Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Neeraj Chopra: “সবচেয়ে বড় সমস্যা ডোপিং” নতুন প্রজন্মের অ্যাথলিটদের সতর্কবার্তা নীরজের

    Neeraj Chopra: “সবচেয়ে বড় সমস্যা ডোপিং” নতুন প্রজন্মের অ্যাথলিটদের সতর্কবার্তা নীরজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট থেকে হকি, খেলাধুলোয় বিশ্বের দরবারে দাপট দেখাচ্ছে ভারত। তবে অনেক খেলার ক্ষেত্রেই আরও উন্নতির অবকাশ রয়েছে। কিন্তু সেই উন্নতিতে বাধা দিচ্ছে ডোপিং যা বর্তমানে ভারতীয় ক্রীড়া জগতে একটি বড় সমস্যা, এমনই দাবি করলেন ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও জনপ্রিয় অ্যাথলিট নীরজ চোপড়া (Neeraj Chopra)। ভারতের তারকা জ্যাভলিন প্লেয়ারের কথায়, “আজকাল ভারতের ক্রীড়াবিদদের মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা ডোপিং। একবার এই অভ্যাস তৈরি হলে ভবিষ্যতে সেটা থেকে বেরোনো খুবই কঠিন হয়ে যায়।” 

    ভারতে ডোপিং পজিটিভের হার বেশি

    ২০২৪ সালের ওয়াডা রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের ডোপিং পজিটিভের হার বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ২০২২ সালে, নাডা ১২৫টি পজিটিভ রিপোর্ট করেছে, যা মোট নমুনার ৩.২ শতাংশ। ২০২১ সালেও ভারত এই তালিকায় শীর্ষে ছিল, যেখানে ২.৩ শতাংশ নমুনা পজিটিভ এসেছিল। ডোপিংয়ের সমস্যা ভারতীয় ক্রীড়াজগতে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে,বলে জানান নীরজ (Neeraj Chopra)। তাঁর কথায়,  “আমি চাই ক্রীড়াবিদরা জানুক, একবার ডোপিং মাথায় ঢুকলে ভবিষ্যতে এর প্রভাব পড়ে। তারা আর সেই পর্যায়ে খেলতে পারে না। তারা ভাবতে শুরু করে যে শুধু ডোপিংয়ের মাধ্যমে তারা ভালো ফল পাবে, কিন্তু সেটা সত্যি নয়। এটা হল কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস এবং কোচের সঠিক নির্দেশনা যা আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।”

    নাডার কড়া নজর

    দেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে ডোপ করার বা নিষিদ্ধ শক্তিবর্ধক ব্যবহারের প্রবণতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে অ্যাথলেটিক্স, ভারত্তোলন, কুস্তির মতো খেলায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। নাডার নজর থেকে বাদ পড়েননি ক্রিকেটারেরাও। ২০২২-২৩ মরসুমে মোট ২৭ জন ক্রিকেটারের ডোপ পরীক্ষা হয়েছে। পরিচিতদের মধ্যে সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পন্থ, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, শ্রেয়স আয়ার, ইশান কিশন, হরমনপ্রীত কৌর এবং স্মৃতি মন্ধানারা ছিলেন সেই তালিকায়। ২০২২-২৩ মরসুমে মোট ৪৩৪২ জন খেলোয়াড়ের ডোপ পরীক্ষা হয়েছে। প্রতিযোগিতা চলার সময় পরীক্ষা হয়েছে ২৫৯৬ জনের। অন্য সময় পরীক্ষা হয়েছে ১৭৪৬ জনের। ব্যর্থ খেলোয়াড়দের মধ্যে সংখ্যায় সব থেকে বেশি অ্যাথলিটেরা। মোট ৪৯ জন অ্যাথলিটের শরীরে নিষিদ্ধ পদার্থ পাওয়া গিয়েছে। ২২ জন ভারত্তোলক, ১৭ জন কুস্তিগির এবং ১৩ জন পাওয়ার লিফটার ডোপ পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছেন। ৮০ জন খেলোয়াড়ের শরীরে পাওয়া গিয়েছে পারফরম্যান্স বর্ধক ওষুধ ব্যবহারের প্রমাণ।

    কঠোর পরিশ্রমই সাফল্যের রসায়ন

    ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি-ডোপিং এজেন্সি বা ওয়াডার রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ ভারতের স্থান ছিল দ্বিতীয়। রাশিয়ার পর এ দেশের সব থেকে বেশি খেলোয়াড় ডোপ পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছিলেন। কিন্তু গত কয়েক বছরে ভারতে অ্যাথলিটদের মধ্যে ডোপিং-এর হার সবচেয়ে বেশি। এ বিষয়ে সম্প্রতি মুখ খুলেছেন অলিম্পিকে সোনা জয়ী ভারতীয় তারকা নীরজ। তিনি বলেন, “ডোপ করলেই খেলোয়াড়রা মনের দিক থেকে দুর্বল হয়ে পড়ে। নিষিদ্ধ ড্রাগ ছাড়া তারা মনে করে আগের মতো খেলতে পারছে না এবং শুধুমাত্র ডোপিংই তাদের আগের ফর্মে ফিরিয়ে আনতে পারে। কিন্তু এটা একদমই সত্যি নয়। কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, এবং কোচের পরামর্শেই উন্নতি সম্ভব।” 

