Tag: Bengali news

Bengali news

  • Supreme Court on Freebies: খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court on Freebies: খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসতে ফি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে থাকে নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। এবার বিষয়টিকে ‘গুরুতর’ হিসেবে চিহ্নিত করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এনভি রমানার (NV Ramana ) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বৃহস্পতিবার তাদের পর্যবেক্ষণে বলেছে, জনকল্যাণ কর্মসূচি আর বিনামূল্যে দেওয়া (Freebies) এক বিষয় নয়।

    বিজেপি ঘনিষ্ঠ জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, যাঁরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন, তাঁরা তা পেতে চান। আবার অনেকে বলেন, তাঁদের করের টাকা প্রকৃত উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে ব্যবহার করতে হবে। তাই দু পক্ষের বক্তব্যই শোনা প্রয়োজন। এদিকে, পলিটিক্যাল ফ্রিবিজ নিয়ে নিয়ম নির্ধারণ করতে আদালতকে অনুরোধ করল কেন্দ্র। তার প্রেক্ষিতে সরকারি কোষাগারের খয়রাতি বন্ধের বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করার কথা বলেছে ওই বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন : মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, ভারতের মতো দেশে এখনও দারিদ্র রয়েছে। তাই ক্ষুধার্তদের খাদ্য দেওয়ার মতো কর্মসূচি প্রয়োজন। কিন্তু বিনামূল্যে পাইয়ে দেওয়ার প্রবণতা যাতে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করতে না পারে, সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। দরকার খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ করা। আদালতের তরফে এও বলা হয়, সুবিধাবঞ্চিতদের আর্থ-সামজিক কল্যাণমূলক পরিকল্পনাগুলিকে বিনামূল্যের পরিষেবা বলা যায় না। সমাজের কিছু মানুষকে নিখরচায় বিদ্যুৎ, জল এবং পরিবহণের সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৭ অগাস্ট।

    আরও পড়ুন : ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। গত মাসেই আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গুজরাতে গিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আপ ক্ষমতায় এলে তাঁরা বিনামূল্যে ৩০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেবেন। বকেয়া বিলে ছাড় দেওয়ার পাশাপাশি গোটা রাজ্যে দেওয়া হবে ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পরিষেবা। একই প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাঞ্জাবের ক্ষমতা দখল করেছে অরবিন্দের পার্টি।

     

  • Madhya Pradesh Stoneman: গ্রেফতার মধ্যপ্রদেশের তরুণ স্টোনম্যান, গ্যাংস্টার হতে চাওয়ায় বিপত্তি?  

    Madhya Pradesh Stoneman: গ্রেফতার মধ্যপ্রদেশের তরুণ স্টোনম্যান, গ্যাংস্টার হতে চাওয়ায় বিপত্তি?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ের দশকে কলকাতায় ধারাবাহিক খুন করে চলেছিল স্টোনম্যান (Stone Man)। তাকে অবশ্য ধরা যায়নি। একই কায়দায় মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) বিভিন্ন জায়গায় ‘অপারেশন’ শুরু করেছিল একজন। শেষমেশ অবশ্য শনাক্ত করা গিয়েছে খুনিকে। করা হয়েছে গ্রেফতারও। বছর আঠারোর ওই সদ্য তরুণের নাম শিবপ্রসাদ ধুরভে (Shivprasad Dhurve)। এদিন স্কুলছুট ওই তরুণকে তোলা হয় স্থানীয় আদালতে। তাকে একদিনের পুলিশি রিমান্ড পাঠিয়েছে আদালত।

