Blog

  • Diwali 2022: দেশবাসীকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি, কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী? 

    Diwali 2022: দেশবাসীকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি, কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার দীপাবলি (Diwali 2022)। দেশবাসীকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) এবং অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। ট্যুইটারের মাধ্যমে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এই উৎসব দেশবাসীর জীবনে আনন্দ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক বলেও কামনা করেন মোদি। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেককে শুভ দীপাবলির (Diwali 2022) শুভেচ্ছা জানাই। দীপাবলি উৎসব উজ্জ্বলতা ও প্রভার সঙ্গে জড়িত। এই শুভ উৎসব আমাদের জীবনে আনন্দ ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক। আমি আশা করি, পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে আপনাদের দীপাবলি ভাল কাটছে।

    দীপাবলি (Diwali 2022) দেশবাসীর জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক, কামনা করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, দেশবাসীকে দীপাবলির শুভেচ্ছা। এই পবিত্র আলো ও আনন্দ উৎসবের দিনে চলুন চেষ্টা করা যাক যাঁদের জীবনে জ্ঞান ও শক্তির প্রদীপ জ্বালানো প্রয়োজন, তাঁদের জীবনে সুখ নিয়ে আসার। এই মহান উৎসবের দিনে প্রত্যেক দেশবাসীর জীবন ভরে উঠুক সুখ ও সমৃদ্ধিতে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লিখেছেন, প্রত্যেক দেশবাসীকে জানাই শুভ দীপাবলি (Diwali 2022)। এই আলোর উৎসব প্রত্যেকের জীবনে নিয়ে আসুক সুখ, সুস্বাস্থ্য এবং সমৃদ্ধি। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং লিখেছেন, প্রত্যেককে জানাই দীপাবলির শুভেচ্ছা। এই উৎসব আপনাদের জীবনে আনন্দ, সুস্বাস্থ্য এবং সম্পদ নিয়ে আসুক।

    আরও পড়ুন: দেশের সুরক্ষা যাদের কাঁধে, প্রথা মেনে তাঁদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করতে কার্গিলে মোদি

    দেশবাসীকে দীপাবলির (Diwali 2022) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি সুপ্রিমো শারদ পাওয়ারও। তিনি বলেন, অন্ধকার ও জীবনের নঞর্থক দিকগুলি সরিয়ে দিওয়ালির আলোক সর্বত্র ছড়িয়ে দিক সদর্থকতার আলোক। আপনার জীবন ভরে উঠুক সাফল্য, খ্যাতি, সুখ এবং সমৃদ্ধিতে। আপনার জীবন বিকশিত হোক। প্রত্যেককে শুভ দীপাবলি ও লক্ষ্মীপুজোর অভিনন্দন জানাই। দেশবাসীকে দীপাবলির (Diwali 2022) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সের সহ সভাপতি ওমর আবদুল্লাও। ট্যুইট বার্তায় ফারুক আবদুল্লার পুত্র লেখেন, শুভ দীপাবলি। সমস্ত প্রদীপের আলোক আপনাদের জীবন ভরে তুলুক সুখ, সুস্বাস্থ্য, শান্তি এবং সমৃদ্ধিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cyclone Sitrang: মঙ্গলবার ভোরে ল্যান্ডফল, কোথায় আছড়ে পড়ছে সিত্রাং?

    Cyclone Sitrang: মঙ্গলবার ভোরে ল্যান্ডফল, কোথায় আছড়ে পড়ছে সিত্রাং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলোর উৎসবকে কি ছারখার করে দেবে ঘূর্ণিঝড়? এখন এই আতঙ্কেই দিন কাটাচ্ছে বাঙালি। রবিবার বিকেলে হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, শেষ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে হয়তো ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে না। তবে বৃষ্টি থেকে রেহাই নেই রাজ্যবাসীর। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি রবিবার সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এবার এটি বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশের তিনকোনা দ্বীপ ও সন্দ্বীপের মধ্যবর্তী স্থানে উপকূলে আছড়ে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং- এর। 

