Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • Daily Horoscope 24 October 2025: নতুন কাজের প্রতি ঝোঁক বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 24 October 2025: নতুন কাজের প্রতি ঝোঁক বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় অশান্তি বাধার আশঙ্কা রয়েছে।

    ২) বুকের সমস্যা বৃদ্ধি।

    ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হতে পারে।

    বৃষ

    ১) বুদ্ধির ভুলে কোনও ক্ষতি হতে পারে, একটু সাবধান থাকা দরকার।

    ২) ভালো কাজে নিরাশ হয়ে ফিরে আসতে হবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মিথুন

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মানসিক অবসাদ।

    ২) ব্যবসায় লাভ বৃদ্ধি, তবে খরচও বাড়বে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    কর্কট

    ১) কোনও সন্দেহজনক ব্যক্তি থেকে সাবধান।

    ২) নতুন কাজের প্রতি ঝোঁক বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) দিনটি ভালো-খারাপ মিশিয়ে কাটবে।

    ২) বাড়ির কাছে ভ্রমণের ব্যাপারে আলোচনা।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ব্যবসায় মন্দা দেখা দিতে পারে।

    ২) বিবাহ নিয়ে অশান্তি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) শিক্ষাগত যোগ্যতার কারণে ভালো কাজ হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।

    ২) সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    বৃশ্চিক

    ১) মধুর ভাষণের দ্বারা শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবেন।

    ২) দাম্পত্য কলহের অবসান।

    ৩) দিনটি ভালোই কাটবে।

    ধনু

    ১) সকালের দিকে কাজের জন্যে শুভ যোগাযোগ আসতে পারে।

    ২) কর্মস্থানে গুপ্তশত্রু হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    মকর

    ১) অন্যের জিনিসের উপর লোভ সামলাতে না পারলে বিপদে পড়তে পারেন।

    ২) সংসারে মনঃকষ্ট।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) বাড়িতে গুরুজনদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে।

    ২) কুসঙ্গে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    মীন

    ১) চাকরির জায়গায় বিরোধী ব্যক্তির সঙ্গে মিত্রতা হয়ে যেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীদের চিকিৎসার জন্য সময় ব্যয়।

    ৩) সমাজে আপনার প্রশংসা বৃদ্ধি পাবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Bhai Phonta 2025: মাছ-মাংসের সঙ্গে দেদার মিষ্টি! ভাইফোঁটার ভুরিভোজের দিকে খেয়াল রাখতে বলছেন চিকিৎসকরা

    Bhai Phonta 2025: মাছ-মাংসের সঙ্গে দেদার মিষ্টি! ভাইফোঁটার ভুরিভোজের দিকে খেয়াল রাখতে বলছেন চিকিৎসকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইফোঁটা! ভাই-বোনের সম্পর্কের উদযাপন।‌ বছরের এই দিনটা (Bhai Phonta 2025) প্রত্যেক ভাই-বোনের কাছেই বিশেষ। আর বিশেষ দিনে খাবারে বিশেষ পদ ছাড়া চলে না। বাঙালির যে কোনও উদযাপনেই খাওয়া-দাওয়া বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ভাইফোঁটাও সেই তালিকা থেকে আলাদা নয়। বছরের এই বিশেষ দিনে বোনেরা নানান রকমারি পদ ভাইদের জন্য সাজিয়ে দেন। কিন্তু উদযাপনের জন্য স্বাস্থ্যের ব্যাঘাত কতখানি হয়? সতর্কতা বজায় না রাখলে সুস্থ থাকা বেশ কঠিন হয়ে যাবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই ভাইফোঁটার (Bhai Phonta 2025) খাওয়া-দাওয়াতেও দরকার বিশেষ নজরদারি। তবেই সুস্থভাবে জীবনযাপন (Health Digestion Tips) সম্ভব।

    কোন দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি? (Bhai Phonta 2025)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সুস্বাদু খাবার মানেই অতিরিক্ত তেল-মশলা দিয়ে তৈরি খাবার, এই ধারনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত তেল শরীরের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক। তাই রান্নায় অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করা একেবারেই চলবে না। অতিরিক্ত তেল শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। হৃদরোগের ঝুঁকিও তৈরি করে। বিশেষত উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে। খাবারের তালিকায় টাটকা সব্জি এবং প্রাণীজ প্রোটিন যেমন নানান ধরনের মাছ, মাংস থাকতে পারে। কিন্তু প্রসেসড প্রাণীজ প্রোটিন থাকলে, তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই রান্নার একাধিক মেনুতে নানান প্রসেসড মাংস রাখেন। এই ধরনের প্রসেসড মাংসে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক দেওয়া থাকে। সেগুলো লিভার, কিডনিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এইসব খাবার একাধিক রোগের কারণ। তাই মেনু নির্বাচনের সময়ে প্রসেসড মাংস বাদ দেওয়া উচিত বলেই পরামর্শ পুষ্টিবিদদের একাংশের।

