Tag: Bengali news

Bengali news

  • Tmc: বঞ্চিত তৃণমূল কংগ্রেসের ব্যানারে কর্মী সম্মেলন! কোথায় জানেন?

    Tmc: বঞ্চিত তৃণমূল কংগ্রেসের ব্যানারে কর্মী সম্মেলন! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে শাসক দলের নেতা কর্মীরা সম্মেলন করবেন, এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু, পশ্চিম বর্ধমানের কুলটিতে একটি অনুষ্ঠান ভবনে তৃণমূলের (Tmc) কর্মী সম্মেলন ঘিরে দলের কোন্দল একেবারেই প্রকাশ্যে চলে এসেছে। কারণ, কর্মী সম্মেলনে ব্যানারে লেখা রয়েছে, কুলটি ব্লকের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়পন্থী বঞ্চিত তৃণমূল (Tmc)  কংগ্রেস কর্মী। আসলে শাসক দলের ঝান্ডা নিয়ে বুক চিতিয়ে দল করে যারা দিনের পর দিন অসন্মানিত হয়েছেন, সেই সব বঞ্চিত নেতাদের নিয়ে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এমনই দাবি উদ্যোক্তাদের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বঞ্চিত এই তৃণমূল (Tmc)  কর্মীদের সম্মেলন করা নিয়ে সরগরম আসানসোলে রাজনৈতিক মহল।

    কাদের নেতৃত্বে হল বঞ্চিত তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সম্মেলন? Tmc

    বিক্ষুব্ধ তৃণমূল (Tmc)  কংগ্রেসের কর্মীদের আলাদা করে কর্মী সম্মেলনকে ঘিরে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে। মূলত, তৃণমূলেরই (Tmc) একটি অংশ কুলটিতে বঞ্চিত তৃণমূলের নাম দিয়ে একটি অনুষ্ঠান ভবনে কর্মী সম্মেলন করেন। রবিবার বঞ্চিত কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুলটি ব্লকের প্রাক্তন সভাপতি বিমান আচার্য্য, রাজ্যের প্রাক্তন যুব সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, প্রাক্তন কুলটি পুরসভায় প্রাক্তন চেয়ারম্যান বাচ্চু রায়, প্রাক্তন কাউন্সিলার রাজা চট্টোপাধ্যায় এবং ব্লকের প্রাক্তন নেতা সহ কয়েকশো কর্মী সমর্থকরা। এদিন কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা প্রকাশ্যে বলেন, এখন কুলটি ব্লকের যারা তৃণমূলের (Tmc)  দায়িত্বে আছেন তারা আমাদের মতো পুরোনো কর্মীদের কোনো পাত্তা দেন না। এই কথা জেলার নেতৃত্বদের বার বার বলেও কোনো লাভ হয়নি। এমনকী আমাদের কোনও মিটিং মিছিলে পর্যন্ত ডাকা হয়না। কুলটিতে এখন কিছু চোর ডাকাতদের নিয়ে সংগঠন চলছে। এই নীতি মেনে নেওয়া যাবে না। এই কারণে বারবার কুলটি বিধানসভায় প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে তৃণমূল (Tmc)  কংগ্রেসকে হারতে হয়। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। আর দলের স্বার্থে আগামীদিনে বঞ্চিত কর্মীদের নিয়ে তৃণমূল ভবন এবং নবান্ন অভিযান করা হবে বলে তাঁরা জানান। এমনকী কুলটিতে তৃণমূলের (Tmc)  দলের এই দুর্দশার অবস্থা দলের সুপ্রিমোকে জানানো হবে।

    এই সম্মেলন নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের পশ্চিম বর্ধমান জেলার চেয়ারম্যান? Tmc

    বঞ্চিত তৃণমূল (Tmc) কর্মীদের এই সম্মেলনের বিষয়টি দলীয় নেতৃত্ব ভালোভাবে নেননি। কুলটির প্রাক্তন বিধায়ক তথা তৃণমূলের (Tmc) পশ্চিম বর্ধমান জেলার চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় বলেন, যারা এসব করছে, তারা সামনে দল করার কথা বললেও পিছনে সব বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে রয়েছে। পুরানো কর্মীদের কাউকে বঞ্চনা করা হয় না। আমরা সব সময় বলছি, সকলে একসঙ্গে মিলে দল করতে চাই। কিন্তু, এভাবে কর্মী সম্মেলন করে দলকে বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে। পরোক্ষে বিরোধীদের হাতকে ওরা শক্ত করছে। এসব না করে ওরা মন দিয়ে তৃণমূল দলটা করুক, আমরা এটা চাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ সংবিধান মেনে হয়নি’, কর্নাটকে দাবি অমিত শাহের  

