Tag: bangla news

bangla news

  • CBSE Results: প্রকাশিত সিবিএসই দ্বাদশের ফল, পাশের হারে এগিয়ে মেয়েরা, কীভাবে দেখবেন রেজাল্ট?

    CBSE Results: প্রকাশিত সিবিএসই দ্বাদশের ফল, পাশের হারে এগিয়ে মেয়েরা, কীভাবে দেখবেন রেজাল্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল সিবিএসই (Central Board of Secondary Education) দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল। চলতি বছর, পাশের হার ৮৮.৩৯ শতাংশ , যা গত বছরের তুলনায় ০.৪১% বেশি। ২০২৪-এ ছিল ৮৭.৯৮ শতাংশ। পরীক্ষা শেষের ৩৯ দিনের মাথায় ফল ঘোষণা করল বোর্ড (CBSE) । এ বার পাশের হারে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা। মেয়েদের পাশের হার ৯১.৬৪ শতাংশ, ছেলেদের পাশের হার ৮৫.৭০ শতাংশ।

    জোন ভিত্তিক পাশের হার

    পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সান্যম ভরদ্বাজ বলেন, চলতি বছর মোট ১৭,০৪,৩৬৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এর পর মোট ১৬,৯২,৭৯৪ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে পাশ করেছেন ১৪,৯৬,৩০৭ জন। পাশের হারের নিরিখে দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে বিজয়ওয়াড়া। পাশের হার ৯৯.৬০ শতাংশ। যেখানে তিরুবনন্তপুরম ৯৯.৩২% পাসের হার নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চেন্নাই। সেখানে পাসের হার ৯৭.৩৯%। জওহর নবোদয় বিদ্যালয় (JNVs) ৯৯.২৯% পাসের হার নিয়ে শীর্ষে রয়েছে, এরপর কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় (KVs) ৯৯.০৫% এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে কেন্দ্রীয় তিব্বতি স্কুল (STSS) যেখানে পাসের হার ৯৮.৯৬%। অঞ্চল-ভিত্তিক ফলাফলের নিরিখে পূর্ব ভারত বেশ কিছুটা পিছিয়ে আছে। দক্ষিণ ভারত এগিয়ে কয়েক কদম।

    কীভাবে দেখবেন ফলাফল

    পরীক্ষার্থীরা বোর্ডের (CBSE) ওয়েবসাইট cbseresults.nic.in এবং results.cbse.nic.in -এ গিয়ে তাঁদের রেজাল্ট দেখতে পারবেন। এ ছাড়াও ফল দেখা যাবে ডিজিলকার এবং উমং অ্যাপের মাধ্যমে। পরীক্ষার্থীদের প্রথমে সিবিএসই-র ওয়েবসাইট cbseresults.nic.in বা results.cbse.nic.in-এ যেতে হবে। এর পর ‘হোমপেজ’ থেকে রেজাল্ট লেখা লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। সেখানে নিজেদের রোল নম্বর, স্কুল নম্বর এবং অ্যাডমিট কার্ড আইডি লিখে ক্লিক করলে রেজাল্ট দেখতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। এর পর সেটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট নিয়ে রাখতে হবে তাঁদের। ডিজিলকার থেকেও জানা যাবে রেজাল্ট। তাদের ওয়েবসাইট results.digilocker.gov.in। এই প্রথমবার সিবিএসই পরীক্ষার্থীদের জন্য আনল ৬ সংখ্যার অ্যাক্সেস কোড। এর মাধ্যমে চালু করা যাবে পড়ুয়াদের ডিজিলকার অ্যাকাউন্ট। এই অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেট হওয়ার পর ওখানে একটি সেকশন দেখতে পাওয়া যাবে, নাম ‘ইস্যুড ডকুমেন্টস’। সেখানে গিয়ে ক্লিক করলে অ্যাকাডেমিক রেকর্ডের ডিজিটাল ভার্সন দেখতে পাবেন পড়ুয়ারা।

  • Pakistan: ভারতের আশঙ্কাই সত্যি, নিহত জঙ্গিদের পরিবারকে মোটা টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে পাকিস্তান!

    Pakistan: ভারতের আশঙ্কাই সত্যি, নিহত জঙ্গিদের পরিবারকে মোটা টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে পাকিস্তান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ ভারতের আশঙ্কাই সত্যি হল। ভারত-পাক সংঘর্ষে যেসব জঙ্গি নিহত হয়েছে (IMF Aid), তাদের আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করল শাহবাজ শরিফের দেশ (Pakistan)।

    পাকিস্তানকে ঋণ দেওয়ার প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিল ভারত (Pakistan)

    শুক্রবারই আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারে পাকিস্তানকে ঋণ দেওয়ার প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিল ভারত। ভারতের আপত্তিতে কান না দিয়ে পাকিস্তানকে ১৩০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় আইএমএফ। সন্ত্রাসবাদের সরাসরি সমর্থক দেশকে অর্থ সাহায্য করায় আন্তর্জাতিক মঞ্চে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে আইএমএফকে। প্রসঙ্গত, শুক্রবারই পাকিস্তানকে ঋণ দেওয়ার বিষয় নিয়ে পর্যালোচনায় বসে আইএমএফ। সেখানে ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, পাকিস্তানের মতো সীমান্ত সন্ত্রাসের ঘোষিত পৃষ্ঠপোষককে পুরস্কৃত করা তামাম বিশ্বকে বিপজ্জনক বার্তা দেয়। এমনটা করা হলে আইএমএফ এবং তার সঙ্গে জড়িত অন্যদের সুনাম নষ্ট হয়। আদতে আন্তর্জাতিকস্তরের এই সংস্থার মূল্যবোধকে নিয়েই উপহাস করা হয়। তবে শেষমেশ ভারতের আপত্তিকে গুরুত্ব না দিয়েই ইসলামাবাদকে অর্থ সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেয় আইএমএফ।