    কোচদের সতর্ক থাকার পরমার্শ

    সত্যি বলতে, একবার ডোপিংয়ের পর টেস্টে ধরা পড়লে ২-৪ বছরের জন্য খেলতেই পারে না ক্রীড়াবিদরা যা তাঁদের কেরিয়ারের জন্য খারাপ। তাই ভালো পর্যায়ে খেলতে চাইলে ক্রীড়াবিদদের মানসিকতা বদলাতে হবে, বলে জানান নীরজ। কোচেদের এই বিষয়ে কড়া নজর রাখার এবং প্লেয়ারদের ডোপিং থেকে দূরে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন নীরজ। তিনি বলেন, “কোচদের অনুরোধ করছি, আপনারা প্লেয়ারদের বোঝান যে ডোপিং কোনওভাবেই তাঁদের সাহায্য করবে না। আমি মনে করি ডোপিংয়ের প্রবণতা কমলে ক্রীড়াক্ষেত্রে আরও উন্নতি হবে ভারতের। এখন কোনও বাচ্চা ছেলে ছোটো থেকে খেলাধুলায় ভালো হলেও, একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে পৌঁছানোর পরই ডোপিং শুরু করে। এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। এটা যত দ্রুত সম্ভব আমাদের দূর করতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jay Shah: টেস্ট ক্রিকেটে শ্রেণিবিন্যাসের ভাবনা! জয় শাহের নেতৃত্বে বড় বদলের পথে আইসিসি

    Jay Shah: টেস্ট ক্রিকেটে শ্রেণিবিন্যাসের ভাবনা! জয় শাহের নেতৃত্বে বড় বদলের পথে আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিসি চেয়ারম্যান হিসেবে সদ্য দায়িত্ব নেওয়ার পরই টেস্ট ক্রিকেটে বড়সড় এক বদলের পরিকল্পনা করছেন জয় শাহ (ICC Chairman Jay Shah)। টেস্ট ক্রিকেটে টু-টিয়ার সিস্টেম বা দ্বিস্তরীয় ব্যবস্থা চালু করার চিন্তাভাবনা করছেন আইসিসির নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান। টি-টোয়েন্টির যুগে টেস্ট ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা ফিরিয়ে আনতে এই ব্যবস্থা কার্যকর করার কথা ভাবা হয়েছে। ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডের কর্তারা মিলে এই নীল নকশা তৈরি করছেন। যার নেতৃত্বে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    আইপিএল ও টি-টোয়েন্টির যুগে ক্রমশ হারিয়ে যেতে বসেছে ঐতিহ্যের টেস্ট ক্রিকেট। আধুনিক ক্রিকেটের ঘরানায় ধরে খেলা, উইকেটে থেকে খেলা দর্শক মনে জায়গা করে নিতে পারছে না। দুমদাম শট দেখতেই মাঠে ভিড় জমাচ্ছে দর্শক। সম্প্রতি এমন কথাই শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফিতে (Border-Gavaskar Trophy) রেকর্ড দর্শকসংখ্যার পরে সেই ধারণা ভেঙে গিয়েছে। ভালো খেলা হলে দর্শক মাঠে আসতে বাধ্য তা প্রমাণ করেছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজ। রোহিত-বিরাট-যশস্বী-পন্থদের সঙ্গে কামিন্স-স্টার্কদের দ্বৈরথ দেখতে প্রতিদিন মাঠে এসেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। বুমরা-স্মিথ-হেড-সিরাজ বা জাদেজা-কনস্টাসদের খেলা নজর কেড়েছে সকলের। তাই টেস্ট ক্রিকট নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে আইসিসি। অ্যাশেজ সিরিজের বাইরে অস্ট্রেলিয়ায় মাঠে এত ভিড় আর কোনও সিরিজে হয়নি। সদ্যসমাপ্ত বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফিতে মোট দর্শকসংখ্যা ছিল ৮ লক্ষ ৩৭ হাজার ৮৭৯। শুধু ১৯৩৬-৩৭, ২০১৭-১৮ ও ১৯৪৬-৪৭ সালে অ্যাশেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে এর চেয়ে বেশি দর্শক স্টেডিয়ামে গিয়ে খেলা দেখেছিলেন।

    কীভাবে হবে শ্রেণিবিন্যাস

    টেস্ট ক্রিকেটকে দুটো শ্রেণিতে ভাঙার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার চেয়ারম্যান মাইক বায়ার্ড, ইসিবি চেয়ারম্যান রিচার্ড থম্পসনের সঙ্গে বৈঠক করবেন টেস্ট ক্রিকেটকে দুটো আলাদা আলাদা ডিভিশনে ভাঙার জন্য। টেস্ট ক্রিকেটকে টিয়ার-১ ও টিয়ার-২ তে ভাঙা হবে। বর্তমানে নিয়ম অনুযায়ী, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড— এই তিন দল একে অপরের বিরুদ্ধে চার বছরে দু’বার একে অপরের বিরুদ্ধে খেলে। টেস্ট খেলিয়ে তিনটে প্রথম সারির দলের ক্ষেত্রে যেটা অনেক কম বলে মনে করে আইসিসি। রিপোর্ট অনুযায়ী, আইসিসি যেই পরিকল্পনা করেছে তাতে এই তিন দল একে অপরের বিরুদ্ধে তিন বছরে দু’বার করে টেস্ট খেলবে।

    কোন বিভাগে কারা

    আইসিসি যেই প্রস্তাব দিয়েছে তাতে প্রথম ডিভিশনে খেলবে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় ডিভিশনে খেলবে বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবোয়ে, আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ড। এই গ্রুপ বিন্যাসের অর্থ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারত তিন দল একে অপরের বিরুদ্ধে আরও বেশি করে ম্যাচ খেলবে। তিন মহাশক্তিধর টেস্ট খেলিয়ে দেশ নিজেদের মধ্যে বেশি করে খেললে টেস্ট ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়বে বলে খবর আইসিসির অন্দরে। তাই তিন ক্রিকেট খেলিয়ে দেশগুলোর সঙ্গে আইসিসি একটা চুক্তি করতে চাইছে। সূত্রের খবর, চলতি মাসের শেষেই আইসিসির চেয়ারম্যান জয় শাহ বৈঠক করবেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে।

