Blog

  • Job: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ, জানুন বিস্তারিত

    Job: মাধ্যমিক পাশ যোগ্যতায় ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির কৈশোর জীবন অপূর্ণ থেকে যায়, ছুটির দুপুরে ভাতঘুমের আগে ব্যোমকেশ বা ফেলুদা না পড়লে। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৃষ্ট গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ এবং সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্ট ফেলুদাকে নিয়ে অজস্র বাংলা সিনেমা তৈরি হয়েছে। উত্তমকুমার থেকে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় প্রত্যেকেই নিজেদের দক্ষতায় প্রাণবন্ত করে তুলেছেন এই চরিত্রগুলি। কিশোর মন, ভবিষ্যতে ব্যোমকেশ বা ফেলুদা হওয়ার কথা ভাবে। গোয়েন্দাগিরির পেশা বলে কথা! এমন গোয়েন্দা হওয়ার কথা যাঁরা ভাবেন, তাঁদের জন্য রয়েছে বেশ কিছু সরকারি চাকরির (Job) পরীক্ষা। যার মধ্যে অন্যতম হল কেন্দ্রীয় সরকারের ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো। এটি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীন। ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে (IB) ১৬৭১ জনের নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যেই জারি করা হয়েছে। অনলাইন আবেদন চলবে ২৫ শে নভেম্বর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের  https://www.mha.gov.in/ এই ওয়েবসাইটে। এবার আমরা জেনে নেব এই নিয়োগের খুঁটিনাটি তথ্য।

    কারা বসতে পারবে এই পরীক্ষায়?

    এই পরীক্ষায় বসার জন্য শুধুমাত্র মাধ্যমিক পাশ করলেই হবে।

    কোন কোন পদে চাকরি হবে? সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ ও মাল্টি টাস্কিং স্টাফ। এই পদগুলিতে নিয়োগ হবে।

    বয়সের ঊর্ধ্বসীমা কি আছে?

    সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ পদের বেলায় ২৫-১১-২০২২ এর মধ্যে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদের বেলায় ২৫-১১-২০২২ এর মধ্যে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। তপশিলিরা ৫ বছর এবং ওবিসিরা বয়সে ৩ বছর ছাড় পাবেন।

    বেতন কত?

    সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট বা এক্সিকিউটিভ পদে বেতন – ২১,৭০০ টাকা থেকে ৬৯,১০০টাকা। অন্যদিকে মাল্টি টাস্কিং স্টাফের ক্ষেত্রে বেতন ১৮,০০০ টাকা থেকে ৫৬,৯০০ টাকা।

    পরীক্ষার ফি কত?

    জেনারেল, ওবিসিদের ৫০০টাকা এবং বাকিদের ক্ষেত্রে ৪৫০টাকা।

    আবেদন করার সময় নথি কী কী লাগবে?

    একটি বৈধ ই-মেইল আইডি থাকতে হবে। এছাড়া পাসপোর্ট মাপের ফটো ও নিজের সিগনেচার স্ক্যান করে নিতে হবে।

    পরীক্ষার ধরন কেমন?

    প্রার্থী বাছাই হবে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে। মোট তিনটি ধাপে পরীক্ষা হবে।

    টায়ার-১, এই ধাপে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রশ্ন হবে mcq টাইপের। নিম্নলিখিত বিষয়গুলি থেকে প্রশ্ন আসবে।

    ১) জেনারেল অ্যাওয়ারনেস। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ২) কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপটিটিউট। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৩) নিউমেরিক্যাল/ অ্যানালিটিকাল/ লজিক্যাল এবিলিটি অ্যান্ড রিজনিং। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৪) ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    ৫) জেনারেল স্টাডিজ। এখান থেকে ২০টি প্রশ্ন আসবে।

    টায়ার-১ এর ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। নেগেটিভ মার্কিং আছে। ৪টি ভুলের জন্য ১ নম্বর কাটা যাবে।

    টায়ার-২, নিয়োগের এই ধাপের পরীক্ষা ডেসক্রিপ্টিভ টাইপের হবে। প্রথম ধাপ উত্তীর্ণ হলেই এই ধাপ বিবেচ্য হবে। ৪০ নম্বরের এক ঘণ্টার পরীক্ষায় ৫০০ শব্দের মধ্যে স্থানীয় ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে। সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট/ এক্সিকিউটিভ পদের বেলায় ১০ নম্বরের স্পোকেন এবিলিটি টেস্ট থাকবে। সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের ক্ষেত্রে ৫০ নম্বরের মধ্যে ২০ পেতে হবে এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদের মধ্যে ৪০ নম্বরের মধ্যে ১৬ পেতে হবে।

    টায়ার-৩, পরীক্ষার এই ধাপে ৫০ নম্বরের ইন্টারভিউ বা পার্সোনালিটি টেস্ট নেওয়া হবে। এরপর চূড়ান্ত মেধাতালিকার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে।

    দেশের কোন কোন জোনে নিয়োগ হবে?

