Blog

  • Harbhajan on Symonds Death: “খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে বন্ধু”, সাইমন্ডসের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হরভজন

    Harbhajan on Symonds Death: “খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে বন্ধু”, সাইমন্ডসের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হরভজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের অকালমৃত্যুতে শোক প্রকাশ করলেন হরভজন সিং। বললেন, “খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে”।

    অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের ক্রিকেট জীবনের প্রসঙ্গ উঠলেই অবধারিতভাবেই চলে আসে হরভজন সিংয়ের নাম। কথা ওঠে বিতর্কিত ‘মাঙ্কিগেট’ বিতর্ক নিয়ে। যার জেরে একটা সময়ে মুখ দেখাদেখি বন্ধ ছিল সাইমন্ডস এবং ভাজ্জির। সেই অধ্যায় পেরিয়ে সেখান থেকে ২০১১ সালে আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলার সময় একই ড্রেসিং রুম ভাগ করে নেওয়া। দুই ক্রিকেটারের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের ইতিহাস ক্রিকেট-বিশ্বে একটা আলাদা মাত্রা বহন করে। 

    রবিবার ভোররাতে গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের। অস্ট্রেলিয়া পুলিশ সূত্রের খবর, রবিবার স্থানীয় সময় রাত ১১টা নাগাদ অস্ট্রেলিয়ার টাউন্সভিলে দুর্ঘটনাগটি ঘটে। হার্ভে রেঞ্জ রোডের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় অ্যালিস রিভার ব্রিজের কাছে বাঁক নেওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায় সাইমন্ডসের গাড়ি। সাইমন্ডস এবং তাঁর এক সহযাত্রীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। অজি তারকার প্রয়াণে শোকস্তব্ধ ক্রিকেট বিশ্ব। শোকজ্ঞাপন করেছেন হরভজনও। 

    অজি অল-রাউন্ডারের মৃত্যুতে ভারতের প্রাক্তন স্পিনার ট্যুইটে লেখেন, ‘অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের আকস্মিক মৃত্যুতে শোকাহত। খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে। পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি সমবেদনা জানাই। আত্মার শান্তি কামনা করি।’ 

    [tw]


    [/tw]

    পরপর দুবারের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন অ্যান্ড্রু। কেরিয়ারে সফলতা যেমন দেখেছেন, বহু বিতর্কের মুখেও পড়েছে। একসময় হরভজন সিং- এর সঙ্গেই ‘মাঙ্কিগেট’ বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ভাজ্জির সঙ্গে সম্পর্কের অবনতিও হয় তার। কিন্তু আইপিএলের সৌজন্যে হয়ে ওঠেন পরম বন্ধু। আইপিএলে সাইমন্ডসের সঙ্গে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে খেলতেন হরভজন। সেই সময়ে দু’জনে একে অপরের কাছে আসেন। একসঙ্গে খানাপিনা, আড্ডা সবই হত। 

    এই প্রসঙ্গে ভাজ্জি নিজেই বলেন, “আমাদের অনেক ইতিহাস আছে। আমাদের দু’জনকে এক ড্রেসিংরুমে রাখার জন্য আইপিএল এবং মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ধন্যবাদ। আইপিএলের জন্যেই আমি এমন একজন সুন্দর মানুষকে কাছ থেকে চেনার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমরা খুব ভালো বন্ধু হয়েছিলাম।’ 

    তিনি আরও বলেন, “আমরা একসাথে বসতাম, ড্রিংক করতাম, হাসি-মজা করতাম, অনেক গল্প করতাম। ও এমন একজন ছিল, যাকে আমি আড়াইটের সময়ে ফোন করে বলতে পারতাম, আরে বন্ধু তুমি কি করছ, চলো দেখা করি এবং ও দেখা করতে রাজিও হত।” 

    গত একবছরে তিন প্রাক্তন ক্রিকেটারকে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ক্রিকেট বিশ্ব।  

  • Har Ghar Tiranga: নেপথ্যে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি, দেশজুড়ে বিক্রি হল ৩০ কোটি জাতীয় পতাকা 

    Har Ghar Tiranga: নেপথ্যে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি, দেশজুড়ে বিক্রি হল ৩০ কোটি জাতীয় পতাকা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ‘হর ঘর তিরঙ্গা‘ (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচির ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এই কর্মসূচিতে ১৩-১৫ অগাস্ট এই দু দিন দেশের সব বাড়িতে জাতীয় পতাকা (National Flag) উত্তোলনের আবেদন করেছিলেন তিনি। আর তাতেই বিপুল ব্যবসা হল গোটা দেশজুড়ে। মোদির ডাক দেওয়া এই কর্মসূচীর কারণে এই কয়েকদিনেই দেশজুড়ে ৩০ কোটিরও বেশি জাতীয় পতাকা বিক্রি হয়েছে। আর তাতে ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে গোটা দেশে। স্বাধীনতার উৎসবে এই বিপুল লাভে খুশি ব্যবসায়ীরা।

      আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তো তুললেন, কিন্তু পতাকা ভাঁজ করার সঠিক নিয়ম জানেন কি?    

    ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচির জেরে এক লাফে চাঙ্গা খুচরো বাজার। স্বাধীনতা দিবসের উৎসবকে কেন্দ্রে করে বিপুল টাকার ব্যবসা হয়েছে গত ২০ দিনে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে ঘরে ধরে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদি। মোদির এই ডাকে সাড়া দিয়ে প্রায় প্রত্যেক দেশবাসীর হাতে উঠেছে জাতীয় পতাকা। জাতীয় পতাকা আইনের সংশোধনীর পরেই এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছিলেন তিনি। তার জন্য এবছর রেকর্ড পরিমাণে জাতীয় পতাকা তৈরি করা হয়। গত ২০ দিন ধরে মোদি সরকারের এই কর্মসূচির জন্য একাধিক জায়গায় অর্ডার হয়েছিল জাতীয় পতাকা তৈরির। গোটা দেশে প্রায় ৩০০০ জাতীয় পতাকা উত্তোলন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল। এছাড়া স্কুলের অর্ডার তো ছিলই। ফলে পতাকা প্রস্তুতকারকরা ব্যপক লাভের মুখ দেখেছেন।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের 
     
    কনফেডারেশন অব অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্সের (CAIT) হিসেব বলছে, এই অভিযানের ফলে ৩০ কোটিরও বেশি জাতীয় পতাকা বিক্রি হয়েছে। আয় হয়েছে ৫০০ কোটি টাকা।। মিটিং, মিছিল,‌ ব়্যালিসহ একাধিক কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছিল স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে। সেই মতই বিপুল সংখ্যক পতাকা উৎপাদন করা হয়েছিল। তাতেই এই ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা। সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে ক্ষুদ্র শিল্প। অগাস্ট মাসের প্রথম থেকেই বিভিন্ন সংস্থাকে জাতীয় পতাকা তৈরির অর্ডার দেওয়া শুরু হয়।  

    জাতীয় পতাকা তৈরির ক্ষেত্রে এত বড় সাফল্যের পিছনে কেন্দ্রের পতাকা কোডের পরিবর্তন বড় ভূমিকা পালন করেছে বলে জানিয়েছে সিএআইটি। আগে শুধুমাত্র খাদি বা সুতির কাপড় জাতীয় পতাকা তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেত। কিন্তু এখন পলিয়েস্টার ও মেশিনে পতাকা বানানোর অনুমতি পাওয়ার কারণেই কম সময়ে এতগুলি পতাকা বানানো সম্ভব হয়েছে। পতাকা আইন সংস্কারের কারণে দেশে এখন ১০ লক্ষেরও বেশি লোকের কাজ জুটেছে। ঘরে, কম পুঁজি দিয়েই পতাকা তৈরির কাজ করতে পারেন অনেকেই। ছোটো ও মাঝারি সংগঠিত ক্ষেত্রে বেশি সংখ্যক পতাকা তৈরি হয়। সিএআইটির জাতীয় সভাপতি বি.সি. ভারতিয়া এবং সেক্রেটারি জেনারেল প্রবীণ খান্ডেলওয়াল এ বিষয়ে বলেন , “আগে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় পতাকার বার্ষিক বিক্রি ১৫০ থেকে ২০০ কোটির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। তবে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচির ফলে পতাকার বিক্রি অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছে।”   

  • Rujira Banerjee: রুজিরা নারুলাকে চেনেন না রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়, কয়লাপাচার তদন্তে গোলকধাঁধায় সিবিআই-ইডি

    Rujira Banerjee: রুজিরা নারুলাকে চেনেন না রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়, কয়লাপাচার তদন্তে গোলকধাঁধায় সিবিআই-ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লাপাচার (Coal smuggling) কাণ্ডের তদন্তে নেমে গোলকধাঁধায় সিবিআই-ইডি (CBI-ED)। কারণ তদন্তকারীদের প্রশ্নমালার মুখোমুখি হয়ে অনেকেরই স্মৃতিবিভ্রম হচ্ছে। অতীতের কিছুই আর মনে করতে পারছেনা তাঁরা। এমন ঘটনা ঘটেছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) পত্নী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Rujira Banerjee) ক্ষেত্রেও। অন্তত সিবিআই-ইডি তদন্তের খোঁজখবর রাখছেন এমন একাংশের দাবি তেমনই।  তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে যাঁরা জানেন তেমনই এক বিশেষ সূত্রের দাবি, রুজিরা নারুলাকে চিনতে পারছেন না রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়! সিবিআই এবং ইডির তদন্তকারীদের সামনে নিজের বক্তব্য জানাতে গিয়ে নাকি এমনই দাবি করেছেন অভিষেক-পত্নী। 

    বিষয়টি কেমন? 
    তদন্তকারী দল সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্যাংককের একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের লেনদেন নিয়েই কয়লা পাচার কাণ্ডে রুজিরার যোগসূত্র মিলেছে। কয়লাপাচারের মূলচক্রী অনুপ মাঝি ওরফে লালার বিভিন্ন ঠিকানায় তল্লাশির সময় তাইল্যান্ডের একটি ব্যাংকের কয়েকটি রসিদ পাওয়া যায়। তার একটিতে দেড় লক্ষ ভাট (তাই মুদ্রা) জমা পড়ার কথা জানা গিয়েছিল। গত বিধানসভা ভোটের আগে বর্তমান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বারুইপুরের এক জনসভায় সেই ব্যাংক রসিদের ছবি সর্বসমক্ষে খিয়েছিলেন। (সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ওই রসিদের ছবি মাধ্যমের কাছেও রয়েছে। তবে তার সত্যাসত্য যাচাই করেনি মাধ্যম। যদিও ব্যাংককের ওই ব্যাংক রসিদটি ভুয়ো এমন দাবিও কখনও করেননি কেউ।) 

    আরও পড়ুন: কোলে ২ বছরের ছেলে, ইডি-র তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির রুজিরা

    রুজিরা নারুলার নামেই সেই অর্থ জমা হয়েছিল বলে শুভেন্দুবাবু দাবি করেছিলেন। তদন্তকারীরা সেই ব্যাংকের যাবতীয় লেনদেন সংগ্রহ করেছেন বলে জানা গিয়েছে। বিদেশ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উদ্যোগে সরকারি ভাবে সে সব নথি এখন ইডি-সিবিআইয়ের হাতে এসেছে বলে তদন্তকারীদের একাংশের দাবি। ওই অ্যাকাউন্টটি এখনও রয়েছে নাকি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তাও জানেন তদন্তকারীরা।

    আর এখান থেকেই রহস্যের শুরু। ইডি এবং সিবিআইয়ের প্রশ্নমালার মুখে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায় নাকি জানিয়েছেন, তাঁর এমন কোনও অ্যাকাউন্টই নেই। ব্যাংককের ওই বিতর্কিত অ্যাকাউন্টটি কার, তা তিনি জানেন না। তদন্তকারীরা তাঁকে জানান, অ্যাকাউন্টটি রুজিরা নারুলার নামে রয়েছে। তাতে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, তাঁর নামে ব্যাংককে কোনও অ্যাকাউন্ট নেই।

    আরও পড়ুন: কয়লাকাণ্ডে রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের, করা হল কোন প্রশ্ন?

