Blog

  • Cancer: শিশুদের মধ্যেই ক্যান্সারের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে, গবেষণায় উঠে এল নতুন তথ্য

    Cancer: শিশুদের মধ্যেই ক্যান্সারের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে, গবেষণায় উঠে এল নতুন তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা বিশ্বে মানুষ যে রোগগুলোতে মারা যায়, তার মধ্যে অন্যতম কারণ হল ক্যান্সার। একসময় ছিল যখন শিশুদের মধ্যে এই রোগ বিরল প্রায় দেখা যেত না। কিন্তু বর্তমানে এর একেবারে বিপরীত। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ক্যানসার হওয়ার বেসি সম্ভাবনা এখ শিশুদের মধ্যেই বেশি দেখা যাচ্ছে।

    প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় তিন লাখের বেশি শিশু (০-১৮ বছর বয়সী) বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। আবার শূন্য থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশুদের ক্যানসার আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হারও বেড়ে চলেছে। যদিও প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যানসার শনাক্ত হলে এই মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব।

    আরও পড়ুন: জরায়ুমুখের ক্যানসারের টিকা নিয়ে হাজির সিরাম, আজ থেকে শুরু হচ্ছে ট্রায়াল

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ১৯৯০ সালের পর থেকেই ৫০ বছরের কম বয়সী প্রাপ্তবয়স্কেদের মধ্যে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছে। অর্থাৎ এই ক্যান্সারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল কিডনি, লিভার, ব্রেস্ট, কোলন ক্যান্সার ইত্যাদি। গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, ক্যান্সার হওয়ার প্রধান কারণগুলো হল ধূমপান, মদ্যপান, অপর্যাপ্ত ঘুম, ওবেসিটি, ওজন বৃদ্ধি, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া ইত্যাদি। এছাড়াও বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্যে ক্যান্সার হওয়ার অন্য কারণ হল জীবনধারা। ১৯৫০ সালের পর থেকে হঠাৎ করেই চিনিযুক্ত সফট ড্রিঙ্কস, জাঙ্কফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া বেড়ে গিয়েছে, যার ফলে প্রায়ই সবার মধ্যে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ওবেসিটি হতে দেখা যাচ্ছে। এই জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে ও তাঁদের লাইফস্টাইলের পরিবর্তনের ফলে মাইক্রেবায়োমে পরিবর্তন দেখা যায়।

    ক্যানসার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের বেশির ভাগ ক্যানসারই জন্মগত। এ ছাড়া ভেজাল খাদ্য, খাদ্যে বিষাক্ত রাসায়নিকের ব্যবহার, বায়ুদূষণ বৃদ্ধির ফলে শিশুদের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে।

    আরও পড়ুন: জানেন কি, কয়েকটি সহজ পদ্ধতি মেনেই আপনি হারাতে পারেন ফুসফুসের ক্যান্সারকে?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Saradha Scam: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মিথ্যে বয়ান দিতে দেবযানীকে চাপ সিআইডি-র! সিবিআইকে বিস্ফোরক চিঠি মায়ের

    Saradha Scam: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মিথ্যে বয়ান দিতে দেবযানীকে চাপ সিআইডি-র! সিবিআইকে বিস্ফোরক চিঠি মায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে প্রায় থিতু হয়ে যাওয়া সারদাকাণ্ড (Saradha scam)। এবার সিবিআইকে (CBI) চিঠি দিলেন সারদাকাণ্ডে অভিযুক্ত দেবযানী মুখোপাধ্যায়ের মা শর্বরী মুখোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী ওই সংস্থাকে শর্বরী জানিয়েছেন, সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেনের কাছ থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ছ’কোটি টাকা নিয়েছেন বলে যেন সিবিআইয়ের কাছে স্বীকার করেন দেবযানী। শর্বরীর অভিযোগ, ২৩ অগাস্ট জেলে গিয়ে সিআইডি দেবযানীকে চাপ দিয়ে একথা বলতে বলে। 

