Blog

  • USAID chief: মূল্যবোধই ভারতের সম্পদ! অভিমত সামান্থার

    USAID chief: মূল্যবোধই ভারতের সম্পদ! অভিমত সামান্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মূল্যবোধই ভারতের সম্পদ। অর্থ, যশ , সম্পদ নয় প্রতিটি ভারতবাসীর মূল্যবোধ এবং চেতনা দেশটিকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছে। অভিমত ইউসেডে-এর (United States Agency for International Development) কর্তা সামান্থা পাওয়ারের (Samantha Power)। দিল্লি আইআইটিতে (Delhi IIT)  ‘বিশ্ব এক পরিবার’ শীর্ষক এক আলোচনায় একথা বলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: এসসিও-র বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে উজেবেকিস্তান যাচ্ছেন জয়শঙ্কর

    সামান্থার কথায়, অন্যায়ের সঙ্গে আপোশ করে না ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একসঙ্গে পরিবেশ রক্ষা, সন্ত্রাস দমন, সারা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করতে চায়। ভারতের সঙ্গে শক্তিশালী বন্ধন গড়ে তুলতে চায় আমেরিকা। ভারত ও আমেরিকা উভয় দেশেই গণতন্ত্র এবং ব্যক্তিস্বার্থ একসঙ্গে রক্ষিত হয় বলে জানান সামান্থা। তাঁর মতে, বহুত্ববাদের মধ্যে সারা দেশকে কীভাবে একসূত্রে বেঁধে রাখা যায় তা দেখিয়ে দিয়েছে ভারত। আমেরিকা ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস রয়েছে। পরস্পরের উপর বিশ্বাস থাকলে বন্ধুত্বে চিড় ধরে না। বছরের পর বছর ধরে আমেরিকা এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। ভারতে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র বর্তমান। আর আমেরিকা সকলের জন্য উন্মুক্ত, গোটা বিশ্বকে একটাই পরিবার বলে মনে করে ভারত ও আমেরিকা। তাই দুই দেশের মধ্যে এত মিল রয়েছে বলে জানান সামান্থা। 

    আরও পড়ুন: চিনকে রুখতে ভারতের পাশে! নয়া আইন পাশ মার্কিন সংসদে

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) জয়শঙ্করও (S Jaishankar) জানান সাম্প্রতিক কালে নয়াদিল্লি-ওয়াশিংটনের মধ্যে সামরিক এবং আর্থিক সহযোগিতা অনেক দৃঢ় হয়েছে। চিনের মোকাবিলায়, আমেরিকা ভারতকে সাহায্য করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধের আবহ সেই সহযোগিতার আবহ ক্ষতিগ্রস্ত করেছে কি না জানতে চাওয়া হলে জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘আমি মনে করি না, আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্কে চিড় ধরবে। যে কোনও পরিস্থিতিতেই ভারত তার মূল্যবোধ এবং স্বার্থের ভিত্তিতে অবস্থান নিয়েছে এবং নেবে।’’

     

  • Myanmar: ৩৪ বছরে এই প্রথম, মায়ানমারে ফাঁসি চার সমাজ কর্মীর

    Myanmar: ৩৪ বছরে এই প্রথম, মায়ানমারে ফাঁসি চার সমাজ কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৪ বছরে এই প্রথম। সোমবার একসঙ্গে চারজনকে ফাঁসি (Executes) দিল মায়ানমার জুন্টা (Myanmar Military Government)। যাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন , ফিও জেয়া থাও ( Phyo Zeya Thaw), কো মিন উ (Kyaw Min Yu), হ্লা মায়ো অং, অং থুরা জাও। ফিও জেয়া থাও ছিলেন একজন সাংসদ, কো মিন উ ছিলেন লেখক। তাঁদের সঙ্গে হ্লা মায়ো অং এবং অং থুরা জাওকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এনারা ছিলেন সমাজকর্মী। গণতন্ত্রের পক্ষে সওয়াল করতেন তাঁরা। যদিও সেনার দাবি, খুন, সন্ত্রাসসহ একাশিক নৃশংস কাজে জড়িত ছিলেন এই চারজন।    
     