    সব্জি রাখার পরামর্শ

    তবে খাবারের পদে প্রাণীজ প্রোটিনের পাশপাশি সব্জি রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শুধু প্রাণীজ প্রোটিন একেবারেই স্বাস্থ্যকর মেনু নয়। তাই সব্জির পদ রাখাও দরকার। এতে ব্যালেন্স ডায়েট হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং স্থুলতার সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই ভাইফোঁটায় (Bhai Phonta 2025) একাধিক প্রাণীজ প্রোটিন পদে রাখেন। মটন কষা থেকে দই কাতলা কিংবা ইলিশ পাতুরির মতো পদ থাকে। কিন্তু এই খাবারগুলোতে একদিকে শরীরে মেদ জমার ঝুঁকি বাড়ে, আবার এই খাবারে বাড়তে পারে কোলেস্টেরল। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। তাই একসঙ্গে এই জাতীয় একাধিক পদ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি।

    মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ (Bhai Phonta 2025)

    বাঙালির উৎসব উদযাপনের অন্যতম অংশ মিষ্টি। ভাইফোঁটার উদযাপনেও মিষ্টি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু ডায়াবেটিস আক্রান্তদের কিংবা স্থুলতার সমস্যায় ভুগলে এই মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ জরুরি (Health Digestion Tips)। একাধিক মিষ্টি একেবারেই খাওয়া যাবে না। কারণ মিষ্টি রক্তে শর্করার পরিমাণ অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। যার জেরে একাধিক রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, মিষ্টির পরিবর্তে মেনুতে নানান রকমের ফল রাখা যেতে পারে। স্ট্রবেরি, লেবু, আপেলের মতো নানান রকমের ফল খাবারে বৈচিত্র্য আনবে। আবার স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।‌ তাই ভাইফোঁটার (Bhai Phonta 2025) বিশেষ পদে এমন নানান ফল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Bhai Phonta 2025: শুধু যম-যমুনার আখ্যান নয়, ভাইফোঁটা ঘিরে রয়েছে আরও পৌরাণিক কাহিনি, জানেন কি?

    Bhai Phonta 2025: শুধু যম-যমুনার আখ্যান নয়, ভাইফোঁটা ঘিরে রয়েছে আরও পৌরাণিক কাহিনি, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইফোঁটা (Bhai Phonta 2025) বাঙালিদের চিরকালীন সম্প্রীতির উত্‍সব। বাঙালির ঘরে ঘরে ভাই-বোনদের ভিতর এই মিষ্টি-মধুর মঙ্গলময় উৎসব, যার নাম ভাইফোঁটা, সেটিকেই মহারাষ্ট্র, গুজরাটের মতো পশ্চিম ভারতে বলা হয় ‘ভাই দুজ’। আবার কর্নাটক, গোয়ায় ভাইফোঁটাকে বলে ‘ভাই বিজ’। উত্তরবঙ্গেই ভাইফোঁটাকে বলে ‘ভাই টিকা’। হিন্দুদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই উত্‍সব ঘিরে রয়েছে নানান পৌরাণিক কাহিনী (Mythological Stories)।

    যম-যমুনার গল্প (Yama-Yamuna)

    কথিত, সূর্য ও তাঁর স্ত্রী সংজ্ঞার ছিল যমুনা নামে এক কন্যা ও যম নামে এক পুত্র। পুত্র ও কন্যা সন্তানের জন্মদানের পর সূর্যের উত্তাপ স্ত্রী সহ্য করতে না পেরে প্রতিলিপি ছায়ার কাছে রেখে চলে যান। সংজ্ঞার প্রতিরূপ হওয়ায় কেউ ছায়াকে চিনতে পারে না। ছায়ার কাছে ওই দুই সন্তান কখনও মায়ের মমতা, ভালবাসা পায়নি। দিনের পর দিন ধরে অত্যাচার করতে থাকে। অন্য দিকে, সংজ্ঞার প্রতিলিপি ছায়াকে বুঝতে না পেরে সূর্যদেবও কোনও দিন কিছু বলেননি। ছায়ার ছলে স্বর্গরাজ্য থেকে বিতাড়িত হন যমুনা। এক সময় যমুনার বিয়েও হয়। বিয়ে হয়ে যমের থেকে অনেক দূরে সংসার করতেন যমুনা। দীর্ঘ কাল ধরে দিদিকে দেখতে না পেয়ে মন কাঁদে যমের। মন শান্ত করতে এক দিন দিদির বাড়ি চলে যান যমরাজ। প্রিয় ভাইয়ের আগমনে হাসি ফোটে দিদির মুখেও। দিদির আতিথেয়তা ও স্নেহে মুগ্ধ হয়ে ফেরত যাওয়ার সময় যম একটি বর চাইতে বলেন যমুনাকে। তখন যমুনা বলেছিলেন, এই দিনটি ভাইদের মঙ্গল কামনা চেয়ে প্রত্যেক বোন যেন ভ্রাতৃদ্বিতীয়া (Bhai Phonta 2025) হিসেবে পালন করে। সেই বর দান করে যম পিতৃগৃহে চলে যান। যমের মঙ্গল কামনায় এ দিনটি পালন করায় যমরাজ অমরত্ব লাভ করেন।

