Blog

  • Imran Khan: ইমরান খানকে ‘অযোগ্য’ ঘোষণা, প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশনের দফতরের সামনে চলল গুলি

    Imran Khan: ইমরান খানকে ‘অযোগ্য’ ঘোষণা, প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশনের দফতরের সামনে চলল গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চাপে ইমরান খান। আগামী পাঁচ বছর কোনও রাজনৈতিক অফিস চালাতে পারবেন না ইমরান খান। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে ‘অযোগ্য’ ঘোষণা করে এমনই নিদান দিল পাক নির্বাচন কমিশন। সম্প্রতি তোষাখানা মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে তাঁকে। পাকিস্তানের তেহরিক ই-ইনসাফের প্রধান ইমরান খানের উপর আগামী পাঁচ বছরের জন্য মূলত পাবলিক অফিস চালানোর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। 

    কমিশনের এই নির্দেশকে কেন্দ্র করে গোটা দেশজুড়ে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে ইমরান সমর্থকরা। এদিকে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমগুলিতে কিছুদিন আগেই দাবি করা, বিদেশি অতিথিরা তাঁকে বহুমূল্য় ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন।  তিনি যখন পাক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন তিনি এই তিনটি বহুমূল্য ঘড়ি উপহার পেয়েছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ওই ঘড়়ি স্থানীয় ব্যবসায়ীকে বিক্রি করে ৩৬ মিলিয়ন আয় করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি বিষয়টি গোপন করেন বলে অভিযোগ। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের ১৪৪ ধারা রায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা চাকরিপ্রার্থীদের 

    এর সঙ্গেই তিনি বিদেশি উপহার বিক্রি করে বিপুল টাকা অবৈধভাবে আয় করেছিলেন বলে দাবি করা হয়েছিল বিভিন্ন মহলের তরফে। এদিকে সূত্রের খবর, পাকিস্তানের আইন অনুসারে প্রধানমন্ত্রী বিদেশি কোনও উপহার পেলে সেগুলি রাজ্যের তোষাখানায় রাখাটাই বাঞ্চনীয়। কোনওভাবেই সেই উপহার বিক্রি করা যায় না।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে জোর ধাক্কা সায়গলের, দিল্লিতে জেরা করার অনুমতি পেল ইডি 

    এবার সেই তোষাখানা কেলেঙ্কারিতেই বেকায়দায় পড়লেন ইমরান। পাঁচ বছরের জন্য তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর লাগাম টেনে দিল সেদেশের নির্বাচন কমিশন। আর এরপরেই, ইসলামাবাদে পাকিস্তানি নির্বাচন কমিশনের বাইরে গুলি চলে। পাক সংবাদপত্র ‘ডন’এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজের সম্পত্তি সংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য জমা দিয়েছিলেন ইমরান। পাক ফেডেরাল আইনের ৬৩ (ক) ধারা অনুযায়ী তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • TET Agitation: হাইকোর্টের ১৪৪ ধারা রায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা চাকরিপ্রার্থীদের

    TET Agitation: হাইকোর্টের ১৪৪ ধারা রায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা চাকরিপ্রার্থীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ২০১৪ সালের উত্তীর্ন টেট প্রার্থীরা (TET Agitation)। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের ১৪৪ ধারার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দারস্থ চাকরি প্রার্থীরা। বৃহস্পতিবার রাতে করুণাময়ী থেকে আন্দোলনরত চাকরি প্রার্থীদের জোর খাটিয়ে তুলে দেয় পুলিশ। একেবারে চ্যাং ধোলা করে মধ্যরাতে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয় অনশনকারী চাকরি প্রার্থীদের। 

    আর এই ঘটনার প্রতিবাদে রাতেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আন্দোলনকারীরা। হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির সচিবালয়ে সঙ্গে যোগাযোগ করেন টেট আন্দোলনকারীরা। রাতেই কোর্ট বসিয়ে জরুরি ভিত্তিতে মামলার শুনানির আবেদনও জানানো হয়। আদালত এই বিষয়ে মামলা করার অনুমতি দেয়। অমিত মজুমদার, শুভঙ্কর ঘোষ এবং শান্তনু দেবনাথ নামের তিন প্রার্থী মামলা করেছেন। যেখানে আবেদনকারীদের দাবি, পুলিশ জোরে করে তাঁদের তুলে দেয়। এমনকি তাঁদের বক্তব্য না শুনেই আদালত রায় দিয়েছে বলে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন আবেদনকারীদের। মনে করা হচ্ছে, আগামী শুক্রবার ওই মামলার শুনানি শুরু হতে পারে।

