Tag: Bengali news

Bengali news

  • Crime by Police: কলকাতায় পাঁচ মাসে ১১ পুলিশ কর্মী গ্রেফতার, কোন কোন ‘অপরাধে’ জানেন?

    Crime by Police: কলকাতায় পাঁচ মাসে ১১ পুলিশ কর্মী গ্রেফতার, কোন কোন ‘অপরাধে’ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্ষকই ভক্ষক! চুরি-ডাকাতি সহ নানা অপরাধে দুষ্কৃতীদের ধরাই যাঁদের কাজ, সেই পুলিশই কী না গ্রেফতার পুলিশের (Police) হাতে! আজ্ঞে হ্যাঁ। গত পাঁচ মাসে কলকাতায় (Kolkata) অন্তত ১১ জন পুলিশ (Kolkata Police) কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে। ধৃত পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে রয়েছে অপহরণ, প্রতারণা, চুরি এবং হেনস্থা করার মতো গুরুতর সব অভিযোগ। এই সব সমস্যায় পড়লে বিপদগ্রস্ত মানুষ যেখানে পুলিশের ভরসায় থাকেন, সেখানে পুলিশই অভিযুক্ত হওয়ায় রাজ্যজুড়ে হাসির ছররা!

    অপহরণ, প্রতারণা, চুরি এবং হেনস্থা করার মতো গুরুতর অভিযোগে যেসব পুলিশ কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁরা সবাই যে সাধারণ পুলিশ কর্মী, তা নন। পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া পুলিশ কর্মীদের মধ্যে যেমন ন জন কনস্টেবল রয়েছেন, রয়েছেন একজন সিভিক ভলান্টিয়ার, তেমনি রয়েছেন একজন অ্যাসিস্টেন্ট সাব ইনসপেক্টরও।  

    ধৃত পুলিশ কর্মীদের অপরাধের ধরনও আলাদা। জনবহুল বাজার থেকে কাউকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে কোনও এক পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে। অপহৃত ব্যক্তিকে রাস্তায় ছেড়ে দেওয়ার আগে সর্বস্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ। যাঁরা সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র দিতে চাননি, তাঁদের মারধর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। চাকরির মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারণার অভিযোগও উঠেছে কারও কারও বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: “মাঝরাতে মহিলাদের আটক করা যায়?” প্রশ্নের মুখে পুলিশ প্রশাসন

    কিছুদিন আগেই রাজ্যে ইনসপেক্টর জেনারেল পদ থেকে অবসর নিয়েছেন প্রবীণ এক আইপিএস আধিকারিক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই আধিকারিক বলেন, এত কম সময়ে এক সঙ্গে এতজন পুলিশ কর্মীর, যাঁদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল চার্জ রয়েছে, গ্রেফতারি আমি চাকরি জীবনে দেখিনি। তিনি বলেন, স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীই এই দফতরটা দেখেন।

    জানা গিয়েছে, সাদা পোশাক পরে অপরাধ (Crime by Police) করেননি গ্রেফতার হওয়া পুলিশ কর্মীরা। অপরাধ করার সময় তাঁরা পরেছিলেন পুলিশের উর্দিই। যার অর্থ, পুলিশের পরিচয়েই অপরাধ করেছেন তাঁরা। পুলিশের পরিচয়ে তাঁরা প্রথমে শিকারের বিশ্বাস অর্জন করেছেন, পরে সব কেড়ে নিয়ে নিঃস্ব করে ছেড়েছেন। এক পুলিশ কর্মীর সরস মন্তব্য, অপরাধ করলে পুলিশও যে পার পাবে না, এটা একটা ভাল লক্ষণ!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর হিমাচল প্রদেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দুই রাজ্য থেকে বিজেপির (BJP) দুই হেভিওয়েট রাজনীতিবিদের ছোড়া তিরে ফের একবার বিদ্ধ হল কংগ্রেস (Congress)। কংগ্রেসকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, কে আপনাদের বিশ্বাস করবে? আর গুজরাটের জনসভায় মোদি বলেন, গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে বিভাজনকারী শক্তি। শিয়রে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে নভেম্বরের ১২ তারিখে। আর মোদির গুজরাটে নির্বাচন হবে ডিসেম্বরে, দু দফায়। সেই কারণে ওই দুই রাজ্যে রবিবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছেন বিজেপির দুই ‘মাথা’।