    তদন্তকারীদের একাংশ জানাচ্ছেন, অভিষেক পত্নীর পাসপোর্ট, ওসিআই কার্ড, ট্রাভেল ডকুমেন্ট থেকে স্পষ্ট রুজিরা নারুলাই হচ্ছেন রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরেও কেন তদন্তকারীদের প্রশ্নমালার মুখে ব্যাংককের অ্যাকাউন্টের কথা অস্বীকার করছেন রুজিরা? এই গোলকধাঁধার জবাব মিললেই কয়লাকাণ্ডের তদন্ত চূড়ান্ত স্তরে পৌঁছাতে পারে বলে তদন্তের গতি-প্রকৃতি জানা অনেকে জানাচ্ছেন।

     

  • Virat Kohli: ‘ব্যাড প্যাচ’ কাটিয়ে উঠবেন, নিশ্চিত ভক্তরা, নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতে হবে বিরাটকে

    Virat Kohli: ‘ব্যাড প্যাচ’ কাটিয়ে উঠবেন, নিশ্চিত ভক্তরা, নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতে হবে বিরাটকে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: একটা সময় ছিল যখন বিরাট কোহলি ক্রিকেটের বাইশ গজে রাজত্ব করতেন এবং কেউ তাঁর ফর্মের ধারে কাছেও পৌঁছতে পারতেন না। অন্যান্য ব্যাটাররা তখন বিরাটের থেকে কয়েক হাজার মাইল পিছনে থাকতেন। বোলারদের কাছে তখন বিরাট কোহলিকে বল করা দুঃস্বপ্নের সামিল ছিল। এমনকী, বিশ্বের সেরা বোলারদেরও কোনওরকম রেয়াত করতেন না তিনি। 

    এতটাই ছিল তাঁর আধিপত্য, ক্রিকেট দুনিয়ায় তাঁর নামই হয়ে গিয়েছিলে ‘কিং কোহলি’। কোনও কথার কথা নয়। বিরাটের চওড়া ব্যাট থেকে এসেছে একের পর এক দৃষ্টান্তকারী ইনিংস। একাধিক রেকর্ড ভেঙেছেন এবং গড়েছেন। এমনকী, বলা হচ্ছিল যে, সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ড যদি কেউ ভাঙতে পারেন, তা করে দেখাতে পারেন শুধু একমাত্র বিরাটই। 

    কিন্তু, ২০১৯ সাল থেকে বিরাট-ফর্মে ছন্দপতন ঘটতে শুরু করে। যত সময় গড়িয়েছে, বিরাটের ‘ব্যাড প্যাচ’ খারাপ থেকে খারাপতর হয়েছে। প্রায় তিন বছর হতে চলল। বর্তমানে ছন্দের ধারেকাছে নেই বিরাট। একদা বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটারের ফর্ম তাঁর কেরিয়ারের তলানিতে এসে ঠেকেছে। যে বিরাটের ছোঁয়ায় সবকিছুই সোনায় পরিণত হত, এখন পুরোটাই তা উল্টোস্রোতে বইছে। 

    তারকা ব্যাটারের এই খারাপ ফর্মে ভীষণই চিন্তিত তাঁর ভক্তরা। এমনিতেই, ভক্তদের প্রত্যাশার চাপ যে কোনও খেলোয়াড়ের ওপরই থাকে। সচিন তেন্ডুলকর থেকে সৌরভ গাঙ্গুলি– সকলেই ভক্ত-অনুরাগীদের প্রত্যাশার চাপ অনুভব করেছেন। কিন্তু, বিরাটের এই দুঃসময় যত দীর্ঘায়িত হচ্ছে, ততই অস্থির হচ্ছেন তাঁর অনুরাগীরা। কেউ কেউ তো এমনও বলতে শুরু করেছেন যে, বিরাটের স্বর্ণযুগ শেষ। তিনি আর সেই ফর্ম ফেরত পাবেন না। অনেকের ধারণা, তিনি মানসিকভাবে যে কাল্পনিক নির্বাসনে গিয়েছেন সেখান থেকে ফিরে আসছেন না।

    এটা নয় যে, বিরাট নিজে চিন্তিত নন, বা তিনি নিজের ফর্মে ফেরার চেষ্টা করছেন না। নিজের পুরনো মেজাজ ফিরে পেতে কোনও কসুর রাখছেন না প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক। কিন্তু, কোথাও কোনওকিছুই যেন ঠিকঠাক হচ্ছে না। কিছু একটা ক্লিক করছে না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পড়েছে, যে নিজের খারাপ ফর্ম দেখে নিজের প্রতি তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে ফেলছেন কোহলি। মনে মনে হয়ত ভাবছেন, খারাপ সময় কাটিয়ে ওঠার জন্য আর কী কী করা যেতে পারে!

