাসাগুলি কোথা থেকে অর্থ পায়, শিক্ষকের সংখ্যা কত, সিলেবাসই বা কী এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। সেপ্টেম্বরে তথ্য সংগ্রহের কাজ শেষ করার পর উত্তর প্রদেশের ৩০৭টি মাদ্রাসাকে বেআইনি বলে ঘোষণা করে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। অভিযোগ, এই মাদ্রাসাগুলি একাধিক সরকারি বিধি লঙ্ঘন করেছে। এই কারণ দেখিয়েই তাদের বেআইনি ঘোষণা করে উত্তর প্রদেশ সরকার। যে মাদ্রাসাগুলিকে (UP Madrasa) বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ইসলামিক শিক্ষাকেন্দ্র দারুল উল্লামও।

    আরও পড়ুুন: মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বক্তব্যের দায় সর্বদা সরকারের নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    যোগী সরকার যখন মাদ্রাসাগুলি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে, তখন তার ব্যাপক সমালোচনা করতে শুরু করে সে রাজ্যের কয়েকটি মুসলিম গোষ্ঠী। জামাত উলেমা-ই-হিন্দ সরকারের সমীক্ষার সিদ্ধান্তটিকে মাদ্রাসার বদনাম করতে ঈর্ষাকাতর প্রয়াস বলে বর্ণনা করে। যদিও মুসলিমদেরই একাধিক সংগঠনের মতে, এতে আদতে ভালই হবে মাদ্রাসাগুলির (UP Madrasa)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Russian Death in Odisha: ফের আরও এক রুশ নাগরিকের মৃত্যু হল রাশিয়ায়, এবার দেহ মিলল জাহাজে

    Russian Death in Odisha: ফের আরও এক রুশ নাগরিকের মৃত্যু হল রাশিয়ায়, এবার দেহ মিলল জাহাজে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আরও এক রুশ নাগরিকের রহস্য মৃত্যু হল ওড়িশায় (Russian Death in Odisha)। দেহ মিলল জাহাজে। প্রসঙ্গত, গত ১৫ দিনে এই নিয়ে তৃতীয়বার রুশ নাগরিকের দেহ মিলল ওড়িশায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশার জগৎসিংহপুর জেলার পারাদ্বীপ বন্দরে নোঙর করা একটি জাহাজে বিদেশি নাগরিকের দেহ মিলেছে। তাঁর বয়স ৫১ বছর। নাম সের্গেই মিল্যাকভ। ওড়িশা পুলিশ বিষয়টির তদন্ত শুরু করেছে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। পারাদ্বীপ পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান পিএল হরনাধ এ বিষয়ে বলেন, “জাহাজের মাস্টার জানিয়েছেন  জাহাজের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার সের্গেই মিল্যাক্ভের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ‘এমন ঘটনা ঘটলে রেলমন্ত্রক হয়তো অন্য কিছু ভাববে’, বন্দে ভারতে পাথর প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত  

    সের্গেই মিল্যাকভ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পারাদ্বীপ হয়ে মুম্বাইগামী এমবি আলাদনা জাহাজের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার (Russian Death in Odisha) ছিলেন। ভোর চারটের সময় তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পারাদ্বীপ পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান পিএলহরনাধ রুশ নাগরিকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “বিষয়টির তদন্ত করা হচ্ছে।”

    পর পর রুশ নাগরিকের মৃত্যু 

    এর আগে ডিসেম্বর মাসেও, দক্ষিণ ওড়িশার রায়গড়ে এক সাংসদ-সহ দুই রুশ পর্যটকের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। রুশ সাংসদ পাভেল আন্তোনভের ২৪ ডিসেম্বর হোটেলের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়। বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তার দুদিন আগেই হোটেলের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় ৬১ বছর বয়সী ভ্লাদিমির বিদেনভকে (Russian Death in Odisha)। কোটিপতি রুশ সাংসদ পাভেল  আন্তোনভ ছিলেন রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের কড়া সমালোচক। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে রহস্যের গন্ধ পাচ্ছে প্রশাসন। তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সিআইডিকে। 

    সিআইডির এক আধিকারিক জানিয়েছেন, পাভেলের (Russian Death in Odisha) মৃত্যুর তদন্তে সিআইডি ইন্টারপোলের সাহায্য নিতে পারে। বিদেনভের মৃত্যুর পর আধিকারিকরা প্রথমে হোটেলে আসা সাব-ইন্সপেক্টর এসকে সিংকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। এ ছাড়া তিন অ্যাম্বুলেন্স চালককেও জেরা করেছেন সিআইডি আধিকারিকরা। রায়গড়ের পুলিশ সুপারের কাছে মৃত্যুর রিপোর্ট চেয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share