    মাসকয়েক আগে সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেন সিবিআইকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন, শুভেন্দু অধিকারীকে তিনি নিজে কয়েক কোটি টাকা দিয়েছেন। সুদীপ্ত সেনের এই বক্তব্যকেই হাতিয়ার করেন তৃণমূল নেতৃত্ব। নানা সময়ে তাঁরা আক্রমণ শানিয়েছেন শুভেন্দুকে। সারদাকাণ্ডের জেরে ২০১৩ সালের ২৩ এপ্রিল কাশ্মীরের সোনমার্গ থেকে গ্রেফতার করা হয় সুদীপ্ত সেন ও তাঁর সহকর্মী দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে। বর্তমানে আলিপুর মহিলা সংশোধানাগারে বন্দি রয়েছেন দেবযানী। বাংলার পাশাপাশি ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ডেও তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মামলা। বাংলায় রেহাই পেলেও, প্রতিবেশী দুই রাজ্যের মামলা থেকেও অব্যাহতি পেতে হবে তাঁকে। তা না পাওয়ায় বন্দি রয়েছেন তিনি।

    সারদা গ্রুপ অফ ইন্ড্রাস্ট্রিজের পদস্থ কর্তা ছিলেন দেবযানী। সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে এ পর্যন্ত ৬০০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। লগ্নিতে বেশি অর্থ ফেরতের আশ্বাস দিয়ে বাজার থেকে কয়েকশো কোটি টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে সারদার কোম্পানির বিরুদ্ধে। সেই মামলায়ই এবার এল নয়া মোড়। 

    শর্বরী বলেন, মেয়েকে মানসিক চাপ দিচ্ছে সিআইডি (West Bengal CID)। শুভেন্দু অধিকারী ও সুজন চক্রবর্তীর (Sujan Chakraborty) নামে অভিযোগ করার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছে। সারদার কাছ থেকে দুজনেই নিয়েছেন ৬ কোটি করে টাকা। তাঁর সামনেই টাকা দেওয়া হয়েছে বলে বয়ান দিতে চাপ দেওয়া হচ্ছে দেবযানীকে। অভিযোগ না করলে আরও ৯টি মামলায় ফাঁসানো হবে তাঁকে। ঘটনাটিকে ধিক্কার জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, এক সময়ের মর্যাদা সম্পন্ন সিআইডি বর্তমানে পিসি-ভাইপোর দারোয়ানে পরিণত হয়েছে।

    আরও পড়ুন : মমতার ‘গদ্দার’ কটাক্ষের জবাব দিলেন শুভেন্দু, কী বললেন জানেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • CBI raids Moloy Ghatak House: কয়লাপাচার কাণ্ডে মলয় ঘটকের বাড়িতে সিবিআই হানা, এবার কি গ্রেফতার রাজ্যের আইনমন্ত্রী?

    CBI raids Moloy Ghatak House: কয়লাপাচার কাণ্ডে মলয় ঘটকের বাড়িতে সিবিআই হানা, এবার কি গ্রেফতার রাজ্যের আইনমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইন রক্ষকের ভূমিকায় যিনি, এবার তাঁর বিরুদ্ধেই উঠল দুর্নীতির অভিযোগ। বুধবার সকালে রাজ্যের আইনমন্ত্রী (Law Minister) মলয় ঘটকের (Moloy Ghatak) বাড়ি হানা দিল সিবিআই (CBI)। বেআইনি কয়লাপাচার কাণ্ডে (Coal Scam) এর আগে বহুবার মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে তলব করেছে আর এক কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কিন্তু প্রতিবারই তিনি এড়িয়ে গিয়েছেন হাজিরা। তাই এবার গোয়েন্দারা সরাসরি হানা দিলেন মলয়ের ডেরায়। 

