Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • 2025: ২০২৫ সালের ১২ মাসে ৯টি লম্বা সপ্তাহান্তে ছুটি, নতুন বছরের কেমন হবে ক্যালেন্ডার

    2025: ২০২৫ সালের ১২ মাসে ৯টি লম্বা সপ্তাহান্তে ছুটি, নতুন বছরের কেমন হবে ক্যালেন্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যায় বছরের থেকে যেন আসছে নতুন বছরটা আরও ভালো কাটে সেই কামনা করেন সকলেই। আসছে বছর, নতুন বছর যেন আনন্দ এবং খুশিতে কাটে, এই ভাবনা নিয়ে করা হয় উচ্ছ্বাসের বর্ষবরণ। আর মাত্র হাতে কয়েকটা দিন, এরপর আসবে ২০২৫ (2025) সালের ইংরেজি বর্ষ। ১২ মাসের মধ্যে বর্ষার মরসুম বাদ দিলে কীভাবে কখন ঘুরতে যাবেন একবার জেনে নেওয়া প্রয়োজন। ওই বছরে ছুটি (Weekend Holiday) কেমন থাকবে এবং আনন্দ কীভাবে করবেন একবার ক্যালেন্ডার দেখে নিতে পারেন।

    সপ্তাহান্তে থাকছে তিন দিনের ছুটি (2025)

    ২০২৫ সালের নতুন বছরে বর্ষার মাস জুন-জুলাইকে বাদ দিলে বাকি ১০ মাসের মধ্যে ৯ মাসেই থাকছে সপ্তাহান্তে তিন দিনের ছুটি। এই সময়ের মধ্যে ঘুরতে যেতে পারেন যে কোনও জায়গায়। একই ভাবে থাকবে বোনাস ৫ দিনের দুর্গাপুজোর ছুটি (Weekend Holiday)। ষষ্ঠী পড়েছে রবিবার। কাজের ব্যস্ততা এবং অবসরের সুযোগ পেতে নতুন বছরের ক্যালেন্ডারদের দিকে আসুন একবার নজর দিই।

    জানুয়ারি

    জানুয়ারিতে চার দিনের ছুটি নিতে পারেন। ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি। কিন্তু একদিন আগেই ১১ এবং ১২ তারিখ হল শনিবার, রবিবার। আপনার জন্য ১৩ তারিখ ছুটি নিলে একটা ভালো ছুটি (Weekend Holiday) কাটাতে পারবেন।

    ফেব্রুয়ারি

    এই মাসে মোট ৫ দিন ছুটি পেতে পারেন। ২২-২৩ ফেব্রুয়ারি তারিখ হল শনি, রবি এবং ২৬ তারিখ শিবরাত্রি। মাঝে ২৪-২৫ ফেব্রুয়ারি ছুটি নিলেই লম্বা ছুটি হয়ে যাবে।

    মার্চ

    মার্চ মাসে ৩ দিনের ছুটি। দোল ১৪ মার্চ শুক্রবার। ফলে তারপর শনি, রবি ১৫, ১৬ ছুটি। বসন্ত উৎসব ভালোই কাটবে।

    এপ্রিল

    ১৮ এপ্রিল শুক্রবার গুড ফ্রাইডে। এরপর শনি-রবি ছুটি।

    মে

    ১ মে, বৃহস্পতিবার শ্রমিক দিবস। এরপর শুক্রবার ছুটি নিলে পরপর চারদিন ছুটি হয়ে যাবে।

    অগাস্ট

    এই মাসে ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবস। ক্যালেন্ডারে শুক্রবার, শনি-রবি মিলিয়ে দেখলে তিন দিনের ছুটি (Weekend Holiday) মিলে যাবে।

    সেপ্টেম্বর-অক্টোবর

    পুজোর ছুটি ৪ দিন সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী এবং দশমী থাকে। এবার ২৮সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী পড়ছে রবিবার। ১ অক্টোবর নবমী, ২ অক্টোবর দশমী। এরপর ৩ অক্টোবর শুক্রবার ছুটি নিতে পারলে শনি-রবি ছুটি পাওয়া যাবে। তারপর আবার সোমবার ৬ অক্টোবর লক্ষ্মী পুজো। সব মিলিয়ে পুজোতে হবে ৯ দিন ছুটি।

    আরও পড়ুনঃ‘জ্যোতিপ্রিয় রেশন কেলেঙ্কারির রিং মাস্টার, দুর্নীতির গঙ্গাসাগার’, আদালতে দাবি ইডির

    নভেম্বর

    গুরুনানকের জন্মজয়ন্তী ৫ নভেম্বর, বুধবার। সোম ও মঙ্গলবার ছুটি নিলে ৪ দিনের ছুটি পাওয়া যাবে।

