Blog

  • WhatsApp Down: আচমকা ভারতে স্তব্ধ হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা! কী এমন ঘটল?

    WhatsApp Down: আচমকা ভারতে স্তব্ধ হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা! কী এমন ঘটল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হঠাৎ করেই স্থির হয়ে গেল হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp Down)। এই নিয়ে বিশ্বব্যাপী শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আজ, মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ হঠাৎ করেই পরিষেবা বন্ধ হয়ে গেল হোয়াটসঅ্যাপে। ফেসবুকের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ‘মেটা’র এই ম্যাসেঞ্জার পরিষেবা ভারতে বিপুল ভাবে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাজের জন্যও এই সংস্থার উপর নির্ভর থাকতে হয়। ফলে এভাবে থমকে যাওয়ায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত মেটা (Meta) সংস্থার তরফে এই গোলমালের কারণ জানা যায়নি।   

    এমনকি বিভিন্ন অফিসের কাজে, শিক্ষা ক্ষেত্রেও এই পরিষেবা ব্যবহার করা হয়। আচমকা পরিষেবা থমকে যাওয়ায় (WhatsApp Down) কাজে সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। দেশ জুড়ে ব্যবহারকারীরা অভিযোগ জানাতেও শুরু করেছে। তবে এই ঘটনার প্রায় আধ ঘণ্টা পরও সংস্থার তরফে কোনও অফিসিয়াল বিবৃতি দেওয়া হয়নি। হোয়াটসঅ্যাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে কত সময় লাগবে তা স্পষ্ট নয়।

    তবে শুধুমাত্র স্মার্টফোনেই নয়, হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব এবং হোয়াটসঅ্যাপ ডেস্কটপেও পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। প্রসঙ্গত, হোয়াটসঅ্যাপের প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী শুধুমাত্র ভারতেই আছে এবং বিশ্বব্যাপী ২.৫ বিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, কয়েক মিনিটে ১১ হাজারেরও বেশি ব্যবহারকারী হোয়াটস্যাপের এই গোলযোগের কথা জানিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছে এই অভিযোগ। অনেকেই জানিয়েছেন, হোয়াটস্যাপ গ্রুপে পাঠানো মেসেজ ডেলিভার হচ্ছে না। কেউ আবার বলেছেন, ব্যক্তিগত ভাবে পাঠানো হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজের সিঙ্গল টিকও হচ্ছে না।

    এদিকে ইতিমধ্যেই হোয়াটসঅ্যাপের পরিষেবা বন্ধ নিয়ে ট্যুইটারে মিম-এর বন্যা বয়ে চলেছে।

  • Hindu Head of States: বিশ্বের পাঁচ দেশের রাশ হিন্দুদের হাতে, কোন কোন দেশের মাথায় ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা জানেন?

    Hindu Head of States: বিশ্বের পাঁচ দেশের রাশ হিন্দুদের হাতে, কোন কোন দেশের মাথায় ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের চারটি দেশ শাসন করছে হিন্দু (Hindu Head of States)। হিন্দু প্রধানমন্ত্রী পেতে চলেছে ব্রিটেনও। চারটি দেশের মাথায় বসে রয়েছেন ভারতীয় (Indian) বংশোদ্ভূত ব্যক্তিত্বরা। আর তিনটি দেশের ডেপুটির পদ দখল করে রয়েছেন সেই ভারতীয় বংশোদ্ভূতরাই।

    কেবল ভারত নয়, তামাম বিশ্বেও হিন্দুদের (Hindu Head of States) জয়জয়কার। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) হিন্দু। ২০১৪ সাল থেকে দেশের রশি তাঁর হাতেই। আদতে গুজরাটের বাসিন্দা মোদি নিয়মিত হিন্দু পরম্পরা মেনে যোগাসন করেন। ভারতের প্রতিবেশী দেশ নেপালও শাসন করেন এক হিন্দু। তিনি শের বাহাদুর দেউবা। ২০২১ সালের ১৩ জুলাই থেকে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন তিনি। মরিশাসের রাষ্ট্রপ্রধানও হিন্দু ধর্মাবলম্বী। তাঁর নাম প্রবীণ জাগনাউথ। বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশ সুরিনাম। এই দেশটিও শাসন করেন আরেক হিন্দু, নাম চান শান্তখি।

