Tag: Madhyom

Madhyom

  • Karnataka: রাহুলের ‘ভোট চুরি’ মন্তব্যকে কটাক্ষ! মন্ত্রিত্ব হারালেন কর্নাটকের কংগ্রেস নেতা

    Karnataka: রাহুলের ‘ভোট চুরি’ মন্তব্যকে কটাক্ষ! মন্ত্রিত্ব হারালেন কর্নাটকের কংগ্রেস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর মন্তব্য নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন তিনি। তাই মন্ত্রিত্ব হারালেন কর্নাটকের (Karnataka) সমবায় মন্ত্রী কেএন রাজন্য। বর্ষীয়ান এই কংগ্রেস নেতার (Karnataka Minister K.N. Rajanna) মন্তব্যে অস্বস্তিতে পড়ে দল। এরপরই কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াকে তাঁকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরাতে নির্দেশ দেয় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। তবে বরখাস্ত না করে রাজন্যকে স্বেচ্ছায় ইস্তফা দিতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই অনুযায়ী সোমবার মন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। দিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, গত লোকসভা নির্বাচনে অন্তত ৭০-৭৫টি আসনে কারচুপি করে জয় পেয়েছে বিজেপি। এরপরেই এই মন্তব্যের বিরোধিতা করেন রাজন্য। উদাহরণ হিসেবে তিনি কর্নাটকের কয়েকটি লোকসভা ও বিধানসভা কেন্দ্রের ফলাফল তুলে ধরেন। এরপরেই এই মন্তব্যের বিরোধিতা করেন রাজন্য। রাজন্য মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়ার ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষ হতেই নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন রাজান্না।

    ঠিক কী বলেছিলেন রাজন্য?

    রাহুল গান্ধীর মন্তব্যের সমালোচনার জেরে (Karnataka) মন্ত্রীর পদ ত্যাগ করতে হওয়ায় কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করেছে বিজেপি। চারদিন আগে কংগ্রেসের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতি রাহুল গান্ধী ভোট চুরির অভিযোগ করেন। কর্নাটকেও ভোট চুরি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি (Karnataka)। সেই প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে রাজন্য বলেন, “ভোটার তালিকা কখন তৈরি হয়েছে? তখন কর্নাটকে আমাদেরই সরকার ছিল। সেই সময় কি সবাই চোখ বন্ধ করে বসেছিল?”

    কংগ্রেসে নেই কোনও গণতন্ত্র, আক্রমণ বিজেপির

    নিজ দলের মন্ত্রীর প্রকাশ্য সমালোচনায় (Karnataka) অস্বস্তিতে পড়ে কর্নাটক কংগ্রেস। এরপর থেকেই রাজন্যকে পদত্যাগের জন্য চাপ দেন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া। শেষপর্যন্ত সোমবার ইস্তফা দেন বর্ষীয়ান এই কংগ্রেস নেতা। এ নিয়ে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে বিজেপি। বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা সিটি রবি বলেন, “কংগ্রেসে কোনও গণতন্ত্র নেই। কেউ যদি সত্যি কথা বলেন, তবে তাঁকে পদত্যাগ করতে বলা হয়।” কর্নাটক বিধানসভার বিরোধী দলনেতা আর অশোকা বলেন, “সত্যি বলার শাস্তি হিসেবে রাজন্যকে মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হল (Karnataka Minister K.N. Rajanna)।”

  • PMGSY: দেশের নানা প্রান্তের গ্রামে গ্রামে ৭.৮৩ লক্ষ কিমি পাকা রাস্তা নির্মাণ সম্পন্ন, জানাল কেন্দ্র

    PMGSY: দেশের নানা প্রান্তের গ্রামে গ্রামে ৭.৮৩ লক্ষ কিমি পাকা রাস্তা নির্মাণ সম্পন্ন, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা (PMGSY)-এর অধীনে ২০০০ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সারা দেশে মোট ৭,৮৩,৬২০ কিলোমিটার পাকা গ্রামীণ সড়ক নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে বলে রাজ্যসভায় জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কমলেশ পাশওয়ান। এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হল দেশের প্রত্যন্ত ও পিছিয়ে পড়া গ্রামাঞ্চলে সারা বছরের জন্য যান চলাচল যোগ্য সড়ক তৈরি করে তাদের মূল উন্নয়নধারায় যোগ করা। এর ফলে আঞ্চলিক বৈষম্য হ্রাস পাচ্ছে এবং গ্রামীণ সমাজের প্রতিটি স্তরে উন্নয়নের সুফল পৌঁছচ্ছে।

    করোনা-পরবর্তী সময়ে দ্রুত গতি

    ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে, ১,৫৭,৬৬৬ কিমি রাস্তা নির্মাণ হয়েছে। এই সময়ে ১,২৩,৫৯৫ কিমি সড়ক প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। ৭৪,৩২৪.৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা (PMGSY)-এর বাজেট ছিল ১৫,০০০ কোটি টাকা, যা বাড়িয়ে ২০২২-২৩ থেকে ১৯,০০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কমলেশ পাশওয়ান জানান, এই প্রকল্পের অধীনে মোট ৮,৩৮,৬১১ কিমি সড়ক নির্মাণের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ৭,৮৩,৬২০ কিমি ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।