    কৃষ্ণ-সুভদ্রার কাহিনী (Lord Krishna-Subhadra)

    আরও এক পৌরাণিক কাহিনিতে (Mythological Stories) বলা হয়েছে, একসময় বালির হাতে পাতালে বন্দি ছিলেন বিষ্ণু। সেইকারণে চরম বিপদের মুখে পড়লেন স্বর্গের সব দেবতারা। কোনও ভাবেই যখন বিষ্ণুকে উদ্ধার করা যাচ্ছে না, ঠিক সেই সময় লক্ষ্মীর উপর সকলে ভরসা করতে শুরু করেন। নারায়ণকে উদ্ধার করার জন্য় লক্ষ্মী বালিকে ভাই পাতিয়ে ফেলেন। তাকে ফোঁটাও দেন লক্ষ্মী। সেই দিনটি ছিল কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয় তিথি। ফোঁটা পেয়ে লক্ষ্মীকে উপহার দিতে চাইলে লক্ষ্মী তখন বিষ্ণুর মুক্তি চেয়ে উপহার চেয়ে নেন। ভাইফোঁটা নিয়ে কৃষ্ণ ও সুভদ্রার উপাখ্যানও শোনা যায়। কথিত রয়েছে, ধনত্রয়োদশীর পরের দিন চতুর্দশী তিথিতে নরকাসুরকে বধ করেন কৃষ্ণ। তারপর দ্বারকায় ফিরে আসলে বোন সুভদ্রার আনন্দের সীমা থাকে না। কৃষ্ণের আদরের বোন হল সুভদ্রা। কৃষ্ণকে অনেকদিন পর দেখতে পেয়ে তার কপালে বিজয়তিলক পরিয়ে দেন। কপালে ফোঁটা দিয়ে দাদাকে মিষ্টিও খেতে দেন। সেই থেকে নাকি ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে ভাইফোঁটা (Bhai Phonta 2025) উত্‍সব পালন করা হয়।

    জৈন ধর্মের কাহিনী

    চতুর্দশ শতাব্দীর পুঁথি অনুসারে, জৈন ধর্মের অন্যতম প্রচারক মহাবীর বর্ধমানের মহাপ্রয়াণের পরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী রাজা নন্দীবর্ধন মানসিক এবং শারীরিকভাবে ভেঙে পড়েন। সেই সময়ে তাঁর বোন অনসূয়া নন্দীবর্ধনকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যান কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে। সেখানে অনেক প্রার্থনার পরে নন্দীবর্ধন বোনের কাছে অনশন ভঙ্গ করেন। এই কাহিনি সত্যি হলে ভাইফোঁটা উৎসবের বয়স আড়াই হাজার বছরের বেশি। কারণ, মহাবীরের প্রয়াণে হয়েছিলেন ৫২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। ছোট-বড় এরকম নানা গল্প কহিনিকে মনে রেখে কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে, কালীপুজোর পরের পরের দিন ভাইফোঁটা (Bhai Phonta 2025) উৎসবটি পালিত হয়। এদিন বোনেরা ভাইয়ের মঙ্গল কামনায় উপবাস রেখে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করে।

  • Daily Horoscope 23 October 2025: বন্ধুদের সাহায্য পাবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 23 October 2025: বন্ধুদের সাহায্য পাবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে।

    ২) মায়ের ব্যবহারে কষ্ট পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) দিনটিতে বিবাদে জড়াবেন না।

    মিথুন

    ১) অধিক খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    সিংহ

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে বেশি।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মানসিক যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গিয়ে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    তুলা

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে ভীষণ সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    ধনু

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) সংযমী হতে হবে।

    মকর

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ।

    কুম্ভ

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মীন

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ভালোই কাটবে দিন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • SIR: একাধিক বিএলওকে শোকজ! এসআইআর করতে আরও তৎপর কমিশন

    SIR: একাধিক বিএলওকে শোকজ! এসআইআর করতে আরও তৎপর কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসআইআর (SIR) শুরুর আগেই কমিশন শোকজ করল একাধিক বিএলওকে। বছর ঘুরলেই বিধানসভা নির্বাচন। এদিকে ভোটার তালিকায় নিবিড় সংশোধনের জন্য ব্লক স্তরের অফিসারদের কাজ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অনেক সরকারি কর্মীরা এই কাজে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। নিজের নিজের দায়িত্ব পালনে অনিচ্ছা প্রকাশ করায় নির্বাচন কমিশন (Election Commision) কারণ জানতে চেয়ে শোকজ করেছে। অপর দিকে এসআইআর-এর কাজে গেলে উপযুক্ত নিরাপত্তার দাবিও তুলতে শোনা গিয়েছে কর্মীদের মুখে।