    বিতর্কে নতুন ফরম্যাট

    তবে প্রস্তাবিত এই ফর্ম্যাট নিয়ে বিতর্কও শুরু হয়ে গিয়েছে। কারণ, এখনও পর্যন্ত এই দ্বিস্তরীয় টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ভাবনায় অবনমন প্রথা থাকবে বলে খবর নেই। সেক্ষেত্রে ওপরের পর্বে যাওয়ারও সুযোগ থাকবে না দ্বিতীয় গ্রেডে থাকা দলগুলির। কী করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো ঐতিহ্যশালী দলকে ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডের সঙ্গে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়, স্যর গ্যারি সোবার্স, ভিভ রিচার্ডস, পেস বোলিংয়ের পঞ্চপাণ্ডব, ব্রায়ান লারার দেশকে গ্রেড টুয়ে রাখা আসলে উপেক্ষা করা কি না, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। শুরু হয়েছে জোর বিতর্ক।

    এই ভাবনা নতুন নয়

    তবে, এই প্রথম নয়, যেখানে টেস্ট ক্রিকেটকে দুই ভাগ ভাগ করার কথা হচ্ছে। ২০১৬ সালে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তখন সব ক্রিকেট বোর্ড তা খারিজ করে দেয়, তালিকায় ছিল বিসিসিআইও। সেই সময় ভারতের যুক্তি ছিল, টেস্ট ক্রিকেটকে দুই ভাগে ভাগ করা হলে ছোট দলগুলো পিছিয়ে যাবে এবং টেস্টে এগোতে পারবে না। কিন্তু ২০১৬ সালে টেস্ট ক্রিকেটের যা ছবি ছিল সেটা এখন বদলেছে। এখন সমর্থকরা নির্দিষ্ট কিছু দলের ম্যাচ দেখতে টেস্টে ভিড় করেন। তাই আইসিসি চাইছে পুরোনো প্রস্তাব ফিরিয়ে আনতে ও সেটাকে বাস্তবায়িত করতে। 

    কবে থেকে নতুন ফরম্যাট

    নতুন ফরম্যাট চালু হলে সবটাই হবে ২০২৭ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পর। এখন আইসিসির টেস্ট সাইকেল চলছে। সেই সাইকেল অনুযায়ী, ২০২৭ সাল পর্যন্ত টেস্ট সূচি তৈরি হয়ে গিয়েছে। এই হিসেবে যদি টেস্টকে দুটো ভাগে ভাগ করা যায় তাহলে সূচিতে বদল আনতে হবে। মনে করা হচ্ছে, বর্তমানে চলা টেস্ট সাইকেল শেষ হলে তারপর নতুন নিয়ম চালু করা হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: ম্যাচ বাঁচানোর লড়াই ভারতের, সিডনিতে কি আর বল করতে পারবেন বুমরা?

    India vs Australia: ম্যাচ বাঁচানোর লড়াই ভারতের, সিডনিতে কি আর বল করতে পারবেন বুমরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিডনিতে (India vs Australia) অপ্রত্যাশিত পিচ। যেখানে মূলত স্পিন সহায়ক পিচ দেখা যায়। এ বার পেস বাউন্সি গ্রিন টপ। ভারত অধিনায়ক যশপ্রীত বুমরা (Jasprit Bumrah) টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলেন। প্রথম ইনিংসে ভারত মাত্র ১৮৫ রানেই অলআউট। তখনও মনে হয়েছিল, এক তরফা ম্যাচ হতে চলেছে। যদিও দ্বিতীয় দিন খেলা ঘুরে গেল পুরোপুরি। এখান থেকে যে কেউ জিততে পারে। তবে বুমরার চোটে কিছুটা হলেও পাল্লা ভারি অজিদের।

    দুরন্ত বোলিং সিরাজদের

    প্রথম দিনের শেষ ডেলিভারিতে উসমান খোয়াজার উইকেট হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় দিন ভারতের দাপট। বোলাররা যেমন দুর্দান্ত তেমনই ক্যাচিং। স্লিপ কর্ডনে লোকেশ রাহুল, বিরাট কোহলি এবং গালিতে যশস্বী জয়সওয়াল দুর্দান্ত ক্যাচ নেন। স্টিভ স্মিথ অনবদ্য ব্যাটিং করছিলেন। ৫ রানের জন্য টেস্টে দশ হাজার ক্লাবে ঢোকা হয়নি স্মিথের। হয়তো দ্বিতীয় ইনিংসে সেই কীর্তি গড়বেন। অভিষেক টেস্ট খেলতে নামা বিউ ওয়েবস্টারের হাফসেঞ্চুরি। তাতেও অবশ্য লিড নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। ১৮১ রানেই শেষ তাদের ইনিংস।

    বুমরার চোট নিয়ে চিন্তা

    সিডনির টেস্টের দ্বিতীয় দিন ভারতীয় বোলিং আক্রমণের সামনে অসহায় দেখিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংকে। তবে এই ইনিংস চিন্তায় রেখেছে ভারতকেও। মধ্যাহ্নভোজের পর এক ওভার বল করেই চোটের জন্য মাঠ ছাড়তে হয় বুমরাকে। স্ক্যান করাতে হাসপাতালেও নিয়ে যেতে হয় তাঁকে। আর বল করতে পারেননি। মাঠ ছাড়ার আগে ৩৩ রানে ২ উইকেট নিয়েছিলেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে দলের কঠিন সময়ে এদিন ফের ক্যাপ্টেন ব্যান্ড হাতে নেন কোহলি। বুমরার অভাব এদিন অবশ্য বুঝতে দিলেন না সিরাজেরা। হায়দ্রাবাদের জোরে বোলার ৫১ রানে ৩ উইকেট নিলেন। কাঁধে কাঁধ দিয়ে লড়লেন প্রসিদ্ধ (৪২ রানে ৩ উইকেট) এবং নীতীশও (৩২ রানে ২ উইকেট)। অস্ট্রেলিয়াকে বাড়তে দিলেন না বোলারেরা। 