    এই চার জনের বিরুদ্ধে সেনা আদালত দেশের সরকারের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ এনেছিল। সেনা দাবি করে, এই চারজন ‘সন্ত্রাসবাদী’ কার্যকলাপে লিপ্ত ছিলেন। আদালতে সেই অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এই সাজা। সেনা আদালতের রুদ্ধদ্বার কক্ষে এই চার জনের বিচার হয়। বাইরের কোনও প্রতিনিধিকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এই চারজনের পরিবারের তরফ থেকে জুন্টা (Junta) সরকারের কাছে ক্ষমা প্রার্থনার আর্জি জানানো হয়েছিল। জুন্টা সরকার সেই আর্জি খারিজ করে দেয়। আন্তর্জাতিক মহল থেকেও মৃত্যুদণ্ড খারিজের অনুরোধ আসে। সিদ্ধান্তে অটল থাকে জুন্টা। 

    আরও পড়ুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী    

    মায়ানমারে সামরিক শাসন কায়েম হওয়ার পর থেকেই বার বার গণতন্ত্রের কন্ঠ রোধ করার অভিযোগ করেছে দেশের জনতাসহ বিভিন্ন মহল। যারাই সরকারের বিরুদ্ধে গিয়েছে তাদের বিভিন্ন রকম সাজা দেওয়া হয়েছে। এবার এই চারজনকে দেওয়া হল সর্বোচ্চ সাজা।

    আরও পড়ুন: বিশ্বাস ভেঙেছে কাছের লোক, পাকিস্তানে গণধর্ষণের শিকার মাকিন ভ্লগার  

    স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ওই চার জনকে। কিন্তু ঠিক কোথায় ফাঁসি দেওয়া হয়েছে সেই বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। 

    জুনমাসে এই চারজনের মৃত্যু দণ্ডের সাজা ঘোষণা হওয়ার পরেই বিশ্বজুড়ে মায়ানমারের ব্যাপক সমালোচনা হয়। জুন্টা সরকার ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মায়ানমারের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় আসে। সেই সরকারের প্রধান ছিলেন অং সান সু চি। এই ঘটনার পরেই মায়ানমার জুড়ে শুরু হয় ব্যাপক বিক্ষোভ। 

    মায়ানমারের সাংসদ এবং সমাজ কর্মীদের ফাঁসি দেওয়ার আদেশের নিন্দা করেছে বহু আন্তর্জাতিক সংগঠন। সরকার বিরোধী সংগঠন এনইউজি জানিয়েছে, এই ঘটয়ায় তারা, ‘অত্যন্ত দুঃখিত ও মর্মাহত’।  

    রাষ্ট্রসংঘের মতে, ১৯৮৮ সালে শেষবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল মায়ানমারে। তারপর থেকে ফাঁসির কোনও ঘটনা ঘটেনি। কেটে গিয়েছে ৩৪ বছর। এতদিন পর এই প্রথম মায়ানমারে দেওয়া হল মৃত্যুদণ্ড। 

     

  • SSC Recruitment Scam: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশে! ইডি সূত্রে উঠে এল নতুন তথ্য

    SSC Recruitment Scam: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশে! ইডি সূত্রে উঠে এল নতুন তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশে। এমনটাই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাই এখন সমস্ত রাজ্যবাসীদের জিজ্ঞাস্য, কীভাবে সেই টাকা পৌঁছে গেল বাংলাদেশে? কারই বা হাত রয়েছে এর পেছনে? পার্থ-অর্পিতা গ্রেফতারিতে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। শনিবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করা হয় এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়। এরপর আদালতে পেশ করা হলে মন্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করার নির্দেশ দেন বিচারক। অন্যদিকে এরই পাশাপাশি আটক করা হয়েছে তাঁর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। তদন্ত চলাকালীন অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে নগদ ২১ কোটির বেশি টাকা ও প্রায় ৭৯ লক্ষ টাকার গয়না উদ্ধার করা হয়েছে। প্রায় ৫৪ লক্ষ টাকার বিদেশি মুদ্রাও উদ্ধার হয় ফ্ল্যাট থেকে। এই মুহুর্তে আরও একটি বড় খবর উঠে এসেছে শিরোনামে। এবারে বড়সড় তথ্য সামনে নিয়ে এসেছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা। তাঁরা জানিয়েছেন, এ রাজ্যের দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে প্রতিবেশি রাজ্যে।