    জানা গিয়েছে, এই তরুণই পরপর চারটি খুন করেছে। এর মধ্যে তিনটি খুনই করেছে সাগর (Sagar) জেলায়, একটি ভোপালে (Bhopal)। যে চারজন খুন হয়েছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই নিরাপত্তা রক্ষী, ঘুমন্ত অবস্থায় হত্যা করা হয়েছে তাঁদের। এও জানা গিয়েছে, এদিন যখন শিবপ্রসাদকে কোর্টে তোলা হয়, তখন তাকে বিষণ্ন দেখায়নি। উল্টে পুলিশ রিমান্ডে পাঠানোর সময় সে ভিকট্রি চিহ্ন দেখিয়েছে। সাগরের এসপি তরুণ নায়েক সংবাদ মাধ্যমকে জানান, শিবপ্রসাদ যে চারজনকে খুন করেছে, তা স্বীকার করেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার দ্বারা প্রভাবিত হয়েই সে একাজ করেছে। বিখ্যাত হওয়ার জন্য সে মরিয়া হয়ে উঠেছিল। তাই সে একাজ করেছে বলে জানিয়েছে।

    সাগর রেঞ্জের আইজি অনুরাগ বলেন, শিবপ্রসাদ প্রেরণা পাওয়ার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা রকম হিংসাত্মক ভিডিও দেখত। তাকে দেখে মানসিক রোগগ্রস্ত বলে মনে হয়নি। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত তরুণ এও স্বীকার করেছে যে সে যখন পুণেতে থাকত, তখন সেখানেও সে একজনকে খুনের চেষ্টা করেছিল। তার বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। জামিনে ছাড়া পেয়েছে বলেও পুলিশকে জানিয়েছে এই সদ্য তরুণ। শিকারকে খুন করে সে মোবাইল, টাকাপয়সা নিয়ে পালাত বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, শিবপ্রসাদ ধনী হতে চেয়েছিল, চেয়েছিল নাম করা গ্যাংস্টার হতেও।

    আরও পড়ুন :ভোপালে সিরিয়াল কিলার আতঙ্ক, নেহাতই ‘বিখ্যাত’ হতে খুন, জানাল অভিযুক্ত

    কী বলছেন অভিযুক্ত তরুণের পরিবার? শিবপ্রসাদের ভাই বলছেন, দাদার মধ্যে কিছু বদল দেখে গত চার বছর ওর সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। অভিযুক্ত তরুণের বাবা জানান, পড়াশোনা ছেড়ে শিবপ্রসাদ ছোট থেকেই বিভিন্ন রাজ্যে কাজ করত। তবে যখনই বাড়ি আসত মায়ের কাছে টাকা চাইত। দিতে অস্বীকার করলে মাকে আত্মহত্যা করে মরতে বলত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁদের দেওয়া জবাবে সন্তুষ্ট নন ইডির (ED) আধিকারিকরা। তাই ফের ইডির জেরার মুখে পড়তে পারেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) তাঁদের ফের জেরা করা হতে পারে বলে ইডি সূত্রে খবর। তবে ঠিক কবে গান্ধী পরিবারের এই দুই সদস্যকে ফের ইডির মুখোমুখি হতে হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়িয়েছে কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য রাহুলকে তলব করেছিল ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। ওই মামলায় দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের অফিস সহ দেশের ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে চালানো হয় তল্লাশিও।

    আরও পড়ুন :ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

    ইডি সূত্রে খবর, সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেসের যাঁদের ওই মামলায় জেরা করা হয়েছে, তাঁরা জানিয়েছেন কোষাধ্যক্ষ থাকায় অর্থনীতি সংক্রান্ত যা কিছু সিদ্ধান্ত তা নিতেন দলের কোষাধ্যক্ষ প্রয়াত মতিলাল ভোরা। প্রসঙ্গত, সোনিয়া এবং রাহুল ছাড়াও কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন বনশল এবং সুমন দুবেকে এখনও পর্যন্ত জেরা করেছে ইডি। এঁরাও প্রত্যেকেই ভোরার নাম নিয়েছেন। তবে এখনও অব্দি তার স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ পায়নি ইডি। সোনিয়া এবং রাহুলের জবাবেও সন্তুষ্ট নন ইডির আধিকারিকরা। সেই কারণেই ফের করা হতে পারে জেরা। ইডি সূত্রে খবর, ইয়ং ইন্ডিয়া ও অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড যে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল, তার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সেটাও গান্ধীদের ফের জেরা করার একটা কারণ।

    আরও পড়ুন :ইডির দফতরে হাজির সোনিয়া, কংগ্রেস কর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল সংসদ থেকে রাস্তা