    আরও পড়ুন: ‘৮ ব্যাগ সোনা ছিল, একটা আটকেছে কাস্টমস…’, অভিষেককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    আসানসোলে মলয় ঘটকের একাধিক বাড়ি রয়েছে। প্রথমে এদিন সকালে আসানসোলে শহরে মলয় ঘটকের বাড়িতে পৌঁছে যায় সিবিআই টিম। সেই সঙ্গে গোটা এলাকা ঘিরে নেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তার পর আসানসোলের কাছে মলয় ঘটকের পৈতৃকের বাড়িতেও পৌঁছে যান সিবিআইয়ের অফিসাররা। মোট তিনটে ভাগে বিভক্ত হয়ে তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। প্রথমে এদিন সকাল সোওয়া ৮টা নাগাদ কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আসানসোলে শহরে মলয় ঘটকের বাড়িতে যায় ২ থেকে ৩ জন অফিসারের সিবিআই টিম। সিবিআই যাওয়ার খবর পেয়ে আসানসোল থানার এক অফিসার যান ঘটনাস্থলে। চার জন গোয়েন্দার একটি দল যান মলয়ের পৈতৃক বাড়িতে। এই দুটি বাড়িতে তল্লাশির পরে তৃতীয় বাড়িতেও যান সিবিআই গোয়েন্দারা। যদিও তল্লাশির এই সময় বাড়িতে উপস্থিত নেই মলয় ঘটক। সোম থেকে শুক্রবার তিনি কলকাতায় থাকেন বলে খবর। এই মুহূর্তে তিনি মহানগরীতেই আছেন। তাই মন্ত্রীর অনুপস্থিতিতেই চলছে তল্লাশি।কয়লাপাচার কাণ্ডে একই সঙ্গে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই এবং ইডি। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর মন্ত্রীকে তলব করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেকটরেট। তার আগেই অতর্কিত সিবিআই হানায় উত্তাল বঙ্গ রাজনীতি।

    আরও পড়ুন: অনুব্রত মামলায় বিচারককে হুমকি চিঠি-কাণ্ডে ধৃত আইনজীবী! আটক তাঁর সহকারীও 

    জানা গিয়েছে, বুধবার আসানসোলের আকতার রোড গার্ডেন এবং জেলিডাঙায় মন্ত্রীর দু’টি বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালায় সিবিআই। মন্ত্রীর পরিবারের সদস্যদের মোবাইল ফোন জমা রাখা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। সব মিলিয়ে মলয়ের তিনটি বাড়িতে হানা দিয়েছে দিয়েছে সিবিআই। পরে তাঁর অফিসেও যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার একটি দল। প্রসঙ্গত, পুরভোটের সময় কয়লাপাচার কাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাজ্যের পূর্ত ও আইনমন্ত্রী মলয়কে দিল্লিতে ডেকে পাঠায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UGC: শিক্ষক দিবসে গবেষণার জন্যে পাঁচ নতুন স্কিমের ঘোষণা ইউজিসির 

    UGC: শিক্ষক দিবসে গবেষণার জন্যে পাঁচ নতুন স্কিমের ঘোষণা ইউজিসির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু গবেষণা স্কিমের ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (University Grant Commission)। এর ফলে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন দিশা খুলে যাবে। এমনটাই জানিয়েছেন কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার (M Jagadesh Kumar)। 

    নতুন পাঁচটি স্কিম লঞ্চ করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পক্ষ থেকে। সেগুলি হল,  

    আরও পড়ুন: ইউজিসির ২১টি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে কলকাতার দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

    • সাবিত্রীবাই জ্যোতিরাও ফুলে ফেলোশিপ ফর সিঙ্গেল গার্ল চাইল্ড 
    • ডঃ রাধাকৃষ্ণন ইউজিসি পোস্ট ডক্টরল স্কলারশিপ
    • ফেলোশিপ ফর সুপার অ্যানুয়েটেড ফ্যাকাল্টি মেম্বার 
    • রিসার্স গ্র্যান্ট ফর ইনসার্ভিস ফ্যাকাল্টি মেম্বার 
    • ডঃ ডিএস কোঠারি গ্র্যান্ট ফর নিউলি রিক্রুটেড ফ্যাকাল্টি মেম্বার   

    অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের গবেষণার সুযোগ দিতে ‘ফেলোশিপ ফর সুপার অ্যানুয়েটেড ফ্যাকাল্টি মেম্বার’ এই স্কিমটি আনা হয়েছে। এই ফেলোশিপে ১০০টি স্লট রয়েছে। প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা ফেলোশিপ এবং বছরে ৫০,০০০ টাকা কন্টিঞ্জেন্সি দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত 

    ‘রিসার্স গ্র্যান্ট ফর ইনসার্ভিস ফ্যাকাল্টি মেম্বার’ এই স্কিমে স্কলারশিপ পাবেন চাকুরিরত শিক্ষকরা। এই স্কিমে ২০০টি স্লট রয়েছে। মোট ১০ লক্ষ টাকা অবধি ফেলোশিপ পাওয়া যাবে, দু বছরের জন্যে। 