    হুমকিকে শক্ত হাতে দমন করা হবে (SIR)

    রাজ্যে এসআইআর (SIR) নিয়ে প্রথম থেকেই খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সহ তৃণমূলের অনেক নেতামন্ত্রীরা রাজ্য সরকারের কর্মচারীদের প্রকাশ্যে ভয় দেখিয়েছিলেন। পাল্টা নির্বাচন কমিশন রাজ্যে এসআইআর-এর কাজকে থমকে রাখেনি। তালিকা সংশোধনের কাজে গতিকে বাড়াতেই কোনও রকম আপস নয় বলে সাফ জানিয়েছে কমিশন। কিন্তু বিএলও-দের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়ার পরও শতাধিক বিএলও কাজ করতে চাইছেন না। কমিশন (Election Commision) স্পষ্ট জানিয়েছে, কারণে যদি সন্তোষ জনক না হয়, তাহলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে। কমিশনের এক উচ্চ কর্তা অবশ্য জানিয়েছেন, বিএলওরা মাঠে নেমে কাজ করছেন। যদি কোনও রকম রাজনৈতিক হিংসার হুমকি আসে তাহলে তাকে শক্ত হাতে দমন করা হবে। আর যদি তাতেও কাজ না করতে চান, তাহলে কমিশনের নির্দেশ অমান্য করা হবে বলে ধরা হবে।

    কমিশন আরও সক্রিয়

    এই রাজ্যে বিএলওদেরকে (SIR) শাসক দল তৃণমূল আগেই হুমকি দিয়ে রেখেছে, বেশ কিছু এলাকায় নাম তোলা নিয়ে বিএলওদের চাপের মুখেও ফেলা হয়েছে। তবে কর্মীদের মধ্যে একাংশের অভিযোগ খোদ কলকাতা, কসবা, খিদিরপুর, গুলশান কলোনির মতো এলাকায় প্রাণনাশের হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। আসলে ভুয়ো ভোটারদের নাম বাদ দিতে গেলেই শাসকদলের রোষের মুখে পড়তে পারেন। তাই স্থান বিশেষে চাপের মুখে রয়েছে বিএলওরা। এই অবস্থায় কমিশনের (Election Commision) কাছে নিরাপত্তার দাবিও জানিয়েছে। ফলে কমিশনের শোকজের নোটিশ বিরাট তাৎপর্যবাহী বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। কারণ এসআইআর নিয়ে রাজ্য সরকারের চেয়ে বেশি সক্রিয় ভূমিকায় নির্বাচন কমিশন।

  • Turkey-Azerbaijan: মুখ ফিরিয়েছেন ভারতীয় পর্যটকরা! ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর বিরোধিতা করে বিরাট আর্থিক ক্ষতি তুরস্ক-আজারবাইজানের

    Turkey-Azerbaijan: মুখ ফিরিয়েছেন ভারতীয় পর্যটকরা! ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর বিরোধিতা করে বিরাট আর্থিক ক্ষতি তুরস্ক-আজারবাইজানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) নিয়ে ভারতের বিরোধিতা করে সরাসরি পাকিস্তানের পক্ষে দাঁড়িয়েছিল তুরস্ক এবং আজারবাইজান (Turkey-Azerbaijan)। গত এপ্রিল-মে মাসে কাশ্মীরের পেহেলগাঁও জঙ্গি হামলা এবং পাল্টা প্রত্যাঘাত ইস্যুতে শত্রু রাষ্ট্র পাকিস্তান এবং তাদের মদতপুষ্ট জঙ্গিদের প্রকাশ্যে সমর্থন করেছিল এই দুই দেশ। প্রতিবাদ হিসেবে ভারতীয়রা সবরকম ভাবে বয়কট করেছে এই দুই দেশকে। যার ফলে পর্যটন ক্ষেত্রে ভারতীয় পর্যটকরা ভ্রমণক্ষেত্র হিসেবে বিরাট ধাক্কা দিয়েছে তুরস্ক এবং আজারবাইজানকে। আর্থিক ভাবে বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে এই দুই মুসলিম রাষ্ট্র। একটি প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালের তুলনায় ২০২৫ সালের জুন থেকে অগাস্ট মাস পর্যন্ত ৭০ শতাংশ ভারতীয় পর্যটকের সংখ্যা কমেছে পাকিস্তানের পরমমিত্র দুই দেশের।

    জঙ্গিদের পরোক্ষ মদত করেছিল (Turkey-Azerbaijan)!

