Tag: Madhyom

Madhyom

  • India Pakistan War: হার্পির আতঙ্কে হাসি উড়েছে পাকিস্তানের, ইহুদি ড্রোনে ছিন্নভিন্ন চিনা-কবচ

    India Pakistan War: হার্পির আতঙ্কে হাসি উড়েছে পাকিস্তানের, ইহুদি ড্রোনে ছিন্নভিন্ন চিনা-কবচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন সিঁদুর’-এর এক দিনের মাথাতেই লাহোরের (India Pakistan War) এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে ধ্বংস করল নয়াদিল্লি। ইসলামাবাদের দাবি, এতে ইজরায়েলি মানববিহীন উড়ুক্কু যান ব্যবহার করেছে ভারতীয় সেনা। যদিও সরকারি ভাবে এই নিয়ে কোনও বিবৃতি দেয়নি কেন্দ্রের মোদি সরকার। সূত্রের খবর, লাহোরে সেনাছাউনি সংলগ্ন এলাকায় চিনের তৈরি এইচকিউ-৯পি নামের ‘আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা’ মোতায়েন রেখেছিলেন রাওয়ালপিন্ডির সেনাকর্তারা। পাক গণমাধ্যমগুলির দাবি, ইজরায়েলি ‘হার্পি’ দিয়ে সেটি উড়িয়েছে ভারত।

    পাকিস্তানের আতঙ্ক

    পাক সেনার জনসংযোগ বিভাগের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধরি জানিয়েছেন, ইজরায়েলে তৈরি ওই ড্রোন দিয়ে একাধিক শহরকে নিশানা করে ভারতীয় বাহিনী। সেই তালিকায় ছিল করাচি, বহাওয়ালপুর, শিয়ালকোট এবং রাওয়ালপিন্ডি। এ প্রসঙ্গে লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ আরও বলেন, ‘‘ঝাঁকে ঝাঁকে ড্রোন পাঠিয়ে আগ্রাসন দেখিয়েছে ভারত। সেগুলির অধিকাংশকেই নিষ্ক্রিয় করা হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও একটি লাহোরের সেনাছাউনিতে ঢুকে পড়ে। সংশ্লিষ্ট ড্রোনটির বিস্ফোরণে চার জন সৈনিক আহত হন।’’

    হার্পির সুবিধা

    গত কয়েক বছর ধরে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন এই হাতিয়ারটিকে সযত্নে অস্ত্রাগারে সাজিয়ে রেখেছিল নয়াদিল্লি। মোক্ষম সময়ে এর এক আঘাতেই দিশেহারা পাকিস্তান, মুখ পুড়েছে বেজিঙেরও। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের দাবি, ‘হার্পি’ ড্রোনে রয়েছে ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল সেন্সর। একটানা ন’ঘণ্টা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এর। লক্ষ্যবস্তুকে চিহ্নিত করে বিশেষ একটি পদ্ধতিতে পরিকল্পনামাফিক বিভিন্ন কোণ থেকে আক্রমণ চালাতে সক্ষম ইজরায়েলের তৈরি এই মানববিহীন উড়ুক্কু যান। শুধু তা-ই নয়, হামলার সময়ে ‘গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম’-এর (জিএনএসএস) সাহায্যে একে নিষ্ক্রিয় করাও সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রতিকূল পরিবেশেও অপারেটরের সঙ্গে দিব্যি যোগাযোগ রেখে চলে ‘হার্পি’। একে যুদ্ধজাহাজ বা সামরিক ট্র্যাকের উপর বসানো লঞ্চার থেকে শত্রুর ঘাঁটির দিকে ছোড়া যায়। ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত উড়ে গিয়ে নিখুঁত নিশানায় হামলা করতে সক্ষম ‘হার্পি’।

    হার্পির সংখ্যা এখন ১০০

    নির্মাণকারী সংস্থা হল ‘ইজরায়েল অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ’। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে মানববিহীন এই আত্মঘাতী উড়ুক্কু যানটিকে বহরে সামিল করার কথা ঘোষণা করে ভারতীয় বায়ুসেনা। এর জন্য ১০ কোটি ডলার খরচ করেছিল কেন্দ্র। চুক্তি অনুযায়ী, প্রথমে ১০টি ‘হার্পি’ ড্রোন সরবরাহ করে ইজরায়েল। ২০২০ সালের মধ্যে ফৌজের অস্ত্রাগারে ইজরায়েলি ‘হার্পি’-র সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়।

  • New Pope: রোমান ক্যাথলিক চার্চের প্রধান নির্বাচিত হলেন রবার্ট ফ্রান্সিস প্রিভোস্ট, প্রথম আমেরিকান পোপ

    New Pope: রোমান ক্যাথলিক চার্চের প্রধান নির্বাচিত হলেন রবার্ট ফ্রান্সিস প্রিভোস্ট, প্রথম আমেরিকান পোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোমান ক্যাথলিক সমাজের নতুন পোপ (New Pope) নির্বাচিত হলেন রবার্ট ফ্রান্সিস প্রিভোস্ট। ২৬৭তম পোপ নির্বাচিত হওয়ার পরে তাঁর নাম হল পোপ লিও (চতুর্দশ)। এই প্রথম কোনও আমেরিকান পোপের আসনে বসলেন। ভ্যাটিক্যান সিটির সিস্টিন চ্যাপেলের চিমনি থেকে সাদা ধোঁয়া ওড়ার অর্থই হল পোপ নির্বাচনের প্রক্রিয়া শেষ। যার খানিক পরই চতুর্দশ লিও হিসেবে রবার্ট প্রিভোস্টের নাম ঘোষণা করা হয়।

    পোপ লিও-র দায়িত্ব

    কার্ডিনাল পোপ ফ্রান্সিসের (New Pope) উত্তরসূরি শিকাগোর নাগরিক। ৬৯ বছর বয়সি রবার্ট প্রিভোস্ট জীবনের বেশিটা সময় পেরুর মিশনারিতে কাটিয়েছেন। প্রিভোস্ট গত দুই দশক ধরে পেরুর নাগরিক হিসেবে বসবাস করতেন। সেখানে শিক্ষক এবং বিশপের ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। তার আগে রোমের পন্টিফিকাল ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট থমাস অ্যাকুইনাস থেকে যাজক অনুশাসন (ক্যানন আইন) বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন তিনি। ২০২৩ সালে তিনি কার্ডিনাল হন। এবার পোপ ফ্রান্সিসের উত্তরসূরি হিসেবে নির্বাচিত হলেন মীতভাষী রবার্ট। ১০০ কোটিরও অধিক রোমান ক্যাথলিক অনুসরণকারীদের প্রধান হওয়ার পরে তাঁর বার্তা, “আপনাদের মনে শান্তি বিরাজ করুক।”

    পোপ বাছতে দফায় দফায় ভোট গ্রহণ

    ১৩৩ জন বিশপের উপস্থিতিতে প্রায় ২৪ ঘণ্টা ধরে দফায় দফায় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়ার পরেই রবার্ট ফ্রান্সিস প্রিভোস্ট নির্বাচিত হলেন পোপের পদে। তবে বিশপদের মধ্যে বিস্তর মতভেদ থাকার কারণে পোপ নির্বাচনে ঐক্যমতে পৌঁছানো খুব সহজ ছিল না। গির্জার ভবিষ্যৎ নিয়েও বিভিন্ন মত ছিল। জানা যাচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ে যত ‘কনক্লেভ’ হয়েছে তার মধ্যে এত জন বিশপের জমায়েত হওয়ার নজির নেই।