    নিহত জঙ্গিদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ

    ফেরা যাক খবরের গোড়ায়। আইএমএফ থেকে অর্থ সাহায্য মিলছে শুনেই ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুরে’ যেসব জঙ্গি নিহত হয়েছে, তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে ইসলামাবাদ (IMF Aid)। ঘটনার সূত্রপাত গত ২২ এপ্রিল। সেদিন দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা বেছে বেছে হত্যা করে ২৭ জন হিন্দু পর্যটককে। এর পক্ষকাল পরেই পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালায় ভারত। পড়শি দেশের ৯টি জায়গায় হামলা চালিয়ে ভারত ধ্বংস করে দেয় ২৪টি জঙ্গি ঘাঁটি। ভারতের ওই অপারেশন খতম হয় বেশ কয়েকজন জঙ্গি এবং তাদের কয়েকজন মাথা। এই জঙ্গিদের কফিনবন্দি দেহ পাকিস্তানের জাতীয় পতাকায় মুড়ে ফেলা হয়। তাদের দেওয়া হয় শহিদের মর্যাদা। তাদের পরিবারকেই মোটা অঙ্কের আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করে শাহবাজ শরিফের সরকার (Pakistan)।

    ক্ষতিপূরণের বহর

    জানা গিয়েছে, অসামরিক শহিদদের পরিবারের জন্য ১ কোটি করে টাকা এবং সাধারণ নাগরিকদের জন্য ১০ থেকে ২০ লাখ করে টাকা। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে দেওয়া হবে ১ থেকে ১৮ কোটি পর্যন্ত টাকা। এর মধ্যে হয়েছে হোম ফেসিলিটি অ্যালাওয়েন্সও। পদমর্যাদার ওপর ভিত্তি করে সাহায্য করা হবে ১৯ থেকে ৪২ কোটি টাকা পর্যন্ত। যেসব (IMF Aid) সেনা নিহত হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে তাঁর অবসর গ্রহণের দিন পর্যন্ত পুরো বেতন ও ভাতা দেওয়া হবে। তাঁদের সন্তানদের জন্য স্নাতকস্তর পর্যন্ত নিখরচায় শিক্ষা এবং একটি মেয়ের বিবাহ অনুদান বাবদ দেওয়া হবে ১০ লাখ টাকা। সশস্ত্র বাহিনীর যারা জখম হয়েছেন, তাঁদের আঘাতের গুরুত্ব বিচার করে দেওয়া হবে ২০ থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত। ভারতের অপারেশনে যেসব ঘরবাড়ি এবং মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে (যদিও ভারতের দাবি, কেবল জঙ্গি ঘাঁটি লক্ষ্য করেই আঘাত হানা হয়েছে।), সেগুলি পুনর্নির্মাণ এবং আহতদের চিকিৎসার খরচও দেওয়া হবে। পাক প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকার শহিদদের পরিবারের যত্ন নেওয়ার পবিত্র দায়িত্ব পালন করবে।” এই সাহায্য প্যাকেজটি তাঁর মতে, “জাতীয় সংহতির একটি প্রতীক।” ভারত শরিফের এই প্যাকেজের তীব্র নিন্দা করেছে (Pakistan)। নয়াদিল্লির অভিযোগ, এই অর্থ সন্ত্রাসবাদে যুক্ত ব্যক্তি, যেমন, লস্কর-ই-তৈবা, জইশ-ই-মহম্মদ এবং জামাত-উদ-দাওয়ার সদস্যদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘অপারেশন সিঁদুরে’ এই সব সংগঠনের জঙ্গিরাই নিহত হয়েছে (IMF Aid)।

    ভারতের প্রতিক্রিয়া

    পাকিস্তান সরকারের এই ক্ষতিপূরণের ঘটনায় ফুঁসছে ভারত। প্রাক্তন বিদেশ সচিব কনওয়াল সিব্বাল এই সিদ্ধান্তকে ভয়ঙ্কর দৃষ্টিভঙ্গি বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, “আইএমএফের পরিচালনা পদ্ধতি পশ্চিমি শক্তিদের প্রতি পক্ষপাত করে। তাদের দায়বদ্ধতার অভাবও রয়েছে।” জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার প্রশ্ন, “আইএমএফ যখন মূলত পাকিস্তানকে ভারতের ওপর হামলার জন্য অর্থ দিচ্ছে, তখন কীভাবে উত্তেজনা প্রশমন আশা করা যায়?” আফগানিস্তানের প্রাক্তন সাংসদ মারিয়ম সোলাইমানখিল আইএমএফকে রক্তপাতের অর্থদাতা বলে অভিযুক্ত করেন। তাঁর প্রশ্ন, “মানুষ খুন করতে বিশ্ব আর কতদিন অর্থ জোগাবে পাকিস্তানকে (Pakistan)?”

    এফএটিএফের বৈঠক

    সামনের সপ্তাহেই পরবর্তী বৈঠক রয়েছে ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (FATF)। তার আগেই খতিয়ে দেখা হবে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন সংক্রান্ত নিয়ম পাকিস্তান কেমন মেনে চলছে। কূটনীতিকদের মতে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তান মুখে এক কথা বললেও, কাজে করছে ঠিক উল্টোটা। জঙ্গিদের শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের অনেক পদস্থ কর্তা। সেই জঙ্গিদের পারিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে আইএমএফের টাকায়। প্রত্যাশিতভাবেই উদ্বেগ বেড়েছে আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের। তাদের প্রশ্ন, পশ্চিমি বিশ্ব কী ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইকে সমর্থন করবে, নাকি সমালোচকদের (IMF Aid) ভাষায় সন্ত্রাসের কারখানায় অর্থায়ন করেই চলবে (Pakistan)?