    মান বাঁচানোর লড়াই

    সিডনি টেস্টের দ্বিতীয় দিন ৮০ ওভার খেলা হল। উঠল ৩১৩ রান। আর উইকেট পড়ল ১৫টি। সিডনিতে দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যর্থ ভারতের টপ অর্ডার। পন্থের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের সৌজন্যে দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৪১ রান তুলে নিয়েছে ভারত। সব মিলিয়ে লিড ১৪৫। ক্রিজে রয়েছেন রবীন্দ্র জাডেজা এবং ওয়াশিংটন সুন্দর। এখন প্রশ্ন একটাই বুমরা কি পারবেন বল করতে? বোলারদের হাতেই যে এখন ভারতের মান বাঁচানোর লড়াই।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rohit Sharma: ‘‘ব্যর্থ হলে তো মানতেই হবে, দলের স্বার্থে না খেলার সিদ্ধান্ত’’, অবসর নিয়ে কী বললেন রোহিত?

    Rohit Sharma: ‘‘ব্যর্থ হলে তো মানতেই হবে, দলের স্বার্থে না খেলার সিদ্ধান্ত’’, অবসর নিয়ে কী বললেন রোহিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে অধিনায়ক হিসাবে নিজেই সিডনিতে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, জানালেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। সিডনি টেস্টের দ্বীতিয় দিনে খেলার মাঝে সব বিতর্কে জল ঢেলে জানিয়ে দিলেন, অবসর নেওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই তাঁর। কারও কথায় অবসর নেবেনও না। 

    কোথায় আছেন রোহিত

    সিডনিতে না খেলা নিয়ে রোহিত বলেছেন, ‘‘রান করতে পারছিলাম না। ব্যর্থ হলে তো মানতেই হবে। তাই দলের স্বার্থে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’’ তিনি আরও বলেছেন, ‘‘অবসর নিইনি। শুধু এই ম্যাচটা না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। রান করতে পারছিলাম না। আমাদের অনেক ব্যাটারই ভাল ফর্মে নেই। ম্যাচে প্রভাব পড়ছিল। অধিনায়ক হিসাবে দলের কথাই আগে ভাবি। কী করলে দলের লাভ ভাবি। সেই ভাবনা থেকেই সরে দাঁড়িয়েছি। অধিনায়ক হিসাবে ভাবি না, তিন মাস বা ছ’মাস পর কী হবে। বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিই। এটা দলগত খেলা। ব্যক্তিগত খেলা নয়। আমি নিজেই কোচ, নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কোথাও যাচ্ছি না। দলের সঙ্গেই আছি।’’

    কবে অবসর

    বিশ্রাম নিয়ে রোহিতের (Rohit Sharma) বক্তব্য, ‘‘দেশ থেকে এত দূরে তো খেলার জন্যই এসেছি। বসে থাকার জন্য এত দূরে আসিনি। কিন্তু দলের স্বার্থ আগে রাখতেই হয়। এটা দলগত খেলা। ১১ জন নিলে খেলতে হয়। একা কেউ খেলতে পারে না। দেখুন কে কী লিখল বা বলল, তাতে আমাদের জীবন বদলায় না। এত দিন ধরে খেলছি। আমি অভিজ্ঞ। দুই সন্তানের বাবা। জানি কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়। চেষ্টা করেছি রান করার। পারিনি। তাই এই ম্যাচটা না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যথেষ্ট সংবেদনশীল আমি। কারও কথায় অবসর নেব না। কখন থামতে হয়, এটুকু বুঝি।’’  

    নিজেকেই ‘বসানোর’ সিদ্ধান্ত কি মেলবোর্নেই নিয়েছেন? রোহিত বলেন, ‘সিডনিতেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিউ ইয়ারে কোচ-সিলেক্টরকে এই কথাগুলো বলার মতো পরিস্থিতিতে ছিলাম না। এখানে আসার পর থেকেই চেষ্টা করছিলাম ফর্মে ফেরার। কিন্তু হচ্ছিল না। আমি যখনই নেতৃত্ব দিয়েছি, একটা জিনিস মাথায় রাখি, এখন কী চাই। টিমের স্বার্থ দেখা প্রয়োজন। সেরকম প্লেয়ারই হতে চেয়েছি কেরিয়ারের শুরু থেকে। এর জন্যই টিম বলা হয়। আমার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আমি যেটা সেটাই, এতে আমাকে পছন্দ করলেও ভালো, না করলে আমার কিছু করার নেই।’

    আগামী দিনে নেতা কে

    আগামী দিনে ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হতে পারেন? এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেননি রোহিত। তিনি বলেছেন, ‘‘এ ভাবে কারও নাম বলা যায় না। আমাদের দলে এখন বেশ কয়েক জন তরুণ ক্রিকেটার রয়েছে। সকলেই ভাল খেলোয়াড়। তবে ওদের আরও অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। ভারতের হয়ে খেলার গুরুত্ব আরও উপলব্ধি করতে হবে। নেতৃত্বের গুরুত্ব বুঝতে হবে। এটা অনেক বড় দায়িত্ব। সেটা সামলানোর মতো করে তুলতে হবে নিজেদের।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rohit Sharma: সিডনি টেস্টের শেষেই কি বিদায়! দলে নেই, রোহিতের অবসর নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে

    Rohit Sharma: সিডনি টেস্টের শেষেই কি বিদায়! দলে নেই, রোহিতের অবসর নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুঞ্জনই সত্যি হল। শুক্রবার বর্ডার গাভাসকর ট্রফির শেষ ম্যাচে প্রথম একাদশে দেখা গেল না অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে। টস জিতে দল নিয়ে বলতে গিয়ে এই ম্যাচে ভারতের ব্যাটন হাতে নেওয়া বুমরা বললেন, “আমাদের দলের একতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কিন্তু আমাদের ক্যাপ্টেন নিজেই দলের স্বার্থে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন। এটাই প্রমাণ করে আমাদের দলে কতটা একতা রয়েছে। আমাদের দলের কেউ নিজের জন্য খেলে না। দলের জন্য যেটা ভাল হবে, সেই সিদ্ধান্তটাই নেওয়া হয়।” 