    আরও পড়ুন: সিত্রাং এর প্রবাহে দীপাবলির আলো ম্লান হবার মুখে

    মৌসম ভবনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায়, পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ থেকে ৫৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং বাংলাদেশের বরিশাল থেকে ৭৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে ছিল ঘূর্ণিঝড়টি। ক্রমশ এটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে থাকবে। ২৪ তারিখ শক্তি বাড়িয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ২৫ অক্টোবর সকালে তিনকোনা দ্বীপ এবং সন্দ্বীপের মধ্য দিয়ে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং বাংলাদেশ উপকূলে আছড়ে পড়বে।

     


    ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এর প্রভাবে ইতিমধ্যে বাংলার জেলায় জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। ২৪ অক্টোবর সকাল থেকেই কলকাতার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, তার সঙ্গে চলছে বৃষ্টি। সিত্রাং-এর ল্যাজের ঝাপটা বঙ্গের একাধিক উপকূলে পড়বে। যার জেরে উত্তাল হবে সমুদ্র। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ৬ ফুট উঁচু সমুদ্রের ঢেউ হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে বেশি প্রভাবব পড়বে দক্ষিণবঙ্গের ৩ জেলায়। বেশি প্রভাব পড়বে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে। প্রভাব পড়বে উত্তর ২৪ পরগনা জেলাতেও। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে রবিবার গভীর রাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত। এরপর থেকে বাতাসের গতি ও বৃষ্টি দুটোই কমবে। পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং-এর প্রভাবে বড় কোনও ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। তবে এর সঙ্গে ভরা কোটালের কারণে বাড়তি নজরজারির কথা জানিয়ে, সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। 

    কলকাতায় মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার বিকেল থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। সোমবার ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে আর মঙ্গলবার ৪০-৫০ কিলোমিটার ও সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে শহরে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সোমবার সকাল থেকেই তিলোত্তমার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। সঙ্গে রয়েছে হাল্কা বৃষ্টি। এদিন শহরের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৮ ও ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

         

            

  • Gang Rape: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যেই গণধর্ষণের শিকার নার্স, নাবালক সহ গ্রেফতার ৩

    Gang Rape: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যেই গণধর্ষণের শিকার নার্স, নাবালক সহ গ্রেফতার ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের (Health Centre) মধ্যেই গণধর্ষণের (Gang Rape) শিকার হলেন এক নার্স (Nurse)। শুক্রবার বিকেলে একা একাই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিষেবা দিচ্ছিলেন ওই নার্স। আচমকাই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হুড়মুড়িয়ে ঢুকে পড়ে এক নাবালক সহ চারজন। হকচকিয়ে যান ওই নার্স। তার পরেই দুষ্কৃতীরা তাঁর হাত-পা বেঁধে গলা চেপে ধরেন। শুরু হয় নৃশংস অত্যাচার। ছত্তিসগড়ের মহেন্দ্রগড় জেলার ছিপাছিপি গ্রামের ঘটনা। ওই ঘটনায় রবিবার সকাল পর্যন্ত অভিযুক্ত নাবালক সহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পলাতক অভিযুক্তের খোঁজে চলছে তল্লাশি। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন বিকেল তিনটে নাগাদ হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলেন ওই নার্স। সেই সময়ই ধর্ষকদের লালসার শিকার হন তিনি। ধর্ষণের (Gang Rape) শিকার ওই নার্সের অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা ধর্ষণের পুরো পর্ব ক্যামেরাবন্দি করে। পুলিশকে জানালে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দেয়। ধর্ষকদের হুমকি উপেক্ষা করে ওই তরুণী পুরো ঘটনাটি ফোন করে জানান তাঁর পরিবারকে। পরে দায়ের হয় অভিযোগ। প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক নিমেষ বারাইয়া জানান, ওই মহিলা অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    স্বাস্থ্যেকেন্দ্রের মধ্যেই এক নার্স ধর্ষণের (Gang Rape) শিকার হওয়ায় নিরাপত্তার অভাবের অভিযোগে সরব স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাঁদের দাবি, তাঁদের উপযুক্ত নিরাপত্তা চাই। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা না নেওয়া হলে, কাজে যোগ দেবেন না তাঁরা। ঘটনায় সোচ্চার হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপিও। ভূপেশ বাঘেল সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভেও দেখিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা।

