Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Lok Sabha Election 2024: পুরুলিয়া গণনা কেন্দ্রে ঘোরফেরা করছে আই প্যাকের টিম! বিস্ফোরক জ্যোতির্ময়

    Lok Sabha Election 2024: পুরুলিয়া গণনা কেন্দ্রে ঘোরফেরা করছে আই প্যাকের টিম! বিস্ফোরক জ্যোতির্ময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরুলিয়া গণনা কেন্দ্রে ঘোরফেরা করছে আই প্যাকের টিম। লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) ভোটের গণনা কেন্দ্রে পরিদর্শন করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিং মাহতো। আবার বারাকপুর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং নিজের এক্স হ্যান্ডলে আই প্যাক টিমের দুজন ব্যক্তির ছবি পোস্ট করেছিলেন। সেখানে যে দুজনের ছবি পোস্ট করা হয়েছে, তাদের কার্যত পুরুলিয়ায় দেখা গিয়েছে বলে দাবি করেন জ্যোতির্ময়। যদিও তৃণমূলের দাবি, বিজেপি অপপ্রচার করছে। ঘটনায় গণনার দিনে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    কী বললেন জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো (Lok Sabha Election 2024)?

    পুরুলিয়া কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো বলেন, “বিজেপি নেতা অর্জুন সিং নিজের এক্স হ্যান্ডলে দুজনের ছবি পোস্ট করেছেন। ওই দুজনকে আইপ্যাকের লোক বলে চিহ্নিত করেছেন তিনি। তাদের বারাকপুরে দেখা গিয়েছিল। এবার পুরুলিয়া গণনা কেন্দ্রের বাইরে রাস্তায় এই দুইজন সন্দেহভাজনকে দেখা গিয়েছে। দুজনের নাম সিদ্ধার্থ ও কুণাল। আমার মনে হচ্ছে ওরা কারচুপি করতে এসেছে। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। আমরা পর্যবেক্ষক, নির্বাচন কমিশনকে জানাব।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    বিজেপির অভিযোগের প্রেক্ষিতে তৃণমূল প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতো অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, “কোনও আই প্যাক নেই। বিজেপি হারবে তাই অজুহাত বের করছে। আমরা জয়ের বিষয়ে ১০০ শতাংশ নিশ্চিত। বাংলায় তৃণমূল একক ভাবে জয়ী (Lok Sabha Election 2024) হবে।”

    আরও পড়ুনঃফের সন্দেশখালিতে ধুন্ধুমার! পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মহিলারা

    বিজেপি আগেই আই প্যাক নিয়ে সতর্ক করেছিল

    তৃণমূল, লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) গণনা কেন্দ্রে আই প্যাকের লোকজনকে কাজে লাগিয়ে গণনাকে প্রভাবিত করবে বলে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেছিলেন, “আমরা আমাদের কর্মীদের সব জায়গায় সতর্ক করেছি। সবাইকে সচেতন থাকতে বলেছি। তৃণমূল নানা রকম দুর্বুদ্ধির প্রয়োগ করবে। আই প্যাকের লোকজনদের উপর নজর রাখতে হবে। ইভিএমগুলিকে কিছু করে দিতে পারে।” ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ফলাফলকে গণনা কেন্দ্রে থেকে কারচুপি করার বিষয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপি অভিযোগ তুলেছিল। ফলে এই বার লোকসভা ভোটে যাতে না হয়, তাই নিয়ে তৃণমূলের দিকে ফের আঙুল তোলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Resturant in Railway coach: অভিনব ভাবনা! রেল কোচের মধ্যেই তৈরি হল রেস্তরাঁ, কোথায়? জানুন