    দলে নেই রোহিত

    রোহিত বাদ পড়লেও তাঁকে সিডনিতে অধিনায়ক বলেই সম্বোধন করলেন বুমরা। কিন্তু সাজঘর বলছে অন্য কথা। বেশ কয়েক দিন ধরেই ভারতীয় দলের সাজঘরের বিভিন্ন খবর প্রকাশ্যে আসছিল। শোনা যায়, কোচ গৌতম গম্ভীর দুষছেন ক্রিকেটারদের। ক্রিকেটারেরা দুষছেন অধিনায়ক রোহিতকে। মেলবোর্নে হারের পরে নাকি সাজঘরেই দেখা গিয়েছে ক্ষুব্ধ কোচকে। আবার ক্রিকেটারেরা খুশি নন রোহিতের নেতৃত্ব নিয়ে। রোহিতের ফর্মও তলানিতে। অস্ট্রেলিয়া সফরে প্রথম টেস্ট খেলেননি। পরের দু’টি টেস্টে মিডল অর্ডারে খেলে রান পাননি। মেলবোর্নে ওপেন করতে নেমেও ব্যর্থ। তিনটি টেস্ট মিলিয়ে মাত্র ৩১ রান করেছেন রোহিত। 

    রোহিতের অবসর!

    রোহিতের বাদ পড়া উস্কে দিয়েছে অন্য একটি জল্পনা, এ বার কি অবসরে রোহিত? চলতি সিরিজে অবসর নিয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তার পর থেকেই শোনা যাচ্ছিল এই সিরিজ শেষে আরও এক জন ভারতীয় ক্রিকেটার অবসর নিতে পারেন। সিডনি টেস্টের পর ভারতের পরবর্তী লাল বলের ম্যাচ জুন মাসে। তত দিনে রোহিতের বয়স ৩৮ বছর হয়ে যাবে। লাল বলের ক্রিকেটে তাঁকে আর দেখা যাবে কি না তা নিয়েই এখন জল্পনা চলছে। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে চার সুপারস্টারের শেষ সিরিজ হতে পারে, এমনটা আগেই ঠিক ছিল। অশ্বিন নিজে থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন। রোহিত শর্মাও সিডনি টেস্ট শেষেই হয়তো ঘোষণা করে দেবেন।

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেই চোখ

    ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ড সিরিজ হোক বা অস্ট্রেলিয়ায় গত তিন টেস্ট। ব্যাট হাতে ভরসা দিতে পারেননি রোহিত শর্মা। টেস্টে ভারতের সামনে কোনও হোম সিরিজ নেই। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল অনিশ্চিত। তাতে ভারত উঠলেও রোহিত থাকবেন না, এটুকু নিশ্চিত। দ্বিপাক্ষিক সিরিজের ক্ষেত্রে বলা যায়, টেস্ট ক্রিকেটে পরবর্তী সিরিজ ইংল্যান্ড সফর। সেখানে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ। দল থেকে বাদ, কথাটা বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের ক্ষেত্রে শুনতে খারাপ লাগে তাই হয়তো সাজঘরের কথা চেপে রাখলেন বুমরা। তবে লাল বলের ক্রিকেটে যে রোহিত শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন, তা একপ্রকার নিশ্চিত। সামনে রইল শুধুই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। এরপর হয়তো পুরোপুরি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রাক্তন হয়ে যাবেন রোহিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Khel Ratna Award: শ্যুটার মনু ভাকর, দাবাড়ু ডি গুকেশ সমেত খেলরত্ন পুরস্কার পাচ্ছেন মোট ৫ ক্রীড়াবিদ

    Khel Ratna Award: শ্যুটার মনু ভাকর, দাবাড়ু ডি গুকেশ সমেত খেলরত্ন পুরস্কার পাচ্ছেন মোট ৫ ক্রীড়াবিদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে আয়োজিত প্যারিস অলিম্পিক্সে জোড়া ব্রোঞ্জ পদকজয়ী ভারতীয় শ্যুটার মনু ভাকর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার (Khel Ratna Award) পাচ্ছেন। মনু ভাকরের পাশাপাশি দাবা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ডি গুকেশকেও খেলরত্ন পুরস্কার দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে চিনের দাবাড়ু ডিং লিরেনকে পরাস্ত করেন গুকেশ। সেকারণে তাঁকে দেশের খেলায় সর্বোচ্চ সম্মান দেওয়া হবে। সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবেই গুকেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের খেতাব অর্জন করেছেন। মনু ভাকর ছাড়াও ভারতের আরও তিন খেলোয়াড়কে এই সম্মান দেওয়া হবে বলে জানা যাচ্ছে। আগামী ১৭ জানুয়ারি তাঁদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু।

    আরও তিন ক্রীড়াবিদ পেতে চলেছেন খেলরত্ন 

    জানা গিয়েছে, মনু ভাকর এবং ডি গুকেশ ছাড়াও ভারতীয় হকি দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত সিংকেও খেলরত্ন (Khel Ratna Award) পুরস্কার দেওয়া হবে। হরমনপ্রীত সিংয়ের নেতৃত্বে প্যারিস অলিম্পিক্সে দুর্দান্ত পারফরম্য়ান্স করে ভারত। হরমনপ্রীত সিংয়ের পাশাপাশি দেশের প্যারা অ্যাথলিট প্রবীণ কুমারকেও খেলরত্ন সম্মান দেওয়া হচ্ছে। এঁদের ছাড়াও ২০২৪ প্যারিস প্যারালিম্পিক্সে প্রবীণ ভারতের হয়ে হাই-জাম্প ইভেন্টে (টি-৬৪) সোনার পদক জয় করেছিলেন। এর পাশাপাশি টোকিও অলিম্পিক্সেও তিনি রুপোর পদক জয় করেন বলেন। প্যারালিম্পিক্স টুর্নামেন্টে দেশের হয়ে এই অসামান্য অবদানের জন্য তাঁকে খেলরত্ন পুরস্কার দেওয়া হল।