    সময়ভিত্তিক নির্মাণ পরিসংখ্যান

    উল্লেখ্য, ২০০০ থেকে মার্চ ২০১৪ পর্যন্ত ১৩ বছরে ৩,৮১,৩৯৫ কিমি রাস্তা সম্পন্ন হয়েছে। এপ্রিল ২০১৪ থেকে মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত ১০ বছরে ৩,৭৯,০৭৫ কিমি রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। এর থেকেই বোঝা যাচ্ছে, ২০১৪ সালের পর নির্মাণের গতি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা (PMGSY) প্রকল্প বিভিন্ন পর্যায়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মাধ্যমে দেশের লক্ষ লক্ষ গ্রামের মানুষ প্রথমবারের মতো সারা বছরের জন্য যান চলাচল যোগ্য রাস্তা পেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা-৩, এই প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২৫ সালের মধ্যে ৬ হাজার কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গেও। সে জন্য রাজ্যের পাওয়ার কথা ৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ওই প্রকল্পের আওতায় প্রথম দফায় তৈরি হবে ৮৫৭ কিলোমিটার রাস্তা। তা নির্মাণের জন্য পঞ্চায়েত দফতরকে প্রথম দফায় ৫৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র।

  • Death During Exercise: জিমে গেলেও বিপত্তি! শরীর চর্চা কখন বিপজ্জনক হতে পারে?

    Death During Exercise: জিমে গেলেও বিপত্তি! শরীর চর্চা কখন বিপজ্জনক হতে পারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শরীর চর্চাও হয়ে উঠতে পারে বিপজ্জনক। এমনকি প্রাণঘাতী! সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় আবার প্রশ্নের মুখে জিমের সময় কাটানো! গত কয়েক সপ্তাহে সেলিব্রেটি থেকে সাধারণ শরীর সচেতন মানুষের জিম করার সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া এবং মৃত্যুর ঘটনা পরপর প্রকাশ্যে এসেছে। আর তারপরেই জোরালো হচ্ছে প্রশ্ন। জিম নিয়ে নানান ধোঁয়াশাও তৈরি হয়েছে। শরীর চর্চার মাঝেই কি রয়েছে নানান ফাঁদ! এমন প্রশ্ন ও উঠছে। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অযথা উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই। বরং সচেতনতা জরুরি। সতর্কতা ও সচেতনতা হাতিয়ার হলেই বড় বিপদ এড়ানো‌ যেতে পারে।

    কখন জিম বিপজ্জনক হতে পারে?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, জিমে শারীরিক কসরত হয়‌। অধিকাংশ সময় জিম নিয়মিত করলে, ক্যালোরি ক্ষয় হয়। এর পাশপাশি পেশি মজবুত করতেও সাহায্য করে‌। দীর্ঘ সময় ধরে জিম করলে তাই রক্ত সঞ্চালনে এবং স্নায়ুর ওপরে এর প্রভাব পড়ে‌। আর সেখানেই জটিলতা তৈরির আশঙ্কা থাকে।

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বয়স ও শারীরিক পরিস্থিতি জিম করার আগে জানা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, জটিল হৃদরোগের সমস্যা থাকলে, হাড়ের ক্ষয় রোগ থাকলে কিংবা স্নায়ুর সমস্যা থাকলে দিনের কতখানি জিম করা যাবে সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, জিমের একাধিক জিনিস থাকে, নানান পেশি মজবুতবের জন্য, নানান রকমের কসরত করা হয়। কিন্তু হৃদরোগ কিংবা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে কোন ধরনের জিমের কৌশল রপ্ত করা যাবে, আর কোন কৌশল এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে, সে সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা জরুরি। তবেই বড় বিপদ এড়ানো যেতে পারে।‌ কারণ, চিকিৎসকদের মতে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া জিমে গিয়ে নিয়মিত বিভিন্ন কৌশল রপ্ত করলে অনেক সময়েই রক্তচাপ বেড়ে যায়। অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ নানান বিপদ তৈরি করে। আবার হৃদপিণ্ডের উপরেও বাড়তি চাপ পড়ে। তাই তখন হৃদরোগের আশঙ্কা ও বেড়ে যায়‌।

    জিমের অভ্যাস তৈরি হওয়ার পাশপাশি অনেকেই ডায়েট করার অভ্যাস তৈরি করেন। আপাত দৃষ্টিতে ডায়েট শরীরের জন্য খুবই উপকারী।‌ স্থুলতা রুখতে এবং নানান রোগের দাপট এড়াতে নিয়মিত ডায়েট চার্ট মেনে খাদ্যাভ্যাস জরুরি। কিন্তু অনেক সময়েই ডায়েট অপরিকল্পিত হয়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনভিজ্ঞ অপরিকল্পিত ডায়েট এবং জিমের শারীরিক কসরত শরীরকে দূর্বল করে। পেশি এবং স্নায়ুর একাধিক রোগের কারণ হয়। তাই এদিকেও নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, জিম করার পাশপাশি ডায়েট করলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে এই অভ্যাস করা প্রয়োজন।

    কীভাবে জিম করলে বিপদের ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে?

