Blog

  • SCO summit 2022: সন্ত্রাসবাদ থেকে জলবায়ু, আজ এসসিও বৈঠকে আলোচ্য সূচি কোন কোন বিষয়?

    SCO summit 2022: সন্ত্রাসবাদ থেকে জলবায়ু, আজ এসসিও বৈঠকে আলোচ্য সূচি কোন কোন বিষয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (SCO) একটি গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ সম্মেলনে (SCO summit 2022) যোগ দিতে বৃহস্পতিবার উজবেকিস্তানে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi in Uzbekistan)। ইউক্রেন সংকটের মুহূর্তে এই সম্মেলনকে বেশ তাৎপর্যপূর্ণবলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মহল। বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, চিন এবং রাশিয়া এসসিও-র (Bilateral Talk with Russia and China) অন্যান্য সদস্য দেশগুলিকে নিজেদের পক্ষে আনতে এই মঞ্চকে কাজে লাগাতে পারে। 

    আরও পড়ুন: শুক্রবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-পুতিন, কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে?

     



     
    ১৫ থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর উজবেকিস্তানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার শীর্ষ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গেই এই সময়ে সম্মেলনে যোগ দিতে উজবেকিস্তানে পৌঁছেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন। এই সম্মেলনের মাঝে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকও হতে পারে নরেন্দ্র মোদির। বৈঠক হতে পারে উজবেকিস্তানের রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও। গত তিনবছরে এই প্রথমবার মোদি-জিনপিং মুখোমুখি সাক্ষাতের একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।  

    https://www.pib.gov.in/PressReleseDetailm.aspx?PRID=1859532

    সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এরপরের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দিল্লিতে। যার কারণে এবারের সামিট খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে ভারতের কাছে। চিন, রাশিয়ার পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এবং ইরানের ইব্রাহিম রাইসিকেও। গত ছ মাস ধরে সমরকন্দে প্রস্তুতি চলছে এই সামিটের। প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে সাংহাইয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় এই সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন। বর্তমানে আটটি সদস্য দেশ, চিন, ভারত, কাজাখাস্তান, কির্গিজস্তান, রাশিয়া, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান রয়েছে এসসিও-র।

    আরও পড়ুন: প্রথমে রাখা হবে কোয়ারান্টাইনে! আফ্রিকা থেকে বিশেষ বিমানে আসছে আটটি চিতা

    সম্প্রতি লাদাখে হট স্প্রিংয়ে পয়েন্ট-১৫ থেকে নিজেদের সৈন্য প্রতাহার করেছে ভারত এবং চিন। ২০২০ সালের থেকে লাদাখে ভারত-চিন টানাপোড়েন জারি রয়েছে। ২০২০ সালের জুন মাসে এই টানাপোড়েন ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে। ২০ জন ভারতীয় সেনা প্রাণ হারান। এরপর থেকে ক্রমেই অবনতি ঘটেছে ভারত-চিন সম্পর্কের। তাই সমরকন্দে মোদির সঙ্গে জিনপিংয়ের বৈঠক ঘিরে তৈরি হচ্ছে জল্পনা। যদিও দুই দেশের তরফে এই বিষয়ে কোনও কিছু বলা হয়নি। তবে মুখোমুখি বৈঠক না হলেও সম্মেলন চলা কালীন অন্তত দুটি সেশনের জন্য মোদি এবং জিনপিং একই ঘরে উপস্থিত থাকবেন। 

    দিনভর ঠাসা কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী মোদির। বিদেশ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী শীর্ষ সম্মেলনের মাঝে প্রধানমন্ত্রী মোদি কয়েকটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। কাদের সঙ্গে হবে এই বৈঠক সে বিষয়ে কোনও বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়নি। তবে মনে করা হচ্ছে, উজবেক প্রেসিডেন্ট শাভকাত মির্জিওয়েভ, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করতে পারেন মোদি। পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে উঠে আসতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন ইস্যু। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।   

