Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Amit Shah: রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, উদ্বোধন করবেন তিন পুজোর

    Amit Shah: রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, উদ্বোধন করবেন তিন পুজোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিতৃপক্ষে দুর্গাপুজোর প্যান্ডেল উদ্বোধন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পিতৃপক্ষের অবসান শেষে শুরু হয়েছে দেবীপক্ষ। এই দেবীপক্ষেই বাংলায় দেবীমূর্তির (Durga Puja) আবরণ উন্মোচন করতে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়ে এসেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। জানা গিয়েছে, শুক্রবার চতুর্থীর দিন দুপুরের মধ্যে কলকাতায় আসবেন শাহ। তার পরে শহরের দু’টি নামী পুজোর উদ্বোধনে যোগ দেবেন তিনি। একটি সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো, অন্যটি ইজেডসিসির দুর্গাপুজো। সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো বিজেপি নেতা সজল ঘোষের পুজো নামেই বিখ্যাত।

    থিমের অভিনবত্ব সজল ঘোষের পুজোয় (Amit Shah)

    থিমের অভিনবত্বের কারণেই ফি বছর আলোচনার কেন্দ্রে থাকে সজল ঘোষের পুজো। কখনও অযোধ্যার রামমন্দির, কখনও আবার দিল্লির লালকেল্লা করে দর্শকদের চমকে দিয়েছেন তিনি। এবার এই পুজোর থিম হল ‘অপারেশন সিঁদুর’। মূলত এই থিমেরই উদ্বোধন করতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের এই পুজো এবার পা দিল ৯০ বছরে। সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজোর উদ্বোধন করে শাহ (Amit Shah) যাবেন ইজেডসিসির পুজোর উদ্বোধন করতে। এই পুজোর আয়োজন করেছে পশ্চিমবঙ্গ সাংস্কৃতিক মঞ্চ নামের এক সংগঠন। এই পুজো শুরু হয়েছিল মুকুল রায়ের হাত ধরে। তিনি তখন ছিলেন বিজেপিতে। পরে তৃণমূলেই ফিরে যান দলবদলু মুকুল। পুজো হয়েছিল তার পরের বছরও। পরে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এবার ফের হচ্ছে সেই পুজোর আয়োজন। খুঁটিপুজোর দিন উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য।

    দক্ষিণ কলকাতার মণ্ডপ উদ্বোধনেও যাবেন শাহ

    বঙ্গ বিজেপি সূত্রে খবর, দক্ষিণ কলকাতার একটি মণ্ডপ উদ্বোধনেও যেতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তবে সেটি কোন মণ্ডপ কিংবা উদ্যোক্তাই বা কারা, সে সম্পর্কে মুখে কুলুপ এঁটেছেন পদ্ম-নেতৃত্ব। তবে কেন্দ্রটি যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী কেন্দ্র ভবানীপুর লাগোয়া এলাকায়, তা নিশ্চিত। বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তাই এ বছর তড়িঘড়ি করে পিতৃপক্ষেই ‘হিজাব’ পরে প্যান্ডেলের উদ্বোধন করেছেন মমতা। এ নিয়ে তাঁকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এবার (Durga Puja) শাহকে এনে ‘অপারেশন সিঁদুর’ থিমের উদ্বোধন করিয়ে রাজ্যবাসীকে বার্তা দিতে চাইছে পদ্মশিবির (Amit Shah)।

  • Suvendu Adhikari: পিতৃপক্ষেই দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলের উদ্বোধন, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: পিতৃপক্ষেই দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলের উদ্বোধন, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়োতে পিতৃপক্ষেই দুর্গাপুজোর প্যান্ডেলের উদ্বোধন করে ফেললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। পিতৃপক্ষে প্যান্ডেলের উদ্বোধন করায় মমতাকে নিশানা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবারই একাধিক প্যান্ডেলের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। শুভেন্দুর অভিযোগ, পিতৃপক্ষ চলাকালীন দুর্গাপুজোর প্যান্ডেল উদ্বোধন করে হিন্দুদের প্রথায় আঘাত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পিতৃপক্ষ হিন্দু চান্দ্র ক্যালেন্ডারের ১৫ বা ১৬ দিনের একটি সময়কাল। এই সময় পূর্বপুরুষদের উদ্দেশে তর্পণ করা হয়। শ্রাদ্ধ ও পিণ্ডদানের মাধ্যমেও অনেকে স্মরণ ও সম্মান জানান পিতৃপুরুষদের। এই পিতৃপক্ষ শেষ হয় মহালয়ায়। পরের দিন থেকে শুরু হয় দেবীপক্ষ। এদিনই শুরু হয় নবরাত্রি উৎসবের।

    রাজনৈতিক লাভের জন্য ধর্মীয় অনুভূতি কাজে লাগাচ্ছেন (Suvendu Adhikari)