    ছিলেন ভারতের ৪ জন

    প্রায় ৭৫০ বছর ধরে একই পদ্ধতিতে পোপ (New Pope) নির্বাচন হয়ে আসছে। বলা হয়, এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে গোপন বাছাইপর্ব। এককালে ভ্যাটিকানে এই গুরুত্বপূর্ণ কাজে থাকা কার্ডিনালরা বহির্জগতের সঙ্গে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকতেন নতুন পোপ নির্বাচন সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত। এখনকার দিনে মোবাইল, ক্যামেরা বাইরে রেখে নিজেদের ঘরে ঢুকতে হয়। এবছর ৭০ দেশ থেকে ১৩৩ জন কার্ডিনাল পৌঁছেছিলেন ভ্যাটিকানে। ছিলেন ভারতের ৪ জন, যাঁদের ভোটাধিকার রয়েছে।

  • IPL 2025: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল, ভারত-পাক সংঘাতের মাঝে সিদ্ধান্ত বিসিসিআই-এর

    IPL 2025: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল, ভারত-পাক সংঘাতের মাঝে সিদ্ধান্ত বিসিসিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশঙ্কাই সত্যি হল। ভারত–পাক সংঘর্ষের জেরে আপাতত স্থগিত হয়ে গেল আইপিএল (IPL 2025)। কবে শুরু হবে তা সময়ে জানিয়ে দেবে বিসিসিআই। বিসিসিআইয়ের এক আধিকারিক সংসবাদংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, দেশের যখন এই পরিস্থিতি। একটা যুদ্ধের আবহ রয়েছে। তখন ক্রিকেট খেলা ভাল লাগে না।

    নিরাপত্তাই প্রাধান্য

    গত বুধবার গভীর রাতে ‌অপারেশন সিঁদুর এর পর ইডেন ম্যাচে বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছিল। বৃহস্পতিবার বোমাতঙ্ক ছড়ায় জয়পুরের সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে। তারপর বৃহস্পতিবার রাতে পাঞ্জাব কিংস এবং দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচ পাকিস্তানের ড্রোন হামলার জেরে মাঝপথেই বন্ধ করে দিতে হয়। তাই আর ঝুঁকি নিতে চায়নি বিসিসিআই। জানিয়ে দেওয়া হল আপাতত স্থগিত আইপিএল। যার ফাইনাল হওয়ার কথা ছিল ২৫ মে ইডেনে। আইপিএলে (IPL 2025) দেশের ক্রিকেটারদের পাশাপাশি বহু বিদেশি ক্রিকেটার খেলেন। তাঁদের নিরাপত্তার দিকটি বোর্ডকে দেখতে হবে। ফলে ভারত-পাক যুদ্ধের আবহে ক্রিকেটার থেকে শুরু করে দলের সাপোর্ট স্টাফ ও অন্যান্যরা যাতে নিরাপত্তার অভাব না বোধ করেন, সেটা দেখাও বোর্ডের কাজ। সূত্রের খবর, বর্তমান যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে ত্রস্ত বিদেশি তারকারা। পাঞ্জাব কিংসের দুই ক্রিকেটার মার্কাস স্টয়নিস এবং জস ইংলিশ উদ্বেগ প্রকাশ করে বাড়ি ফেরার ইচ্ছাও জানিয়েছেন। যুদ্ধের আবহে ক্রিকেটারদের নিয়ে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করছে ভারতীয় বোর্ড। কীভাবে ক্রিকেটারদের বাড়ি ফেরানো যায়, তারও ব্লু প্রিন্ট তৈরি করা হচ্ছে বলে খবর।

    ফের কবে আইপিএল

    জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ২২ এপ্রিল বেছে বেছে হিন্দু পর্যটকদের হত্যা করে পাক-মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। এরপর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা ধীরে ধীরে তীব্র আকার ধারণ করেছে। পাকিস্তানের সকল চেষ্টা ব্যর্থ করছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে আইপিএলের মতো টুর্নামেন্ট আর না চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বোর্ড। সংবাদসংস্থা পিটিআইকে এমনটাই জানিয়েছেন বিসিসিআইয়ের এক কর্তা। তিনি বলেন, ‘দেশ যখন যুদ্ধে লিপ্ত, সেই সময় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলতে থাকা ভালো দেখায় না।’ সূত্রের খবর, দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যেতে পারে আইপিএলের শেষ পর্ব। যদিও বিসিসিআই জানিয়েছে, টুর্নামেন্টের বাকি ম্যাচ নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নিরাপত্তার জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে বোর্ড। কবে, কীভাবে টুর্নামেন্টের বাকি অংশের আয়োজন হবে, বা আদৌ হবে কিনা, সেটা নিয়ে অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে বোর্ড। সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার পরই সরকারিভাবে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে।

  • India Pakistan War: ‘সুদর্শন চক্রে’ ছিন্ন ভিন্ন পাক ক্ষেপণাস্ত্র! কীভাবে পাকিস্তানের আক্রমণ প্রতিহত করল ভারত?

    India Pakistan War: ‘সুদর্শন চক্রে’ ছিন্ন ভিন্ন পাক ক্ষেপণাস্ত্র! কীভাবে পাকিস্তানের আক্রমণ প্রতিহত করল ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পরই ভারতের ১৫টি শহরকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় পাকিস্তান (India Pakistan War)। কিন্তু সেই ক্ষেপণাস্ত্র নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছোনোর আগেই সেগুলিকে নষ্ট করে দেয় ভারতের বহুস্তরীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। আর এ ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে রাশিয়ার এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। সুদর্শন চক্রের (ভারতের দেওয়া নাম) আঘাতে ছিন্নভিন্ন হয় যায় পাক ড্রোন ও বিমান। বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর ও পশ্চিম প্রান্তের সেনা ছাউনিগুলি লক্ষ্য করে আঘাত হানার চেষ্টা করে পাকিস্তান। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এস -৪০০ থেকে মোট ৭২টি মিসাইল ছোড়া হয়। যেগুলির প্রায় সবক’টি নির্ভুলভাবে আঘাত করেছে পাকিস্তানের মিসাইল এবং ড্রোনকে। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়ে দেখা করেন ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী।

    সুদর্শন চক্রে আটকে গেল পাকিস্তান

    উত্তর এবং পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলা চালানোর চেষ্টা করে পাকিস্তান (India Pakistan War)। তার মধ্যে ছিল অবন্তীপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পঠানকোট, অমৃতসর, লুধিয়ানা এবং ভুজ। কিন্তু পাকিস্তানের সেই হামলা পুরোপুরি ভেস্তে দেয় এ-৪০০। যা ভারতের আকাশকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে রেখেছে। ভারতীয় সেনায় এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নাম দেওয়া হয়েছে ‘সুদর্শন চক্র’। আকাশপথে যে দিক থেকেই হামলা হোক না কেন, এস ৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সেই হামলাকে রুখে দিতে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে। রাশিয়া থেকে কেনা এই যুদ্ধাস্ত্র এখনও পর্যন্ত পুরোপুরি সফল।