    আন্তর্জাতিক রাজনীতির এই উত্তাল সময়ে এই সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাশিয়া-ইউক্রেন ইস্যু থেকে সন্ত্রাসবাদ এই সম্মেলনের আলোচনা ছুঁয়ে যাবে সমস্ত আন্তর্জাতিক সমস্যাকে। উঠে আসতে পারে সমাধান  সূত্রও।  এছাড়াও আলোচনার বিষয় হবে, জলবায়ু, অর্থনীতি, উন্নয়ন, বিনিয়োগ। তাই এই সম্মেলন নিয়ে আশাবাদী ওয়াকিবহাল মহল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP: বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    BJP: বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে কলকাতা বন্দরে (Calcutta Port) আটক হয়েছিল ২০০ কোটি টাকার হেরোইন। ওই হেরোইন দক্ষিণ ২৪ পরগনার এক তৃণমূল (TMC) নেতাকে সরবরাহ করার জন্যই নিয়ে আসা হয়েছিল বলে দাবি বিজেপির (BJP)। হেরোইন (Heroin) এসেছিল শরিফুল এন্টারপ্রাইজের নামে। গিয়ার বক্সে লুকিয়ে কন্টেনার ভর্তি করে নিয়ে আসা হয়েছিল মাদক। বৃহস্পতিবার দলের রাজ্য  দফতরে সাংবাদিক বৈঠকে এই অভিযোগ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়।

    যে পথে পাচার…

    তাঁদের দাবি, শরিফুল এন্টারপ্রাইজের মালিক শরিফুল ইসলাম মোল্লা তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত। বিজেপির দাবি, শরিফুল সন্দেশখালি এক ও দুই নম্বর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি শিবু হাজরা ও শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ। সম্প্রতি বন্দরে ধরা পড়ে ৪০ কিলোগ্রামে হেরোইন। যার বাজারমূল্য ২০০ কোটি টাকা। বিজেপির এই দুই রাজ্য কর্তার দাবি, এই মাদক পাচারের সঙ্গে রাজ্যের দুই মন্ত্রীও যুক্ত। যদিও বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করেছে রাজ্যের শাসক দল।   

    আরও পড়ুন: গার্ডেনরিচে তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    চলতি মাসের ৯ তারিখে গুজরাট পুলিশের এটিএফ তল্লাশি চালায় কলকাতা বন্দরে। বাজেয়াপ্ত হয় দুশো কোটি টাকার হেরোইন। বিজেপির দাবি, একুশের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর ওই পরিমাণ হেরোইন বুক করা হয়েছিল। মোট ৬০৫টি প্যাকেটে এবং আড়াই হাজার কিলোগ্রাম স্পেয়ার পার্টেসের সঙ্গে লুকিয়ে আনা হয়েছিল ওই মাদক। বন্দরে মাদক পড়ে রইলেও, শরিফুল তা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নিয়ে যাননি। পদ্ম শিবিরের দাবি, দূষণ সংক্রান্ত সার্টিফিকেটের সমস্যার কথা জানিয়ে বন্দর থেকে ওই মাদক ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়নি। পরে বাজেয়াপ্ত করা হয় কন্টেনার। বিজেপির অভিযোগ, এর পরে পরেই হাওয়া হয়ে যান শরিফুল। তিনি বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়ে থাকতে পারেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গেরুয়া নেতৃত্ব।

    সুকান্ত বলেন, মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন সিবিআইয়ের থেকে রাজ্যের সিআইডি বেশি কার্যকর। সেই কারণে আমি চাইব, শরিফুল কোথায় আছেন, রাজ্যই তা খুঁজে বার করুক। জানা গিয়েছে, শরিফুলের এক ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা সন্দেশখালির ব্লক ২ এর তৃণমূল সভাপতি শেখ শাহজাহান রাজ্যের এক মন্ত্রীর সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেন। দুর্নীতির কারণে সম্প্রতি ওই মন্ত্রীর দফতর বদল হয়েছে বলেও মনে করিয়ে দেন বিজেপির ওই দুই নেতা। মাদক ব্যবসার জন্য একশো কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছিল। শরিফুল ওই টাকা কোথায় পেয়েছিলেন, তা নিয়ে তদন্ত হওয়া দরকার বলেও দাবি করেন সুকান্ত। শরিফুলের সঙ্গে তৃণমূলের দুই নেতার ফোনে কথাবার্তার রেকর্ডিং তাঁদের কাছে রয়েছে বলেও জানান সুকান্ত ও জগন্নাথ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • S Jaishankar: চিন-সীমান্তে একটি সমস্যার সমাধান হয়েছে, এখনও অনেক পথ বাকি! দাবি জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: চিন-সীমান্তে একটি সমস্যার সমাধান হয়েছে, এখনও অনেক পথ বাকি! দাবি জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  চিন (China) সীমান্তে  (Border Pacts) একটি সমস্যার সমাধান হয়েছে, অভিমত বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar)। পূর্ব লাদাখের গোগরা হটস্প্রিং পেট্রলিং এরিয়া ১৫ থেকে সেনা সরানোর কাজ শেষ করেছে ভারত ও চিন। এ প্রসঙ্গে এই মত প্রকাশ করেন বিদেশমন্ত্রী। তবে আরও অনেক সমস্যা রয়েছে। অরুণাচল সীমান্তে এখনও পরিস্থিতি উত্তপ্ত। ভারত ও চিনের মধ্যে বর্তমান সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এস জয়শঙ্কর বলেন, “এটি একমুখী সম্পর্ক হতে পারে না। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য পারস্পরিক শ্রদ্ধা থাকা জরুরি। চিন আমাদের প্রতিবেশী। প্রত্যেকেই তাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায়। একটা সমস্যার সমাধান হয়েছে। আলোচনার মধ্য দিয়ে অন্য সমস্যাগুলোরও মীমাংসা করতে হবে। “