    নিয়োমিত নিয়োগ হচ্ছে যেই  শিক্ষকদের তারাই ‘ডঃ ডিএস কোঠারি গ্র্যান্ট ফর নিউলি রিক্রুটেড ফ্যাকাল্টি মেম্বার’ – এই স্কিমের আওতায় গবেষণার সুযোগ পাবেন। স্লট ১৩২টি এবং মোট ফেলোশিপ ১০ লক্ষ এবং সময়সীমা ২ বছর। 

    মূলত যারা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করতে চান তাদের জন্যে ‘ডঃ রাধাকৃষ্ণন ইউজিসি পোস্ট ডক্টরল স্কলারশিপ’। এই স্কিমে ৯০০টি স্লট রয়েছে। এর মধ্যে মেয়েদের ৩০% আসন সংরক্ষিত রয়েছে। নির্বাচিত প্রার্থীরা প্রতিমাসে ৫০,০০০ টাকা করে ফেলোশিপ এবং বছরে ৫০,০০০ টাকা কন্টিঞ্জেন্সি পাবেন।

    ‘সাবিত্রীবাই জ্যোতিরাও ফুলে ফেলোশিপ ফর সিঙ্গেল গার্ল চাইল্ড’- এই স্কলারশিপটি মূলত একা কন্যা সন্তানদের জন্যে আনা হয়েছে। তাদের শিক্ষাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে উৎসাহ। এই স্কিমে কোনও নির্দিষ্ট স্লট নেই। সময়সীমা পাঁচ বছর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • EPFO: পেনশন ফান্ডে চাপ বাড়ছে! অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ ইপিএফও-এর

    EPFO: পেনশন ফান্ডে চাপ বাড়ছে! অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ ইপিএফও-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের জন্য অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) ৷ পেনশন নিয়ন্ত্রক এই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে দেশে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে। এর ফলে আগামী দিনে পেনশন ফান্ডে ক্রমশ চাপ বাড়বে ৷ তাই এই ক্রমবর্ধমান চাপ ঠেকাতে অবসরকালীন বয়সের সীমা বাড়ানো হোক।

    চাকরিজীবীদের বেশিরভাগেরই এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অথবা ইপিএফ রয়েছে। প্রত্যেক মাসের বেতন থেকে একটা নির্দিষ্ট অংশ কেটে নিয়ে তার সঙ্গে নিজেদের অংশ যোগ করে ইপিএফে জমা দেওয়াই নিয়ম। যে সংস্থায় কোনও ব্যাক্তি চাকরি করেন, টাকা জমা দেওয়ার দায়িত্ব তাদেরই। একটি সমীক্ষায়, ইপিএফও জানিয়েছে, অবসরের বয়স বাড়ানো হলে পেনশন সিস্টেমের উপর চাপ কমবে, এবং কর্মচারীদের আরও ভাল রিটায়েরমেন্ট অ্যাডভান্টেজ দেওয়া যেতে পারে ৷ সংগঠনের ওই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২০৪৭ পর্যন্ত ৬০ বছরের উপরে মানুষের সংখ্যা ১৪ কোটির বেশি হয়ে যাবে ৷ ফলে পেনশন ফান্ডের উপর প্রবল চাপ পড়ে যাবে ৷ ইপিএফও জানিয়েছে, অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়টি অন্য দেশের নিয়ম পর্যবেক্ষণ করেই বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভুল প্রশ্নের জের! ২৩ টেট পরীক্ষার্থীকে দ্রুত চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    ভারতে সাধারণত অবসরের বয়স ৫৮ বছর থেকে ৬৫ বছর ৷ ইউরোপিয় দেশে অবসরের বয়স ৬৫ বছর ৷ ইউরোপের ডেনমার্ক, ইতালি ও গ্রিসে অবসরের বয়স ৬৭ বছর, আমেরিকায় ৬৬ বছর ৷ মনে করা হচ্ছে, দেশে  অবসরের বয়স বাড়ানো হলে কর্মচারীরা অতিরিক্ত টাকা জমা দেবেন, লাভও বেশি হবে৷ বর্তমানে ইপিএফও- এর কাছে ৬ কোটি গ্রাহক রয়েছে এবং মোট ১২ লক্ষ কোটি টাকার তহবিল রয়েছে ৷ তবে, অবসরের বয়স বেশি বাড়ানো হলে চাকরির জন্য আগামী প্রজন্মকে অনেক বেশি অপেক্ষা করতে হবে, অভিমত বিশেষজ্ঞদের৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রসন্নর চার দিনের সিবিআই হেফাজত

    SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রসন্নর চার দিনের সিবিআই হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্থ ঘনিষ্ঠ প্রসন্ন রায়কে চার দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বিশেষ আদালত। ৯ সেপ্টেম্বর আবার হাজিরা দেওয়ার কথা প্রসন্নর। ২৬ অগস্ট নিউটাউন থেকে সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হন প্রসন্ন কুমার রায়। শিক্ষা দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত এসএসসি-র (SSC Scam তৎকালীন উপদেষ্টা শান্তি প্রসাদ সিনহা এবং মিডলম্যান প্রদীপ সিং-কে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিউ টাউনের এই কোটিপতি প্রসন্ন রায়ের হদিশ পায় সিবিআই (CBI custody)। সেই মতোই তাঁকে গ্রেফতার করা হয় ।

    আরও পড়ুন: সামান্য রং-মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল-মালিক! পার্থ-ঘনিষ্ঠর উল্কাবেগে উত্থানে তাজ্জব সিবিআই

    সোমবার, সকালে তাকে সিবিআইয়ে বিশেষ আদালতে তোলা হলে আদালতের তরফে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়নি। সিবিআইয়ের আইনজীবী তাঁকে আরও  জিজ্ঞাসাবাদ করার আর্জি জানায়। আদালতে সিবিআইয়ের তরফে বলা হয়, এসএসএসি নিয়োগ দুর্নীতিতে একাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তির হাত রয়েছে। বহু টাকার বেআইনি লেনদেন হয়েছে। তদন্তে উঠে আসছে অনেকের নাম। কয়েকজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই। তাই তাঁরা আরও পাঁচদিনের জন্য প্রসন্নকে নিজেদের হেফাজতে চায়। এমনকি প্রসন্ন রায় তদন্তে সহযোগিতা করছেন না বলেও সিবিআইয়ের তরফে অভিযোগ করা হয়। সিবিআইয়ের আর্জি মেনে আদালত প্রসন্নকে চারদিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠায়।

    আরও পড়ুন: অর্পিতার মতো প্রসন্নরও রয়েছে ফিল্মি-যোগ? পার্থ-ঘনিষ্ঠদের ‘অপ’-কর্মেও মিল!

    অভিযোগ, সল্টলেকে প্রসন্নর একটি গাড়ি ভাড়ার অফিস রয়েছে। সূত্রের খবর, এই অফিস থেকেই নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডের একাধিক তথ্য এবং নথি উদ্ধার করেছে। সিবিআই গোয়েন্দাদের দাবি, এই অফিসেই বসেই নাকি হত এসএসসি কাণ্ডের টাকার লেনদেন।  তদন্ত করে সিবিআই জানতে পেরেছে, প্রায়ই রাতে একাধিক গাড়ি করে আসত টাকা। সেই টাকা কোথা থেকে আসত, কে পাঠাত, কোথায় যেত, কার কাছে যেত— এই সব প্রশ্নের উত্তর বিশদে জানতে প্রসন্নকে আরও কিছুদিন নিজেদের হেফাজতে নিতে চাইছে সিবিআই। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • BJP Attacks Rahul: রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রাকে কটাক্ষ বিজেপির, কী বলল গেরুয়া শিবির?  

    BJP Attacks Rahul: রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রাকে কটাক্ষ বিজেপির, কী বলল গেরুয়া শিবির?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত জোড়ো যাত্রায় (Bharat Jodo Yatra) অংশ নিতে চলেছেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। তাঁকে কটাক্ষ করল গেরুয়া শিবির। বিজেপির  তামিলনাড়ু রাজ্য সভাপতি কে আন্নামালাই (K Annamalai) মঙ্গলবার নিশানা করেন রাহুলকে। তিনি বলেন, কেরলের কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী ভারত জোড়ার চেয়ে ভারত ছাড়োর (Bharat Chodo) জন্য অনেক বেশি বিখ্যাত। তবে তিনি আশা প্রকাশ করেন রাহুলের এই যাত্রা নিউ ইন্ডিয়া সম্পর্কে তাঁর চোখ খুলে দেবে। কারণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। দেশ যাত্রায় সেই উন্নয়নের সুফলই দেখতে পাবেন কংগ্রেস নেতা।