    সব শেষে রয়েছেন ঋষি সুনক। আদ্যন্ত হিন্দু সুনক ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন। শপথ নেবেন চলতি মাসের ২৮ তারিখে। এর আগে ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার সময় তিনি গীতা ছুঁয়ে শপথ নিয়েছিলেন। শোনা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার সময়ও তাঁর হাতে থাকবে গীতা। গীতা যে তাঁকে শক্তি জোগায়, সেকথা বিভিন্ন সময় জানিয়ে দিয়েছেন বছর বিয়াল্লিশের এই রাজনীতিবিদ। নিয়মিত মন্দিরে যান। বাড়িতে পালন করে সমস্ত হিন্দু উৎসব। তাঁর স্ত্রীর অক্ষত মূর্তিও আদ্যন্ত হিন্দু।

    আরও পড়ুন: হিন্দু যুবককে গোমাংস খাইয়ে, সুন্নত করিয়ে ইসলামে দীক্ষা, কাঠগড়ায় কং নেতা সহ ১১

    এ তো গেল হিন্দু রাষ্ট্রপ্রধানদের (Hindu Head of States) কথা। এবার শোনা যাক ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের কীর্তি। ঋষি সুনক, প্রবীণ জাগনাউথ এবং চান শান্তখি হিন্দু তো বটেই, এঁরা ভারতীয় বংশোদ্ভূতও। আরও কিছু দেশের রাশ রয়েছে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের হাতে। এঁরা হলেন, সেইচেলসের প্রধান ওয়াভেল রামকালওয়ান, পর্তুগালের প্রধান আ্যান্টনিও কোস্টা, সিঙ্গাপুরের হালিম ইয়াকব এবং গুয়ানার ইরফান আলি।

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত আরও কয়েকজন রয়েছেন সরকারের দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব হয়ে। এঁরা হলেন, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস, গুয়ানার ভাইস প্রেসিডেন্ট ভারত জাগেদো এবং আয়ারল্যান্ড সরকারের ডেপুটি হেড লিও ভারাদকর।

    সেই কবেই তো কবি বলেছিলেন, ভারত আবার জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে…

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kerala Governor: “২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে…”, ৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নির্দেশ কেরল রাজ্যপালের

    Kerala Governor: “২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে…”, ৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নির্দেশ কেরল রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে কেরলের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরকে পদত্যাগ করার নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান (Kerala Governor)। রবিবার তাঁর দফতরের তরফে একটি ট্যুইট করে পদত্যাগের কথা জানানো হয়। ট্যুইটে লেখা হয়েছে, দেশের শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্টের রায় বহাল রেখে রাজ্যপাল শ্রী আরিফ মহম্মদ খান ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরকে সরাসরি এই নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি ওই ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও ট্যুইটারে দিয়েছে রাজভবন। গতকাল জানানো হয়েছিল, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভাইস-চ্যান্সেলরদের পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে। অন্যদিকে এই নির্দেশকে অমান্য করার পরামর্শ দিয়েছেন কেরলের পিনারাই বিজয়ন সরকার।  

    রাজভবন সূত্রের দাবি, ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভাইস-চ্যান্সেলর নিয়োগের সময় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নিয়ম মেনে হয়নি। তাই সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার মধ্যে তাঁদের ইস্তফা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু তাঁর এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করে রাজভবন ঘেরাও অভিযানের কর্মসূচি নিয়েছে শাসক ফ্রন্ট এলডিএফ। রাজ্যপালের (Kerala Governor) বিরুদ্ধে গিয়ে শাসক দল এলডিএফ-এর তরফে একটি নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, সমস্ত ভাইস-চ্যান্সেলরকে নিজেদের পদে থাকতে এবং গভর্নরের আদেশ অমান্য করতে।

    রাজ্যপাল (Kerala Governor) যে ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরকে পদত্যাগ করতে বলেছেন, তাঁদের মধ্যে কেরালা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভিপি মহাদেবন পিল্লাইয়ের আগামী ২৪ অক্টোবর অবসর নেওয়ার কথা। অন্যদিকে, এপিজে আব্দুল কালাম টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এমএস রাজশ্রীর নিয়োগ বাতিল করেছে সুপ্রিম কোর্ট। প্রসঙ্গত, শীর্ষ আদালতের রায়ে বলা হয়েছিল,  ভাইস-চ্যান্সেলর পদের জন্য যথাযথভাবে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়নি। প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য চ্যান্সেলারের কাছে কেবলমাত্র একটিই নাম ছিল, যা ইউজিসি-র নিয়মবিরুদ্ধ। এক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩ জনের নাম লাগে।