    বুধবার,  ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাথরিন কোলোনার সঙ্গে বৈঠকের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে চিনের সাথে ভারতের সম্পর্ক নিয়ে এই মন্তব্য করেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের আধিপত্যের বিষয়ে একটি প্রশ্নের উত্তরে, জয়শঙ্কর বলেন, “এই অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সমভাবাপন্ন দেশগুলির এক সঙ্গে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ।” সন্ত্রাস দমনে ভারত-ফ্রান্স দীর্ঘদিন একসঙ্গে লড়াই করছে বলে জানান জয়শঙ্কর।

    দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাথরিন কোলোনারও সঙ্গে বৈঠকের সময়, দুই দেশের উন্নতি নিয়ে আলোচনা হয়। কথা হয় প্রতিরক্ষা, পরিবেশ উন্নয়ন, ভূ-রাজনীতি নিয়েও। কোলোনা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার বার্তা জানান। ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের কথা ট্যুইট করে জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় মোদি জানান, তাঁদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে কথা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kalyanmay Ganguly: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির জের, সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়

    Kalyanmay Ganguly: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির জের, সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় (Kalyanmay Ganguly)। আজ শারীরিক পরীক্ষা করা হবে তাঁর। আগামিকাল আদালতে তোলা হবে তাঁকে। গতকাল কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়কে নোটিস পাঠিয়েছিল সিবিআই। আজ জেরা করা হয়। জেরায় অসঙ্গতি পেতেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।    

    আজ পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতিকে বেশ কিছু নথিও সঙ্গে আনতে বলে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী গোয়েন্দাদের দাবি, তিনি সেইসব জরুরি নথি দেখাতে পারেননি। বয়ানেও ছিল বেশ কিছু অসঙ্গতি। আর তাতেই এই  গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত। গ্রেফতারির পরেই শারীরিক পরীক্ষার জন্য এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় কল্যাণময়কে। টানা ছ’ঘণ্টা জেরার পরে এদিন গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। 

    এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ নিজাম প্যালেসে এসেছিলেন কল্য়াণময়। সঙ্গে ছিলেন তিন আইনজীবীও। উল্লেখ্য, আগেও একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকে। ইডিও তাঁর বাড়িতে হানা দিয়েছিল। এমনকী তাঁর দফতরে নিয়ে গিয়েও একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। 

    আরও পড়ুন: পার্থ ‘ঘনিষ্ঠ’ মোনালিসার দাদার নামে বিপুল জমির হদিশ! বেনামে মালিক প্রাক্তন মন্ত্রী-ই?

    কী কী অভিযোগ রয়েছে কল্যাণময়ের বিরুদ্ধে?