    এদিন কাংরার নগ্রোটার এক জনসভায় শাহ বলেন, আসতে আসতে দেখলাম কংগ্রেসের এক প্রার্থী ইস্তেহারে দেওয়া ১০ দফা গ্যারেন্টি লিখে রেখেছেন। তিনি বলেন, যাঁদের কোনও রেকর্ড রয়েছে, তাঁদের গ্যারেন্টি দেওয়া মানায়। কে আপনাদের দেওয়া গ্যারেন্টি বিশ্বাস করবে? কেন্দ্রে সোনিয়া-মনমোহন সিংয়ের সরকার ছিল। ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছিল তাঁদের আমলে। আর আজ তাঁরা হিমাচল প্রদেশের সরল মানুষকে গ্যারেন্টি দিচ্ছেন? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের আমলে কত দুর্নীতি হয়েছে, তা গুণে শেষ করা যাবে না। আর বিজেপির আমলে দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া কঠিন। তিনি বলেন, এই হচ্ছে দুই দলের চরিত্র। বিজেপি এমনভাবে দেশ শাসন করছে যে মানুষকে উন্নয়নের কথা বলতে হয় না।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    শাহ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ উচিত ছিল কি না? জওহরলাল নেহরুর ভুল কংগ্রেস লালন পালন করে গিয়েছে ৬৫ বছর ধরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংবিধান সংশোধন করে রদ করেছেন ৩৭০ এবং ৩৫/এ ধারা। এদিকে, এদিন গুজরাটের ভালসাদের এক জনসভায় ভাষণ দেন মোদি। কংগ্রেসের নাম না করে তিনি বলেন, যেসব শক্তি ঘৃণা ছড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে, গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চাইছে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তারা গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে। এই নির্বাচনেও তাদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হবে না।  এদিন তিনি নয়া স্লোগানও রচনা করেন। বলেন, এই গুজরাট আমি বানিয়েছি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। এবারও মোদি (PM Modi) ম্যাজিক কাজে লাগাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। নিজ রাজ্য পুনর্জয়ে সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। গুজরাটে বিজেপির (BJP) জয় অনায়াস। তবে তিলার্ধ ফাঁকও রাখতে চায় না মোদি-অমিত শাহের (Amit Shah) দল। তাই ফের গুজরাট গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার ভালসাদে রোড শো করেন মোদি। সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ বিজেপির অন্য নেতারা।

    এদিন মোদিকে (PM Modi) এক ঝলক চোখের দেখা দেখতে রাস্তার দু পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার দিকে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে হাতজোড় করেছিলেন মোদি। উপস্থিত দর্শকের উদ্দেশে হাতও নাড়তে দেখা গিয়েছে তাঁকে। রোড শো শেষে বিকেল তিনটে নাগাদ ভালসাদের কাপরাদা গ্রামে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির এই জনসভায়ও ছিল ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এদিন সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ফের বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    কাপরাদার জনসভায় বক্তৃতা শেষ করে মোদি (PM Modi) রওনা দেন ভানভাগরের দিকে। সেখানে সন্ধে ৬টা নাগাদ একটি গণবিবাহের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। এই অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাপা নি পারি’। যেসব কন্যার বাবা নেই, এমন ৫৫২জনের বিয়ে দেওয়া হবে ওই আসরে। ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে নিজের রাজ্যে গেলেও, ভোট ঘোষণার পর এই প্রথম মোদি (PM Modi) গিয়েছেন গুজরাটে। ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর ৫ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে প্রথম দফায় হবে ৮৯টি আসনের ভোট। দ্বিতীয় দফায় হবে ৯৩টি আসনের নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ডিসেম্বরের ৮ তারিখে। এবার গুজরাট নির্বাচনে বিজেপির কাছে কংগ্রেস (Congress) তেমন কোনও ফ্যক্টর না হলেও, গুজরাট জয়ে ঝাঁপিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি (AAP)। তবে গুজরাটের রাজনীতিতে তারা আদৌ ছাপ ফেলতে পারবে কিনা, তা বলবে সময়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    Bypoll Election: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় রাজ্যের সাতটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (Bye Elections) হয়েছিল বৃহস্পতিবার। রবিরার সকাল আটটায় শুরু হয় ফল গণনা। এদিন বেলা আড়াইটা পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, সাতটি আসনের মধ্যে বিজেপি (BJP) জয়ী হয়েছে চারটিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছে লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)। একটি আসনের রাশ গিয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) হাতে। কংগ্রেসের (Congress) ঝুলি এখনও শূন্য।  