    Amit Shah: ‘মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ সংবিধান মেনে হয়নি’, কর্নাটকে দাবি অমিত শাহের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিমদের জন্য যে ৪ শতাংশ সংরক্ষণের ব্যবস্থা ছিল কর্নাটকে (Karnataka), দিন দুই আগে তা তুলে দেয় সে রাজ্যের বিজেপি (BJP) সরকার। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, সংখ্যালঘুদের যে রিজার্ভেশন দেওয়া হয়েছে, তা সংবিধান অনুযায়ী হয়নি। সংবিধানে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই। কংগ্রেসের তুষ্টির রাজনীতির কারণে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণের সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, বিজেপি ভোক্কালিগা ও লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়কে সংরক্ষণ দিয়েছে।  

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    মাসখানেক পরেই বিধানসভা নির্বাচন কর্নাটকে। সেই কারণেই কর্নাটক যেতে শুরু করেছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। শনিবার কর্নাটকে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। করেছিলেন রোড শো-ও। এদিন যান অমিত। রায়চুরে বিজেপি আয়োজিত এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তার আগে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এদিন কর্নাটকের ওই জনসভায় কংগ্রেসকেই নিশানা করেন শাহ। বলেন, কংগ্রেস যে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণ দিয়েছে, তা সংবিধান অনুসারে নয়। সংবিধানে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই। কর্নাটক সরকার মুসলমানদের জন্য চার শতাংশ ওবিসি সংরক্ষণের অবসান ঘটিয়েছে এবং এটি দুটি প্রধান সম্প্রদায়, বীরশৈব-লিঙ্গায়ত ও ভোক্কালিগাদের মধ্যে বিলি করেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    শাহ বলেন, কর্নাটকের আগের কংগ্রেস সরকার রাজ্যে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিয়েছিল। কিন্তু বিজেপি মুসলমানদের জন্য চার শতাংশ সংরক্ষণ অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণিতে স্থানান্তরিত করেছে। বিজেপি সরকার সেই সংরক্ষণ বাতিল করেছে। ভোক্কালিগা ও লিঙ্গায়ত সম্প্রদায়কে রিজার্ভেশন দিয়েছে। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মেরুকরণের রাজনীতির অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তিনি বলেন, ভোটব্যাঙ্কের লোভে কংগ্রেস কখনওই যাঁরা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের কথা বলেনি। বলেনি হায়দ্রাবাদের মুক্তির কথাও।

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের আগেই রাজ্যে আসন সংরক্ষণ ৫০ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৫৭ শতাংশ। তুলে নেওয়া হল মুসলমানদের জন্য বরাদ্দ ৪ শতাংশ কোটাও। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জেরে এবার থেকে আর অনগ্রসর শ্রেণি হিসেবে সংরক্ষণের সুবিধা নিতে পারবেন না মুসলিমরা। কর্নাটকে অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ সংরক্ষণে এতদিন অন্তর্ভুক্ত ছিলেন রাজ্যের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও। কিন্তু শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই মুসলিমদের জন্য বরাদ্দ সংরক্ষণ প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সম্প্রচারিত হল মন কি বাতের (Mann Ki Baat) ৯৯তম পর্ব। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয় সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও অল ইন্ডিয়া রেডিওয়। প্রধানমন্ত্রীর এই পর্বের ভাষণের ফোকাস ছিল অঙ্গদানের ওপর। দেশবাসীকে মরণোত্তর অঙ্গদানে উদ্বুদ্ধ করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতি মাসের শেষ রবিবার মন কি বাতের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশবাসীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন ছিল এই অনুষ্ঠানের ৯৯তম পর্ব। সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণত ৯৯ কে কঠিন মাইলস্টোন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে যেহেতু এটা ভারতবাসী এবং তাঁদের মন কি বাতের অনুষ্ঠান, তাই এটা আমার কাছে হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রেরণার উৎস।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সোজা চলে যান অঙ্গদানের বিষয়ের আলোচনায়। তিনি বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রযুক্তির অগ্রগতির জেরে অন্যের প্রাণ বাঁচাতে বর্তমানে অঙ্গদান একটি শক্তিশালী মাধ্যম হয়ে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মৃত্যুর পরে কেউ দেহদান করলে তাঁর অঙ্গে সুস্থ জীবন পান ৮ থেকে ৯ জন। তিনি বলেন, এটা খুশির খবর যে বর্তমানে সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে দেশে বাড়ছে অঙ্গদানের হার। ২০১৩ সালে দেশে অঙ্গদান হয়েছিল ৫ হাজার। ২০২২ সালে সেটাই বেড়ে হয়েছে ১৫ হাজার।

