Tag: tmc

tmc

  • Amit Shah: “হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও জিতব, তার পরেই লক্ষ্য বাংলা”, প্রত্যয়ী শাহ

    Amit Shah: “হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড-মহারাষ্ট্রেও জিতব, তার পরেই লক্ষ্য বাংলা”, প্রত্যয়ী শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেশখালি থেকে আরজি করের মতো ঘটনা বিজেপি ক্ষমতায় এলে বন্ধ হয়ে যাবে”, প্রতিশ্রুতি অমিত শাহের (Amit Shah)। রবিবার সল্টলেকের ইজেটসিসিতে ‘সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচির সূচনা করে এমনই বার্তা দিলেন দেশের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর বক্তৃতায় একাধিকবার ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের কথা উঠে এসেছে। উল্লেখ্য, গত লোকসভা ভোটের পরে এই প্রথম বঙ্গ সফরে এসেছেন অমিত শাহ। তিনি দলের কর্মীদের স্পষ্টভাবে বলেন, “এক কোটি সদস্য সংগ্রহ করতে পারলেই বঙ্গে বিজেপি সরকার গড়বে।”

    চাকরি পেতে গেলে কাউকে টাকা দিতে হবে না (Amit Shah)

    রাজ্যে বিজেপির সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে কর্মীদের উৎসাহ দেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “আমরা হরিয়ানায় জিতেছি, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্রেও জিতব। তারপর আমাদের লক্ষ্য হবে বাংলা। মমতা দিদি বলছেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা দিচ্ছে না কিন্তু কেন্দ্র টাকা দিলে তৃণমূলের সিন্ডিকেট খেয়ে নিচ্ছে। তাই বাংলাকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে সকলে বিজেপিতে যোগদান করুন। বিজেপি ক্ষমতায় এলে গরুপাচার, কয়লাপাচার বন্ধ হবে। চাকরি পেতে গেলে আর কাউকে টাকা দিতে হবে না। অপরাধের রাজত্ব বন্ধ হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “মমতাকে উৎখাত করে বিজেপির সরকার গড়ুন, অনুপ্রবেশ বন্ধ করে দেব”, বললেন অমিত শাহ

    সরকার গড়া আরও নিশ্চিত হবে

    ইন্ডিজোটকেও নিশানা করেন শাহ। এই জোটেই রয়েছে তৃণমূলও। তিনি (Amit Shah) বলেন, “ইউপিএ সরকারের তুলনায় বিজেপি সব ক্ষেত্রে বাজেট এবং অনুদান বৃদ্ধি করেছে। লোকসভায় বিজেপি কয়েকটি আসন কম পাওয়ায় মমতাদি খুব খুশি হয়েছেন। কিন্তু মনে রাখবেন, বিজেপি সেই দল যারা ২ থেকে ২৭০ আসনে পৌঁছেছে।” এদিনের এই সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীও। দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত এই অভিনেতা বলেন, “রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসা চরম শিখরে। লোকসভার ফলে আমাদের কিছু আসন কমেছে ঠিকই, কিন্তু সদস্য সংখ্যা ১ কোটি হলে বিজেপির সরকার গড়া আরও নিশ্চিত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “মমতাকে উৎখাত করে বিজেপির সরকার গড়ুন, অনুপ্রবেশ বন্ধ করে দেব”, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “মমতাকে উৎখাত করে বিজেপির সরকার গড়ুন, অনুপ্রবেশ বন্ধ করে দেব”, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) রবিবার একদিনের বঙ্গসফরে এসে তৃণমূল শাসনের বিরুদ্ধে তীব্র হুঁশিয়ারি দিয়ে পরিবর্তনের ডাক দিয়েছেন। বনগাঁয় বিএসএফ-এর এক অনুষ্ঠানে যোগদান করেন তিনি। সেখানেই বলেন, “রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশ সম্পূর্ণ বন্ধ হবে। ২০২৬ সালে বিজেপি এই রাজ্যে সরকার গড়বে।” একই ভাবে মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে (Mamata Banerjee) একাধিক ইস্যুতে আক্রমণ করেছেন তিনি। উল্লেখ্য, আগামী ১৩ নভেম্বর রাজ্যের ৬ বিধানসভার আসনে উপনির্বাচন। ফলে ভোটের প্রচারেও সরগরম বাংলা। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের মাধ্যমে দলকে ২০২৬ সালের আগে আরও শক্তিশালী করতে বঙ্গ বিজেপির নেতারা তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছেন।