    গতকালই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ হাইকোর্টে মামলা করে আর্জি জানায়, সল্টলেক করুণাময়ীর যে চত্বরে টেট-প্রার্থীরা আন্দোলন করছেন, সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা রয়েছে। ফলে অবস্থান-জমায়েত তুলে দেওয়া হোক। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, পর্ষদের সামনে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে তা বজায় রাখতে প্রশাসন ধর্না তুলে দিতে পারে। সে জন্য যা ব্যবস্থা নেওয়ার তা নিতে পারে প্রশাসন।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে জোর ধাক্কা সায়গলের, দিল্লিতে জেরা করার অনুমতি পেল ইডি

    আর এরপরেই আন্দোলনকারীদের সরাতে প্রচুর পুলিশ জমায়েত হতে থাকে করুণাময়ী চত্বরে। এরপর আন্দোলনকারীদের জমায়েতকে বেআইনি বলে ঘোষণা করা হয় প্রথমে। তারপর তাঁদের সরে যাওয়ার জন্য সময় দেওয়া হয় দুই মিনিট। কিন্তু আন্দোলনকারীরা তাঁদের দাবি ও আন্দোলনে অনড় থাকে। ফলে আন্দোলনকারীরা না সরলে কার্যত তাঁদের জোর করে টেনে-হিঁচড়ে জায়গা থেকে সরানো হয়। আন্দোলনকারীদের মধ্যে আবার ২০ জনকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় নিউটাউন থানায়। আন্দোলনকারীদের মধ্যে বহু মহিলাও ছিলেন৷ তাই তাঁদের সরানোর জন্য মহিলা পুলিশও নিয়ে আসা হয়েছিল৷ কান্নায় ভেঙে পড়েন আন্দোলনকারীরা। তিন দিন ধরে অনশনে থাকা চাকরিপ্রার্থীরা এই ধস্তাধস্তির মধ্যে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন৷ কেউ কেউ সংজ্ঞা হারান৷ 

    জানা গিয়েছে, ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণরা প্রায় ৯০ঘণ্টা ধরে আমরণ অনশন ও আন্দোলন চালাচ্ছিলেন। ফলে তাঁরা স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্ত-অবসন্ন ছিলনে। সেসময় হঠাৎ করে পুলিশ এসে ১৪৪ ধারার কথা জানালে তাঁরা আন্দোলনে অনড় থাকে। কিন্তু তাঁদের আন্দোলন থেকে সরাতে মরিয়া হয়ে ওঠে পুলিশ। এর ফলে প্রায় কিছু সময়ের মধ্যেই তাঁদের ওপর জোর খাটিয়ে কাউকে চ্যাংদোলা করে, কাউকে টানতে টানতেই প্রিজন ভ্যানে তুললেন। এরপরে মধ্যরাতে ২০১৭-র চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভও তুলে দেয় পুলিশ। প্রথমে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের আলোচনা চলে কয়েক মিনিট। তার পরে সেখানেও গায়ের জোর প্রয়োগ করেই তোলা হয় সবাইকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sukhoi: ব্রহ্মোস বহনে সুখোই-এর আধুনিকীকরণ করছে বায়ুসেনা! জানেন কী হবে এর প্রভাব?

    Sukhoi: ব্রহ্মোস বহনে সুখোই-এর আধুনিকীকরণ করছে বায়ুসেনা! জানেন কী হবে এর প্রভাব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুশ নির্মিত মাল্টি-রোল কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট “সুখোই ৩০-এমকেআই” হল ভারতীয় বায়ুসেনার প্রধান স্তম্ভ। আকাশ থেকে নিক্ষেপযোগ্য ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র বহনের জন্য এই বিমানের আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র বহনের জন্য ৪০টি সুখোই-৩০ এম কে আই-এর আধুনিকীকরণ করছে ভারতীয় বায়ুসেনা। ব্রহ্মোস ৫০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। কিন্তু এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ১,৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। সেক্ষেত্রে ব্রহ্মোস বহনের জন্য সুখোই-এর আধুনিকীকরণও জরুরি। সেই পরিকল্পনা নিয়েই চলছে বায়ুসেনা