    সম্প্রতি একটি সমীক্ষা করে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তাতে জানা গিয়েছে, আজারবাইজানে (Turkey-Azerbaijan) ৭০ শতাংশ এবং তুর্কিতে ৩৮ শতাংশ ভারতীয়রা ভ্রমণ কমিয়ে দিয়েছেন। পেহেলগাঁও হামলার পর ভারতের সঙ্গে এই দুইদেশের কূটনৈতিক লড়াইতে ভারতীয়রা বিরাট ধাক্কা দিয়েছে। পাকিস্তানের ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের শাখা সংগঠন টিআরএফ-এর জঙ্গিরা অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে পেহেলগাঁওতে ২৬ জন ভারতীয়কে ধর্ম জিজ্ঞেস করে হত্যা করেছে। কলমা পড়ার ফতোয়া দিয়ে নবদম্পতিদের চিরতরে সিঁদুর মুছে দিয়েছিল পাক জঙ্গিরা। পাল্টা প্রত্যাঘাত হিসেবে ভারতীয় সেনা অপারেশন সিঁদুর করে পাকিস্তানের ভিতরে ঢুকে ৯টি বড় বড় জঙ্গিশিবির ধ্বংস করেছিল। পাকসেনা ছাউনি এবং জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবিরগুলিকে ধূলিসাৎ করে দেয়। পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে চুরমার করে দেওয়ায় বাধ্য হয়ে ভারতের ডিজিএমওকে যুদ্ধবিরতির জন্য আবেদন করে পাক সেনা। উল্লেখ্য যুদ্ধকালীন (Operation Sindoor) সময়ে তুরস্ক পাকিস্তানকে ড্রোন সরবরাহ করেছিল। একই ভাবে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে আজারবাইজান প্রকাশ্যে ‘অপারেশন সিঁদুর’-কে নিন্দা করেছিল। কূটনৈতিক ভাবে ইসলামাবাদকে সমর্থন করেছিল এই দুই দেশ।

    পাকিস্তান কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছিল

    ভারতের ক্ষতি চায় এমন জঙ্গি উৎপাদনকারী দেশকে সমর্থন করায় তুরস্ক আর আজারবাইজানের (Turkey-Azerbaijan) বিরুদ্ধে সামরিক এবং কূটনৈতিকভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য প্রত্যেক ভারতীয়দের মনে ক্ষোভের জন্ম দেয়। এখানেই শেষ ছিল না, পরবর্তী সময়ে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং সেনা প্রধান আসিম মুনির আঙ্কারা এবং বাকুতে গিয়ে তুরস্ক-আজারবাইজানের ব্যাপক প্রশংসা করেন। এরপর ভারতীয়দের আর কিছু বুঝতে বাকি ছিল না ভারতের জন্য এই দুই রাষ্ট্রের মনোভাব কী। ভারতের রাজপথে এবং সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাবে বয়কটের ডাক ওঠে দুই দেশের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসবাদকে (Operation Sindoor) যারা পূর্ণ সমর্থন করে তাদের দেশে যাওয়াকে নিষিদ্ধ করার অভিযান শুরু হয়। দেশবাসীরা তাই অভিযানে সামিল হন।

    পর্যটক সংখ্যার অনুপাতে কত কম?

    ভারতের নীতিকে বিরোধিতা করে পাকিস্তানকে সমর্থন করার পর কীভাবে পর্যটকদের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে আসুন এক নজরে দেখে নিই। আজারবাইজানে (Turkey-Azerbaijan) মোট ৭০ শতাংশ কমেছে ভারতীয় পর্যটক। ২০২৪ সালের জুন মাসে ভারতীয় পর্যটক ছিল ২৮ হাজার ৩১৫, জুলাই মাসে ছিল ২০ হাজার ১২৪, অগাস্ট মাসে ছিল ২১ হাজার ৩১৭। অপরদিকে ২০২৫ সালে এই পর্যটকদের সংখ্যা নেমে দাঁড়িয়েছে জুন মাসে ৯ হাজার ৯৩৪, জুলাই মাসে ৪ হাজার ৬৬৫ এবং অগাস্ট মাসে ৬ হাজার ০৩২। ২০২৪ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৫৭৬ পর্যটক আর এবার হয়েছে ২০ হাজার ৬৩১ পর্যটক। মোট ক্ষতি ৪৯০০ পর্যটক।

    তুরস্কের ক্ষেত্রে ঘটেছে ২০২৪ সালের জুন মাসে পর্যটক ছিল ৩৮ হাজার ৩০৭, জুলাই মাসে ছিল ২৮ হাজার ৮৭৫, অগাস্ট মাসে ছিল ২৬ হাজার ৭৮১। এইবার ২০২৫ সালের জুন মাসে পর্যটক নেমে দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ২৫০, জুলাই মাসে ১৬ হাজার ৮২৫ এবং অগাস্ট মাসে ১৭ হাজার ৬৪৯। ২০২৪ সালে মোট সংখ্যা ছিল ৯৩ হাজার ৯৬৩ জন আর এবারে ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েছে ৫৮ হাজার ৫৪৪ জন।