    কেরালা বিশ্ববিদ্যালয় ও এপিজে আব্দুল কালাম টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি মহাত্মা গান্ধী ইউনিভার্সিটি, কোচিন ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, কেরালা ইউনিভার্সিটি অফ ফিশারিজ অ্যান্ড ওশান স্টাডিজ, কান্নুর ইউনিভার্সিটি, শ্রী শঙ্করাচার্য ইউনিভার্সিটি অফ সংস্কৃত, কালিকট ইউনিভার্সিটি এবং থুনচথ এজুথাচান মালয়ালম ইউনিভার্সিটির অন্যান্য উপাচার্যদেরও পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যপালের (Kerala Governor) নির্দেশের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন কান্নুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গোপীনাথ রবীন্দ্রন। তিনি চ্যালেঞ্জ করে বলেন, ‘‘আমি পদত্যাগ করব না। দেখি ওরা কী ব্যবস্থা নেয়!’’ সূত্রের খবর অনুযায়ী, ১৫ নভেম্বর রাজভবনের সামনে এবং জেলা কেন্দ্রগুলিতে বিক্ষোভের আয়োজন করা হবে।

  • Diwali 2022: ‘মুহুরতে’ কেনাবেচা করুন শেয়ার, লাভের কড়ি ঘরে তুলবেন বছরভর

    Diwali 2022: ‘মুহুরতে’ কেনাবেচা করুন শেয়ার, লাভের কড়ি ঘরে তুলবেন বছরভর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ শুরু নতুন সম্বৎ (Samvat) ২০৭৯। এই হিসেব বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বছরের হিসেব নয়। এক সময় দিওয়ালিতে (Diwali 2022) বর্ষ গণনা শুরু হত। সেই হিসেবে এবারও দীপাবলির দিন শুরু হচ্ছে ২০৭৯ সম্বৎ। এদিন এক ঘণ্টার ট্রেডিং সেশনের মুহুরত হবে বিএসই (BSE) এবং এনএসইতে (NSE)। বিএসই এবং এনএসই হল দুটি প্রমিনেন্ট স্টক এক্সচেঞ্জ। এই দুই স্টক এক্সচেঞ্জের তরফে মুহুরতের নির্ঘণ্টও ঘোষণা করা হয়েছে। সন্ধে ৬টা ১৫ থেকে ৭ টা ১৫। শেয়ার কারবারিদের বিশ্বাস, এই মুহুরত মুহূর্তে কোনও শেয়ার কেনাবেচা করলে মিলবে কাঙ্খিত সাফল্য। সমৃদ্ধি আসবে উজিয়ে।

    দিওয়ালির (Diwali 2022) এই মুহুরত মুহূর্তে শেয়ার কেনাবেচা করলে যেহেতু ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয় বলে বিশ্বাস, তাই এই শুভক্ষণের অপেক্ষায় মুখিয়ে থাকেন শেয়ার কারবারিরা। এই সময় তাঁরা কেনাবেচা করেন ইক্যুইটি শেয়ার, কমোডিটি ডেরিভেটিভস, কারেন্সি ডেরিভেটিভস, ইক্যুইটি ফিউচার্স অ্যান্ড অপশানস, সিকিউরিটিজ লেন্ডিং অ্যান্ড বরোয়িং। এই মুহুরতের সময় মাত্র এক ঘণ্টা। তাই এই সময় শেয়ার বাজার খেয়ালি বলেই বিবেচনা করা হয়। তাই শেয়ার বাজারে একেবারেই যাঁরা নতুন, তাঁরা সাবধানে শেয়ার কেনাবেচা করবেন। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্থনৈতিক সাফল্যের চেয়ে কাজটা সুচারুরূপে করতে পারাই সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

    আরও পড়ুন: তারা মায়ের অন্নভোগের বিশেষত্বই হল পোড়া শোলমাছ মাখা! জানেন কী কী থাকে তারাপীঠে মায়ের ভোগে?