    কলকাতা, শিলিগুড়ি, পাটনা, রাঁচি, গুয়াহাটি, ভুবনেশ্বর, শিলং ইত্যাদি জোনে এই নিয়োগ হবে। যে জোন থেকে আবেদন করা হবে সেই জোনের স্থানীয় ভাষা অবশ্যই প্রার্থীকে জানতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Justice Abhijit Ganguly: সকালে গরম, বিকেলে নরম…! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের উপরেই আস্থা বিচারপতির

    Justice Abhijit Ganguly: সকালে গরম, বিকেলে নরম…! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের উপরেই আস্থা বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে প্রথমে সিবিআইয়ের  (CBI) ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেও দিনের শেষবেলায় সিবিআই তদন্তের উপরই আস্থা প্রকাশ করলেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। সোমবার দিনের শুরুতে সিবিআইয়ের গঠন করা বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেও বিকেলে তিনি বলেন, ‘‘সিবিআইয়ের উপর আমার আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    এদিন, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, যোগ্য প্রার্থীরা কেন চাকরি পাননি তদন্ত করে তা সিবিআইকে জানাতে হবে। নইলে বিচারব্যবস্থা ও প্রশাসনের ওপর তাদের আস্থা উঠে যাবে। সিবিআইয়ের গঠিত সিটের কয়েক জন সদস্য ঠিক মতো কাজ করছেন না বলে সোমবার সকালে এই মামলায় পর্যবেক্ষণ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।  প্রয়োজনে ওই সদস্যদের পরিবর্তন করার কথাও বলেন তিনি। কিন্তু দুপুরে তিনি জানান, ‘বিচারব্যবস্থা যোগ্যদের কথা ভাবে। রাজ্যের ভবিষ্যতের কথা ভাবে। সিবিআইয়ের ওপর আমার আস্থা রয়েছে। কেন দেরি হয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পেরেছি। সিবিআইকে নিজের জায়গা ধরে রাখতে হবে। অনেকে বলছেন মুড়ি মুড়কির মতো সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। মুড়ি মুড়কির মতো দুর্নীতি হচ্ছে তাই সিবিআই। সিবিআই ম্যাজিক দেখাতে পারে। আশা করব তারা দেখাবে’।

    আরও পড়ুন: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর 

    সোমবার এই মামলার শুনানিতে আদালতে OMR শিট দুর্নীতি সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করে সিবিআই। কিন্তু এদিন সেই রিপোর্ট গ্রহণ করেননি বিচারপতি। সুপ্রিমকোর্টে মানিক ভট্টাচার্য এই সংক্রান্ত মামলা দায়ের করায় রিপোর্ট সেখানে জমা দিতে বলেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে, চাকরিপ্রার্থীদের ধর্নার বিরোধিতায় সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। আবেদনে বলা হয়, প্রতিবাদকে দুর্ভোগ বানানো যায় না। ট্রাফিকের সমস্যা তৈরি হতে দেওয়া যায় না। সোমবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। রায়দান স্থগিত রেখেছেন বিচারপতি।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • SSC Scam: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    SSC Scam: ৬০০ দিন পেরোলো চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন, আরও জোরদার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬০০ দিনে পেরোলো এসএসসি চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন (SSC Protest)। প্রায় গান্ধীমূর্তির পাদদেশে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন চাকরি প্রার্থীরা। ঘর-পরিজন ছেড়ে খোলা আকাশের নীচে শুধু বেঁচে থাকার লড়াই। নিজের ন্যায্য পাওনাটুকু বুঝে নেওয়ার লড়াই। এই দাবি থেকে চাকরি প্রার্থীদের একচুলও সরাতে পারেনি রাজ্যের সরকার। প্ল্যাকার্ড হাতে আন্দোলনকারীরা গলা ফাটিয়ে স্লোগান দিয়েই চলেছেন ‘নিয়োগ চাই, নিয়োগ চাই’ বলে। কিন্তু সে স্লোগান কান অবধি পৌছচ্ছে না নবান্নের। আদৌ তাঁদের এই দাবি পূরণ হবে কিনা তা নিয়েও অনিশ্চয়তা। তবুও থামেনি আন্দোলন।