    প্যাকেজ বাতিল করেছে একাধিক সংস্থা 

    তবে ভারত সরকার আনুষ্ঠানিক ভাবে কোনও বয়কটের ডাক না দিলেও ভ্রমের জন্য প্রথম সারির অ্যাপ যেমন মেক মাই ট্রিপ, ইজি মাই ট্রিপ-এর তরফে ভ্রমণের জন্য জনসাধারণকে উক্ত দুই দেশের সমস্ত প্যাকেজ বাতিল করেছিল। তবে ওয়াকিবহাল মহলের মতে দেশের স্বার্থে ভারতীয়রা যে সব সময়ে এগিয়ে তা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে।

  • Bhai Phonta 2025: ‘যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা…’, জেনে নিন ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেওয়ার শুভ সময়

    Bhai Phonta 2025: ‘যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা…’, জেনে নিন ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেওয়ার শুভ সময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কার্তিকের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় ভাইফোঁটা (Bhai Phonta 2025) উৎসব। ‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা/ যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা/ যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা/ আমি দিই আমার ভাইকে ফোঁটা।’-এই মন্ত্রোচ্চারণের মধ্য দিয়ে ভাই-এর দীর্ঘাষু কামনা করে বোন। আর ভাই বোনকে রক্ষা করার অঙ্গীকার করে বছর বছর। এর পর ভাইকে মিষ্টিমুখ করানো এবং প্রীতি উপহার বিনিময়, হাসি-ঠাট্টা, মজা করে কাটানোর উৎসব হল ভাইফোঁটা।

    ভাতৃদ্বিতীয়ার (Bhatri Dwitiya) গল্প

    ভাইবোনের ভালবাসার সম্পর্ক দৃঢ় করার উৎসব হল ভাইফোঁটা বা ভ্রাতৃদ্বিতীয়া । কথিত রয়েছে, এই বিশেষ তিথিতে যমরাজ তাঁর বোন যমুনার থেকে ফোঁটা নিয়েছিলেন। এই উৎসব তাই যমন দ্বিতীয়া নামে পরিচিত। হিন্দুশাস্ত্রের আরেকটি মতে নরকাসুরকে বধ করে ফেরার পর শ্রীকৃষ্ণ তাঁর বোন সুভদ্রার কাছে ফোঁটা নেন এই দ্বিতীয়া তিথিতে। শ্রীকৃষ্ণের কপালে জয়টিকা পরিয়ে মিষ্টি খেতে দিয়েছিলেন সুভদ্রা। সেই থেকেই সম্ভবত ভাইফোঁটার (Bhai Phonta 2025) প্রচলন। ভারতের উত্তর ও পশ্চিমে একই উৎসবকে, ‘ভাই দুজ’ (Bhai Dooj) নামে চেনে। মহারাষ্ট্র, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি—সব জায়গায় এই দিনটি ভাই-বোনের স্নেহবন্ধনের উৎসব হিসেবে পালিত হয়। বাংলায় ‘ভাইফোঁটা’, ওড়িশায় ‘ভাইজুন্তিয়া’, দক্ষিণ ভারতে ‘যম দ্বিতীয়া’—নামে ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য একই—ভাই-বোনের স্নেহের বন্ধন।

    দ্বিতীয়া শুরু কখন? থাকবে ক’টা পর্যন্ত? শুভ তিলক মুহূর্ত থাকবে কতক্ষণ?

    বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী:

    দ্বিতীয়া (Bhai Phonta 2025)  তিথি শুরু: ২২ অক্টোবর (বাংলা ৫ কার্তিক, বুধবার) রাত ৮টা ১৮ মিনিটে।

    দ্বিতীয়া তিথি শেষ: ২৩ অক্টোবর (বাংলা ৬ কার্তিক, বৃহস্পতিবার) রাত ১০টা ৪৭ মিনিটে।

    অর্থাৎ, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে ভাইফোঁটার মূল পালন ২৩ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার।

    গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা অনুযায়ী:

    দ্বিতীয়া (Bhai Phonta 2025) তিথি শুরু: ২২ অক্টোবর (বাংলা ৫ কার্তিক, বুধবার) সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিট ৩ সেকেন্ডে।

    দ্বিতীয়া তিথি শেষ: ২৩ অক্টোবর (বাংলা ৬ কার্তিক, বৃহস্পতিবার) রাত ৮টা ১৯ মিনিট ৪ সেকেন্ডে।

    অর্থাৎ, ভাইফোঁটা পালন করা হবে ২২ অক্টোবর, বুধবার সন্ধ্যার পর বা ২৩ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সকালে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ২৩ অক্টোবরকেই শুভ দিন হিসেবে ধরা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সারাদিনই দ্বিতীয়া (Bhatri Dwitiya)। সুর্যোদয় হিসেবে তিথি ধরলেও অসুবিধা নেই, কেন না, সে ক্ষেত্রেও সকাল থেকেই চলবে ফোঁটা।

    ভাইফোঁটার তিলক মুহূর্ত

    সাধারণ ভাইফোঁটার (Bhai Phonta 2025) একটি তিলক মুহূর্ত থাকে। আর সেটা সচরাচর পড়ে অপরাহ্নে। ভাইফোঁটার অপরাহ্ন মুহূর্ত এবার পড়ছে– ২৩ অক্টোবর বেলা ১২টা ৪০ থেকে দুপুর ২টো ৫৯ মিনিট। আর তিলক মুহূর্ত– বেলা ১টা ১৩ মিনিট থেকে ৩টে ২৮ মিনিট।

  • S-400 Missiles: হতে পারে ১০০০০ কোটির চুক্তি! রাশিয়া থেকে বড় সংখ্যায় এস-৪০০ মিসাইল কেনার পথে ভারত?