    ডিসেম্বর

    ২৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার। চার দিনের ছুটি (Weekend Holiday) পাওয়া যেতে পারে। কারণ ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন পড়েছে বৃহস্পতি বার। মাঝে ২৬ ডিসেম্বর ছুটি পেলে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বছরের শেষ ছুটি পাওয়া যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Phula Soren: শৈশবে মাকে হারিয়েছেন জন্মান্ধ ফুলা সোরেন, এখন ক্রিকেটের অধিনায়িকা, জানুন সাফল্যের কথা

    Phula Soren: শৈশবে মাকে হারিয়েছেন জন্মান্ধ ফুলা সোরেন, এখন ক্রিকেটের অধিনায়িকা, জানুন সাফল্যের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন্মান্ধ তরুণী, ছোট্ট বেলা থেকেই মাকে হারিয়েছেন। সকল প্রতিবন্ধকতাকে (Blind Cricketer) উপেক্ষা করে ক্রিকেট খেলাই ফুলা সরেনকে জীবনের সাফল্যের দিকে নিয়ে গিয়েছে। শারীরিক বাধা মনের জোরকে কোনও দিন থামিয়ে রাখতে পারেনি। আজ তিনি ভারতের অন্ধ ক্রিকেট দলের সহ-অধিনায়িকা। একজন নারী হয়ে কীভাবে জীবনকে সাফল্যের দিকে নিয়ে গিয়েছেন, আসুন জেনে নিই সেই ফুলা সোরেনের (Phula Soren) গল্প কথা।

    খুব অল্প বয়সেই নিজের মাকে হারিয়েছিলেন (Phula Soren)!

    ফুলা সোরেনের (Phula Soren) দৃষ্টিশক্তি ছোট বেলা থেকেই হারিয়ে গিয়েছিল। তাঁর বয়স তখন মাত্র ১৭। ওড়িশার সালাবানি শান্ত গ্রামে একটি অল্পবয়সী মেয়ে ধূলাময় মাঠে দাঁড়িয়ে প্রথমবারের জন্য ক্রিকেট ব্যাট (Blind Cricketer) ধরেছিলেন। বলের ভিতরের শব্দে তাঁর গতিবিধি পরিচালিত হচ্ছিল। নিজের ইন্দ্রিয় দিয়ে সেই সজাগ দৃষ্টিকে নিরীক্ষণ করে খেলাকে করায়ত্ত করেছিলেন তিনি। তাঁর শৈশব জীবন কেটেছিল আরও কষ্টে, খুব অল্প বয়সেই নিজের মাকে হারিয়েছিলেন। কিন্তু তবুই ক্রিকেটের আনন্দ এবং সাফল্য তাঁকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। একটি খেলা যে তাঁকে এত বড় সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে তা কল্পনাতীত ছিল। জীবনের চেহারা একে বারে বদলে দিয়েছে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by The Better India (@thebetterindia)

    মাঠে ঘন্টার পর ঘন্টা অনুশীলন করতেন

    ক্রিকেট খেলা দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের (Blind Cricketer) জন্য এক প্রকার চ্যালেঞ্জ স্বরূপ হয়ে থাকে। এই খেলাকে নিজের উচ্চাকাঙ্ক্ষা হিসেবে গ্রহণ করেন ফুলা (Phula Soren)। এই ক্রিকেট খেলা ব্যাটের সুইং, বলের শব্দ, স্পর্শ ইত্যাদি নানা মাত্রার উপর নির্ভর করে খেলা হয়ে থাকে। তবে দৃষ্টিহীনরা এই খেলাকে বেশ কয়েকটি ধাপে ধাপে শিক্ষণ করে থাকেন। মাঠে ঘন্টার পর ঘন্টা অনুশীলন করে পারদর্শী হয়ে উঠেছিলেন ফুলা। এরপর সর্ব ভারতীয় অন্ধ মহিলা টিমে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

    দেশের জন্য স্বর্ণপদক নিয়ে এসে ছিলেন

    ফুলা (Blind Cricketer) গৌরবের সঙ্গে দলের সহ-অধিনায়িকার দায়িত্ব পালন করছেন। ২০২৩ সালে, তিনি বার্মিংহামে আইবিএসএ ওয়ার্ল্ড গেমসে ঐতিহাসিক স্বর্ণপদক নিয়ে এসেছিলেন। যেখানে তাঁরা ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করেছিলেন। এটি ছিল অত্যন্ত গর্বের একটি মুহূর্ত, কারণ ভারত এই ইভেন্টে প্রথমবারের মতো মহিলাদের অন্ধ ক্রিকেটে সোনা জিতেছিল৷ ফুলার অবদান ছিল মুখ্য, তাঁর দক্ষতা এবং নেতৃত্ব ছিল অসামান্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India: ১৮ বলেই ৫০! বিশ্বরেকর্ড বাংলার রিচার, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ জয় ভারতের