  • IPL 2025: ফাইনাল হচ্ছে না ইডেনে! কলকাতা ও বেঙ্গালুরুর ম্যাচ দিয়েই ফের শুরু আইপিএল

    IPL 2025: ফাইনাল হচ্ছে না ইডেনে! কলকাতা ও বেঙ্গালুরুর ম্যাচ দিয়েই ফের শুরু আইপিএল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষবিরতির পরে আবার শুরু হতে চলেছে আইপিএল (IPL 2025)। ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের জেরে সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ক্রীড়া বিনোদনের মহাযজ্ঞ। তবে আইপিএল শুরু হলেও মন ভার কলকাতার ক্রিকেটপ্রেমীদের। আইপিএল ফাইনাল হচ্ছে না ক্রিকেটের নন্দনকানন ইডেনে। হচ্ছে না কোয়ালিফায়ার ম্যাচও। পূর্ব নির্ধারিত সুচি অনুযায়ী অবশ্য ইডেনেই ওই দুটো ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরিবর্তিত নতুন সূচিতে ইডেনে কোনও ম্যাচ দেওয়া হয়নি। অনেকের মতে, ওই সময় কলকাতায় বৃষ্টির ভালোরকম পূর্বাভাস রয়েছে, তাই বোর্ড কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চায়নি।

    কবে থেকে শুরু খেলা

    ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI) জানিয়েছে, ১৭ মে, শনিবার থেকে আবার প্রতিযোগিতা শুরু হবে। ফাইনাল ৩ জুন, মঙ্গলবার। প্রথম কোয়ালিফায়ার হবে ২৯ মে, বৃহস্পতিবার। এলিমিনেটর ৩০ মে, শুক্রবার। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ১ জুন, রবিবার। গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলির মাঠ জানালেও, প্লে-অফের খেলা কোথায় হবে তা জানায়নি বোর্ড। আইপিএল বন্ধ হওয়ার সময়ই বোর্ড ১০ দলকে জানিয়ে দিয়েছিল, যে সব ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফ দেশে ফিরে গিয়েছেন, তাঁরা যেন ভারতে ফিরে আসার জন্য তৈরি থাকেন। বোর্ডের সবুজ সঙ্কেত পেলেই দলের সঙ্গে যোগ দিতে হবে তাঁদের। সেই নির্দেশও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিসিসিআই আশাবাদী বিদেশি ক্রিকেটাররাও নিশ্চিন্তে দ্রুতই দলের সঙ্গে যোগ দেবেন।

    কোথায় কোথায় হবে ম্যাচ

    সোমবার ভারতীয় বোর্ডের তরফ থেকে টুর্নামেন্টের বাকি ক্রীড়াসূচি ঘোষণা করা হয়। সেখানে পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়, ফাইনাল-সহ টুর্নামেন্টের বাকি সতেরো ম্যাচ হবে ছ’টা শহরে। সেই তালিকায় নেই ইডেন। যে ছ’টা শহরে ম্যাচ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো যথাক্রমে- বেঙ্গালুরু, জয়পুর, দিল্লি, লখনউ, মুম্বই আর আমেদাবাদ। গ্রুপ পর্বে কেকেআরের আর কোনও ম্যাচ নেই ইডেনে। ফলে কলকাতায় এবারের মতো আইপিএল যজ্ঞ শেষই বলা যায়। নতুন সূচি অনুযায়ী, কেকেআর ১৭ মে খেলবে আরসিবির বিরুদ্ধে বেঙ্গালুরুতে। অজিঙ্ক রাহানের টিমের গ্রুপের শেষ ম্যাচ সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে। ওই ম্যাচ হায়দরাবাদের ঘরের মাঠে দেওয়া হয়নি। তা হবে দিল্লিতে।

  • India Pakistan War: ভারতের সামনে টিকতে পারেনি পাকিস্তানের ছোড়া চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোন, ধ্বংসাবশেষ দেখাল সেনা

    India Pakistan War: ভারতের সামনে টিকতে পারেনি পাকিস্তানের ছোড়া চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোন, ধ্বংসাবশেষ দেখাল সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক বিমানবাহিনীর ব্যবহার করা চিনের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র পিএল-১৫ ধ্বংস করেছে ভারত (India Pakistan War)। একইসঙ্গে তুরস্কের তৈরি বয়কর ইহ-৩ কামিকাজে (আত্মঘাতী) এবং Songar ড্রোনও ধ্বংস করতে সক্ষম হয় ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। সোমবারই সাংবাদিক বৈঠকে এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলির ধ্বংসাবশেষ দেখায় ভারতীয় সেনা। জানা যাচ্ছে, বেজিঙের তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ২০০ থেকে ৩০০ কিলোমিটার। তবে পাকিস্তানকে বিক্রি করা চিনের তৈরি পিএল-১৫ গুলি সর্বোচ্চ ১৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম ছিল (Indian Army)। কিন্তু তা মুখ থুবড়ে পড়ল ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সামনে। অনেকেই তাই মজার ছলে বলছেন, ‘চায়নার জিনিসের সত্যিই গ্যারান্টি নেই’! অন্যদিকে, সোনগার ড্রোনের বিশেষত্ব হল, এতে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান, ছোট-ক্ষেপণাস্ত্র বা ৮১ মিলিমিটারের মর্টার রাউন্ড। যা পছন্দমতো সাজিয়ে নেওয়া যায়। যা সাধারণ মানুষ, যানবাহনের পাশাপাশি ছোট জায়গায় হামলা চালাতে অত্যন্ত দক্ষ। তবে, ভারত সহজেই এগুলিকে ভূপতিত করে।

    উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (India Pakistan War)

    প্রসঙ্গত ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিন শাখার প্রধান টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য সাংবাদিক বৈঠক করেন সোমবারই (India Pakistan War)। সেখানেই ভারতের অপারেশনের সাফল্যগাথা তুলে ধরেন তাঁরা। এয়ার মার্শাল এ কে ভারতী উল্লেখ করেন যে, দেশের আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ক্ষমতা অত্যন্ত শক্তিশালী। যে কোনও ধরনের হামলা রুখতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার এমন সাফল্যের জন্য তিনি সাম্প্রতিক বাজেটে বরাদ্দ এবং সরকারের নীতিগত সহায়তাগুলিকেও উল্লেখ করেন (Indian Army)।

    কী বললেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই?