    S-400 Missiles: হতে পারে ১০০০০ কোটির চুক্তি! রাশিয়া থেকে বড় সংখ্যায় এস-৪০০ মিসাইল কেনার পথে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আকাশসীমাকে আরও দুর্ভেদ্য করতে বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে মোদি সরকার। খবরে প্রকাশ, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও নিশ্ছিদ্র করতে রাশিয়া থেকে বিপুল সংখ্যায় এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের মিসাইল (S-400 Missiles) কিনতে উদ্যোগী ভারত। প্রায় ১০০০০ কোটি টাকার মূল্যের বিপুল ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি করতে মস্কোর সঙ্গে কথাবার্তা (India Russia Talk) ইতিমধ্যেই শুরু করেছে নয়াদিল্লি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রকে আরও শক্তিশালী করতেই এই পদক্ষেপ।

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ শক্তি-প্রদর্শন

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর (Operation Sindoor) সময়ই এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের কার্যকারিতা ও শক্তি প্রত্যক্ষ করেছিল গোটা বিশ্ব। ‘সুদর্শন চক্র’-র (ভারতে এই নামেই পরিচিত এস-৪০০) সামনে ফালাফালা হয়েছিল পাক ক্ষেপণাস্ত্র থেকে যুদ্ধবিমান। ৩০০ কিলোমিটারেরও বেশি রেঞ্জে ৫ থেকে ৬টি পাক যুদ্ধবিমান এবং একটি গোয়েন্দা বিমান ধ্বংস করে এই মিসাইল। এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র (S-400 Missiles) ব্যবস্থাকে ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ‘গেম চেঞ্জার’ হিসাবে বর্ণনা করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। যে কারণে, এয়ারফোর্স তার আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বড় সংখ্যায় এস-৪০০ কিনতে চাইছে।

    ২টি স্কোয়াড্রন আসছে ২০২৬-এ

    প্রসঙ্গত, ভারত ২০১৮ সালে রাশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি এস-৪০০ (S-400 Missiles) স্কোয়াড্রন কেনার চুক্তি সাক্ষর করেছিল। এর মধ্যে তিনটি যথাসময়ে সরবরাহ করা হয়েছে, তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চতুর্থ ইউনিটের সরবরাহ বিলম্বিত হয়েছে। বাকি ২ স্কোয়াড্রনের জন্য ভারত জোর তদ্বির শুরু করে এবং সেই সময় মস্কোকে জানানো হয় যে, ভবিষ্যতে অতিরিক্ত স্কোয়াড্রনও কেনার সম্ভাবনা রয়েছে। রাশিয়া জানায়, প্রথম বরাতের বাকি দুটি ইউনিট ২০২৬ সালেই ভারতে পৌঁছে যাবে।

    পুতিনের সফরে চুক্তি সই?

    জানা গিয়েছে, আগামী ২৩ অক্টোবর প্রতিরক্ষা রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বে ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিল (Defence Acquisition Council) বা প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ পরিষদের বৈঠক বসতে চলেছে। সেখানেই, বায়ুসেনার এই প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য পেশ করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। হতে পারে, সেই সময় এই অতিরিক্ত স্কোয়াড্রন এবং বেশি করে ক্ষেপণাস্ত্র (S-400 Missiles) কেনার বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হতে পারে। ক্ষেপণাস্ত্র কেনার পাশাপাশি, ভারত ও রাশিয়া নতুন এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল কেনার বিষয়েও আলোচনা করছে, যা ভারতের ‘বিয়ন্ড-ভিজ্যুয়াল-রেঞ্জ’ সক্ষমতা বাড়াবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ডিসেম্বরে ভারত সফরের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সময় এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।

  • Daily Horoscope 22 October 2025: ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 22 October 2025: ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) যানবাহন খুব সাবধানে চালাতে হবে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।

    ২) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃষ

    ১) আগুপিছু না ভেবে উপার্জনের রাস্তায় পা দেবেন না।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) কর্মচারীদের জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) ভালো কথার দ্বারা অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

    ২) দুপুর নাগাদ ব্যবসা ভাল হবে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) চাকরিতে সুখবর আসতে পারে।

    ২) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় কর্মে ক্ষতির আশঙ্কা।

    ২) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) কাজের চাপে সংসারে সময় না দেওয়ায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) সন্তান-স্থান শুভ।