    আরও পড়ুন: এসএসসি কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ২ দিনের ইডি হেফাজতে পাঠাল আদালত

    দুর্নীতির টাকা প্রতিবেশী রাজ্যে পৌঁছে দেওয়ার পেছনে ২টি টেক্সটাইল সংস্থাকে সন্দেহ করেছে ইডি। তাই এখন ইডির নজরে টেক্সটাইল সংস্থা। কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার আশঙ্কা, সংস্থাগুলো হাওয়ালার মাধ্যমেই বিপুল টাকা প্রতিবেশি দেশে পাঠিয়েছে। দুই টেক্সটাইল সংস্থার ডিরেক্টরের সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে বলে খবর। একটি সংস্থার মডেল হিসাবেও কাজ করেছিলেন অর্পিতা। এমনটাই উঠে এসেছে নতুন তথ্যে। ফলে ইডির তরফে এই সংস্থাকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    উল্লেখ্য, টানা ২৭ ঘণ্টা জেরা করার পর গ্রেফতার করা হয়েছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। পাশাপাশি ১২ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয়েছিল ‘পার্থ-ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতাকে। রবিবারে তাঁকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়। সেখানে তাঁকে টাকা কার এই নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তার কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্কশালে আনতেই জিজ্ঞাসা ‘টাকা কার?’ নিরুত্তর পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা  

     

     

  • Amartya Sen: কেন অমর্ত্য সেন নিচ্ছেন না বঙ্গবিভূষণ? বিদেশে থাকার জন্যই কি, না অন্য কারণ?

    Amartya Sen: কেন অমর্ত্য সেন নিচ্ছেন না বঙ্গবিভূষণ? বিদেশে থাকার জন্যই কি, না অন্য কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রাজ্য সরকারের তরফে প্রদান করা হবে বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার (Banga Vibhushan)। রাজ্যের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, এবছর নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন (Nobel laureate Amartya Sen)  পেতে চলেছেন বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার। 

    কিন্তু, রবিবার, জানা যায়, রাজ্য সরকারের দেওয়া বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার গ্রহণ করছেন না নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ (Nobel winning economist Amartya Sen)। কারণ হিসেবে প্রবীণ অর্থনীতিবিদের পরিবারের তরফে জানানো হয়, বর্তমানে বিদেশে রয়েছেন। এখন দেশে ফিরছেন না অমর্ত্য সেন। তাই তিনি পুরস্কার নিতে পারছেন না। এখানেই শেষ নয়। পরিবারের মাধ্যমে অমর্ত্য আরও জানিয়েছেন, তিনি অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। এ বার নতুন কাউকে ওই সম্মান দেওয়া হোক।

    যদিও, এই পুরস্কার না নেওয়ার নেপথ্যে অন্য কারণ দেখতে পাচ্ছেন অনেকে। এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate) হানায় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) বাড়ি থেকে বস্তা বস্তা ভর্তি প্রায় ২২ কোটি টাকা উদ্ধার হয়। সেই টাকা রাখা ছিল শিক্ষা দফতরের খামে মোড়া অবস্থায়। ঘটনায় ইডি-র (ED) হাতে গ্রেফতার হন পার্থ ও অর্পিতা। 

    আরও পড়ুন: হুইল চেয়ারে আইসিসিইউ রোগী! পার্থকে দেখে বিস্মিত হৃদরোগ চিকিৎসকদের একাংশ

    এই ঘটনায় রাজ্য তো বটেই, গোটা দেশে আলোড়ন পড়ে গেছে। তোলপাড় হচ্ছে রাজ্য রাজনীতি। এই প্রেক্ষিতে ২ দিন আগেই, রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করতে গিয়ে বঙ্গবিভূষণ মনোনীতদের উদ্দেশে পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করার আবেদন জানিয়েছিলেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। একেবারে চিঠি লিখে বিশিষ্টদের কাছে আবেদন করেন সিপিএম নেতা বলেছিলেন, “রাজ্য সরকার কলুষিত, তাদের দেওয়া সম্মান বয়কট করুন।”