    বৃহস্পতিবার যে রাজ্যগুলিতে ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এই ছয় রাজ্যের যে আসনগুলিতে এদিন ভোট হয়েছে, সেগুলি হল মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগর। বিহারের দুটি আসন মোকামা এবং গোপালগঞ্জেও হয়েছে উপনির্বাচন। যে সাতটি আসনের ভোট গণনা চলছে, তার মধ্যে বিজেপির দখলে ছিল তিনটি। কংগ্রেসের দখলে ছিল দুটি আসন। শিবসেনা এবং আরজেডির হাতে ছিল একটি করে আসনের রশি।

    এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, বিহারের গোপালগঞ্জে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থী। হরিয়ানার আনন্দপুরেও জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রানাথ কেন্দ্রেও জয়ী হয়েছে মোদি-অমিত শাহের দল। আদমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন বিজেপির ভব্যা বিষ্ণোই। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের জয়প্রকাশকে প্রায় ১৬ হাজার ভোটে হারিয়েছেন তিনি। গত ৬৮ বছর ধরে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়ে আসছে বিষ্ণোই পরিবারই। একটি আসনে জয়ী হয়েছেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর প্রার্থী রুটুজা লাটকে। আন্ধেরি পূর্ব কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    এদিকে, বিহারের মোকামা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছেন আরজেডি প্রার্থী নীলিমা দেবী। এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তাঁর স্বামী অনন্ত সিং। অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত হওয়ায় বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে যায় তাঁর।  উপনির্বাচনে লালু প্রসাদ যাদবের দল ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করে তাঁর স্ত্রী নীলিমাকে। এই কেন্দ্রের রাশ গিয়েছে নীলিমার হাতেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tapas Mondal: “যা বলার সব ইডিকে বলেছি…”, কী বললেন মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল?

    Tapas Mondal: “যা বলার সব ইডিকে বলেছি…”, কী বললেন মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১২ ঘণ্টা ইডির (ED) দফতরে ছিলেন তাপস মণ্ডল (Tapas Mondal)। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ। বৃহস্পতিবার রাত বারোটা নাগাদ ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, যা বলার সব ইডিকে বলেছি। সব হিসেব মিলিয়ে দিয়েছি।

    ডিএলএড (DLED) কোর্সে ভর্তির জন্য পড়ুয়াদের কাছ থেকে প্রায় ২১ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন তাপস (Tapas Mondal)। তাঁর আরও অভিযোগ, টাকা সংগ্রহ করতেন মানিকের লোক। এই মামলায় তাপসকে প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, টানা জেরায় সব বলে দেন তাপস। জানিয়ে দেন, ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ পর্যন্ত মোট ৪১ হাজার পড়ুয়ার কাছ থেকে অফলাইনে ভর্তির জন্য টাকা নেওয়া হয়েছে। পুরো টাকাটাই গিয়েছে পলাশিপাড়ার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের কাছে। বুধবার সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বের হওয়ার পর তিনি দাবি করেছিলেন, বৃহস্পতিবার ইডি দফতরে হাজিরা দিয়ে হিসেব দেবেন ওই ২১ কোটি টাকার।

    আরও পড়ুন: ‘‘সব বলে এসেছি…’’, ইডি-র সামনে কোন কোন সত্যের খোলসা করলেন কেষ্ট-কন্যা?