    পিতৃপক্ষে মুখ্যমন্ত্রীর প্যান্ডেল উদ্বোধন প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “এটি হিন্দু প্রথার ওপর আক্রমণ। আজ পিতৃপক্ষের শেষ দিন। পিতৃপক্ষ চলাকালীন কোনও শুভ কাজ করা হয় না।” তাঁর অভিযোগ, ছ’মাস পরে নির্বাচন। একে সামনে রেখেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজনৈতিক লাভের জন্য ধর্মীয় অনুভূতি কাজে লাগাচ্ছেন। বিজেপির এই নেতার দাবি, মমতার প্রশাসন সংখ্যালঘু ভোটারদের প্রত্যাশা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, “তারা (সংখ্যালঘুরা) চাকরি, স্বাস্থ্যসেবা বা শিক্ষা কিছুই পাননি। তিনি তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারছেন না। তাই তিনি ধর্মীয় আবেগকে ব্যবহার করছেন। তিনি দুর্গাপূজার মতো হিন্দু উৎসবকে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হিসেবে তুলে ধরতে চাইছেন, যা মোটেই ঠিক নয়।”

    ‘হিজাব’ নিয়ে তোপ

    এদিন মমতা উদ্বোধন করেন হাতিবাগান, টালা প্রত্যয় এবং শ্রীভূমির প্যান্ডেলের। হাতিবাগান সর্বজনীন মাতৃ মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন করতে যাওয়ার সময় টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়তে শুরু করে। ছাতা না নিয়ে সেই সময় মুখ্যমন্ত্রী একটি চাদর নিয়ে হিজাবের মতো করে পরে নেন। তৃণমূল নেত্রীর এহেন আচরণেও ক্ষুব্ধ শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। বলেন, “হিজাব পরে উনি একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে বার্তা দিচ্ছেন। এটা সরাসরি হিন্দু আস্থা, হিন্দু রীতিনীতি এবং পরম্পরায় আঘাত।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “হিন্দুরা যেহেতু বিভক্ত, সবাই যেহেতু ভোট দিতে যান না, ভোট দিতে গেলেও, অনেকে অনেকভাবে ভোট দেন, ভাগ করেন, একটা বিশেষ মেসেজ দিচ্ছেন (Mamata Banerjee) ৩২-৩৩ শতাংশ ভোটারকে যে, আমি সম্পূর্ণভাবে ধর্মনিরপেক্ষ, আমি নাস্তিক, নাস্তিক নয়, আমি প্রো-মুসলিম লিগ। ভোটব্যাংককে একজোট করতে গিয়ে স্পষ্ট বার্তা (Suvendu Adhikari)।”

  • Chandranath Sinha: অন্তর্বর্তী জামিন খারিজ হবে চন্দ্রনাথের! মঙ্গলবারেই কি মন্ত্রীকে হেফাজতে নেবে ইডি?

    Chandranath Sinha: অন্তর্বর্তী জামিন খারিজ হবে চন্দ্রনাথের! মঙ্গলবারেই কি মন্ত্রীকে হেফাজতে নেবে ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সওয়াল-জবাবে রাজ্যের কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহাকে (Chandranath Sinha) নিজের হেফাজতে নিতে জোর প্রশ্ন করেছেন ইডির আইনজীবীরা। অপর দিকে পাল্টা ইডির আবেদনের বিরোধিতা করে প্রশ্ন তোলেন চন্দ্রনাথের আইনজীবী। দুই পক্ষের বক্তব্যে বিচারক কি রায় দেবেন এই দিকেই তাকিয়ে এখন উভয় পক্ষ। মন্ত্রীর জামিনের মেয়াদ কি বাড়বে নাকি হেফাজতে পাবে ইডি (Enforcement Directorate)? দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে বিচারক শুভেন্দু সাহা জানিয়েদেন আগামী মঙ্গলবার দুপুর দুটোর সময় রায় ঘোষণা করবেন।

    তৃণমূলের রাজত্বে পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বড় দুর্নীতির মধ্যে হল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি। ২০১৬ সালের এসএসসিতে টাকার বিনিময়ে চাকরি বেচার কারণে ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের রায় দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। সরকার অযোগ্যদের সম্পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করেনি বলেই যোগ্যরাও নিজেদের চাকরি খুইয়েছেন। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি, বারবার উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি।

    তদন্ত প্রক্রিয়াকে জোরদার করলে আরও তথ্য আসবে (Chandranath Sinha)

    রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার (Chandranath Sinha)। তৃণমূলের মন্ত্রীকে হেফাজতে নিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে আবেদন করে ইডির আইনজীবী বলেন, “আমরা সাত দিনের জন্য হেফাজতে চাইছি। ২০২৪ সালের মার্চ মাসে নগদ ৪১ লক্ষ টাকা এবং মোবাইল পেয়েছিলাম। তদন্ত প্রক্রিয়াকে জোরদার করলে আরও অনেক তথ্য উঠে আসবে। টাকা উদ্ধারের পর তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এরপর এখন প্রয়োজন পড়ায় হেফাজতে নেওয়া প্রয়োজন। তবে ঠিক মতো তথ্য না নিয়ে গ্রেফতার করলে সম্পর্কিত ব্যক্তিরা সতর্ক হয়ে পড়বেন আর তাই তখন গ্রেফতার করা হয়নি। তদন্তে বৃহৎ চক্রের হোদিশ মিলেছে, তাই তথ্যের ভিত্তিতে হেফাজতে চাইছি। একই ভাবে কেবিপি রিয়েলিটি নামে একটি সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি ৬ তলা আবাসন নির্মাণ করেছেন মন্ত্রীর স্ত্রী। ইলামবাজারে আট হাজার বর্গফুটের জায়গা মলের জন্য ভাড়া দিয়েছেন চন্দ্রনাথের স্ত্রী। যদিও স্ত্রী নামে নির্মাণ ব্যবসা চালালেও সবটা সমলাতেন মন্ত্রী চন্দ্রনাথই।”

    আবাসন প্রকল্পের শিক্ষক নিয়োগে বড়সড় দুর্নীতি!