    আরও পড়ুন: ৪ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ! স্কুলের স্বীকৃতি বাতিল করল তেলঙ্গানা সরকার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের (Rajiv Gandhi Charitable Trust) বিরুদ্ধে বড়সড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। বাতিল করে দেওয়া হল ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার লাইসেন্স। ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টে এই ব্যবস্থা নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এই দুই সংস্থার সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে গান্ধী (Gandhi) পরিবার। বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগে লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে বলে জানান এক আধিকারিক।

    ১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুতে সন্ত্রাসবাদীদের ষড়যন্ত্রের বলি হন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। তাঁর স্বপ্ন পূরণে ওই বছরই প্রতিষ্ঠিত হয় রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation)। এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। অন্য ট্রাস্টিদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদিকা প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই ফাউন্ডেশন স্বাস্থ্য, সাক্ষরতা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, নারী ও শিশু উন্নয়ন, প্রতিবন্ধীদের সহায়তা, পঞ্চায়েতি রাজ প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা, লাইব্রেরি ও অন্য কয়েকটি বিষয় নিয়েও কাজ করেছে। এই ফাউন্ডেশনের পাশাপাশি সোনিয়া আবার রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও মাথা। এই সংস্থার সদস্যদের মধ্যে অন্যতম হলেন রাহুল গান্ধী এবং রাজ্যসভার সাংসদ অশোকএস গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: খাড়্গে হাতের পুতুল! রিমোট কন্ট্রোল থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতে, দাবি বিজেপির

    সূত্রের খবর, রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের তদন্তভার দেওয়া হতে পারে সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ২০২০ সালের জুন মাসে রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) বিরুদ্ধে বিদেশি ফান্ডিংয়ের অভিযোগ ওঠে। তৎকালীন আইনমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে ফান্ডিং করেছে চিন। আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে টাকা নিতে গেলে সরকারের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সেটা হয়েছিল কিনা, সে প্রশ্ন ওঠে। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত।

    রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) পাশাপাশি রাজীবের নামে আরও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গড়ে উঠেছিল ২০০২ সালে। এটি হল রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্ট। মূলত গ্রামীণ এলাকায় পিছিয়ে পড়া মানুষদের কল্যাণে কাজ করতে জন্ম হয়েছিল এই সংস্থার। অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল ইন্দিরা গান্ধী মেমরিয়াল ট্রাস্টের বিরুদ্ধেও। যদিও এই সংস্থার বিরুদ্ধে এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Xi Jinping: চিনকে প্রয়োজন গোটা বিশ্বের, তৃতীয়বার দেশের সর্বাধিনায়ক হয়েই ঘোষণা জিনপিংয়ের

    Xi Jinping: চিনকে প্রয়োজন গোটা বিশ্বের, তৃতীয়বার দেশের সর্বাধিনায়ক হয়েই ঘোষণা জিনপিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনকে (China) প্রয়োজন বিশ্বের। তৃতীয়বারের জন্য চিনের সর্বাধিনায়ক হওয়ার পর একথাই জানালেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। মাও জে দংয়ের পর তিনিই একমাত্র নেতা যিনি পর পর তিনবার চিনা কমিউনিস্ট পার্টির (CCP) সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়লেন। শনিবারই দেশের প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। যার অর্থ, আগামী পাঁচ বছর কেবল দেশ নয়, দলেরও সর্বেসর্বা তিনিই।