    ২০২৬ সালের নির্বাচনের পর সেই খেদ মিটিয়ে দেবে (Amit Shah)

    এদিন বনগাঁয় পেট্রাপোল সীমান্তে যাত্রী টার্মিনাল ভবন এবং মৈত্রী দ্বার উদ্বোধন করেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশ জুড়ে অনেক কাজ করেছেন। বাংলার মানুষের কিছু খেদ আছে। কিন্তু চিন্তা নেই, ২০২৬ সালের নির্বাচনের পর সেই খেদ মিটিয়ে দেবে বিজেপি সরকার। পশ্চিমবঙ্গের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ খুব ভালো কাজ করছে। গোটা এলাকা জুড়ে উন্নয়নের কাজ চলছে। আমাকে শান্তনু ঠাকুর বলেছেন, বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে পাঁচ-ছ’হাজার রোগী প্রতিদিন কল্যাণী এইমসে চিকিৎসার জন্য আসেন। ২০২৬ সালে আপনারা রাজনৈতিক পরিবর্তন করুন রাজ্যে। মমতাকে (Mamata Banerjee) উৎখাত করে বিজেপির সরকার গড়ুন। বেআইনি অনুপ্রবেশ বন্ধ করে দেবো। উন্নয়নই হল মোদি সরকারের একমাত্র লক্ষ্য।”

    আরও পড়ুনঃ কলকাতায় অমিত শাহ, সুকান্তর বাসভবনে একসঙ্গে ‘মন কি বাত’ শুনলেন শুভেন্দু

    মোদিজির দেওয়া টাকা বাংলায় লুট হয়েছে

    এই প্রসঙ্গে অমিত শাহ (Amit Shah) আরও বলেন, “গত ১০ বছরে রাজ্যে কী দিয়েছেন মমতা? তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে রয়েছে। বিগত ইউপিএ জোট ক্ষমতায় থেকে ৭.৭৪ কোটি টাকা দিয়েছে। আর বিজেপি সরকার ১০ বছরে ৭.৭৪ কোটি টাকা দিয়েছে। মোদিজির দেওয়া টাকা বাংলায় লুট হয়েছে। বাংলার ভালো দিন আর দেরি নেই। বাংলাকে আমরা আরও উন্নত সুজলা সুফলা করব। মোদি সরকারের আমলে বাংলাদেশের সঙ্গে আমদানি-রফতানি বহুগুণ বেড়েছে। যখন মোদিজি প্রথম ক্ষমতায় এসেছিলেন তখন এই বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১৮ হাজার কোটি টাকা, বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। ব্যবসা, কাজ এবং কর্মসংস্থানও বেড়েছে এই পরিসরে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyan Banerjee: তৃণমূলের কল্যাণকে বরখাস্ত করার সুপারিশ বিজেপির, স্পিকারকে চিঠি তিন সাংসদের

    Kalyan Banerjee: তৃণমূলের কল্যাণকে বরখাস্ত করার সুপারিশ বিজেপির, স্পিকারকে চিঠি তিন সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও তিনি (Kalyan Banerjee) উপরাষ্ট্রপতিকে নকল করেন। কখনও আবার লোকসভায় সটান গিয়ে বসে পড়েন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আসনে। আবার কখনও সুর করে ‘চু-কিতকিতকিত’ বলতে থাকেন। কখনও আবার কাচের বোতল ভেঙে নিজেই জখম হন ভাঙা কাচের টুকরোয়। লোকসভার ভেতরে কিংবা লোকসভা চত্বরে তাঁর ‘গুণপনা’র শেষ নেই। এহেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে বরখাস্ত করার দাবিতে বুধবার লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিলেন বিজেপি (BJP) সাংসদরা।

    কাচের বোতল ভেঙে বিপত্তি ঘটান কল্যাণ (Kalyan Banerjee) 

    এই সাংসদরা সবাই ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত যৌথ সংসদীয় কমিটির সদস্য। এই বৈঠকে বসেই উত্তেজিত হয়ে কাচের বোতল ভেঙে বিপত্তি ঘটান তিনি। ঘটনার জেরে একদিনের জন্য সাসপেন্ডও করা হয় তৃণমূল নেতা তথা শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণকে। সংসদীয় বিধি মেনে কল্যাণের বিরুদ্ধে পুলিশে এফআইআর দায়ের করার আর্জিও জানানো হয়েছে ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত যৌথ সংসদীয় কমিটির বিজেপি সদস্যদের তরফে।