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির আইনজীবী আদালতে চন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে তথ্য জোগাড় করে জানিয়েছে, “বিকে কনস্ট্রাকশন নামে একটি সংস্থার অর্ধেক পার্টনার মন্ত্রীর স্ত্রী। তবে সংস্থার অপর পার্টনারের দাবি কোনও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই। এমন কি কোনও রকম ব্যবসা করেননি বলেও পাওয়া যায়। সংস্থার নামে ৫ ডেসিমেল (পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ অঞ্চলে ভূমি পরিমাপের জন্য “ডেসিমেল” এককটি ব্যবহৃত হয়। ১ বিঘা জমি আনুমানিক ৬০ ডেসিমেল।) জমি ৭ লক্ষ টাকায় কেনা হয়েছে বলে দেখানো হয়েছে। অপর দিকে এই ৭ লক্ষ টাকা, বিকে কনস্ট্রাকশন সংস্থায় বিনিয়োগ করা হয়েছে বলে হিসেবও দেখিয়েছেন মন্ত্রীর স্ত্রী। কেবিপি রিয়েলটি নামে একটি সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি ৬ তলা আবাসন গড়েন মন্ত্রীর স্ত্রী। ওই আবাসন বেচে ২ কোটি ৭২ লক্ষ টাকা লাভ করার কথাও জানিয়েছেন মন্ত্রীর স্ত্রী। আবাসন প্রকল্পের বিনিয়োগ ও জমি কেনার টাকার সঙ্গে শিক্ষক নিয়োগের বড়সড় দুর্নীতির (Enforcement Directorate) যোগ থাকারা সম্ভাবনা প্রবল ভাবে রয়েছে। তাই বিষয়ে বিস্তৃত তদন্তের প্রয়োজন।”

    তল্লাশি ও বয়ানের ভিত্তিতে পঞ্চম চার্জশিট

    বিচারপতি শুভেন্দু সাহা ইডির আইনজীবীকে প্রশ্ন করেন, “তদন্তের সময় নিশ্চিই অনেক তথ্য পেয়েছিলেন, তাহলে বয়ান রেকর্ড কররা ১১ মাস পরে কেন চার্জশিট দিলেন না। অপেক্ষা কিসের জন্য।” পাল্টা উত্তরে ইডির আইনজীবী বলেন, “তল্লাশি এবং বয়ানের ভিত্তিতে পঞ্চম চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। একই ভাবে সুপ্রিম কোর্ট পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন করার কথা বললে এইদিকে একটু বিলম্ব হয়ে যায়। তবে তদন্ত জোর কদমেই চলছে।”

    ৬ সেপ্টেম্বর ইডির বিশেষ আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা মন্ত্রী চন্দ্রনাথের (Chandranath Sinha) বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল। তবে ইডির কাছে নিজের আয় সম্পর্কে জানান, সমস্ত আয়ের উৎস কৃষিকাজ। এরপর তদন্তকারী সংস্থা বীরভূমের পাইকরে বীরভূমের কৃষি বিভাগের সহ অধিকর্তার দফতরে তল্লাশি চালায়। রাজ্যের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেওয়ার পর গত ৬ সেপ্টেম্বর ইডির বিশেষ আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন। যদিও ওই দিনেই রাজ্যের কারামন্ত্রীকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নিতে চেয়েছিল ইডি, কিন্তু অন্তর্বর্তী জামিন মেলায় ইডি হেফাজতে পায়নি। এদিকে আদালতে ইডির আইনজীবীর বক্তব্যকে বিরোধিতা করে চন্দ্রনাথ সিনহার আইনজীবীর দাবি, “তদন্তের (Enforcement Directorate) জন্য হেফাজতের প্রয়োজন কী? চার্জশিট জমা পড়েছে তাই পেছনদিকে তাকানোর প্রয়োজন কী? সন্দেহজনক তথ্যে আমার মক্কেলের সমর্থন না নিয়ে হেফাজতে চাইতে পারে না ইডি।”

  • Weather Report: দুর্গা পুজোতে নিম্নচাপের ভ্রুকুটি! ষষ্ঠী থেকে দশমী কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    Weather Report: দুর্গা পুজোতে নিম্নচাপের ভ্রুকুটি! ষষ্ঠী থেকে দশমী কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম ডেস্ক নিউজ: হাতে গোনা কয়েক ঘণ্টা পরেই মহালয়া। শহর জুড়ে দুর্গা পুজোর (Durga Puja 2025) ব্যস্ততা তুঙ্গে। প্যান্ডেল প্যান্ডেলে সাজসজ্জার কাজ প্রায় শেষের পথ। মৃৎশিল্পীরা মূর্তি গড়ার কাজে শেষ তুলির টান দিচ্ছেন। ঠিক আগেই শনিবার বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কলকাতার বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে বজ্রপাতসহ মুষলধারে বৃষ্টিপাতের ফলে অনেক রাস্তায় জল জমে গিয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শনিবার এবং দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ প্রবল বর্ষণের (Weather Report) সম্ভাবনা রয়েছে। একইভাবে উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে নিম্নচাপ।