    চিনা কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি এদিন জিনপিংকে (Xi Jinping) আগামী পাঁচ বছরের জন্য সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করেন। তাঁর বয়স ৬৯। অথচ চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদকের পদে অবসর নেওয়ার বয়স ৬৮ বছর। ইতিমধ্যেই টানা ১০ বছর সাধারণ সম্পাদক থাকার মেয়াদ পূর্ণ করে ফেলেছেন শি জিনপিং। এদিন ফের নির্বাচিত হলেন। পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি এদিন পলিটব্যুরোর ২৫ জন সদস্যকেও বেছে নিয়েছে। এঁরাই নির্বাচিত করবেন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যদের। নির্বাচিত হওয়ার পর জিনপিংয়ের সহযোগী হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন এঁরা। প্রসঙ্গত, এবার পলিটব্যুরোয় কোনও মহিলা প্রতিনিধি নেই। গতবার সাকুল্যে ছিলেন একজন। তিনি অবসর নেওয়ার পর আর কেউ নেই। পার্টির গত পঁচিশ বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবার এমন ঘটনা ঘটল।

    আরও পড়ুন: অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণ, পাল্লায় চিন, পাকিস্তান!

    তৃতীয়বারের জন্য কর্তৃত্ব পেয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দেন জিনপিং (Xi Jinping)। বলেন, চিনকে প্রয়োজন গোটা বিশ্বের। চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্ব ছাড়া চিন উন্নতি করতে পারে না। আবার চিনকেও প্রয়োজন বিশ্বের। তিনি বলেন, চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে লাগাতার প্রচেষ্টার সুফল মিলেছে। আমরা দুটো মিরাক্যাল ঘটাতে পেরেছি। এক, দ্রুত অর্থনৈতিক বিকাশ এবং দীর্ঘ মেয়াদি সামাজিক স্থায়িত্ব। তিনি বলেন, পার্টি এবং আমাদের লোকজন যে বিশ্বাস করে আমার ওপর দায়িত্ব অর্পণ করেছেন, কঠোর পরিশ্রম করে আমি তার মর্যাদা রাখব। প্রসঙ্গত, পার্টি এবং দেশ বাদেও সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের প্রধানও নির্বাচিত হয়েছেন শি জিনপিং।

    পার্টি কংগ্রেস শুরু হওয়ার আগে জিনপিংকে (Xi Jinping) বিশ্বাসঘাতক একনায়ক বলে দেগে দিয়ে পোস্টার পড়েছিল চিনের বিভিন্ন এলাকায়। তবে তা যে কোনও কাজে আসেনি জিনপিংকে ফের সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করাই তার তার প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Imran Khan: এবার ইমরানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ, আরও বিপাকে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী

    Imran Khan: এবার ইমরানের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ, আরও বিপাকে প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে তাঁকে খুনের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। কাঠগড়ায় তুলেছিলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজ (PML-N) নামে সে দেশের একটি রাজনৈতিক দলকে। এবার তাঁর বিরুদ্ধেই খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতা মহসিন শাহনাওয়াজ রঞ্ঝা। শনিবার ইমরান খানের বিরুদ্ধে এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর ঠিক একদিন আগেই ইসলামাবাদে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনেই রঞ্ঝা আক্রান্ত হন। তার পরের দিনই ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

    দিন কয়েক আগে পাঞ্জাব প্রদেশের মিয়ানওয়ালিতে একটি সমাবেশে যোগ দেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (PTI) পার্টির নেতা ইমরান খান (Imran Khan)। তাঁর অভিযোগ, পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতারা ধর্মীয় হিংসা ছড়িয়ে দিতে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ম নিন্দার অভিযোগ আনছেন। পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর পিছনে অন্য খেলা রয়েছে। বন্ধ দরজার পিছনে চারজন আমায় খুনের পরিকল্পনা করছে। তিনি খুন হলে, দেশ চক্রান্তকারীদের কখনও ক্ষমা করবে না বলেও জানান ইমরান।

    ইমরানের (Imran Khan) বিরুদ্ধে দায়ের করা এফআইআরে রঞ্ঝা বলেন, তোষাখানা মামলায় বাদী হিসেবে নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়েছিলেন তিনি। সেই সময় আচমকাই তাঁকে আক্রমণ করা হয়। তাঁর দাবি, তাঁকে খুনের চেষ্টা করে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির নেতা-কর্মীরা। তাঁর গাড়ির কাচও ভেঙে দেওয়া হয়। এফআইআরে আরও বলা হয়েছে, শ্রীনগর হাইওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এর পরেই কার্যত তাণ্ডব চালান ইমরানের দলের কর্মীরা। এলাকায় ভাঙচুর চালানো হয়। ছোড়া হয় পাথর।

    আরও পড়ুন: “তিন টুকরো হয়ে যাবে পাকিস্তান!” কেন এমন কথা বললেন ইমরান?