    সেই সময়ই অমর্ত্য সেনের উদ্দেশে বাম নেতার আবেদন ছিল, যে সকল এসএসসি চাকরীপ্রার্থী আন্দোলন করছে, তারা অমর্ত্য সেনকে অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখে। তাদের চোখে অমর্ত্য সেন ‘আইডল’। সেই সব ছেলেমেয়েদের কথা মনে করে তিনি (অমর্ত্য) যেন এই পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন।

    অমর্ত্য সেনের পুরস্কার গ্রহণ না করার সিদ্ধান্তের নেপথ্যে পার্থর গ্রেফতারি কাণ্ডের প্রভাব রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। সিপিএমের একাংশের দাবি, সুজনের আহ্বানে সাড়া দিয়েই অমর্ত্য সম্মান নিতে রাজি হননি। তবে ঘটনাক্রম বলছে, পার্থকাণ্ডের আগেই অমর্ত্য তাঁর সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছিলেন। তবে, পার্থ কাণ্ডের সঙ্গে এর সরাসরি প্রভাব না থাকলেও, সাম্প্রতিক অতীতে রাজ্যে ঘটে যাওয়া একাধিক দুর্নীতি, হত্যা, ধর্ষণ ও কেলেঙ্কারির ঘটনাপ্রবাহের প্রভাব থাকলেও থাকতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। 

    আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশে! ইডি সূত্রে উঠে এল নতুন তথ্য

  • SSC Scam: পার্থর ‘আপনজনের’ ঘরে চাকরি বিক্রির ২০ কোটি, ইডির তল্লাশিতে ফাঁস রাঘব বোয়ালদের যোগ

    SSC Scam: পার্থর ‘আপনজনের’ ঘরে চাকরি বিক্রির ২০ কোটি, ইডির তল্লাশিতে ফাঁস রাঘব বোয়ালদের যোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) তল্লাশিতে নেমে চক্ষু চড়কগাছ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate)। শিল্প মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ২০ কোটি টাকা। এক প্রেস বার্তায় ইডি (ED) জানিয়েছে, বিপুল নগদ উদ্ধারের জন্য টাকা গোনার মেশিন (Note counting machine) আনা হয়েছে। এগুলি এসএসসির চাকরি বিক্রির টাকা হতে পারে।

    [tw]


    [/tw]
     
    ইডি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার দিনভর শিল্পমন্ত্রী তথা প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারী (Paresh Adhikary), তৃণমূল বিধায়ক তথা প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডের সদ্য প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য, পার্থের ‘আপনজন’ অর্পিতা, প্রবীর বন্দ্যোপাধ্যায়, সুকান্ত আচার্য, চন্দন মণ্ডল, পার্থবাবুর জামাই কল্যাণময় ভট্টাচার্য, কৃষ্ণা অধিকারী, এসপি সিনহা, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র সরকার, অলোক কুমার সরকারের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। এঁদের সবার সঙ্গে এসএসসি দুর্নীতির যোগ আছে বলে ইডির দাবি।

    আরও পড়ুন: পার্থ, পরেশের বাড়ি সহ ১৪ জায়গায় হানা ইডি-র, কী মিলল তল্লাশিতে?

    ইডি জানিয়েছে, অর্পিতাদেবীর বাড়ি থেকে ২০টি ফোন পাওয়া গিয়েছে। কেন এগুলি ফোন তিনি ব্যবহার করতেন তাও তদন্ত করে দেখছে ইডি। নগদ টাকা গোনার জন্য ইডি ব্যাঙ্ককর্তাদের সহায়তা নিচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। এছাড়াও বেশ কিছু শেল কোম্পানি, বিদেশি মুদ্রা (Foreign Exchange), ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার করেছে ইডি। কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt) স্কুল শিক্ষক নিয়োগ (Teacher recruitment) নিয়ে লাগাতার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে সিবিআইকে (CBI) । গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দ্বাদশ, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের তদন্ত করছে সিবিআই। ইডি দাবি করেছে, সিবিআইয়ের তদন্তের সূত্রেই বেআইনি লেনদেনের তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এসএসসি-টেট দুর্নীতি (Primary TET scam) মামলায় আরও চমকপ্রদ ঘটনা ঘটতে চলেছে বলে তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: এসএসসি-র বাজেয়াপ্ত কম্পিউটার থেকে গোছা গোছা ‘নকল’ নিয়োগপত্র, মাথা কে?