    শরীর জিমের জন্য প্রস্তুত কিনা সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া প্রথম শর্ত বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসক মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, জিমে নিয়মিত যাওয়া, কতক্ষণ নিয়মিত জিম করা উচিত এই নিয়ে আগাম সতর্কতা জরুরি। তাহলে বড় বিপদ এড়ানো সম্ভব। জিমের সব ধরনের কৌশল, সকলের জন্য প্রয়োজনীয় না ও হতে পারে। সে সম্পর্কে জিমের প্রশিক্ষকের মতামত নিয়েই কাজ করতে হবে। পাশপাশি খাদ্যাভ্যাসের ক্ষেত্রেও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কারণ শারীরিক কসরতের সঙ্গে পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার না খেলে শরীর প্রয়োজনীয় এনার্জি‌ পাবে না। তখন যে কোনও রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাবে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Daily Horoscope 12 August 2025: কর্মস্থানে গুপ্তশত্রু হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 12 August 2025: কর্মস্থানে গুপ্তশত্রু হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পড়াশোনার জন্য দূরে ভ্রমণ।

    ২) যে কোনও দিক থেকে আয় হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) ভালো কাজে নিরাশ হয়ে ফিরে আসতে হবে।

    ২) কর্মস্থানে দক্ষতার জন্য সুনাম পাবেন।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) বাড়িতে কোনও শুভ কাজ হতে পারে।

    ২) পড়ে থাকা কাজ সেরে ফেলুন।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) নতুন কাজের প্রতি ঝোঁক বৃদ্ধি পাবে।

    ২) আপনার হাতের কাজের জন্য সুনাম বাড়তে পারে।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) বাড়ির কাছে ভ্রমণের ব্যাপারে আলোচনা।

    ২) মানসিক কষ্ট থাকবে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) ব্যবসায় মন্দা দেখা দিতে পারে।

    ২) বিবাহ নিয়ে অশান্তি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) সামাজিক কাজে বাধা পড়তে পারে।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) মধুর বক্তব্যের দ্বারা শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবেন।

    ২) দাম্পত্য কলহের অবসান।

    ৩) আশাপূরণ।

    ধনু

    ১) কর্মস্থানে গুপ্তশত্রু হতে পারে।

    ২) আপনার আচরণে পরিবারের কেউ আঘাত পেতে পারেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) সংসারে মনঃকষ্ট।

    ২) বাক্‌পটুতায় শত্রুর মন জয়।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

    ১) কাউকে অতিরিক্ত বিশ্বাসের খেসারত দিতে হতে পারে।

    ২) মামলা-মোকদ্দমায় হঠাৎ ফেঁসে যেতে পারেন।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) প্রতিবেশীদের চিকিৎসার জন্য সময় ব্যয়।

    ২) নামী কারও সঙ্গে দেখা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • India’s Response to Nuclear Threat: পরমাণু অস্ত্রধারী বোধবুদ্ধিহীন দেশ পাকিস্তান! মুনিরকে জবাব ভারতের, বার্তা আমেরিকাকেও

    India’s Response to Nuclear Threat: পরমাণু অস্ত্রধারী বোধবুদ্ধিহীন দেশ পাকিস্তান! মুনিরকে জবাব ভারতের, বার্তা আমেরিকাকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরমাণু অস্ত্রধারী (Nuclear threat) একটি দায়িত্বজ্ঞানহীন দেশ পাকিস্তান। পাক সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের (Asim Munir) মন্তব্য নিয়ে এমনই বার্তা দিল নয়াদিল্লি। সোমবার ভারত সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আসিম মুনির যে অর্ধেক পৃথিবীকে ধ্বংস করার কথা বলেছেন,তাতেই বোঝা যায় দেশটি একটি দায়িত্বজ্ঞানহীন (India’s Response to Nuclear Threat) দেশ যাদের হাতে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। সোমবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফেও এ নিয়ে বিবৃতি জারি করা হয়েছে। তা সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল। ভারত জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানের পরমাণু হুমকির সামনে মাথা নত করা হবে না। সেই সঙ্গে ‘বন্ধু দেশের’ মাটি থেকে এমন বার্তা দুর্ভাগ্যজনক বলেও জানিয়েছে নয়াদিল্লি।

    দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয়

    বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘আমেরিকা থেকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের কিছু মন্তব্য আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। পরমাণু অস্ত্র নিয়ে হট্টগোল করা পাকিস্তানের প্রধান চালিকাশক্তি। এই ধরনের মন্তব্যে যে দায়িত্বজ্ঞানহীনতা প্রকাশ পেয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এমন একটা দেশের হাতে পরমাণু অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ থাকায় যে সন্দেহগুলি দানা বেঁধেছিল, সেগুলিই আরও জোরদার হচ্ছে। সেখানে সামরিক বাহিনী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।’’পরমাণু অস্ত্র সরকারি নিয়ন্ত্রণের বাইরে অর্থাৎ সেনাবাহিনীর হাতে চলে যাওয়াকেও ‘প্রকৃত বিপদ’ বলে মনে করে ভারত।