    প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় ভাণ্ডার তোষাখানা থেকে  ডিসকাউন্ট মূল্যে কেনা উপহার চড়া দরে বিক্রি করে ইমরান (Imran Khan) কী পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন, তা প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এই মামলার দীর্ঘ শুনানির পর পাক নির্বাচন কমিশন ইমরানকে জাতীয় পরিষদের সদস্য নন বলে ঘোষণা করে। ইমরানের কেন্দ্রটি শূন্য বলেও ঘোষণা করা হয়। তার পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। এই মধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হল খুনের চেষ্টার মামলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UK Prime Minister: কীভাবে নির্বাচিত হবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী? লড়াইয়ে এগিয়ে কে?

    UK Prime Minister: কীভাবে নির্বাচিত হবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী? লড়াইয়ে এগিয়ে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কে হবেন পরবর্তী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister)? এই নিয়েই বর্তমানে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে। লিজ ট্রাস সরে দাঁড়ানোর পর থেকে প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার হিসেবে উঠে আসছে দু’ জনের নাম– বরিস জনসন ও ঋষি সুনক। রাজনৈতিক মহল বলছে, জনপ্রিয়তার নিরিখে সুনকের তুলনায় জনসনের পাল্লা ভারী। কিন্তু সমীক্ষা বলছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক এগিয়ে রয়েছেন। তবে এ দুজনের বাইরে পেনি মর্ডেন্ট-এর নামও শোনা যাচ্ছে। ফলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে কে এগিয়ে রয়েছে, এই নিয়েও বিতর্ক শুরু হয়েছে।

    কীভাবে নির্বাচন করা হবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, যে প্রার্থী দলের ১০০ জন সাংসদের সমর্থন পাবেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) পদের জন্য লড়াই করবেন। প্রার্থীদের ৩৫৭ জন কনজারভেটিভ (টোরি) এমপির মধ্যে কমপক্ষে ১০০ জন দলীয় (কনজারভেটিভ) এমপির সমর্থন প্রয়োজন। ২৪ অক্টোবর প্রথম ব্যালট অনুষ্ঠিত হবে। অর্থাৎ, সোমবার দুপুরের মধ্যেই প্রার্থীদের কমপক্ষে ১০০ জন সাংসদের সমর্থন দেখাতে হবে। এই দিনেই নির্বাচনের প্রথম ধাপ সম্পূর্ণ করা হবে। যদি মাত্র একজন প্রার্থী ১০০ জন এমপির সমর্থন জোগাড় করতে সক্ষম হন তাহলে তিনিই হবেন দলের নেতা ও পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। সেক্ষেত্রে আর এমপি ও দলের সদস্যদের ভোটাভুটির প্রয়োজন হবে না।

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে ঋষিকে সরে দাঁড়াতে ‘চাপ’ দিচ্ছেন বরিস?

    কিন্তু যদি দুইয়ের অধিক প্রার্থী ১০০ জন এমপির সমর্থন পান, তাহলে কনজারভেটিভ এমপিরা ভোটাভুটির মাধ্যমে সবচেয়ে কম ভোট যিনি পাবেন তাঁকে এই দৌড় থেকে বাদ দেবেন। এভাবে প্রার্থীর সংখ্যা দু’জনে নেমে আসার পর এমপিরা আবার দুজনের মধ্যে একজনকে বেছে নেবেন। এরপর পার্টির সদস্যরা অনলাইনে ভোট দেবেন। সবার ভোট হিসেব করে যিনি জয়ী হবেন তিনিই হবেন পার্টির নেতা ও পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister)। এই পুরো নির্বাচনের প্রক্রিয়া ২৮ অক্টোবরের মধ্যেই শেষ করা হবে জানা গিয়েছে। অর্থাৎ, আগামী শুক্রবারের মধ্যে নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