    ওই সাংবাদিক বৈঠকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই বলেন যে, ‘‘নিরীহ নাগরিকদের ওপর হামলায় পাকিস্তানের পাপের ঘড়াকে পূর্ণ করেছিল। বোঝা গিয়েছিল নৃশংসতার মাত্রা চূড়ান্ত পর্যায়ে গিয়েছে (India Pakistan War)। তাই এর পাল্টা প্রত্যাঘাত প্রয়োজন ছিল।’’ অন্যদিকে, নৌবাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল ভাইস এডমিরাল এ এন প্রমোদ বলেন, অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পেছনে রয়েছে আমাদের সমন্বয়। প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা চালায় পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। ধর্ম বেছে বেছে হত্যা করা হয় হিন্দু পর্যটকদের। এরপরেই গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারত।

  • ISRO: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় নিযুক্ত ১০টি কৃত্রিম উপগ্রহ’’, ভারত-পাক সংঘাতের মাঝেই জানালেন ইসরো প্রধান

    ISRO: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় নিযুক্ত ১০টি কৃত্রিম উপগ্রহ’’, ভারত-পাক সংঘাতের মাঝেই জানালেন ইসরো প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ থেকে ১০টি কৃত্রিম উপগ্রহ ২৪ ঘণ্টা ভারত এবং ভারতবাসীর নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের (Indo-Pak Conflicts) আবহে এমনটাই জানালেন ভারতের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র ইসরোর চেয়ারম্যান ভি নারায়ণ (ISRO chairman V Narayanan)। ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন-এর (ISRO) প্রধান জানান, এই কৃত্রিম উপগ্রহগুলির কৌশলগত উদ্দেশ্য হল দেশবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্যে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করে যাচ্ছে এই কৃত্রিম উপগ্রহগুলি। ২০৪০ সালের মধ্যে ভারত নিজের প্রথম মহকাশ স্টেশনও পেয়ে যাবে বলে প্রত্যয়ী নারায়ণ।

    ৭০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র উপকূলের উপর নজর

    সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ইসরো চেয়ারম্যান জানান, এখনও পর্যন্ত ৩৪টি দেশের ৪৩৩টি কৃত্রিম উপগ্রহ ভারত থেকে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে। দেশের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মহাকাশ গবেষণার গুরুত্বও তুলে ধরেন তিনি। ইসরো প্রধান বলেন, “আমাদের প্রতিবেশীদের কথা আপনারা সকলেই জানেন। দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে কৃত্রিম উপগ্রহগুলির মাধ্যমে আমাদের তা পূরণ করতে হবে। আমাদের ৭০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র উপকূলের উপর নজর রাখতে হবে। সমগ্র উত্তর ভাগের উপর আমাদের লাগাতার নজরদারি চালিয়ে যেতে হবে।” ইসরো প্রধানের মতে, দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কৃত্রিম উপগ্রহ এবং ড্রোন প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।

    ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে স্যাটেলাইটের ভূমিকা

    ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) নিয়ে পাকিস্তানের (Indo-Pak Conflicts) তাবড় জঙ্গি ঘাঁটি থেকে সেনার স্ট্র্যাটেজিক ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রমাণ দিয়েছে একাধিক স্যাটেলাইট (উপগ্রহ) ছবি। ভারতীয় সেনার তরফেও বিভিন্ন স্যাটেলাইট-মাধ্যমের ছবি তুলে ধরে দেখানো হয়েছে কীভাবে ধূলিসাৎ করে দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানের একাধিক জায়গা। ২০২৫ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে গত কয়েকদিন সশস্ত্র সংঘাত পর্বে প্রযুক্তি একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে। আধুনিক যুদ্ধবিদ্যায় প্রযুক্তি বিজ্ঞান, নতুন নতুন অধ্যায় তুলে ধরছে। এই পরিস্থিতিতে স্যাটেলাইটের দ্বারা দেশের সুরক্ষা একটি বড় বিষয়। ইসরোর (ISRO) চেয়ারম্যান ভি নারায়ণ বলেন, ‘‘দেশের সুরক্ষার জন্যই শুধু ১০টি স্যাটেলাইট কাজ করছে। এগুলি দেশের স্ট্র্যাটেজিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যা দেশের সুরক্ষা ও নাগরিক নিরাপত্তায় ব্যবহৃত হয়। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এই উপগ্রহগুলি সীমান্ত এলাকায় পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে নজর রাখছে। যাতে শত্রুপক্ষের পদক্ষেপ সম্পর্কে আগাম সতর্ক থাকতে পারে।’’ যেমন- সীমান্তের ছাউনিতে পাক সেনার সংখ্যা বৃদ্ধি বা যুদ্ধাস্ত্রের পজিশন পরিবর্তন তাও জানা সম্ভব স্যাটেলাইট চিত্রের মাধ্যমে। উল্লেখ্য, ভারতীয় সেনা ‘অপারেশন সিঁদুর’-সহ পাকিস্তানের প্রতি প্রত্যাঘাতের প্রতিটি পদক্ষেপ ও তার অভিঘাতের প্রমাণ স্বরূপ স্যাটেলাইট চিত্র প্রকাশ করেছে। এমনকী, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ যে শুধু জঙ্গি ঘাঁটিকেই টার্গেট করা হয়েছিল সে প্রমাণও ভারত স্যাটেলাইট ছবির মাধ্যমেই গোটা বিশ্বকে দিয়েছে।