    শুক্রবার ৬০০ দিনে পা রেখেছে কলকাতার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন। আন্দোলনের মাঝে চাকরি প্রার্থীদের বৈঠক হয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। বৈঠক হয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে। চাকরির আশ্বাস মিললেও হাতে আসেনি নিয়োগপত্র। আক্ষেপ চাকরি প্রার্থীদের। আন্দোলন করতে গিয়ে অসুস্থ হয়েছেন বেশ কয়েকজন যুবক যুবতী। কিন্তু আজও কোনও সুরাহা হয়নি। 

    আরও পড়ুন: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর 

    এদিকে সোমবার আন্দোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রাজ্য প্রশাসন। গুরুনানক জয়ন্তীর অনুষ্ঠানের কারণে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। প্রসঙ্গত, রেড রোডে পুজো কার্নিভালের সময়ও এইরকম নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। সেইসময় আন্দোলন থেকে বিরত ছিলেন আন্দোলনকারীরা। 

    কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় চাকরি প্রার্থীদের ধর্না নিয়ে এবার জনস্বার্থ মামলা হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। সোমবার আইনজীবী রামপ্রসাদ সরকার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের এজলাসে মামলা দায়ের করেছেন। মামলাকারীর দাবি, কখনও গান্ধীমূর্তি, কখনও ক্যামাক স্ট্রিট, কখনও রেড রোড ধর্না চলছে। তাঁরা যদি যোগ্য চাকরিপ্রার্থী হন তাহলে আদালতে আসছেন না কেন? এভাবে ধর্না দিয়ে, অনশন করে চাকরি পাওয়া যায় না। 

    তিনি আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী সাংবিধানিক পদে রয়েছেন বলেই চাকরি দেওয়া তাঁর দায়িত্ব না। রামপ্রসাদ সরকার বলেন, “কলকাতাকে আন্দোলনের ক্ষেত্র বানিয়ে ফেলা হয়েছে। আদালতের অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Metro AG: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর

    Metro AG: এবার ভারতীয় মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকও আম্বানি? জানুন কত টাকায় হচ্ছে হস্তান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগবাজার তো ঝুলিতে ছিলই, এবার দেশের খুচরো বাজারের একচেটিয়া সম্রাট হওয়ার লক্ষ্যে আরও এক ব্যবসা কিনতে চলেছে রিলায়্য়ান্সে গ্রুপ (Reliance Industries Ltd)। জার্মান ফার্ম মেট্রো এজির (METRO AG) ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির ভারতীয় ব্যবসা অধিগ্রহণ করতে চলেছেন মুকেশ আম্বানি। জানা গিয়েছে, প্রায় ৪,০৬০ কোটি টাকায় এই হস্তান্তর হতে চলেছে। যদিও আগের খবর মোতাবেক, এই চুক্তি হওয়ার কথা ছিল ৮,২০০ কোটি টাকায়। এই চুক্তির মাধ্যমে মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির ব্যবসা ভারতে ছড়িয়ে দেবে রিলায়্য়ান্স। 

    জানা গিয়েছে, ৩১টি পাইকারি ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার, ল্যান্ড ব্যাঙ্ক এবং মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির মালিকানাধীন অন্য সম্পত্তিগুলিও এই চুক্তির আওতায় আসছে। বেশ কয়েক মাস ধরেই এই আলোচনা চলছিল। সূত্রের খবর, গত সপ্তাহেই এই প্রস্তাবে রাজী হয়েছে মেট্রো এজি।

    আরও পড়ুন: সৌদি আরব এবং ইরাককে পিছনে ফেলে অক্টোবরে ভারতের শীর্ষ তেল রপ্তানিকারী দেশ রাশিয়া 

    এদিকে ভারতে এই ব্যবসা কেনার দৌড়ে ছিল আরও অনেক বিদেশি সংস্থাও। তবে শেষ হাসিটি হাসলেন আম্বানিই। যদিও এই বিষয়ে কোনও পক্ষই নিশ্চিত করে কিছু বলেনি। রিলায়্য়ান্সের মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমাদের সংস্থা বিভিন্ন সময়ই নানারকম সুযোগ খতিয়ে দেখে।” আর মেট্রো এজির মুখপাত্র বলেছেন, “বাজারে ছড়ানো রটনা বা জল্পনায় আমরা কোনও মন্তব্য করি না।” 

    উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন মেট্রো শহরে মেট্রো ক্যাশ অ্য়ান্ড ক্যারির বেশ কিছু আউটলেট রয়েছে। যার মধ্যে কলকাতাতেই রয়েছে ১ টি, ৬ টি রয়েছে বেঙ্গালুরুতে, ৪ টি হায়দ্রাবাদে, মুম্বইতে ও দিল্লিতে ২ টি করে এবং জয়পুর, জলন্ধর, জিরাকপুর, অমৃতসর, আমেদাবাদ, সুরাট, ইন্দোর, লখনউ, মীরাট, নাসিক, গাজিয়াবাদ, তুমাকুরু, বিজয়ওয়াড়া, বিশাখাপত্তনম, গুন্টুর ও হুব্বাল্লিতে ১ টি করে আউটলেট রয়েছে। ভারত ছাড়াও বিশ্বের ৩৪ টি দেশে মেট্রো এজির ব্যবসা রয়েছে। ভারতে ২০০৩ সালে ব্যবসা শুরু করেছিল এই জার্মান সংস্থা্টি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     

     

  • Oil Import: সৌদি আরব এবং ইরাককে পিছনে ফেলে অক্টোবরে ভারতের শীর্ষ তেল রপ্তানিকারী দেশ রাশিয়া

    Oil Import: সৌদি আরব এবং ইরাককে পিছনে ফেলে অক্টোবরে ভারতের শীর্ষ তেল রপ্তানিকারী দেশ রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে জ্বালানি তেল সরবরাহে সৌদি আরব (Saudi Arabia) ও ইরাককে (Iraq) পিছনে ফেলে শীর্ষস্থান দখল করে নিল রাশিয়া (Russia)। শুধু অক্টোবর মাসেই ভারতে রাশিয়ার জ্বালানি তেলের (Crude Oil) রপ্তানি বেড়েছে ৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ব্যারেল।  শতকরা হিসেবে এই বৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ।     

    এতদিন পর্যন্ত জ্বালানি তেলের জন্য মূলত সৌদি আরব এবং ইরাকের ওপর নির্ভরশীল ছিল ভারত। কিন্তু জ্বালানি পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার পর্যবেক্ষক সংস্থা ভোরটেক্সা জানিয়েছে, অক্টোবর মাসে মোট যে পরিমাণ জ্বালানি তেল আমদানি করেছে ভারত, শতকরা হিসেবে তার ২২ শতাংশই এসেছে রাশিয়া থেকে। ইরাক থেকে ২০.৫ শতাংশ এবং সৌদি থেকে ১৬ শতাংশ অপরিশোধিত তেল ভারতে এসেছে। 

    প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এতদিন রাশিয়ার তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা ছিল ইউরোপের দেশগুলো। তবে অক্টোবরে ইউরোপকে সরিয়ে সেই জায়গা নিয়েছে ভারত। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ার ওপর একগুচ্ছ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলি। এই নিষেধাজ্ঞাগুলির মধ্যে রাশিয়ার জ্বালানি তেলও রয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ডিসেম্বর থেকে রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল কেনার হার শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনবে ইউরোপ। 

    আরও পড়ুন: শহিদ ভগৎ সিং- এর নামে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের নামকরণ, জারি হল নোটিস  

    রাশিয়া থেকে তেল আমদানির হিসেবে গত মাসে শীর্ষে ছিল চিন। ভোরাটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে প্রতিদিন প্রায় ১০ লক্ষ ব্যারেল রুশ তেল আমদানি করেছে চিন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা বন্ধু দেশগুলি চলতি বছরের মার্চের দিকে রাশিয়ার তেল বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে শুরু করে। এ সময় নতুন বাজার খুঁজতে শুরু করে রাশিয়া। বন্ধু দেশগুলির কাছে কম দামে তেল বিক্রির প্রস্তাব দেয়  মস্কো। আর ভারত লুফে নেয় সেই প্রস্তাব। 