    প্রায় দেড় মাস আগে বরিস জনসন যখন প্রধানমন্ত্রীর (UK Prime Minister) পদ থেকে পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন, তখন ঋষি সুনক ১২০ জনেরও বেশি সাংসদের সমর্থন পেয়েছিলেন। তবে সদস্যদের ভোটে জিতে যান লিজ ট্রাস। আর এবারও জানা গিয়েছে, সুনকের পক্ষে ইতিমধ্যেই ১০০ জন এমপির সমর্থন রয়েছে। অন্যদিকে বরিস ৫৩ জনের সমর্থন পেয়েছেন কিন্তু তাঁর সমর্থকরা দাবি করছেন যে, বরিসও ১০০-র গণ্ডি পেরিয়েছেন। আবার পেনি মর্ডেন্ট পেয়েছেন ২৩ জনের সমর্থন। প্রসঙ্গত, ব্রিটেনের সবথেকে কম সময়ের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। গত ৬ সেপ্টেম্বর তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন তিনি। ফলে এবার এখন এটাই দেখার প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে শেষ পর্যন্ত কে বাজিমাত করতে পারে।

  • bhai phonta:  দুদিন ভাইফোঁটা! জেনে নিন কখন এবং কীভাবে ভাইকে ফোঁটা দেবেন

    bhai phonta: দুদিন ভাইফোঁটা! জেনে নিন কখন এবং কীভাবে ভাইকে ফোঁটা দেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা/যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা  এই মন্ত্র উচ্চারণ করেই ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেয় বোনেরা। ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করে। ভাইয়েরাও বোনেদের জন্য প্রার্থনা করে। আর দাদারা তাঁদের আশীর্বাদী হাত রাখে বোনেদের মাথায় । দিদিরাও ভাইদের বড় হওয়ার আশীর্বাদ করে।  প্রতিবছর কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে ভ্রাতৃ দ্বিতীয়া বা ভাই ফোঁটা পালিত হয়। তবে এ বছর ভাই ফোঁটা দুই দিন। কারও মতে ২৬ অক্টোবর ভাই ফোঁটা আবার কেউ কেউ ২৭ অক্টোবর ভাই ফোঁটা পালন করবেন। 

    আরও পড়ুন: জনশ্রুতি, তাঁর নামেই হয়েছে রানাঘাট শহরের নামকরণ, জানুন রণ ডাকাতের কালীপুজোর গল্প

    পঞ্জিকা অনুযায়ী ২৬ অক্টোবর দুপুর ২টো ৪২ মিনিট থেকে দ্বিতীয়া তিথি শুরু হচ্ছে। যা ২৭ অক্টোবর ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত থাকবে। অর্থাৎ ২৬ ও ২৭ অক্টোবর এই দুই দিনই দ্বিতীয়া তিথি থাকবে। শাস্ত্রে ভ্রাতৃ দ্বিতীয়া তিথিটি যম দ্বিতীয়া নামেও পরিচিত। এই তিথিতে নিজের বোন যমুনার বাড়ি যান যম। কাহিনি অনুযায়ী কার্তিক শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয়া তিথি বোনের নিমন্ত্রণ স্বীকার করে তাঁর বাড়ি যান যম। সে দিন যমুনার পুজো গ্রহণ করে তাঁর গৃহ ভোজন করেন তিনি। যমুনা আশীর্বাদ চাইলে যম বলেন যে, এই তিথিতে যে ভাই নিজের বোনের বাড়ি গিয়ে তাঁর পুজো স্বীকার করবে ও তাঁর হাতে তৈরি রান্না গ্রহণ করবে, তাঁর ভাগ্যে অকালমৃত্যুর ভয় থাকবে না। 

    আরও পড়ুন: জানুন, সাতের দশকের কলকাতার ডন ‘ফাটাকেষ্ট ও তাঁর কালীপুজোর গল্প‌’