    ১. নিয়ম বহির্ভূতভাবে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া

    ২. যাচাই না করেই এসপি সিনহা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ

    ৩. বাগ কমিটির রিপোর্টে নাম

    ৪. গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি নিয়োগে দুর্নীতি 

    ৫. ‘হাই জাম্প’ চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেওয়া

    আরও পড়ুন: এসএসসি দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রসন্নর চার দিনের সিবিআই হেফাজত 

    সন্ধ্যায় এসএসকেএমে মেডিক্যালের জন্য নিয়ে আসা হয় কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়কে। সেখান থেকে মিনিট পাঁচেক পরে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নিজাম প্যালেস। আরও একবার জেরা করা হতে পারে তাঁকে। কল্যাণের বিরুদ্ধে পাওয়া সব তথ্যই দিল্লি পাঠিয়েছে সিবিআই। সেখান থেকে নির্দেশ পাওয়ার পরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সিবিআই সূত্রে খবর, এসএসসি দুর্নীতি মামলায় এর মধ্যেই ধৃত শান্তিপ্রসাদ সিনহার সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগ পাওয়া গিয়েছে কল্য়াণময়ের। অনৈতিকভাবে ৩৮১ জনকে চাকরির দেওয়ার অভিযোগে রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য এই মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। 

  • Goa Congress: বড় ধস গোয়া কংগ্রেসে, ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্ম’ ধরলেন ৮ বিধায়ক

    Goa Congress: বড় ধস গোয়া কংগ্রেসে, ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্ম’ ধরলেন ৮ বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বড়সড় ধস গোয়া কংগ্রেসে (Goa Congress)। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) বিধায়ক রয়েছেন ১১ জন। এর মধ্যে ৮ জনই যোগ দিলেন বিজেপিতে (BJP)। এই বিধায়কদলের নেতৃত্বে রয়েছেন দিগম্বর কামাট ও মাইকেল লোবো। গোয়া বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৪০। তার মধ্যে কংগ্রেসের (Congress) সদস্য সংখ্যা মাত্র তিন। বর্তমানে দেশজুড়ে ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছে কংগ্রেস। বর্তমানে এই কর্মসূচি চলছে কেরলে। এমতাবস্থায় দলের ভাঙনে যারপরনাই বিব্রত সোনিয়া গান্ধীর দল। কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা কর্মসূচিকে কটাক্ষ করে গেরুয়া শিবিরের বক্তব্য, জোড়ো ইয়োর পার্টি ফার্স্ট।

    যেহেতু এক সঙ্গে আটজন কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছেন, সেহেতু এঁদের ক্ষেত্রে দল বিরোধী আইন কার্যকর হবে না। এদিন যাঁরা হাত ছেড়ে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম, তাঁরা হলেন মাইকেল লোবোর স্ত্রী ডেলিয়া লোবো, রাজেশ ফালদেশাই, কেদার নায়েক, সংকল্প আমোনকর, অ্যালেক্সিও সেকুইরিয়া এবং রুডলফ ফার্দিনান্স। দল ছেড়ে মাইকেল লোবো বলেন, এটা হল কংগ্রেস ছোড়ো, বিজেপির সঙ্গে জোড়ো। এদিন যাঁরা দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁদের বক্তব্য, এটা হল অপারেশেন লোটাস।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিএ দিয়ে দেব! দাবি শুভেন্দুর

    এঁদের সঙ্গে এদিন দল ছেড়েছেন কামাতও। তিনি বলেন, কংগ্রেসে আমরা ভাল ছিলাম না। আমরা দেখেছি বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদের সঙ্গে কী ঘটেছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে দল ছেড়েছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আজাদ। এদিন সেই প্রসঙ্গই টানেন দলবদলু বিধায়করা। তাঁরা বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কাজ করব। কাজ করব গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের সঙ্গেও। গোয়ার আরও উন্নতির জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করব।

    গোয়া বিধানসভায় মোট আসন ৪০। এর মধ্যে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ২০। মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির সদস্য রয়েছেন দু জন। আর নির্দল রয়েছেন তিনজন। সব মিলিয়ে সরকার পক্ষে ছিলেন ২৫ জন। এদিন কংগ্রেস ভেঙে আটজন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার বিধানসভায় তাদের সদস্য সংখ্যা দাঁড়াল ৩৩জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Durga Puja 2022: সন্ধিপুজোয় কার পুজো হয়, কেন হয় জানেন?

    Durga Puja 2022: সন্ধিপুজোয় কার পুজো হয়, কেন হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা জানি, অষ্টমীর (Asthami) শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমীর (Nabami) প্রথম ২৪ মিনিট এই মোট ৪৮ মিনিটের মধ্যে শেষ করতে হয় সন্ধিপুজো (Sandhi Pujo)। প্রশ্ন হল, কেন হয় সন্ধিপুজো?