    পাকিস্তানের মোট আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ভারত

    বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের ১৫টি জায়গায় সেনা ছাউনিকে টার্গেট করেছিল পাকিস্তান। ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে অবন্তীপোরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, কাপুরথালা, জলন্ধর, লুধিয়ানা, আদমপুর, ভাটিণ্ডা, চণ্ডীগড়, নাল, ফালোদি, উত্তরলাই ও ভূজে হামলার চেষ্টা করে । কিন্তু সব অপচেষ্টা মাঝ আকাশেই ব্যর্থ করে দেয় ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। পাকিস্তানের মোট ৬০টি ক্ষেপণাস্ত্র ভারত ধ্বংস করেছে। পাক হামলার নিশানায় ছিল মূলত জম্মু বিমানবন্দর, সাম্বা, আরএস পুরা, আরিনা এবং সংলগ্ন এলাকা। আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ দিয়ে এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলি আটকানো হয়েছে বলে খবর। বৃহস্পতিবার রাতে জম্মু-কাশ্মীর, রাজস্থান এবং পাঞ্জাবের কয়েকটি জায়গায় পর পর হামলায় চালায় পাকিস্তানি সেনা। সেই হামলাই প্রতিহত করেছে ভারত। পাল্টা আঘাতে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পাক বায়ুসেনার মার্কিন এফ-১৬ যুদ্ধবিমান। ধ্বংস করা হয়েছে পাকিস্তানের দু’টি চিনা জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমানও। ড্রোনের মাধ্যমেও হামলা চালানো হয়েছিল। তা-ও প্রতিহত করা হয়েছে। আখনুরে একটি ড্রোনকে গুলি করে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।

    ব্ল্যাকআউট, সাইরেনের শব্দ

    সমগ্র জম্মু শহরে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জম্মু বিমানবন্দর, পঠানকোটের বায়ুসেনার ঘাঁটিতে সাইরেন বাজতে শুরু করে। সাইরেনের শব্দ শোনা গিয়েছে বারামুলা, কুপওয়ারার মতো এলাকাতেও। এ ছাড়া শহরের নানা প্রান্ত থেকে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গিয়েছে। শুধু জম্মু নয়, সীমান্ত সংলগ্ন পঞ্জাবের বিভিন্ন অংশেও ‘ব্ল্যাকআউট’ করা হয়েছে। পঞ্জাবের হোশিয়ারপুরের ডেপুটি কমিশনার আশিকা জৈন জানিয়েছেন, বায়ুসেনা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে শহরে ‘ব্ল্যাকআউট’ করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না-আসা পর্যন্ত ‘ব্ল্যাকআউট’ চলবে। অমৃতসরেও ‘ব্ল্যাকআউট’ করা হয়েছে। জম্মুর বিমানবন্দর, সামবা, আরএস পুরা, আর্নিয়া-সহ বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে।

    সুদর্শনের সহায়তায় অন্যরা

    এরইমধ্যে আবার সুপারসনিক ব্যালাস্টিক মিসাইল নিয়েও উধমপুরে হামলা চালায় পাকিস্তান। রাজস্থান, পাঞ্জাব, কাশ্মীর সহ দেশের নানা প্রান্ত থেকে পাক আক্রমণের খবর আসতে থাকে। কিন্তু, ভারতের ডিফেন্স সিস্টেম ভেদ করে কিছুতেই ভারতীয় ভূখণ্ডে হামলা করতে পারেনি পাক সেনা। তার আগেই এস-৪০০ এর পাশাপাশি পাকিস্তানকে প্রতিহত করতে মাঠে নেমে পড়ে এল-৭০, জেডএসইউ-২৩, শিলকার মতো শক্তিশালী সব ডিফেন্স সিস্টেম।

    কোথায় পাক প্রধানমন্ত্রী

    জয়সলমিরে পাকিস্তানের (India Pakistan War) ঘাতক যুদ্ধবিমান এফ-১৬ নামিয়ে আনা হয়। লাহোর, ইসলামাবাদ, শিয়ালকোটে পাল্টা মিসাইল হামলা চালায় ভারত। জ্বলন্ত ছবি ধরা পড়ে ক্যামেরায়। বাহাওয়ালপুরের সেনা ক্য়াম্পেও হামলা চলে। এরইমধ্যে শোনা যায় ইসলামাবাদ সহ পাকিস্তানের ৭ শহরে হানা দিয়েছে ভারতীয় সেনা। খবর আসে, বাঙ্কারে লুকিয়ে পড়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শহবাজ শরিফ। সূত্র মারফত এও জানা যায় দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল আসিফ মুনির।

    প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে বেঠক সেনাপ্রধানের

    বৃহস্পতিবার রাতে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর মার্কিন আমেরিকার বিদেশসচিব মার্কো রুবিওর সঙ্গে কথা বলেন। এরইমধ্যে তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বড় বৈঠক করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। ইসলামাবাদের মিসাইল হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের একের পর এক শহরে প্রত্যাঘাত করেছে ভারত। আর উত্তেজনার এই পরিবেশেই এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে এই বৈঠক হয়। সীমান্তের বর্তমান পরিস্থিতি ও সামরিক বাহিনীর পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেনাপ্রধানের আলোচনা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

  • India Pakistan War: ব্যর্থ চেষ্টা! পাক বায়ুসেনার ১টি এফ-১৬, দুটি জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমান, ১টি অ্যাওয়াক্সকে নামাল ভারত

    India Pakistan War: ব্যর্থ চেষ্টা! পাক বায়ুসেনার ১টি এফ-১৬, দুটি জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমান, ১টি অ্যাওয়াক্সকে নামাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের বিমান হামলা প্রতিহত করল ভারত (India Pakistan War)। ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনা একযোগে পাকিস্তানের একটি এফ-১৬ ফাইটার জেট এবং দুইটি জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমান গুলি করে নামায় (F-16 shot down)। এছাড়াও, পাকিস্তানের জন্য এক বড় কৌশলগত আঘাত হিসেবে, পাঞ্জাব প্রদেশের অভ্যন্তরে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একটি নজরদারি বিমান, অ্যাওয়াক্স (AWACS) বিমানও নামানো হয়েছে। যা ইসলামাবাদের আকাশসীমায় নজরদারির ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেবে অনেকটাই।

    একাধিক জায়গায় হামলার চেষ্টা 

    জম্মু, রাজস্থান ও পাঞ্জাবের একাধিক এলাকায় (Jammu drone attack) বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ৪৫ মিনিট থেকে শুরু হয়ে প্রায় ৩৫ মিনিট ধরে পাকিস্তানের (India Pakistan conflict) তরফে চালানো হয় একাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনী এই হামলা রুখে দেয় এবং পাল্টা আক্রমণ চালায়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, হামাসের মতোই হামলা চালায় পাকিস্তান। ভারতের শক্তিশালী এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (সুদর্শন চক্র), LU-70, ZSU-23-4 এবং অন্যান্য মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাহায্যে অন্তত ৮টি ক্ষেপণাস্ত্র মাঝ আকাশে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে (Pakistani missiles)।