    যে কোনও শুভ কাজ দীপাবলিতে (Diwali 2022) করাই শুভ বলে বিবেচিত হয়। যেহেতু এই দিনে নয়া সম্বৎ শুরু হয়, তাই কাজে সাফল্যও মেলে বেশি। তাই এদিন মুহুরতের সময়টা শেয়ার বাজার থাকে চাঙা। এই সময় সব ধরনের শেয়ার কেনাবেচা হয়। মুহুরতের সময় কোনও শেয়ার কেনা হলে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হন বলেই লোক বিশ্বাস। কেবল এই দিনটিতেই তাঁরা যে লাভ করবেন তা নয়, বছর ভর ঘরে তুলবেন লাভের কড়ি। এক বাজার বিশেষজ্ঞ বলেন, দীপাবলির মুহুরতের সময় শেয়ার কেনাবেচা করাটা ব্যবসায়ীদের পক্ষে শুভ ফলদায়ক।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বর মাসেই এই সরকার ল্যাম্পপোস্ট হয়ে যাবে। রবিবার যাদবপুরের বিজয়গড়ে কালীপুজোর উদ্বোধন করতে এসে এমনটাই বললেন বিরোধে দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমান রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, ” কালীপুজোয় মায়ের কাছে অনুরোধ করব ২০২৩ সালে যেন আমরা চোরমুক্ত বাংলা দেখতে পাই। দেখুন না কী হয়! ডিসেম্বর মাসেই এই সরকার ল্যাম্পপোস্ট হয়ে যাবে।” শুভেন্দুর এই দাবিকে ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। সূত্রের খবর, ডিসেম্বর মাসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে আর্থিক দেউলিয়া সরকার ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে আর ঋণ নিতে পারবে না রাজ্য সরকার। যা আর্থিক সংকট ডেকে আনতে পারে। তখন এই সরকারকে ফেলা অনেকটাই সহজ হবে।

    আরও পড়ুন: দেশের সুরক্ষা যাদের কাঁধে, প্রথা মেনে তাঁদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করতে কার্গিলে মোদি 

    শুভেন্দু আরও বলেন, “ডিসেম্বর মাসের পরে এই সরকারটা সরকার হিসেবে থাকবে না। মর্নিং শোজ দ্যা ডে। দেখতে পাচ্ছেন ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ বঞ্চিত প্রার্থীরা করুণাময়ীর সামনে লাগাতার অবস্থান করছেন। সরকার চলে গিয়েছে কোর্টে। ১৪৪ ধারা জারি করতে কোর্টে যেতে হয়েছে। এই সরকার দুর্বল সরকার। যে সরকারে কোনও ক্ষমতা থাকে না সে কোর্টে চলে যায়। ডিসেম্বরের আগেই এই সরকার দুর্বল সরকারে পরিণত হয়ে গিয়েছে।”

    আরও এক বিস্ফোরক দাবি করে বিরোধী দলনেতা বলেন, “পুলিশের পাশাপাশি আন্দোলন ভাঙতে সরকারকে ভাঙড়- ক্যানিং থেকে ক্যাডারও আনতে হয়েছিল মেধাবী যুবক যুবতীদের আন্দোলন ভাঙতে। নিরস্ত্র অবস্থায় শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলন করছিল ওরা। তাদের বল পূর্বক আন্দোলন ভাঙা হয়েছে।”

    এদিকে গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন বীরভূমের (Birbhum Politics) দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। আর সেই ফাঁকেই ভাঙছে বীরভূম তৃণমূল। কেষ্টর জেলে যাওয়ার পরই দুর্বল হচ্ছে তৃণমূলের বীরভূমের দুর্গ? পরপর দু’দিন জেলার তৃণমুল নেতাদের কার্যকলাপে এমনই ইঙ্গিত পাওয়া গেল।

    শুভেন্দু অধিকারীর সম্প্রতি পোস্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, তিনি সিউড়ির বামণী কালীমন্দিরে পুজো দিচ্ছেন। কিন্তু সেই ভিডিও নজর কেড়েছেন দুই তৃণমূল কাউন্সিলর। ভিডিওতে যে দুই তৃণমূল নেতাকে শুভেন্দুর সঙ্গে দেখা গিয়েছে, তাঁদের একজন সিউড়ির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় এবং অন্যজন হলেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কুন্দন দে। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসতেই জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata Mondal: এবার প্রাথমিক টেট কেলেঙ্কারিতেও নাম জড়াল অনুব্রতর, আরও গাড্ডায় তৃণমূল নেতা  