    বুধবার দক্ষিণ কন্যাকুমারিকা জেলা থেকে কংগ্রেসের এই যাত্রার সূচনা হওয়ার কথা। এজন্য ছাপানো হয়েছে লিফলেট, পোস্টার। তাতে লেখা হয়েছে মিলে কদম, জুড়ে বতন। যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, চলুন একসঙ্গে হাঁটা যাক দেশকে এক সুতোয় বাঁধতে। যাত্রা চলবে পাঁচ মাস ধরে। শেষ হবে কাশ্মীরে গিয়ে। ১২টা রাজ্যের ওপর দিয়ে যাবেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। ট্যুইট বার্তায় একেই নিশানা করেন আন্নামালাই। তিনি লিখেছেন, রাহুল গান্ধী ভারত ছোড়র জন্য বিখ্যাত। সেই তিনিই আগামিকাল থেকে যাত্রা শুরু করতে চলেছেন। গত আট বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে নিউ ইন্ডিয়া গড়ে তুলেছেন, রাহুল অবশ্য তা চাক্ষুষ করবেন।

    আরও পড়ুন :মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    আন্নামালাইয়ের দাবি, বিজেপি শাসিত রাজ্যে জ্বালানির দাম অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় কম। তিনি বলেন, আমি রাহুল গান্ধীকে অনুরোধ করব ইউপিএর অংশীদার বিশেষত ডিএমকে সরকারকে তিনি যেন ভোটের সময় দেওয়া জ্বালানির দাম কমানোর যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা রক্ষা করতে বলেন। এই বিজেপি নেতা বলেন, রাহুলের যাত্রায় যেসব যানবাহন যাবে, সেগুলি যেন কোনও বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে জ্বালানি ভরে নেয়। তাতে পয়সা বাঁচবে।

    মোদি জমানায় ভারতের যে প্রভূত উন্নতি হয়েছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন আন্নামালাই। বলেন, মোদির জমানায় উন্নতি চোখে পড়বে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। জনধন যোজনায় রাজকোষাগারে বেঁচেছে ২.২৩ লক্ষ কোটি টাকা। মোদির জমানা যে রাজীব গান্ধীর আমলের চেয়ে ভাল, তার উল্লেখ করে এই বিজেপি নেতা বলেন, ১৯৮৫ সালে রাজীব গান্ধী দাবি করেছিলেন প্রতি এক টাকা খরচ হলে উপভোক্তার হাতে গিয়ে পৌঁছায় মাত্র ১৫ পয়সা। এখন তা হয় না বলেই দাবি তাঁর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Web Series on Rajiv Assassination: ‘ট্রেল অফ অ্যান অ্যাসাসিন’, ওটিটি পর্দায় রাজীবহত্যা রহস্য 

    Web Series on Rajiv Assassination: ‘ট্রেল অফ অ্যান অ্যাসাসিন’, ওটিটি পর্দায় রাজীবহত্যা রহস্য 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনটা ছিল ২১ মে। আর সালটা ১৯৯১। তামিলনাডুর মাদ্রাজ (অধুনা চেন্নাই) থেকে ৩০ মাইল দূরে শ্রীপেরুম্বুদুর লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থীর হয়ে প্রচার সভায় এক আত্মঘাতী জঙ্গির হাতে নিহত হন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী (Rajiv Gandhi)। সেই সময় জাতীয় কংগ্রেসের (Indian National Congress) সভাপতিও ছিলেন তিনি । কেটে গিয়েছে ৩১টা বছর। কিন্তু এখনও রাজীবহত্যার স্মৃতি ভারতীয়দের মনে দগদগে ক্ষতের মতোই রয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার পিছনের অনেক সত্যিই আজও শিহরিত করে আমাদের। নয়ের দশকের সেই অভিশপ্ত সময়কেই ফিরিয়ে আনছেন পরিচালক নাগেশ কুকুনুর (Nagesh Kukunoor)। ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে।