    যৌথ সংসদীয় কমিটির সুপারিশ

    যৌথ সংসদীয় কমিটির বিজেপির তিন সদস্য হলেন সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, নিশিকান্ত দুবে এবং অপরাজিত সারঙ্গি। এঁরা শ্রীরামপুরের সাংসদের বিরুদ্ধে সংসদীয় বিধির ৩১৬ বি(এ) ধারায় লোকসভার এথিক্স কমিটিকে তদন্ত ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। বিজেপির তিন সাংসদ চিঠিতে লিখেছেন, কল্যাণের (Kalyan Banerjee) আচরণ ক্ষমার অযোগ্য হিংসাত্মক ছিল। এ ক্ষেত্রে কঠোর পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে বিজেপি সদস্যদের সুপারিশ, এথিক্স কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে শ্রীরামপুরের সাংসদকে বরখাস্ত করা উচিত।

    আরও পড়ুন: বিক্ষোভকারীদের চাপের মুখে নতি স্বীকার, বাংলাদেশে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ

    বিজেপির অভিযোগ, মঙ্গলবার ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত বৈঠক চলাকালীন কাচের বোতল ভেঙে জেপিসির চেয়ারম্যান তথা বিজেপি সাংসদ জগদম্বিকা পালের দিকে ছুড়ে মেরেছিলেন কল্যাণ। এই ঘটনার জেরে কল্যাণের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইন অনুযায়ী পদক্ষেপের দাবিও তুলেছেন বিজেপি সদস্যরা। তাঁরা লিখেছেন, গুন্ডামি, হিংসা ও প্রাণঘাতী আক্রমণের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে দক্ষ আইন প্রণয়নকারী সংস্থার সাহায্যে তদন্ত করানো যেতে পারে।

    প্রসঙ্গত, লোকসভার এথিক্স কমিটির সুপারিশে সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছিল মহুয়া মৈত্রকে। তিনিও তৃণমূলের টিকিটে জিতে লোকসভায় গিয়েছিলেন। ’২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে অবশ্য ফের (BJP) জিতে সংসদে গিয়েছেন কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া (Kalyan Banerjee) মহুয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • Rajeev Chandrasekhar: “তৃণমূল সাংসদ কল্যাণের আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা!” তোপ বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখরের

    Rajeev Chandrasekhar: “তৃণমূল সাংসদ কল্যাণের আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা!” তোপ বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেস রাজনীতির এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছে, যা হল হিংসার রাজনীতি। এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar)। তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে রাজীব বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস সংবিধান এবং গণতন্ত্রের কথা বললেও বাস্তবে এর বিপরীত কাজ করছে। তাদের রাজনীতি এখন নতুন স্তরে পৌঁছেছে, যা সহিংসতার প্রতীক হয়ে উঠেছে।”

    রাজীবের অভিমত

    রাজীব বলেন, “যাঁরা গণতন্ত্র বা সংবিধানের কথা বলছেন, তাঁরাই প্রতিদিন এর অসম্মান করছেন। সংসদে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণের আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা। গণতন্ত্রকে এইভাবে নিচে নামাচ্ছে তৃণমূল, এর থেকে নিকৃষ্ট উদাহরণ আমরা দেখিনি।” রাজীব চন্দ্রশেখর আরও জানান, “তৃণমূল কংগ্রেস সংসদের জন্য একটি বাজে নিদর্শন তৈরি করেছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।” প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার, তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ক্যাল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল ২০২৪-এর যৌথ সংসদীয় কমিটির সভা থেকে এক দিনের জন্য সাসপেন্ড করা হয়। জানা গিয়েছে, তিনি আলোচনার সময় অতিরিক্ত কথা বলতে চান, কিন্তু বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর বিরুদ্ধে আপত্তি জানান, যা একটি তীব্র বিতর্কের রূপ নেয়। এই সময় কল্যাণ জলের একটি কাচের বোতল তুলে নিয়ে টেবিলের উপর মারেন এবং আহত হন। পরে তিনি ভাঙা বোতল চেয়ারম্যানের দিকে ছুড়ে দেন, যার ফলে সভা মুলতুবি করতে হয়।

    আরও পড়ুন: বন্ধুত্বের উষ্ণতা, অনুবাদক ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী মোদির কথা বোঝেন পুতিন!