  • CBSE Class 10 Result 2022: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    CBSE Class 10 Result 2022: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ঘোষিত হল সিবিএসই দশম শ্রেণির ফলাফল (CBSE 10 Results 2022)। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই) আজ অনলাইন মোডে দশম শ্রেণির ফলাফল ঘোষণা করেছে। এবারে পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯৪.৪০%। এছাড়াও, ৯৫ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেয়েছে এমন পড়ুয়ার সংখ্যা হল ৬৪,৯০৮। আবার ৯০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পাওয়া পড়ুয়ার সংখ্যা হল ২,৩৬,৯৯৩।

    cbse.gov.in এবং cbseresults.nic.in  এই লিঙ্কে রেজাল্ট দেখতে পারবেন সিবিএসই বোর্ডের পড়ুয়ারা। বোর্ডের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই দুই ওয়েবসাইটে বোর্ড পরীক্ষার রোল নম্বর, জন্ম তারিখ এবং স্কুল কোড ব্যবহার করে পরীক্ষার্থীরা তাদের রেজাল্ট ডাউনলোড করতে পারবে। এছাড়াও পড়ুয়ারা এসএমএস, আইভিআরএস, এসএমএস অ্যাপের মাধ্যমেওম ফলাফল দেখতে পারবে।

    [tw]

    কোন কোন মাধ্যমে দেখা যাবে রেজাল্ট?

    • cbseresults.nic.in , https://cbse.digitallocker.gov.in , https://cbse.gov.in এই ঠিকানায় গিয়ে ফল দেখতে পারবে পড়ুয়ারা।
    • এছাড়াও ডিজিলকার ওয়েবসাইট থেকেও ফল জানা যাবে। সিবিএসই সার্ভিসেসের আওতায় ডিজিলকারে ফলাফল দেওয়া থাকবে।
    • ডিজিলকার মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও পড়ুয়ারা তাদের রেজাল্ট জানতে পারবে।
    • এছাড়াও ফল জানা যাবে উমঙ্গ অ্যাপে।

    কীভাবে দেখবেন ফল?

    সিবিএসই-এর ২০২২ সালের প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষা মিলিয়েই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করল বোর্ড। এর আগেই প্রথম টার্মের পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল।সিবিএসই দশম শ্রেণীর টার্ম ২-এ মোট ২১ লক্ষ পড়ুয়া উপস্থিত হয়েছিল। উল্লেখ্য,  কিছুক্ষণ আগেই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল (CBSE 12 Results 2022) প্রকাশ করেছে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ড। এই পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯২.৭১ শতাংশ।

    দশম শ্রেণির রেজাল্ট ঘোষণার পর পড়ুয়াদের শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    [tw]


    [/tw] 

  • Viral News: ১৩টি বিয়ে করলেন অন্ধ্রপ্রদেশের যুবক! এরপর যা হল…

    Viral News: ১৩টি বিয়ে করলেন অন্ধ্রপ্রদেশের যুবক! এরপর যা হল…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজন মানুষ তাঁর জীবদ্দশায় কতবার বিয়ে করেন? সাধারণত, একবারই। কোনও কোনও মানুষ ২ বাও বিয়ে করে থাকেন। তবে এবারে এক ব্যক্তি দু-তিনটে নয়, একেবারে ১৩ জন মহিলাকে বিয়ে করে ফেললেন। এমনই এক বিরল ঘটনা দেখা গেল ভারতে। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দ্রাবাদের সাইবারবাদ (Cyberabad) এলাকায়। ব্যক্তির নাম অদপ শিবশঙ্কর বাবু (Adapa Shivshankar Babu)। তিনি বর্তমানে পুলিশের হেফাজতে।

    অন্ধ্রপ্রদেশের গুন্টুর জেলার বাসিন্দা তিনি। তার বয়স ৩৫ বছর। অভিযুক্ত সাধারণত ডিভোর্সি মহিলা বা যাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে এমন মহিলাদের টার্গেট করতেন। তিনি বিবাহের সাইটগুলোতে তাঁদের খুঁজতেন। বিবাহবিচ্ছেদ মহিলা যাঁরা বিবাহের সাইটে বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজতেন তেমন নারীদের তাঁর জালে ফাঁসিয়ে তাঁদের বিয়ে করতেন। এরপর ভুয়ো কাগজ তৈরি করে তাঁদের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ করতেন।

    আরও পড়ুন: অ্যানাকোন্ডা বনাম অ্যালিগেটরের লড়াই! ভাইরাল ভিডিও, কে জিতল?