    India: ১৮ বলেই ৫০! বিশ্বরেকর্ড বাংলার রিচার, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সহজ জয় পেল ভারতের মহিলা দল (India)। এই জয়ের ফলে সিরিজ নিজের নামে করল তারা। ভারতের হয়ে এই ম্যাচেও অধিনায়কত্ব করেন স্মৃতি মান্ধানা। এদিন ব্যাট করতে নেমে পাঁচটি নজির গড়েছেন স্মৃতি। একইসঙ্গে বিশ্বরেকর্ডের কৃতিত্ব অর্জন করেন বাংলার মেয়ে রিচা। ২১ বলে ৫৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন রিচা ঘোষ। মাত্র ১৮ বলেই তিনি হাফ সেঞ্চুরি করেন। এটি মহিলাদের আন্তর্জাতিক টি২০-তে দ্রুততম। প্রসঙ্গত, এর আগে সোফি ডিভাইন ও ফোবে লিচফিল্ডও ১৮ বলে অর্ধশতরান করেছিলেন। সেই রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন বাংলার রিচা ঘোষ। ৩টি বাউন্ডারি ও ৫টি ছক্কা হাঁকান বঙ্গকন্যা। মূলত এই দুই ব্যাটারের ব্যাটে ভর করে ২১৭ রান করে ভারত।

    স্মৃতির রেকর্ড

    তৃতীয় ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে মাত্র ৪ উইকেট হারিয়ে ২১৭ রান করে ভারত (India)। ওপেন করতে নেমে অধিনায়ক স্মৃতি ৪৭ বলে ৭৭ রানের একটি অনবদ্য ইনিংস খেলেন। এই সিরিজে ১৯৩ রান করেছেন মান্ধানা, যা দ্বিপাক্ষিক সিরিজে কোনও ভারতীয় মহিলা (India) ক্রিকেটার হিসেবে সর্বাধিক রান। ৬৪.৩৩ গড় রয়েছে তাঁর। ২০২৪ সালে আটটি অর্ধশতরান করেছেন স্মৃতি, যা সর্বাধিক। এর আগে ২০১৮ সালে এর আগে ২০১৮ সালে সাতটি অর্ধশতরান করেছিলেন মিতালি রাজ।

    ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

    জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ (West Indies) ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান করে। প্রথম থেকেই রান তোলার গতি অনেক কম ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। এর ফলে বেশ বোঝা যাচ্ছিল, লড়াইয়ে তারা খুব বেশি নেই। শেষ পর্যন্ত ৬০ রানে হারতে হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ভারতের (India) বোলারদের মধ্যে দূর্দান্ত বল করেন রাধা যাদব। ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ১টি করে উইকেট নেন রেণুকা, সাজানা, তিতাস ও দীপ্তি। চিনেল্লে হেনরি ১৬ বলে ৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে। নিজের ইনিংসে তিনটি বাউন্ডারি ও ৪টি ছক্কা হাঁকান তিনি। এছাড়া কোনও ব্যাটারই আর সেভাবে রান পাননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ravichandran Ashwin: এক যুগের অবসান, সজল চোখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন অশ্বিন

    Ravichandran Ashwin: এক যুগের অবসান, সজল চোখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন অশ্বিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতীয় দলের ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার শেষ দিন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের (Cricket) সব ফরম্যাটেই।” বুধবার সজল চোখে কথাগুলো বললেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। তিনি বলেন, “যদিও আমি মনে করি, আমার মধ্যে এখনও কিছুটা ক্রিকেট বাকি রয়েছে। সেটা ক্লাব স্তরের ক্রিকেটেই প্রকাশ করব। দেশের হয়ে এটাই শেষ।”

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় (Ravichandran Ashwin)

    অস্ট্রেলিয়ার চলছে টেস্ট সিরিজ। তা শেষ হওয়ার আগেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন তিনি। অবসর নেওয়ার সময় সাজঘরে বিরাট কোহলির পাশে বসে কেঁদে ফেলেছিলেন তিনি। তার পরেই ঘোষণা করলেন বিদায়ের কথা। ব্রিসবেনে খেলা শেষে অধিনায়ক রোহিত শর্মার সঙ্গে সাংবাদিক বৈঠকে যান অশ্বিন। বলেন, “আমার এখানে আসার কথা ছিল না। কিন্তু একটা কথা সবাইকে জানানোর জন্য এসেছি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটাই আমার শেষ দিন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি।”