    দেবী দুর্গা (Goddess Durga) মহিষাসুরমর্দিনী। তিনি মহা শক্তিধর মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন বলে তাঁর এই নাম। তবে তিনি যে কেবল মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন তা নয়, চণ্ড ও মুণ্ড নামে দুই ভয়ঙ্কর অসুরকেও হত্যা করেছিলেন দেবী। তবে মায়ের সচরাচর যে রূপ আমরা দর্শন করি, সেই রূপে তিনি চণ্ড ও মুণ্ডকে বধ করেননি। চণ্ড ও মুণ্ডকে তিনি দশ হাতে নন, এই দুই দানবকে দেবী বধ করেছিলেন চার হাতে। তাই দেবীর এক নাম চামুণ্ডা। এই চামুণ্ডা হলেন আদ্যাশক্তি। তিনি সপ্ত মাতৃকার প্রধান। শশ্মানই তাঁর আবাসস্থল। খড়্গ দিয়ে চণ্ড ও মুণ্ডকে বধ করেছিলেন তিনি। হিন্দু শাস্ত্রবিদদের একাংশের মতে, চামুণ্ডা হলেন দেবী কালিকার এক রূপ।

    তবে কারও কারও মতে, শ্রীক্ষেত্র পুরীর নীলমাধব যেমন প্রথমে আদিবাসীদের দেবতা ছিলেন, পরে উচ্চ বর্ণের পুজো পেতে শুরু করেন, তেমনি চামুণ্ডাও ছিলেন আদিবাসীদের দেবতা। পরবর্তীকালে হিন্দু ধর্মের অঙ্গীভূত হন তিনি। দেবীকে আমিষ ভোগ দিতে হয়। কোথাও কোথাও চামুণ্ডার পুজোয় পশুবলিও হয়। জৈন ধর্মাবলম্বীরাও চামুণ্ডা পুজো করেন। তবে মদ ও মাংসের পরিবর্তে তাঁরা দেবীকে নিবেদন করেন নিরামিষ ভোগ।

    সে যাই হোক, দেবীকে আমিষ ভোগই নিবেদন করেন হিন্দুরা। যাঁদের পরিবারে পশু বলি দেওয়া হয় না, তাঁদের অনেকে চালের পিটুলকে কচুপাতায় মুড়ে পশুর আকার দিয়ে বলি করে। আখ, কলা, চালকুমড়াও বলি দেন কেউ কেউ। কোনও কোনও পরিবারে আবার সন্দেশের পশু তৈরি করে বলি দেওয়া হয়।

    এসব আলোচনা থেকে এটা স্পষ্ট, যে দেবীর পছন্দের তালিকায় রয়েছে আমিষ খাবার। তাই যাঁদের পরিবারে পশুবলি দেওয়ার চল নেই, তাঁরাও সন্ধিপুজোয় দেবীকে নিবেদন করেন আমিষ ভোগ। মা সারদার নির্দেশে বেলুড় মঠে পশু বলি হয় না। তবে কালীঘাটে পাঁঠা বলি দিয়ে সেই মাংস এনে সন্ধিপুজোয় দেবীকে উৎসর্গ করা হয় আমিষ ভোগ। বলির মাংস ছাড়াও বেলুড় মঠে দেবীকে অন্তত পাঁচ রকমের মাছ দিয়ে ভোগ দেওয়া হয় আজও।  

     

  • Artemis 1 Mission: তৃতীয় বারে হবে কি সফল? ২৭ সেপ্টেম্বর ফের চাঁদে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করবে ‘আর্টেমিস ১’

    Artemis 1 Mission: তৃতীয় বারে হবে কি সফল? ২৭ সেপ্টেম্বর ফের চাঁদে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করবে ‘আর্টেমিস ১’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’বার বাধা পাওয়ার পর চাঁদের উদ্দেশে ফের স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট পাঠাতে চলেছে নাসা (NASA)। যান্ত্রিক গোলোযোগের কারণে অগাস্টের শেষের দিকে দুবার স্থগিত করা হয় আর্টেমিস মিশন (Artemis Mission)। নাসার চেষ্টা দুবার ব্যর্থ হওয়ার ফলে তৃতীয়বারে আর্টেমিস মিশন সফল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে নাসা। ফলে চাঁদের বুকে রকেট উৎক্ষেপণের জন্য দিনক্ষণ চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ মাসেই চাঁদের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে আর্টেমিস ১ মিশনের স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট (SLS Rocket)।

    আরও পড়ুন: দ্বিতীয় চেষ্টাও ব্যর্থ! নাসার আর্টেমিস মিশনের রকেট উৎক্ষেপণ পিছিয়ে অক্টোবরে?