    Resturant in Railway coach: অভিনব ভাবনা! রেল কোচের মধ্যেই তৈরি হল রেস্তরাঁ, কোথায়? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ট্রেনে না চড়েও রেলের কামরায় বসে পেয়ে যাবেন ধোঁয়া ওঠা খাবার। সম্প্রতি নিউ কোচবিহার (New Cooch Behar) রেলওয়ে পার্কে, রেলের কোচের মধ্যেই তৈরি করা হল অত্যাধুনিক মানের রেস্টুরেন্ট। সোমবার মহাসমারহে নিউ কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশনের সম্মুখে থাকা পার্কে এই ধরনের রেলওয়ে কোচ রেস্টুরেন্টের (Resturant in Railway coach) উদ্বোধন করা হয়েছে। 
    এই উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলার দীপক রায়, নর্থ ফ্রন্ট ইয়ার রেল ওয়ের আলিপুরদুয়ার ডিভিশনের এডিআরএম রনিশ গুপ্তা। উপস্থিত ছিলেন ডিসিএম অঙ্কিত গুপ্তা থেকে শুরু করে রেলওয়ের অন্যান্য আধিকারিকেরাও।

    কী কী পাওয়া যাবে এই রেস্টুরেন্টে? (Resturant in Railway coach) 

    জানা গিয়েছে এই অত্যাধুনিক মানের রেস্টুরেন্টে যেকোনো সুস্বাদু খাবার থেকে শুরু করে সাউথ ইন্ডিয়ান, নর্থ ইন্ডিয়ান খাবার যেমন পাওয়া যাবে, ঠিক তেমনই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ৫০ টাকার নিরামিষ ভাতও পাওয়া যাবে। 

    কী জানালেন রেস্টুরেন্টের কর্ণধার? 

    নিউ কোচবিহার (New Cooch Behar) পার্কে এই ধরনের রেস্টুরেন্ট খুলতে পেরে রেস্টুরেন্টের কর্ণধার প্রিয়ব্রত দুবে জানান, রেলওয়ের জমিতে এই ধরনের পরিষেবা শুরু হওয়ায় একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে, তেমনি অপরদিকে ভারতীয় রেলওয়েও আর্থিকভাবে অনেকটাই উপকৃত হবে।  
    অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে নর্থ ফ্রন্ট ইয়ার রেলওয়ের আলিপুরদুয়ার ডিভিশনের এডিআরএম রনিশ গুপ্তা বলেন, “এখানকার মানুষ ও যাত্রীরা প্রায়শই আমাদের জিজ্ঞাসা করতেন এখানে কবে রেস্টুরেন্ট ওপেন হবে। এতদিন সেই কাজ চলছিল। তবে আজ অবশেষে সেই দিন এসেছে। আজ থেকে আমরা এই রেস্টুরেন্টের (Resturant in Railway coach) পরিষেবা চালু করলাম সাধারণ মানুষের জন্য।”

    আরও পড়ুন: গণনা চলছে ওড়িশা, অন্ধ্র বিধানসভা ভোটেরও, কোন রাজ্যের কুর্সিতে কে?

    যদিও এটিই প্রথম স্টেশন নয় যেখানে রেলওয়ে কোচে রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হল। এর আগে রাজা ভাত খাওয়া এবং কোকরাঝাড়ে এইধরনের অত্যাধুনিক মানের রেলওয়ে কোচ রেস্টুরেন্টের (Resturant in Railway coach) উদ্বোধন হয়েছিল। আর এবার আরও এক রেলওয়ে কোচ রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হল নিউ কোচবিহার (New Cooch Behar) রেলওয়ে পার্কে। স্বাভাবিকভাবেই এই অত্যাধুনিক মানের রেস্টুরেন্ট উদ্বোধনের পর থেকেই উচ্ছ্বসিত এলাকাবাসী ও রেলওয়ের যাত্রী সাধারন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ফের সন্দেশখালিতে ধুন্ধুমার! পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মহিলারা

    Sandeshkhali: ফের সন্দেশখালিতে ধুন্ধুমার! পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ফের সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ধুন্ধুমার বাধে। আগারহাটি মণ্ডলপাড়ায় বিজেপি নেতার খোঁজে তল্লাশির নামে পুলিশ চরম হেনস্থা করে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, বিজেপি নেতা অমর ভুঁইয়ার বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালায়। বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sandeshkhali)