    ভারতের কেন্দ্রীয় জ্বালানিমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরি চলতি সপ্তাহে মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার জন্য কোনও প্রকার নৈতিক সংকট নেই ভারতের। জ্বালানি তেলের মূল্য বেড়ে গেলে সাধারণ লোকজন ব্যাপক ভোগান্তির শিকার হবে। যেহেতু আমরা ভারতের নাগরিকের কাছে দায়বদ্ধ, তাই জনস্বার্থেই আমরা রাশিয়া থেকে তেল কিনছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Danushka Gunathilaka: ধর্ষণে অভিযুক্ত ক্রিকেটার দানুষ্কা গুণতিলকাকে নির্বাসিত করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড

    Danushka Gunathilaka: ধর্ষণে অভিযুক্ত ক্রিকেটার দানুষ্কা গুণতিলকাকে নির্বাসিত করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্ষণে অভিযুক্ত ক্রিকেটার দানুষ্কা গুণতিলকার জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে সিডনির একটি আদালত। একই সঙ্গে গুণতিলকাকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডও। সোমবার শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের এগজিকিউটিভ কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী দিনে শ্রীলঙ্কার হয়ে গুণতিলকাকে আর খেলতে দেখা যাবে না।

    সোমবার ভিডিও মাধ্যমে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজিরা দেন গুণতিলকা। তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেট রবার্ট উইলিয়ামস তাঁকে জামিন দেননি। আগামী বুধবার এই মামলা আরও একবার আদালতে উঠবে। ততদিন পুলিশি হেফাজতেই থাকতে হবে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারকে। ধর্ষণের অভিযোগে রবিবার ভোররাতে সিডনির একটি হোটেল থেকে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।  দানুষ্কাকে ছাড়াই রবিবার সকালে দেশে ফেরার বিমান ধরেছেন দাসুন শনাকারা। নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘একটি ডেটিং অ্যাপে যোগাযোগের পর ২৯ বছরের এক মহিলার সঙ্গে এক জন পুরুষ দেখা করেছিলেন। মহিলার অভিযোগ, গত ২ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় ওই ব্যক্তি তাঁকে যৌন নিগ্রহ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। পুলিশ বিভাগের অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।’’

    আরও পড়ুন: শেষ চারে যেতে গেলে জিততে হবে ভারতকে! না হলে নানান অঙ্ক, জেনে নিন কোন দল কোন জায়গায়

    সিডনি পুলিশের বিবৃতিতে অভিযুক্তের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে অভিযুক্ত শ্রীলঙ্কার নাগরিক। তাঁর বয়স ৩১ বছর। সিডনির যে হোটেলে শ্রীলঙ্কা দল ছিল, সেই হোটেলে এই ঘটনা ঘটেনি। কাছেরই অন্য একটি হোটেলে ওই মহিলার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার গুণতিলকা। চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে অস্ট্রেলিয়ায় ছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল। সুপার টুয়েলভ থেকেই বিদায় নিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র। এবার তাদের দেশের এক ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ ওঠায় বিব্রত শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Abhijit Vinayak Banerjee: প্রাক-নির্বাচনী খয়রাতি গরিব মানুষকে সাহায্য করার সেরা পন্থা নয়, জানালেন অভিজিৎ

    Abhijit Vinayak Banerjee: প্রাক-নির্বাচনী খয়রাতি গরিব মানুষকে সাহায্য করার সেরা পন্থা নয়, জানালেন অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে খয়রাতি (Pre-poll Give Away) করে জনগণের সমর্থন আদায়ের মরিয়া চেষ্টা করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) একে ‘রেউড়ি সংস্কৃতি’ তকমা দিয়েছেন। মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টেও (Supreme Court)। এহেন আবহে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhijit Vinayak Banerjee) সাফ কথা, প্রাক নির্বাচনী খয়রাতি গরিব মানুষকে সাহায্য করার সেরা পন্থা নয়। বরং তাঁদের শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে সাহায্য করতে হবে।

    শনিবার দিল্লিতে ভাল অর্থনীতি, খারাপ অর্থনীতি শীর্ষক এক আলোচনাসভায় যোগ দেন অভিজিৎ (Abhijit Vinayak Banerjee)। সভার উদ্যোক্তা ছিলেন অর্থনীতিবিদ শ্রায়ানা ভট্টাচার্য। এই সভায় যোগ দিয়ে অর্থনীতির নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন অভিজিৎ। অর্থনীতি কীভাবে মানুষের জীবন ও দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে প্রভাবিত করছে, তারও ব্যাখ্যা দেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ। উন্নয়নমূলক অর্থনীতি, অর্থনীতির ব্যবহারিক মডেল, জীবনযাত্রার সংকট, সামাজিক সুরক্ষা, মূল্যের বণ্টনমূলক প্রভাব ইত্যাদি নানা বিষয়ও উঠে আসে তাঁর আলোচনায়।