    নামানো হল পাকিস্তানের এফ-১৬ বিমান

    এফ-১৬ (F-16) হল মাল্টিরোল অ্যাডভান্সড কমব্যাট ফাইটার। পরমাণু অস্ত্র বা মিসাইল বহনে সক্ষম। ১৯৭৮ সালে প্রথম আমেরিকায় তৈরি হয় এই মার্কিন যুদ্ধবিমান। ১৯৮৩ সালে আমেরিকার থেকে সেই যুদ্ধ বিমানের আধুনিক ভার্সান কেনে পাকিস্তান। যে যুদ্ধবিমানে রয়েছে ২০এমএম মাল্টিব্যারেল ক্যানন যা ৫০০ রাউন্ড পর্যন্ত ফায়ার করতে পারে। এফ ১৬-এ ৬টি আকাশ থেকে আকাশ এবং আকাশ থেকে ভূমিতে ছোঁড়ার ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। সর্বোচ্চ ২১ হাজার ৭৭২ কিলোগ্রাম ওজনের অস্ত্রবহনে সক্ষম এই যুদ্ধ বিমান। ৩ হাজার ২২২ কিলোমিটার দূরে যে কোনও লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এফ ১৬। সর্বোচ্চ ৫০ হাজার ফুট পর্যন্ত উড়তে পারে। শব্দের দ্বিগুণ বেগে ওড়ে। ঘণ্টায় এর সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ২ হাজার ৪১৪ কিমি। আমেরিকায় তৈরি, বিশ্বের অন্যতম পরীক্ষিত এই এফ ১৬ বিমানকেই গুলি করে ভারতীয় ভূখণ্ডে নামিয়ে আনে ভারতীয় সেনা।

    চিন থেকে কেনা  জেএফ ১৭ যুদ্ধবিমানও ব্যর্থ

    পাশাপাশি গুলি করে নামানো হয়েছে পাকিস্তানের ২টি জেএফ ১৭ যুদ্ধবিমান। সিঙ্গল ইঞ্জিন, মাল্টি-রোল এই ফাইটার জেট, চিনের থেকে কিনেছিল পাকিস্তান। ওজনে হাল্কা, দৈর্ঘ্য় প্রায় ১৪.৯ মিটার, দেড় হাজার কেজি অস্ত্র বহনে সক্ষম। সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১ হাজার ৯১০ কিমি। আকাশ থেকে আকাশ এবং আকাশ থেকে ভূমিতে ছোড়ার ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে জেএফ ১৭ বিমানে। রয়েছে জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্রও (India Pakistan War)। যা আকাশ থেকে লক্ষ্য়বস্তুতে আঘাত হানতে পারে। চিন থেকে কেনা যুদ্ধবিমান, জেএফ ১৭-এ রয়েছে আধুনিক এভিওনিক্স, কম্পিউটারাইজড ফ্লাইট কন্ট্রোল, হেড-আপ ডিসপ্লে, ডেটা লিঙ্ক এবং ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম। এত ক্ষমতা সম্পন্ন ফাইটার জেট ভারতে ঢোকামাত্র, কুপোকাত হয়ে গেল। গুলি করে শত্রুর যুদ্ধ বিমান এক নিমেষে মাটিতে নামিয়ে আনল ভারতীয় সেনা।

  • India Pakistan War: ১৯৭১-এর পর ফের ভারতের নৌসেনার হামলা করাচিতে, বিধ্বস্ত পাকিস্তানের বন্দর-শহর

    India Pakistan War: ১৯৭১-এর পর ফের ভারতের নৌসেনার হামলা করাচিতে, বিধ্বস্ত পাকিস্তানের বন্দর-শহর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের (India Pakistan War) সময় ভারতের রণতরী হামলা করেছিল এই করাচি বন্দরে। সেই সময় এক সপ্তাহ ধরে জ্বলেছিল করাচি বন্দর (Karachi Port)। ফের আবার করাচিতে একই ভাবে আঘাত হানল ভারত। বৃহস্পতিবার রাত থেকে ফের ভারতীয় নৌসেনার হানায় জ্বলছে করাচি। সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত পাকিস্তানের এই গুরুত্বপূর্ণ বন্দর-শহর। পাকিস্তানের সমুদ্রপথ আটকে দিয়েছে ভারতের বিশাল নৌবহর। বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের ত্রিফলা আক্রমণে বিধ্বস্ত পাকিস্তানের একাধিক শহর। পাঁচটি শহরের এয়ার ডিফেন্স নষ্ট করে দিয়েছে ভারত।

    ভারতে হামাস-ধাঁচে হামলা পাকিস্তানের

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পর ভারত স্পষ্ট করে দিয়েছিল, পহেলগাঁও হামলার প্রত্যাঘাতে সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলি ধ্বংস করতে সংগঠিত হয়েছিল ওই অভিযান। সেই সঙ্গে এও হুঁশিয়ারি দিয়ে দেয়, পাকিস্তান এর পর হামলা করলে ভারতও শক্ত হাতে জবাব দেবে (India Pakistan War)। বোধহয় ইসলামাবাদের কর্তাদের কানে সে কথা ঢোকেনি। বুধবার রাতের পর বৃহস্পতিবার রাতেও ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে মুহুর্মুহু ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান নিয়ে হামাস-ধাঁচে হামলা চালায়। হামলা চালানো হয় ভারতের সামরিক প্রতিষ্ঠান ও ঘাঁটি লক্ষ্য করে। এমনকি, হামলা চালানো হয় বৈষ্ণোদেবী সহ ভারতের একাধিক ধর্মীয় স্থানেও। তবে, ভারত তৈরি ছিল। ভারতের এয়ার ডিফেন্স যে এত শক্তিশালী, তা বোধহয় কল্পনাতীত ছিল পাকিস্তানের। প্রতিটা হামলা প্রতিহত করেছে ভারতের বহুস্তরীয় আকাশসীমা সুরক্ষা ব্যবস্থা।

    পাকিস্তানের ৫টি শহরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস

    পাকিস্তানের কাপুরুষোচিত হামলায় ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙে ভারতের। তাই, পাকিস্তানি হামলার ঠিক পরই, কোনও সময় নষ্ট না করে বৃহস্পতিবার রাতেই ভারত শুরু করে প্রত্যাঘাতের দ্বিতীয় পর্ব। এবার পাক হামলার পাল্টা অ্যাকশনে দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তান। একসঙ্গে অ্যাকশনে নামে ভারতের নৌ, স্থল, বায়ুসেনা। এই ত্রিফলা আক্রমণ (India Pakistan War) হতেই পাকিস্তানে ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে। মুখ থুবড়ে পড়ল পাকিস্তানের চিনা এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা। একটা বা দুটো নয়, পাকিস্তানের ১৬টি শহরে একসঙ্গে প্রত্যাঘাত হানে ভারতীয় ফৌজ। ভারতের অল-আউট অ্যাকশনে ব্ল্যাকআউট হয়ে যায় একের পর এক শহর। শুধু ড্রোন দিয়েই পাকিস্তানের ৫টি শহরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করে দেয় ভারত। আতঙ্কে দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তান।

    পাকিস্তানের ১৬টি শহরে বিশাল ক্ষয়ক্ষতি

    সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ভারতের ড্রোন আছড়ে পড়ে একের পর এক শহরে। লাহোর, ইসলামাবাদ, সিয়ালকোট, রাওয়ালপিন্ডি, করাচি, ফয়সলাবাদ — বাদ ছিল না কোনও শহরই। পাকিস্তানের বড় বড় শহরগুলির রেডার সিস্টেম তছনছ করে দেয় ভারত (India Pakistan War)। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে লাগাতার বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গিয়েছে গতকাল রাতে। ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের ১৬টি শহরে বিশাল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শেহবাজ শরিফের বাসভবনের কাছেও বিস্ফোরণ হয়। যার পর তড়িঘড়ি পাক প্রধানমন্ত্রীকে বাঙ্কারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