    মার্কিন-মুলুক থেকে কেন এই বার্তা

    এর পরেই আমেরিকার উদ্দেশে বার্তা (India’s Response to Nuclear Threat) দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘এই ধরনের মন্তব্য বন্ধুত্বপূর্ণ তৃতীয় দেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে করা হচ্ছে। এটা দুর্ভাগ্যজনক। ভারত পরমাণু হুমকির সামনে মাথা নত করবে না। আগেও তা স্পষ্ট করা হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে আমরা প্রয়োজনীয় সব রকম পদক্ষেপ করব।’’ উল্লেখ্য, আমেরিকায় গিয়ে পরমাণু বোমা (Nuclear bomb) ব্যবহার করে ভারতকে (India) ধ্বংস করার সরাসরি হুমকি দেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান, ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির (Asim Munir)। মার্কিন সফরে গিয়ে এক নৈশভোজের অনুষ্ঠানে মুনির বলেন, ‘‘আমরা যদি ডুবে যাই, তবে সঙ্গে অর্ধেক দুনিয়াকেও টেনে নেব।’’ মুনির বলেন, ‘‘আমরা পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। যদি মনে করি শেষ হয়ে যাচ্ছি, তবে আমরা অর্ধেক দুনিয়াকে শেষ করে দেব।’’

    পাকিস্তানের বেস কি বাংলাদেশ

    মার্কিন মুলুকে দাঁড়িয়ে পাক সেনাপ্রধান আসিম মুনির এ-ও বলেছেন, পাকিস্তান নাকি এবার ভারতের পূর্ব দিক থেকে আক্রমণ শুরু করবে। এই আবহে স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে, বাংলাদেশকে কি পাকিস্তান সেই ক্ষেত্রে ‘বেস’ হিসেবে ব্যবহার করবে? এ ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং পাকিস্তানের অপ্রশাসনিক শক্তিকে সাবধান করে দিয়েছেন। তাঁর কথায়, পাকিস্তান সরকারের নিয়ন্ত্রণে বাইরে থাকা এইসব শক্তি পরমাণু অস্ত্র নিয়ে ছেলেখেলার স্তরে পৌঁছে যাচ্ছে। তিনি আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাকে পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের উপর নজরদারি করার প্রস্তাব দিয়েছেন। ভারতের মতে, পাকিস্তানের বারবার পরমাণু অস্ত্রের হুমকিও ভারতের সন্ত্রাস বিরোধী কার্যকলাপ ঠেকাতে পারবে না। পাকিস্তানের হাতে পরমাণু অস্ত্র থাকাটাই এই অবস্থায় বাঞ্ছনীয় কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছে ভারত। কারণ এরকম পরমাণু অস্ত্র প্রয়োগের দায়িত্ববুদ্ধিহীন ও দুর্বৃত্ত দেশের উপর আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজর রাখা জরুরি বলে মনে করেন রাজনাথ সিং।

    আমেরিকাকেও জবাব

    পাকিস্তানে ভারতের সেনা অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’ এবং তৎপরবর্তী দুই দেশের সংঘাতের পরে দু’মাসে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার আমেরিকায় গিয়েছেন পাক সেনাপ্রধান। ফ্লরিডার টাম্পায় শিল্পপতি আদনান আসাদ আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। আর সেখান থেকেই পাকিস্তানকে পারমানবিক শক্তিধর দেশ বলে দাবি করে ভারতকে খোঁচা দেন মুনির। এমনকি ভারতের সঙ্গে সিন্ধু জলবন্টন চুক্তি নিয়েও কথা বলেন। যা পহেলগাঁও হামলার পর স্থগিত করেছে ভারত। এপ্রসঙ্গে মুনির বলেন, ‘ভারত বাঁধ তৈরি করুক। আমাদের ক্ষেপণাস্ত্রের কোনও অভাব নেই। বাঁধের কাজ হয়ে গেলেই ১০টি ক্ষেপণাস্ত্র মেরে তা ধ্বংস করে দেওয়া হবে।’ পর্যবেক্ষকদের মতে, আমেরিকার মাটিতে দাঁড়িয়ে তৃতীয় কোনও দেশকে এ হেন পরমাণু হুমকির নজির বিরল। সম্প্রতি খনিজ তেল নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে পাকিস্তানের চুক্তি হয়েছে। রাশিয়া থেকে তেল আমদানির কারণে ভারতের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই সূত্রে পাকিস্তানের সঙ্গেও তাদের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। ইসলামাবাদের উপর ১৯ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে দুই দেশকেই স্পষ্ট বার্তা দিল ভারত।

  • Operation Sindoor: আর কত নিচে নামবে পাকিস্তান! ইসলামাবাদে ভারতীয় হাই-কমিশনে সরবরাহ বন্ধ জল-গ্যাস এবং সংবাদপত্রের

    Operation Sindoor: আর কত নিচে নামবে পাকিস্তান! ইসলামাবাদে ভারতীয় হাই-কমিশনে সরবরাহ বন্ধ জল-গ্যাস এবং সংবাদপত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে এঁটে উঠতে না পেরে এবার পাকিস্তানে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীদের ওপর ‘প্রতিশোধ’ (Operation Sindoor) নিতে শুরু করেছে পাকিস্তান। যার জেরে ফের একবার বিশ্বের দরবারে মুখ পুড়ল ইসলামাবাদের (Pakistan)। শুধু তাই নয়, এর ফলে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গিয়েছে। প্রবীণ সরকারি আধিকারিকদের মতে, এই পদক্ষেপ ইচ্ছাকৃত, পরিকল্পিত এবং ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন।

    অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)

    ২২ এপ্রিল দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে হত্যা করা হয় ২৬ জন হিন্দু পর্যটককে। তার পক্ষকাল পরেই পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা চালায় ভারত। অভিযানের নাম দেওয়া অপারেশন সিঁদুর। সেই অভিযানে কার্যত দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল খায় পাক সেনাবাহিনী। পরে পাল্টা প্রতিশোধ নিতে শুরু করে তারা। যদিও ভারতের কাছে পরাস্ত হয়ে শেষমেশ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাঠায় ভারতের কাছে। তাতে সাড়া দেয় ভারত।

    বন্ধ গ্যস, জল এবং খবরের কাগজ

    পাকিস্তানে ভারতীয় হাই কমিশন প্রাঙ্গনে গ্যাস পাইপলাইন বসিয়েছে সুই নর্দার্ন গ্যাস পাইপলাইন্স লিমিটেড। এতদিন তারাই গ্যাস সরবরাহ করছিল ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীদের বাড়ি এবং তাঁদের অফিসে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এই গ্যাস সরবরাহ। এর ফলে ভারতীয় কূটনীতিক ও তাঁদের পরিবারকে বাধ্য হয়ে খোলাবাজারে চড়া দরে সিলিন্ডার কিনতে হচ্ছে। নিতান্তই তা সম্ভব না হলে ব্যবস্থা করতে হচ্ছে বিকল্প জ্বালানির।

    কেবল জ্বালানি নয়, বন্ধ (Operation Sindoor) করে দেওয়া হয়েছে জল সরবরাহও। ইসলামাবাদের সব বিক্রেতাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা যেন ভারতীয় হাই কমশনকে মিনারেল ওয়াটার সরবরাহ না করেন (Pakistan)। এই ফতোয়ার জেরে ঘোর বিপাকে পড়েছেন ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীরা। পানীয় জলের পাশাপাশি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সংবাদপত্র বিক্রিও। তথ্য প্রবাহ সীমিত করতেই ভারতীয় দূতাবাস ও তাদের কর্মীদের বাড়িতে কোনও প্রকাশনা সংস্থাই যেন খবরের কাগজ কিংবা ম্যাগাজিন বিক্রি না করে, সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সরকারি সূত্রের খবর, পাকিস্তানের এই সব নির্দেশ ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোম্যাটিক রিলেশন্সের বিরোধী। এই ডিপ্লোম্যাটিক রিলেশন্স ভারতীয় দূতাবাসগুলির নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ কার্যকলাপ নিশ্চিত করে (Operation Sindoor)।

  • Attacks on Hindu: ২০২১ থেকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ৩,৫৮২টি হামলার ঘটনা ঘটেছে, পিছিয়ে নেই পাকিস্তানও!

    Attacks on Hindu: ২০২১ থেকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ৩,৫৮২টি হামলার ঘটনা ঘটেছে, পিছিয়ে নেই পাকিস্তানও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ২০২১ সাল থেকে মোট ৩,৫৮২টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে বলে জানাল কেন্দ্রীয় সরকার। পাকিস্তানের ক্ষেত্রেও ৩৩৪টি গুরুতর হামলার ঘটনা সরকারিভাবে উত্থাপন করা হয়েছে ইসলামাবাদের কাছে। এই তথ্য রাজ্যসভায় জানিয়েছেন ভারতের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিং। তিনি জানান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান-সহ প্রতিবেশী দেশগুলিতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন, সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলি ভারত সরকার নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে এবং যথাযথ ভাবে কূটনৈতিক স্তরে উত্থাপন করে।

    পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ

    পাকিস্তান সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “২০২১ সাল থেকে পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে অন্তত ৩৩৪টি গুরুতর হামলার ঘটনা ঘটেছে। মোদি সরকারের তরফে পাক সরকারকে তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনের জন্য এবং সাম্প্রদায়িক হিংসা ও ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে।” ভারত রাষ্ট্রসংঘ মানবাধিকার পরিষদে পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের প্রতি নির্যাতনের বিষয়টি নিয়মিত উত্থাপন করে আসছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। বিশেষজ্ঞদের অভিযোগ, পাকিস্তানে এসব হামলা ‘অঘোষিত সরকারি মদতে’ হচ্ছে এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে পারছে না।

    বাংলাদেশে ৩,৫৮২টি হামলার ঘটনা

    এদিকে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (Human Rights Watch) জানিয়েছে, বাংলাদেশে নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো প্রতিশ্রুত মানবাধিকার সংস্কার বাস্তবায়নে পিছিয়ে আছে। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের পতনের পর গত এক বছরে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত গ্রেফতার, নিরাপত্তা বাহিনীর জবাবদিহির অভাব এবং সংখ্যালঘুদের উপর সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি রংপুর জেলায় একদল দাঙ্গাবাজ হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্তত ১৪টি বাড়ি ভাঙচুর করে। চট্টগ্রাম হিল ট্র্যাক্টস এলাকায়ও সংখ্যালঘুদের উপর হামলা চলছে বলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, যদিও ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন ও রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘বাধ্যতামূলক গুম’ সংক্রান্ত চুক্তি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদন করেছে, তবে নিরাপত্তা বাহিনীর বাধার কারণে বিচারপ্রক্রিয়া ধীরগতিতে চলছে। প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, “প্রতিটি দেশের সরকারের উপরই তাদের সকল নাগরিকের – সংখ্যালঘুদেরও – জীবন, স্বাধীনতা ও অধিকার রক্ষার দায়িত্ব রয়েছে। ভারত এই বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানিয়ে এসেছে।”