    পুরস্কারমূল্য ২০২০ সালে করা হয় ২৫ লাখ 

    প্রসঙ্গত, মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার (Khel Ratna Award) ক্রীড়াবিভাগে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান। এই সম্মান প্রাপকেরা ২৫ লাখ টাকা আর্থিক পুরস্কার পান। এর পাশাপাশি একটি ট্রফি এবং সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, আগে ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কারের (Dhyan Chand Khel Ratna Award) জন্য মাত্র ৭.৫ লাখ টাকা দেওয়া হত। কিন্তু, ২০২০ সাল থেকে এই পুরস্কার মূল্য বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jasprit Bumrah: নতুন বছরে নয়া নজির! আইসিসির ক্রমতালিকায় রেকর্ড পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বুমরা

    Jasprit Bumrah: নতুন বছরে নয়া নজির! আইসিসির ক্রমতালিকায় রেকর্ড পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বুমরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে শুরু করে টেস্ট ক্রিকেটেও দাপট দেখাচ্ছেন যশপ্রীত বুমরা (Jasprit Bumrah)। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চারটি টেস্টে ৩০টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। দুই দল মিলিয়ে সর্বাধিক উইকেটের মালিক তিনি। আইসিসির (ICC) ক্রমতালিকায় আগেই এক নম্বরে উঠেছেন বুমরা। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক রেটিং পয়েন্ট পেয়েছেন তিনি। এতদিন বুমরার রেটিং পয়েন্ট ছিল ৯০৪। রবিচন্দ্রন অশ্বিনেরও সমান। নতুন বছরের শুরুতে বুধবার প্রকাশিত আইসিসির নয়া তালিকায় বুমরার পয়েন্ট হয়েছে ৯০৭। তার ফলে অশ্বিনকে টপকে গিয়েছেন তিনি। এখনও পর্যন্ত কোনও ভারতীয় বোলার টেস্টে এত রেটিং পয়েন্ট পাননি।

    মেলবোর্নের ‘অনার বোর্ডে’ বুমরা

    ক্রিকেট ইতিহাসে বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক রেটিং পয়েন্টের মালিক সিডনি বার্নস। ৯৩২ রোটিং পয়েন্ট ছিল তাঁর। ৯৩১ রেটিং পয়েন্ট পেয়েছিলেন জর্জ লোম্যান। তবে প্রায় ১০০ বছর আগে তাঁরা এই কীর্তি করেছিলেন। পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক ইমরান খান ৯২২ ও শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন স্পিনার মুথাইয়া মুরলিধরণ ৯২০ পয়েন্ট পেয়েছিলেন। বুমরার উপরে রয়েছেন তাঁরা। সাম্প্রতিক কালে বুমরার ধারে-কাছে খুব কম ক্রিকেটারই রয়েছেন। টেস্টে ইতিমধ্যেই ২০০ উইকেট নেওয়ার মাইলফলক পার করেছেন বুমরা। ২০২৪ সালে ১৩ টেস্টে ৭১টি উইকেট নিয়েছেন বুমরা (Jasprit Bumrah)। তাঁর নাম লেখা হয়েছে মেলবোর্নের ‘অনার বোর্ডে’।

    চারে যশস্বী

    ব্যাটারদের মধ্যে ভারতের ওপেনার যশস্বী জসওয়াল রয়েছেন টেস্টের চার নম্বর স্থানে, তাঁর প্রাপ্ত পয়েন্ট ৮৫৪। এক নম্বরে রয়েছেন ইংল্যান্ডের জো রুট, দুই নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন রুটের সতীর্থ হ্যারি ব্রুক। তিন নম্বরে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। প্রথম দশে যশস্বী ছাড়া আর কোনও ভারতীয় জায়গা পাননি, ঋষভ পন্থ রয়েছেন ১২ নম্বরে। বিরাট কোহলি রয়েছেন ২৪ নম্বরে, ৪০ নম্বরে রোহিত শর্মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Santosh Trophy 2024: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    Santosh Trophy 2024: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা। ছ’বছর পর কেরলকে হারিয়ে সন্তোষ ট্রফি (Santosh Trophy 2024) চ্যাম্পিয়ন সঞ্জয় সেনের ছেলেরা। এই নিয়ে ৩৩ বার ট্রফি এল বাংলায়। ২০১৭-১৮ এবং ২০২১-২২ মরসুমে সন্তোষ ট্রফি ফাইনালে কেরলের কাছে হেরে গিয়েছিল বাংলা। দু’বারই টাইব্রেকারে হারতে হয় বাংলাকে (Bengal Football Team)। এ বার সেই কেরলকে হারিয়েই ট্রফি এল ঘরে।

    জাতীয় চ্যাম্পিয়ন বাংলা

    ২০১৬-১৭ মরসুমের পর আবার ফুটবলে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হল (Santosh Trophy 2024) বাংলা। কোভিডের জন্য দু’বছর প্রতিযোগিতা হয়নি। সেই হিসাবে ছ’বছর পর মঙ্গলবার ফাইনালে কেরলকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল বাংলা। কঠিন পরিশ্রমের ফলও আদায় করে নিল বাংলা। আম বাঙালি মেতে উঠেছেন বর্ষবরণের উৎসবে। বাংলার ফুটবল প্রেমীদের কাছেও এই জয় একটা উৎসব। কোনও তারকা নয়, একঝাঁক পরিশ্রমী ফুটবলারকে বেছে নিয়েছিলেন সঞ্জয় সেন। তাঁকে নিয়ে অবশ্য বিতর্কও হয়েছে। তিনি ব্যক্তিগত পছন্দের ভিত্তিতে প্লেয়ার বেছেছেন, এমন প্রশ্নও উঠেছিল। বাংলার কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর সঞ্জয় সেন এ সব প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন। তাঁর কাছে লক্ষ্যটা পরিষ্কার ছিল। ট্রফি জিততে পারলে যে সব প্রশ্নই অতীত হয়ে যাবে, ভালোভাবেই জানতেন ময়দানের অন্যতম সফল কোচ। আর সেটাই করে দেখালেন। ভরসা রাখলেন তাঁর বেছে নেওয়া ফুটবলাররাও।