    জাতীয় নিরাপত্তায় উপগ্রহ

    নারায়ণ জানান, ইসরোর (ISRO) বহু স্যাটেলাইটই দেশের সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে রয়েছে। যেমন কৃষি টেলি মেডিসিন, টেলি এডুকেশন ক্ষেত্রে রয়েছে ভারতের স্যাটেলাইট। এছাড়াও পরিবেশে নজরদারি, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, টেলিভিশন সম্প্রচার, খাদ্য নিরাপত্তা ও স্ট্র্যাটেজিক সেক্টরের জন্য ভারতের স্যাটেলাইটগুলি রয়েছে। তিনি বলছেন, স্যাটেলাইটের ভূমিকা দেশকে বহু স্তরে সুবিধা এনে দিয়েছে। নারায়ণের কথায়, “দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গেলে আমাদের স্যাটেলাইটকে ভালো ভাবে কাজে লাগাতে হবে। স্যাটেলাইট আর ড্রোন টেকনোলজিকে কাজে লাগিয়ে অনেক কিছু করা সম্ভব।” ইসরো সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত ইসরো ১২৭টি ভারতীয় উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করেছে। এর মধ্যে কেবল সরকার পরিচালিত মিশনই নয়, বরং বেসরকারি কোম্পানি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দ্বারা তৈরি উপগ্রহও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২২টি উপগ্রহ লো আর্থ অরবিটে (LEO) এবং ২৯টি জিওসিনক্রোনাস আর্থ অরবিটে (GEO) অবস্থিত। এই উপগ্রহগুলির অন্যতম উল্লেখযোগ্য কাজ নজরদারিও। এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় জায়গায় আকাশপথে নজর রাখতে পারে ইসরো। এই ১২৭টি উপগ্রহের রয়েছে কার্টোস্যাট (CARTOSAT) এবং রিস্যাট (RISAT) সিরিজের মতো শক্তিশালী পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা, সেই সঙ্গে এমিস্যাট (EMISAT) এবং মাইক্রোস্যাট (MICROSAT) সিরিজও রয়েছে। এগুলি পর্যবেক্ষণ, নজরদারি ও নানা গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের কাজে লাগানো হয়।

    পাঁচ বছরে আরও ৫২টি উপগ্রহ আসছে

    ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রোমোশন অ্যান্ড অথরাইজেশন সেন্টার (IN-SPACE) এর চেয়ারম্যান পবন কুমার গোয়েঙ্কা সম্প্রতি জানিয়েছেন আরও উন্নত ৫২টি নতুন উপগ্রহ শীঘ্রই আসছে। মহাকাশ-ভিত্তিক নজরদারি ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য আগামী পাঁচ বছরে এগুলি কক্ষপথে ছাড়া হবে। নতুন উপগ্রহগুলি ভারতীয় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বায়ুসেনাকে শত্রুর গতিবিধি ট্র্যাক করতে সাহায্য করবে। একইসঙ্গে সীমান্তে পর্যবেক্ষণ ও সামরিক অভিযানেও কয়েক কদম এগিয়ে থাকবে ভারত।

  • PM Modi: বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত একটি শক্তিশালী দেশ, প্রতিফলিত হল মোদির ভাষণে

    PM Modi: বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত একটি শক্তিশালী দেশ, প্রতিফলিত হল মোদির ভাষণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তানকে ব্যাপকভাবে প্রত্যাঘাত করার পরে দেশের প্রধানমন্ত্রীর এমন ভাষণ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রধানমন্ত্রীর এমন ভাষণে নয়া দিল্লির অবস্থান স্পষ্ট হল গোটা পৃথিবীর সামনে। পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিং যে তাদের সন্ত্রাস তোষণকে কোনওভাবেই বাঁচাতে পারবে না তাও স্পষ্ট হয়ে উঠল। সোমবারের দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারতের অবস্থান আরও শক্তিশালী হয়ে উঠল। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পাক ভূখণ্ডের এতটা অভ্যন্তরে গিয়ে এই ব্যাপক সামরিক অভিযান স্বাধীনতার পরে এই প্রথমবার। ভারতীয় বিমান বাহিনীর এমন দুঃসাহসিক অভিযান মোদির নেতৃত্বে শক্তিশালী ভারতকেই বিশ্বের সামনে প্রতিষ্ঠিত করল। ভারতীয় সেনা সাংবাদিক সম্মেলনে আগেই জানিয়েছে মাত্র ৯০ মিনিটেরও কম সময়ে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ১১টি বিমান ঘাঁটিতে নিখুঁত আঘাত হানতে সক্ষম হয় তারা। দেশের সামরিক ইতিহাসে অত্যন্ত অভূতপূর্ব এই ঘটনা।

    পরমাণু হুমকি ফাঁকা আওয়াজ

    সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভাষণেও উঠে এল সেই নতুন ও শক্তিশালী ভারতের কথাই। অপারেশন সিঁদুরের হওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। এতেই বোঝা গিয়েছিল ভারত এখন পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেইলকে একেবারেই পাত্তা দেয় না। মোদির ভাষণেও ধরা পড়ল সেই একই কথা। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের এই ব্ল্যাকমেলিং বিগত কয়েক দশক ধরে সফল হলেও প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) আমলে তা একেবারেই ভেঙে গিয়েছে। তাদের পরমাণু বোমা যে ফাঁকা আওয়াজ ছাড়া কিছু নয় তা প্রমাণিত হয়েছে। ঠিক এই কারণে রাওয়ালপিন্ডি পর্যন্ত শোনা গিয়েছে ভারতীয় সেনার গর্জন।