  • Taiwan China Conflict:  এবার আস্তিন গুটিয়ে চিনের পাল্টা মহড়ায় নামল তাইওয়ানও

    Taiwan China Conflict:  এবার আস্তিন গুটিয়ে চিনের পাল্টা মহড়ায় নামল তাইওয়ানও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) ও তাইওয়ানকে (Taiwan) নিয়ে ক্রমেই বাড়ছে উত্তেজনার পারদ! এতদিন তাইওয়ানকে ছ দিক থেকে ঘিরে সেনা মহড়া চালিয়েছে চিন। সোমবার ফের একপ্রস্ত মহড়া শুরু করেছে শি জিন পিংয়ের দেশ। এবার আস্তিন গুটিয়ে পাল্টা পথে নামল তাইওয়ানও। সম্ভাব্য চিনা আক্রমণ রুখতে সেনা মহড়া শুরু করে দিল এই দ্বীপরাষ্ট্র। পিংটুঙে মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়েছে তাইওয়ান সেনার মহড়া (Military Drill )। মহড়া যে শুরু হয়েছে তা নিশ্চিত করেছেন তাইওয়ান সেনার অষ্টম কোরের মুখপাত্র লাউ ওয়েই জিয়ে।

    গত মঙ্গলবার রাতে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল আসে এশিয়া সফরে। সেই সূত্রেই তাঁরা আসেন তাইওয়ানেও। যদিও ন্যান্সির সফরসূচিতে তাইওয়ানের নাম ছিল না। শেষমেশ তিনি পা রাখেন দ্বীপরাষ্ট্রে। তা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা হয় চিনা প্রেসিডেন্টের। তখনই শি জিন পিং তাঁকে এই বলে সতর্ক করে দেন যে, যাঁরা আগুন নিয়ে খেলবেন, তাঁরা ধ্বংস হয়ে যাবেন। চুপ করে থাকেননি বাইডেনও। তিনিও জানিয়ে দেন, তাইওয়ান নিয়ে আমেরিকার নীতিতে কোনও বদল হয়নি। এর পরেই তাইওয়ানের গা ঘেঁষে সামরিক মহড়া চালায় চিন।

    আরও পড়ুন : তাইওয়ানের চারপাশে ১১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল চিন, কেন জানেন?

    এদিকে, রবিবার চিনা মহড়া শেষ হয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও, চিনের ইস্টার্ন থিয়েটার কমান্ড ঘোষণা করেছে, রণতরী ও ডুবোজাহাজ নিয়ে তাদের মহড়া চলবে আরও কয়েকদিন। তাদের দাবি, সাবমেরিন হানা প্রতিরোধ করতে এবং সমুদ্র সীমান্ত বরাবর নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতেই চলছে মহড়া। প্রসঙ্গত, স্বশাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলেই মনে করে চিন। বিশ্বের মাত্র ১৩টি দেশ তাইওয়ানকে পৃথক রাষ্ট্রের মর্যাদা দেয়। আমেরিকা তাইওয়ানকে স্বীকৃতি না দিলেও, এই অঞ্চলের স্বাতন্ত্র্য ও সার্বভৌমত্বকে স্বীকার করে থাকে। তার জেরেই চিনের সঙ্গে আমেরিকার বিবাদ। জানা গিয়েছে, সামরিক অভিযানে তাইওয়ানের ওপর দিয়ে পরীক্ষামূলক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করছে চিনা ফৌজ। তাইওয়ান প্রণালীর ওপর দিয়ে চক্কর কাটছে চিনের বোমারু বিমান। সমুদ্রে চলছে চিনের সাবমেরিন মহড়া। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে চিন যে কোনও কঠোর ভূমিকা নিতে প্রস্তুত বলে জানিয়ে দিয়েছে চিন সরকারের মুখপাত্র।