    নাসা জানিয়েছে, পরবর্তী উৎক্ষেপণের জন্য ২৭ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে যদি এদিনও যাত্রা সফল না হয়, তবে পঞ্চমবারের চেষ্টা ২ অক্টোবর করা হবে। মার্কিন সংস্থা নাসা একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, এবারে বিভিন্ন লজিস্টিক বিষয়গুলি যত্ন সহকারে বিবেচনা করা হয়েছে, ফলে উৎক্ষেপণের দিন চূড়ান্ত করতে এতদিন সময় লেগে গেল। এছাড়াও জানানো হয়েছে, ২৭ সেপ্টেম্বর এটি উৎক্ষেপণের আগে ২১ সেপ্টেম্বর একটি ক্রায়োজেনিক ডেমোনস্ট্রেশন পরীক্ষা করা হবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদের বুকে কোথায় নামবেন মহাকাশচারীরা? ১৩টি জায়গা বেছে নিল নাসা

    ২৯ অগাস্ট উৎক্ষেপণের আগে এসএলএস রকেটের ইঞ্জিনগুলির একটিতে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে প্রথমবারের মতো স্থগিত করা হয়েছিল আর্টেমিস মিশ। এরপর দ্বিতীয়বারের জন্য চেষ্টা করা হয়েছিল ৩ সেপ্টেম্বর। কিন্তু SLS রকেট থেকে তরল হাইড্রোজেন পূরণ এবং নিষ্কাশন করতে ব্যবহৃত 8-ইঞ্চি লাইনকে ঘিরে গ্রাউন্ড সাইড এবং রকেট সাইড প্লেটের মধ্যে একটি গহ্বরে একটি ফুটো দেখতে পান ইঞ্জিনিয়াররা। ফলে আর্টেমিস ওয়ান রকেট লঞ্চ প্যাডে থাকাকালীন হাইড্রোজেন লিক হওয়ার কারণে সেদিন পাড়ি দিতে পারেনি মহাকাশে। এরপর নাসার ইঞ্জিনিয়াররা এইসব সমস্যার সব সমাধান করে ফের চাঁদে উৎক্ষেপণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ফলে এইবারের প্রচেষ্টায় কোনরকমের বাধা আসবে না বলেই আসা করেছে নাসা।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Amit Shah: হিন্দি ভাষা কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং বন্ধু, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: হিন্দি ভাষা কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং বন্ধু, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দি ভাষা (Hindi Language) কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। বরং দেশের অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষার বন্ধু। বুধবার হিন্দি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে একথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    এদিন গুজরাটের (Gujrat) সুরাটে অল ইন্ডিয়া অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ কনফারেন্সে যোগ দিয়েছিলেন শাহ। তিনি বলেন, বিভিন্ন ভাষার সহাবস্থান প্রয়োজন। হিন্দি ভাষা যাতে অন্যান্য ভাষা থেকে শব্দ ধার করে ফুলে ফেঁপে ওঠে সে ব্যাপারেও সওয়াল করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    হিন্দি ভাষা নমনীয় না হলে এটি সমৃদ্ধশালী হতে পারে না বলেই মনে করেন শাহ। এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, একটা জিনিস খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, তা হল হিন্দি ও গুজরাটি, হিন্দি ও তামিল, হিন্দি ও মারাঠি পরস্পরের প্রতিযোগী বলে কিছু লোক ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, হিন্দি দেশের অন্য কোনও ভাষার প্রতিযোগী নয়। হিন্দি দেশের সব ভাষার বন্ধু। প্রত্যেকেরই এটা মেনে নেওয়া এবং বোঝা উচিত। শাহ বলেন, যতদিন না আমরা ভাষার সহাবস্থানকে মেনে নেব, ততদিন আমরা নিজেদের ভাষায় দেশ পরিচালনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারব না। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, আমি আন্তরিকভাবে বলতে চাই, সকল ভাষা ও মাতৃভাষাকে রক্ষা এবং সমৃদ্ধ করাই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত। তিনি বলেন, হিন্দি ভাষা সমৃদ্ধ হলেই এই সব ভাষার সমৃদ্ধি ঘটবে। আবার উল্টোটাও সত্যি।