    এদিন তাপস (Tapas Mondal) বলেন, পর্ষদের সভাপতি ছিলেন উনি। স্বাভাবিকভাবেই উনি সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কোনও অনিয়ম হয়েছে কিনা, তা বলতে পারবে বোর্ড। তাপসের দাবি, তাঁর মহিষবাথানের অফিসে টাকার লেনদেন হয়েছে। তাপসের (Tapas Mondal) দাবি, ২০১৮ সাল থেকে ডিএলএড কলেজে অনলাইন ভর্তি শেষ হওয়ার পর দেখা যায় অনেক আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। এনিয়ে মানিকের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তখনই সিদ্ধান্ত হয়, পড়ুয়াদের কাছ থেকে লেট ফি বাবদ নগদ পাঁচ হাজার করে টাকা নিয়ে অফলাইনে রেজিস্ট্রেশন করানো হবে।

    এদিকে, মানিককে আরও একটা সুযোগ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, পর্ষদের সভাপতি পদ থেকে অপসারণের যে রায় দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট, তার বিরুদ্ধে আত্মপক্ষ সমর্থন করে হলফনামা জমা দিতে পারবেন মানিক। ১৮ নভেম্বর আদালতে নিজের বক্তব্য জানাতে পারবেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বৈচিত্র (Diversity) আছে। এর তীরে স্বাগত বিশ্বের নিপীড়িতদের। বৃহস্পতিবার একথা বলেন আরএসএস (RSS) নেতা রাম মাধব (Ram Madhav)। এদিন রিলিজিয়ন-২০তে একদল গ্লোবাল রিলিজিয়াস নেতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাম মাধব। তখনই তিনি বলেন এ কথা। অদূর ভবিষ্যতে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হবে বলেও জানিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হল ইন্দোনেশিয়া।

    এদিন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে রিলিজিয়ন-২০তে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বিশ্বের ধর্মীয় নেতাদের সম্মেলন এটি। জি-২০ সম্মেলনের মতোই। এবার এই সম্মেলন হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ায়। দিন কয়েক পরে এখানেই হবে জি-২০ সম্মেলন। আগামী বছর জি-২০ সম্মেলন হবে ভারতে। রাম মাধব বলেন, আগামী বছর আমরা রিলিজিয়ন-২০-র আয়োজক দেশ হতে চাই।

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, আমাদের ভারতে ১৮০ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছেন। খ্রিস্টান রয়েছেন ২৫ মিলিয়ন। বাস্তব চিত্র বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা ইন্দোনেশিয়ার সমান হয়ে যাবে। আর ২০৫০ সালে আমরা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হয়ে যাব। সেই সময় আমদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা হবে ৩১০ মিলিয়ন।

    রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, ভারত কেবল বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে তাই নয়, একে উদযাপনও করে। এদেশেই রাষ্ট্রপতি, উপ রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছেন মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ভারত সব ধর্ম ও বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে। তিনি বলেন, ভারত আধ্যাত্মিকতার মাতৃভূমি। ভারত এমন একটা দেশ, যেখানে বসবাস করেন বিশ্বের সব ধর্মের মানুষ। নিপীড়ন ছাড়াই তাঁরা রয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্যাতিতরা ভারতে আসেন, আসতেই থাকেন এবং ভারতে আশ্রয়ও নেন।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    এটি যে কেবল ধর্মীয় সম্মেলন নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বলেন, এটা কেবল মাত্র ধর্ম কেন্দ্রিক একটি সম্মেলন নয়, বরং মানবতাকেন্দ্রিক সম্মেলন। আমাদের সামনে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধ, অনৈক্য, ক্ষুধা এবং দারিদ্রের মতো জ্বলন্ত সমস্যা। এই ইস্যুগুলির প্রতি আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • CBI: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় বীরভূম থেকে ৫ তৃণমূল কর্মী গ্রেফতার

    CBI: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় বীরভূম থেকে ৫ তৃণমূল কর্মী গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় গ্রেফতার পাঁচ তৃণমূল (TMC) কর্মী। শুক্রবার বীরভূমের (Birbhum) সদাইপুর থানা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI)। এদিনই ধৃতদের তোলা হয় সিউড়ি জেলা আদালতে। বিচারক তাঁদের দু’দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিলেন।