    অভিজিতের (Abhijit Vinayak Banerjee) বক্তৃতায় উঠে আসে মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব সহ নানা সমস্যার কথা, যেগুলি এই মুহূর্তে ভারতেরও সমস্যা। সেই প্রসঙ্গ টেনেই নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বলেন, ভারতে একটি প্রচলিত রেওয়াজ আছে। যে কোনও নির্বাচনের আগে গরিবদের সামান্য কিছু উপহার দিয়ে ভোট কেনার চেষ্টা হয়। এই প্রবণতা অত্যন্ত খারাপ। তাঁর মতে, এই সামান্য উপহারে গরিবের কোনও উপকার হয় না। পরন্তু, স্তব্ধ হয়ে যায় দেশের উন্নয়ন। তিনি বলেন, বিষয়টিতে একটি শৃঙ্খলা থাকা দরকার। কারণ এই মুহূর্তে এই রেওয়াজ থেকে বেরিয়ে আসাও কঠিন। প্রসঙ্গত, অভিজিতের ঢের আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই জানিয়েছিলেন, খয়রাতি সংস্কৃতি দেশের অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।

    আরও পড়ুন: খয়রাতি নয়, মর্যাদার সঙ্গে রোজগার করাই বেশি পছন্দ ভোটারদের, মত সুপ্রিম কোর্টের

    দেশের অর্থ-সংকট কাটানোর দাওয়াইও বাতলেছেন অভিজিৎ (Abhijit Vinayak Banerjee)। বলেন, আমাদের সমাজে যে অসাম্য রয়েছে, তা বেলুনের মতোই ফুলে চলেছে। এই অসাম্য দূর করতে ধনীদের কাছে থেকে ভাল মতো কর নেওয়া যেতে পারে। সেই করের টাকা কেন্দ্রীয় সরকারের তহবিলে জমা হবে। পরে সেই টাকা শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে ভাগ করে দেওয়া যেতে পারে গরিবদের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • T20 World Cup: জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে জিতে গ্রুপ শীর্ষে ভারত, সেমিফাইনালে মুখোমুখি ইংল্যান্ড 

    T20 World Cup: জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে জিতে গ্রুপ শীর্ষে ভারত, সেমিফাইনালে মুখোমুখি ইংল্যান্ড 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিম্বাবয়ের বিরুদ্ধে সহজ জয় পেল ভারত। গ্রুপে শীর্ষস্থান দখলে রেখে সেমিফাইনালে পৌঁছে গেল ভারত। বৃহস্পতিবার ১০ তারিখ ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যে সেমিফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
    ২ বল বাকি থাকতেই চার উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দিল ইংল্যান্ড। শ্রীলঙ্কার সেমিফাইনাল সম্ভাবনা আগেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচের ফলাফল সকলেরই জানা ছিল। ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কার জয় চেয়েছিল। শ্রীলঙ্কা জিতলে সেমিফাইনালে পৌঁছাতে পারত অস্ট্রেলিয়া। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ আয়োজক দল প্রথম থেকেই টুর্নামেন্টে পিছিয়ে ছিল। এদিকে এর আগেরকার ফাইনালে হেরে যাওয়া কিউইরা সবার আগে সেমিফাইনালে পৌঁছে যায়। নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের মতো পাচটি ম্যাচে সাত পয়েন্ট থাকলেও নেট রানরেটের নিরিখে পিছিয়ে থাকায় বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেল অস্ট্রেলিয়া।
    শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের ম্যাচটি সহজে জয় হয়নি জশ বাটলারদের। শেষ দু-ওভারে লড়াই জমে ওঠে। ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। হাতে ৪ উইকেট। তবে ক্রিজে তখনও বহুযুদ্ধের নায়ক বেন স্টোকস। স্নায়ুর চাপ সামলানোর মঞ্চে বেন স্টোকস বরাবরই ফ্যাক্টর হয়ে ওঠেন। এ দিনও ইংল্যান্ডের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হল তাঁর সৌজন্যেই। চতুর্থ বলে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ ফিনিশ করেন ক্রিস ওকস। ২ বল বাকি থাকতেই ৪ উইকেটে জয়। 
    অপরদিকে আজ জিম্বাবয়ের বিরুদ্ধে সহজেই ম্যাচ জিতে নিয়েছে ভারত। জিম্বাবোয়ের (Zimbabwe) বিরুদ্ধে সে কারণেই ভারতকে নিয়ে যেন একটু চিন্তার জায়গা ছিল। কেননা এমন ম্যাচেই আত্মতুষ্টির উপর ভর করে। সেমিফাইনালের আগে যা অস্বস্তির হতে পারত। ভারত অবশ্য জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে দাপট রেখেই ৭১ রানের বিরাট ব্যবধানে জিতল। গ্রুপ ২-এর পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থেকেই সেমিফাইনালে উঠল ভারত। 
    সেমিফাইনালে উঠলেও রোহিতদের এক নতুন চিন্তা ভাবাচ্ছে।