    যাঁরা মরণোত্তর অঙ্গদান করেছেন, এদিন মন কি বাতের অনুষ্ঠান চলাকালীন তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। মরণোত্তর অঙ্গদান করে যাঁরা অন্যকে সুস্থ জীবন দিয়েছেন, এদিন তাঁদের পরিবারকে ধন্যবাদও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে মাত্র ৩৯ দিন বয়সী কন্যার দেহ দান করেন সুখবীর সিংহ সান্ধু। নিজের সদ্যোজাত কন্যা যাতে মৃত্যুর পরেও অন্যের দেহে বেঁচে থাকতে পারে, তাই মেয়ের দেহদানের সিদ্ধান্ত নেন সুখবীর। এদিন তাঁর সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, ৩৯ দিন বয়সী আবাবাত কৌরকে দেশ মনে রাখবে সর্বকনিষ্ঠ অঙ্গদাত্রী হিসেবে। এদিন আরও অনেক অঙ্গদাতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশবাসীকে আহ্বান জানান মরণোত্তর দেহদানের। প্রসঙ্গত, ৩০ এপ্রিল সম্প্রচারিত হবে মন কি বাতের ১০০তম পর্ব। দেশবাসীর কাছে সেদিনের আলোচনার বিষয়বস্তুর ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fake: পুরসভার বিল্ডিং প্ল্যান জাল করে অবাধে চলছে বিক্রি! কোথায় জানেন?

    Fake: পুরসভার বিল্ডিং প্ল্যান জাল করে অবাধে চলছে বিক্রি! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বিল্ডিং প্ল্যান এর নকশা জাল (Fake) করার অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে পুরুলিয়া পুরসভায়। পুরসভার কর্মীদের একাংশ এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। যা নিয়ে ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশন  এর সদস্যরা  সরব হয়েছেন। সমস্ত তথ্যপ্রমাণ দিয়ে তাঁরা পুরসভার চেয়ারম্যানের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাঁদের দাবি, এই ঘটনার তদন্ত করতে হবে। আর এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

    কীভাবে বিল্ডিং প্ল্যান জাল করা হচ্ছে? Fake

    পুরসভা এলাকায় ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের মাধ্যমে বিল্ডিং প্ল্যান তৈরি করা হয়। সংগঠনের সদস্যরা বলেন, বিল্ডিং প্ল্যান করে যারা পুরসভায় জমা দিচ্ছে, সেই প্ল্যানের নথি আলাদা করে কপি করে সেই প্ল্যানে নতুন নাম, প্লট নম্বর দিয়ে জাল (Fake)  প্ল্যান তৈরি করে অন্য ব্যক্তিকে কম টাকায় সেই প্ল্যান বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।  এমনকী সেই প্ল্যান পুরসভা থেকে পাশও করানো হচ্ছে। আমাদের কাছে তার প্রমাণও রয়েছে। এসব করে পেশাগত কাজে বাধা সৃষ্টি করছে এক শ্রেণীর পুরসভার কর্মীরা। দীর্ঘদিন ধরেই এই বেআইনি কাজ চলছে। কারণ, প্ল্যান পাশ হয়ে যাওয়ার পর সে প্ল্যানের নকশা যখন অ্যাপসে  আপলোড হচ্ছে, তখন দেখা যাচ্ছে তাদের করা নকশা অন্য ব্যক্তির প্ল্যানে পাশ করানো হয়েছে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বামাপদ পুইতন্ডি বলেন,  পুরসভার কর্মী ছাড়া এই ধরনের জালিয়াতি (Fake) কারও পক্ষে করা সম্ভব নয়।  কারণ, আমাদের তৈরি প্ল্যান পুরসভায় জমা পড়ে। সেই জমা পড়া প্ল্যান থেকে জালিয়াতি করা হচ্ছে। পুরসভার চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কোনও ব্যবস্থা না নেওয়া হলে আগামীদিনে থানা ও আদালতে যাব।

    কী বললেন পুরসভার বিরোধী দলনেতা? Fake

    এই বিষয়ে পুরসভার বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি কাউন্সিলর প্রদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, পুরসভা থেকে প্ল্যান চুরি হয়ে যাচ্ছে, এটা ভাবা যায় না। পুরসভার প্ল্যান বিভাগে যারা রয়েছেন, তাঁদের সকলকে শোকজ করা দরকার। এই ধরনের বেআইনি কাজের সঙ্গে যে বা যারা জড়িত রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। পুরসভার বৈঠকে আমরা এই বিষয়টি তুলব।  

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান? Fake

    এই বিষয়ে পুরসভার চেয়ারম্যান নবেন্দু মাহালি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। প্ল্যান বিভাগের এক ইঞ্জিনিয়ারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছি। কারণ, এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। বিষয়টি নিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুরসভায় এই ধরনের বেআইনি কাজ কোনওভাবে মেনে নেওয়া হবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: ট্যুইটার হ্যান্ডেলে নয়া পরিচয়ে অবতীর্ণ রাহুল গান্ধী, কেন জানেন?