    তাইওয়ান সেনা সূত্রে খবর, তাইপেই মহড়া শুরু করেছে। চলবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। এজন্য মোতায়েন করা হয়েছে কয়েকশো জওয়ান ও ৪০টি হাউইৎজার কামান। তাইওয়ানের বিদেশ মন্ত্রী জোসেফ উ বলেন, তাইওয়ান আক্রমণ করতেই মহড়া শুরু করেছে চিন। তিনি বলেন, তাইওয়ান প্রণালী সহ গোটা দ্বীপরাষ্ট্রে স্থিতবস্থা বদলে দেওয়াই চিনের প্রকৃত উদ্দেশ্য।

    আরও পড়ুন :ন্যান্সির তাইওয়ান সফরের জের, আমেরিকার সঙ্গে কথা বন্ধ চিনের

     

  • Cattle Smuggling Case: অনুব্রত, তাঁর ঘনিষ্ঠদের নথিভুক্ত সম্পত্তি ঠিক কত? জানলে চোখ কপালে উঠবে

    Cattle Smuggling Case: অনুব্রত, তাঁর ঘনিষ্ঠদের নথিভুক্ত সম্পত্তি ঠিক কত? জানলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় (Cattle smuggling Case) সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandol)। তাঁর নামে বেনামে থাকা প্রচুর সম্পত্তির হদিশও পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। এবার পেল রেজিস্টার্ড সম্পত্তির হদিশ। অনুব্রত তো বটেই, তাঁর কন্যা এবং প্রয়াত স্ত্রী ছাড়াও অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের সম্পত্তির পরিমাণ দেখলেও চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।

    গরু পাচারকাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত। গ্রেফতার করা হয়েছে অনুব্রত ঘনিষ্ঠ সায়গল হোসেনকেও। এঁদের নামেই মিলেছে বিপুল পরিমাণ নথিভুক্ত সম্পত্তির হদিশ। অনুব্রতের পরিবার ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সব মিলিয়ে ওই সম্পত্তির পরিমাণ ১৬২টি। সিবিআই সূত্রে খবর, অনুব্রতর একার নামেই রয়েছে ২৪টি সম্পত্তি। তাঁর মেয়ের সম্পত্তির পরিমাণ তাঁর চেয়েও বেশি, ২৬টি। অনুব্রতর প্রয়াত স্ত্রী ছবির নামে রয়েছে ১২টি সম্পত্তি। সব মিলিয়ে মণ্ডল পরিবারের নথিভুক্ত সম্পত্তির পরিমাণ ৬২টি।

    অনুব্রতর দেহরক্ষী ছিলেন সায়গল হোসেন (Saigal Hossain)। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ দেখলেও চক্ষু চড়কগাছ হওয়ার জোগাড়। সায়গলের নথিভুক্ত সম্পত্তির পরিমাণ ৪৭টি। নথিভুক্ত সম্পত্তির বিচারে কম যান না বোলপুর পুরসভার কর্মী অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বিদ্যুৎবরণ গায়েনও (Bidyut Baran Gayen)। তাঁর নামে রয়েছে ৩২টি সম্পত্তি। তাঁর স্ত্রী মহুয়ার নামেও রয়েছে ২টি। অর্থাৎ এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গায়েন পরিবারের নথিভুক্ত সম্পত্তির পরিমাণ ৩৪টি। অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কমলকান্তি ঘোষের সম্পত্তির পরিমাণও নেহাত কম নয়। কমল এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামেও রয়েছে ১৮টি নথিভুক্ত সম্পত্তি।

    আরও পড়ুন : বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা? কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই

    বুধবারই রাজ্যের চার জায়গায় হানা দিয়েছে সিবিআই। গরু পাচার মামলায় এদিনও গ্রেফতার করা হয়েছে অনুব্রতর এক ঘনিষ্ঠকে। তিনি বোলপুর পুরসভার কাউন্সিলর তৃণমূলের বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে মনু। জেলায় তিনি অনুব্রতর ছায়াসঙ্গী হিসেবেই পরিচিত। আয়-ব্যয় সংক্রান্ত নথি যাচাই করে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। অসঙ্গতি মেলায় প্রথমে আটক ও পরে গ্রেফতার করা হয় অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বিশ্বজ্যোতিকে। এদিন অনুব্রতর হিসাব রক্ষক মণীশ কোঠারির বাড়িতেও তল্লাশি চালায় সিবিআই। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • WB Cabinet Reshuffle: মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯ 