  • Supreme Court: সারমেয়দের কামড়ে বাড়ছে জলাতঙ্ক, ঘটছে মৃত্যু, সরাতে হবে দিল্লির সমস্ত পথকুকুর, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: সারমেয়দের কামড়ে বাড়ছে জলাতঙ্ক, ঘটছে মৃত্যু, সরাতে হবে দিল্লির সমস্ত পথকুকুর, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথকুকুর (Stray Dogs) সমস্যা নিয়ে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সোমবার শীর্ষ আদালত দিল্লি ও ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়নের সব পুরসভাকে নির্দেশ দিয়েছে, রাস্তায় থাকা সমস্ত কুকুরকে অবিলম্বে ধরে ফেলতে হবে। শুধু তাই নয়, এই কুকুরগুলিকে নির্বীজকরণ করে স্থায়ীভাবে খোঁয়াড়ে পাঠানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, পথকুকুরদের কামড়ে বাড়ছে জলাতঙ্ক এবং তার জেরে আমজনতার মৃত্যুও ঘটছে। দুটোই উদ্বেগজনক। কুকুর সরানোর ক্ষেত্রে পশুপ্রেমী কোনও পক্ষের আবেদন গ্রাহ্য হবে না বলেও জানিয়েছে শীর্ষ আদালত।

    বাধা দিলে কড়া ব্যবস্থা (Supreme Court)

    বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং আর. মাধবনের বেঞ্চ জানিয়েছে, এই নির্দেশ যেন কোনওভাবেই লঙ্ঘন না হয় এবং যথাযথভাবে কার্যকর হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। আদালত পশুপ্রেমীদের উদ্দেশ্যে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে— যদি কোনও ব্যক্তি বা সংগঠন এই কাজের পথে বাধা দেয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    রাস্তাঘাট থেকে কুকুর সরানোর কাজে কোনও রকম আপস চলবে না

    বেঞ্চ (Supreme Court) আরও জানিয়েছে, দিল্লি এনসিটি-সহ এর সংলগ্ন অন্যান্য পুরসভাগুলিকে যত দ্রুত সম্ভব রাস্তাঘাট থেকে সমস্ত পথকুকুর ধরতে হবে। এই কাজে প্রয়োজনে আলাদা বাহিনী গঠন করতে বলা হয়েছে। সব পাড়া, এলাকা ও রাস্তাকে পথকুকুর-মুক্ত (Stray Dogs) করাই হবে পুর কর্তৃপক্ষগুলির প্রাথমিক দায়িত্ব। শীর্ষ আদালতের বক্তব্য, “রাস্তাঘাট থেকে কুকুর সরানোর কাজে কোনও রকম আপস চলবে না।”

    পুরসভাগুলিকে ৮ সপ্তাহের সময়সীমা দিয়েছে শীর্ষ আদালত

    এই কাজে পুরসভাগুলিকে ৮ সপ্তাহের সময়সীমা দিয়েছে শীর্ষ আদালত। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কতটা কাজ হয়েছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট আদালতে (Supreme Court) জমা দেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার শুনানির সময় সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা জানান, দিল্লিতে পথকুকুরদের স্থানান্তরের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা ঠিক করা হয়েছিল। তবে, কিছু পশুপ্রেমী আদালত থেকে স্থগিতাদেশ নিয়ে আসায় সেই প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। বিচারপতি পারদিওয়ালা বলেন, “সমস্ত এলাকা থেকে পথ কুকুরদের তুলে নিয়ে গিয়ে দূরে কোথাও স্থানান্তর করুন। আপাতত নিয়ম ভুলে যান। যারা জলাতঙ্কে আক্রান্ত হচ্ছেন, তাদের পশুপ্রেমীরা কি ফিরিয়ে আনতে পারবে? পথকুকুর মুক্ত করতে হবে আমাদের সব রাস্তা। পথকুকুরদের দত্তক নেওয়াও বন্ধ।”

  • Asim Munir: মার্কিন-ভূমে দাঁড়িয়ে ভারতকে ফের পরমাণু বোমার হুমকি মুনিরের! নেপথ্যে ট্রাম্পের ইন্ধন?

    Asim Munir: মার্কিন-ভূমে দাঁড়িয়ে ভারতকে ফের পরমাণু বোমার হুমকি মুনিরের! নেপথ্যে ট্রাম্পের ইন্ধন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন-ভূম থেকে পাকিস্তানের ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির (Asim Munir) পারমাণবিক হামলার হুমকি দিলেন ভারতকে। এর পরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, মার্কিন ভূমে দাঁড়িয়ে ভারতকে সরাসরি হুমকি কী করে দিচ্ছেন মুনির? ভারতের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, এর নেপথ্যে নিশ্চয়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইন্ধন রয়েছে, নয়তো, এত দুঃসাহস মুনিরের হত না।

    ঠিক কী বলেছেন মুনির?