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় তৃণমূল কংগ্রেস। এই নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরেই রাজ্যের আরও কয়েকটি জেলার পাশাপাশি বীরভূমেও ব্যাপক হিংসার অভিযোগ ওঠে। সদাইপুরের সাহাপুরে এক ব্যক্তির বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি মহিলাদের শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগও ওঠে। এদিন সেই সাহাপুর গ্রাম থেকেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা গ্রেফতার করেন পাঁচ তৃণমূল কর্মীকে। ধৃতরা হলো শেখ জামির হোসেন, শেখ কারিবুল ওরফে কারু, শেখ আসরফ ওরফে রাহুল, শেখ নুড়াই ও জয়ন্ত ডোম। 

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে তৃণমূল কর্মীদের গ্রেফতারকে ঘিরে জেলা জুড়ে রাজনৈতিক শোরগোল উঠেছে। বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা জানান, সনাতনীদের উপর অত্যাচার করে তৃণমূল কর্মীরা ভেবেছিল পার পেয়ে যাবে। সঠিক বিচার পাবেন অত্যাচারে ভেঙে পরা বিজেপি কর্মীরা। তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র মলয় মুখোপাধ্যায় জানান, পরিকল্পিতভাবে গ্রামে গ্রামে এজেন্সি দিয়ে ভোটের আগে ভয় দেখানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এলাকার মানুষ সব জানেন।

    আরও পড়ুন: সিবিআই-এর তলব এড়িয়ে ই-মেল করলেন কেষ্ট কন্যা, কী লিখেছেন চিঠিতে?

    বিধানসভা ভোটে ফলাফল বেরনোর পরেই সদাইপুর এলাকায় একটি গ্রামে বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে বেছে বেছে অত্যাচার চালানোর অভিযোগ ওঠে। বাড়ির গরু, ছাগল থেকে সব লুঠপাট এমনকী মেয়েদের উপর নির্বিচারে অত্যাচার চালানোর অভিযোগ ওঠে। ভাঙচুর চালানো হয় কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে। এলাকার এক বিজেপি বুথ কর্মী জানান, তিনি বিজেপি করার অপরাধে তাঁর বাড়ির মহিলাদের ধর্ষণ করে তৃণমূলের কর্মীরা। তিনি সদাইপুর থানায় ধর্ষণের ও লুঠপাটের অভিযোগ জানান। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে সদাইপুর থানার পুলিশ। কিন্তু, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগে আইনের কোনও বিচার হবে না বলে জেলা নেতৃত্বের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়।

    অবশেষে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিবিআই (CBI)। সেই সূত্রে অভিযুক্তদের দুর্গাপুরে সিবিআইয়ের শিবিরে তাদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।এরপর বৃহস্পতিবার রাতে সাহাপুর গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে সিবিআই সুত্রে জানা গিয়েছে। সিউড়ি আদালতের বিচারক ধৃতদের আগামী দু’দিন সিবিআই হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Missionary School: ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগান দেওয়ায় শাস্তি পড়ুয়াকে, স্কুলে বিক্ষোভ 

    Missionary School: ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগান দেওয়ায় শাস্তি পড়ুয়াকে, স্কুলে বিক্ষোভ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ বলতে স্কুলে প্রার্থনার পরে ভারত মাতা কী জয় (bharat mata ki jai) স্লোগান দেওয়া। তার জেরে মিশনারি স্কুলের (Missionary School) এক পড়ুয়াকে শাস্তি হয়েছে বলে অভিযোগ। মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) গুণা জেলার খ্রিস্ট সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুলের ওই ঘটনায় চাঞ্চল্য। ঘটনাটি ঘটেছিল বুধবার। যদিও প্রকাশ্যে আসে বৃহস্পতিবার, পরিবার এবং কয়েকটি সামাজিক সংগঠন স্কুল চত্বরে বিক্ষোভ দেখানের পর।