    WB Cabinet Reshuffle: মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষণা মতো বুধবারের বারবেলায় মন্ত্রিসভায় রদবদল করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। দিন কয়েক আগেই মন্ত্রিসভায় রদবদলের কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি। তখনই জানিয়েছিলেন, বর্তমান মন্ত্রিসভার চার পাঁচজনকে দলের কাজে লাগানো হবে। আসবেন পাঁচ ছ জন নতুন মুখ। সেই মতো এদিন শপথ নিয়েছেন মোট ন’ জন। রাজভবনে তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল লা গণেশন।

    দলে এক ব্যক্তি এক পদ নীতির দাবি উঠেছিল অনেক আগেই। এই দাবি উঠে এসেছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) গলায়ই। প্রথম দিকে অভিষেকের দাবিকে আমল না দিলেও এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam) রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) গ্রেফতার হতেই আমূল বদলে যায় পরিস্থিতি। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই মন্ত্রিসভায় রদবদল।

    আরও পড়ুন : মন্ত্রিত্ব থেকে দলীয় পদ, সবকিছু থেকেই পার্থকে ছেঁটে ফেললেন মমতা

    এদিন যে নজন শপথ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আটজনই নতুন। আর প্রতিমন্ত্রী থেকে স্বাধীন দফতরের দায়িত্ব পেলেন বীরবাহা হাঁসদা। এদিন পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী, উদয়ন গুহ, প্রদীপ মজুমদার। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন বীরবাহা হাঁসদা এবং বিপ্লব রায়চৌধুরী। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সত্যজিৎ বর্মন এবং তাজমূল হোসেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসুও উপস্থিত ছিলেন। তবে অনুষ্ঠানে যাননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, বাবুল যে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাবেন, তা এক প্রকার নিশ্চিতই ছিল। কারণ মন্ত্রিত্ব খোয়া যাওয়ায় বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন বাবুল। এদিন তিনি তারই পুরস্কার পেলেন। পুরস্কার পেয়েছেন আরও একজন। তিনি উদয়ন গুহ। দিনহাটায় বিজেপি প্রার্থীকে লক্ষাধিক ভোটে হারানোর পুরস্কার পেয়েছেন তিনিও। এক সময় ফরওয়ার্ড ব্লক করলেও, পরে ভিড়ে যান তৃণমূলে। দলবদল এবং বিজেপি প্রার্থীকে লক্ষাধিক ভোটে পরাস্ত করার পুরস্কারই এদিন তুলে দেওয়া হয়েছে তাঁর হাতে। সেই সঙ্গে মন্ত্রিসভায় প্রতিনিধিত্ব রইল উত্তরবঙ্গেরও।

    আরও পড়ুন : জয়ী দ্রৌপদী, মমতা ব্যর্থ, তৃণমূলনেত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। সেকথা মাথায় রেখেই মমতা মন্ত্রিসভায় রদবদল করলেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। সেই কারণেই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়েছেন মালদহের তাজমূল হোসেন। এই তাজমূলও ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে বেরিয়ে ভিড়েছিলেন তৃণমূলের ছাতার তলায়। তাই পুরস্কার পেয়েছেন তিনিও। ‘পদোন্নতি’ হয়েছে বীরবাহা হাঁসদারও।

    ভোট যে বড় বালাই!

     

  • Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon Session) শেষ হওয়ার কথা ছিল ১২ অগাস্ট। যদিও সোমবার বিকেলেই তা মুলতুবি হয়ে যায়। যার অর্থ নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের বাদল অধিবেশন। যা নিয়ে শাসক ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। এনিয়ে সাতবার নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের উভয় কক্ষ লোকসভা (Lok Sabha) ও রাজ্যসভার (Rajya Sabha) অধিবেশন। আসুন, জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হল বাদল অধিবেশন।