    বাংলায় রবি-উদয়

    শক্তিশালী কেরলের বিরুদ্ধে ঘর সামলে আক্রমণে যাওয়ার পরিকল্পনা করে দল নামিয়েছিলেন বাংলার কোচ। সেই মতো হায়দরাবাদের বালাযোগী স্টেডিয়ামে শুরু থেকে প্রতি আক্রমণ নির্ভর ফুটবল খেলেন চাকু মান্ডি, শেখ আবুসুফিয়ানরা। খেলা গড়ানোর সঙ্গে ধীরে ধীরে মাঝমাঠের দখল নিতে শুরু করেন তাঁরা। মাটিতে বল রেখে নিজেদের মধ্যে পাস খেলার চেষ্টা করেছেন বাংলার ফুটবলাররা। বলের নিয়ন্ত্রণ অধিকাংশ সময় নিজেদের পায়ে রাখলেও কেরলের রক্ষণ ভাঙতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে বাংলার ফুটবলারদের। প্রথমার্ধে গোলের তেমন সুযোগ পায়নি কেরলও। ফলে গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয় প্রথম ৪৫ মিনিটের লড়াই। ম্যাচের অ্যাডেড টাইমে বাংলার হয়ে জয়সূচক গোল করেন রবি হাঁসদা। টুর্নামেন্টে (Santosh Trophy 2024) সব মিলিয়ে একডজন গোল করলেন রবি। বাংলার ফুটবলে হল রবি-উদয়। রবি হাঁসদা ভেঙে দিয়েছেন ভারতীয় ফুটবলের কিংবদন্তী মহম্মদ হাবিবের রেকর্ডও। ম্যাচের সেরা, টুর্নামেন্টের সেরা ফুটবলারও রবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sarwan Singh: খিদের জ্বালায় পদক বিক্রি সোনা জয়ী অ্যাথলিটের! গল্প শুনলে শিউরে উঠবেন

    Sarwan Singh: খিদের জ্বালায় পদক বিক্রি সোনা জয়ী অ্যাথলিটের! গল্প শুনলে শিউরে উঠবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেটে খিদের আগুনে জয়ের গৌরবও ছারখার হয়ে যায়। খিদের জ্বালায় সোনার পদক বিক্রি করলেন ভারতীয় অ্যাথলিট (Athlete)। নাম সারওয়ান সিং (Sarwan Singh), কিন্তু এই নামটা হয়তো অনেকেই জানেন না। তিনি ১৯৫৪ সালে আয়োজিত এশিয়ান গেমসের ১১০ মিটার হার্ডলসে ভারতের হয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে জীবন যুদ্ধে এখন অনেকটাই পিছিয়ে পড়ে সঙ্কটের মধ্যে রয়েছেন তিনি। কার্যত না খেয়ে এখন দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁকে।

    প্রথমবার ১ লাখ সমর্থকের সামনে তিনি দৌড় দিয়েছিলেন

    সারওয়ান সিং (Sarwan Singh) ১৯৫৪ সালে প্রথমবার দেশের হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। জীবনে প্রথমবার ১ লাখ সমর্থকের সামনে তিনি দৌড় প্রতিযগিতায় (Athlete) অংশ নেন। পথে দশটি হার্ডল তাঁকে টপকে যেতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে সোনার পদক জয় করেছিলেন। গোটা খেলাকে ১৪.৭ সেকেন্ডে সমাপ্ত করেছিলেন। গলায় করে নিয়ে এসেছিলেন সোনার পদক। জীবনে এর থেকে বড় প্রাপ্তি কী আর থাকতে পারে। ওই দিন দেশের জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে ছিলেন তিনি। অপূর্ব সুন্দর মুহূর্ত ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। কিন্তু কালের প্রবাহে সেই সুখ স্থায়ী হয়নি। এই সোনার পদক পরবর্তী কালে অন্নসংস্থান করে দেয়নি। চাকরির জন্য সর্বত্র ঘুরতে হয়েছিল তাঁকে। সামান্য মাইনের কোনও সরকারি চাকরিও জোটেনি তাঁর ভাগ্যে।

    ভাড়ার ট্যাক্সি চালিয়ে দিনপাত করতে হয়েছিল

    অনেক কষ্টে বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপে একটি চাকরি জোটে সারওয়ান সিংয়ের। কিন্তু ১৯৭০ সালে অবসর গ্রহণের পর আবার সেই আর্থিক দুর্দশার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁকে। নিজেকে পরিবার-বন্ধু-আত্মীয়দের থেকে দূরে রেখে ২০ বছর ধরে ট্যাক্সি চালিয়ে জীবন ধারণ করেন। বয়স বাড়তে থাকে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এশিয়ান গেমসে সোনা জয়ী অ্যাথলিটের জন্য ১৫০০ টাকা পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়। এখন বৃদ্ধ বয়সে নিজে হাঁটার ক্ষমতা প্রায় হারিয়ে ফেলেছেন তিনি। তাই আর্থিক অভাবে বাধ্য হয়ে নিজের সোনার পদকটি বিক্রি করে দেন। তিনি (Sarwan Singh) ইতিহাসের পাতায় থাকলেও দারিদ্রের কারণে বর্তমান সমাজ তাঁকে ভুলে গিয়েছে। স্বাধীন দেশে এই ঘটনা চোখে জল আনে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yashasvi Jaiswal: বাংলাদেশি আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত! নট আউট যশস্বীকে আউট, ক্ষুব্ধ গাভাসকর  