    জলীয়বাষ্প স্থলভাগের ঢুকে পড়ছে (Weather Report)

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর-পশ্চিমে উত্তরপ্রদেশ থেকে পূর্বে বাংলাদেশ পর্যন্ত বায়ুর বলয়ের উপর একটি নিম্নচাপ (Weather Report) অবস্থান করছে। তার প্রভাবেই উত্তরবঙ্গ জুড়ে লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে। আবার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প স্থলভাগের ঢুকে পড়েছে। সেই জন্যই বৃষ্টির অনুকূল পরিবেশের আবহ সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বীরভূম, মুর্শিদবাদ, নদিয়ায় ব্যাপক পরিমাণে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। রবিবার মহালয়া থেকে সোমবার, মঙ্গলবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা সহ দক্ষিণ বঙ্গের সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে জারি করা রয়েছে হলুদ সতর্কতা।

    পঞ্চমী থেকে দশমী পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের কমবেশি বৃষ্টিপাত

    অপর দিকে উত্তরবঙ্গের ৮টি জেলায়ও ভারী বর্ষণের (Weather Report) ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে ব্যাপক বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রবিবার থেকে কোনও জেলার আবহাওয়া নিয়ে তেমন সতর্কতা নেই। দুর্গা পুজোয় আবহাওয়া কেমন থাকবে তা নিয়েও হাওয়া অফিস বিশেষ বার্তা দিয়েছে। বলা হয়েছে ষষ্ঠীর দুদিন আগে থেকে বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। এটা আরও ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপের সৃষ্টি করবে। পঞ্চমী থেকে দশমী পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের কমবেশি বৃষ্টিপাত হবে। তবে নবমী থেকে দশমী (Durga Puja 2025) পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।এদিন, কলকাতা শহরে শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ২.১ ডিগ্রি বেশি। শুক্রবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

  • Calcutta High Court: ফের স্থগিতাদেশ বৃদ্ধি চাকরিহারাদের ভাতায়, হাইকোর্টের তোপের মুখে মমতা সরকার

    Calcutta High Court: ফের স্থগিতাদেশ বৃদ্ধি চাকরিহারাদের ভাতায়, হাইকোর্টের তোপের মুখে মমতা সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসির গ্রুপ-ডি এবং গ্রুপ-সি চাকরি হারাদের ভাতা নিয়ে রাজ্য সরকার আরও একবার হাইকোর্টের তোপের মুখে। চাকরিহারাদের ভাতা দেওয়ার মামলায় স্থগিতাদেশের মেয়াদের সময়সীমাকে আরও একবার বৃদ্ধি করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা নির্দেশ দেন, চাকরি হারাদের আগামী ২০২৬ সালের ৩০ জানুয়ারি সময় পর্যন্ত রাজ্য সরকার কোনও রকম ভাতা দিতে পারবে না । কোর্টের স্পষ্ট মত, যেখানে দেশের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে দুর্নীতির (SSC scam) কারণে চাকরি বাতিল হয়েছে, সেখানে রাজ্য সরকার ভাতা দেবে কোন যুক্তিতে।

    অযোগ্য প্রার্থীদের অধিকাংশ তৃণমূল ঘনিষ্ঠ (Calcutta High Court)!

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যে ২৬ হাজার চাকরি বাতিল হয়েছে। টাকার বিনিময়ে রাজ্য সরকার চাকরি বিক্রি করেছিল— এই মর্মে ১৮০০ জনের বেশি অযোগ্য প্রার্থীদের নামের তালিকাও প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। যাদের মধ্যে বেশির ভাগ চাকরি প্রার্থী তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী-নেতা-মন্ত্রীর সমর্থক বা ঘনিষ্ঠ। চাকারি হারাদের পাশে দাঁড়িয়ে মমতা সরকার গ্রুপ সি কর্মীদের জন্য ২৫ হাজার টাকা এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের জন্য ২০ হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার কথা ঘোষণা করলে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা দায়ের হয়। আর এই মামলায় বিচারপতি অমৃতা সিনহা প্রথমে চলতি মাসের ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থগিতাদেশের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এবার সেই স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষের আগেই পুনরায় স্থগিতাদেশের মেয়াদ বৃদ্ধি করে দেন বিচারপতি সিন্‌হা।

    ভাতা দিলে কি পাওয়া যাবে?