    Rahul Gandhi: ট্যুইটার হ্যান্ডেলে নয়া পরিচয়ে অবতীর্ণ রাহুল গান্ধী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটার হ্যান্ডেলে নয়া পরিচয়ে অবতীর্ণ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রবিবার সকাল থেকে রাহুলের ট্যুইটারে তাঁর ছবির নীচে লেখা রয়েছে, এটি রাহুল গান্ধীর অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট। তিনি জাতীয় কংগ্রেসের (Congress) সদস্য। লেখা হয়েছে, ডিস’কোয়ালিফায়েড এমপি (অপসারিত সাংসদ)। এদিকে, রাহুলের সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে এদিন দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে শামিল হয়েছে কংগ্রেস।

    রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)…

    কেরলের ওয়েনাড় কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন রাহুল। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কর্নাটকের একটি জনসভায় মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। ওই জনসভায় তিনি (Rahul Gandhi) বলেছিলেন, মোদি পদবিধারীরা কেন চোর হন। রাহুলের এই মন্তব্যের জেরে গুজরাটের সুরাট আদালতে মামলা দায়ের করেন সুরাট পশ্চিমের বিধায়ক বিজেপির পূর্ণেশ মোদি। তার জেরে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন রাহুল। তাঁকে দু বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। করা হয় জরিমানাও। রাহুল যাতে উচ্চ আদালতে আবেদন করতে পারেন, সেজন্য তাঁকে ৩০ দিন সময়ও দেওয়া হয়। মুক্তি দেওয়া হয় জামিনে। কারাদণ্ড হওয়ায় রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। সংবিধানের ১০২ (১)-ই অনুচ্ছেদ ও জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-র ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেওয়া হয়।

    রাহুলের সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে এদিন মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থল রাজঘাটে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখান। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অবস্থান বিক্ষোভ চলার কথা। যদিও রাজঘাটে কংগ্রেসের সত্যাগ্রহে অনুমতি দেয়নি দিল্লি পুলিশ। রাজঘাট এলাকায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা।

    আরও পড়ুুন: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    এদিকে মোদি পদবি নিয়ে কেবল রাহুলই (Rahul) নন, ২০১৮ সালে প্রায় একই রকম ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেছিলেন তৎকালীন কংগ্রেস নেত্রী খুশবু সুন্দর। তাঁর ট্যুইট-বার্তার নির্যাস, মোদি মানেই দুর্নীতি। তাঁর ওই মন্তব্যে একই বন্ধনীভুক্ত হয়েছিলেন নীরব, ললিত এবং নরেন্দ্র মোদি। পরে খুশবু বিজেপিতে যোগ দেন। এবার খুশবুর সেই ট্যুইট-বাণই হাতিয়ার করতে চলেছে কংগ্রেস। খুশবুর পুরানো ট্যুইটের স্ক্রিনশট শেয়ার করে কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ লেখেন, মোদিজি এবার কী আপনার কোনও শিষ্য খুশবু সুন্দরের নামে মানহানির মামলা করবেন? এখন তো তিনি বিজেপির সদস্য। দেখা যাক…।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ‘দেশকে বিপদ থেকে উদ্ধারের কোনও পরিকল্পনাই নেই সরকারের’, জনসভায় বললেন ইমরান

    Imran Khan: ‘দেশকে বিপদ থেকে উদ্ধারের কোনও পরিকল্পনাই নেই সরকারের’, জনসভায় বললেন ইমরান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে পাহাড় প্রমাণ সমস্যা। এ থেকে দেশকে কীভাবে উদ্ধার করা যাবে সে ব্যাপারে কোনও ভাবনা চিন্তা নেই ক্ষমতাসীন সরকারের। রবিবার এই অভিযোগ করলেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (PTI) চেয়ারম্যান ইমরান খান (Imran Khan)। কেবল তাই নয়, দেশকে চলতি বিপদ থেকে কীভাবে উদ্ধার করা যাবে, সে ব্যাপারেও বাতলে দিলেন রোডম্যাপ। এদিন সকালে মিনার-ই-পাকিস্তানে ভিড়ে ঠাসা এক জনসভায় ভাষণ দেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। দীর্ঘ বক্তৃতা শুনে মনে হয়েছে, তিনি যেন প্রাক-নির্বাচনী কোনও জনসভা করছেন। ঠিক এক দশক আগে ভোটের সময় যেমনটা করেছিলেন তিনি।