    Anubrata Mondal: এবার প্রাথমিক টেট কেলেঙ্কারিতেও নাম জড়াল অনুব্রতর, আরও গাড্ডায় তৃণমূল নেতা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা ও গরু পাচারের (Coal and Cattle smuggling Case) পর এবার তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) নাম জড়াল প্রাথমিক টেট কেলেঙ্কারিতেও (Primary TET Scam)। ইডি (ED) সূত্রেই এ খবর মিলেছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, পাচারের টাকায়ই নির্মাণ করা হয়ে থাকতে পারে একের পর এক বেসরকারি কলেজ।

    প্রাথমিক টেট কেলেঙ্কারিতে ধৃত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে মিলে অনুব্রত (Anubrata Mondal) দুর্নীতি করেছিলেন বলে অভিযোগ। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১২ সালে মার্চ মাসে তাপস মণ্ডলের একটি ভাড়া বাড়িতে পাঁচটি বেসরকারি বিএড কলেজের চেয়ারম্যানকে নিয়ে একটি সংগঠন গড়া হয়। নাম দেওয়া হয়, বেঙ্গল টিচার্স ট্রেনিং অ্যাচিভার্স। এই সংগঠনের অন্যতম সদস্য ছিলেন একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার চেয়ারম্যান। ইডির অভিযোগ, বকলমে ওই সংগঠনে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন তিনি। কেবল এই সংগঠনটিই নয়, ওই ব্যক্তির আরও তিনটি সংস্থা রয়েছে। এই সব সংস্থার মাধ্যমে পরবর্তীকালে রাজ্যে বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিএড, পলিটেকনিক এবং মেডিক্যাল কলেজ নির্মাণ করা হয়েছিল। তদন্তকারীদের দাবি, গরু পাচারের টাকায়ই ওই সব কলেজ নির্মাণ করা হতে পারে। এই কলেজগুলির মাধ্যমে অযোগ্য প্রার্থীদের এসএসসি ও প্রাথমিক টেটের বিএড ও ডিইএলইডির জাল সার্টিফিকেট তৈরি করা হতে পারে। কয়েক কোটি টাকার জাল সার্টিফিকেটের মাধ্যমে চাকরি বিক্রি করা হয়েছে হাজার হাজার কর্মপ্রার্থীকে। ইডির অভিযোগ, অনুব্রত (Anubrata Mondal) নিজে ওই প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রাথমিক টেটের অযোগ্য প্রার্থীদের নামের তালিকা পাঠিয়ে দিতেন মানিকের কাছে।

    আরও পড়ুন: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    এদিকে, গরু পাচার মামলায় অনুব্রতর (Anubrata Mondal) প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ইডির হাতে তুলে দিল সিবিআই। গত কয়েক মাসে তদন্তে যেসব তথ্য উঠে এসেছে, সায়গলের সম্পত্তি ও টাকাপয়সা সংক্রান্ত যে সব তথ্যপ্রমাণ হাতে এসেছে সেসব এবং চার্জশিট সহ ৫০০ পাতার নথিও তুলে দেওয়া হবে ইডির হাতে। এই সব তথ্য সামনে রেখেই সায়গলকে জেরা করবে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bhoot Chaturdashi: দীপাবলিতে ১৪ শাক, ১৪ প্রদীপ কেন ? কী কী থাকে ১৪ শাকে?

    Bhoot Chaturdashi: দীপাবলিতে ১৪ শাক, ১৪ প্রদীপ কেন ? কী কী থাকে ১৪ শাকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালী পুজোর এক রাত আগে পালিত হয় ভূত চতুর্দশী বা নরক চতুর্দশী। বাংলার ঘরে ঘরে ভূত চতুর্দশীর দিনে ১৪ শাক খাওয়ার ও ১৪ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি রয়েছে। উল্লেখ্য, ভূত চতুর্দশী চোদ্দ পুরুষকে উৎসর্গ করা হয়েছে। ভূত চতুর্দশীর দিনে যে ১৪টি শাক খাওয়া হয়, সেগুলি হল, ওল, নটে, বেথুয়া, সরষে, কালকাসুন্দে, জয়ন্তী, নিম, হেলেঞ্চা, সজনে, পলতা, গুলঞ্চ, ভাঁটপাতা, শুলফা ও শুষণী শাক। এই শাক খেয়ে এবং সন্ধেবেলা ১৪ প্রদীপ জ্বালিয়ে দুরাত্মা ও অন্ধকার দূর করার রীতি প্রচলিত আছে। 

    শাস্ত্রমতে, মৃত্যুর পর মানুষের শরীর পঞ্চভূতে বিলীন হয়ে যায়। অর্থাৎ মাটি, জল, হাওয়া, অগ্নি ও আকাশ। তাই মাটি থেকে তুলে আনা শাক খেলে অতৃপ্ত আত্মারা শান্তি পায়। যে জল দিয়ে ১৪ শাক ধোয়া হয়, সেই জল আবার অনেকে বাড়িতেও ছেটান। মনে করা হয়, এর ফলে অশুভ শক্তি দূর হয় ও বাধা-বিঘ্ন কেটে যায়।  

    আরও পড়ুন: এই বছর একই দিনে ভূত চতুর্দশী ও দীপাবলি, এই তিথির মাহাত্ম্য জানেন?