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্যাম্পায় পাকিস্তানের কনসাল আদনান আসাদ আয়োজিত ব্ল্যাক-টাই ডিনারে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুনির বলেন, “আমরা একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। যদি আমরা মনে করি আমরা ডুবে যাচ্ছি, তাহলে আমরা বিশ্বের অর্ধেককে আমাদের সঙ্গে নিয়ে ডুবব।” তিনি আরও বলেন, “আমরা শুরু করব ভারতের পূর্ব দিক থেকে, যেখানে তাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ রয়েছে, তারপর পশ্চিম দিকে এগোব (Asim Munir)।” সিন্ধু জল চুক্তির প্রসঙ্গে মুনির বলেন, “এই চুক্তি স্থগিত করে ভারত ২৫ কোটি মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। আমরা অপেক্ষা করব ভারতের বাঁধ নির্মাণ করা পর্যন্ত। যখন তারা এটা করবে তখন ১০টি মিসাইল দিয়ে তা ধ্বংস করে দেব।” তিনি বলেন, “সিন্ধু নদ ভারতীয়দের পারিবারিক সম্পত্তি নয়। আমাদের মিসাইলের কোনও অভাব নেই (Asim Munir)।”

    ভারত-মার্কিন বাণিজ্য জটকে হাতিয়ার

    এর পরেই ভারত ও পাকিস্তান প্রসঙ্গে (Inflammatory Nuke Speech) মুনির একটি মার্সিডিজ গাড়ি এবং নুড়ি-পাথর ভর্তি ট্রাকের উদাহরণ দেন। তিনি বলেন, “পরিস্থিতি বোঝাতে আমি একটি সরল উদাহরণ ব্যবহার করছি। ভারত একটি চকচকে মার্সিডিজ, যা হাইওয়েতে ছুটছে, আর আমরা নুড়ি-পাথরে ভর্তি একটি ডাম্প ট্রাক। যদি ট্রাকটি গাড়িটিকে ধাক্কা দেয়, তবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে কে?”  ভারত-আমেরিকার মধ্যে বর্তমান বাণিজ্যিক উত্তেজনার প্রসঙ্গও তোলেন মুনির। ট্রাম্পের অধীনে ওয়াশিংটনের সঙ্গে নয়াদিল্লির বর্তমান বাণিজ্য উত্তেজনাকে নিশানা করে তাঁর কটাক্ষ, পাকিস্তানের উচিত প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তির ভারসাম্য রক্ষায় মাস্টারক্লাস অফার করা। মুনির বলেন, “আমাদের সাফল্যের আসল কারণ হল আমরা কৃপণ নই। কেউ ভালো কাজ করলে আমরা তাঁর প্রশংসা করি, তাঁকে স্বীকৃতি দিই। এই কারণেই আমরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছি।”

    মুনিরের বক্তব্য ওড়ালেন বিশেষজ্ঞরা

    মুনিরের উসকানিমূলক ভাষণে কী বললেন সেটা নয়, বরং কোথায় দাঁড়িয়ে মুনির কথাগুলি বললেন, সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন ভারতীয় প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। মুনিরের এই বক্তব্যকে আসলে আমেরিকার তরফে একটি পরোক্ষ হুমকি বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রাক্তন রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র’)-এর প্রধান বিক্রম সুদ। তিনি বলেন, ভারত ও পাকিস্তানকে বোঝাতে মুনির যে উদাহরণ দিয়েছেন – ভারতকে মার্সিডিজ-বেঞ্জ এবং পাকিস্তানকে কাঁকরবাহী ট্রাকের সঙ্গে তুলনা—তা যথার্থ।  এক্স হ্যান্ডেলে বিক্রম বলেন, এক অর্থে, মার্কিন ভূমিতে মুনিরের ঘোরাঘুরি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি পরোক্ষ হুমকি। এটিকেই সেইভাবে দেখা উচিত। মার্সিডিজ আর ডাম্প ট্রাকের উদাহরণটি সঠিক—শুধু পার্থক্য হল, ডাম্প ট্রাকে এক কণা নুড়িও নেই (Inflammatory Nuke Speech)।” মুনিরের বক্তব্য খারিজ করে দিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল পিকে সেহগলও। তিনি বলেন, “পারমাণবিক অস্ত্র হল প্রতিরোধের অস্ত্র এবং সেগুলি কখনওই ব্যবহার করা যাবে না।”

    কেন আমেরিকার ভূমিকে বাছলেন মুনির?

    প্রশ্ন হল, কেন মুনির ভারতকে হুমকি দিলেন মার্কিন ভূখণ্ড থেকে? মুনিরের আমেরিকাকে তাঁর উসকানিমূলক মন্তব্যের মঞ্চ হিসেবে বেছে নেওয়ার পরিকল্পনার নেপথ্য কারণ হল ট্রাম্পের আমলে পাক-মার্কিন সম্পর্কের সাম্প্রতিক উন্নতি। তাই আমেরিকার মাটিতে দাঁড়িয়ে মুনিরের (Asim Munir) এই হুমকি মোটেই বিস্ময়ের নয়। আয়ুব থেকে জিয়া এবং মোশাররফ থেকে মুনির—প্রত্যেকেই ভেবেছিলেন আমেরিকানরাই তাঁদের প্রকৃত বন্ধু। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন, তাঁরা হচ্ছেন আদতে দাবার বোড়ে। তাই মুনিরের পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি দেওয়ার মূল কারণ হল ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুরে’ পাকিস্তানের পারমাণবিক ভয় দেখানোর কৌশল ভেঙে দেওয়া।

    উগ্রপন্থীদের আশ্বস্ত করার প্রয়াস মাত্র!