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহে দুদিন সরকারি ছুটি। একটি মহরমের জন্য, অন্যটি রাখিবন্ধনের। এই দুই অনুষ্ঠান পালন করতে সিংহভাগ সাংসদ নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে উৎসবে অংশ নিতে চাইছিলেন। তাই বাদল অধিবেশন মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই। চলতি বাদল অধিবেশেন শুরু হয়েছিল ১৮ জুলাই। চলার কথা ছিল ১২ অগাস্ট পর্যন্ত। চারদিন আগেই সংসদ মুলতুবি হয়ে যাওয়ায় সরকার ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। 

    আরও পড়ুন :তৃণমূল ‘উদ্ধত’, ডেরেককে তোপ প্রহ্লাদ জোশীর

    অন্য একটি সূত্রে খবর, চলতি অধিবেশনে যেসব পরিষদীয় বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তার সিংহভাগই হয়ে গিয়েছিল। তাই উৎসবে যোগ দেওয়ার যে অনুরোধ করেছিলেন সাংসদরা, সেই অনুরোধ রাখতেই নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে সংসদ।

    জানা গিয়েছে, চলতি অধিবেশনে মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে সংসদে বিশৃঙ্খলা এবং তার জেরে ২৩ সাংসদকে সাসপেন্ড করা ও অধীর চৌধুরীর রাষ্ট্রপতিকে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ সম্বোধন দুয়ের জেরে বারবার মুলতুবি হয়েছে সংসদের অধিবেশন। সব মিলিয়ে রাজ্যসভার অধিবেশন বন্ধ ছিল ৩৫ ঘণ্টা এবং লোকসভার অধিবেশন স্থগিত ছিল ৪৪ ঘণ্টা ২৯ মিনিট। সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীকে ইডির জেরা নিয়েও হইচই হয়েছে সংসদে। যার জেরে মুলতুবি হয়েছে সংসদ। রাজ্যসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু জানান, হট্টগোলের জেরে ক্ষতি হয়েছে ৪৭ ঘণ্টারও বেশি। জানা গিয়েছে, বাদল অধিবেশনে সংসদের উভয় কক্ষে পাঁচটি বিল পাশ হয়েছে। লোকসভায় পাশ হয়েছে সাতটি বিল। আর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছে চারটি বিল।

    আরও পড়ুন :সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন ও বিক্ষোভ! বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড চার কংগ্রেস সাংসদ

  • Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর (Azad Kashmir) বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন কেরলের সিপিএম (Kerala CPM) নেতা কেটি জলিল (KT Jaleel)। এবার তাঁকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলিধরণ (V Muraleedharan)। জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মুরলিধরণ জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন।

    সম্প্রতি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে কেরলের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা সিপিএম নেতা জলিল লেখেন, কাশ্মীর মোটেই উজ্জ্বল নয়। উপত্যকার সর্বত্রই ভারতীয় সেনা। পুলিশ কর্মীরাও কাঁধে বন্দুক নিয়ে ঘোরেন। সেনাবাহিনীর পোশাকের রং-ই এখন কাশ্মীরের রং হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক একশো মিটারে তাদের দেখতে পাওয়া যায়। কাশ্মীরিদের দেখলে মনে হয় তাঁরা হাসতে ভুলে গিয়েছেন। এর পরেই সংবিধানের ৩৭০ ধারার উল্লেখ করে জলিল বলেন, মোদির এই সিদ্ধান্তে উপত্যকাবাসী মোটেই খুশি নন। তিনি লিখেছেন, পাকিস্তান সংলগ্ন কাশ্মীরের অংশটি আজাদ কাশ্মীর হিসেবেই পরিচিত।

    আরও পড়ুন :ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    জলিলের এই সোশ্যাল মিডিয়া-মন্তব্যে হইচই শুরু হতেই নড়েচড়ে বসেন বিধায়ক। রাতারাতি ফেসবুক পোস্টটি এডিট করে নেন তিনি। আজাদ কাশ্মীর শব্দটি বদলে লেখেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর শব্দটি। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, প্রথমে মুসলিম লিগ ও পরে দলবদলে সিপিএমে যোগ দিয়েছেন জলিল। তাই তিনি যে পাকিস্তানের পক্ষেই কথা বলবেন, সেটাই স্বাভাবিক।