    যাঁদের সঙ্গে ওই ব্যক্তি প্রতারণা করেছেন তাঁদের মধ্যে এক মহিলা রামচন্দ্রপুরম থানায় (Ramachandrapuram police station) তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শিবশঙ্কর ওই মহিলার থেকে ২৫ লক্ষ টাকা ও ৭ লক্ষ টাকার গহনা নিয়ে নেন। সেগুলো অনেক চাওয়ার পরেও কিছুতেই তিনি ফেরত না দিলে মহিলা অভিযোগ দায়ের করেন। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪২০ ধারার অধীনে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    সেই মহিলা জানান, ২০২১ সালে এক ম্যাট্রিমনিয়াল সাইট থেকে তাঁর পরিচয় হয় শিবশঙ্করের সঙ্গে। অভিযুক্ত তাঁকে বলেন, তাঁর বাবা-মা অনেকদিন আগেই মারা গেছেন। তিনি নামী এক কোম্পানিতে চাকরি করেন ও মাসে ২ লক্ষ টাকা বেতন পান। তিনি পেশায় একজন সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। যদিও তিনি তাঁকে জানিয়েছিলেন তার আগের স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। এরপর মহিলাটির পরিবার অভিযুক্তের কথায় বিশ্বাস করে তাঁর সঙ্গে বিয়ে দেন। তারপর অভিযুক্ত তাঁকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার নাম করে মহিলার পরিবার থাকে ২৫ লক্ষ টাকা নেন। কিন্তু অনেকদিন হয়ে গেলেও তিনি তাঁর স্ত্রীকে বিদেশে নিয়ে যাননি। তখন সন্দেহ হলে তাঁর কাছ থেকে মহিলার পরিবার টাকা চাইতে শুরু করে। এরপরেও টাকা ফেরত না দিলে পুলিশের দ্বারস্থ হন তাঁরা।

    এরপর তাঁকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ স্টেশনে ডাকলে অন্য এক মহিলা এসে তাঁর জামিন করান। আর জানতে পারেন তিনি অন্য জায়গায় আবার বিয়ে করেছেন। এরপরেই আরও এক মহিলা শিবশঙ্করের খোঁজ করলে আসল ঘটনা জানতে পারলে পুলিশকে জানান ও পুলিশ শিবশঙ্করকে গ্রেফতার করে। যদিও সে এই অভিযোগ অস্বীকার করেন। এভাবেই তিনি ১৩ জন মহিলাকে ঠকিয়ে তাঁদের থেকে টাকা আত্মসাৎ করেছে। এখানেই শেষ না, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হায়দ্রাবাদের এক মহিলার থেকেও ৩৫ লক্ষ টাকা নেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। 

  • Monkey Pox: বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

    Monkey Pox: বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Corona) আবহের মধ্যেই মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে মাঙ্কি পক্স (Monkey Pox)। দেশে এখনও করোনা শেষ হয়নি, তারই মধ্যে এই রোগ নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ বিশ্বের স্বাস্থ্য মহলের। শনিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মাঙ্কিপক্সকে ‘গ্লোবাল হেলথ এমার্জেন্সি’ (Global Health Emergency) বলে ঘোষণা করল। এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (World Health Organisation) প্রধান টেড্রস অ্যাডহানম ঘেব্রেইসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus) জানান, বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যক্ষেত্রে জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স। অর্থাৎ এই রোগ কোনও বড়সড় বিপদ ডেকে আনতে পারে ভবিষ্যতে, তাই সবাইতে এখন থেকেই সাবধান হতে বলা হচ্ছে।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: আতঙ্ক বাড়াচ্ছে মাঙ্কি পক্স, তৃতীয় আক্রান্তের হদিশ মিলল সেই কেরলেই

    শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) একটি জরুরি বৈঠকের আয়োজন করেছিল। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের মাঙ্কিপক্স বিশেষজ্ঞরা। সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, তাঁদেক সবার মাঙ্কিপক্স নিয়ে বিভিন্ন মতামত ছিল। এরপরে  তাঁদের অনুমতিতেই এদিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই জরুরি অবস্থার ঘোষণা করে।

    ইতিমধ্যে চলতি বছরেই ৭৫টি দেশে মাঙ্কিপক্সের সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ১৬ হাজারেরও বেশি মানুষ সংক্রমিত হয়েছে এই রোগে। এই রোগে আফ্রিকার পাঁচজন ব্যক্তি প্রাণও হারিয়েছেন। WHO-র তথ্য অনুযায়ী জুনের শেষ থেকে জুলাইয়ের শুরু পর্যন্ত সংক্রমণের সংখ্যা ৭৭ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। যদিও আফ্রিকা মহাদেশের বাইরে এখনও পর্যন্ত এই রোগে মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। এদিকে, ভারতেও মাঙ্কিপক্সে সংক্রমিত হতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই কেরলে তিনজনের শরীরের মিলেছে এই রোগ। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রকও এই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। প্রসঙ্গত ১৪ জুলাই ভারতে প্রথম মাঙ্কিপক্স আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া যায়। সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকে ভারতে ফেরা বছর ৩৫-এর এক ব্যক্তির শরীরে মাঙ্কিপক্সের লক্ষণ পাওয়া গিয়েছিল। ফের কেরল থেকেই তৃতীয় আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যায়। মাঙ্কিপক্স নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক বার্তা জারি করেছিল আগেই, এবারে এই ঘোষণার মাধ্যমে পুরো বিশ্ববাসীকে আরও সচেতন হতে বলা হল।

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন… 

     

     

  • DGCA: বিশেষভাবে সক্ষমদের বিমানে উঠতে বাধা দেওয়া যাবে না, নির্দেশ ডিজিসিএ -র 

    DGCA: বিশেষভাবে সক্ষমদের বিমানে উঠতে বাধা দেওয়া যাবে না, নির্দেশ ডিজিসিএ -র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষভাবে সক্ষম (Person with special ability) যাত্রীদের বিমানে উঠতে বাধা দিতে পারবে না বিমান সংস্থা। পরিষ্কার জানিয়ে দিল ডিরেক্টরেট জেনারাল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন (DGCA)। যদি বিমান সংস্থা মনে করে, বিমান চলাকালীন যাত্রীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে পারে, তাহলে সেক্ষেত্রে উড়ান সংস্থাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসক যদি পরীক্ষা করে জানান, যাত্রী বিমানে যাত্রা করার মতো শারীরিক অবস্থায় নেই, তাহলেই একমাত্র যাত্রীকে বিমানে ওঠা থেকে আটকাতে পারবে বিমান সংস্থা। নির্দেশ ডিজিসিএ -র। 

    আরও পড়ুন: যাত্রী হেনস্থা, এয়ার ইন্ডিয়াকে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা ডিজিসিএ-র

    ডিজিসিএ যা জানিয়েছে, অক্ষমতার কারণ দেখিয়ে কোনও ব্যক্তির যাত্রা বাতিল করা যাবে না। তবে এয়ারলাইন যদি মনে করে যে, কোনও যাত্রীর মাঝ উড়ানে স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে, তাঁকে একজন চিকিত্সকের তত্ত্বাবধানে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। তিনি যাত্রী উড়ানের উপযুক্ত কিনা তা ব্যাখ্যা করবেন রিপোর্টে। সেই ভিত্তিতে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  

    আরও পড়ুন: বিমানে মাস্ক বাধ্যতামূলক, কেমন মাস্ক উড়ানে আদর্শ? 