    সোমবার রাতে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) বিজেপি নেতার বাড়িতে পুলিশ ঢুকতে গেলে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয়। পুলিশ ঘরে ঢুকতে গেলে পরিবারের লোকজন আপ্রাণ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। ফলে, ধস্তাধস্তি, তুমুল চিৎকার শুরু হয়। অনুমতি ছাড়া পুলিশের অভিযান নিয়ে বিরোধিতা করেন বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যরা। অমর ভুঁইয়ার পরিবারের মহিলা সদস্যদের টেনে হিঁচড়ে বের করেন মহিলা পুলিশ কর্মীরা। বিজেপি নেতার ঘরের মধ্যে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। পুলিশের দাবি, ভোটের আগে এবং ভোটের সময় যে উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তার নেপথ্যে হাত ছিল এই অমর ভুঁইয়ার। রবিবারও কার্যত এক ছবি দেখা গিয়েছিল সন্দেশখালিতে।

    আরও পড়ুন: গণনার আগে বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি, ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ

    বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য?

    পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে সোমবার রাতে মহিলারা রাস্তায় বেরিয়ে বিক্ষোভ দেখান। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, এক জনের বাড়িতে পুলিশ কখনও এভাবে ঢোকে? এ কীরকম পুলিশ? এসবই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘চামচা’। আমাদের প্রশ্ন, ‘অমর ভুঁইয়া কিছু করেননি। তাও তাঁর নাম আসছে কেন?’ বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যরা পুলিশের কাছে তল্লাশি অভিযানের সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চান। পুলিশ সেসব কথার কোনও গুরুত্ব না দিয়ে মহিলাদের গায়ে হাত তোলে অভিযোগ। এরপরই মহিলারা জোটবদ্ধ হয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে লাঠি হাতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। প্রসঙ্গত, রবিবারও সন্দেশখালির (Sandeshkhali) আগারহাটি মণ্ডলপাড়ায় রণক্ষেত্রের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রামে ঢুকে ধরপাকড়ের অভিযোগ ছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় একজনকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় তুমুল বিক্ষোভ করেন গ্রামের মহিলারা। সোমবার রাতেও সেই একই বিক্ষোভের ছবি ধরা পড়ল সন্দেশখালিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: গণনার আগে বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি, ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ

    BJP: গণনার আগে বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি, ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনার ঠিক আগেই বারাকপুরে তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে বিজেপি (BJP) কর্মীদের ব্যাপক ধস্তাধস্তি হয়। গণনা কেন্দ্রের বাইরে এক দিক থেকে উঠছে “জয় শ্রীরাম” স্লোগান। অন্যদিকে, থেকে উঠছে “জয় বাংলা” স্লোগান। এছাড়াও সোমবার রাতে ভাঙড়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। হুগলিতে বিজেপি এজেন্টদের পুলিশ হেনস্থা করছে বলে অভিযোগ ওঠে। ঘাটালেও সোমবার রাতে স্ট্রংরুমে উত্তেজনা তৈরি হয়।

    বারাকপুরে গণনাকেন্দ্রে বিজেপি-তৃণমূল ধস্তাধস্তি (BJP)

    মঙ্গলবার বারাকপুরের সুরেন্দ্রনাথ কলেজের গণনাকেন্দ্রের সামনে বিরাট লাইন দেখা দেয়। ঘটনাস্থলে নিরাপত্তারক্ষী ও দলবল নিয়ে ঢুকে পড়েন বিজেপি (BJP) প্রার্থী অর্জুন সিং। সঙ্গে সঙ্গে চলে আসেন জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। তিনিও এসে হুঙ্কার দেন, “যেখানে যেখানে ফোর্স নিয়ে ঢুকবে অর্জুন, আমিও সেখানে যাব। ” বিজেপির কর্মীদের বক্তব্য, কাউন্টিং এজেন্টদের সঙ্গে গণনাকেন্দ্রে বহিরাগত ঢোকাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এনিয়ে বিজেপির এজেন্টদের সঙ্গে বহিরাগতদের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এই বিষয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, পায়ের তলায় মাটি নেই বুঝে মিথ্যে অভিযোগ করছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: গণনা চলছে ওড়িশা, অন্ধ্র বিধানসভা ভোটেরও, কোন রাজ্যের কুর্সিতে কে?

    ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ!

    মঙ্গলবার গণণা শুরুর আগেই ভাঙড়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভাঙড় ২ নম্বর ব্লকের উত্তর কাশীপুরের চালতাবেড়িয়ায় বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন ৫ জন। আহতদের মধ্যে একজন আইএসএফের পঞ্চায়েত সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। বোমা তৈরির সময়ই বিস্ফোরণ হয় বলে অনুমান পুলিশের। বিস্ফোরণে আহত ৫ জনকেই এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

    হুগলিতে বিজেপি এজেন্টদের হেনস্থা পুলিশের

    গণনার আগেই হুগলিতে বিজেপি (BJP) এজেন্টদের ব্যাপক হেনস্থা করছে পুলিশ। এই অভিযোগ তুলে সোমবার রাতে চুঁচুড়া থানায় যান বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, পুলিশ তৃণমূলের দলদাস। পরিকল্পিতভাবে আমাদের এজেন্টদের নানাভাবে হেনস্থা করা হয়েছে। আমি বিষয়টি কমিশনে জানিয়েছি।

    ‘স্ট্রং রুমের ভিতর অস্থায়ী কর্মী!

    সোমবারই ভোটগণনায় অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা যাবে না বলে নির্দেশ দেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সেই নির্দেশকে অমান্য করেই ঘাটালের স্ট্রংরুমে অস্থায়ী কর্মী ছিলেন। ‘স্ট্রং রুমের ভিতর অস্থায়ী কর্মী কেন?’ প্রশ্ন তোলেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। রাতেই ঘাটাল লোকসভার স্ট্রং রুমের সামনে উত্তেজনা শুরু হয়। মহকুমাশাসকের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়ান ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: গরমে ভোট দানের হার কম! আগামী নির্বাচন এপ্রিলে শেষের ইঙ্গিত 

    Lok Sabha Election 2024: গরমে ভোট দানের হার কম! আগামী নির্বাচন এপ্রিলে শেষের ইঙ্গিত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা (Lok Sabha Election 2024)। ভোটগ্রহণ চলেছে প্রায় দেড়মাস ধরে। গত ১৬ মার্চ ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এরপর ১৯ এপ্রিল প্রথম দফা ভোটপর্ব শুরু হয়। একে একে ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন সাত দফা ভোট সম্পন্ন হয়। প্রবল গরম এবং ভয়ংকর তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজ্যের মানুষকে ভোটের লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে। ভোটের হারও কম হয়েছে। তাই আাগমী লোকসভা নির্বাচন এপ্রিলের মধ্যেই শেষ করার ইঙ্গিত দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

    কী বললেন রাজীব কুমার

    সোমবার, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, ‘হিটওয়েভের কারণে একাধিক রাজ্যে কম ভোটের (Lok Sabha Election 2024) হার দেখা গিয়েছে। সে কারণে পরবর্তী লোকসভা ভোট অর্থাৎ ২০২৯ সালের সাধারণ নির্বাচন এপ্রিল মাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে।’ তবে এর ফলে ভোটের দফা কমবে কি না, তা নিয়ে কোনও স্পষ্ট ধারণা  দেননি রাজীব কুমার।

    কেন ভোটের হার কম

    উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) ভোট হয়েছিল শীতকালে। ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল ভোট, প্রক্রিয়া শেষ হয় মার্চ মাসে। ২০১৯ সালের থেকে চলতি নির্বাচনে অধিকাংশ দফাতেই ভোটের হার অত্যন্ত কম। প্রায় প্রতিটি দফাতেই দেখা গিয়েছে ভোটারদের উপস্থিতি কম। উত্তর প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, বিহার, দিল্লির মত রাজ্যে কম ভোটের হার রীতিমতো চোখে পড়েছে। আসলে তাপপ্রবাহ ও অতিরিক্ত গরমের কারণে নাজেহাল মানুষ ভোট দিতে আর ঘরের বাইরে যাননি। বরং ঘরের ভিতরেই ছুটি কাটিয়েছেন। 