    এদিন জলিলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুরলিধরণ। তাঁর মতে, জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন মুরলিধরণ। তিনি বলেন, কেরলের একজন বিধায়ক কাশ্মীর, যেটা ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ তার একাংশ যেটা পাকিস্তান দখল করে রেখেছে, তাকে আজাদ কাশ্মীর বলছেন। এটা বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। এটা জাতীয়তাবিরোধী মন্তব্য। বিজেপির কেরল রাজ্য সভাপতি কে সুরেনদ্রন বলেন, কেরলের এই সিপিএম নেতা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে অপমান করেছেন। কাশ্মীর যে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, উপেক্ষা করেছেন তাও। তিনি বিশ্বাসঘাতক।

    সম্প্রতি আরএসএসের অনুষ্ঠানে গিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সিপিএম নেত্রী বীণা ফিলিপ। এবার ফের একবার দলের মুখ পোড়ালেন বিধায়ক জলিল। ঘটনার জেরে বেজায় অস্বস্তিতে কেরল সিপিএম।

    আরও পড়ুন : পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

  • 5G Services: ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা কবে চালু হবে জানেন? কী বললেন মন্ত্রী?

    5G Services: ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা কবে চালু হবে জানেন? কী বললেন মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হয়ে গিয়েছে নিলাম প্রক্রিয়া। ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা (5G Services) লঞ্চ হবে অক্টোবরের মধ্যেই। প্রথম ধাপে দেশের ১৩টি শহরে চালু হবে এই পরিষেবা। তবে কোন শহরে কতটা পরিষেবা মিলবে, তা ঠিক হয়ে যাবে চলতি মাসেই। কেন্দ্রীয় যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwani Vaishnaw) বলেন, নিলাম প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গিয়েছে। ১০ অগাস্টের মধ্যে সমস্ত প্রক্রিয়াও শেষ হয়ে যাবে। স্পেকট্রাম বরাদ্দও হয়ে যাবে।

    ফাইভ জি স্পেকট্রামের (Spectrum) সব চেয়ে বেশি বরাত পেয়েছে মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্স জিও। এ খবরও জানিয়েছিলেন বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, ফাইভ জি স্পেকট্রামের ৮৮ হাজার ৭৮ কোটি টাকার বরাত পেয়েছে মুকেশের সংস্থা। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, অক্টোবরের মধ্যেই বোধহয় দেশে চালু হয়ে যাবে ফাইভ জি পরিষেবা। ফাইভ জি স্পেকট্রাম নিলাম দেশে টেলিকম শিল্পের ফাইভ জির দিকে অগ্রগতিরই ইঙ্গিত দেয়। ফাইভ জি লাগু হলে দেশে টেলিকম পরিষেবার ব্যাপক উন্নতি হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, দেশের যে ১৩টি শহরে ফাইভ জি পরিষেবা প্রথম ধাপে চালু হবে সেগুলি হল আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লি, গান্ধীনগর, গুরগাঁও, হায়দরাবাদ, জামনগর, কলকাতা, লক্ষ্ণৌ, মুম্বই এবং পুণে।

    আরও পড়ুন : ৫-জি-এর অপেক্ষা শেষ, আজই শুরু স্পেকট্রাম নিলামের প্রক্রিয়া

    টেলিকম মন্ত্রক জানিয়েছে, নিলামের প্রথম দিনেই নিলামে দর ওঠে ১.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা। সোমবার ৪০ রাউন্ড নিলামের পর স্পেকট্রাম বণ্টনের প্রক্রিয়া শেষ হয়। সরকার জানিয়েছে, দেড় লক্ষ কোটি টাকার স্পেকট্রাম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে মুকেশের সংস্থা কিনেছে বিভিন্ন ব্যান্ডের ৭০০ মেগাহার্টজের স্পেকট্রাম। এই স্পেকট্রামের সাহায্যে ছয় থেকে দশ কিলোমিটার পর্যন্ত সিগন্যাল পাওয়া যাবে। গৌতম আদানির সংস্থা কিনেছে ২৬ গিগাহার্টজ ব্যান্ডের স্পেকট্রাম। প্রসঙ্গত, আগে থ্রি-জিতে কোনও কিছু ডাউনলোড করতে গেলে যেখানে দু ঘণ্টা সময় লাগত, ফোর জি-তে সেখানে সময় লাগে ৪০ মিনিট। ফাইভ জি চালু হয়ে গেলে এই সময়টাই কমে দাঁড়াবে মাত্র ৩৫ সেকেন্ড।