    জড়িয়ে ধরলেন কোহলিকে

    এদিন ব্রিসবেনে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হওয়ার পরেই বৃষ্টি নামে। তাই বন্ধ হয়ে যায় খেলা। সাজঘরে ফিরে যায় দুই টিমের খেলোয়াড়রাই। সেখানেই দেখা যায় কোহলির পাশে বসে রয়েছেন অশ্বিন। তাঁর চোখে জল। অশ্বিনকে জড়িয়ে ধরেন কোহলি। কোহলি উঠে যাওয়ার পরেই কোচ গৌতম গম্ভীরের সঙ্গেও কথা বলতে দেখা যায় অশ্বিনকে। ভারতের হয়ে অশ্বিন (Ravichandran Ashwin) খেলেছেন ১০৫টি টেস্ট ম্যাচ। উইকেট নিয়েছেন ৫৩৭টি। এক ইনিংসে পাঁচ বা তার বেশি উইকেট নিয়েছেন ৩৭ বার। করেছেন ৩ হাজার ৪৭৪ রান। অশ্বিনের ঝুলিতে রয়েছে ৬টি শতরান এবং ১৪টি অর্ধশতরান। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও সর্বাধিক উইকেট রয়েছে তাঁর দখলে।

    আরও পড়ুন: মণিপুরে বিদ্রোহীদের ডেরায় মিলল স্টারলিঙ্ক ডিশ-রাউটার! কী বললেন ইলন মাস্ক?

    এদিন সতীর্থদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি অশ্বিন। বলেন, সবার আগে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই ভারতীয় বোর্ডকে। অনেক সতীর্থ সম্পর্কেই বলতে ইচ্ছে করছে। তবে কয়েকটা নাম না বললেই নয়। রোহিত, বিরাট, পূজারা আমার এই সফরে অনবদ্য কিছু ক্যাচ নিয়েছে। ওদের জন্যও অনেক উইকেট পেয়েছি। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট (Cricket) বোর্ডকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • World Chess Championship: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    World Chess Championship: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন ডি গুকেশ। বিশ্বনাথন আনন্দের পর দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতলেন তিনি। মাত্র আঠেরো বছর বয়সে দাবায় বিশ্বসেরার মুকুট পরলেন চেন্নাইয়ের এই দাবাড়ু। তাঁকে অভিনন্দনে ভরালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ক্রিকেট মাঠের কিংবদন্তী সচিন তেন্ডুলকররা।

    বিশ্ব রেকর্ড গুকেশের

    বৃহস্পতিবার চিনের ডিং লিরেনকে হারিয়ে ১৪ নম্বর ম্যাচে গুকেশ জিততেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেন তিনি। এদিন কালো ঘুঁটিতে খেলা ছিল গুকেশের। সাধারণত যিনি সাদা ঘুঁটিতে খেলেন, তিনি কিছুটা এগিয়ে থাকেন। গুকেশ যদিও এর আগে লিরেনকে কালো ঘুঁটি নিয়ে হারিয়েছেন। বৃহস্পতিবার জিততেই গুকেশকে কাঁদতে দেখা যায়। আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি। গ্যারি ক্যাসপারভ ২২ বছর বয়সে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তাঁর রেকর্ড ভেঙে দিলেন ভারতের তরুণ দাবাড়ু। 

    অভিনন্দন বার্তা

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু লিখেছেন, ‘গুকেশকে আন্তরিক অভিনন্দন। বিশ্বের কনিষ্ঠতম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দাবাড়ু। ভারতকে গর্বিত করেছো। দাবায় ভারতের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছো। খুব ভাল করেছো গুকেশ। প্রত্যেক ভারতীয় হয়ে তোমাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অবিস্মরণীয় সাফল্যের জন্য অনেক অভিনন্দন গুকেশ। প্রতিভা, পরিশ্রম আর সংকল্পের পুরস্কার পেয়েছে। ওর সাফল্য শুধু দাবায় ওর নামটা অমর করে রাখল তাই নয়, নতুন প্রজন্মকে খেলাটার প্রতি আরও আকৃষ্ট করল।’

    তবে সেরা বার্তাটা হয়তো পাঠিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন। তিনি লিখেছেন, ‘চৌষট্টি খোপের দুনিয়ায় সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত খুলে দিলে। অভিনন্দন গুকেশ। ১৮ বছরে ১৮তম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য।’

    কত টাকা পেলেন গুকেশ

    বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের মোট পুরস্কার মূল্য ২৫ লক্ষ ডলার। এর মধ্যে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে প্রতিটি ক্ল্যাসিকাল ম্যাচ জেতার জন্য পাওয়া যায় ২ লক্ষ ডলার করে। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা। গুকেশ মোট তিনটি ম্যাচ জেতেন। ফলে তিনি ৬ লক্ষ ডলার, অর্থাৎ, প্রায় ৫ কোটি ৭ লক্ষ টাকা জিতে নেন। অন্য দিকে, দু’টি ম্যাচ জেতেন লিরেন। ফলে তিনি পান ৩ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা (চার লক্ষ ডলার)। মোট পুরস্কার মূল্যের মধ্যে দুই প্রতিযোগী ১০ লক্ষ ডলার জিতে নেন। বাকি ১৫ লক্ষ ডলার তাঁদের দু’জনের মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। ফলে গুকেশের মোট প্রাপ্তি ১৩.৫ লক্ষ ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: ব্রিসবেনে ব্যাটিংয়ে মনোনিবেশ ভারতের, দেড় ঘণ্টা নেটে অনুশীলন কোহলির