    পাকিস্তানের সমুদ্রপথ আটকে রেখেছে ভারতের নৌবহর

    বায়ুসেনা-স্থলবাহিনী প্রথমে পাকিস্তানের শিরদাঁড়া ভেঙে দেওয়ার পর বুলডোজারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় ভারতীয় নৌসেনা। নেতৃত্বে ছিল আইএনএস বিক্রান্ত। ভারতীয় বিমানবাহী রণতরী রাতেই করাচি বন্দরে (Karachi Port) ভয়াবহ হামলা চালায়। কার্যত বিধ্বস্ত হয়ে যায় করাচি বন্দর শহর। একসঙ্গে ভারতের তিন বাহিনীর প্রবল প্রত্যাঘাতে জ্বলছে করাচি। শেষ পর্যন্ত মেলা খবরে জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের সমুদ্রপথ আটকে রেখেছে ভারতীয় নৌসেনার ২৬টি রণতরী (India Pakistan War)। আরও জানা গিয়েছে, আরব সাগরে ভারতীয় নৌসেনা নামিয়েছে পি-৮১ শক্তিশালী নজরদারি বিমানও। এটি অ্যান্টি-সাবমেরিন এয়ারক্রাফ্ট। পাকিস্তানের সাবমেরিন হামলা চালাতে পারে, সেই হামলা ঠেকাতেই বিমান নামানো হয়েছে।

  • Daily Horoscope 09 May 2025: ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 09 May 2025: ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি ব্যবসা থাকলে বিনিয়োগ করবেন না।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে  বিশেষ আলোচনা হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কর্মচারীর সঙ্গে বিবাদে যাবেন না।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) সাবধানতা অবলম্বন করুন।

    কর্কট

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) সপরিবার ভ্রমণে বাধা।

    ৩) সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের চক্রান্তে সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় লাভ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) দুর্বুদ্ধির উদয় হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের সুযোগ।

    ২) আর্থিক উন্নতির জন্য খুব ভালো সময়।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মকর

    ১) বিষয়সম্পত্তি কেনাবেচা নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য পরিবারে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) দিনটি কম বেশি ভালোই কাটবে।

    কুম্ভ

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কিছু কেনার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সপরিবার ভ্রমণে যাওয়ার আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভালো।

    ২) সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Operation Sindoor: আকাশ-যুদ্ধে পালাচ্ছে, সমাজমাধ্যমে রাফাল ধ্বংস করছে! ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অস্ত্র ‘প্রোপাগান্ডা ওয়ার’

    Operation Sindoor: আকাশ-যুদ্ধে পালাচ্ছে, সমাজমাধ্যমে রাফাল ধ্বংস করছে! ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অস্ত্র ‘প্রোপাগান্ডা ওয়ার’

    সুশান্ত দাস

    পি ফর পাকিস্তান। পি ফর প্রক্সি। পি ফর প্রোপাগান্ডা। ভারতের পশ্চিম প্রান্তের প্রতিবেশি রাষ্ট্রের জন্য এটা একেবারে ধ্রুব সত্য। ভারতের আত্মায় আঘাত হানার পরিণাম কী ভয়ানক হতে পারে, তা মঙ্গলবার রাতে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে পাকিস্তান। এখনও টের পাচ্ছে। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর (Operation Sindoor) মাধ্যমে সারাজীবন জঙ্গিদের দিয়ে প্রক্সি ওয়ার বা ছায়াযুদ্ধ চালানো পাকিস্তানের কঙ্কালসার সামরিক শক্তির হাড়ির হাল একেবারে বিশ্বের সামনে উন্মুক্ত করে দিয়েছে ভারত। ইসলামাবাদ ভালোই বুঝে গিয়েছে, গোলাবারুদের যুদ্ধে (India Firepower) ভারতের সঙ্গে পাঙ্গা নেওয়া যাবে না। ফলে, ভারতের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে (India Pakistan War) না উঠতে পেরে, পাকিস্তান এখন সেই কৌশল অবলম্বন করেছে, যা তারা ভালো পারে— প্রোপাগান্ডা ওয়ার (Pakistan Propaganda War)। অর্থাৎ, ফেক প্রোপাগান্ডা তৈরি করে চারদিকে প্রচার করো। লক্ষ্য, ভুয়ো তথ্য এবং মিথ্যে খবর এত ছড়িয়ে দিতে হবে যে, যাতে কেউ সত্যিটাকেই না বিশ্বাস করে। সব সত্যি মিথ্যের আড়ালে চাপা পড়ে যায়। ওই যে কথায় বলে, দশচক্রে ভগবান ভূত! এটাই পাকিস্তানের মন্ত্র। আর তাদের সঙ্গী হিসেবে এই মিথ্যে তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযানে অবতীর্ণ তাদের বি-টিম (অর্থাৎ, বি ফর বাংলাদেশ)। এটা একেবারে বাস্তব। করাচি ও রাওয়ালপিন্ডি থেকে যখন যা নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে চলেছে পদ্মাপাড়ে বাস করা মৌলবাদীর দল।

     

    নেটওয়ার্ককে অ্যাক্টিভেট পাকিস্তানের…

    মঙ্গলবার গভীর রাতে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালিয়ে ৯টি জঙ্গি-ঘাঁটি ধ্বংস করেছে ভারত। ওই অভিযানে অংশ নিয়েছিল ভারতীয় বায়ুসেনার রাফাল যুদ্ধবিমান। বুধবার ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই গোটা ফেক প্রোপাগান্ডা (Pakistan Propaganda War) নেটওয়ার্ককে অ্যাক্টিভেট করে ইসলামাবাদ। ব্যাস, কালক্ষেপ না করে কাজে লেগে পড়ে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ‘সাইবার-জেহাদি’রা। ভুলে গেলে চলবে না, তাতে যোগ দেয় ভারতেও বসবাসকারী গুটিকয়েক পাক-সমব্যথী। গোড়া থেকেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ভারতের অভিযানকে (Operation Sindoor) ‘ব্যর্থ’ দেখানোর শত চেষ্টা করা হয় এবং এখনও হয়ে চলেছে। এর জন্য গড়ে তোলা হয়েছে একের পর এক ফেক বা ভুয়ো ন্যারেটিভ (Fake Narrative) ও স্টোরি। আর সেই ভুয়ো তথ্যকে সমাজমাধ্যমে সত্যি বলে চালানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে একাধিক প্রযুক্তিগত ও ছলচাতুরি কৌশল।

     