    আরও পড়ুন : হিন্দি ভাষার উপন্যাস জিতে নিল আন্তর্জাতিক বুকার! ইতিহাস সৃষ্টি করলেন গীতাঞ্জলি শ্রী

    শাহ বলেন, ব্রিটিশরা ভারতীয় বিভিন্ন ভাষায় লেখা সাহিত্যিক কাজকর্ম নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল। এর মধ্যে হিন্দি কবিতা রয়েছে ২৬৪টি, উর্দু কবিতা ৫৮টি, তামিল কবিতা ১৯টি, ১০টি কবিতা তেলগু, পাঞ্জাবি এবং গুজরাটি কবিতা ২২টি করে, মারাঠি কবিতা ১২৩টি, সিন্ধি কবিতা ৯টি, ওড়িয়া কবিতা ১১টি, বাংলা কবিতা ২৪টি এবং একটি কানাডা কবিতা।তিনি বলেন, এ থেকেই বোঝা যায় কীভাবে রাজভাষা এবং আঞ্চলিক ভাষা স্বাধীনতা আন্দোলনকে শক্তিশালী করেছিল, যার জেরে ব্রিটিশরা বাধ্য হয়েছিল সেগুলিকে নিষিদ্ধ করতে। হিন্দি ডিকশেনারির আরও বড় হওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন শাহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Foxconn in Gujarat: ১,৫৪,০০০ কোটি টাকার সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন প্রকল্প গুজরাটে, মউ সাক্ষর করল বেদান্ত-ফক্সকন 

    Foxconn in Gujarat: ১,৫৪,০০০ কোটি টাকার সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন প্রকল্প গুজরাটে, মউ সাক্ষর করল বেদান্ত-ফক্সকন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে সেমিকন্ডাক্টর এবং ডিসপ্লে এফএবি উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের জন্য ভারতীয় গোষ্ঠী বেদান্ত এবং ইলেকট্রনিক্স উৎপাদনকারী জায়ান্ট ফক্সকনের সঙ্গে একটি মউ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গুজরাট সরকার৷ মঙ্গলবার গান্ধীনগরে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে রেল যোগাযোগ, ইলেকট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের উপস্থিতিতে এই মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। 

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল বলেন, “উভয় সংস্থাই গুজরাটে সুবিধা স্থাপনের জন্য ১,৫৪,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে, যা রাজ্যে এক লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।” 

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত

    জেনে নিন গুজরাটের এই জায়ান্ট প্রকল্পের বিষয়ে কিছু তথ্য, 

    • ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর ক্ষেত্রে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান সেমিকন্ডাক্টর (Semiconductor) যা সাধারণত বাইরের দেশ থেকেই ভারতে আমদানি করে সংস্থাগুলি। তবে সময়ের সাথে ক্রমশ পাল্টাচ্ছে পরিস্থিতি। তাইওয়ানের সংস্থা ফক্সকনের (Foxconn) সাথে গাঁটছাড়া বেঁধে গুজরাটে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করতে চলেছে ভারতের বেদান্ত গ্রূপ (Vedanta)।
    • এই প্লান্টে ২০ বিলিয়ন ডলার (প্রায় ১,৫৪,০০০ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করা হবে বলে সূত্রের খবর। 

    আরও পড়ুন: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে গোপালকে ২৫ লক্ষ টাকার দোলনা উপহার গুজরাটের মন্দিরে