    India vs Australia: ব্রিসবেনে ব্যাটিংয়ে মনোনিবেশ ভারতের, দেড় ঘণ্টা নেটে অনুশীলন কোহলির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ থেকে শুরু পারথে দ্বিতীয় ইনিংস বাদে অস্ট্রেলিয়াতেও (India vs Australia) তিনটি ইনিংসেই ব্যর্থ ভারতের ব্যাটিং। তাই ব্রিসবেন টেস্টের আগে দলের ব্যাটিংয়ের দিকে বেশি নজর দিয়েছেন ভারতের কোচ গৌতম গম্ভীর। বিরাট কোহলি দেড় ঘণ্টা ব্যাট করেছেন। অনেক ক্ষণ ব্যাট করেছেন রোহিত শর্মাও। যে কোনও মূল্যে ব্রিসবেনে নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে চান রোহিত ও বিরাট।

    পুরোদমে অনুশীলন শুরু

    ব্রিসবেনে পৌঁছেই পুরোদমে অনুশীলন শুরু করেছে ভারত। বুধবার অনুশীলনের শুরুতে ক্রিকেটাররা গোল হয়ে দাঁড়ান। সেখানে কথা বলেন কোহলি। ক্রিকেটারদের উদ্বুদ্ধ করেন। তার পরে শুরু হয় অনুশীলন। প্রথমে গা গরম করেন ক্রিকেটাররা। তার পরে শুরু হয় ফিল্ডিং অনুশীলন। স্লিপে দাঁড়িয়ে ক্যাচ ধরতে দেখা যায় কোহলি, সরফরাজ খান, লোকেশ রাহুলদের। ইনিংসে ওপেন করার মতোই নেটেও সকলের আগে নামেন যশস্বী জয়সওয়াল ও রাহুল। বেশ কিছু ক্ষণ ব্যাট করেন তাঁরা। মাঝে মাঝে কোচ গম্ভীরের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় রাহুলকে। রোহিত নেটে ব্যাটিং শুরু করেন স্পিনারদের বিরুদ্ধে। এর থেকেই স্পষ্ট ব্রিসবেনেও মিডল অর্ডারে খেলতে দেখা যাবে তাঁকে। 

    দীর্ঘ অনুশীলন বিরাটের

    নেটে সবচেয়ে বেশি ক্ষণ ব্যাট করেন কোহলি। প্রায় দেড় ঘণ্টা ছিলেন তিনি। অফ স্টাম্পের বাইরের বল ছাড়ার দিকে বেশি নজর দিচ্ছিলেন তিনি। পাশাপাশি ব্যাকফুটে খেলার চেষ্টাও করছিলেন। বেশ কয়েকটি কাট-পুল খেলেন তিনি। থ্রো-ডাউন বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে দলের বোলারদের সামনে ব্যাট করেন কোহলি। শেষ আধ ঘণ্টা কোহলি নিজের শট খেলার দিকে জোর দেন। বেশ কয়েকটি কভার ড্রাইভ মারতে দেখা যায় তাঁকে। দেড় ঘণ্টা পরে নেট থেকে বেরিয়ে গম্ভীরের সঙ্গে আলোচনা করতে দেখা যায় তাঁকে।

    স্পিনার বুমরা

    ব্রিসবেনে অনুশীলনে স্পিনার বুমরাকে দেখা যায়। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের অফ স্পিনের পাশাপাশি লেগ স্পিন করতে থাকেন বুমরা। তখন অবশ্য কেউ ব্যাট করছিলেন না। কয়েকটি স্পিন বল করার পর নিজের স্বাভাবিক পেস বল করেন বুমরা। চলতি সিরিজে প্রথম টেস্টে ১২টি উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন বুমরা। রোহিত শর্মা না থাকায় সেই টেস্টে ভারতের অধিনায়কও ছিলেন তিনি। দ্বিতীয় টেস্টে ৪টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। ব্রিসবেনেও বুম বুম বুমরা শো- দেখাতে চান তিনি। উল্লেখ্য, ১৪ ডিসেম্বর, শনিবার থেকে ব্রিসবেনে তৃতীয় টেস্ট শুরু। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠতে হলে এই সিরিজ দু’দলের কাছেই সমান গুরুত্বপূর্ণ। ভারত-অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia) সিরিজ আপাতত ১-১ রয়েছে। সেই কারণে ব্রিসবেনে জেতার লক্ষ্যে নামবে দু’দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • FIFA: তিন মহাদেশের ৬টি দেশে মহাযজ্ঞ! ২০৩০ বিশ্বকাপ ফুটবল কোথায় কোথায় হবে, জানাল ফিফা