    ইমরান খানের (Imran Khan) নিশানায়…

    এদিনের সমাবেশে পাকিস্তানের শেহবাজ শরিফের সরকারকে নিশানা করেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী (Imran Khan)। গত বছর সরকার থেকে সরে যেতে বাধ্য হন ইমরান। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, তাঁকে দমাতে রাষ্ট্র তাঁর এবং তাঁর দলের বিরুদ্ধে নানা ব্যবস্থা নিচ্ছে। তিনি সরকার থেকে সরে যাওয়ার পর থেকেই এমনটা হচ্ছে। পাকিস্তানের চলতি সমস্যা প্রসঙ্গে ইমরান বলেন, দেশের বর্তমান সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা কিংবা ইচ্ছে নেই শেহবাজ শরিফের সরকারের। তিনি বলেন, সরকার যদি বলে, তাদের একটা পরিকল্পনা রয়েছে, আমি সেটা বিশ্বাস করি না। কারণ সরকারের কোনও পরিকল্পনাই নেই। দেশের বর্তমান সমস্যা সমাধানের কোনও সহজ পন্থা নেই বলেও জানিয়ে দেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, যখন কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, তখন সরকার তা করেনি।

    আরও পড়ুুন: ডিএ ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, বাম আমলে স্বজনপোষণের অভিযোগ

    নির্বাচন প্রসঙ্গে পিটিআই চেয়ারম্যান বলেন, রাষ্ট্রের মেশিনারি ব্যবহার করে বিরোধীদের হাত শক্ত করা চলবে না। বর্তমান সমস্যা থেকে পাকিস্তানকে উদ্ধার করতে ১০ দফা কর্মসূচির কথাও বলেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী (Imran Khan)। তিনি বলেন, বারবার আইএমএফের কাছে হাত না পেতে সরকারের উচিত বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগে জোর দেওয়া। ইমরান বলেন, যাঁরা রফতানি করবে এবং দেশে ডলার নিয়ে আসবেন তাঁদের আমরা সংবর্ধনা দেব। দেশের পর্যটন শিল্পকেও প্রোমোট করব। রাজস্ব বাড়াতে দেশের খনিজ সম্পদের দিকে নজর দেব। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে চাঙা করব। আয় বাড়াতে তাঁর সরকার ট্যাক্সও বাড়াবে। ক্ষমতায় এলে তাঁর সরকার চিনের সহযোগিতায় দেশে কৃষি পণ্য উৎপাদনের দিকেও বাড়তি নজর দেবে বলেও জানান ইমরান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrarta Mondal: পুরসভায় নিয়োগে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার যোগ! কোথায় জানেন?

    Anubrarta Mondal: পুরসভায় নিয়োগে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার যোগ! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বরানগর পুরসভায় কর্মী নিয়োগে গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ পুর কর্মচারী ইউনিয়নের এক রাজ্য নেতার সরাসরি ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। শুধু তাই নয়, পুরসভায় কর্মী নিয়োগে স্বজনপোষণের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল পরিচালিত পুর বোর্ডের বিরুদ্ধে। রিক্রুটমেন্ট বোর্ডে যে সব পুর প্রতিনিধিরা ছিলেন, তাঁরা কেউ নিজেদের পরিবারের লোকজনকে বা তাঁদের ঘনিষ্ঠদের চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ। নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে এই সব নিয়োগ হয়েছে। ফলে, এই পুরসভায় নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এমনিতে কামারহাটি পুরসভা ইডি নজরে রয়েছে। বরানগর পুরসভায় যে ভাবে নিয়োগ হয়েছে তা নিয়ে দলের অন্দরে এখন চর্চা শুরু হয়েছে।