    সমাজমাধ্যমে ভুয়ো দাবির বম্বিং…

    কখনও বলা হয়েছে, ভারতের তিন রাফাল (Rafale Shotdown) সহ পাঁচটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা হয়েছে। ভারতের পাইলটকে আটক করা হয়েছে। তো কখনও বলা হয়েছে পাকিস্তান ভারতের শ্রীনগর, অমৃতসর বায়ুসেনা ঘাঁটি ধ্বংস করেছে। আবার কখনও বলা হয়েছে ভারতের একটি ব্রিগেড হেডকোয়ার্টার নাকি গুঁড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান। এখানেই শেষ নয়। কোথাও এও দেখানো হয়েছে যে, ভারতীয় সেনা সাদা পতাকা হাতে আত্মসমর্পণ করেছে। প্রত্যেকটি দাবির (Pakistan Propaganda War) ক্ষেত্রে কখনও পুরনো ছবি, তো কখনও বিদেশের ছবি তো কখনও দাবানলের ছবিও ব্যবহার করে ভারতের বিরাট ক্ষতি করা হয়েছে বলে দেখোনোর চেষ্টা চলছে। এমনকি, ভিডিও গেমসের ফুটেজকে ব্যবহার করেও চালানোর চেষ্টা হয়। যুদ্ধবিমানের ড্রপ-ট্যাঙ্ক (যুদ্ধবিমানের ডানায় থাকা অতিরিক্ত জ্বালানির ট্যাঙ্ক, যা খালি হলে ফাঁকা জায়গা দেখে মাঝ-আকাশ থেকেই ড্রপ বা ফেলে দেওয়া হয়) দেখিয়ে বলা হয়েছে এটা রাফালের ধ্বংসাবশেষ। আবার কোথাও, প্রযুক্তির সাহায্যে রাফাল বিমানের নকল ছবি দেখিয়ে বলা হয়েছে— এই যে রাফাল ধ্বংস হয়েছে।

     

    এআই-এর নজরে সবকিছুই…

    সম্প্রতি এমনই একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দিয়েছে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ‘সাইবার-জেহাদি’দের দল। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, মাঠে পড়ে রয়েছে একটা ধাতব টুকরো, যার সঙ্গে যুদ্ধবিমানের টেল(লেজ) অংশের দৃশ্যত মিল রয়েছে। ওই টুকরোর এক প্রান্তে ইংরেজি হরফে লেখা ‘BS 001’। অন্যদিকে, ইংরেজিতে লেখা ‘Rafale’। দাবি করা হয়, এটি ভারতের প্রথম রাফাল যুদ্ধবিমানের লেজের অংশ। প্রমাণ হিসেবে, ভারতীয় বায়ুসেনার রাফাল যুদ্ধবিমানের ছবি দেখানো হয়, যাতে লেজের দিকে এই দুই শব্দবন্ধ জ্বলজ্বল করছে। এক ঝলকে দেখে জনসাধারণের মনে হতেই পারে, এটা রাফাল যুদ্ধবিমানেরই অংশ। কিন্তু, প্রযুক্তি-কারবারিরা সহজেই ধরে ফলেবে কোথায় কারচুপি করা হয়েছে। এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের যুগ। এআই ব্যবহার করে যেমন ভুয়ো জিনিস সহজেই তৈরি করা যায়, তেমনভাবেই, সহজেই ভুয়ো জিনিস ধরাও যায়। এছাড়া, ‘ডুপ্লিচেকার’ বা ‘রিভার্স ইমেজ সার্চ’ সহ ইন্টারনেটে একাধিক ‘টুল’ এবং ওয়েবসাইট আছে, যা দিয়ে এধরেনর কারচুপি ও সত্য-মিথ্যে যাচাই করা যায়। এমনকি, এক্স হ্যান্ডলের (সাবেক ট্যুইটার) নিজস্ব এআই প্ল্যাটফর্ম ‘গ্রোক’-ও জানিয়ে দিয়েছে, এই (পাকিস্তানের) দাবি ভুয়ো। এই দাবির কোনও সারবত্তা নেই। ইসলামাবাদের কুকীর্তি দুনিয়ার সামনে ফাঁস করে দেয় মার্কিন সমাজমাধ্যম সংস্থা (Pakistan Propaganda War)।

     

    রাফালের লেজ-বিতর্ক…

    পাকিস্তানের ফেক প্রোপাগান্ডা ধরে পড়ে যায় সেখানেই। দেখা যায়, রাফালের ছবি বলে বিভিন্ন পাকিস্তানি, বাংলাদেশি ও ভারত-বিরোধী হ্যান্ডল থেকে প্রচার করা হচ্ছে যে ছবি, তা আদতে ৭ মাস পুরনো। সেই ছবিতে এডিট করে ‘BS 001’ এবং ‘Rafale’ শব্দটি জুড়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাহলে তফাত কোথায়? দেখা যাচ্ছে দুটো ছবির মধ্যে আসল রাফালের টেল সেকশনের নাম্বারিং এবং ফেক এডিটিং করা ছবির অক্ষরের পজিশন ও তার আকারে পার্থক্য আছে। এটা দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ছবি তো না হয় এডিট করা যাবে। কিন্তু, রেকর্ড তো থেকে যাবে! আর ভারতীয় বায়ুসেনায় রাফালের কোড অন্য কথা বলছে। বায়ুসেনায় বর্তমানে দুটি রাফাল স্কোয়াড্রন আছে। একটা পশ্চিমে পাক-সীমান্ত লাগোয়া আম্বালায়। অন্যটি পূর্বে চিন-সীমান্ত লাগোয়া পশ্চিমবঙ্গের হাসিমারায়। আম্বালাস্থিত ১৭ নম্বর স্কোয়াড্রনে থাকা রাফালগুলির বিমানের টেল (লেজে) ইংরেজি হরফে ‘RB’ থাকে, প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল আরএস ভাদৌরিয়ার নামে। অর্থাৎ, এই স্কোয়াড্রনের সবকটি বিমানগুলি ‘RB’ সিরিজের। অন্যদিকে, হাসিমারাস্থিত ১০১ স্কোয়াড্রনে থাকা রাফালগুলির লেজে রয়েছে ‘BS’। এটা প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল বিএস ধানোয়ার নামে। এখানকার বিমানগুলি ‘BS’ সিরিজের। এটা বোধহয় ‘সাইবার-জেহাদি’রা জানত না। বা তাড়াহুড়োয় ভুল করে ফেলেছে। যার ফলে, এই কাঁচা কারচুপির কাজ ধরা পড়ে গেছে। কারণ, তাদের দাবি অনুযায়ী, আম্বালা বাদ দিয়ে হাসিমারা থেকে রাফাল পাঠানো হয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ (Operation Sindoor) অংশ নিতে! যুক্তি ও বাস্তব জ্ঞান বলে, এটা হতে পারে না, এটা অবাস্তব। ফলে, ‘সাইবার-জেহাদি’দের দাবিকে হাস্যকর বললেও কম বলা হয়।

     