    তবে, বিরাট-পতনের কারণ কী হতে পারে? অন্তত সাধারণ চোখে তিনটি সম্ভাব্য কারণের দেখা মিলছে, যা থেকে বোঝা যাবে, কেন কোহলি এক অদৃশ্য শৃঙ্খলে বাঁধা পড়েছেন। প্রথম কারণ হতে পারে যে– নিজের জন্য নয়, দর্শকদের জন্য খেলতে শুরু করেছেন বিরাট। কোভিড অতিমারীর সময়ে মাঠে দর্শক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা হওয়ার ফলে, অধিকাংশ ম্যাচই হয়েছে ফাঁকা স্টেডিয়ামে। দর্শকরা যে কোনও খেলোয়াড়ের অনুপ্ররেণা। কোহলিও ব্যতিক্রমী নন। হতে পারে, কোথাও গিয়ে দর্শকহীনতা তাঁর ফর্মে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। 

    এখন দর্শক আসতে শুরু করেছেন। ফলে, হতে পারে, দর্শকদের মনোরঞ্জনের কথা মাথায় ঘুরছে বিরাটের। আগে কোহলির ব্যাটিং দেখে মনে হত, তিনি নিজে উপভোগ করছেন। এখন দেখে মনে হয়, তিনি দর্শকদের জন্য কিছু করতে চাইছেন, নিজের জন্য নয়। আর এখান থেকেই হয়ত তাঁর মনে কোনও ভীতি তৈরি হয়েছে। না হলে, যে মানুষটা ইচ্ছেমতো বোলারদের সংহার করতেন, এখন কেমন একটা যেন কুঁকড়ে গিয়েছেন। যে মানুষটার সবচেয়ে বড় অস্ত্র ছিল তাঁর আত্মবিশ্বাস, তা এখন অনুপস্থিত।

    দ্বিতীয়ত, বিরাটের টাইমিং একেবারেই চোখে পড়ছে না। বিরাট চিরকাল ক্রিকেটীয় শট খেলার জন্য পরিচিত। তাতেই তিনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তাঁর সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল তাঁর নিখুঁত টাইমিং। যে কোনও বলের লাইন-লেংথ বিচার করতে বিশ্ব ক্রিকেটে তাঁর জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু, বর্তমানে সেটাই যেন হারিয়ে গিয়েছে। অধিকাংশ আউট হচ্ছেন টাইমিংয়ের গণ্ডগোলে। হয় কখনও আগে খেলছেন, কখনও বা দেরিতে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হচ্ছেন। কারণ, তিনি বলের লাইন-লেংথ বিচার করতে পারছেন না।

    তৃতীয়ত, বিরাটকে দেখে মনে হচ্ছে, নিজের ফর্ম নিয়ে তিনি ক্লান্ত। তা তাঁর বডি ল্যাঙ্গোয়েজে স্পষ্ট। একজন ক্রীড়াবিদের ক্ষেত্রে তাঁর বডি ল্যাঙ্গোয়েজ বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। বিরাটের জন্য এটা বড় ফ্যাক্টর। কারণ, বিরাটের লাফল্যের অন্যতম মূল উপাদান হল তাঁর আত্মবিশ্বাস। এখন সেই আত্মবিশ্বাসটাই ধাক্কা খেয়েছে। যা তাঁর বডি ল্যাঙ্গোয়েজে প্রকাশ পাচ্ছে। এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে একমাত্র বিরাটই পারেন। তাঁর ওপর সেই বিশ্বাস রেখেছেন তাঁর লক্ষ লক্ষ ভক্তরা। সকলে চাইছেন, ‘কিং কোহলি’-কে দেখতে। এখন বিরাটকে তাঁর নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতে হবে। 

     

  • Jammu Encounter: মোদীর সফরের আগে জম্মুতে জোড়া সন্ত্রাস হামলা, নিহত এক জওয়ান, খতম ৬ জঙ্গি

    Jammu Encounter: মোদীর সফরের আগে জম্মুতে জোড়া সন্ত্রাস হামলা, নিহত এক জওয়ান, খতম ৬ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার জম্মু-কাশ্মীর সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পর এই প্রথম সীমান্তাঞ্চল বাদ দিয়ে জম্মুর লোকালয়ে আসছেন মোদী। জম্মু থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে সাম্বা জেলার পালি গ্রামে তাঁর সভা করার কথা। পাশাপাশি অমরনাথ যাত্রার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখার কথা তাঁর। এর আগে জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি ও নৌসেরা সেক্টরে  সেনা ছাউনিতে দীপাবলি পালন করেন মোদী। তবে, এই প্রথম সেনা ছাউনির বাইরে কাশ্মীরিদের মাঝে যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর।

    তাঁর এই সফরের ঠিক দু’দিন আগে জম্মুর সেনা ছাউনির কাছে নিরাপত্তা বাহিনী এবং জঙ্গিদের মধ্যে চলল গুলির লড়াই। মোদীর সফর বন্ধ করা বা  হুঁশিয়ারি দেওয়ার জন্যই জঙ্গিরা ক্রমাগত জম্মুতে হামলার ছক কষছিল বলে খবর ছিল গোয়েন্দাদের কাছে। সেই মতো জঙ্গি দমনে অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। সেনা সূত্রে খবর, গুলির লড়াইয়ে এক জন সিআইএসএফ কর্মী নিহত এবং আরও চার জন জওয়ান আহত হয়েছেন। সেনাবাহিনীর গুলিতে দু’জন জঙ্গি মারা গিয়েছে।

    সুঞ্জোয়ান এলাকায় অন্তত দুই জঙ্গির লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েছিল পুলিশ। সেই মতো বৃহস্পতিবার রাতে সেনা জম্মু শহরের সুঞ্জোয়ান ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় একটি তল্লাশি শুরু করে। অভিযান শুরুর পরই নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি ও গ্রেনেড বর্ষণ শুরু করে জঙ্গিরা। গুলির আঘাতে সিআইএসএফ-এর এক সহকারি সাব ইনস্পেক্টর নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৯ জন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান। বাহিনীর প্রত্যুত্তরে খতম হয়েছে ২ জঙ্গি। উদ্ধার হয়েছে প্রচুর অস্ত্র ও স্যাট ফোন।