    বিতর্কিত প্যানেলে কত জন কর্মী নিয়োগ হয়? Anubrata Mondal

    পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৭-১৮ সালে এই পুরসভায় অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পরে, রিক্রুটমেন্ট বোর্ডে ছিলেন চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক, তত্কালীন ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত রায়, এক্সিকিউটিভ অফিসার সুদীপ ভট্টাচার্য, কাউন্সিলর বিশ্বজিত্ বর্ধন এবং অনিন্দ্য রাউত। পুরসভার কর্মী পদে কয়েক হাজার ছেলেমেয়ে আবেদন করেছিলেন। তারমধ্যে ১৭০ জনকে নিয়োগ করা হয়। কিন্তু, নিয়োগ হওয়ার পর যে তালিকা সামনে আসে তাতে রিক্রুটমেন্টের দায়িত্বে থাকা পদাধিকারীদের পরিবারের লোকজনের নাম সামনে আসে। এক সিআইসি সদস্যের পরিবারের লোকজনের নাম তালিকায় রয়েছে। এছাড়া একাধিক কাউন্সিলারদের ঘনিষ্ঠরা চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ। একই সঙ্গে কেষ্ট (Anubrata Mondal)  ঘনিষ্ঠ শাসক দলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতার ওই নিয়োগে বড় ভূমিকা রয়েছে। ওই নেতার বাড়ি বীরভূম জেলায়। ওই নেতার হাত ধরে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ জেলার একাধিক ছেলে এই পুরসভায় নিয়োগপত্র পেয়েছে। ওই নেতা অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তাঁর দেওয়া তালিকা অনুযায়ী নিয়োগ করতে কেউ আপত্তি জানানোর সাহস দেখায়নি। স্রেফ শাসক দলের বদান্যতায় তাঁদের চাকরি হয়েছে বলে বিরোধীদের অভিযোগ। এমনকী বীরভূম, মুর্শিদাবাদ জেলায় যাদের নিয়োগ করা হয়েছে, তারা নিয়মিত পুরসভায় পর্যন্ত আসে না বলে অভিযোগ। কিন্তু, তাদের নিয়মিত প্রতিমাসে বেতন হয়ে যায়। এরকম ২৫-৩০ জন কর্মী রয়েছেন। যা নিয়ে তৃণমূলের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন। বোর্ড মিটিংয়ে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে কী বললেন পুরসভার চেয়ারপার্সন ? Anubrata Mondal

    বরানগর পুরসভার চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক বলেন, নিয়ম মেনে  পুরসভায় নিয়োগ হয়েছে। তবে, কাউন্সিলর বা রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের দায়িত্বে থাকলে তাঁর ছেলেমেয়েরা পরীক্ষা দিতে পারবে না এমন কোনও নিয়ম নেই। পরীক্ষা দিতেই সকলেই চাকরি পেয়েছেন। স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ হয়েছে। আর কেউ পুরসভায় নিয়মিত না আসলে তাঁকে শো কজ করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid: করোনা প্রস্তুতি কেমন? খতিয়ে দেখতে দেশজুড়ে দু’ দিনের মক ড্রিল

    Covid: করোনা প্রস্তুতি কেমন? খতিয়ে দেখতে দেশজুড়ে দু’ দিনের মক ড্রিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Covid)। দেশে আবারও করোনার ঢেউ এলে তার মোকাবিলা যাতে করা যায় সেজন্য শনিবার কেন্দ্রের তরফে ঘোষণা করা হল মক ড্রিলের কথা। এপ্রিলের ১০-১১ দুদিন ধরে দেশজুড়ে হবে ওই মক ড্রিল (Mock Drill)। কোভিড পরিস্থিতির মোকাবিলায় দেশের হাসপাতালগুলি কতটা প্রস্তুত, মূলত তা দেখতেই আয়োজন করা হচ্ছে মক ড্রিলের। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দেশের প্রতিটি জেলার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলি এই মহড়ায় অংশ নেবে। মহড়ায় দেখা হবে করোনা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর ইত্যাদি পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে কিনা।

    করোনা (Covid) পরিস্থিতি…

    দিল্লিতে মক ড্রিলে অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য বলেন, যদি করোনা (Covid) সংক্রমিতের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, তার জন্য সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সবাই যাতে সঠিক চিকিৎসা পায়, তা নিশ্চিত করতেই এই মহড়া। এদিন দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে মহড়ায় যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সেক্রেটারি রাজেশ ভূষণ জানান, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে দেশে ধাপে ধাপে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। এর মধ্যে সিংহভাগ করোনা সংক্রমিতের খবর মিলেছে কয়েকটি রাজ্য থেকে। যেহেতু ব্যাপক করোনা টিকাকরণ হয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি এবং মৃত্যুর হারও কম, তা সত্ত্বেও বাড়ছে সংক্রমণ।

    জানা গিয়েছে, মক ড্রিলের সময় দেখা হবে কোন জেলায় করোনা (Covid) চিকিৎসার কী ব্যবস্থা রয়েছে, করোনা সংক্রমিতদের জন্য হাসপাতালে কত বেড রয়েছে।এক সঙ্গে কতজন রোগীর জন্য আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা সম্ভব, হাসপাতালে কতজন করোনা সংক্রমিতকে অক্সিজেন দেওয়া যাবে, তাও খতিয়ে দেখা হবে মক ড্রিলে। অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর, বাইপ্যাপের কী ব্যবস্থা রয়েছে, কী প্রয়োজন, তাও নথিভুক্ত করা হবে। কেবল হাসপাতালের বেড বা অক্সিজেন নয়, জরুরি পরিস্থিতি সামাল দিতে স্বাস্থ্যকর্মীরা কতটা প্রস্তুত, তাও দেখা হবে।