    ওয়াকফ বোর্ডের সমালোচনা

    ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল ২০২৪-এর উদ্দেশ্য হ রেকর্ডের ডিজিটাইজেশন, কঠোর অডিট, স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং অবৈধভাবে দখলকৃত ওয়াকফ সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া। ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে আয়োজিত যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠক বয়কট করার জন্য আগেই বিরোধী দলগুলির তীব্র সমালোচনা করেছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar)। কর্ণাটকে সংঘটিত গুরুতর ওয়াকফ জমি কেলেঙ্কারির প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি এই সমালোচনা করেন। কিছু রাজনীতিবিদ কীভাবে ওয়াকফ জমি কেলেঙ্কারিতে লাভবান হয়েছেন, তাও বলেন রাজীব। দরিদ্র মুসলমানদের জন্যই ওয়াকফ বোর্ডের কাজ করা উচিত। কিন্তু, ওয়াকফ বোর্ড তা করছে না বলেও অভিযোগ রাজীবের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ivory Smuggling Case: বালি-কয়লা-গরুর পর এবার হাতির দাঁত পাচারে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    Ivory Smuggling Case: বালি-কয়লা-গরুর পর এবার হাতির দাঁত পাচারে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচারে নাম জড়িয়েছিল তৃণমূলের (TMC)। নাম জড়িয়েছিল গরু পাচারেও। বালি পাচারেও কাঠগড়ায় সেই তৃণমূল। এবার হাতির দাঁত পাচারেও (Ivory Smuggling Case) নাম জড়াল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের। তবে কয়লা এবং গরু পাচারে যেহেতু দলের হেভিওয়েট নেতাদের নাম জড়িয়েছে, তাই তাঁদের বহিষ্কার করার ‘দুঃসাহস’ দেখায়নি রাজ্যের শাসক দল। আর হাতির দাঁত পাচারে যেহেতু দলের এক ‘ছোট’ নেতার নাম জড়িয়েছে, তাই কলঙ্ক এড়াতে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল।

    গ্রেফতার তৃণমূল নেতা (Ivory Smuggling Case)

    হাতির দাঁত পাচারে অভিযুক্ত নেতার নাম অশোককুমার ঝা। জানা গিয়েছে, পুলিশ ও বনবিভাগের আধিকারিকরা হানা দেন বক্সারের রাহপুর থানার দেবকুলি গ্রামের একটি বাড়িতে। সেখান থেকে উদ্ধার হয় দুটি বড় হাতির দাঁত। ওজন ২০ কেজিরও বেশি। দাঁত দুটির বাজার দর লক্ষাধিক টাকা। এই ঘটনায় পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের মধ্যেই রয়েছেন অশোকও। অশোক উত্তর কলকাতার ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের যুব সংগঠনের সভাপতি। বর্তমানে (Ivory Smuggling Case) তিনি রয়েছেন তৃণমূলের হিন্দি সেলের সহ-সভাপতি পদে। জোড়াসাঁকোর তৃণমূল বিধায়ক বিবেক গুপ্তর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত তিনি। জানা গিয়েছে, বক্সারের যে বাড়িটি থেকে হাতির দাঁত দুটি উদ্ধার হয়েছে, সেই বাড়ির মালিক অশোক। হাতির দাঁত পাচারে অশোকের নাম জড়ানোর পরেই তড়িঘড়ি তাঁকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় তৃণমূল।

    সাফাই দিচ্ছে দল!

    দলের গা থেকে কলঙ্ক মুছতে অশোককে বহিষ্কার করার পাশাপাশি সাফাইও গাইতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্বকে। বিবেক বলেন, “শুনেছি ওরা (অশোক) বাড়িতে হাতি পুষত। বিহারের অনেকেই বাড়িতে হাতি পোষেন। সম্প্রতি ওদের একটি হাতি মারা যায়। সেই মরা হাতিটি ওরা বিক্রি করে দিয়েছিল। হাতির দাঁত দুটি রেখে দিয়েছিল বাড়িতে। এই ঘটনার সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। দল এবং দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাকে।”

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    অশোককে তৃণমূলের নতুন ‘বীরাপ্পন’ বলে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে তিনি বলেন, “এতদিন ওরা বালি, কয়লা, গরু, চাকরি চুরি করত (TMC)। এখন ওরা হাতির দাঁতের চোরাচালানেও সিদ্ধহস্ত (Ivory Smuggling Case)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaynagar: “পুজোতে জামাকাপড় না কিনে মেরুদণ্ড কিনুন”, জয়নগরকাণ্ডে পুলিশকে কটাক্ষ সুকান্তর