    জম্মু পুলিশের অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল মুকেশ সিংহ বলেন, ‘‘জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার এবং হামলার ছক কষার তথ্য পেয়ে আমরা বৃহস্পতিবার রাতে ওই এলাকা ঘেরাও করে তল্লাশি অভিযান শুরু করি। জঙ্গি হানার ফলে নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্য নিহত হন এবং আরও কয়েকজন জন আহত হয়েছেন।  দীর্ঘক্ষণ গুলির লড়াই চলেছে।’’ প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৮ সালেও জঙ্গিরা সুনজবা ক্যান্টনমেন্ট হামলা চালিয়েছিল। সেই হামলায় বেশ কিছু সেনা নিহত হন। 

    অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুলায় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিহত হয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার শীর্ষ কমান্ডার মহম্মদ ইউসুফ দার ওরফে কান্ত্রু সহ ৪ জঙ্গি। নির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতে সেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী অভিযান চালায় বলে জানিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের আইজি বিজয় কুমার। তিনি জানান, বদগাম জেলার সীমানায় পাহাড় ঘেরা একটি গ্রামে প্রায় এক ঘণ্টা গুলির লড়াই চলে। ইউসুফের সঙ্গেই গুলিতে মারা পড়েছে আরও তিন লস্কর জঙ্গি। ঘটনায় একজন অফিসার সহ চার সেনা জওয়ান ও একজন পুলিশকর্মী আহত হয়েছেন।

    বিজয় বলেন, ‘‘ইউসুফের বিরুদ্ধে জম্মু ও কাশ্মীর নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্য এবং সাধারণ মানুষকে খুনের অন্তত ১৪টি মামলা রয়েছে।’’ এর মধ্যে রয়েছে গত মার্চে বদগামে এসপিও (স্পেশাল পুলিশ অফিসার) মহম্মদ ইশফাক দার এবং তাঁর ভাই ওমরকে খুনের ঘটনা। গত মাসেই মহম্মদ সামির মোল্লা নামে নিরাপত্তা বাহিনীর এক জওয়ান এবং তাগামুল মহিদিন নামে বদগামের এক গ্রামবাসীকেও ইউসুফ খুন করে বলে অভিযোগ। এ ছাড়া গত বছর কাশ্মীর উপত্যকায় কয়েক জন পরিযায়ী শ্রমিককে খুনের ঘটনাতেও উঠে এসেছিল ওই লস্কর কমান্ডারের নাম। 

  • Bhangar: ‘‌দ্বিতীয়বার দেখলে এখানেই গুলি করে দেব,’‌ মহিলাকে হুমকি তৃণমূল নেতার! ভিডিও ভাইরাল

    Bhangar: ‘‌দ্বিতীয়বার দেখলে এখানেই গুলি করে দেব,’‌ মহিলাকে হুমকি তৃণমূল নেতার! ভিডিও ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দফায় দফায় সিন্ডিকেট (TMC syndicate) তাণ্ডব থেকে হুমকি, বেশ কিছুদিন ধরেই খবরে তৃণমূল নেতাদের দাদাগিরি। বগটুই, ঝালদা, রানিগঞ্জ, হাঁসখালি, খড়দহ, ফলতা, বাঁশদ্রোণীর পর তালিকায় এবার নয়া সংযোজন- ভাঙড়। আবার প্রকাশ্যে এল আরও এক তৃণমূল নেতার শাসানি-হুমকি। এবার পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরে এক মহিলাকে গুলি করে খুন করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল শাসক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে। ফের কাঠগড়ায় তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress)। 

    ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 parganas) ভাঙর (Bhangar) ১ নম্বর ব্লকের চন্দনেশ্বর এলাকায়। অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার নাম শাহজাহান মোল্লা। তিনি ভাঙর ১ নম্বর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল সভাপতি। এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্য়মে (social media) ভাইরাল (Viral video) হওয়ার পরই বিষয়টি নজরে আসে। হুমকির জেরে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে ওই আক্রান্ত মহিলার গোটা পরিবার।

    স্থানীয়  সূত্রে খবর, আক্রান্ত মহিলার নাম তন্দ্রা দাস। ওই মহিলার অভিযোগ, ‘‘প্রায় সাড়ে ১৪ বিঘা পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে তাঁর। দীর্ঘদিন ধরেই শাহজাহানের সঙ্গে তাঁদের পারিবারিক বিবাদ চলছে। এই জমিতে রয়েছে এক বিশাল আমবাগান। শাহজাহান গায়ের জোরে এই জমি দখল করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। তাঁর আরও অভিযোগ, এই জমিতে একটি অবৈতনিক ফ্রি স্কুল চালাতেন তিনি। এই কাজে তাঁর মা-ও সাহায্য করতেন। উদ্দেশ্য ছিল এলাকার দুস্থ পরিবারের ছেলে-মেয়েকে প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ দেওয়া। কিন্তু বছর খানেক আগে সেই স্কুল ভেঙে দিয়েছেন শাহজাহান মোল্লা। 

    অভিযোগকারিণীর আরও জানিয়েছেন,  ৮ এপ্রিল তিনি এবং তাঁর মা ফের বিতর্কিত জমির আমবাগানে গিয়েছিলেন। সেই সময় শাহজাহান মোল্লা এবং তাঁর দলবল তাঁদের উপরে চড়াও হয়। রডের বাড়ি মেরে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এমনকী মাটিতে পড়ার পরও পায়ে রডের বাড়ি মারা হয় বলে অভিযোগ। গায়ে কীটনাশক ছিটিয়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। শাহজাহান মোল্লা গুলি করে খুনের হুমকি দেয় বলেও অভিযোগ। 