    FIFA: তিন মহাদেশের ৬টি দেশে মহাযজ্ঞ! ২০৩০ বিশ্বকাপ ফুটবল কোথায় কোথায় হবে, জানাল ফিফা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা বিশ্বকাপের শতবর্ষ পূর্তিকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০৩০ সালে ফুটবল বিশ্বকাপ হবে ৬টি দেশ মিলিয়ে। ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা বুধবার একসঙ্গে পর পর দুটি বিশ্বকাপের আয়োজক দেশের নাম ঘোষণা করেছে। ২০৩০ সালের বিশ্বকাপ (FIFA Worlfd Cup 2030) আয়োজন করবে ইউরোপ, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার ৬টি দেশ। অন্যদিকে, ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপ এককভাবে আয়োজন করবে সৌদি আরব। উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ হবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায়।

    ২০৩০ বিশ্বকাপের আয়োজক

    ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে প্রথমবার ফুটবল বিশ্বকাপের বল গড়িয়েছিল। সেই নিরিখে বিচার করলে ২০৩০ সালে শতবর্ষ বিশ্বকাপ ফুটবলের। সেই কারণে মরোক্কো, স্পেন ও পর্তুগালের পাশাপাশি দক্ষিণ আমেরিকার তিনটি দেশেও ম্যাচ আয়োজন করা হবে। ২০৩০ বিশ্বকাপ (FIFA Worlfd Cup 2030) আসলে তিন মহাদেশের ছ’টি দেশে হবে। ফিফার বিশেষ কংগ্রেসে ভার্চুয়াল ভোটাভুটির মাধ্যমে বুধবার এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। মূল আয়োজক হিসেবে থাকছে স্পেন, পর্তুগাল ও মরক্কো। শতবর্ষ উদযাপনের ম্যাচগুলি আয়োজিত হবে উরুগুয়ে, আর্জেন্টিনা ও প্যারাগুয়েতে।

    সৌদি আরবে প্রথমবার

    অন্যদিকে, ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপের (FIFA Worlfd Cup 2034) জন্য সৌদি আরব ছিল একমাত্র আবেদনকারী দেশ। তাই ভোটাভুটির প্রক্রিয়া ছিল সহজ। একক আয়োজক হিসেবে পশ্চিম এশিয়ার এই দেশটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বুধবার ভার্চুয়াল কংগ্রেসে ফিফার ২১১টি সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে ভোটাভুটিতে অংশ নেন। প্রস্তাবিত আয়োজকদের নাম আনুষ্ঠানিকভাবে পেশ করা হয় এবং প্রতিনিধিদের সমর্থন জানানোর আহ্বান জানানো হয়। আয়োজক দেশের তালিকায় কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় প্রক্রিয়াটি খুবই স্বচ্ছ ও সহজ ছিল। মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ আয়োজন করবে সৌদি আরব। ২০২২ সালে কাতারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বিশ্বকাপ। ২০৩৪ সালে ফের মধ্যপ্রাচ্যেই ফিরছে বিশ্বকাপ ফুটবল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • U19 Asia Cup: বাইশ গজে মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ! বিধ্বংসী বৈভব, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ইন্ডিয়া

    U19 Asia Cup: বাইশ গজে মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ! বিধ্বংসী বৈভব, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ইন্ডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাইশ গজে ফের মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ। লড়াই কাপ দখলের। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের (U19 Asia Cup) ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে ভারত। এদিন ৭ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়েছে বৈভব সূর্যবংশীরা (Vaibhav Suryavanshi)। অন্যদিকে, পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছেছে বাংলাদেশও। রবিবার, ৮ ডিসেম্বর অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে এবার একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার পালা।

     বৈভবের বিধ্বংসী ব্যাটিং

    শুক্রবার  অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের (U19 Asia Cup) সেমি ফাইনালে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। ৮ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট হারায় সিংহলীরা। একমাত্র লড়াই চালায় লাকভিন আবেসিঙ্ঘে। ১১০ রানে ৬৯ রান করে সে। শারুজান শানমুগানাথান ৭৮ বলে ৪২ করে। শেষ পর্যন্ত ৪৬.২ ওভারে শ্রীলঙ্কার ইনিংস থেমে যায় মাত্র ১৭৩ রানে। ভারতের হয়ে চেতন শর্মা ৩৪ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার ৩ উইকেট। আয়ুষ মাত্রের শিকার ২ উইকেট। বাংলার পেসার যুধাজিৎ গুহ ১৯ রান দিয়ে পেয়েছেন ১ উইকেট। ১৭৪ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ওপেনিং জুটিতেই অর্ধেক রান তুলে নেন বৈভব সূর্যবংশী ও আয়ুষ মাত্রে। ২৮ বলে ৩৪ রান করে আউট হন আয়ুষ। আন্দ্রে সিদ্ধান্ত ২৭ বলে করেন ২২ রান। ৩৬ বলে ৬৭ রানে আউট হন ১৩ বছর বয়সি বৈভব। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৫টি ছক্কার সঙ্গে ৬টি চার। বাকি কাজ শেষ করেন অধিনায়ক মহম্মদ আমান ও কার্তিকেয় কেপি। ২১.৪ ওভারে প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় ভারত। 