    Jaynagar: “পুজোতে জামাকাপড় না কিনে মেরুদণ্ড কিনুন”, জয়নগরকাণ্ডে পুলিশকে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে রবিবার কুলতলি থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। এই প্রতিবাদ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবং বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল সহ জেলার কর্মী-সমর্থকরা। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কুলতলি (Jaynagar) থানা এলাকায় চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন ও খুনের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। জয়নগরের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফের সরগরম হয়ে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি। এদিন মহিলা মোর্চার পক্ষ থেকে ফাল্গুনী পাত্র এবং ভারতী ঘোষও উপস্থিত ছিলেন প্রতিবাদ সভায়।

    তৃণমূলের ঝাণ্ডা ধরা পুলিশের কাজ (Jaynagar)

    আরজি করের ঘটনার পর এবার খবরের শিরোনামে গ্রাম বাংলার জয়নগর (Jaynagar)। এই পৈশাচিক ঘটনায় রাজ্যের নারী সুরক্ষা নিয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “বাংলার মহিলাদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ মমতার সরকার। ছাত্রী নিখোঁজের ঘটনার পরও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। সঠিক ভাবে সক্রিয় হয়ে যদি পুলিশ কাজ করত, তাহলে এই রকম অত্যাচারের ঘটনা ঘটত না। পুলিশের উচিত এখন উর্দি খুলে তৃণমূলের ঝাণ্ডা ধরা। পরিবারের দাবি, চতুর্থ শ্রেণির মাত্র নয় বছরের একটি মেয়েকে ধর্ষণ করে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছে। যদিও এখনও ময়নাতদন্ত করা হয়নি। অকালে একটি মেয়ের প্রাণ চলে গেল। এই হত্যার প্রতিবাদে আমরা রাস্তায় নেমেছি। আমাদের আজকের থানা ঘেরাও কর্মসূচি কার্যত পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে।”

    আরও পড়ুনঃ জয়নগরে পুলিশ ফাঁড়ির বিরুদ্ধে বার বার নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে, কী বললেন গ্রামবাসীরা?

    পোশাকে অশোকস্তম্ভ লাগাবেন না

    সুকান্ত তৃণমূলকে আক্রমণ করে আরও বলেন, “দুর্গাপুজো এসে গিয়েছে, কিন্তু বাংলার মা-বোনেরা আজ সুরক্ষিত নন। উৎসবকে উপেক্ষা করে আজ আমরা জয়নগরের (Jaynagar) ময়দানে নেমেছি। কারণ বাংলার নারীদের সুরক্ষা চাই। দুর্গা মায়ের কাছে আমরা কোন মুখে আশীর্বাদ চাইব? রাজ্যে তো ধর্ষণ এবং খুনের খেলা চলছে। তৃণমূলের শাসনে কেউ সুরক্ষিত নয়। সব কিছুর দায় হল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রাজ্যে আইনের শাসন নেই। দুষ্কৃতীরা শাসক ঘনিষ্ঠ। পুলিশ নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। পুলিশকে বলতে চাই, মমতা আপনাদের চাকরি কেড়ে নিতে পারবেন না। পুজোতে জামাকাপড় না কিনে মেরুদণ্ড কিনুন, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করুন। আর যদি না পারেন, পোশাকে অশোকস্তম্ভ লাগাবেন না, হাওয়াই চটি লাগান। আপনারা অঞ্চলস্তরের তৃণমূল দলে যোগদান করুন, আমরা আর বলতে আসব না, বিচারও চাইব না। ভূপতিনগরেও একই ভাবে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে এক মহিলাকে। তাই সরকারকে উৎখাত করতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Prashant Kishor: দল গড়লেন পিকে, বিপদ বাড়ল তৃণমূলের?

    Prashant Kishor: দল গড়লেন পিকে, বিপদ বাড়ল তৃণমূলের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিল রুমাল। হয়ে গেল বেড়াল! আজ্ঞে হ্যাঁ, প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে-র (Prashant Kishor) কথাই বলছি। তিনি ছিলেন ভোট কূশলী। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে (Jan suraj party) পরামর্শ দিয়ে পার করিয়েছেন একের পর এক ভোট বৈতরণী। তাঁরই ‘হাতযশে’ (রাজনৈতিক মহলের দাবি) এখনও রাজ্যের কুর্সিতে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

    দল খুললেন পিকে (Prashant Kishor)