    পুলিশের বিরুদ্ধেও পক্ষপাতের অভিযোগ তুলেছেন আক্রান্ত মহিলা। তাঁর অভিযোগ, যে সময় শাহজাহান তাঁকে হুমকি দিচ্ছিল, সেই সময় তৃণমূল নেতার দুই দেহরক্ষী ও পুলিশকর্মী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা কেউই আটকাননি। অভিযোগকারিণীর বয়ানে কাঠগড়ায় ভাঙড় থানাও। পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের না করার অভিযোগও করেছেন আক্রান্ত মহিলা৷ তাঁর অভিযোগ, পুলিশের দ্বারস্থ হলে থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক জানান, তৃণমূলের নেতার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেওয়া যাবে না। মহিলা জানিয়েছেন, শেষমেশ তিনি একটি জেনারেল ডায়েরি করে বেরিয়ে আসতে বাধ্য হন। 

    যদিও, ভাঙড় থানা এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চায়নি। অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা যদিও হুমকি দেওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন। রেকর্ড করা অডিও ক্লিপটি তাঁর নয় বলেও দাবি করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে ভাঙরের এই ভিডিও। সেখানে দেখা যাচ্ছে, তন্দ্রাকে উদ্দেশ্য করে শাহাজাহান মোল্লা বলছেন, ‘‌দ্বিতীয়বার দেখলে এখানেই গুলি করে দেব।’‌ যদিও এই ভিডিয়ো–র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। ঘটনার জেরে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে ওই আক্রান্ত মহিলার গোটা পরিবার।  

    তৃণমূল নেতাদের প্রভাব এবং দলগত প্রভাব স্থানীয় পুলিশের উপরে কতটা তা ঝালদাকাণ্ডে সামনে এসেছে। যেখানে কংগ্রেস কাউন্সিলার তপন কান্দুকে গুলি করে খুনের ঘটনায় ভাইরাল হয়েছে স্থানীয় থানার আইসি-র অডিও ক্লিপ। যেখানে আইসি-কে পরিস্কার বলতে শোনা যাচ্ছে ঝালদা পুরসভার পুরবোর্ড গঠন নিয়ে তপন কান্দুর সঙ্গে দরকষাকষি নিয়ে সওয়াল করতে। যদিও, এই ঘটনায় এখন সিবিআই তদন্ত চলছে। সেই একই রকম ঘটনার সাদৃশ্য যেন ভাঙড় থানার ভূমিকাতেও। 

    রাজ্যজুড়েই বারবার সামনে আসছে তৃণমূল নেতাদের দাপট এবং গোষ্ঠীকোন্দল। ফলতায় এক ইঞ্জিনিয়ার এবং তাঁর স্ত্রীকে রাস্তায় ফেলে মারধর করেছেন এক তৃণমূল নেতা। সেই ইঞ্জিনিয়ার এখন বাড়ি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে গিয়েছেন এবং নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন। খড়দহর রহড়ায় রাস্তার উপরেই এক তৃণমূল কর্মীকে রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। এই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজও এখন ভাইরাল নেটদুনিয়ায়। 

    যেখানে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা। সেখানে কীভাবে দিনে-দুপুরে একজন মহিলাকে প্রকাশ্যে গুলি করে খুনের হুমকি- এই নিয়ে ফের একবার প্রশ্ন উঠেছে। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী এই ঘটনার কড়া নিন্দা করেছেন এবং রাজ্য সরকারকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে নিশানা করেছেন। পুলিশের বলে বলীয়ান হয়ে শাসকদলের নেতারা এমন আচরণ করছেন। 

    বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষও ঘটনার কড়া নিন্দা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যে একের পর এক ঘটনা ঘটে চলেছে। প্রাকাশ্যে কাউন্সিলার খুন হয়ে যাচ্ছে। হুমকি শুধু নয়, মেরেও দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদেরকেও ছাড়া হচ্ছে না। আইনকানুন বলে কিছু নেই। আইনশৃঙ্খলার এই পরিস্থিতির মধ্যে কত কিছু বিনিয়োগের কথা বলা হচ্ছে, কেউ কি পাগল হয়েছে এমন পরিস্থিতির মধ্যে রাজ্যে কোনও বিনিয়োগ করবে? 

     

     

  • NIA Chief Dinkar Gupta: এনআইএ-র ডিজি পদে নিযুক্ত হলেন আইপিএস দিনকর গুপ্তা

    NIA Chief Dinkar Gupta: এনআইএ-র ডিজি পদে নিযুক্ত হলেন আইপিএস দিনকর গুপ্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (National Investigation Agency) বা এনআইএ (NIA)-র নতুন ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিজি (Director General) হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন আইপিএস দিনকর গুপ্তা (IPS Dinkar Gupta)। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government) এনআইএ-এর এই দায়িত্ব তুলে দিলেন পাঞ্জাব ক্যাডারের (Punjab Cadre) এই আইপিএস অফিসারের হাতে। প্রশিক্ষণ ও কর্মীবর্গ দফতরের (Department of Personnel & Training) তরফে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিয়োগ কমিটি (Appointments Committee) তাঁর নিয়োগে অনুমোদন দিয়েছে। প্রাক্তন ডিরেক্টর জেনারেল যোগেশ চন্দ্র মোদির (Yogesh Chander Modi) অবসরের প্রায় দেড় বছরের পর এনআইএ -র নতুন ডিরেক্টর জেনারেল পদে দিনকর গুপ্তা নিযুক্ত হলেন। ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত তিনি এনআইএ-র ডিজির দায়িত্বে থাকবেন। 

    আরও পড়ুন: তিন মাসেই পাঞ্জাবে আপ-সরকারের বিরুদ্ধে জমছে ক্ষোভ!