    রাফাল-ন্যারেটিভের নেপথ্য…

    কিন্তু, হঠাৎ, রাফাল ধ্বংসের ভুয়ো ন্যারেটিভ নিয়ে কেন এত মাতামাতি পাক ‘সাইবার-জেহাদি’দের? এর নেপথ্যে রয়েছে এক সুনির্দিষ্ট অপ-কৌশল। কী সেটা? পাকিস্তান ভালো করেই জানে, ভারতীয় বায়ুসেনার অন্যতম শক্তিশালী অংশ হল রাফাল যুদ্ধবিমান। অত্যন্ত সচতুরভাবে এই ‘সাইবার-জেহাদি’রা রাফালকে টার্গেট করে। কীভাবে? বুধবার ভোর থেকেই খবর ছড়িয়ে দেওয়া হয়, পাকিস্তান ভারতের তিনটি রাফাল যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে। একটা বিষয় পরিষ্কার। এই ‘সাইবার-জেহাদি’রা জানে যে, রাফাল হল বিশ্বের অন্যতম সেরা এবং এই মুহূর্তে ভারতের শ্রেষ্ঠ যুদ্ধবিমান। ফলে, এই বিমান ধ্বংস হয়েছে শুনলে ভারতীয়দের মনোবলে চিড় ধরবে। তাদের আত্মাভিমানে ধাক্কা লাগবে। পাকিস্তান ও তাদের বি-টিম ভীষণভাবে, যাকে বলে প্রাণপণ চেষ্টা করেছে। কিন্তু, ভারতকে টলানো সম্ভব নয়। ভারত ওদের এক কাঠি ওপরে, ওরা সেটা ভুলে গিয়েছে। তাই, পাকিস্তানের এই ফেক ন্যারেটিভ ভারত, মায় বিশ্ব ধরে ফেলেছে।

     

    যস্মিন দেশে যদাচার…

    ‘সাইবার-জেহাদি’দের ফেক প্রোপাগান্ডাকে হাতিয়ার করে গত ৩৬ ঘণ্টায় বেশ লাফালাফি করছে পাকিস্তানের তাবড় তাবড় নেতা-মন্ত্রীরা। কিন্তু, সত্য তো আর চাপা থাকে না। তা ঠিক বেরিয়ে আসে। ফলে, পাকিস্তানের চিনা এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের মতো তাদের রাফাল ধ্বংসের ভুয়ো ন্যারেটিভ মুখ থুবড়ে পড়তেই পালানোর পথ পাচ্ছেন না তাঁরা। রাফাল ধ্বংসের প্রমাণ আছে কিনা জানতে চেয়ে পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খোয়াজা আসিফকে এই নিয়ে প্রশ্ন করেছিল বিদেশি সংবাদমাধ্যম। অন-এয়ার পাক মন্ত্রী বলছেন, ‘‘প্রমাণ তো সোশ্যাল মিডিয়ায় রয়েছে’’! যখন তাঁকে ফের প্রকৃত তথ্য বা প্রমাণ পেশ করতে বলা হয়, তখন তিনি পালানোর পথ খোঁজেন। এই হচ্ছে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অবস্থা। সেদেশের প্রতিরক্ষার কী অবস্থা, তা সহজেই অনুমেয়। অবশ্য, তিনি একা নন। খোদ পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফও ‘ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি’-তে দাঁড়িয়ে ভারতের বিমান ধ্বংস করার দাবি করে নিজের দেশের সেনাকে বাহবা দিয়েছেন। সেখানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী এসব বলবেন, সেটাই কাম্য। এর চেয়ে বেশি পাকিস্তানের থেকে আশা করাটাও ভুল। এদের চেয়ে বরং বিচক্ষণতা দেখিয়েছে পাক সেনার জনসংযোগ বিভাগ। বিবৃতিতে ভারতের অভিযানের (Operation Sindoor) কথা স্বীকার করলেও, সেখানে কোনও ভারতীয় যুদ্ধবিমানকে মেরে নামানোর কথা উল্লেখ করা হয়নি।

     

    ফলে একটা বিষয় পরিষ্কার। পি ফর প্যাথেটিক। পাকিস্তান এরকমই ছিল, আছে ও থাকবে।

  • Hypertension: নাক থেকে রক্তপাত, ঝাপসা দৃষ্টি! কোন রোগের লক্ষণ? কোন দিকে বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    Hypertension: নাক থেকে রক্তপাত, ঝাপসা দৃষ্টি! কোন রোগের লক্ষণ? কোন দিকে বাড়তি সতর্কতা জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স বাড়লে হানা দেয় নানা রোগ। বিশেষত জীবন যাপন সংক্রান্ত নানা রোগ যেমন ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের সমস্যা কিংবা উচ্চ রক্তচাপ সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কম বয়সে অনেকেই এই রোগ নিয়ে বিশেষ নজর দেন না। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে। দেশের তরুণ প্রজন্মের একাংশ ডায়াবেটিসের মতোই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন। বয়সের সীমারেখায় আর রোগ আটকে থাকছে না। খুব কম বয়স থেকেই অনেকে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় (Hypertension) ভুগছেন। কিন্তু উপসর্গ সম্পর্কে সতর্ক না থাকার জেরে নানান বিপদের আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।

    কেন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি? (Hypertension)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ একাধিক জটিল রোগের কারণ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ১২০/৮০ হল যে কোনও প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ। ১৪০/৯০ রক্তচাপ ছাড়ালেই তাঁর উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে বলা যেতে পারে।
    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ভারতে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ। তাঁরা জানাচ্ছেন, গত কয়েক বছরে ভারতে স্ট্রোক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা মারাত্মক ভাবে বাড়ছে‌। আর তার কারণ উচ্চ রক্তচাপ। বিশেষত কম বয়সীদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে সচেতনতা একেবারেই তলানিতে। তাই অনেক সময়েই স্ট্রোক কিংবা হার্ট অ্যাটাকের মতো বড় বিপদ এড়ানো কঠিন হয়ে যায়। কম বয়স থেকেই অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকারক। এর ফলে অবসাদ এবং মানসিক চাপের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
    এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় দীর্ঘদিন ভুগলে ডিমেনশিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাচ্ছে। এদেশে ডিমেনশিয়া একটি মহামারির আকার ধারণ করছে। দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ব্যহত হচ্ছে বলেও মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কীভাবে বুঝবেন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় (Hypertension) আক্রান্ত হলে ক্লান্তিবোধ, বমি ভাবের মতো নানান উপসর্গ দেখা দেয়। তবে এছাড়াও আরও কিছু লক্ষণ জানান দেয় উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা।

    নাক থেকে রক্তক্ষরণ

    লাগাতার সর্দি-কাশি কিংবা সাইনাসের মতো সমস্যা না থাকলেও হঠাৎ নাক থেকে রক্তপাত (Nosebleeds) হলে সতর্কতা জরুরি। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নাক থেকে রক্তপাত উচ্চ রক্তচাপের (Hypertension) লক্ষণ। মাঝেমধ্যে নাক থেকে ফোঁটা ফোঁটা রক্তপাত হলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়।

    তীব্র মাথার যন্ত্রণা

    নানান কাজের চাপে অনেকের প্রায় মাথার যন্ত্রণা হয়। বিশেষত যারা দিনের দীর্ঘ সময় ল্যাপটপের সামনে বসে কাজ করেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই মাথার যন্ত্রণায় ভোগেন। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই মাথা যন্ত্রণার কারণ উচ্চ রক্তচাপ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে বারবার মাথা যন্ত্রণার মতো লক্ষণ দেখা যায়। তীব্র মাথার যন্ত্রণা হলে, বিশেষত মাথার পিছনের অংশে যন্ত্রণা অনুভব হলে সতর্কতা জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।

    ঝাপসা দৃষ্টিতে বাড়তি সতর্কতা জরুরি (Hypertension)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই হঠাৎ চোখে ঝাপসা দেখেন। হয়তো চোখে জল দিয়ে ধুয়ে সাময়িক সমস্যা মেটান। কিন্তু বারবার দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গেলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলে রেটিনা ও তার আশপাশের রক্তনালীতে চাপ বাড়ে। এর ফলেই দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যাদের চোখ ঝাপসা হয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি।