    আরও পড়ুন: শীতের শুরুতে আরেকটা করোনার প্রকোপ? সতর্কতা জারি করল ‘হু’

    বায়ুসেনা সূত্রে খবর, ব্রহ্মোস বহনের জন্য সুখোই-এর বেশ কিছু অংশকে আরও শক্ত করতে হবে। বায়ুসেনা সূত্রে খবর, এই কাজ সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে করবে হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL)। ইতিমধ্যেই ৩৫ টি ফাইটার জেটের আধুনিকীকরণ করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে আরও ২০ থেকে ২৫ টি ফাইটার জেট  উন্নত করা হবে। বিশ্বের অন্যতম সেরা চতুর্থ প্রজন্মর যুদ্ধবিমান হল এই সুখোই-৩০। এর আধুনিকীকরণ করা হলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, গোটা এশিয়াতে এটি গেম চেঞ্জার হয়ে উঠতে পারে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    প্রধানত এয়ার-টু-এয়ার সুপিরিওরিটি যুদ্ধবিমান হল সুখোই-৩০। অর্থাৎ, মাঝ-আকাশে ডগ-ফাইটে এই বিমানের জুড়ি মেলা ভার। এই বিমান শত্রুর কোনও সামরিক ঘাঁটি বা ভূমিতে থাকা কোনও লক্ষ্যবস্তুকে গুঁড়িয়ে দিতে সক্ষম। সুখোইয়ের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ২ হাজার ১২০ কিলোমিটার। সর্বোচ্চ টেক-অফ লিফ্ট ৩৮ হাজার ৮০০ কেজি। বিভিন্ন ধরনের বম্ব, রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম সুখোই। মোট বহন ক্ষমতা প্রায় ৮ হাজার কেজি। দুই আসন বিশিষ্ট, দুই ইঞ্জিনের সুখোইতে রয়েছে একটি ৩০এমএম বন্দুক। মাঝারি পাল্লার গাইডেড এয়ার-টু-এয়ার, ইনফ্রারেড হোমিং স্বল্প পাল্লার মিসাইল সহ একাধিক ক্ষপণাস্ত্র বহন করতে পারে সুখোই। পারমাণবিক অস্ত্রবহন করতেও সক্ষম সুখোই-৩০। এবার এই বিমানে বিশ্বের একমাত্র সুপারসনিক ব্রহ্মোস ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের এয়ার-ভার্সান অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। একবার তা সম্পন্ন হলে, সুখোই-৩০ অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • UP Dengue: উত্তরপ্রদেশে ডেঙ্গি আক্রান্তকে প্লাজমার পাউচে মুসাম্বির রস! বেসরকারি হাসপাতাল সিল করল যোগী-প্রশাসন

    UP Dengue: উত্তরপ্রদেশে ডেঙ্গি আক্রান্তকে প্লাজমার পাউচে মুসাম্বির রস! বেসরকারি হাসপাতাল সিল করল যোগী-প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রয়াগরাজে (Prayagraj) ডেঙ্গি রোগীর (Dengue Patient) শরীরে প্লাজমার পরিবর্তে মুসাম্বির রস দেওয়ার অভিযোগ উঠল। প্লেটলেটের বদলে মুসাম্বির রস ওই রোগীর শরীরে যেতেই তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযোগ, প্রয়াগরাজের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ওই ঘটনা ঘটে। এই অভিযোগ সামনে আসতেই ওই বেসরকারি হাসপাতাল সিল করে দেয় উত্তরপ্রদেশ সরকার।

    আরও পড়ুন: “পশ্চিমবঙ্গ, না কি হিটলারের জার্মানি?” টেট উত্তীর্ণদের উপর পুলিশের বলপ্রয়োগে ট্যুইট শুভেন্দু অধিকারীর

    উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের ঝালওয়া অঞ্চলের একটি হাসপাতালে ট্রমা সেন্টারে গত ১৭ অক্টোবর থেকে ভর্তি ছিলেন ডেঙ্গি আক্রান্ত এক ব্যক্তি। গত ১৯ অক্টোবর হঠাৎ তাঁর মৃত্যু হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, প্লাজমা দেওয়ার পরই মৃত্যু হয়েছে ওই ব্যক্তির। ভুয়ো প্লাজমা দেওয়া হয়েছে বলেই অভিযোগ তাদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওয় দেখা গেছে, প্লাজমার পাউচের ভিতরে ভরা রয়েছে মুসাম্বির রস। সেই রসই রোগী প্রদীপ পাণ্ডের হাত দিয়ে প্রবেশ করানো হয়েছিল বলে অভিযোগ। এই অভিযোগ পাওয়ার পরই উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক গোটা ঘটনাটির তদন্তের নির্দেশ দেন। হাসপাতালটি সিল করে দেওয়া হয়েছে। ওই হাসপাতালে যে সমস্ত রোগীরা ভর্তি ছিলেন, তাদের ইতিমধ্যেই অন্যান্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: বিরোধী শিবির এগোতেই রিটার্নিং অফিসার ‘বিরতি’ নিলেন, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচনে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে 

    দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক (Uttar Pradesh Deputy Chief Minister Brajesh Pathak) । ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। কিছুদিন আগেই ওই এলাকায় একটি ভুয়ো ব্লাড ব্যাঙ্কের খোঁজ মিলেছিল। এই ঘটনার নেপথ্যে কোনও জাল ব্লাড ব্যাঙ্ক রয়েছে কিনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।প্লাজমার পরিবর্তে লেবুর রস এলো কী ভাবে তানিয়েই চলছে তদন্ত। প্লাজমা এবং মুসাম্বি লেবুর রস অনেকটা এক করম দেখতে, সেই মিলকে কাজে লাগিয়েই চলছিল প্রাণঘাতী জালিয়াতি কারবার চলছে কি না তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Modi at Uttarakhand: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    Modi at Uttarakhand: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ ওঠায় পূর্বতন শাসকদের দুষলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের (Centre) বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে বারংবার সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজ্য সরকার। বছরের পর বছর বঞ্চিত থেকেছে রাজ্য। এজন্য আগের সরকারকে দুষলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে এখন আর তা হচ্ছে না। দেশের বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ এলাকার হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করা হচ্ছে। শুক্রবার উত্তরাখণ্ডের মানা গ্রামে এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)।

    দু দিনের উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন কেদারনাথে রোপওয়ের শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্প চালু হলে মাত্র ৩০ মিনিটেই গৌরীকুণ্ড থেকে পৌঁছে যাওয়া যাবে কেদারনাথ মন্দিরে। এ সংক্রান্ত অনুষ্ঠানটি হয় মানা গ্রামে। এই অনুষ্ঠানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদি কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, উজ্জ্বয়িনী এবং অযোধ্যার প্রসঙ্গ তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরে এই তিন ক্ষেত্রেই বড়সড় সংস্কারের কাজ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অথচ বছরের পর বছর এই ক্ষেত্রগুলি উপেক্ষিত হয়ে থেকেছে। তিনি বলেন, আমাদের সম্পদ নিয়ে অহংকার করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর ভারত গড়তে আমাদের উন্নয়ন করতে হবে। এই মানা গ্রামটি ভারত-চিন সীমান্ত ঘেঁষা। এদিন কেদারনাথ ছাড়াও হেমকুণ্ড সাহিবেও একটি রোপওয়ে প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    মোদি বলেন, মানা গ্রামকে ভারতের শেষ গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এখন থেকে সীমান্তের গ্রামগুলি বিবেচিত হবে ভারতের প্রথম গ্রাম হিসেবে। হেমকুণ্ড সাহিবে প্রধানমন্ত্রী যে রোপওয়ের শিলান্যাস করেন, সেটি গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত বিস্তৃত। এই দুই রোপওয়ের শিলান্যাস করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই যে রোপওয়ের শিলান্যাস হল, এটা কেবল যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে নয়, এই রোপওয়ে চালু হলে রাজ্যের আর্থিক হালও ফিরবে। তিনি বলেন, কেবল রোপওয়ে চালুই নয়, আমাদের সরকার পাহাড়ি অঞ্চলে ড্রোনের মাধ্যমে জিনিসপত্র পরিবহণেও কাজ করছে। মোদি বলেন, এই সমস্ত অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ করছে আমাদের সরকার। দিল্লি এবং উত্তর প্রদেশের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে চার লেনের এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করা হচ্ছে। দিল্লি-দেরাদুন অর্থনৈতিক করিডর রাজ্যের ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দেবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, উত্তরাখণ্ড সফরে গিয়ে এদিন প্রধানমন্ত্রী কেদারনাথে পুজো করেন। পরে শিলান্যাস করেন রোপওয়ের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • T20 World Cup: দেখা যাবে না ক্যারিবিয়ান ক্যালিপসো! টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার-১২ এ পৌঁছতেই পারল না ওয়েস্ট ইন্ডিজ