    মিশনারি স্কুলের (Missionary School) যে ছাত্রকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে, তার নাম শিবাংশ জৈন। সে বলে, জাতীয় সঙ্গীতের পর আমি ভারত মাতা কী জয় স্লোগান দিই। সেটা শুনে জাস্টিন স্যার আমার কাছে আসেন। তিনি আমাকে প্রার্থনার লাইন থেকে বেরিয়ে আসতে বলেন এবং বলেন, কী বলছ তুমি? যাও, ফাদারের কাছে যাও। ওই ছাত্র বলে, এর পরেই আমাদের হিন্দি শিক্ষক আসেন এবং আমাকে ক্লাস টিচারের সঙ্গে দেখা করতে বলেন। যখন আমি ক্লাস টিচারের সঙ্গে দেখা করি, তখন তিনি বলেন, এই স্লোগান আমার তোলা উচিত ঘরে। শিবাংশ বলে, এর পর আমি ক্লাসে যাই। লাল বাড়ির ভাইস ক্যাপটেন মনোনীত হয়েছে আমার এক সহপাঠী। তার উল্লেখ করে আমার ক্লাস টিচার জাসমিনা খাতুন বলেন, এক ছাত্র ক্লাসকে গর্বিত করছে আর আমি ক্লাসের বদনাম করছি। এর পর ওই শিক্ষিকা আমাকে চার পিরিয়ড মাটিতে বসিয়ে ক্লাস করান।

    আরও পড়ুন: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    শিবাংশের মা বলেন, বাড়ি ফিরে ছেলে আমার নিজেকে একটি ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখে। খাবার না খেয়ে ঘরে পড়ে পড়ে কাঁদতে থাকে। অনেক অনুরোধ করার পরে দোর খোলে। পুরো ঘটনাটি খুলে বলে। আমি ওর বাবাকে সব জানাই। যদিও ঘটনার পরে ওই মিশনারি স্কুল (Missionary School) কর্তৃপক্ষ সার্কুলার জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে এমন ঘটনা ঘটবে না। জাতীয় সঙ্গীতের পর ভারত মাতা কী জয় স্লোগান দেওয়া চলবে। গুণার এডিএম বীরেন্দ্র সিং বাঘেল বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। শীঘ্রই দায়ের করা হবে এফআইআর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election) ঘোষণা হতেই প্রার্থী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি (BJP)। বৃহস্পতিবার রাজ্য সদর দফতরে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পুরুষোত্তম রুপালা এবং মনশুখ মাণ্ডব্য, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি এবং দলের অন্যান্য প্রবীণ নেতারা। রাজ্যের ১৩ জেলার ৪৭টি আসনে তিন-চারজনের সম্ভাব্য একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এই জেলাগুলির মধ্যে রয়েছে আরাবল্লী, সবরকান্থা, মহিষাগর, বানাসকান্থা, সুরেন্দ্রনগর, পোরবন্দর, দাং, ভালসাদ, তাপি, নর্মদা, মরবি এবং রাজকোট।

    আজ, শুক্রবারও ফের বৈঠকে বসেছে গুজরাট (Gujarat) বিজেপি। এদিন ১৫টি জেলার ৫৮ আসনে একই রকমভাবে প্যানেল তৈরি হবে। এই জেলাগুলি সৌরাষ্ট্র রিজিয়নের। সূত্রের খবর, দু দিনের বৈঠকে যে প্রার্থীর প্যানেল তৈরি হবে, সেটা পাঠানো হবে জাতীয় পার্লামেন্টারি বোর্ডে। এই বোর্ডে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, গুজরাটের ইনচার্জ ভূপেন্দ্র যাদব, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ প্রমুখ। রাজ্যের বৈঠক থেকে পাঠানো নামের তালিকা বিবেচনা করবে পার্লামেন্টারি কমিটি। পর্যবেক্ষকদের পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তিতেই ১৮২টি আসনে চূড়ান্ত করা হবে প্রার্থীর নাম। সূত্রের খবর, রাজ্যে যে দু দিনের বৈঠক হয়েছে, সেখানে প্রতিটি আসনের জন্য একজন করে মহিলা প্রার্থীর নাম চাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    ভোটের (Gujarat Election) দিন ঘোষণা হতেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। তার প্রমাণ এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে বৈঠক। সূত্রের খবর, ৫০টি আসনে প্রার্থীর নামের তালিকায় সবুজ সংকেত দিয়েছে কংগ্রেসও। তবে তারা বিজেপির তালিকা প্রকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। গেরুয়া শিবির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেই, তারাও করবে। এদিকে, ইতিমধ্যেই ১১৮ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে আপ। কংগ্রেস এবং আপ লড়াইয়ের ময়দানে থাকলেও, রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপির জয় হবে অনায়াস। এর অন্যতম কারণ হার্দিক প্যাটেল। গত জুন মাসে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক। তিনি প্যাটেল সম্প্রদায়ের তরুণ মুখ। গুজরাটবাসীর ১২ থেকে ১৪ ভোটার প্যাটেল সম্প্রদায়ের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার সিংহভাগই যাবে পদ্ম-ঝুলিতে। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির জয় হবে অনায়াস। অন্যদিকে, চলতি মাসের শেষের দিকে গুজরাট যেতে পারেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। ভোট প্রচারেই আসার কথা তাঁর।

    মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করল আম আদমি পার্টি

    তার দলের হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দৌড়ে কে থাকবেন, সেই নাম ঘোষণা করলেন আম আদমি পার্টি শীর্ষ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। শুক্রবারই এই ঘোষণা করে তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হতে চলেছেন দলের জাতীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসুদন গাদভি। আপের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    By Election: ছয় রাজ্যের ৭ আসনে চলছে উপনির্বাচন, ফল ঘোষণা কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে ছয় রাজ্যের সাত বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (By Election)। ফল বের হবে নভেম্বরের ৬ তারিখে। এই রাজ্যগুলি হল মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, বিহার, ওড়িশা, তেলঙ্গানা এবং উত্তর প্রদেশ। এদিন সকাল সাতটায় শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। যে কেন্দ্রগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে, সেগুলিতে ইতিমধ্যেই করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

    এই আসনগুলিতে বিজেপিই (BJP) মূল শক্তি। তাকে লড়তে হবে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের সঙ্গে। এর মধ্যে রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি (TSR), রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD), সমাজবাদী পার্টি (SP) এবং বিজু জনতা দল। এবার জেনে নেওয়া যাক ওই ছয় রাজ্যের কোন আসনগুলিতে উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে। এদিন উপনির্বাচন হচ্ছে, মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব, হরিয়ানার আদমপুর, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে, উত্তর প্রদেশের গোলা গোক্রান্নাথ এবং ওড়িশার ধামনগরে। বিহারের দুটি আসনেও চলছে উপনির্বাচন। এগুলি হল, মোকামা এবং গোপালগঞ্জ। মোকামায় উপনির্বাচন (By Election) হচ্ছে কারণ রাষ্ট্রীয় জনতা দল বিধায়ক অনন্ত কুমার সিংয়ের বিধায়ক পদ খারিজ হয়ে গিয়েছে। একটি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ায় খারিজ হয়ে গিয়েছে তাঁর বিধায়ক পদ।

    আরও পড়ুন: ভোট লুঠ চলবে না, লাঠির জবাব লাঠিতে দিন! তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    আর গোপালগঞ্জে ভোট হচ্ছে কারণ এখানকার বিধায়ক সুভাষ সিংয়ের মৃত্যু হয়েছে। সুভাষ বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন। চলতি বছরের অগাস্ট মাসে মৃত্যু হয় তাঁর। আন্ধেরি পূর্ব, গোলা গোক্রান্নাথ এবং ধামনগর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে কারণ এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রেই প্রয়াত হয়েছেন বিধায়করা। মে মাসে মারা গিয়েছেন শিবসেনার রমেশ লাটকে। আর সেপ্টেম্বরে প্রয়াত হয়েছেন বিজেপির অরবিন্দ গিরি এবং বিষ্ণু শেঠী। হরিয়ানায় বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়েছেন কুলদীপ বিষ্ণোই, তেলঙ্গানায় পদত্যাগ করেছেন কে রাজাগোপাল রেড্ডি। সেই কারণে শূন্য হয়েছে আদমপুর এবং মুনুগোড়ে আসন। তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে বিধানসভায় লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী। এখানে লড়াই হচ্ছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির। এই কেন্দ্রে প্রার্থী রয়েছেন ৪৭ জন। তবে জনতার চোখ বিজেপির রাজগোপাল রেড্ডি, প্রাক্তন টিআরএস এমএলএ কুসুকুন্তলা প্রভাকর রেড্ডি এবং কংগ্রেসের (Congress) পালভি শ্রাভান্তির দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share