    আরও পড়ুন : স্পেকট্রাম নিলামের অনুমতি মন্ত্রিসভার, ভারতে আসছে ৫জি?

  • SSC Scam: পার্থ-অর্পিতার পর এবার কাকে জেরা করতে চলেছে ইডি, জানেন?

    SSC Scam: পার্থ-অর্পিতার পর এবার কাকে জেরা করতে চলেছে ইডি, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্থ-অর্পিতার পর এবার অর্পিতার গাড়ি চালক প্রণব ভট্টাচার্যকে (Pranab Bhattacharya) জেরা করতে চলেছে ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রেই এ খবর মিলেছে। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) সঙ্গে সঙ্গে ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjees) গাড়ি চালাতেন এই প্রণব। ইডির দাবি, প্রণবকে জেরা করলেই মিলতে পারে বিস্ফোরক তথ্য।

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Recruitment Scam) তদন্ত করতে গিয়ে ইডি গ্রেফতার করেছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫০ কোটিরও বেশি টাকা এবং সোনা। ঘটনাটিকে ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন পার্থ। টাকা এবং সোনা উদ্ধারের ঘটনার প্রেক্ষিতে মন্ত্রিত্ব খোয়াতে হয়েছে পার্থকে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁকে। অর্পিতার ফ্ল্যাটে পাওয়া টাকা কার, তা জানেন না বলেই দাবি করেছেন পার্থ। অর্পিতারও দাবি, টাকা তাঁর নয়। ইডি সূত্রে খবর, সমস্ত সম্ভাব্য সূত্র থেকে তথ্য জোগাড় করতে চাইছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সেই মতো প্রণবকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে তারা। কারণ ২২ জুলাই অর্পিতার ডায়মন্ড সিটির ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানোর সময় সেখানে হাজির ছিলেন তাঁর গাড়ি চালক প্রণবও।

    আরও পড়ুন : তৃণমূলের হয়ে প্রচার অর্পিতার, প্রকাশ্যে ছবি, এর পরেও অস্বীকার করবে শাসক দল?

    এদিকে, অর্পিতা ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন প্রণব। তাঁর জুলাই মাসের বেতন এখনও বকেয়া। কবে পাবেন, তা জানেন না। এমতাবস্থায় সংসার চালাতে যেন-তেন প্রকারে তিনি চাইছেন নতুন একটা কাজ জোটাতে। প্রণব স্বীকার করেছেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের রেফারেন্সেরই অর্পিতার গাড়ি চালানোর কাজ পেয়েছিলেন তিনি। অর্পিতার গাড়ি চালক এও জানিয়েছেন, স্থানীয় এক নেতাকে ধরে তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে গিয়েছিলেন। তার পরেই মেলে অর্পিতার গাড়ির ড্রাইভারির চাকরি। চলতি বছরের জানুয়ারিতেই ওই চাকরি পান তিনি। প্রণব জানান, অর্পিতার আরও অনেক গাড়িচালক ছিলেন। তবে তিনি যখন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে যেতেন, তখন চালক হিসেবে তাঁকেই সঙ্গে নিতেন। অর্পিতার গাড়ি চালকদের মধ্যে ছিলেন তাঁর বোনের স্বামী কল্যাণ ধরও। তবে বেরনোর সময় তাঁকে সঙ্গে নিতেন না অর্পিতা।

    আরও পড়ুন : মালিক-মালকিন ইডি জালে, সারমেয় বন্দি ‘চিলতে’ ফ্ল্যাটে!

LinkedIn
Share