    শ্বাসকষ্টের সমস্যা

    শরীরে রক্তচাপ ওঠানামা করলে ফুসফুসের উপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। তাই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    বিশেষজ্ঞ মহলের পরামর্শ, উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ দেখা দিলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো জীবন যাপন জরুরি। ধুমপান কিংবা মদ্যপানের মতো অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি। কারণ এগুলো এদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়িয়ে দিচ্ছে। সময় মতো পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা (Hypertension) নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Operation Sindoor: বিনা বাধায় পর পর ঢুকছে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র, টেরই পায়নি পাকিস্তানের গর্বের চিনা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

    Operation Sindoor: বিনা বাধায় পর পর ঢুকছে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র, টেরই পায়নি পাকিস্তানের গর্বের চিনা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁওয়ের জঙ্গি হামলার প্রত্যাঘাতে পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি মিসাইল হামলায় ধ্বংস করেছে ভারত৷ বুধবার ভোররাতে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) নামে এই অভিযানে ভারত শুধু জঙ্গি পরিকাঠামো ধ্বংস করেনি, ভেঙে দিয়েছে পাকিস্তানের চিনা সরবরাহকৃত ‘অপ্রতিরোধ্য’ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মিথও। ফরাসি প্রযুক্তির রাফাল যুদ্ধবিমান থেকে উৎক্ষেপিত স্ক্যাল্প ক্রুজ মিসাইল ও হ্যামার স্মার্ট বম্ব ব্যবহার করা হয় এই অভিযানে। ব্যবহার করা হয় ইজরায়েলি লয়টারিং মিউনিশন (আত্মঘাতী ড্রোন)। ৫০০ কিলোমিটারের বেশি পাল্লার স্ক্যাল্প মিসাইল গুলি রেডার এড়িয়ে ভূমির খুব কাছ ঘেঁষে উড়তে পারে। এই অভিযানে ১০০ শতাংশ সফল এই মিসাইলগুলি। অপারেশন সিঁদুরে কোনও একটি মিসাইলও পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা প্রতিহত হয়নি।

    চিনা প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির ব্যর্থতা

    পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে এইচকিউ-৯ ( HQ-9) ও এলওয়াই-৮০ (LY-80 বা HQ-16) চিন নির্মিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে গর্ব করে এসেছে। এইচ কিউ-৯, যা রাশিয়ার এস-৩০০-এর অনুকরণে তৈরি, তার কাজ শত্রু মিসাইল শনাক্ত ও ধ্বংস করা। কিন্তু অপারেশন সিঁদুর চলাকালীন এই দুটি ব্যবস্থাই কার্যত নিষ্ক্রিয় ছিল। এখানেই শেষ নয়। বৃহস্পতিবার সকালে, লাহোর বিমানবন্দরে পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে আক্রমণ করে ভারত। পাকিস্তানের রেডার সিস্টেমকেও ধ্বংস করা হয়। লাহেরে পাক এয়ার ডিফেন্স ইউনিটের এইচকিউ-৯ সিস্টেম ভেঙে খানখান হয়েছে। রাওয়ালপিণ্ডির এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকেও নষ্ট করে দিয়েছে ভারত। চিন থেকে আনা এইচকিউ-৯ সিস্টেম বিকল হয়ে যায়। ভারতের ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ারের নিখুঁত প্রয়োগ—জ্যামিং, ডিকয় এবং রেডার ব্লাইন্ডিং—পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে পুরোপুরি অকেজো করে দেয়। মুহূর্তের মধ্যে বাহাওয়ালপুর, মুরিদকে, মুজাফফরাবাদ ও কোটলিতে অবস্থিত সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলিতে বিস্ফোরণ ঘটায় ভারত। কোটি কোটি টাকার চিনা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে চুপ করিয়ে দেয় ভারত।

    পূর্বের ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা

    এটাই প্রথম নয়। ২০১১ সালে অ্যাবোটাবাদে মার্কিন নেভি সিল অভিযানে পাকিস্তান কিছুই বুঝতে পারেনি। ২০১৯-এর বালাকোট অভিযান ও ২০২২-এর ব্রহ্মোস দুর্ঘটনাও একইভাবে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা দুর্বলতা প্রকট করেছে। এবার অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। পাকিস্তানের চরম কৌশলগত ব্যর্থতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। পাকিস্তান সরকার জানিয়েছে, কমপক্ষে ৫০ জন সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। বাস্তবে সংখ্যাটি ৯০ ছাড়াতে পারে বলে গোয়েন্দা সূত্রের দাবি। এই অভিযান পাকিস্তানের আত্মবিশ্বাসও ভেঙে দিয়েছে। চিনা প্রযুক্তির উপর ভরসা করেছিল ইসলামাবাদ। এই প্রযুক্তি কোনও কাজেই লাগেনি পাকিস্তানের।

    চিনের কাছেও ধাক্কা

    চিনের পক্ষেও এটি বড় ধাক্কা। তাদের রফতানিকৃত সামরিক প্রযুক্তির ওপর আস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিশ্ব জুড়ে। আর ভারতের পক্ষে এটি এক ঐতিহাসিক বিজয়—যেখানে আধুনিক প্রযুক্তি, কৌশল, এবং মানসিক শ্রেষ্ঠত্ব একত্রে মিশে এক নতুন যুদ্ধনীতি সৃষ্টি করেছে। এই অভিযান প্রমাণ করেছে, শুধুমাত্র বিদেশি অস্ত্র কেনা যথেষ্ট নয়—সেগুলো কার্যকরভাবে পরিচালনা করাটাই আসল বিষয়। আর সেই পরীক্ষায় পাকিস্তান সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। চিনের তৈরি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শুধু ‘মেড ইন চায়না’ তকমা বহন করে না—তা এখন অনেকের চোখে অবিশ্বস্ত এবং অকার্যকরও। ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বিমান হামলা চালানোর পর, পাকিস্তানের রেডারের ভূমিকা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠছে। পাকিস্তানের চিনা বিমান প্রতিরক্ষা রেডার আবারও ব্যর্থ হয়েছে বলে খবর। চিনা রেডার ভারতীয় আক্রমণের কোনও খবরও পায়নি।

    চরম কৌশলগত ব্যর্থতা

    পাকিস্তান আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৭ সালে চিনে তৈরি এই বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে তার সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করে। দাবি করা হয় যে এই ব্যবস্থা ১৫ মিটার থেকে ১৮ কিলোমিটার উচ্চতা থেকে আসা যে কোনও ক্ষেপণাস্ত্র বা যুদ্ধবিমানকে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে লক্ষ্যবস্তু করতে পারে। এই বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় স্থাপিত রেডারটি ১৫০ কিলোমিটার দূর থেকে শত্রুপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধবিমানকে আটকাতে সক্ষম বলে জানা গেছে। ভারতে সব ধরনের সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের আধিক্য রয়েছে। যখন তারা বাতাসে থাকে, তখন তাদের রেডারগুলি তাদের দেখতে পায় না। তাদের গতি এত বেশি যে পাকিস্তানিরা কেবল তাদের মাটিতে পড়ে যাওয়া দেখতে পায়।

LinkedIn
Share