    এই পবিত্র দিনে বোনেরা ভাইয়ের কপালে চন্দনের ফোঁটা দেন। বাস্তুতন্ত্র অনুসারে ভাইকে ফোঁটা দেওযার সময় তাঁর মুখ যেন পূর্ব, উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিকে থাকা উচিত। এই দিনে ভাইকে ফোঁটা দেওয়ার আগে কিছু খাওয়া উচিত নয়। ভাইফোঁটার দিন ভাই-বোনেরা যেন নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করবেন না। ভাইয়ের থেকে পাওয়া উপহার যেমনই হোক না কেন ,তাকে ও তার দেওয়া উপহারকে কখনও অসম্মান করবেন না। ভাইফোঁটার দিন কপালে ফোঁটা দেওযার আগে দুজনেই কিছু খাবেন না। ওই দিন মিথ্যা কথা একেবারেই বলবেন না। পুজোর সময় কালো কাপড় একেবারেই পরবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Extradition: বিজয় মাল্যর প্রত্যর্পণের বিষয়ে বৈঠকে ভারত-যুক্তরাজ্য

    Extradition: বিজয় মাল্যর প্রত্যর্পণের বিষয়ে বৈঠকে ভারত-যুক্তরাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক অপরাধমূলক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের চার দিনব্যাপী ৯০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু হয়েছে ১৮ অক্টোবর। দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে এই  সম্মেলন। ইন্টারপোলের সর্বশেষ অধিবেশন ১৯৯৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। অধিবেশন শুরুর দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দিল্লির প্রগতি ময়দানে দেন।   
     
    এই অধিবেশনেই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যুক্তরাজ্যের আধিকারকদের, ভারতীয় আধিকারিকরা পলাতক ব্যবসায়ী বিজয় মাল্যর প্রত্যর্পণ চ্যুক্তি “দ্রুত” করার আবেদন জানিয়েছেন। এছাড়াও আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন ইকবাল মিরচির স্ত্রী হাজরা মেমন এবং ছেলে আসিফ এবং জুনায়েদের খুঁজে বের করার বিষয়েও কথা বলেছেন। 

    ২০২০ সালের এপ্রিলে প্রত্যর্পণের নির্দেশের বিরুদ্ধে মাল্যের আবেদন খারিজ করেছিল লন্ডন হাইকোর্ট। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে ব্রিটেনের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করার যে অনুমতি চেয়েছিলেন তিনি, পরবর্তীতে তাও বাতিল হয়ে যায়। হিসেব মতো ২৮ দিনের মধ্যেই প্রত্যর্পণ চ্যুক্তির মাধ্যমে মাল্যকে ভারতে ফিরিয়ে আনার কথা ছিল। কিন্তু অজানা কারণে আড়াই বছর ধরে আটকে রাখা হয়েছে এই প্রত্যর্পণ চ্যুক্তি। মনে করা হচ্ছে মাল্য যুক্তরাজ্যে আশ্রয়ের জন্যে আবেদন করেছেন। 

    আরও পড়ুন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়-পরাজয়ের দৌড়ে কে কোথায় ?

    এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল এক আধিকারিক জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যের ইন্টারপোল প্রতিনিধিদলকে বলা হয়েছিল যে যেহেতু আদালত ইতিমধ্যেই  মাল্যর প্রত্যর্পণের অনুমতি দিয়েছে, তাই ভারতের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার মুখোমুখি হওয়ার জন্য তাঁকে শীঘ্রই প্রত্যর্পণ করা প্রয়োজন।     

    ভারত নীরব মোদী, সঞ্জয় ভান্ডারী সহ অন্যান্য পলাতকদের প্রত্যর্পণের বিষয়টিও উত্থাপন করেছে। উভয়টি মামলাই এখন আদালতে রয়েছে। এছাড়াও মেমন এবং আরও কিছু সাইবার অপরাধীকে খুঁজে বের করার বিষয়েও কথা বলেছে।

    এছাড়া কানাডার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়েও কথা হয়েছে ভারতের। গত সপ্তাহেই বেদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর কানাডা প্রশাসনকে তথাকথিত ‘খালিস্থান আন্দোলন’ নিয়ন্ত্রণ করার কথা বলেছিলেন। 

    এই অধিবেশনে ২২টি দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠুক হয়েছে ভারতের। আমেরিকা, ইউকে, কানাডা, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, ইউএই, বাংলাদেশ, নেপাল, ওমান, নিউজিল্যান্ট, ভুটান, নাম্বিয়া, বাহারিন, সারবিয়া, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া এবং ইউরোপোল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Teen Pregnancies: হিন্দুদের তুলনায় কৈশোরে মুসলিমদের গর্ভবতী হওয়ার প্রবণতা ৩০ শতাংশ বেশি!