    আরও পড়ুুন: ডিএ ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, বাম আমলে স্বজনপোষণের অভিযোগ

    কোভিড মোকাবিলায় কতজন প্রশিক্ষিত, অভিজ্ঞ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন, তাও দেখা হচ্ছে। অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর ব্যবহারে প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী কতজন রয়েছেন, তাও দেখা হবে এই মক ড্রিলে। করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট যাতে কোনওভাবেই না ছড়ায় সেজন্য বছর শেষে উৎসবের মরশুমে চূড়ান্ত তৎপরতা। মাস্ক পরার পাশাপাশি দেশবাসীকে কোভিড বিধি মেনে চলতে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: ৫জি টাওয়ার বসানোর টোপ দিয়ে ১৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা! কোথায় জানেন?

    Fraud: ৫জি টাওয়ার বসানোর টোপ দিয়ে ১৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ৫ জি টাওয়ার বসানোর জন্য কারও কাছে মোবাইলে ফোন আসলে, ধরবেন না। কারণ, রাজ্য জুড়ে একটি প্রতারণাচক্র (Fraud) সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আর তারা ফোন করে ৫  জি টাওয়ার বসানোর জন্য মোটা টাকার টোপ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই চক্র (Fraud) । বারাকপুর মহকুমায় নোয়াপাড়া থানা এলাকার এক ব্যক্তি এই প্রতারণা চক্রের খপ্পরে পড়ে কার্যত সর্বসান্ত হয়েছে। প্রতারকরা তার বাড়িতে ৫ জি টাওয়ার বসানোর লোভ দেখিয়ে কয়েক দফায় ১৭ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ। প্রতারিত হওয়ার পর তিনি নিজের ভুল বুঝতে পেরে থানার দ্বারস্থ হন। তদন্তে নেমে পুলিশ এই চক্রে (Fraud)  জড়িত থাকার অভিযোগে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম সুদীপ বিশ্বাস, সুজন ঘোষ, সঞ্জয় বালা, তপন মণ্ডল এবং মহিতোষ কুণ্ডু। ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, ধৃতদের হেপাজতে নিয়ে এই চক্রের সঙ্গে আর কারা জড়িত রয়েছে তা জানার চেষ্টা হচ্ছে।

     কীভাবে প্রতারণা করল অভিযুক্তরা? Fraud

     কয়েকদিন আগেই নোয়াপাড়ার ওই ব্যক্তির কাছে একজন অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করেন। তাঁর বাড়িতে ৫ জি টাওয়ার বসানো হবে বলে টোপ দেওয়া হয়। শুধু বাড়ির ওই জায়গা দেওয়ার জন্য তাঁকে এককালীন ২৫ লক্ষ টাকা এবং প্রতিমাসে ৩৫ হাজার টাকা করে দেওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়। তবে, বিষয়টি অন্য কাউকে না জানানোর কথা বলা হয়। পরে, তাঁর বাড়ির ছবি, দলিল সব কিছু চাওয়া হয়। পরে, ওই ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কয়েকদিন এই সব কাজ করার পর ওই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে, ওই ব্যক্তির চাহিদা রয়েছে কি না দেখা হয়। মোটা টাকার হাতছাড়া হয়ে যাবে ভেবে ফের ওই ব্যক্তি যোগাযোগ করেন। কিন্তু, তখনও কাগজপত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলা হয়। এরকমভাবে আরও কিছুদিন ঝুলিয়ে রাখা হয়। এরপর আচমকা ফোন করে তাঁকে জানানো হয়, আপনার কাগজপত্র দেখে অফিস আপনার বাড়িতে টাওয়ার বসানোর আগ্রহ দেখিয়েছে।  এরপর শুরু হয় আসল খেলা। অফিসের অ্যাকাউন্টের নামে একটি ড্যামি অ্যাকাউন্ট পাঠানো হয়। সেই অ্যাকাউন্টে প্রথমে দেড় লক্ষ টাকা পাঠাতে বলা হয়। ২৫ লক্ষ টাকা হাতছাড়়া হয়ে যাবে ভেবে ওই ব্যক্তি এক কথায় দেড় লক্ষ টাকা পাঠিয়ে দেন। পরে, প্রতারকদের (Fraud) কথার জালে ফেঁসে ওই ব্যক্তি কয়েক দফায় সব মিলিয়ে মোট ১৭ লক্ষ টাকা দিয়ে দেন।  আর ড্যামি অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে টাকা উঠিয়ে নেওয়া হত। পরে, টাওয়ার না বসায় ওই ব্যক্তি বুঝতে পারেন প্রতারিত(Fraud)  হয়েছেন। এরপরই তিনি থানার দ্বারস্থ হন।