    ২) আজ কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন চঞ্চল থাকবে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মীন

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • VHP: ‘ধর্ম রক্ষা’ অভিযানে ১০ লক্ষ পরিবারে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে ভিএইচপি

    VHP: ‘ধর্ম রক্ষা’ অভিযানে ১০ লক্ষ পরিবারে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মের জাগরণ, ধর্ম রক্ষা (Dharma Raksha) এবং ভারতের অভ্যন্তরে হিন্দুত্বকে পুনঃ জাগরণের জন্য বিরাট কর্মসূচির ঘোষণা করেছে ভিএইচপি (VHP)। “ধর্ম রক্ষা” অভিযানে নেমেছে আরএসএস-এর এই শাখা সংগঠন। দেশজুড়ে ধর্মান্তকরণ এবং গোহত্যার বিরুদ্ধে বিরাট অভিযানে চালাতে শুরু করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। দশ লক্ষ পরিবারকে এই ধর্মজগরণ কর্মসূচিতে যোগদান করার জন্য প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভিএইচপি।

    ৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে অভিযান? (VHP)

    উত্তরপ্রদেশের কাশী প্রান্তের উদ্যোগে গত ৫ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বরের মধ্যে ১০ লক্ষ হিন্দু পরিবারের মধ্যে ‘ধর্ম রক্ষা’ (Dharma Raksha) এবং সচেতনতার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে ধর্ম রক্ষার (VHP) জন্য যে যে বিষয়গুলির উপর জোর দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে হল- ধর্মান্তকরণ, লাভ জিহাদ, গো-হত্যা, মন্দিরের জমি দখল, অধিকৃত জমি পুনরুদ্ধার সহ একাধিক কর্মসূচি। অভিযানের অংশ হিসেবে, ভিএইচপি কর্মীরা মোট ২২টি জেলার ২০০০টিরও বেশি গ্রাম ও শহরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হিন্দু ধর্মরক্ষার জন্য হিন্দু পরিবারগুলিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাবে। ভিএইচপির তরফে নিতিন জানিয়েছেন, এই অভিযান মূলত হিন্দুদের মধ্যে সম্মিলিত কর্তব্যবোধকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা থাকবে। হিন্দু সমাজের কাছে অস্তিত্বের জন্য যে যে বিষয়গুলি সঙ্কটের, সেগুলিকে নিয়ে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই ধর্ম সংরক্ষণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পরিবারগুলির কাছ থেকে সব রকম সহযোগীতার আবেদন জানাই।”

    শেকড়ের কাছাকাছি নিয়ে যেতে হবে

    কাশী প্রান্তের বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) রাজ্য সভাপতি কেপি সিং বলেন,  “হিন্দু সংস্কৃতি কেন্দ্র, গোশালা, বেদ বিদ্যালয়, নার্সিং সেন্টার এবং কর্মসংস্থানের নানা কেন্দ্রগুলির সকল স্থানে হিন্দু ধর্ম জাগরণের বিষয়কে পৌঁছে দেওয়া হবে। বর্তমানে, কাশী প্রদেশে ৪০টিরও বেশি ধর্মসংস্কার মূলক কেন্দ্র এবং বেশ কয়েকটি একল বিদ্যালয় কাজ শুরু করেছে। আমাদের এই কেন্দ্রগুলির প্রধান লক্ষ্য ধর্মান্তর (Dharma Raksha) হয় এমন ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলিতে সবরকম পরিষেবা এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রত্যেক বর্গের মানুষকে মূল শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত করাই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।

    ২০২২ সালে ২৫,০০০ হিন্দু কন্যাকে রক্ষা

    উল্লেখ্য ২০২২ সালেও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ২১ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশজুড়ে একই রকম ধর্মরক্ষা অভিযান পরিচালনা করেছিল। যার সাফল্যও ছিল অভূতপূর্ব। ওই সময়ে ২৩ ডিসেম্বর স্বামী শ্রদ্ধানন্দজির তিরধান দিবসের সঙ্গে ভাবনাগুলি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিল। অভিযানের উল্লেখ্য যোগ্য সাফল্যগুলি হল, ভিএইচপি ৬২ লক্ষ হিন্দুকে ধর্মান্তরিত হওয়া থেকে রক্ষা করেছে, ৯ লক্ষ ব্যক্তিকে তাদের আসল ধর্মে ফিরিয়ে এনেছে এবং ২০ লক্ষ গরুকে নিধনের হাত থেকে উদ্ধার করেছে। একই ভাবে লাভ জিহাদের কবল থেকে ২৫,০০০ হিন্দু কন্যাকে রক্ষা করা হয়েছিল। এই উদ্যোগে দেশজুড়ে যজ্ঞ, কথকথা-প্রবচন, শোভাযাত্রা এবং ধর্মীয় সচেতনতার (Dharma Raksha) মাধ্যমে ব্যাপক অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গিয়েছিল।

LinkedIn
Share