    আগে এমন হুমকি দিয়ে সফল হলেও, মোদি জমানায় বদলাল চিত্র

    বিগত দশকগুলিতেও এদেশে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চলেছে। পাকিস্তানের মাটিকে ব্যবহার করে এবং সেদেশের প্রত্যক্ষ মদতে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা হয় এদেশে ২০০৮ সালে মুম্বইতে। ভয়ঙ্কর সেই সন্ত্রাসী হামলায় ১৭১ জন মানুষের মৃত্যু হলেও কোনও রকমের পাল্টা প্রত্যাঘাত থেকে বিরত থাকে মনমোহন সরকার। কারণ ছিল একটাই, পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিং। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, মোদি (PM Modi) জমানায় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিংকে একেবারে ভেঙে তছনছ করে দিয়েছে। অনেকেই তাই বলছেন, পরমাণু ব্ল্যাকমেলিং নয়, পাকিস্তানের এই ফাঁকা আওয়াজ আসলে পরমাণু বোকামি।

  • Daily Horoscope 13 May 2025: ভাগ্য সঙ্গে থাকবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 13 May 2025: ভাগ্য সঙ্গে থাকবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাণী ও ব্যবহার দিয়ে সকলকে নিজের প্রতি আকৃষ্ট করবেন।

    ২) ভেবেচিন্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিন।

    ৩) জীবনসঙ্গীকে আশ্চর্যচকিত করবেন।

    বৃষ

    ১) বাণীতে বিনম্রতা বজায় রাখতে হবে।

    ২)  লগ্নির বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

    ৩) কোনও সরকারি কাজে আধিকারিকদের সঙ্গে জটিলতায় জড়াবেন না।

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি পদ ও প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধি করবে।

    ২) লাভের কোনও সুযোগই হাতছাড়া করবেন না।

    ৩) আত্মবিশ্বাস বাড়বে। কর্মক্ষেত্রে পুরনো ভুল প্রকাশ্যে আসবে।

    কর্কট

    ১) নেতৃত্ব ক্ষমতার দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) জীবনযাপন প্রণালীতে পরিবর্তন হলে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    ৩) আইনি মামলায় কোনও বিলম্ব করবেন না, তা না-হলে শাস্তি ভোগ করতে হতে পারে।

    সিংহ

    ১) আজকের দিনটি ইতিবাচক থাকবে।

    ২) ভাগ্য সঙ্গে থাকবে।

    ৩) সহকর্মীদের সঙ্গে বিতর্ক হতে পারে।

    কন্যা

    ১) আজ কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) পরিশ্রম ও বিশ্বাসের সুফল পাবেন।

    ৩) সন্তানের সঙ্গে তর্ক করবেন না।

    তুলা

    ১) লেনদেনের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

    ২) ভুল কাজে মনোনিবেশ করলে লোকসান হতে পারে।

    ৩) কাউকে টাকা ধার দিয়ে থাকলে তা ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা কম।

    বৃশ্চিক

    ১) উৎসাহের সঙ্গে কোনও কাজ করবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে ভালো প্রদর্শন করে সুনাম অর্জন করবেন।

    ৩)  সহকর্মীদের সহযোগিতা লাভ করবেন।

    ধনু

    ১) গোপন শত্রুর থেকে সতর্ক থাকুন।

    ২) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন।

    ৩) ব্যবসায় সাফল্য।

    মকর

    ১) অতিথি আগমনের ফলে আনন্দিত হবেন।

    ২) বড়দের আদর ও সম্মান বজায় রাখুন, তা না-হলে সমস্যা হতে পারে।

    ৩) গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্মে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

    কুম্ভ

    ১) আর্থিকভাবে লোকসানে হবে আজ।

    ২) আগে থেকে কারও কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে থাকলে, তাঁরা সেটি ফেরৎ চাইতে পারেন।

    ৩) ধর্মীয় কাজে অংশগ্রহণ করবেন।

    মীন

    ১) আজকের দিনটি আনন্দদায়ক থাকবে।

    ২) সম্পর্কে কোনও বিভেদ থাকলে তা সমাপ্ত হবে।

    ৩) সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ramakrishna 349: “বাল্মীকি ‘মরা’ মন্ত্র জপ করেছিলেন, ‘ম’ অর্থাৎ ঈশ্বর, তারপর ‘রা’ অর্থাৎ জগৎ—তার ঐশ্বর্য”

    Ramakrishna 349: “বাল্মীকি ‘মরা’ মন্ত্র জপ করেছিলেন, ‘ম’ অর্থাৎ ঈশ্বর, তারপর ‘রা’ অর্থাৎ জগৎ—তার ঐশ্বর্য”

    দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ও ‘দেবী চৌধুরাণী’ পাঠ

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ২৭শে ডিসেম্বর
    মাস্টার, প্রসন্ন, কেদার, রাম, নিত্যগোপাল, তারক, সুরেশ প্রভৃতি

    আগে ঈশ্বরসাধন—না আগে লেখাপড়া 

    প্রফুল্ল মূর্খ মেয়ে, কিছু বুঝিতে পারিল না। বলিল, ‘আমি অত কথা ভাই বুঝিতে পারি না। তোমার নামটি কি, এখনও তো বলিলে না (Ramakrishna) ?’

    বয়স্যা বলিল, ভবানী ঠাকুর নাম রাখিয়াছিলেন নিশি। আমি দিবার বহিন নিশি। দিবাকে একদিন আলাপ করিতে লইয়া আসিব। কিন্তু যা বলিতেছিলাম শোন। ঈশ্বরই পরম স্বামী। স্ত্রীলোকের পতিই দেবতা। শ্রীকৃষ্ণ সকলের দেবতা। দুটো দেবতা কেন ভাই? দুই ঈশ্বর? এ ক্ষুদ্র প্রাণের ক্ষুদ্র ভক্তিটুকুকে দুই ভাগ করিলে কতটুকু থাকে (Kathamrita)?

    প্রফুল্ল—দূর! মেয়েমানুষের ভক্তির (Ramakrishna) কি শেষ আছে?