    সেই তিনিই এবার খুলে ফেললেন আস্ত একটা রাজনৈতিক দল। অবশ্য তাঁর এই সিদ্ধান্তটা হঠাৎ নয়। জন সুরাজ পার্টি নামের দল যে তিনি তৈরি করতে চলেছেন, তা ঠিক হয়েছিল ঠিক দু বছর আগে, এই গান্ধী জয়ন্তীর দিনেই। আর দলও খুললেন বুধবার, সেই গান্ধী জয়ন্তীর দিনে, বিহারের রাজধানী পাটনায়। তিনি (Prashant Kishor) দলের সর্বময় কর্তা হলেও, সামনের সারিতে নেই। দলের কার্যকরী সভাপতি করা হয়েছে অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক মনোজ ভারতীকে। মনোজ দলিত মুখ, মধুবনী থেকে উঠে এসেছেন। আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে বিহারে।

    দলের দায়িত্বে প্রাক্তন কূটনীতিক

    তার আগে মার্চেই নয়া সভাপতি বেছে নেবে জন সুরাজ পার্টি। তার আগে পর্যন্ত দলের দায়িত্ব সামলাবেন মনোজই। মনোজের নাম ঘোষণা করে প্রশান্ত বলেন, “আমি যখন বলেছিলাম, আমি নেতা হতে চাই না। তখন সাধারণ মানুষ জানতে চেয়েছিলেন আমার মতো কর্মক্ষম তাঁরা কোথায় পাবেন। মনোজ ভারতী আমাদের চেয়ে অনেক বেশি কর্মক্ষম। তিনি আইআইটিতে গিয়েছিলেন, আমি যাইনি। তিনি আইএফএস আধিকারিক হয়েছেন, আমি হইনি।”

    নবগঠিত জন সুরাজ পার্টির প্রাথমিক লক্ষ্য তিনটি – এক, বিহারের প্রতিটি গ্রামের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা, ভয় দেখিয়ে নির্বাচন প্রভাবিত করার রীতিতে বদল আনা এবং বিহারকে দেশের সেরা ১০টি রাজ্যের মধ্যে স্থান দেওয়া। তাঁর দল ক্ষমতায় এলে এক ঘণ্টার মধ্যে বদল আনবেন মদ নিষেধাজ্ঞায়।

    আরও পড়ুন: শিয়ালদহ স্টেশনের নাম বদলে শ্যামাপ্রসাদের নামে করার দাবি

    এক সময় কংগ্রেসকে রাজনৈতিক বুদ্ধি জুগিয়েছিলেন প্রশান্ত। এখন তাঁর সংস্থা আইপ্যাক বুদ্ধি জোগাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসকে। আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচনে বিহারের সব আসনে প্রার্থী দেবে প্রশান্ত কিশোরের দল। তার পরের বছরই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে বাংলায়। এখানে তাঁর সংস্থা রাজনৈতিক বুদ্ধি ‘বেচবে’ নাকি তাঁর দল প্রার্থী দেবে, তা বলবে সময় (Jan suraj party)। এ ব্যাপারে অবশ্য রা কাড়েননি প্রশান্ত (Prashant Kishor)।

    তৃণমূলের বিপদ বাড়ল না তো!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ডাক্তারদের মিছিলে ‘কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি’ স্লোগান, মমতাকে ধুয়ে দিল বিজেপি

    BJP: ডাক্তারদের মিছিলে ‘কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি’ স্লোগান, মমতাকে ধুয়ে দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে হচ্ছিল মশাল মিছিল। রবিবার মিছিল করছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। যাদবপুরে একটি মিছিল থেকে হঠাৎই কেউ বা কারা স্লোগান দেয় ‘কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি’ (Kashmir Mange Azadi Slogan)। ঘটনায় বাম-তৃণমূলকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার।

    কী বললেন সুকান্ত? (BJP)

    তিনি বলেন, “অতি বামেরা মূল আন্দোলনকে (আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে আন্দোলন) হাইজ্যাক করার চেষ্টা করছে। সেটা করা হচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অঙ্গুলিহেলনেই। কারণ তারা জানে, এই স্লোগানগুলো উঠলে সাধারণ মানুষ আন্দোলন থেকে পিছিয়ে আসবে।” তিনি বলেন, “কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ আজাদি চায় না। তারা ভারতবর্ষকে নিয়ে খুশি আছে। এরাই নির্বাচনের সময় ‘নো ভোট টু বিজেপি’ স্লোগান তুলেছিল। এরা সামনে বামপন্থী, পেছনে তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় কর্মী-সমর্থক।”