    বর্তমানে দিনকর গুপ্তা পাঞ্জাব পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের (Punjab Police Housing Corporation) চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন। এর আগে দু’বছর সাত মাসের জন্য পাঞ্জাব পুলিশের (Punjab Police) ডিজি পদে ছিলেন ১৯৮৭ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার। গত বছরের অক্টোবর মাসে চরনজিৎ সিং চান্নি (Charanjit Singh Channi) পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি পাঞ্জাব পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের (Punjab Police Housing Corporation) চেয়ারম্যান পদে নিযুক্ত হন। যদিও পরে তিনি এক মাসের জন্য অবসরে গেলে চেয়ারম্যান পদে ১৯৮৮ ব্যাচের ইকবাল প্রীত সিং সাহোটা কে (Iqbal Preet Singh Sahota) চেয়ারম্যান পদে  নিযুক্ত করেন।

    জঙ্গি দমনে কঠোর এনআইএ, উপত্যকার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি

    এর পাশাপাশি সাগর দাসকে (Swagar Das) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের (Ministry of Home Affairs) বিশেষ সচিব (অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা) পদে নিয়োগ করা হয়েছে। ইনি ১৯৮৭ ব্যাচের ছত্তিশগড় ক্যাডারের (Chhattisgarh cadre) আইপিএস অফিসার। আর ইনি বর্তমানে কেন্দ্রের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (Intelligence Bureau) বিশেষ সচিব।  ২০২৪ এর ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে থাকবেন।

     

  • Kerala BJP: ‘তালিবানি’ হয়ে যাচ্ছে বাম-শাসিত কেরালা! বললেন বিজেপি নেতা

    Kerala BJP: ‘তালিবানি’ হয়ে যাচ্ছে বাম-শাসিত কেরালা! বললেন বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাম (Left Front) শাসিত কেরালা (Kerala) ক্রমেই “তালিবানি” (Talibanized) হয়ে যাচ্ছে। এমনই অভিযোগ করলেন কেরালা বিজেপি সভাপতি কে সুরেন্দ্রন (K Surendran)।

    সম্প্রতি, ওই রাজ্যের এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এক ছাত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়ার আয়োজন করা হয়। তাতে বাধ সাধেন এক মুসলিম ধর্মগুরু। তাঁর নিদান, প্রকাশ্যে মঞ্চে উঠে কোনও মুসলিম ছাত্রী পুরস্কার নিতে পারবে না। ওই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। ভিডিওর সত্যতা অবশ্য যাচাই করেনি মাধ্যম।

    সূত্রের খবর, কেরালার একটি অনুষ্ঠানে মাশিদা নামের দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে সংবর্ধন দেওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। ক্লাসে প্রথম হওয়ার কারণে মাশিদাকে পুরস্কার দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এক মুসলিম ধর্মগুরু (Muslim creric)। পুরস্কার নিতে ওই ছাত্রীকে মঞ্চে আসার অনুরোধ জানান আয়োজকরা। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মঞ্চে উপস্থিত ওই ধর্মগুরু আয়োজকদের তিরস্কার করছেন। তিনি বলছেন, যদি কোনও মেয়েকে সম্মান দেওয়া হয়, তবে তাকে নয়, তার বাবা-মা বা অভিভাবকদের মঞ্চে ডাকতে হবে।

    এক ধর্মগুরুর এহেন মন্তব্যে ক্ষোভ উগরে দেয় কেরালা বিজেপি। পদ্ম শিবিরের কেরালা রাজ্য সভাপতি সুরেন্দ্রন বৃহস্পতিবার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন (Pinarayi Vijayan) একজন ছাত্রের ক্ষেত্রে এমন আচরণ হওয়া সত্ত্বেও কোনও মন্তব্য করেননি। একটি ধর্মীয় সংগঠন ওই ছাত্রীকে প্রকাশ্যে অপমান করেছে। তার পরেও মামলা দায়ের হয়নি। শিশু অধিকার কমিশনও নীরব। কেরালায় এসব কী হচ্ছে? তালিবানাইজড হচ্ছে।

    আরও পড়ুন : অফিসে ঢুকে গুলি করে খুন কাশ্মীরি পণ্ডিতকে, ফের অশান্ত ভূস্বর্গ

    এখানেই থেমে না থেকে সুরেন্দ্রন আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর সাহায্যে এবং তাঁর জ্ঞাতসারেই তালিবানদের অনুসরণ করা হচ্ছে। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী এবং সরকার সন্ত্রাসীদের মদত দিচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর বিভাগ কেরালায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী একটি বিশেষ মহলের সব স্বার্থ রক্ষা করছেন। অন্য শ্রেণির অপব্যবহার করা হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, খ্রিষ্টানরাও এখানে সংখ্যালঘুর মতো অনুভব করছে।

    কেরালা হাইকোর্ট লাভ জেহাদ নিয়ে ২০০৯ সালের একটি পর্যবেক্ষণের রাশ টেনে মাস কয়েক আগে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকেও বলতে শোনা গিয়েছিল, কেরালাকে মুসলিম রাজ্যে পরিণত করতে চাইছে একদল ষড়যন্ত্রকারী। সরকারে থাকা বাম জোট এই বিষয়ে কিছুই করছে না। এবার সেই একই অভিযোগ শোনা গেল আরও এক বিজেপি নেতার গলায়। এবং খোদ কেরালারই!