    T20 World Cup: দেখা যাবে না ক্যারিবিয়ান ক্যালিপসো! টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার-১২ এ পৌঁছতেই পারল না ওয়েস্ট ইন্ডিজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটের লজ্জা। টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার ১২-এর যোগ্যতা অর্জন করতে পারল না দু’বারের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যাঁদের শেষ চারে দেখার আশা প্রকাশ করেছিলেন ক্যারিবিয়ান তারকা ক্রিস গেইল তারা যোগ্যতাই অর্জন করতে পারল না। ২০১২ ও ২০১৬। টি২০ বিশ্বকাপ জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু শুক্রবার আয়ারল্যান্ডের কাছে ৯ উইকেটে হেরে এবারের প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিতে হল ক্যারিবিয়ানদের। 

    আরও পড়ুন: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    হোবার্টে শুক্রবার টস জিতে শুরুতে ব্যাটিং নিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৪৬ রান করে ক্যারিবিয়ানরা। লড়াই করেন একমাত্র ব্র্যান্ডন কিং। চার নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমে তিনি ৪৮ বলে ৬২ রান করে অপরাজিত থাকেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ৬টি বাউন্ডারি ও একটি ছক্কা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের আর কোনও ব্যাটার বড় রান পাননি। ১৫ বল বাকি থাকতেই মাত্র এক উইকেট হারিয়ে সেই রান টপকে যায় আইরিশরা। ৬৬ রান করে অপরাজিত থাকে  ওপেনার পল স্টার্লিং। তাঁর ৪৮ বলের ইনিংসে ছিল ৬টি বাউন্ডারি ও একজোড়া ছক্কা। অপর ওপেনার অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবির্নি ২৩ বলে ৩৭ রান করেন। তিন নম্বরে নামা লরকান টাকার ৩৫ বলে ৪৫ রান করে অপরাজিত থাকেন।

    আরও পড়ুন: দীর্ঘ সাত বছর পর বাংলাদেশ সফরে যাবে ভারতীয় ক্রিকেট টিম, দেখে নিন সূচি

     গ্রুপ পর্যায়ে তিন ম্যাচের মধ্যে দু’টিতেই হেরে গেলেন জেসন হোল্ডার, নিকোলাস পুরানরা। প্রথম ম্যাচে তাঁদের সহজেই হারিয়ে দিয়েছিল স্কটল্যান্ড। ব্যাটিং ব্যর্থতার জেরে সেই ম্যাচে ৪২ রানে হারতে হয় ক্যারিবিয়ানদের। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে জিম্বাবোয়েকে ৩১ রানে হারিয়ে সুপার ১২-এর আশা জিইয়ে রাখতে সক্ষম হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এদিন আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধেও জয় দরকার ছিল। কিন্তু ব্যর্থ ওয়েস্ট ইন্ডিজ। হতাশ ক্রিকেটপ্রেমীরা। টি২০ বিশ্বকাপে এবারের মতো আর দেখা যাবে না ক্যারিবিয়ান ক্যালিপসো। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cyclone Sitrang: একদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’, অন্যদিকে অমাবস্যার ভরা কোটাল! উপকূলে জারি বিশেষ সতর্কতা