    আরও পড়ুন: ‘বিক্রম বেদা’-য় তিন ভিন্ন অবতারে দেখা যাবে হৃত্বিককে! ৮ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেতে চলেছে ট্রেলার     

    রাজীব গান্ধী হত্যার পিছনে রয়েছে কোন গল্প মূলত সেই রহস্যই উন্মোচন করবেন পরিচালক। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক নাগেশ কুকুনুর, এর আগে ‘সিটি অফ ড্রিমস’ ছবির মাধ্যমে সিনেমার দুনিয়ায় বেশ সাড়া ফেলেছিলেন। এই ছবির প্রযোজনা করেছিল অ্যাপ্লজ এন্টারটেনমেন্ট (Applause Entertainment)। আবারও এই প্রযোজনা সংস্থার হাত ধরেই পরিচালক কুকুনুর পর্দায় ফুটিয়ে তুলবেন রাজীবহত্যা রহস্য। 

    অনিরুদ্ধ মিত্রর (Anirudhya Mitra) সদ্য প্রকাশিত বই ‘নাইন্টি ডেজ়: দ্য ট্রু স্টোরি অফ দ্য হান্ট ফর রাজীব গান্ধীজ় অ্যাসাসিন’ (Ninety Days: The True Story of the Hunt for Rajiv Gandhi’s Assassin)- এর  ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে সিরিজটি। সিরিজের নাম ‘ট্রেল অফ অ্যান অ্যাসাসিন’ (Trail of an Assassin)। হত্যাকারীর গল্প তুলে ধরা হবে সেই সিরিজের মাধ্যমে। 

    আরও পড়ুন: ‘মহেশ ভাটের আসল নাম আসলাম, তবে লুকিয়ে রাখেন কেন?’ প্রশ্ন করলেন কঙ্গনা

    প্রাক্তন সাংবাদিক, অনিরুদ্ধ মিত্র সেই সময় রাজীব গান্ধী হত্যার খবর করেছিলেন। এই সংক্রান্ত বেশ কিছু এক্সক্লুসিভ খবর ব্রেকও করেছিলেন তিনি। সিবিআই-এর বিশেষ তদন্তকারী দল কীভাবে এই হত্যার প্লট খুঁজে বের করে? কীভাবে ঘাতকদের সনাক্ত করা হয়? এই ঘটনার মাস্টারমাইন্ড কে? এই সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এই সিরিজে।   
     
    সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবিরই ফাস্ট পোস্টার লুক প্রকাশ করেছে অ্যাপ্লজ এন্টারটেনমেন্ট। সূত্রমতে, অল্প সময়েই মুক্তি পাবে সিরিজটি।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Applause Entertainment (@applausesocial)


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Durga Puja Donation: বকেয়া নেই সরকারি কর্মীদের  মহার্ঘ ভাতা! পুজো অনুদান মামলায় দাবি রাজ্যের

    Durga Puja Donation: বকেয়া নেই সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা! পুজো অনুদান মামলায় দাবি রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের কোনও মহার্ঘ ভাতা (DA)বকেয়া নেই। মঙ্গলবার পুজো অনুদান মামলায় হাই কোর্টে হলফনামা দিয়ে এমনটাই জানাল রাজ্য সরকার। রাজ্যের ৪৩ হাজার দুর্গাপুজো কমিটিকে আসন্ন পুজো উপলক্ষে ৬০ হাজার টাকা করে অনুদান দিয়েছে রাজ্য সরকার। এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে দুটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাই কোর্টে। মামলাকারীদের দাবি, যেখানে সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা বাকি রয়েছে, সেখানে পুজো কমিটিকে অনুদান দেওয়া ঠিক নয়। এ প্রসঙ্গেই রাজ্য সরকারের তরফে এদিন হাই কোর্টে হলফনামা পেশ করা হয়। 