    রাজ্য সরকারের দেওয়া ভাতার সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রথম থেকেই কোর্টের (Calcutta High Court) স্পষ্ট নির্দেশ ছিল, টাকার বিনিময়ে পেছনের দরজার দিয়ে যারা চাকরি পেয়েছে তারা আর যাই হোক যোগ্য নয়। সম্পূর্ণ ভাবে বেআইনি এবং অযোগ্যদের কীভাবে সরকার পক্ষ ভাতা দেওয়ার নৈতিক অধিকার রাখতে পারে। অযোগ্যদের ভাতা দিলে কি পাওয়া যাবে? তবে রাজ্যের অবশ্য বক্তব্য ছিল চাকরিহারাদের সাময়িক আর্থিক সাহায্য প্রদান করতেই ভাতার ভাবনা। তবে এই বিষয়ে রাজনীতির একাংশের মত, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর কোনরকম আলোচনা ছাড়া এই ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ ভাবে বেআইনি। সেইসঙ্গে ওয়াকিবহাল মহলের মত, সরকার কীভাবে দাগিদের ভাতা দিতে পারে! এই ভাবনাটাই সম্পূর্ণ ভাবে দুর্নীতিকে (SSC scam) উৎসাহী করবে।

  • Weather Update: পুজোর আগে ফের বৃষ্টি, শহরের আকাশে মেঘের আনাগোনা! মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

    Weather Update: পুজোর আগে ফের বৃষ্টি, শহরের আকাশে মেঘের আনাগোনা! মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যালেন্ডারে বর্ষা বিদায় নিয়েছে, এসেছে শরৎ। কিন্তু বৃষ্টি পিছু ছাড়ছে না বঙ্গবাসীর। পুজোর মুখে ফের আকাশের মুখ ভার। সকাল থেকে শহরের আকাশে মেঘের ঘনঘটা। বিক্ষিপ্ত ভাবে চলছে বৃষ্টি। রবিবার মহালয়া। দক্ষিণবঙ্গের অন্তত আটটি জেলায় সে দিনও ঝড়়বৃষ্টি হতে পারে, জানাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। রাজ্যের নানা প্রান্তেই বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পুজোর আগে শেষ শনি ও রবিবার বৃষ্টির ফলে বানচাল হতে পারে কেনাকাটা। মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের। পুজোর মধ্যেও বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।

    উত্তর থেকে দক্ষিণে চলছে বৃষ্টি

    শুক্রবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা সাত জেলাতে (Rain in Kolkata)। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা-মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের বেশিরভাগ এলাকাতে। উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। দার্জিলিং-সহ উপরের পাঁচ জেলাতে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। আগামিকাল, শনিবার থেকে কমবে বৃষ্টির পরিমাণ। শনিবার থেকে মঙ্গলবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা কমবে থাকবে। আজ, শুক্রবার ভারী বৃষ্টির‌ হলুদ সতর্কতা। ভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলাতে। শনিবার দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলাতে ভারী বৃষ্টির হলুদ সতর্কতা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা-মাঝারি বৃষ্টি হবে সব জেলাতেই। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাসের সতর্কতা।

    সাগরে তৈরি ঘূর্ণাবর্ত

    সাগরে কিছু দিন আগেই ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছিল। এখন তা পূর্ব বিহার এবং সংলগ্ন অঞ্চলের উপরে রয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ঘূর্ণাবর্তটি এখন দেড় কিলোমিটার উঁচুতে। মূলত এর প্রভাবেই বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প স্থলভাগে ঢুকছে। তার ফলে বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে রাজ্য জুড়ে। শুক্রবার কলকাতার (Rain in Kolkata) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের তুলনায় ২.৩ ডিগ্রি বেশি। বৃহস্পতিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি বেশি। কলকাতায় সকাল থেকেই শুরু হয়েছে বৃষ্টি। কোথাও টিপটিপ তো কোথাও এক পশলা। মহালয়ায় কলকাতায় আবহাওয়া সংক্রান্ত কোনও সতর্কতা এখনও পর্যন্ত নেই। দু’-এক পশলা বৃষ্টি হতে পারে কোথাও কোথাও। তবে তার পরের দিন কলকাতাও ভিজতে পারে। সোমবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।

  • RSS: মহালয়ার দিন পশ্চিমবঙ্গে তিনশোরও বেশি সমাবেশের আয়োজন করবে আরএসএস

    RSS: মহালয়ার দিন পশ্চিমবঙ্গে তিনশোরও বেশি সমাবেশের আয়োজন করবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে ২১ সেপ্টেম্বর, রবিরার মহালয়ার দিন পশ্চিমবঙ্গে ৩০০-রও বেশি সমাবেশের (Rallies) আয়োজন করার পরিকল্পনা করেছে আরএসএস (RSS)। মহালয়া থেকেই সূচনা হয়ে যায় শারদোৎসবের। হিন্দুদের বিশ্বাস, মহালয়ার দিনই দেবী দুর্গা স্বর্গ ছেড়ে মর্তে আসেন। সেই কারণেই এই দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে সমাবেশ করার দিন হিসেবে। এদিন রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় আরএসএসের তরফে আয়োজন করা হবে শোভাযাত্রা ও পথসভার। সংঘের পশ্চিমবঙ্গের ইউনিট তিনটি প্রাদেশিক কমিটিতে বিভক্ত। এগুলি হল উত্তর, মধ্য এবং দক্ষিণ বাংলা।

    সংঘের পরিকল্পনা (RSS)

    পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই তিনটি প্রান্তেই সংঘের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। আরএসএসের অন্তত ৫২টি সর্বভারতীয় সহযোগী সংগঠন রয়েছে। এর পাশাপাশি রয়েছে পশ্চিমবঙ্গেরও বেশ কিছু আঞ্চলিক সহযোগী সংগঠন। এই সব সংগঠনগুলিকে এক সঙ্গে শতবর্ষ উদযাপনে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। অর্থাৎ এবার ভারতীয় মজদুর সংঘ (বিএমএস), সংস্কার ভারতী, শিক্ষণ মণ্ডল, সহকার ভারতী, শিক্ষক মহাসংঘ এবং সীমান্ত চেতনা-সহ অন্যান্য সংগঠন এ বছর আলাদা করে কোনও অনুষ্ঠান, সমাবেশ কিংবা শোভাযাত্রা করবে না।

    সংঘ পরিবারের শক্তিকে প্রদর্শন

    সূত্রের খবর, সংঘের পরিকল্পনা হল সমগ্র সংঘ পরিবারের শক্তিকে প্রদর্শন করা। বিজেপি নেতা ও কর্মীরা, যারা একই সঙ্গে স্বয়ংসেবকও, আশা করা হচ্ছে তাঁরা মহালয়ার দিনে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আয়োজিত এই সব কর্মসূচিতে যোগ দেবেন (RSS)। ফি বছর আরএসএস বিভিন্ন জেলা থেকে কর্মসূচির মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে স্বাগত জানায়। এ বার পরিকল্পনা করা হয়েছে, প্রতিটি জেলায়ই একাধিক সমাবেশ ও শোভাযাত্রার আয়োজন করা হবে।

    দক্ষিণবঙ্গ প্রভার প্রধান বিপ্লব রায় বলেন, এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হতে যাচ্ছে। আমরা মা-কে স্বাগত জানাব। একই সঙ্গে আমাদের ১০০ বছরও উদযাপন করব। সর্বত্র একত্রীকরণ, সমাবেশ ও শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।” আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, সংঘ রাজ্যের রাজনৈতিক অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সেই কারণেই এই মহালয়া অনুষ্ঠানকে (Rallies) ব্যাপক রাজনৈতিক গুরুত্বের দৃষ্টিতে দেখা হচ্ছে। গত দুবছরে বাংলায় শাখার সংখ্যা বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে (RSS)।

  • SIR in Bengal: রাজ্যের আধিকারিকদের দ্রুত প্রস্তুতির নির্দেশ, চলছে প্রশিক্ষণ! পুজোর পরেই রাজ্যে শুরু এসআইআর

    SIR in Bengal: রাজ্যের আধিকারিকদের দ্রুত প্রস্তুতির নির্দেশ, চলছে প্রশিক্ষণ! পুজোর পরেই রাজ্যে শুরু এসআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বিশেষ নিবিড় সংশোধনের (SIR in Bengal) আবেদনপত্র (Enumeration Form) ছাপানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে বললেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক(CEO) মনোজ কুমার আগরওয়াল। রাজ্যে মোট ভোটারের দ্বিগুণ ফর্ম ছাপানো হবে। সিইও দফতর সূত্রে খবর, প্রায় ১৫ কোটি ফর্ম ছাপানো হবে। এত সংখ্যক ফর্ম একটি নির্দিষ্ট জায়গা থেকে ছাপানো সম্ভব নয়। তাই কোন কোন জেলায় ফর্ম ছাপানো যাবে, সেই তথ্য জানতে চাইল সিইও দফতর। মঙ্গলবার এসআইআরের সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের একটি প্রশিক্ষণও দেন সিইও মনোজ আগরওয়াল। সেখানেই এই নির্দেশ দেন তিনি।

    আবেদনপত্র ছাপানোর নির্দেশ

    সিইও-র দফতর সূত্রে খবর, রাজ্যে এখন প্রায় ৭.৬৫ কোটি ভোটার রয়েছেন। তার দ্বিগুণ সংখ্যক ফর্ম (SIR in Bengal) ছাপানো হবে। এক জন ভোটারের জন্য ছাপানো হবে দু’টি করে আবেদনপত্র। একটি থাকবে ভোটারের কাছে। অন্যটি বুথ লেভেল আধিকারিকরা (বিএলও) নিয়ে আসবেন। জাতীয় নির্বাচন কমিশন থেকে প্রতিটি ভোটারের নাম-সহ তথ্য দেওয়া ফর্ম অনলাইনে আসবে। সেই সব ফর্ম এলেই ছাপানোর কাজ শুরু করতে হবে। এত সংখ্যক ফর্ম একটি নির্দিষ্ট জায়গা থেকে ছাপানো সম্ভব নয়। তাই কোন কোন জেলায় ফর্ম ছাপানো যাবে, সেই তথ্য রাজ্যের আধিকারিকদের কাছে জানতে চেয়েছে সিইও-র দফতর। সিইও-র দফতর জানিয়েছে, কোনও জেলায় ছাপানোর ব্যবস্থা না-থাকলে কলকাতা থেকেই আবেদনপত্র ছাপিয়ে তা ওই জেলায় পাঠানো হবে। সিইও দফতর জানাচ্ছে, বিহারের ক্ষেত্রে একটি জায়গা থেকেই ফর্ম ছাপানো হয়েছিল। এখানে জেলায় জেলায় ফর্ম ছাপানোর কাজ হবে। কারণ, দ্রুত কাজ করতে হবে।

    আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ

    আবেদনপত্র (SIR in Bengal) ছাপানো হলেই পঞ্চায়েত স্তরে তা পাঠানো হবে। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের ২০২৫ এবং ২০০২ সালের তালিকা মিলিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। এর পরে রাজ্যের প্রায় দু’কোটির বেশি পরিবারের সদস্যদের নাম, তথ্য মিলিয়ে দেখতে হবে। এই শনাক্তকরণের কাজ হলেই এসআইআর সংক্রান্ত কাজের ৭০ শতাংশ শেষ হয়ে যাবে। বিহারের চেয়ে আবেদনের ফর্মে খুব বেশি পরিবর্তন হবে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক কিছু পরিবর্তন হতে পারে। বিহারের মতোই ফর্মের তথ্য প্রায় ৯৫-৯৭ শতাংশ একই থাকবে। মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও) মনোজ রাজ্যে বিশেষ নিবিড় সমীক্ষার সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ দেন। বিহারে কী ভাবে এই প্রক্রিয়া হয়েছে, তা তুলে ধরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই প্রশিক্ষণে রাজ্যের প্রায় চার হাজার আধিকারিক যোগ দেন। প্রশিক্ষণে ছিলেন ইআরও (ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার), এইআরও (অ্যাসিসট্যান্ট ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার), এডিএম এবং কয়েক জন জেলাশাসক। পুজোর আগে ৭৫ হাজার বুথ লেভেল অফিসারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সিইও দফতর জানিয়েছে, আগামী ২১-২২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ওই প্রশিক্ষণের কাজ শেষ করার চেষ্টা করা হবে।

  • Suvendu Adhikari: “শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মাটিতে পদ্ম না ফুটলে বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে না”, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মাটিতে পদ্ম না ফুটলে বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে না”, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মাটিতে পদ্ম না ফুটলে বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে না।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোমবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন শুভেন্দু। তার পরের দিনই আগামী বছরের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলায় পদ্ম ফোটার কথা বললেন তিনি। এর আগেও একাধিকবার শুভেন্দুকে বলতে শোনা গিয়েছে, ২০২৬ সালে রাজ্য থেকে বিদায় হবে তৃণমূল কংগ্রেসের, মুখ্যমন্ত্রিত্ব খোয়াবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে না (Suvendu Adhikari)

    এদিন শুভেন্দু বলেন, “দেশের যতগুলি রাজ্যেই বিজেপি সরকার গঠন করুক না কেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মাটিতে যদি বিজেপি না আসে, তাহলে বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে না।” তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় নেতারা প্রত্যেকেই বিষয়টি নিয়ে আশাবাদী। এক সময়ের ৩টি আসন যদি পরে ৭৭ হতে পারে, বা ১০ শতাংশ ভোট যখন ৪০ শতাংশে আসতে পারে, তাহলে আসন সংখ্যা ১৭৭, আর ভোট ৪৫ শতাংশ না হওয়ার কোনও কারণ নেই।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “রাজ্যের মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিদায় চান। কোনও দলের ঝান্ডা ছেড়ে, সাংবাদিক পরিচয় না দিয়ে প্রান্তিক মানুষের কাছে প্রশ্ন করলে বহু মানুষ একই উত্তর দেবেন। তাঁরা বলবেন, বিজেপির হাত ধরেই বাংলায় পরিবর্তন চাই। কারণ পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিই একমাত্র বিশ্বাসযোগ্য বিকল্প।”

    বিজেপিই একমাত্র বিকল্প

    রাজ্য সরকারের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে শুভেন্দু বলেন, “এটা এমন একটা রাজ্য যেখানে ৯ বছর পরে চাকরির পরীক্ষা হয়, তাও আবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে। এখানে এমনও অনেক যুবক রয়েছেন যাঁরা একটা প্যান্ট তিনবার সেলাই করে পরেন। তাঁরা জানেন বেকারত্বের জ্বালা।” কেন অন্য কোনও দল নয়, বিজেপিই একমাত্র বিকল্প, এদিন তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। বলেন, “যে রাজ্যেই বিজেপি সরকার রয়েছে, সেটা যাঁদের দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হোক না কেন, নজরদারি থাকে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তাঁর দেশপ্রেম, মমত্ববোধ, জনগণের প্রতি একাত্মতা সর্বজনবিদিত। প্রধানমন্ত্রীর সততা নিয়ে বিরোধীরাও প্রশ্ন তুলতে পারেননি, ভবিষ্যতেও পারবেন না।”