    আরও খবর: ‘‘কোর্ট, এক্সিট পোল মানেন না, ৪ তারিখ তো মানতেই হবে’’, মমতাকে তোপ দিলীপের

    রাজীব কুমার বলেন, ‘চলতি ভোটের মরশুমে ভারত এবার ৬৪২ মিলিয়ন নিবন্ধিত ভোটার নিয়ে বিশ্বরেকর্ড করেছে। ২০২৪ সালের সাত পর্বের লোকসভা নির্বাচনে সমস্ক রেকর্ড ছাপিয়ে গিয়েছে। ৩১২ মিলিয়ন মহিলাও ভোটদান প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়েছেন।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Post Poll Violence: ভোট পরবর্তী হিংসা! জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Post Poll Violence: ভোট পরবর্তী হিংসা! জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনার ঠিক আগে বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার ভোট পরিবর্তী এই হিংসার  (Post Poll Violence) ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির চুঁচুড়ার বিধানপল্লি এলাকায়। বিজেপি নেতাদের বক্তব্য, গণনার আগে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে তৃণমূল  এই  হামলা  চালিয়েছে।  থানায়  অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বিজেপির অভিযোগের ভিত্তিতে তৃণমূল কর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। শুধু হুগলি জেলা নয় রাজ্যের  একাধিক জেলায় বিজেপি কর্মীর ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল। গণনার আগে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    বিজেপি কর্মীদের বাড়ির জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ার অভিযোগ (Post Poll Violence)

    ভোট পরবর্তী হিংসার (Post Poll Violence) ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর লোকসভার গোসাবায়। জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মীদের বাড়ির জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোট মিটতেই গোসাবার আমতলি গ্রাম পঞ্চায়েতের হাজারিপাড়ায় বিজেপি কর্মীদের বাড়ির জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়া হয় বলে খবর। জলের পাইপলাইন কেটে দেওয়ার দায় অস্বীকার করেছে তৃণমূল। উত্তর ২৪ পরগনায় হিঙ্গলগঞ্জ বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি  নতুন করে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে আইএসআই এবং তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে।  দু’পক্ষই পরস্পরের বিরুদ্ধে বোমাবাজির অভিযোগ করেছে। উত্তর কাশীপুর থানার মাঝেরআইট এলাকার ঘটনা। এরই মধ্যে নদিয়ার কালীগঞ্জে এক বিজেপি কর্মীকে খুনের ঘটনায় তুমুল হইচই বাধে। ভোট পরবর্তী হিংসার জেরে খুন বলে অভিযোগ। পরিবারের দাবি, বিজেপি কর্মীকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। নিহতের নাম হাফিজুর শেখ। অভিযোগ, বিজেপি কর্মীর মৃত্যু নিশ্চিত করতে গুলি করে ও কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। কালীগঞ্জের পঁচা চাঁদপুরের রেললাইন পাড়ার বাসিন্দা ছিলেন হাফিজুর। তাঁর বাড়ির অদূরে ঘটনাটি ঘটে। শনিবার সন্ধ্যায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে খুন করা হয় বলে দাবি। ঘটনার পর কালীগঞ্জ থানা ও নাকাশিপাড়া থানার পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে দেহ আটকে রাখে আত্মীয় ও স্থানীয় বাসিন্দারা। রবিবার কৃষ্ণনগরে বিজেপি কর্মীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।