     

    ম্যাচের শেষে ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত বলেছেন, সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। আমাদের দ্রুত পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। আমরা ওখানে আগেও একটা ম্যাচ খেলেছি। কিন্তু তার পরেও নিশ্চিন্ত হলে হবে না। ইংল্যান্ড খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। আশা করছি ওদের বিরুদ্ধে কঠিন লড়াই হবে।
    তিনি আরও জানান, ভারতীয় লাইন-লেংথের দিকে নজর দিতে হবে। কারণ, অ্যাডিলেডে দুই পাশের বাউন্ডারি একটু ছোট। সামনে, পিছনে লম্বা। সে দিকে আমাদের নজর রাখতে হবে। মাঠের সুবিধা নিতে হবে আমাদের।

     



    প্রসঙ্গত, জ়িম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ২৫ বলে অপরাজিত ৬১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন সূর্যযাদব। তিনি ম্যাচের ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হয়েছেন। তার প্রশংসায় রোহিত বলেছে, তাঁর প্রশংসা করে রোহিত বলেছেন, সূর্য যে ভাবে খেলছে তা এক কথায় অসাধারণ। খেলতে নেমে শুরু থেকেই একই রকম ছন্দে খেলা খুব কঠিন। ওর জন্য অন্য ক্রিকেটারদের চাপ অনেকটা কমে যায়। সূর্য যখন ব্যাট করে তখন ডাগআউটও খুব নিশ্চিন্ত থাকে। আমরা চাই পরের ম্যাচগুলোতেও সূর্য একই ভাবে ব্যাট করুক। দিন দিন সূর্য আরও ভাল খেলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Twitter: কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে ট্যুইটার, ভয় বাড়ছে  H1B ভিসাধারীদের

    Twitter: কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে ট্যুইটার, ভয় বাড়ছে H1B ভিসাধারীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক (Elon Musk) ট্যুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ব্যাপক হারে কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে মাইক্রো ব্লগিং সাইট সংস্থা ট্যুইটার। প্রায় ৫০% কর্মী ছাঁটাই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইলন মাস্ক। ইতিমধ্যেই অপসারণের চিঠি পেয়ে গিয়েছেন অনেক কর্মী। বাকিরাও ‘এই চিঠি এল, এই চিঠি এল’ এই ভয়ে মরে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে আতঙ্কে রয়েছেন H1B ভিসাধারীরা। কারণ তাঁদের চাকরি গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে পারার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে আসবে। কারণ চাকরি চলে যাওয়ার পর এই ভিসাধারীদের ৬০ দিনের সময় দেওয়া হয়। এর মধ্যে চাকরি না পেলে সে দেশ ছাড়তে বাধ্য হবেন তাঁরা। 

    ট্যুইটারের ৭,৫০০ কর্মীর মধ্যে ৮%- ই H1B ভিসা নিয়ে রয়েছেন। অর্থাৎ ৬২৫-৬৭০ জন কর্মী। তথ্যপ্রযুক্তিতে পারদর্শিকতা আছে এমন বিদেশি নাগরিকরা H1B ভিসা নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সেই দেশে থাকতে পারেন এবং চাকরি করতে পারেন। এই ভিসা মূলত যে কোম্পানিতে সেই ব্যক্তি চাকরি করছেন, সেই কোম্পানিই স্পনসর করে থাকে। মজার বিষয় হল, বহু বছর আগে ইলন মাস্কও একদিন এই ভিসা নিয়ে মার্কিন মুলুকে চাকরি করতে এসেছিলেন।