    তোপ শুভেন্দুরও

    ‘কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি’ স্লোগান প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি বলেন, “পুলিশ তো এ নিয়ে কিছুই করবে না। এরাই নির্বাচনের সময় ‘নো ভোট টু মোদি’ স্লোগান তোলে। এরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাষ করা। মুখ্যমন্ত্রী এ রাজ্যে দেশবিরোধী-রাষ্ট্রদ্রোহীদের লালন-পালন করছেন। এই কাজের সঙ্গে তাঁর দলেরও একটা অংশ যুক্ত রয়েছে। এটা আসলে দেশের মধ্যে আর (Kashmir Mange Azadi Slogan) একটা দেশ তৈরির অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে (BJP)।”

    ডাক্তাররা চুপ কেন? প্রশ্ন বিজেপির

    বিজেপি (BJP) নেতা তরুণজ্যোতি তিওয়ারি প্রশ্ন তুলেছেন এই ইস্যুতে ডাক্তাররা চুপ কেন, তা নিয়ে। তিনি বলেন, ‘‘ঘটনার প্রতিবাদের মিছিল থেকে আজাদি স্লোগান উঠলেও ডাক্তারবাবুরা কথা বলেন না কেন? তাঁরা বিভিন্ন সময় প্রেস কনফারেন্স করেন, মানুষের কাছে সাহায্যের জন্য ব্যাংক একাউন্ট ওপেন করে তার ডিটেইল্স সবাইকে দেন। তাঁদের অরাজনৈতিক মিছিলে বামপন্থী এবং অতি বাম ছাড়া সবাই ব্রাত্য সেটাও তারা বুঝিয়ে দেন। ভালো কথা, কিন্তু দেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকি দিয়ে যে স্লোগান (Kashmir Mange Azadi Slogan) ওঠে সেই স্লোগানের বিপক্ষে একটা কথাও জুনিয়র ডাক্তারদের বলতে শোনা গেল না কেন?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য।” ১ অক্টোবর ডাক্তারদের মিছিলে অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার প্রেক্ষিতেই কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “এ ব্যাপারে কেউ যদি যেচে (Mamata Banerjee) চড় খেতে চায়, তো খাবে। সুপ্রিম কোর্ট তো আগেই বলে দিয়েছিল, ডাক্তারদের কেন, যে কোনও শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে বাধা দিতে পারবে না সরকার।”

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    তিনি বলেন, “এর আগে ছাত্র সমাজের নবান্ন অভিযানও আটকাতে গিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট তা শোনেইনি। ডিভিশন বেঞ্চও তো তা গ্রাহ্য করেনি। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য সরকার এসব করতে যায়। যদি লেগে যায়। ফাটকা খেলতে যায় আর কি!” তৃণমূল সুপ্রিমোকেও নিশানা করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “আরজি কর, সাগর দত্ত, তারপর ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারদের ওপর নিগ্রহ হয়েছে। সব সমস্যার মূলে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “ওঁকে প্রাক্তন করা না হলে, কোনও সমস্যা মিটবে না। কারণ পুলিশের যে কাজ করার কথা, সেটা তারা করে না। পুলিশ দলের কাজ করে, টাকা তোলে।”

    মিছিলের ডাক চিকিৎসকদের

    আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে আজ, ১ অক্টোবর বিকেল ৫টায় মিছিলের ডাক দিয়েছে চিকিৎসকদের ৫৫টি সংগঠন। উদ্যোক্তা জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স। মিছিল হবে কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্র সদন পর্যন্ত। চিকিৎসকদের বিভিন্ন সংগঠনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও এই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে উদ্যোক্তাদের তরফে। মিছিলের জন্য অনুমতি চাওয়া হলেও, পুলিশ তা দেয়নি। এর পর কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন উদ্যোক্তারা।

    আরও পড়ুন: মাওবাদীদের সঙ্গে সম্পর্ক! নজরে দুই মহিলা, পানিহাটিসহ রাজ্যের সাত জায়গায় এনআইএ হানা

    শর্ত সাপেক্ষে মিছিলের অনুমতি দেয় আদালত। আদালতের শর্ত হল, নির্দিষ্ট রুটেই মিছিল হবে। নামাতে হবে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবকও। রাজ্যকে ভর্ৎসনা করে বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ বলেন, “এক কাজ করুন। গোটা শহরেই আপনারা ১৪৪ ধারা জারি করুন (Mamata Banerjee)।” আদালতের এহেন মন্তব্য প্রসঙ্গেই ‘যেচে চড়’ খাওয়ার উপমা দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

       