    নিশি—মেয়েমানুষের ভালবাসার শেষ নাই। ভক্তি এক, ভালবাসা আর।”

    মাস্টার—ভবানী ঠাকুর প্রফুল্লকে সাধন আরম্ভ করালেন।

    “প্রথম বৎসর ভবানী ঠাকুর প্রফুল্লের বাড়িতে কোন পুরুষকে যাইতে দিতেন না বা তাহাকে বাড়ির বাহিরে কোন পুরুষের সঙ্গে আলাপ করিতে দিতেন না। দ্বিতীয় বৎসর আলাপ পক্ষে নিষেধ রহিত করিলেন। কিন্তু তাহার বাড়িতে কোন পুরুষকে যাইতে দিতেন না। পরে তৃতীয় বৎসরে যখন প্রফুল্ল মাথা মুড়াইল, তখন ভবানী ঠাকুর বাছা বাছা শিষ্য সঙ্গে লইয়া প্রফুল্লের নিকটে যাইতেন—প্রফুল্ল নেড়া মাথায় অবনত মুখে তাহাদের সঙ্গে শাস্ত্রীয় আলাপ (Kathamrita) করিত।

    “তারপর প্রফুল্লের বিদ্যাশিক্ষা আরম্ভ। ব্যাকরণ পড়া হল, রঘু, কুমার, নৈষধ, শকুন্তলা। একটু সাংখ্য, একটু বেদান্ত, একটু ন্যায়।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ—এর মানে কি জানো? না পড়লে শুনলে জ্ঞান হয় না। যে লিখেছে, এ-সব লোকের এই মত। এরা ভাবে, আগে লেখাপড়া, তারপর ঈশ্বর; ঈশ্বরকে জানতে হলে লেখাপড়া চাই। কিন্তু যদু মল্লিকের সঙ্গে যদি আলাপ করতে হয় তাহলে তার কখানা বাড়ি, কত টাকা, কত কোম্পানির কাগজ—এ-সব আগে আমার অত খবরে কাজ কি? জো-সো করে—স্তব করেই হোক, দ্বারবানদের ধাক্কা খেয়েই হোক, কোন মতে বাড়ির ভিতর ঢুকে যদু মল্লিকের সঙ্গে আলাপ করতে হয়। আর যদি টাকা-কড়ি ঐশ্বর্যের খবর জানতে ইচ্ছা হয়, তখন যদু মল্লিককে জিজ্ঞাসা কল্লেই হয়ে যাবে! খুব সহজে হয়ে যাবে। আগে রাম, তারপরে রামের ঐশ্বর্য — জগৎ। তাই বাল্মীকি ‘মরা’ মন্ত্র জপ করেছিলেন। ‘ম’ অর্থাৎ ঈশ্বর, তারপর ‘রা’ অর্থাৎ জগৎ—তার ঐশ্বর্য (Kathamrita)!

    ভক্তেরা অবাক হইয়া ঠাকুরের কথামৃত পান (Ramakrishna) করিতেছেন।

  • PM Modi: “বাঁচতে হলে পাকিস্তানকে নির্মূল করতে হবে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বাঁচতে হলে পাকিস্তানকে নির্মূল করতে হবে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পাকিস্তানকে যদি বাঁচতে হয়, তাহলে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো নির্মূল করতে হবে।” সোম-সন্ধ্যায় (India Pakistan Ceasefire) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “ভারত আর সন্ত্রাসবাদীদের চোখরাঙানি সহ্য করবে না।” এর পরেই তিনি বলেন, “পাকিস্তানকে যদি বাঁচতে হয় ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো নির্মূল করতে হবে। ‘টেরর’ ও ‘টক’ (সন্ত্রাস ও আলোচনা) এক সঙ্গে চলতে পারে না। জল এবং রক্ত একই সঙ্গে বইতে পারে না।”

    স্টেট স্পনসর্ড টেররিজম (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্টেট স্পনসর্ড টেররিজমের বড় উদাহরণ হল পহেলগাঁওকাণ্ড। প্রতিটি যুদ্ধের ময়দানে আমরা পাকিস্তানকে পর্যুদস্ত করেছি। ‘অপারেশন সিঁদুরে’ও আমরা সেই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছি। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ হাতিয়ার তার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে।” সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, “আমাদের সেনাবাহিনী সর্বদা সতর্ক। আকাশ, জল থেকে মাটি – সর্বত্র আমরা প্রস্তুত থেকেছি। ‘নয়া নর্মাল’ তৈরি করেছে সেনা। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে আবারও জবাব দেওয়া হবে। ভারত আর কোনও নিউক্লিয়ার ব্ল্যাকমেল সহ্য করবে না।”

    পাকিস্তান ব্যর্থ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পাকিস্তান আমাদের স্কুল-কলেজ, সাধারণ নাগরিকের বাড়িঘর, মন্দিরকে নিশানা করল। এখানেও ওরা ব্যর্থ হল। দুনিয়া দেখল, কীভাবে পাকিস্তানের ড্রোন, মিসাইল ভারতের কাছে ধুলিসাৎ হল। আকাশেই নষ্ট করে দেওয়া হল।” তিনি বলেন, “তিনদিনে পাকিস্তানের যা হাল করা হয়েছে, তা ওরা ভাবতেই পারেনি। এখন ওরা বাঁচার রাস্তা খুঁজছে। গোহারা হেরে যাওয়ার পর ১০ মে পাকিস্তানি সেনা আমাদের ডিজিএমও-র দ্বরস্থ হন। তার আগেই আমরা পাকিস্তানের মাটিতে থাকা সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছি।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “পৃথিবীতে বড় বড় সব সন্ত্রাসবাদী হামলা একই সুতোয় বাঁধা। তাই ভারতের হামলায় সন্ত্রাসবাদের হেড কোয়ার্টার ভেঙে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তান হতাশ। এই অবস্থায় ওরা আরও একটা ভুল করেছে। ভারতকে সঙ্গ দেওয়ার বদলে ভারতের ওপরই হামলা করল।” তিনি বলেন, “অপারেশন সিঁদুরের প্রাপ্তির জন্য, সেনার পরাক্রমকে আমরা উৎসর্গ করেছি দেশের সব মা, সকল মহিলাদের। স্ত্রী, সন্তানের সামনে ধর্ম জিজ্ঞাসা করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে পহেলগাঁওয়ে। আমার কাছে এটা ক্রূরতা। জঙ্গিরা বুঝে গিয়েছে, মা-বোনেদের সিঁদুর মোছার পরিণাম কী।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এবার পাকিস্তানের সঙ্গে কথা হলে (India Pakistan Ceasefire) সন্ত্রাসবাদ নিয়েই কথা হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে কথা হলে এবার পাক-অধিকৃত কাশ্মীর নিয়েই কথা হবে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আজ বুদ্ধপূর্ণিমা, শান্তির পথও যুদ্ধ দিয়েই হয়।”