    রাজ্যের কাছে কোনও মহার্ঘ ভাতা বকেয়া নেই। তাই এই মামলার গ্রহণযোগ্যতাও নেই। কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা এবং পূজোর অনুদান দুটি সম্পূর্ন আলাদা বিষয়। দুটিকে এক ছাতার তলায় নিয়ে এসে অভিযোগ করা যায় না। অনুদান নিয়ে এদিন আদালতে রাজ্য বেশ কয়েকটি যুক্তি দিয়েছে। রাজ্যের মতে, কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা এবং পূজোর অনুদান দুটি সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। দুটিকে এক ছাতার তলায় নিয়ে এসে অভিযোগ করা যায় না। রাজ্য সরকার পূজো কমিটিগুলোকে বিদ্যুৎ বিলে কোনও ছাড় দিচ্ছে না। পুজো সংক্রান্ত অনুদানের জন্য ২০১৮ সাল থেকেই “পুলিশ ” অনুশীর্ষে অর্থাৎ ” সেফ ড্রাইভ ও সেভ লাইফ” খাতে অর্থ বরাদ্দ করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে তিন সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রের অবস্থান জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    সংবিধান অনুযায়ী রাজ্য সরকার মনে করলে জনগণের জন্য অর্থ বরাদ্দ করতে পারে। এতে কোনও বাধা নেই। ইউনেস্কোর তরফ থেকে দুর্গাপূজোকে হেরিটেজ তকমা দেওয়া হয়েছে। এটা রাজ্যের তথা দেশের জন্যও গর্বের বিষয়।  সংবিধানের 51A ধারা অনুযায়ী হেরিটেজ রক্ষা করার দ্বায়িত্ব দেশের প্রত্যেক নাগরিকের রয়েছে এবং রাজ্য সরকারের কাছে প্রত্যাশা করা হয় যেন তারা এগুলিকে সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করে। তাই দুর্গাপুজোর দিনগুলিতে উৎসবকে মসৃণ ভাবে পরিচালনা করার জন্য এই অর্থ বরাদ্দ করা হয়। কোনও নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে উৎসাহিত করার জন্য এই অর্থ বরাদ্দ হয় না। তাই সব দিক বিবেচনা করলে এই মামলা করার কোনও গ্রহণযোগ্য অবস্থান মামলাকারীর নেই।

  • Nitish Kumar: আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    Nitish Kumar: আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) বিরোধী শিবিরকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে উদ্যোগী হলেন বিহারের (Bihar) মহাজোটের মুখ্যমন্ত্রী জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। সোমবার দিল্লি উজিয়ে গিয়ে তিনি দেখা করলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে। সূত্রের খবর, ভিন্ন দুই রাজনৈতিক দলের এই দুই নেতার আলোচনায় দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রসঙ্গ নিয়েই আলোচনা হয়েছে। বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলকে কীভাবে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা যায় তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই ‘হুজুরে’র। কেবল কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী নন, এদিন নীতীশ দেখা করেছেন জনতা দল সেকুলার সুপ্রিমো এইচ ডি কুমারস্বামীর সঙ্গেও। কুমারস্বামীর বাসভবনে গিয়ে দেখা করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।

    এক সময় বিজেপির হাত ধরে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন নীতীশ। সম্প্রতি গেরুয়া সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং লালু প্রসাদ যাদবের আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মহাজোট গঠন করে সরকার গড়েন নীতীশ। এই মহাজোট সরকারেরও মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বীকে। তখনই জল্পনা ছড়ায় ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদে মুখ হতে পারেন নীতীশ। জল্পনা আরও জোরালো হয়, কারণ দিন কয়েক আগে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর বিহারে এসে দেখা করেন নীতীশের সঙ্গে। এদিন নীতীশ স্বয়ং দেখা করলেন রাহুল এবং কুমারস্বামীর সঙ্গে।

    আরও পড়ুন :জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    জানা গিয়েছে, এদিন রাহুলের ঘণ্টাখানেক ধরে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন নীতীশ। তাঁর সঙ্গে রাহুলের বাসভবনে গিয়েছিলেন বিহারের জল সম্পদ মন্ত্রী তথা নীতীশের দলের নেতা সঞ্জয় কুমার ঝা। বৈঠক শেষ সাংবাদিক সম্মেলনে নীতীশ বলেন, আঞ্চলিক দলগুলিকে দুর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। আমি চেষ্টা করছি সাধারণ নির্বাচনের আগে বিরোধীদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে। প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরার কোনও ইচ্ছে আমার নেই। প্রসঙ্গত, এবারের দিল্লি সফরে নীতীশ দেখা করতে পারেন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব এবং আইএনএলডি প্রধান ওম প্রকাশ চৌতালার সঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share