    আইপিএলের নিলামকে কেন্দ্র করে প্রচারের আলোয় আসেন সূর্যবংশী (Vaibhav Suryavanshi)। ১৩ বছরের ক্রিকেটারকে ১ কোটি ১০ লক্ষতে কেনে রাজস্থান রয়্যালস। তারপর থেকেই সবার নজর তাঁর দিকে। প্রথমে মুস্তাক আলি, তারপর জাতীয় জুনিয়র দলের হয়ে রান পাচ্ছেন বৈভব। ভারতকে সেমিফাইনালে তোলার পেছনেও তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India vs Australia: আতঙ্কের অ্যাডিলেড! স্টার্কের গোলাপি বিস্ফোরণে  ১৮০ রানে অলআউট ভারত

    India vs Australia: আতঙ্কের অ্যাডিলেড! স্টার্কের গোলাপি বিস্ফোরণে  ১৮০ রানে অলআউট ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছর আগের ঘটনা, ঠিক এই মাঠেই ভারতকে ৩৬ রানে অলআউট হতে হয়েছিল। যা আজও টিম ইন্ডিয়ার টেস্টের সর্বনিম্ন স্কোর। আতঙ্কের অ্যাডিলেডে ভারতের ফের ব্যাটিং ভরাডুবি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বীতিয় টেস্টে (India vs Australia) মাত্র ১৮০ রানে শেষ হয়ে গেল রোহিত শর্মাদের (Rohit Sharma) প্রথম ইনিংস। অজি সুপারস্টার মিচেল স্টার্ক (Mitchell Starc) একাই তুলে নিলেন ৬ উইকেট। স্টার্কের (Mitchell Starc) আগুনে বোলিং এর পর মার্নাস লাবুশেন ও ন্যাথান ম্যাকস্যুইনির পরিপক্ক ব্যাটিংয়ে অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় টেস্টের (IND vs AUS 2nd Test) প্রথম দিন শেষে অ্যাডভান্টেজ অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দিনের খেলা শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক উইকেটের বিনিময়ে ৮৬। ভারতের থেকে মাত্র ৯৪ রানে পিছিয়ে কামিন্সরা। হাতে রয়েছে নয় উইকেট।

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি ভারতের

    এদিন শুধু টস ছিল ভারতের পক্ষে। বাকি পুরোটাই বিপক্ষে। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন রোহিত। দিনের প্রথম বলেই স্টার্কের কাছে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন যশস্বী। প্রথম টেস্টের সেঞ্চুরিকারী যশস্বী কোনও রান না করেই সাজঘরে ফেরেন। রাহুলের হাত শক্ত করতে এসেছিলেন শুভমন গিল। তাঁরা ভালোই সেট হয়ে গিয়েছিলেন। রাহুল ৬৪ বলে ৩৭ রান করে আউট হয়ে যান। যদিও তিনি দু’বার জীবনদান পেয়েছেন এদিন। নাহলে অনেক আগেই আউট হতেন। শুভমনকে রেখে রাহুল ফিরতেই মাঠে নামেন বিরাট কোহলি। পারথে সেঞ্চুরি করেছিলেন বটে, তবে এদিন চারে নেমে ৮ বলে মাত্র ৭ রান করে আউট হয়ে যান তিনি। সেট হওয়া শুভমনকেও ফিরতে হয় ৩১ রানে। ব্যর্থ হন রোহিত ও পন্থও। ভারতের চূড়ান্ত ব্যাটিং ভরাডুবিতে একমাত্র উজ্জ্বল নীতীশ কুমার রেড্ডি। সাতে নেমে ৫৪ বলে তিনি ৪২ রান না করলে, ভারত আরও অনেক কম রানেই গুটিয়ে যেত। আটে নেমে অশ্বিনও ২২ বলে ২২ রান জুড়েছেন স্কোরবোর্ডে। এরপর হর্ষিত রানা, জসপ্রীত বুমরা কোনও রান না করেই ফিরেছেন। মহম্মদ সিরাজ অপরাজিত থাকেন ৪ রানে। 

    ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া, দ্বিতীয় টেস্টের একাদশ

    ভারত: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি, কেএল রাহুল, ঋষভ পন্থ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, মহম্মদ সিরাজ, হর্ষিত রানা, নীতীশ কুমার রেড্ডি

    অস্ট্রেলিয়া: প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), স্কট বোল্যান্ড, অ্যালেক্স কেরি (উইকেটরক্ষক), ট্র্যাভিস হেড, উসমান খোয়াজা, মারনাস লাবুসেন, নাথান লিয়ন, মিচেল মার্শ, নাথান ম্যাকসুইনি, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক

     

  • ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! ভারতের দাবি না মানলে কত ক্ষতি হত আইসিসির? 

    ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! ভারতের দাবি না মানলে কত ক্ষতি হত আইসিসির? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইব্রিড মডেলেই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy)। সরকারি ঘোষণা না করা হলেও আইসিসি সূত্রে খবর, সব বোর্ডের কর্তারাই হাইব্রিড মডেল মেনে নিয়েছে। যে কারণে পাকিস্তান এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে। ভারত নিজেদের সব ম্যাচ দুবাইতে খেলবে। ইতিমধ্যেই, ভারত না খেললে আইসিসির কতটা ক্ষতি হবে তা দেখিয়ে দিয়েছে সম্প্রচারকারী সংস্থা স্টার ইন্ডিয়া। এই প্রতিযোগিতা থেকে মোট আয়ের ৯০ শতাংশ ভারতের বাজার থেকে পাবে তারা। ফলে ভারতকে (India vs Pakistan) ছাড়া যে কোনও ভাবেই প্রতিযোগিতা সম্ভব নয় তা পরিষ্কার জানিয়েছিল আইসিসি। ফলে শেষ পর্যন্ত ভারতের কথা মতো নিরপেক্ষ ভেন্যুতেই খেলা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

    কোন নিয়মে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) হওয়ার কথা। পাকিস্তানে (India vs Pakistan) প্রতিযোগিতা না হলে নাম তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিল সে দেশের ক্রিকেট বোর্ড। কিন্তু তারা নিজেদের দাবি থেকে পিছিয়ে এসে হাইব্রিড মডেল মেনে নিয়ছে, এমনই খবর। কিন্তু ২০৩১ সাল পর্যন্ত ভারতে খেলতে না গিয়ে তাদেরও হাইব্রিড মডেলে নিরপেক্ষ দেশে খেলা আয়োজনের সুযোগ দিতে হবে বলে দাবি করেছিল পিসিবি। সেটা ২০২৭ সাল পর্যন্ত মানা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ভারত মেয়েদের এক দিনের বিশ্বকাপ এবং ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। এই নিয়ম মেনে ওই দু’টি প্রতিযোগিতায় পাকিস্তান ভারতে খেলতে আসবে না। ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের সঙ্গে আয়োজক দেশ হিসাবে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। ফলে পাকিস্তানের ম্যাচগুলি সে দেশে দেওয়া হতে পারে। মেয়েদের বিশ্বকাপে হয়তো পাকিস্তান অন্য কোনও নিরপেক্ষ দেশে ম্যাচগুলি খেলবে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ওপেনার হিসেবে রাহুলই যোগ্য’’, অ্যাডিলেড টেস্টের আগে অধিনায়কোচিত সিদ্ধান্ত রোহিতের

    ভারত না খেললে ক্ষতির পরিমাণ

    চার বছরের জন্য স্টার ইন্ডিয়াকে সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করেছে আইসিসি। এই প্রথম বার ভারতে আলাদা করে সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করা হয়েছে। সেই কথা আইসিসিকে মনে করিয়ে দিয়েছে স্টার ইন্ডিয়া। তারা জানিয়েছে, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) সম্প্রচারের জন্য আইসিসিকে ৬৩৫২ কোটি টাকা দিয়েছে তারা। ১৫টি ম্যাচ সম্প্রচারের জন্য এই টাকা দেওয়া হয়েছে। যদি ভারত না খেলে তা হলে এই টাকার ৯০ শতাংশ তাদেরকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দিতে হবে। অর্থাৎ, রোহিত শর্মারা না খেললে আইসিসির ৫৭১৬ কোটি টাকা ক্ষতি হবে। তুলনায় পাকিস্তান যদি এই প্রতিযোগিতায় না খেলে তা হলে আইসিসির ক্ষতি হবে ৬৩৪ কোটি টাকা, যা অনেকটাই কম। তাই ভারতের (India vs Pakistan) দাবি মেনেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে আইসিসি-কে জোর দিয়েছে সম্প্রচারকারী সংস্থা। আইসিসি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এখনও অবশ্য চ্যম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি জয় শাহ। তবে বিসিসিআই সচিব হিসাবে তাঁর দেওয়া যুক্তি সুবিধাজনক জায়গায় রেখেছে ভারতকে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

LinkedIn
Share