  • Tooth decay: দিনে দু’বার দাঁত মাজলেই কি বিপদ এড়ানো যাবে? দাঁতের ক্ষয়রোগ রুখতে কী করবেন?

    Tooth decay: দিনে দু’বার দাঁত মাজলেই কি বিপদ এড়ানো যাবে? দাঁতের ক্ষয়রোগ রুখতে কী করবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    চকলেট, আইসক্রিম বা ঘরের তৈরি ডাল-ভাত, যে কোনও খাবারেই হতে পারে দাঁতের ক্ষয়রোগ। তবে আধুনিক খাদ্যাভ্যাসে এমন নানান জিনিস খাবারের তালিকায় যোগ হচ্ছে, যাতে দাঁতের ক্ষয়রোগের (Tooth decay) ঝুঁকি বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দিনে এক-দুবার দাঁত ব্রাশ করলেই সেই ঝুঁকি কমবে না। বরং নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে দাঁত পরিষ্কার না করলে, বিপদ বাড়তে পারে। শিশুদের প্রথম থেকেই নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি মেনে দাঁত ও মুখের ভিতর পরিষ্কার করার অভ্যাস রপ্ত করানো জরুরি। তাহলে তাদের দাঁতের ক্ষয়রোগের ঝুঁকি কমবে। মুখের ভিতরে যে কোনও সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা পাবে। কিন্তু দাঁত পরিষ্কারের কোন পদ্ধতি মেনে চলা জরুরি?

    কখন দাঁত ব্রাশ করতে হবে? (Tooth decay)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সকালে ঘুম থেকে উঠেই কিংবা রাতে খাবার খাওয়ার ঠিক পরেই ব্রাশ করা উচিত নয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, ব্রাশ করার সময় অত্যন্ত জরুরি। রাতে খাবার খাওয়ার পরেই ব্রাশ করলে অনেক সময়েই তা ক্ষতি হতে পারে। কারণ, খাবার খাওয়ার পরে প্রায় এক ঘণ্টা মুখের ভিতরে নানান ব্যাকটেরিয়া এবং অ্যাসিড সক্রিয় থাকে। সেই সময়ে দাঁতে ব্রাশ ঘষলে কার্যত ব্যাকটেরিয়া ঘষা হয়। তাছাড়া ওই অ্যাসিড আর টুথপেস্ট একসঙ্গে দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে। আর কিছুই উপকার হয় না। তাই খাওয়ার অন্তত একঘণ্টা পরে ব্রাশ করা জরুরি। সকালে ঘুম থেকে উঠে মিনিট পনেরো পরেই ব্রাশ করা যেতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    শুধু ব্রাশ করলেই জীবাণুমুক্ত হয় না!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধু ব্রাশ করলেই মুখ জীবাণুমুক্ত হয় না‌। তাঁরা জানাচ্ছেন, মুখের ভিতরে এমন নানান জায়গা থাকে, যেখানে ব্রাশ করলেও জীবাণু থেকে যায়। মুখের ভিতরের সব জায়গায় ব্রাশ পৌঁছতে পারে না। তাই ব্রাশ করার পাশপাশি মাউথওয়াশ ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    দাঁত ও মাড়ির সংযোগস্থল পরিষ্কার জরুরি

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধু দাঁত ব্রাশ যথেষ্ট নয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্লাগ বা ক্ষতিকারক উপাদান জমে থাকে দাঁত ও মাড়ির সংযোগস্থলে। তাই ব্রাশ করার সময়ে সেই জায়গা পরিষ্কার করা জরুরি। না হলে মুখের ভিতর জীবাণুমুক্ত হবে না।‌ দাঁতের নানান সমস্যাও (Tooth decay) দেখা দিতে পারে।

    কতক্ষণ ব্রাশ করা উচিত? (Tooth decay)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দাঁত ব্রাশ করতে কত সময় লাগবে, এই নিয়ে নানান সংশয় রয়েছে‌। দাঁত ব্রাশ করতে মিনিট তিনেক সময় লাগে। তবে দাঁত ব্রাশ করার নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি রয়েছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই জোরে জোরে উপর-নীচে ব্রাশ চালিয়ে দাঁত পরিষ্কার করেন। এই পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভুল। দাঁত ব্রাশ করতে হবে গোল গোল করে। অর্থাৎ, একসঙ্গে দুই বা তিনটি দাঁতের উপরে ব্রাশ রেখে, গোল গোল করে দাঁত ঘষতে হবে। তাহলেই দাঁত ও মাড়ির সংযোগস্থল পরিষ্কার হবে। দাঁতও ভালো থাকবে।

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দাঁত ব্রাশ করার পাশপাশি মুখ ধোয়ার অভ্যাস জরুরি। বিশেষত শিশুরা অনেক সময়েই দিনে একাধিকবার মিষ্টিজাতীয় খাবার খায়। বারবার তাদের ব্রাশ করা হয় না। কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার পরেই মুখের ভিতরে ভালো করে জল দিয়ে ধোওয়া জরুরি। এতে দাঁতের ক্ষয়রোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমানো‌ যায়।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

LinkedIn
Share