    Cyclone Sitrang: একদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’, অন্যদিকে অমাবস্যার ভরা কোটাল! উপকূলে জারি বিশেষ সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং (Cyclone Sitrang), অন্যদিকে অমাবস্যার ভরাকোটাল আর চন্দ্রগ্রহণ। তিন দশায় সমুদ্র আরও উত্তাল হবে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবহাওয়াবিদরা। ফলে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে সুন্দরবন উপকূলে। এদিন দিঘা উপকূলেও আগাম সতর্কবার্তা জারি করল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২৫ অক্টোবরেই আছড়ে পড়তে চলেছে ঘূর্ণিঝড়। আর তার ফলে রাজ্যের একাধিক জায়গায় ভারী থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ঘূর্ণিঝড় ও ভরা কোটালের ফলে জলস্তর বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এর ফলে যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে, তার জন্য উপকূলবর্তী অঞ্চল জুড়ে সতর্ক করছে পুলিশ-প্রশাসন। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে মাইকিং। মৎস্যজীবীদের সতর্ক করা হচ্ছে অবিলম্বে সমুদ্র থেকে ফিরে আসার জন্য। আগামী ২২ অক্টোবর অর্থাৎ শনিবার থেকে ২৪ অক্টোবর, সোমবার পর্যন্ত দিঘায় পর্যটকদের সমুদ্রে নামার ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। বৃহস্পতিবার থেকেই এব্যাপারে প্রশাসনের তরফে দিঘা সৈকতে মাইকিং শুরু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: কালীপুজোর দিনই আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’? কী হবে এর গতিপ্রকৃতি? জানুন

    আবার বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে সুন্দরবন উপকূলেও। নামখানা, সাগরদ্বীপে তাণ্ডব চালাতে পারে সিত্রাং সেকারণে সকাল থেকেই সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মাইকে করে সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকায় প্রচার করা হচ্ছে। এছাড়াও কাকদ্বীপ মহকুমায় মাইকিং শুরু হয়েছে। কাকদ্বীপ মহকুমায় পাঁচটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। মূল কন্ট্রোল রুমটি খোলা হয়েছে কাকদ্বীপ মহকুমা শাসকের অফিসে। বাকি চারটি খোলা হয়েছে কাকদ্বীপ, সাগর, নামখানা ও পাথরপ্রতিমা ব্লকে। ফ্লাড শেল্টারগুলিকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। এছাড়াও কাকদ্বীপ মহকুমায় ৬৪টি মাল্টিপারপাস সাইক্লোন শেল্টার এবং ১১৭টি স্কুলবাড়িকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। ফ্লাড শেল্টারগুলিতে বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থা ঠিকঠাক রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কাকদ্বীপ এবং সাগরদ্বীপে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে।

    আবহাওয়া দফতর অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং (Cyclone Sitrang)। তীব্র গতিতে ধেয়ে আসছে সে। প্রতিমুহূর্তে নজর রাখা হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথের দিকে। প্রাথমিক ভাবে জানানো হয়েছে বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের দিকে এগোচ্ছে সিত্রাং। সূত্র অনুযায়ী, ঘণ্টায় প্রায় ২০০ কিলোমিটার বেগে উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে সিত্রাং।

    নবান্নের তরফে ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করে সবরকম পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণের বন্দোবস্ত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্লক অফিস ও পঞ্চায়েত অফিসে ত্রিপল ও শুকনো খাবার মজুত রাখা হচ্ছে। এসডিআরএফ ও এনডিআরএফের দলকেও উপকূল এলাকায় মোতায়েন রাখা হবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে।

  • Arvind Kejriwal: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি? 

    Arvind Kejriwal: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া নোটে লক্ষ্মী গণেশের ছবি দিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) অনুরোধ করলেন আম আদমি পার্টির (AAP) নেতা তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তাঁর মতে, দেশের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে নোটের এই ছবি।

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আজ আমি কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একটা অনুরোধ করছি। ভারতীয় নোটে গান্ধীজির একটা ছবি থাকে। সেটা থাকুক। নোটের উল্টো পিঠে রাখা উচিত গণেশজি ও লক্ষ্মীজির ছবি। তিনি বলেন, দেশের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে নানাবিধ চেষ্টা আমাদের করতে হবে। আমাদের সেই চেষ্টা তখনই সফল হবে যখন ভগবানের আশীর্বাদ মিলবে। নোটের একদিকে গান্ধীজির ছবি, অন্য দিকে গণেশজি লক্ষ্মীজির ছবি থাকলে গোটা দেশই ভগবানের আশীর্বাদ পাবে। আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো (Arvind Kejriwal) বলেন, লক্ষ্মী সমৃদ্ধির দেবী। আর গণেশ হলেন বিঘ্ননাশকারী। তিনি বলেন, আমি সব নোট পরিবর্তন করতে বলছি না। কিন্তু প্রতি মাসে যেসব নতুন নোট বের হয়, সেগুলিতে ওই ছবি দিতে বলছি।