    দুপুরে ১৪ শাক খাওয়ার পর সন্ধেবেলা জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ। ১৪ পুরুষের উদ্দেশ্যে এই ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয়। এই ১৪ পুরুষ হলেন, পিতা, পিতামহ, প্রপিতামহ, মাতা, পিতামহী, প্রপিতামহী, মাতামহ, প্রমাতামহ, বৃদ্ধপ্রমাতামহ, মাতামহী, প্রমাতামহী ও বৃদ্ধপ্রমাতামহী। এ ছাড়াও শ্বশুর-শাশুড়ি। অশুভ আত্মাদের হাত থেকে বাঁচতে ভূত চতুর্দশীর দিনে যে মন্ত্র জপ করা হয়, তা হল ‘শীতলঞ্চ সমাযুক্ত সকণ্টক দলান্বিত। হরপাপ সপামার্গে ভ্রাম্যমাণঃ পুনঃ পুনঃ’। এই মন্ত্র পাঠের ফলে অশুভ আত্মার ভয় কেটে যায়।  

    হিন্দুমতে মনে করা হয়, ভূত চতুর্দশীর রাতে শিবভক্ত রাজা বলি ও তাঁর অনুচরেরা মর্ত্যে পুজো নিতে আসেন। চতুর্দশী তিথির ভরা অমাবস্যার অন্ধকারে রাজা বলির অনুচরেরা যাতে পথ ভুলে বাড়িতে ঢুকে না-পড়েন, তাই এই প্রদীপ জ্বালানোর রীতি প্রচলিত আছে। আবার অন্য একটি প্রথা অনুযায়ী, পিতৃপক্ষের সময় পিতৃপুরুষদের মর্ত্যে আগমন হয়। এই চতুর্দশী তিথিতেই তাঁরা ফিরে যান। সে সময় অন্ধকারে পথ দেখানোর জন্য ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • T20 World Cup 2022: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বৃষ্টির ভ্রূকুটি! খেলা কি হবে অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

    T20 World Cup 2022: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বৃষ্টির ভ্রূকুটি! খেলা কি হবে অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) মহারণ। রবিবারের ম্যাচ ঘিরে উত্তেজনার পারদ ক্রমশ চড়ছে। লক্ষাধিক আসনের মেলবোর্ন স্টেডিয়ামে প্রিয় দলের হয়ে গালা ফাটাতে হাজির হবেন সমর্থকরা। তবে সেই উন্মাদনায় জল ঢালতে পারে অসুর বৃষ্টি। অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, রবিবার মেলবোর্নে (Melbourne) প্রবল বৃষ্টিপাত হবে। ফলে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। শনিবারও সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। রবিবার তা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা।

    একদিকে কনকনে ঠান্ডা, তার সঙ্গে বৃষ্টি, সাঁড়াশি আক্রমণে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের উত্তেজনা কিছুটা ফিকে হওয়ার কথা। তা না হয়ে উন্মাদনার পারদ ক্রমশ চড়ছে। কারণ, এটা আর সাধারণ ম্যাচ নয়। যেখানে জড়িয়ে রয়েছে দুই দলের কূটনৈতিক সম্পর্ক। তার উপর ২০২৩ সালে পাকিস্তানে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না বলেছে ভারতীয় বোর্ড। তা নিয়েও জোর লড়াই শুরু হয়েছে দুই বোর্ডের মধ্যে। যা প্রভাব ফেলেছে এই ম্যাচেও।