    Teen Pregnancies: হিন্দুদের তুলনায় কৈশোরে মুসলিমদের গর্ভবতী হওয়ার প্রবণতা ৩০ শতাংশ বেশি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত কৈশোরে গর্ভবতী (Teen Pregnancies) হওয়ার প্রবণতা। গর্ভনিরোধক কোনও কিছু ব্যবহার না করার কারণে কৈশোরে মা হচ্ছেন বহু কিশোরী। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, হিন্দুদের (Hindus) চেয়ে কৈশোরে মা হচ্ছেন বেশি মুসলিম (Muslim) কিশোরী। শরীর পুরোপুরি গঠন হওয়ার আগেই মা হওয়ায় ভগ্নস্বাস্থ্য হচ্ছেন কিশোরী মা। যা ভবিষ্যতে তাঁর নিজের শরীরের পক্ষেই ভীষণ ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    সম্প্রতি ডেটা প্রকাশ করে ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেল্থ সার্ভে (NFHS) ৫। তাতেই উঠে এসেছে চোখ কপালে তোলার মতো সব তথ্য। জানা গিয়েছে, ১৫ থেকে ১৯ বছরের মধ্যেই মা হচ্ছেন ৭ শতাংশ ভারতীয় মহিলা। এঁদের মধ্যে আবার মুসলমানদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি। শতাংশের হিসেবে ৮.৪। এর পরে রয়েছে খ্রিস্টান। শতাংশের হিসেবে তাঁরা ৬.৮। সব শেষে রয়েছেন হিন্দু। তাঁদের হার ৬.৫ শতাংশ। এ থেকে স্পষ্ট যে হিন্দুদের তুলনায় কৈশোরে মুসলমানদের গর্ভবতী (Teen Pregnancies) হওয়ার প্রবণতা ৩০ শতাংশ বেশি। এই তথ্য থেকে এও স্পষ্ট গর্ভনিরোধক ব্যবহারে তাঁদের ঘোর অনীহা।

    আরও পড়ুন: জানেন হৃদরোগীর থেকেও করোনায় মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি কাদের?

    প্রসঙ্গত, বাল্য বিবাহের কারণে হিন্দুদের শাস্তি দেওয়া যায়। কিন্তু মুসলমানদের তা দেওয়া যায় না। কারণ তাঁদের পার্সোলান ল’ রয়েছে। সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, কৈশোরে গর্ভবতী (Teen Pregnancies) হওয়ার প্রবণতা শহরাঞ্চলের চেয়ে গ্রামাঞ্চলেই বেশি। শিক্ষা এবং সম্পদ যাঁদের কম, তাঁদের পরিবারের ক্ষেত্রেই সচরাচর এটা দেখা যায়। বিবাহিত মহিলাদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মহিলা ১৫ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে মা হন। কৈশোরে গর্ভবতী হওয়ার হার সব চেয়ে বেশি ত্রিপুরায়। শতাংশের হিসেবে ২২। এর পরেই রয়েছে বাংলা। সেখানে এই হার ১৬ শতাংশ। এর পরে রয়েছে যথাক্রমে অন্ধ্রপ্রদেশ, আসাম, বিহার এবং ঝাড়খণ্ড।

    সমাজকর্মীদের মতে, নাবালিকা বিবাহের কারণে দ্রুত বাড়ছে জনসংখ্যা। সমীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মুসলমানদের মধ্যে এই বয়সে সন্তান জন্মদানের হার ২.৪ শতাংশ। সেখানে হিন্দু এবং খ্রিস্টানদের মধ্যে এই হার মাত্র ১.৯ শতাংশ। আরও জানা গিয়েছে, ভারতে গত পাঁচ বছরে নাবালিকা বিয়ের হার ২২২ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share