    • গুজরাতের আহমেদাবাদে ডিসপ্লে ইউনিট সহ এই সেমিকন্ডাক্টর প্লান্ট গড়ে তুলবে বেদান্ত। সংস্থার পক্ষ থেকে ৯৯ বছরের লিজে বিনামূল্যে ১,০০০ একর জমি ও ২০ বছরের জন্য স্থায়ী দামে বিদ্যুৎ ও জল সরবরাহের প্রস্তাব রাখা হয়েছিল। সূত্রের খবর, এই শর্ত পূরণ করেছে গুজরাত সরকার। মহারাষ্ট্রকে পিছনে ফেলে প্রকল্পের বরাত জিতে নিয়েছে মোদির রাজ্য। 
    • আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই দুই পক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারকের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হবে আশা করা হচ্ছে। যেখানে গুজরাত সরকারের আধিকারিক এবং বেদান্ত গ্রুপের াধিকারিকরা উপস্থিত থাকবেন।
    • কেন্দ্রের অনুমান, ভারতের সেমিকন্ডাক্টর বাজার ২০২০ সালে ১৫ বিলিয়ন ডলার থেকে ২০২৬ সালের মধ্যে ৬৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যাবে। এই মুহূর্তে বিশ্বের বেশিরভাগ চিপ সরবরাহ করে তাইওয়ানের মতো কয়েকটি দেশ। ভারত এখনও সেই বাজারে ঢুকতে পারেনি। তবে কেন্দ্রের আশা, আগামী দিনে ভারতে ইলেক্ট্রনিক্স উৎপাদনে নতুন যুগের সূচনা হতে চলেছে।
    • এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১ লক্ষ কর্মসংস্থান হবে গুজরাটে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • SBI Recruitment 2022: ৫০০৮ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে এসবিআই, জানুন বিস্তারিত

    SBI Recruitment 2022: ৫০০৮ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে এসবিআই, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি প্রার্থীদের জন্য রয়েছে বিশাল সুখবর! জুনিয়র অ্যাসোসিয়েট পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India Recruitment 2022)। জানানো হয়েছে, ৫০০৮টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করা হবে।  ভারতীয় নাগরিকরাই একমাত্র এই পদে আবেদন করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে তাড়াতাড়ি আবেদন করে ফেলুন। ইতিমধ্যেই এই বিজ্ঞপ্তিটি অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। sbi.co.in – এই ওয়েবসাইটে দেখা যাবে বিজ্ঞপ্তিটি। 

    আরও পড়ুন: আবহাওয়া দফতরে ১৬৫ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ, বেতন ৭৮,০০০ টাকা

    • সংস্থার নাম: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI)
    • পোস্টের নাম: জুনিয়র অ্যাসোসিয়েট
    • মোট শূন্যপদ: ৫০০৮টি
    • বেতন: ১৭,৯০০ থেকে ৪৭,৯২০ টাকা পর্যন্ত
    • চাকরির স্থান: সমগ্র দেশে
    • আবেদন মাধ্যম: অনলাইন
    • অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: sbi.co.in
    • শিক্ষাগত যোগ্যতা: আপনি যদি এই চাকরির জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই গ্র্যাজুয়েশন পাশ করতে হবে।
    • আবেদনের শেষ: তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখের মধ্যে।
    • নিয়োগ প্রক্রিয়া: এই পদের চাকরির জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের প্রথমে প্রিলিমিনারী পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মেন পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই দুই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নথিপত্র যাচাইয়ের জন্য ডাকা হবে। এরপর প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে।
    • বয়স: বয়স হতে হবে ০১.০৮.২০২২ অনুযায়ী ২০ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। এছাড়াও আপনি যদি SC/ST প্রার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অতিরিক্ত ৫ বছর এবং আপনি যদি OBC প্রার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অতিরিক্ত ৩ বছর বয়সের ছাড় পাবেন।
    • আবেদন প্রক্রিয়া: আপনি যদি এই চাকরির জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে আবেদন করতে হবে অনলাইন মাধ্যমে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://bank.sbi/careers অথবা https://www.sbi.co.in/careers -এ গিয়ে আবেদনপত্রটি ভালো করে ফিল আপ করে সেটিকে অনলাইনে সাবমিট করতে হবে।

    প্রয়োজনীয় নথিপত্র 

    এই চাকরির আবেদনের জন্য যে নথিপত্রগুলির প্রয়োজন সেগুলি হলো-

    • সমস্ত শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
    • বয়সের প্রমাণপত্র 
    • বাসস্থানের প্রমাণপত্র
    • পরিচয়পত্র (আঁধার কার্ড, ভোটার কার্ড)
    • কাস্ট সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
    • পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র (যদি থাকে)
LinkedIn
Share