    আরও পড়ুন: “স্বামীকে বেধড়ক মারল তৃণমূল, মাথা ফাটিয়ে দিল আমার,” মুখ খুললেন বিজেপি কর্মীর স্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: নিরাপত্তা দিতে হবে কাউন্টিং এজেন্টদের পরিবারকেও, ফরমান নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: নিরাপত্তা দিতে হবে কাউন্টিং এজেন্টদের পরিবারকেও, ফরমান নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই বের হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) ফল। ভোট গণনাকেন্দ্রে হিংসা রুখতে বেনজির নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের। কমিশনের তরফে নির্দেশ, কাউন্টিং এজেন্টদের পরিবারকেও নিরাপত্তা দিতে হবে। কাউন্টিং এজেন্টকে হুমকি দেওয়া হলে ব্যবস্থা নেবে স্থানীয় পুলিশ। তাঁদের নিরাপত্তার যাবতীয় ব্যবস্থা করতে হবে পুলিশকেই।

    নিরাপত্তার ব্যবস্থা (Lok Sabha Elections 2024)

    সব দলের কাউন্টিং এজেন্টই যাতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা পান, তার ব্যবস্থাও করতে হবে। সোমবার বৈঠক ডেকেছিল নির্বাচন কমিশন। সেখানেই পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি লোকসভা আসনের ভোটগণনা যাতে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা যায়, তা নিয়েই বসেছিল বৈঠক। কমিশনের ডাকা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের সব লোকসভা কেন্দ্রের ডিইও, সিপি কিংবা এসপিরা (Lok Sabha Elections 2024)। সেই বৈঠকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে গুচ্ছ নির্দেশিকার কথা।

    আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নজর

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, ৪ জুন ভোটগণনা মিটে গেলেও, রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে তার পরেও আরও দু’দিন। এদিন কমিশনের নির্দেশ, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে স্থানীয় প্রশাসনকে। গণনাকেন্দ্রের নিরাপত্তা বজায় রাখতে ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার। সূত্রের খবর, বৈঠকে বলা হয়েছে, নন্দীগ্রামের পুনরাবৃত্তি চায় না নির্বাচন কমিশন। গণনা চলাকালীন বিদ্যুৎ সরবরাহ যেন নিরবচ্ছিন্ন থাকে। বিদ্যুৎ সরবরাহে যাতে বিঘ্ন না ঘটে, তাই গণনাকেন্দ্রে বাড়তি জেনারেটরের ব্যবস্থা করার নির্দেশও দিয়েছে কমিশন।

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন কবে, জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে গণনা চলাকালীন নন্দীগ্রামে আচমকাই লোডশেডিং হয়ে যায়। এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। শুভেন্দুর কাছে গোহারা হারেন খোদ তৃণমূল নেত্রী। যদিও প্রথমে তাঁকেই জয়ী বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে অবশ্য শুভেন্দুকেই জয়ী ঘোষণা করা হয়। এনিয়ে মীমাংসা এখনও হয়নি। তবে পরে কলকাতার একটি কেন্দ্রে জিতে ফের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন মমতা। এদিন ঘণ্টাখানেকের এই বৈঠকে উঠে আসে নন্দীগ্রামের গণনাকেন্দ্রে লোডশেডিংয়ের প্রসঙ্গও। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র ডেপুটি ইলেকশন কমিশনারের মুখেই উঠে আসে ওই প্রসঙ্গ। তার পরেই দেওয়া হয় গণনাকেন্দ্রে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bomb Recover: গণনার আগেই মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার সকেট বোমা, হুগলিতে ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত

    Bomb Recover: গণনার আগেই মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার সকেট বোমা, হুগলিতে ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনার ঠিক আগে বিপুল পরিমাণ তাজা বোমা উদ্ধার হল মুর্শিদাবাদে। একইসঙ্গে হুগলি জেলায় প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। ভোটের আগে এত বাজি এবং বোমা উদ্ধার (Bomb Recover) হওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। দুটি ক্ষেত্রেই পুলিশ সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।

    মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার সকেট বোমা (Bomb Recover)