     

  • Virat Kohli: আইপিএলে অনন্য কীর্তি বিরাটের, ছুঁলেন এই মাইলস্টোন

    Virat Kohli: আইপিএলে অনন্য কীর্তি বিরাটের, ছুঁলেন এই মাইলস্টোন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের (IPL 2022) চলতি মরশুমের শুরু থেকেই একের পর হারের মুখ দেখতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের (RCB) ‘স্টার ব্যাটসম্যান’ বিরাট কোহলিকে (Virat Kohli)। শুক্রবার, পাঞ্জাব কিংসের (Punjab Kings) বিরুদ্ধে ম্যাচেও মাত্র ২০ রানে আউট হয়ে যান ভারতীয় ক্রিকেটের ‘অ্যাংরি ইয়াং ম্যান’।  

    তবে এত পরাজয়ের পরেও বিরাটের ঝুলিতে এল এক নতুন রেকর্ড (Record)।  বিরাটই প্রথম ব্যাটসম্যান যিনি আইপিএলের (IPL) ইতিহাসে সাড়ে ছয় হাজার (৬৫০০) রান করেছেন। আরসিবি-র ইনিংসের প্রথম ওভারেই হরপ্রীত ব্রারের বলে রান নিয়ে এই রেকর্ড গড়েন তিনি।

    [tw]


    [/tw]
     
    লিগের ইতিহাসেও সবচেয়ে বেশি রানের অধিকারী বিরাট। বিরাট কোহলি ছাড়াও আইপিএলে (IPL) ৬ হাজারের বেশি রান করেছেন একমাত্র শিখর ধাওয়ান (Shikhar Dhawan)। ডেভিড ওয়ার্নার ৫৮৭৬ রান নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছেন, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের (Mumbai Indians) অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) ৫৮২৯ রান নিয়ে চার নম্বরে রয়েছেন। তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছেন প্রাক্তন সিএসকে ক্রিকেটার সুরেশ রায়না। 

    আইপিএল ২০২২-এ বিরাট কোহলি ১৩ ম্যাচে ১৯.৬৭ গড়ে ২৩৬ রান করেছেন। স্ট্রাইক রেট ছিল ১১৩.৪৬ এবং সেরা স্কোর ছিল ৫৮ রান। আইপিএলের চলতি মরশুমে ২২টি চার ও পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন কোহলি। আইপিএল ২০২২-এ এখনও পর্যন্ত তিনবার গোল্ডেন ডাকে আউট হয়েছেন বিরাট। চলতি মরশুমে কোহলির (Kohli) ব্যাটিং গড় ১৯.৬৭। 

    শুক্রবার বিরাটকে শর্ট অফ লেংথ ডেলিভারিতে আউট করেন রাবাদা। তখন সদ্য ৩৩ রান তুলতে পেরেছে আরসিবি। লক্ষ্য ছিল ২১০ রান। প্রথমেই আউট হয়ে যান বিরাট কোহলি। 

     

  • Shivkumar Sharma: কিংবদন্তী সন্তুরবাদক পণ্ডিত শিবকুমার শর্মার জীবনাবসান, শোকজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    Shivkumar Sharma: কিংবদন্তী সন্তুরবাদক পণ্ডিত শিবকুমার শর্মার জীবনাবসান, শোকজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত কিংবদন্তী সন্তুরবাদক শিবকুমার শর্মা (Shivkumar Sharma)। মঙ্গলবার মুম্বইয়ে নিজের বাড়িতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। উত্তর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে ‘সন্তুর’(Santoor) নামে বাদ্যযন্ত্রটিকে সঙ্গীতের মূল ধারায় আনার কৃতিত্ব শিবকুমারের। হরিপ্রসাদের (Hariprasad Chaurasia) সঙ্গে জুটি বেঁধে শিবকুমার বলিউডের (Bollywood) একের পর এক কালজয়ী গান বেঁধেছেন। 

    ১৯৩৮ সালের ১৩ জানুয়ারি জম্মুর একটি সম্ভ্রান্ত সঙ্গীতজ্ঞ পরিবারে জন্ম শিবকুমারের। তাঁর বাবা উমা দত্তশর্মা ছিলেন জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী। মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকেই শিবকুমার তাঁর বাবার কাছ থেকে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করেন। উমা সন্তুর নিয়ে অনেক গবেষণা করেন এবং সিদ্ধান্ত নেন যে, পুত্রকে তিনি ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সন্তুরবাদক বানাবেন। এই চিন্তা থেকে শিবকুমারকে তেরো বছর বয়স থেকে সন্তুরের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন। পরবর্তী কালে শিবকুমার চলে আসেন মুম্বই। তাঁর বিচরণক্ষেত্র গোটা বিশ্ব হলেও মূলত তিনি কাজ করেছেন মুম্বই থেকেই।  

    সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি (Sangeet Natak Academy)-সহ জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বহু পুরস্কার পেয়েছেন শিবকুমার। ২০০১ সালে পান পদ্মবিভূষণ (Padma Vibhushan)। এ ছাড়াও আমেরিকার (USA) সম্মাননীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয় তাঁকে।

    শিল্পীর প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের সাংস্কৃতিক জগৎ রিক্ত হল পণ্ডিত শিবকুমার শর্মার প্রয়াণে। সন্তুর যন্ত্রটিকে তিনি বিশ্বের দরবারে বিশেষ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠা করেছেন।’
      
    [tw]


    [/tw]

    শোকজ্ঞাপন করেছেন উস্তাদ আমজাদ আলি খান (Ustad Amjad Ali Khan) সহ আরও অনেকে। আমজাদ আলি লেখেন, “পণ্ডিত শিবকুমার শর্মার প্রয়াণ একটি যুগের অবসান। তিনি সন্তুরের প্রথম সারির শিল্পী। আমার কাছে অবশ্য এটা ব্যক্তিগত শোকের মুহূর্ত। ওঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি। ওঁর সঙ্গীত বাজতে থাকুক আমাদের হৃদয়ে।”  

     

LinkedIn
Share