    প্রতারকদের কোন এলাকা থেকে ধরল পুলিশ? Fraud

    উত্তর ২৪ পরগনা জেলা জুড়েই প্রতারকদের (Fraud)  জাল ছড়িয়ে রয়েছে। বাগদা থেকে বিষয়টি অপারেট হচ্ছে। আর জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় তাদের এজেন্ট রয়েছে। ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগের তদন্তে নেমে প্রথমে জগদ্দল থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে, বারাসত, বাগদা এবং গাইঘাটা থেকে আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এখনও পর্যন্ত যা তথ্য পাওয়া গিয়েছে, সঞ্জয় বালা এই অপরাধের মাস্টার মাইন্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ডিএ ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, বাম আমলে স্বজনপোষণের অভিযোগ

    Suvendu Adhikari: ডিএ ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, বাম আমলে স্বজনপোষণের অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিএ (DA) ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু লেখেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার মহার্ঘ ভাতা ৪ শতাংশ বাড়িয়ে ৪২ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত প্রশংসনীয়। ৪৭ লক্ষ ৫৮ হাজার কর্মী এবং ৬৯ লক্ষ ৭৬ হাজার পেনশনভোগী উপকৃত হবেন। এটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির ক্যারিশমা। এর ফলে রাজ্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন বৈষম্য আরও বাড়ল। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লেখেন, কেন্দ্রীয় সরকার যেখানে বাড়িয়ে ৪২ শতাংশ করেছে, সেখানে দেউলিয়া পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রতারণা করে ৬ শতাংশ বাড়িয়েছে। সব মিলিয়ে ফারাক ৩৬ শতাংশ। ট্যুইট-বার্তায় অন্য রাজ্যের ডিএর হারও তুলে ধরেন তিনি।

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ…

    এদিকে, বাম জমানায় নিয়োগে স্বজন-পোষণ নিয়েও মুখ খুললেন শুভেন্দু। নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, বাম আমলে (DA) আমিও রাজনীতি করেছি। কিন্তু শিক্ষক পদে নিয়োগ দুর্নীতি হয়নি। সেই সময় প্রাথমিকে আর শিক্ষাকর্মী পদে ব্যাপক নিয়োগ হয়েছিল। বামেরা টাকা নিয়ে চাকরি দেয়নি। শুধু দলের ক্যাডারদের চাকরি দিয়েছে। তিনি বলেন, সেই সময় নিয়োগের দায়িত্বে থাকত স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি। সেই সুযোগই নিয়েছিল বামেরা। তাঁর দাবি, কলেজে চাকরির ক্ষেত্রেও এমনটাই হয়েছিল। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর স্ত্রীর চাকরিতে অনিয়ম হয়ে থাকলেও, যা যে প্রমাণ করা সম্ভব নয়, তাও জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। হাতে লেখা চাকরির নিয়োগপত্র নিয়ে চাকরির দুর্নীতি যে প্রমাণ করা সম্ভব নয়, তাও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘পছন্দের প্রার্থীদের তালিকা পাঠাব! ছাড়পত্র না মিললে…’ মুখ্যমন্ত্রীকে হঁশিয়ারি তৃণমূল বিধায়কের

    শুভেন্দুর দাবি, সিপিএম হোলটাইমারদের আত্মীয়দের চাকরির ব্যবস্থা করে দিত। যাতে তারা দলকে আরও বেশি সময় দিতে পারে। শুভেন্দুর বক্তব্যের সারমর্ম হল, বাম জমানায় টাকা নিয়ে চাকরি হয়নি। তবে স্বজনপোষণ হয়েছিল। প্রসঙ্গত, বাম আমলে স্বজনপোষণ যে হয়েছিল তার বড় প্রমাণ জলপাইগুড়িতে বাম আমলে (DA) প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরির প্যানেল বাতিলের ঘটনা। সেই সময় জেলা বামফ্রন্টের শীর্ষ নেতৃত্বের একের পর এক আত্মীয়ের চাকরির বিষয়টি সামনে আসে। তার সঙ্গেই সামনে এসেছিল একাধিক বাম নেতার আত্মীয়-স্বজনদের ঘুরপথে চাকরি দেওয়ার বিষয়টিও।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
     
LinkedIn
Share