    সম্প্রতি ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের (Indigo Airlines) কর্মীরা বিশেষভাবে সক্ষম এক কিশোরকে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে রাঁচি বিমানবন্দরে বিমানে উঠতে বাধা দিয়েছিলেন। ঘটনাটি একজন সহযাত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ওই ব্যক্তি লেখেন, “ইন্ডিগোর কর্মীরা সাফ জানিয়ে দেন, ওই কিশোর বাকি যাত্রীদের জন্যে ঝুঁকিপূর্ণ। তাই তাকে বিমানে উঠতে দেওয়া হবে না। বিমানে ওঠার আগে তাকে স্বাভাবিক হতে হবে। এই বলেই চলে যান বিমান সংস্থার কর্মীরা।” পোস্টটি মুহূর্তেই  ভাইরাল হয়ে যায়। সমালোচনার ঝড় ওঠে নেট পাড়ায়। আর তার পরেই আসে ডিজিসিএ -র এই নির্দেশ। 

    ঘটনার পরে, কেন্দ্রীয় বিমান পরিবহন মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সকে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, এই ধরনের আচরণ মেনে নেওয়া হবে না।    

    বিমান সংস্থাটি বিবৃতি জারি করে বলে, শিশুটি আতঙ্কে অশান্ত হয়ে পড়ে। গ্রাউন্ড স্টাফরা তার শান্ত হওয়ার জন্যে বহুক্ষণ অপেক্ষা করে। কিন্তু শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত শান্ত হয়নি সে। তাই তাকে বিমানে উঠতে বাধা দেওয়া হয়। 

     

     

  • Maharastra Crisis: শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Maharastra Crisis: শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharastra) পতন হয়েছে উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) সরকারের। ক্ষমতায় এসেছে একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) সরকার। দু পক্ষই আসল শিবসেনা বলে দাবি করেছে। শিবসেনার রাশ কার হাতে থাকবে তা প্রমাণ করতে উদ্ধব ঠাকরে ও একনাথ শিন্ডেকে উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। ৮ আগস্টের মধ্যে এই তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তার পরেই শুরু হবে শুনানি।

    শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহা বিকাশ আগাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার চালানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়েই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে একনাথ শিন্ডের। বিরোধের জল এতদূর গড়ায় যে পরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে পৌঁছে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। পতন হয় ঠাকরে মন্ত্রিসভার।

    আরও পড়ুন : বিজেপির সঙ্গে জোট গড়তে মোদির সঙ্গে কথা বলেছিলেন উদ্ধব ঠাকরে নিজে!

    এর পরেই শিন্ডে শিবির দাবি করে তারাই আসল শিবসেনা। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও জানান, তাঁর বাবার তৈরি দলের নাম বা প্রতীক ব্যবহারের অধিকার অন্য কারও নেই। শিবসেনার রাশ নিজের হাতে রাখতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন ঠাকরে। পাল্টা চিঠি লিখে শিন্ডেও জানান, বিধানসভায় শিবসেনার ৫৬ জন বিধায়কের মধ্যে ৪০ জনেরই সমর্থন রয়েছে তাঁর দিকে। লোকসভার ১৮ জন সাংসদের ১২ জনও তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন বলেও দাবি করেন শিন্ডে।

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র মামলা বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট, পরবর্তী শুনানি ১ অগাস্ট

    দু পক্ষের এই দাবি ও পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দুই শিবিরকেই ৮ আগস্টের মধ্যে তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে লিখিত বিবৃতি দিয়ে বিস্তারিত জানাতে হবে দলের অন্দরে এই যে বিবাদ, যার জেরে ৪০ বিধায়ককে নিয়ে শিন্ডের আলাদা হয়ে যাওয়া এবং বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গঠন করা নিয়ে তাঁদের কী মতামত রয়েছে।

    নির্বাচন কমিশনের তরফে পাঠানো নোটিশে বলা হয়েছে, এটা প্রমাণিত যে শিবসেনার অন্দরে বিভেদ তৈরি হয়েছে। একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন একনাথ শিন্ডে, অন্য অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে। দুই অংশেরই দাবি, তারাই আসল শিবসেনা এবং তাদের নেতা দলের সভাপতি। দুই বিরোধী গোষ্ঠীর দাবিকে সমান গুরুত্ব দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করতে দু পক্ষকেই লিখিত বিবরণ দিতে বলা হয়েছে।

     

LinkedIn
Share