    Yashasvi Jaiswal: বাংলাদেশি আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত! নট আউট যশস্বীকে আউট, ক্ষুব্ধ গাভাসকর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ডার গাভাসকর ট্রফিতে ফের ভুল আম্পারিংয়ের শিকার টিম ইন্ডিয়া। যশস্বী জয়সওয়ালের আউট নিয়ে তৈরি হলো বিতর্ক। আউট না হলেও সেটাকে আউট দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃতীয় আম্পায়ারের বিরুদ্ধে। ঘটনাচক্রে মেলবোর্ন টেস্টে তৃতীয় আম্পায়ার হলেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা সৈকত। আধুনিক প্রযুক্তির যুগে তাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নট আউট যশস্বীকে আউট দেন শরফুদ্দৌলা। তাঁর এই সিদ্ধান্তে অবাক হয়েছেন সকলে, সুনীল গাভাসকর তো বাংলাদেশের আম্পায়ারের সামনে একাধিক প্রশ্ন তুলে ধরেছেন। অনেকে এর পিছনে বাংলাদেশের ভারত-বিরোধিতার গন্ধও পাচ্ছেন।

    কেন আউট যশস্বী?

    বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত ১৮৪ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচ হারলেও যশস্বীর আউট নিয়ে তৈরি হয়েছে জোর বিতর্ক। ফিল্ড আম্পায়ার নট আউট দিলেও, বাংলাদেশি থার্ড আম্পায়ার রিভিউ দেখে আউট দেন। যদিও স্নিকোতে পরিষ্কার দেখা যায় ব্যাটে বল লাগেনি। এরপরই রেগে আগুন হয়ে যান কমেন্ট্রি বক্সে থাকা সুনীল গাভাসকর। বাংলাদেশি আম্পায়ারকে একহাত নেন তিনি। গাভাসকর বলেন, ”এভাবে কখনওই আউট দেওয়া যায় না। প্রযুক্তি থাকলে, তার সদ্ব্যবহার করা উচিত। প্রযুক্তিকে অগ্রাহ্য করে, তুমি কী দেখছ, তার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া একদমই উচিত নয়। দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে। বহুবার এমন হতে দেখেছি আমরা।” স্নিকো প্রযুক্তি কট বিহাইন্ড ধরতে না পারলেও যশস্বী জয়সওয়ালকে আউটের সিদ্ধান্ত দেন শরফুদ্দৌলা। গাভাসকর বলছেন, ”বলের যে ছবিটা দেখানো হচ্ছে, ব্যাটারকে অতিক্রম করার পরে সেটা সুইং করেছে। লেট সুইংও হতে পারে।” কিন্তু বাংলাদেশের তৃতীয় আম্পায়ার প্রযুক্তিকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে জয়সওয়ালকে আউট দিয়ে দেন। 

    ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৩৪০ রান তাড়া করতে নেমে এদিনও ধস নামে ভারতের ব্যাটিংয়ে। একা লড়াই করছিলেন যশস্বী। কিন্তু ব্যক্তিগত ৮৪ রানে বিতর্কিত আউটের কারণে সাজঘরে ফেরত যেতে হয় তাঁকে। ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসের ৭১ তম ওভারে প্যাট কামিন্সের বাউন্সারে পুল মারতে গিয়ে মিস করেন যশস্বী। ব্যাটের খুব কাছ থেকে বল যায়। বলটি চলে যায় অ্যালেক্স কেরির হাতে। অস্ট্রেলিয়ানরা আউটের আপিল করতে থাকেন। মাঠের আম্পায়ার নট আউট জানায়। অস্ট্রেলিয়ার সন্দেহ থাকায় রিভিউ নেয়। রিভিউতে সেই সময় পরিষ্কার দেখা যায় ব্যাট আর বলের কোনও সংযোগ হয়নি।  কিন্তু থার্ড আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত এটিকে আউট বলে নিশ্চিত করেন।

    ভুল সিদ্ধান্তের শিকার

    একটা ভুল সিদ্ধান্ত ভারতকে হারের দিকে ঠেলে দিল, বলে মনে করছে ক্রিকেট বিশ্ব। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের পরে ভারতের বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শেষ হয়ে গেল। জয়সওয়াল টিকে থাকলে অজিদের কাজটা কঠিনই হত, বলে মনে করে ক্রিকেট মহল। এই ম্যাচে যশস্বী দুই ইনিংসেই নজরকাড়া পারফরম্যান্স করেছেন। প্রথম ইনিংসে ১১৮ বলে ৮২ রান করলেও, বিরাট কোহলির সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির কারণে তাঁকে রান আউট হতে হয়েছে। চাপের সময় যশস্বী একদিক ধরে খেলছিলেন। তিনি ক্রিজে থাকলে ভারত ম্যাচটা বাঁচিয়েও দিতে পারত।

    ভারতীয় সমর্থকদের ক্ষোভ

    এই ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। অনেকে তো আবার এও অভিযোগ করেন যে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে হারানোর জন্যই শরফুদ্দৌলা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ বাংলাদেশের সামনে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ওঠার কোনও সম্ভাবনাই নেই। তাই ভারতকেও সরানোর জন্য এই সিদ্ধান্ত। উল্লেখ্য, শরফুদ্দৌলা বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার যিনি আইসিসি-র এলিট প্যানেলে নাম তুলেছেন। বাংলাদেশের এই প্রাক্তন লেফট আর্ম স্পিনার ১৯৯৪ আইসিসি ট্রফি খেলেছেন। ২০০৭ সাল থেকে আম্পায়ারিংয়ে কেরিয়ার শুরু করে তিনি। ২০১০ সালে প্রথমবার ওয়ানডে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share