    একদম সাফ করে দেব

    এদিকে, সোমবারই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেছিলেন, “যাদবপুরে যারা সংবিধান মানে না, যারা হেরোইন আর চরসের আখড়া করে রেখেছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাদের লালন-পালন করেন। কারণ ভোটের সময় এরা ‘নো ভোট টু মোদি’ স্লোগান দেয়।” পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতায় বিজেপি (BJP) এলে যে যাদবপুরের হাল বদলে যাবে, এদিন সেই আশ্বাসও দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু। বলেন, “বিজেপিকে আনুন, একদম সাফ করে দেব আমরা। যাদবপুরে যত জঞ্জাল আছে, সব পরিষ্কার করে দেব।” তিনি বলেন, “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে এবং ফের তাকে মূল স্রোতে শামিল করতে হলে বিজেপিকে আনতেই হবে। বিজেপি এলেই সমস্যার সমাধান সম্ভব।”

    বাঙালি শ্রমিকদের হেনস্থার খবর মিথ্যে প্রচার

    ভিন রাজ্যে বাঙালি শ্রমিকদের হেনস্থা করা হচ্ছে বলে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তা মিথ্যে বলেও জানিয়ে দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এগুলো বেশিরভাগই ভুয়ো প্রচার। হরিয়ানা সরকার প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, সেখানে আটক হওয়া এক হাজার বাংলাভাষীর মধ্যে ৯১৫ জনই বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী।” তিনি বলেন, “যারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি পোড়ায়, তারা আর যাই হোক না কেন, বাংলা ও বাঙালির রক্ষক হতে পারে না।”

    শাহ সন্দর্শনে শুভেন্দু

    এদিকে, সোমবার হঠাৎই দিল্লি উড়ে যান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। দেখা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। নয়াদিল্লিতে শাহের বাসভবনে দু’জনের বৈঠক হয় মিনিট পঁয়তাল্লিশেক ধরে (BJP)। শাহের সঙ্গে বৈঠকের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করেছেন শুভেন্দু। তিনি জানান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। শুভেন্দু অবশ্য নিজেই লিখেছেন, ‘তাঁদের মধ্যে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’ তবে ঠিক কী কী বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে, তা স্পষ্ট করে জানাননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। মাস ছয়েক পরেই এ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। শুভেন্দু-সহ (Suvendu Adhikari) বিজেপি নেতাদের দাবি, এবার রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। চলতি বছরের শেষের দিকে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা বিহারে। তার পরেই বাংলায় ঘাঁটি গাড়বেন অমিত শাহ। বঙ্গ বিজেপি সূত্রে খবর, পুজোর পর বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের যাতায়াত বাড়বে এ রাজ্যে। এই আবহে শাহ-শুভেন্দুর এই বৈঠক (যাকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলছেন ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’) তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের (BJP)।

  • Suvendu Adhikari: দুর্গাপুজোয় আমন্ত্রণ থেকে রাজ্য রাজনীতি, দিল্লিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: দুর্গাপুজোয় আমন্ত্রণ থেকে রাজ্য রাজনীতি, দিল্লিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে গিয়ে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোমবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সরকারি বাসভবনে প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে চলল এই বৈঠক। বিজেপি সূত্রের খবর, রাজ্যের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলা সমস্যা এবং সংগঠনকে শক্তিশালী করার রূপরেখা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে।

    বৈঠক নিয়ে সমাজমাধ্যমে কী লিখলেন শুভেন্দু?

    এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘‘কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মনীয় শ্রী অমিত শাহ জির সাথে আজ ওনার বাসভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলাম। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজ ওনার সাথে আলোচনা হয়েছে।’’ শুভেন্দু আরও লেখেন, ‘‘ ব্যস্ততা সত্বেও প্রায় ৪৫ মিনিট মতো উনি আমাকে সময় দিয়েছেন এর জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’’ শুধু রাজনৈতিক কথাবার্তা নয়, বৈঠকে ব্যক্তিগত আমন্ত্রণও জানান শুভেন্দু। জানা গেছে, আসন্ন দুর্গাপুজোয় বাংলায় এসে মাতৃ আরাধনার সাক্ষী থাকতে অমিত শাহকে অনুরোধ করেছেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, ‘‘সম্মানীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে আমি আসন্ন দুর্গাপুজোয় পশ্চিমবঙ্গে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’’

    বৈঠকে উঠে এসেছে শুভেন্দুর নিরাপত্তা প্রসঙ্গও

    আলোচনার সময়ে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) নিরাপত্তা প্রসঙ্গও গুরুত্ব পায়। অভিযোগ, বিরোধী দলনেতা হিসেবে বাংলায় তাঁকে বারবার লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে। তাই কেন্দ্রীয় সুরক্ষার বিষয়টিও বৈঠকের আলোচনায় উঠে আসে। রাজনৈতিক মহলের মতে, বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপির সংগঠনকে সক্রিয় করে তোলার জন্য এই বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, প্রকৃতপক্ষে ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সংগঠনকে আরও সক্রিয় ও চাঙ্গা করে তোলা যায়, সেই রূপরেখা নিয়েই মূলত এদিনের বৈঠকে বিস্তৃত আলোচনা হয়ে থাকতে পারে। তাঁদের মতে, বুথস্তরে সংগঠনকে শক্তিশালী করা, নেতৃত্ব ও কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি, মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ এসব নিয়েই আলোচনা হতে পারে। তাই বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

LinkedIn
Share