    মুর্শিদাবাদের রানিনগর এলাকায় গণনার ঠিক আগে বিপুল পরিমাণ তাজা বোমা উদ্ধার (Bomb Recover) হল। জানা  গিয়েছে,  রানিনগর থানার চুয়াপাড়া এলাকায় রাস্তার পাশের একটি পাটের জমিতে প্লাস্টিকের জার রাখা ছিল। একই সঙ্গে পাশে রাখা ছিল একটি বস্তাও। সেই বস্তার ভিতরে প্রচুর পরিমাণে তাজা সকেট বোমা উদ্ধার হয়েছে। যার জেরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপর খবর দেওয়া হয় পুলিশে। পুলিশ এসে বোমার জায়গাটি ঘিরে রাখে। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, জঙ্গলের মধ্যে পড়ে ছিল বোমাগুলি। আমরা ওই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করি। সেই সময়ই দেখতে পাই। যদি ফেটে যেত তাহলে অনেক কিছু হয়ে যেতে পারত। এই ঘটনায় আমরা চরম আতঙ্কিত।

    আরও পড়ুন: “স্বামীকে বেধড়ক মারল তৃণমূল, মাথা ফাটিয়ে দিল আমার,” মুখ খুললেন বিজেপি কর্মীর স্ত্রী

    হুগলিতে ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার

    নির্বাচনের ফলাফলের আগের দিন হুগলির ধনেখালি থেকে প্রায় ৬৭০টি নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার (Bomb Recover) করা হয়েছে। চলতি কথায় গাছ বোমা হিসেবে পরিচিত। ধনেখালি থানার মির্জানগর গ্রামে বাঁশ ঝাড় থেকে এই বাজি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধনেখালি থানার মির্জানগর গ্রামে অবৈধ আতশবাজি মজুত করা হয়েছে বলে পুলিশের কাছে খবর আসে। সেই মতো গ্রামে তল্লাশি চালিয়ে একটি বাঁশের ঝোঁপ থেকে ৬৭০ টি গাছ বোমা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে। কে বা কারা বোমগুলি মজুত করল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। গণনার আগেই  এত পরিমাণ শব্দবাজি উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rekha Patra: পুলিশের অতিসক্রিয়তায় লাগাম হাইকোর্টের, রক্ষা কবচ বাড়ল রেখার

    Rekha Patra: পুলিশের অতিসক্রিয়তায় লাগাম হাইকোর্টের, রক্ষা কবচ বাড়ল রেখার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই রেখা পাত্রকে (Rekha Patra) টার্গেট করেছে রাজ্যে শাসক দল। এবার কলকাতা হাইকোর্টে ফের স্বস্তি পেলেন তিনি। ১৪ জুন পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ এই নির্দেশ আগেই দেওয়া হয়েছিল। ৫ জুলাই পর্যন্ত রেখা পাত্রের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে না। এমনই নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

    রেখা পাত্রকে জব্দ করতে ব্যর্থ পুলিশ (Rekha Patra)

    সন্দেশখালি থানার সাব ইন্সপেক্টর সাগির গাজীর উপর হামলার অভিযোগে বেড়মজুর থেকে ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি রেখা পাত্রের বিরুদ্ধেও তিনটি এফআইআর করা হয়েছে। এর আগে সন্দেশখালির স্টিং অপারেশনের ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর স্থানীয় মন্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়ালের সঙ্গে রেখা পাত্রের (Rekha Patra) বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত ভারতবর্ষে স্টিং অপারেশনের কোন মান্যতা নেই। কাউকে না জানিয়ে ছবি তোলা বেআইনি। কিন্তু এহেন বেআইনি কাজের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। উল্টে বেআইনিভাবে তোলা ভিডিওকে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করে বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধেই পুলিশ ললিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রাত পোহালেই হবে লোকসভা নির্বাচনের গণনা এবং তার আগে রেখা পাত্রকে জব্দ করতে তৎপর হয়েছে প্রশাসন এমনই অভিযোগ বিজেপির।

    পুলিশের অতিসক্রিয়তায় ঝামা ঘষে দিল হাইকোর্ট

    বসিরহাট নির্বাচনের দিন হিংসার ঘটনায় রবিবার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থেকে ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতরা হলেন দিনেশ বারিক, পরিতোষ সর্দার, চিরঞ্জিত সর্দার, কৃষ্ণ সর্দার, দিলীপ সর্দার, মিহির হালদার এবং সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার ধৃতদের বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়।