    এ প্রসঙ্গে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) ইন্দোনেশিয়ার প্রসঙ্গ টানেন। তিনি বলেন, ইন্দোনেশিয়া মুসলিম দেশ। তাদের নোটে গণেশের ছবি রয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, ইন্দোনেশিয়া পারলে, আমরা কেন পারব না? তিনি বলেন, নতুন নোটেই ছবি ছাপানো যেতে পারে। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ায় ২০ হাজার টাকার নোটে গণেশের ছবি রয়েছে। কেজরিওয়াল বলেন, আমি এক দু দিনের মধ্যে কেন্দ্রকে এ ব্যাপারে চিঠি লিখব। দেশের আর্থিক হাল ফেরাতে চেষ্টার পাশাপাশি আমাদের ভগবানের আশীর্বাদ প্রয়োজন।

    নোটে লক্ষ্মী গণেশের ছবি দেওয়ার কথা বলে কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) দলের হিন্দু বিরোধী মুখটাই ঢাকতে চাইছেন বলে দাবি বিজেপি নেতা মনোজ তিওয়ারির। তাঁর মতে, সামনে ভোট। তাই তিনি এসব বলছেন। মনোজের মতে, এটা তাঁর ব্যর্থ চেষ্টা। বিজেপি সাংসদ বলেন, তিনি (কেজরিওয়াল) যদি সত্যিই এটা বোঝাতে চাইতেন, তাহলে তাঁর উচিত দিল্লির প্রাক্তন মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল গৌতম ও আপের গুজরাট ইউনিট প্রেসিডেন্ট গোপাল ইটালিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করা। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে এই দুই নেতা হিন্দুদের দেবদেবীর মূর্তি-বিরোধী কথা বলেছিলেন বলে অভিযোগ।

     

     

  • Mosambi Juice: প্লাজমার বদলে মুসাম্বির রস, অভিযুক্ত হাসপাতালকে বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত যোগী সরকারের

    Mosambi Juice: প্লাজমার বদলে মুসাম্বির রস, অভিযুক্ত হাসপাতালকে বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রয়াগরাজে একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্লাজমার বদলে ডেঙ্গুর রোগীকে মুসম্বির রস (Mosambi Juice) দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। ওই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুও হয়। ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছিল গোটা দেশে। এবার প্রয়াগরাজের ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যোগী সরকার। প্রয়াগরাজ ডেভেলপমেন্ট অথরিটি একটি নোটিস জারি করে জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষ প্রশাসনের প্রশ্নের জবাব দিতে না পারলে বুলডোজারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে হাসপাতালটিকে। 

    আরও পড়ুন: ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে গুগলকে ফের জরিমানা করল সিসিআই

    প্রয়াগরাজের বেসরকারি হাসপাতাল গ্লোবাল হসপিটালে ৩২ বছরের এক ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে প্লেটলেটের বদলে মুসম্বির রস দেওয়া হয়। এরপরেই মৃত্যু হয় ওই যুবকের। মৃত যুবকের শ্যালক দাবি করেন, “প্লেটলেটের বদলে মোসাম্বির রস দেওয়া হয়েছিল তাঁর ভগ্নিপতিকে। পাঁচ নম্বর প্যাকেটে ফলের রস ছিল। পরে হাসপাতালের আধিকারিকদের সেটা দেখিয়ে পুরো বিষয়টা জানাই।” যুবকের মৃত্যুর বিষয়টি সামনে আসতেই দেশজুড়ে প্রতিবাদ গড়ে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গেই সক্রিয় হয়ে ওঠে প্রশাসন। কর্তৃপক্ষকে কড়া নোটিস ধরিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। আগামী তিন দিনের মধ্যে জবাবদিহি করতে বলা হয়েছে। প্রয়াগরাজ ডেভেলপমেন্ট অথরিটির নোটিস বলা হয়েছে, পুরসভার কোনওরকম অনুমতি ছাড়া বেআইনি ভাবে হাসপাতালের ভবন নির্মাণ হয়েছে। শুক্রবারের মধ্যে সেটিকে ফাঁকা করতে হবে। প্রসঙ্গত মুসম্বি বিতর্কের পরেই সিল করে দেওয়া হয় হাসপাতালটিকে। অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় রোগীদের। কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। আজ ‘বুলডোজার নোটিস’ জারি করল প্রয়াগরাজ ডেভেলপমেন্ট অথরিটি। 