    মুনিরের হুমকি ছিল ভারতের সাহসী সামরিক অভিযানের জবাব, যেখানে ‘অপারেশন সিন্দুরে’ পাক ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি শিবিরগুলিকে টার্গেট করা হয়েছিল। এমনকি প্রতীকী বার্তা হিসেবে কাইরানা পাহাড়েও আঘাত হানা হয়, যা দেশটির পারমাণবিক অস্ত্রের (Asim Munir) ভান্ডার হিসেবে পরিচিত।ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মুনিরের এই সব মন্তব্য পাকিস্তানের উগ্রপন্থীদের আশ্বস্ত করার উদ্দেশ্যেও করা হয়েছে, বিশেষত যখন অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একের পর প্রশ্নবাণে বিদ্ধ মুনিরের নেতৃত্ব।

    প্রসঙ্গত, এর আগে গত জুন মাসে পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পরে আমেরিকায় গিয়েছিলেন মুনির। সেবার ট্রাম্পের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজও সেরেছিলেন তিনি। সেই প্রথম কোনও সরকারি আধিকারিক ছাড়াই পাক সেনাপ্রধানকে স্বাগত জানিয়েছেন মার্কিন কোনও প্রেসিডেন্ট। সেই সময় ভারত-পাক (Inflammatory Nuke Speech) উত্তেজনা প্রশমনেও মুনিরের ভূমিকার প্রশংসা করেছিলেন ট্রাম্প। তার পরেই পরমাণু যুদ্ধ রোখার জন্য ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার প্রস্তাব দেন পাক সেনাপ্রধান (Asim Munir)।

  • Bangladesh News: ফের হিন্দু-হত্যা বাংলাদেশে! রংপুরে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে খুন করল মৌলবাদীরা

    Bangladesh News: ফের হিন্দু-হত্যা বাংলাদেশে! রংপুরে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে খুন করল মৌলবাদীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh News) বিপন্ন হিন্দু। মৌলবাদীদের হাতে গত ৯ অগাস্ট রাত দশটা নাগাদ খুন হল ৪০ বছর বয়সি রুপলাল দাস এবং ৩৫ বছর বয়সি প্রদীপ দাস। বাংলাদেশে এই বর্বরোচিত হামলার ঘটনাটি ঘটে বুড়িরহাট গ্রামে। এটি রংপুর জেলায় তারাগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী রুপলাল দাস এবং প্রদীপ দাস ছিলেন আত্মীয়। রুপলাল দাসের ভাগ্নির স্বামী হলেন প্রদীপ দাস (Hindu)। দুজনকেই পিটিয়ে হত্যা করে মৌলবাদীরা।

    ঠিক কী হয়েছিল?

    রুপলাল দাসের মেয়ের বিয়ে ঠিক হওয়ায় সম্প্রতি তাঁর মেয়ের হবু বরের সঙ্গে দেখা করতে প্রদীপ দাস এবং রুপলাল দাস বাংলাদেশের ঘনিরামপুর গ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে মৌলবাদীদের (Bangladesh News) একটা দল হামলা চালায় এবং তাদেরকে ভ্যান চোর বলে আক্রমণ করে। স্থানীয় আলমগীর হোসেন এবং মেহেদী হাসান নামের দুই ব্যক্তি রুপলাল দাস এবং প্রদীপ দাসের ভ্যানের ভিতর থেকে ছোট একটা প্লাস্টিকের বোতল খুঁজে পেয়েছিল এবং তারা দাবি করে যে ওই বোতলের মধ্যে এমন কিছু পদার্থ ছিল যা তাদেরকে অজ্ঞান করে দেয়। এই দাবি শোনার পর মৌলবাদীরা অভিযোগ করে যে প্রকৃত মালিককে অজ্ঞান করে দেওয়ার পর রুপলাল এবং প্রদীপ মিলে ভ্যানটি চুরি করেছে। এরপরে লাঠি, লোহার রড দিয়ে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ওই দুজনকে। শনিবার রাতেই রুপলাল দাসের মৃত্যু হয়, পরে রবিবার সকালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা প্রদীপ দাসেরও মৃত্যু হয়।

    বিক্ষোভ হিন্দুদের (Bangladesh News)

    এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানাতে থাকেন স্থানীয় হিন্দুরা (Hindu) এবং বাংলাদেশের রংপুর-দিনাজপুর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন তারা। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে একাধিক ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বিক্ষোভকারীদের মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ করতে দেখা গিয়েছে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলে ওই বিক্ষোভ, এরপরে তা উঠে যায়। তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক এম এ ফারুক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই গণপিটুনির ঘটনায় যারা জড়িত তাদেরকে (Bangladesh News) চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে, খুব শীঘ্রই মামলা দায়ের করা হবে।

LinkedIn
Share