    আরও পড়ুন: “ফল প্রকাশের পর তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে”, গণনার আগে তোপ নিশীথের

    পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতরা সকলেই বিজেপির কর্মী। পুলিশকে আক্রমণ করার অভিযোগে গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১২। ঘটনায় আগেই পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত ভোটের পরেও রেখা পাত্রের (Rekha Patra) বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করেই চলেছে পুলিশ। সেই সমস্ত মামলাতেও বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোন কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না বলে হাইকোর্ট হাইকোর্টের তরফে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ভোটের পর সন্দেশখালিতে নির্যাতিতাদের পাশে দাঁড়ালেন ফাল্গুনী পাত্র, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    Sandeshkhali: ভোটের পর সন্দেশখালিতে নির্যাতিতাদের পাশে দাঁড়ালেন ফাল্গুনী পাত্র, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) গত পয়লা জুন লোকসভার ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে পুলিশ, তৃণমূলের হয়ে ভোট করিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। উত্তেজিত গ্রামবাসীরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রকাশ করেন। পাল্টা পুলিশ গ্রামের বিজেপি কর্মীদের বেছে বেছে গ্রেফতার শুরু করেছিল। পুলিশ এবং তৃণমূলের অত্যাচারের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার বাসন্তী হাইওয়ে আটকে বিক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। ইতিমধ্যে আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে ১৪৪ ধারা জারি করেছে পুলিশ প্রশাসন। ঠিক তাঁর মধ্যেই মহিলাদের বিক্ষোভে উপস্থিত হন বিজেপি নেত্রী ফাল্গুনী পাত্র। আক্রান্ত মহিলাদের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে দেন হুশিয়ারি।

    এলাকার মহিলাদের বক্তব্য (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) এই এলাকায় ভোটের দিন থেকেই পুলিশ এবং তৃণমূল কর্মীরা একযোগে আক্রমণ করে চলেছে। বাড়ির মহিলাদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। মারের আঘাতে বেশকিছু মহিলাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাড়ির পুরুষদের পুলিশ ধরপাকড় করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের টার্গেট করা হচ্ছে। নির্যাতনের শিকার তৃষ্ণা দাস বলেন, “গতকাল আমাদের পুলিশ বেধড়ক মারধর করেছে। আমরা মাঠের জল ঠেলে কোনও ক্রমে পালিয়ে ছিলাম। আজ আবার সকাল থেকে বাড়িতে ঢুকে মারধর করেছে। কেন আমরা তৃণমূলকে ভোট দিলাম না? কেন বিজেপিকে ভোট দিলাম? এই কথা বলে আমাদেরকে মারধর করা হচ্ছে। পুলিশ মারের সময় হুমকি দিয়ে বলেছে, এমন জায়গায় মারব কাউকে দেখাতে পারবি না। মহিলাদের অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। জলের মধ্যে ফেলে পুলিশ বাড়ির ছেলেদের মারধর করা হয়। তৃণমূলের গুন্ডারা পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে এই নির্যাতন করছে। আমরা ভীষণ আতঙ্কে রয়েছি। অত্যন্ত অসহায়বোধ করছি।”

    আরও পড়ুনঃ “ফল প্রকাশের পর তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে”, গণনার আগে তোপ নিশীথের

    কী বললেন ফাল্গুনী পাত্র

    বিজেপি নেত্রী ফাল্গুনী পাত্র বলেছেন, “সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ভোট পরবর্তী কালে এই বর্ষা-বৃষ্টির মধ্যে সাধারণ মানুষের উপর একযোগে অত্যাচার করছে তৃণমূল এবং পুলিশ। অত্যাচার বেড়ে গেলে অধর্ম বাড়ে। এই অধর্মের সমাপ্ত দ্রুত হবে। আমরা নির্যাতিতাদের পাশে রয়েছি। দলের তরফ থেকে সবরকম সহযোগিতা করা হবে। পুলিশকেও জবাব দিতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share