    প্রয়াগরাজের সিএমও নানক সরণ বলেন, “তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে রোগীর আত্মীয়দের অভিযোগের তদন্ত করা হচ্ছে। মৃতের পরিবারের কিছু অভিযোগ রয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, এর আগে তিন ইউনিট প্লেটলেট রোগীকে দেওয়া হয়েছিল তা নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। তার পর হাসপাতালের কারও মারফত তাঁরা আরও প্লেটলেট জোগাড় করেন। তাতে রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হয়। পরের দিন রোগীর মৃত্যু হয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    Mallikarjun Kharge: মাথায় কাঁটার মুকুট! আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসের দায়িত্ব নিলেন খাড়গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই কাঁটার মুকুট পরে দলের দায়িত্ব নিলেন প্রবীণ কংগ্রেস (Congress) নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ওই দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দিল্লিতে (Delhi) কংগ্রেসের সদর দফতরে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় তাঁর হাতে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার আগে রাজঘাটে গিয়ে মাহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাও জানান কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    চলতি বছরেই রয়েছে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। পরের বছর অগ্নিপরীক্ষা দুই রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের। ২০২৪ সালে রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। দায়িত্ব নিয়েই এই তিন অস্ত্রের ধাক্কা সামলাতে হবে অশীতিপর এই কংগ্রেস নেতাকে। এদিন দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একাধিক রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। জগজীবন রামের পঞ্চাশ বছর পরে ফের কোনও দলিত সভাপতি পেল কংগ্রেস। নিজলিঙ্গাপ্পার পরে কর্নাটক থেকে কংগ্রেসের দ্বিতীয় সভাপতিও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। শশী থারুরকে ৬ হাজার ৮২৫ ভোটে হারিয়েওছেন কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট।

    এদিন দায়িত্ব নিয়েই খাড়গে (Mallikarjun Kharge) বলেন, আমরা উদয়পুর চিন্তন শিবিরে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম দলের পঞ্চাশ শতাংশ পদে বসাব ৫০ বছরের নীচের বয়সের নেতাদের। আপনাদের সকলের সমর্থন নিয়ে আমরা সেদিকে এগোব। বিজেপি এবং আরএসএসকে নিশানা করে কংগ্রেসের নয়া সভাপতি বলেন, যাঁরা ঘৃণা ছড়াচ্ছেন আমরা তাঁদের পরাজিত করব। যাঁরা ভারত ভাগ করতে চান, পরাজিত করব তাঁদেরও। কর্নাটকের এই কংগ্রেস নেতা (Mallikarjun Kharge) বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ দেখছে মিথ্যে এবং প্রতারণার রাজনীতি। কংগ্রেস যে গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করছিল, তা ভেঙে ফেলারও চেষ্টা চলছে। কিন্তু কংগ্রেসের আদর্শ ভারতের সংবিধান ভিত্তিক। এখন সেই সংবিধান রক্ষা করার সময়।

    আরও পড়ুন: ‘গীতা-জিহাদ’ মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, শিবরাজের ব্যাপারে হাত ধুয়ে ফেলতে চাইছে কংগ্রেস?

    কংগ্রেসের ভিত্তি যে গণতন্ত্র, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বলেন, আমি একজন সাধারণ কংগ্রেস কর্মী হিসেবে উঠে এসেছি। আমাকে প্রেসিডেন্ট পদে বসানোর জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আমি এক শ্রমিকের ছেলে, আজ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, কংগ্রেসই এক মাত্র দল যেখানে অন্তবর্তী গণতন্ত্র রয়েছে। আমার ভোট জয়ে তা প্রমাণিত হয়েছে আরও একবার। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার প্রশংসা করে খাড়গে বলেন, দলের বার্তা তৃণমূলস্তরে পৌঁছে দিতে এটা একটা ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। কংগ্রেস অনেক ভাল কাজ করেছে বলেও জানান খাড়গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share