    এখনও যদিও জানা যায়নি যে, কতজন বিদেশি নাগরিককে চাকরি থেকে অপসারণ করা হবে। এই বিশেষ ভিসায় চাকরি যাওয়ার পর সেই দেশে থাকার বাড়তি ৬০ দিন সময় দেওয়া হয়। এই সময়ের মধ্যে তাঁকে কোনও একটা চাকরি পেতে হবে, যাতে তিনি আবার সেই ভিসার স্পনসরশিপ পান, বা ৬০ দিন পরে সেই দেশ ছেড়ে দিতে হবে। 

    সম্প্রতি মাইক্রো ব্লগিং সাইট ট্যুইটার (Twitter) কিনেছেন ইলন মাস্ক (Elon Mask)। ট্যুইটার নিজের দায়িত্বে আসার পর থেকেই একের পর এক বড় বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন টেসলা কর্ণধার। এবার কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটছেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী এই ব্যক্তি। কোম্পানি চালাতে ঠিক কত কর্মীর প্রয়োজন, সে বিষয়ে চলছে হিসেব নিকেষ। একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক প্রায় ৩,৭০০ কর্মীকে ছাঁটাই করতে চলেছেন। সেই সঙ্গে ট্যুইটারের কর্মীদের যে ওয়ার্ক ফ্রম হোম পলিসি চলছিল, তাও এবার শেষ হতে চলেছে।  ট্য়ুইটারে যাঁরা চাকরি করেন তাঁদের এবার অফিসে এসে কাজ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের দুর্নীতির সেই ট্র্যাডিশন, অপসারিত রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ভাইস চেয়্যারম্যান
     
    শুধু তাই নয়। সংস্থার অর্থনীতির হাল ফেরাতে এবার কর্মীদের বেতন কমানোর রাস্তাতেও হাঁটতে পারেন ট্যুইটারের নয়া মালিক। বিশেষ করে সেলস, প্রোডাক্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং, লিগাল, ট্রাস্ট এবং সেফটি, এই দফতরগুলি থেকে একাধিক কর্মীর বেতন কমানো হচ্ছে বলে খবর। সেখানকার বোর্ড অফ ডিরেক্টরটেও খুব শীগগির পরিবর্তন আনা হবে বলে জানা গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের কুর্সিতে ফের বিজেপি (BJP) এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য থাকবে ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণও। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে শনিবার দলের ইস্তেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে এই প্রতিশ্রুতিই দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সতেরোর বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি আসন পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। নিজের রাজ্য হিমাচল প্রদেশের এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেন নাড্ডা (JP Nadda)। এর মধ্যে ছিল ৮ লক্ষ চাকরি, উচ্চ শিক্ষার পাঠ নিতে যাওয়া মেয়েদের স্কুটার দেওয়া এবং রাজ্যে পাঁচটি নয়া মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনও।

    এদিন বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশ করেন নাড্ডা (JP Nadda)। এই ইস্তেহারের পোশাকি নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’। এই ‘সঙ্কল্প পত্র’ প্রকাশ অনুষ্ঠানে নাড্ডা বলেন, রাজ্যের ক্ষমতায় ফের বিজেপি এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। এজন্য গড়া হবে কমিটিও। রাজ্যে ওয়াকফ সম্পত্তির কত পরিমাণ অংশ অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা জানতে বিজেপি সরকার সমীক্ষা করবে বলেও আশ্বাস দেন নাড্ডা।

    আরও পড়ুন: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মহিলা ভোটারদের কথা মাথায় রেখে নাড্ডা (JP Nadda) এদিন আলাদা একটি ইস্তেহার প্রকাশ করেন। তাতেই ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি চাকরিতে ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের কথা। বিজেপি ফের ক্ষমতায় এলে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠরত মেয়েদের সাইকেল দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেন নাড্ডা। এদিনই প্রকাশিত হয়েছে রাজ্যে বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেসের (Congress) নির্বাচনী ইস্তেহারও। তাকে কটাক্ষ করে নাড্ডার (JP Nadda) সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ওই ইস্তেহারের না আছে কোনও দিশা, না আছে ভার। জানা গিয়েছে, এই ইস্তেহারের খসড়া তৈরির আগে একটি কমিটি গড়েছিল বিজেপি। ওই কমিটির সদস্যরা কথা বলেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। তার পরেই তৈরি হয় খসড়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share