    আরও পড়ুন: ২৭ বছর পর দুদিন ধনতেরাসের যোগ! জানুন কখন ঘরে আনবেন সোনা-রুপো

    একটা সময় বিশ্বকাপে ভারতেরই প্রাধান্য ছিল। তবে বিগত কয়েক বছরে ছবি অনেকটাই বদলেছে। গত বছর টি-২০ বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়েছিল পাকিস্তান। সম্প্রতি এশিয়া কাপের আসরে সুপার ফোরের লড়াইয়ে পাক বাধা টপকাতে ব্যর্থ হয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। তাই ডনের দেশে রোহিতরা এবার বদলার সুযোগ খুঁজছেন। দারুণ ছন্দে আছে বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদবরা। প্রস্তুতি ম্যাচে বল হাতে জ্বলে উঠেছিলেন বুমরাহর পরিবর্ত হিসেবে শেষ মুহূর্তে দলে আসা মহম্মদ শামিও। প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধ ভারতকেই এগিয়ে রেখেছেন। তাঁর যুক্তি, মেলবোর্নের মাঠ অনেক বড়। ক্রিকেটারদের বেশি করে লোড নিতে হবে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফিটনেস ভালো। তাই রোহিতরা এগিয়ে।’

    অস্ট্রেলিয়ার পিচে সাধারণত পেসাররা সুবিধা পায়। মেলবোর্নে কিন্তু পেসারদের পাশাপাশি স্পিনারদের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই ভারতের প্রথম এগারজনের দলে দু’জন স্পিনার থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। পাকিস্তানের পেস আক্রমণ বেশ শক্তিশালী। শাহিন আফ্রিদিদের বিরুদ্ধে রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুলরা সাফল্য পান কিনা, সেটাই দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dhanteras: ধনতেরাসে দুর্ভাগ্য এড়াতে কী করবেন? জেনে নিন সৌভাগ্য ফেরানোর উপায়ও

    Dhanteras: ধনতেরাসে দুর্ভাগ্য এড়াতে কী করবেন? জেনে নিন সৌভাগ্য ফেরানোর উপায়ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ধনতেরাস (Dhanteras)। এক সময় এটি পালিত হত মূলত অবাঙালিদের মধ্যে। বর্তমানে শ্রদ্ধার সঙ্গে দিনটি পালন করেন বাঙালিরাও। দিনটি ধন ত্রয়োদশী। লোকমুখে হয়ে দাঁড়িয়েছেন ধনতেরাস। এই দিনে ধাতু কিনে ঘরে রাখা মঙ্গলজনক বলে মনে করা হয়। তবে এই দিনে খালি বাসন কিনতে নেই। বাসন কিনলে কিনতে হবে অন্য কিছুও। জেনে নিন, পবিত্র এই দিনে কী করবেন। দুর্ভাগ্য (Bad Luck) এড়িয়ে কীভাবে ফেরাবেন সৌভাগ্য (Good Luck)। কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশী তিথিতে পালিত হয় ধনতেরাস (Dhanteras)। চলতি বছর ধনতেরাস পালিত হবে রবিবার। তবে যেহেতু ত্রয়োদশী পড়ে গিয়েছে শনিবারই, তাই এবার ধনতেরাসের কেনাকাটা করা যাবে দুদিন ধরে।

    ধনতেরাসে (Dhanteras) অনেকেই সোনা কিংবা রুপো কেনেন। এই মূল্যবান ধাতু কিনে মা লক্ষ্মীর সিংহাসনে রেখে দেন। পরের বছর নতুন ধাতু কেনার পর এই ধাতু সরিয়ে নেওয়া হয়। যাঁদের ইচ্ছে থাকলেও, সোনা কেনার সামর্থ্য নেই, তাঁরা এই দিনে কাঁসা কিংবা পিতলের বাসনপত্রও কেনেন। তবে মনে রাখবেন, কিনে খালি বাসন নিয়ে ঘরে ঢুকবেন না। কলসি কিংবা বালতি কিনলে তাতে জল কিংবা চাল ভরে ঘরে ঢুকবেন। এই জল গঙ্গার হলে ভাল হয়। নিতান্তই তা করতে না পারলে অন্তত জলাশয়ের জল ভরে নিন। সেই জলও না মিললে চাল ভরে নিন। আতপ চাল হলেই ভাল হয়। না হলে সিদ্ধ চালই সই। কলসি কিংবা বালতি না কিনে যদি বাসনকোসন কেনেন, তাহলে তাতেও চাল ভরে নিন। মধু কিংবা দুধ ভরেও বাড়ি ফিরতে পারেন। এসবের চেয়ে ভাল হয় যদি সাত ধরনের অন্ন ভরে ঘরে ফিরতে পারেন। বিশ্বাসীদের মতে, কৃষ্ণতিল, যব, মাসকলাই, ধান, ছোলা, সাদা সর্ষে এবং মুগের ডাল ভরে তবেই ঘরে ঢুকুন। এই সাতটি অন্নই সৌভাগ্যের প্রতীক।