  • RG Kar Case: জুনিয়র ডাক্তারদের হুমকির ‘শাস্তি’, হুমায়ুনকে উল্টো করে ঝুলিয়ে সোজা করার নিদান শুভেন্দুর

    RG Kar Case: জুনিয়র ডাক্তারদের হুমকির ‘শাস্তি’, হুমায়ুনকে উল্টো করে ঝুলিয়ে সোজা করার নিদান শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Case) জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে বার বার হুঁশিয়ারি স্বরূপ হুমকি দিচ্ছেন ভরতপুরে তৃণমূল বিধায়ক। প্রতিবাদে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বললেন, “রাজ্যে বিজেপির সরকার গঠন হলে এই প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল বিধায়ককে উল্টো করে ঝুলিয়ে সোজা করা হবে।” আবার এই তৃণমূল বিধায়কের (Humayun Kabir) বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে চিঠি দিয়েছে চিকিৎসক সংগঠন আইএমএ। মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের এই তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়কের বিরুদ্ধে, ‘থ্রেট কালচার’-এর অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন আইএমএ-এর যুগ্ম সম্পাদক রঞ্জন ভট্টাচার্য। সোমবার অভয়া হত্যা মামলা ফের দেশের শীর্ষ আদালতে উঠতে পারে, যাতে নজর রয়েছে গোটা দেশের।

    কেবলমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যই হচ্ছে

    রাজ্যে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু, হুমায়ুনের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেন, “এই তৃণমূল নেতা সব সময় এমন বিতর্কিত কথা বলে থাকেন। ইউসুফ পাঠানকে যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলের প্রার্থী করেছিলেন, তখনও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন। আসলে উনি এমনটা করেন বাজার গরম করে রাখার জন্য। প্রচারে থাকতে চান সব সময়। তাই ওঁদের নিয়ে কোনও কথা বলাই উচিত নয়। আরজি কর (RG Kar Case), সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা ঘটছে কেবলমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যই। যতদিন তিনি থাকবেন পরিস্থিতির বদল হবে না।”

    মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল ঘেরাও করব (RG Kar Case)

    কর্তব্যরত মহিলা ডাক্তারকে (RG Kar Case) ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় গত ৫০ দিনের বেশি সময় ধরে, জুনিয়র ডাক্তার থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামজিক সংগঠন, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক, গবেষক, অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ সমাজের সকল স্তরের মানুষ প্রতিবাদে রাজপথে নেমেছেন। মেয়েরা রাত দখলে নেমেছেন। সুবিচারের দাবিতে এই আন্দোলন ছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতার পুলিশ-প্রশাসনের বিরুদ্ধে। এই গণআন্দোলনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেছেন, “আমরা আইন তৈরি করি। কোনটা আইনসঙ্গত এবং কোনটা বেআইনি, সবটাই ভালো করে জানি। কারও জন্য যদি জেলে যেতে হয়, তাহলে জামিন পেয়ে ৫০ হাজার লোক নিয়ে জমায়েত করব। অপরাধ না করে যদি শাস্তি পাই, তবে ফিরে এসে অপরাধ করতে কুণ্ঠাবোধ করব না। সংখ্যায় যদি বিচার করেন, তা হলে দেখতে পাবেন, ওঁরা সারা রাজ্যে মাত্র সাড়ে সাত হাজার। সব চিকিৎসক মিলিয়ে সর্ব মোট মাত্র চুরানব্বই হাজার। আমরা তিন কোটি তৃণমূল কর্মী। মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল ঘেরাও করব। তাতে আমার যা হওয়ার হোক।”

    আরও পড়ুনঃ মগের মুলুক! ঘাটাল সেচ দফতরের এসডিও-র অফিস রাতারাতি দখল করে নিল পুলিশ!

    আইন নিজেদের হাতে নিতে উস্কানি দিচ্ছেন

    এরপর তৃণমূল বিধায়কের (Humayun Kabir) এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে চিকিৎসক সংগঠনের পক্ষ থেকে রঞ্জন বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, আরজি কর (RG Kar Case) মামলায় ১৬, ১৭ এবং ১৮ নম্বর অনুচ্ছেদে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার এবং ভয়মুক্ত পরিবেশের কথা বলেছেন। কিন্তু শাসক দলের নেতা-মন্ত্রী-বিধায়করা বার বার হুমকি দিচ্ছেন। আইন নিজেদের হাতে নিতে উস্কানি দিচ্ছেন। ডাক্তারদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে আদালতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share