    আরও পড়ুন: ২৭ বছর পর দুদিন ধনতেরাসের যোগ! জানুন কখন ঘরে আনবেন সোনা-রুপো

    জ্যোতিষীদের মতে, এদিন (Dhanteras) মিশ্র কোনও ধাতুর জিনিসপত্র না কেনাই ভাল। লোহার জিনিস কিনবেনই না। কিনবেন না স্টিলের বাসনকোসনও। চলবে না প্লাস্টিকও। আসলে এগুলির কোনওটাই অর্থকরী নয়। তাই বোধহয় এগুলি কিনতে বারণ করা হয়েছে। তার চেয়ে শুদ্ধ ধাতুর জিনিস কিনুন। মনে রাখবেন, ধর্মের মোড়কে সঞ্চয়ের এহেন দিশা বোধ হয় অন্য কোনও ধর্মেই নেই!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UK Prime Minister: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে ঋষিকে সরে দাঁড়াতে ‘চাপ’ দিচ্ছেন বরিস?

    UK Prime Minister: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে ঋষিকে সরে দাঁড়াতে ‘চাপ’ দিচ্ছেন বরিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্ষা করতে হবে দলকে। তাই প্রধানমন্ত্রীর (UK Prime Minister) দৌড় থেকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) সরে দাঁড়াতে বললেন ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন (Boris Johnson)। ফের তাঁকেই যেন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, জানালেন সেই আর্জিও। দুই ‘হুজুরের এই গপ্পো’র কথা জানা গিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম সূত্রেই।

    মাত্র ছ সপ্তাহ আগেই বরিসকে সরিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) হন লিজ ট্রাস। চলতি বছরের জুলাই মাসে ক্রিস পিনচার ইস্যুতে দলের অন্দরেই বিক্ষোভের মুখে পড়েন বরিস। ব্রিটিশ অর্থ দফতরের প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের বিদ্রোহের জেরেই ৭ জুলাই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন বরিস। তার পর থেকেই ঋষির ওপর বেজায় ক্ষুব্ধ তিনি। ইস্তফা দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে চলে আসেন ঋষি। তবে ঋষির পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়ান বরিস স্বয়ং। ঋষির বদলে লিজ ট্রাসই যে তাঁর প্রথম পছন্দ, দলের অন্দরে তা জানিয়ে দেন বরিস। তাঁর পছন্দের তালিকায় পেনি মর্ডান্ট রয়েছেন বলেও জানান বরিস। ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেই সময় কনজারভেটিভ পার্টি ভাগ হয়ে যায় বরিস-ঋষি দুই শিবিরে। এর পর ঋষিকে হারিয়ে প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন লিজ।

    আরও পড়ুন: এবার কি ভাগ্য প্রসন্ন হবে সুনকের? জানুন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে আরও কারা

    সম্প্রতি পদত্যাগ করেছেন তিনিও। এবারও ফের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে চলে এসেছেন ঋষি-বরিস। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বরিস ঋষিকে প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) পদ থেকে সরে দাঁড়াতে অনুরোধ করেছেন। কনজারভেটিভ পার্টির মুখ বাঁচাতেই এটা করা প্রয়োজন বলেও রবিস জানিয়েছেন ঋষিকে। একটি সংবাদ মাধ্যমের আবার দাবি, অনুরোধ নয়, বরিস ঋষিকে সরে দাঁড়াতে চাপ দিচ্ছেন।

    ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা। যদিও বিরোধীরা এখনই সাধারণ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। এদিকে, মাত্র ছ সপ্তাহের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন লিজ। জানা গিয়েছে, এবার থেকে তিনি ভাতা বাবদ বছরে ১.০৫ কোটি টাকা করে পাবেন। তবে তাঁর এই ভাতা না নেওয়াই উচিত বলে মনে করেন লেবার পার্টির নেতা কেইর স্টার্মার। তিনি বলেন, লিজ মাত্র ৪৪ দিন অফিস করেছেন। তাই এই ভাতা তাঁর প্রাপ্য নয়। তাঁর উচিত এটা না নিয়ে ফেরত দিয়ে দেওয়া।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share