Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Golden Quadrilateral 2.0: সোনালী চতুর্ভুজ ২.০! হাইস্পিড এক্সপ্রেসওয়ের নতুন পরিকল্পনা করছে মোদি সরকার

    Golden Quadrilateral 2.0: সোনালী চতুর্ভুজ ২.০! হাইস্পিড এক্সপ্রেসওয়ের নতুন পরিকল্পনা করছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক কেন্দ্রগুলিকে সংযুক্ত করতে হাইস্পিড এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে গোল্ডেন কোয়াড্রিলেটারল ২.০ –এর (Golden Quadrilateral 2.0) নতুন পরিকল্পনা শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই পরিকল্পনায় ভারতের পূর্ব-পশ্চিম এবং উত্তর-দক্ষিণ রুট বরাবর প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত করিডরের নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে প্রকল্পের নির্ধারিত লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

    ২০৪৭ সালে বৃহত্তর যোগাযোগের মাধ্যম (Golden Quadrilateral 2.0)

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকার দেশের চার মেগাসিটি দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই এবং কলকাতাকে সংযুক্ত করতে সোনালি চতুর্ভুজ নির্মাণের প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন। তাতে দেশের সড়কপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন এসেছে। বর্তমানে নেওয়া এই গোল্ডেন কোয়াড্রিলেটারল ২.০ (Golden Quadrilateral 2.0) প্রকল্পের দুটি সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। নতুন এক্সপ্রেসওয়েগুলি (New High Speed-expressway) দেশের ক্রমবর্ধমান যানজটপূর্ণ মহাসড়কের উচ্চ-গতির বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। সেই সঙ্গে মালবাহী গাড়ি, লরি, ট্রাক চলাচল আরও সহজ হবে। ভারতের অভ্যন্তরে রাজ্যগুলির মধ্যে পণ্য সরবরাহ খরচ অনেক কম হবে। বর্তমানে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সর্বোচ্চ গতি সম্পন্ন বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত হবে ভারতের বাণিজ্য কেন্দ্রগুলি। সরকারের বিভিন্ন দফতরের সঙ্গে ২০৪৭ সালের মধ্যে বৃহত্তর যোগাযোগের মাধ্যেম নির্মাণেরও লক্ষ্য মাত্রাকে ঠিক করা হয়েছে।

    প্রতি কিমি নির্মাণের খরচ ৪০ কোটি টাকা

    কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ দফতর ইতিমধ্যে ৯০০০ কিমি এক্সপ্রেসওয়ে (Golden Quadrilateral 2.0) প্রকল্পের কাজকে অনুমোদন করেছে। ২০২৫-২৭ সালের মধ্যে আরও ১০,০০০ কিমি একপ্রেসওয়ের প্রকল্পকে অনুমোদনের পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রতি কিলোমিটার নির্মাণে আনুমানিক ৪০ কোটি টাকা খরচ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা এই পরিকল্পনাকে (New High Speed-expressway) আগামী প্রজন্মের জন্য সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফসল বলে উল্লেখ করেছেন।

  • H 1B Visa Fee Row: ভারতীয় বংশোদ্ভূত তারকা অধ্যাপক-গবেষকদের দেশে ফেরাতে নয়া প্রকল্প কেন্দ্রের

    H 1B Visa Fee Row: ভারতীয় বংশোদ্ভূত তারকা অধ্যাপক-গবেষকদের দেশে ফেরাতে নয়া প্রকল্প কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী (H 1B Visa Fee Row) কঠোর অবস্থানের প্রেক্ষিতে নয়া প্রকল্প হাতে নিয়েছে ভারত সরকার। এর লক্ষ্য হল বিদেশে থাকা ভারতীয় বংশোদ্ভূত তারকা অধ্যাপক ও গবেষকদের দেশে ফিরিয়ে আনা (Modi Govt)। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে শুধু শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাবিদ ও বিজ্ঞানীদের ভারতে ফেরানোই নয়, বরং তাদের দেশের শীর্ষ গবেষণা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন পদে বসানো হবে। এতে এক দিকে যেমন দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা যাবে, তেমনি ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রকেও আরও শক্তিশালী করা যাবে।

    এইচ-১বি ভিসা (H 1B Visa Fee Row)

    সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চশিক্ষা নীতি এবং এইচ-১বি ভিসার উচ্চ ফি নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের শাটডাউনের ফলে ব্যাপক ছাঁটাই চলছে। চাকরি হারিয়েছেন হাজার হাজার ফেডারেল কর্মচারী। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মার্কিন শিক্ষা বিভাগ, যেখানে ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে কর্মীর সংখ্যা অর্ধেকেরও বেশি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। আধিকারিকরা জানান, এই পরিকল্পনার লক্ষ্য হল ভারতের গবেষণা ও উন্নয়ন খাতকে শক্তিশালী করা। এজন্য নির্বাচিত গবেষকদের ভারতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান- যেমন আইআইটি, বিভিন্ন গবেষণাগার, এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ ও জৈবপ্রযুক্তি বিভাগের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলোয় পদ দেওয়া হবে।

    অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ক্ষেত্র

    সূত্রের খবর, এই প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, টেকনোলজি এবং গণিত ক্ষেত্রের ১২ থেকে ১৪টি অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ক্ষেত্রে চালু করা হবে। গবেষকদের সেট-আপ অনুদান দেওয়া হতে পারে, যা তাঁদের ভারতে নিজস্ব ল্যাব ও গবেষণা টিম তৈরিতে সাহায্য করবে। জানা গিয়েছে, আইআইটিগুলিও এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন পরিচালক সরকারের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিয়েছেন।

    কী বলছেন শিক্ষাবিদরা

    ট্রাম্প প্রশাসনের বড় ধরনের (H 1B Visa Fee Row) পরিবর্তনগুলি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ওপর কঠোর শর্ত আরোপ করেছে।  এর মধ্যে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তির সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। এমআইটি স্লোন স্কুল অব ম্যানেজমেন্টের অধ্যাপক বৈষ্ণবের মতে, “আর্থিকভাবে আমরা হয়তো কখনও বৈশ্বিক বেতনের সমান হতে পারব না। কিন্তু এখানে একটি আবেগগত টান রয়েছে। এই বার্তা প্রতিভা আকর্ষণ করবে। সঠিক মানুষ নির্বাচন করে তাদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া হবে। তদারকি করা হবে, তবে সেখানে গুরুত্ব থাকবে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের ওপর, লেনদেনভিত্তিক বিনিময়ের ওপর নয় (Modi Govt)।”

    ভারতীয় অধ্যাপকের বার্ষিক আয়

    উদাহরণস্বরূপ, একজন ভারতীয় অধ্যাপকের বার্ষিক আয় প্রায় ৩৮,০০০ মার্কিন ডলার, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রে তা ১,৩০,০০০ থেকে ২,০০,০০০ মার্কিন ডলারের মধ্যে এবং চিনে প্রায় ১,০০,০০০ মার্কিন ডলার। জানা গিয়েছে, সরকার এমন একটি প্রকল্প তৈরি করছে যা প্রক্রিয়াগত দেরি, অর্থায়নের অনিশ্চয়তা এবং সীমিত প্রাতিষ্ঠানিক সহায়-সহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করবে। একই সঙ্গে বৌদ্ধিক সম্পদ অধিকার, গবেষণার স্বাধীনতা এবং স্থায়ী পদ বা চাকরির কাঠামো নিয়ে আলোচনা চলছে, যাতে এই প্রকল্পটি আরও আকর্ষণীয় ও প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠে।

    বিদেশি গবেষকদের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি সহযোগিতা

    বর্তমানে ইউরোপ, চিন এবং তাইওয়ানের মতো দেশগুলি বিপুল পরিমাণে অর্থায়নযুক্ত উদ্যোগ এবং নয়া গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে বিদেশি গবেষকদের নিয়োগ করছে। ভারত এই বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় নিজেদের প্রতিষ্ঠানগুলিকে এগিয়ে নিতে যেতে চায় এবং দেশ থেকে বৈজ্ঞানিক প্রতিভার ভিন দেশে চলে যাওয়ার প্রবণতা কমাতে চায় (H 1B Visa Fee Row)। যদিও ভারত ইতিমধ্যেই ভিজিটিং অ্যাডভান্সড জয়েন্ট রিসার্চ ফ্যাকাল্টি প্রোগ্রামের মতো কিছু উদ্যোগ চালু করেছে, যা বিদেশি গবেষকদের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি সহযোগিতার সুযোগ দেয়। কিন্তু এই প্রকল্পে অংশগ্রহণ সীমিত ছিল। ২০১৭–১৮ সালে সূচনার পর থেকে এই প্রোগ্রাম ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে প্রায় ১০০টি সহযোগিতামূলক গবেষণা প্রকল্প শেষ করেছে (Modi Govt)।

    ভারত থেকে বহু মানুষ আমেরিকায় যান

    প্রসঙ্গত, আমেরিকার নাগরিকত্ব এবং অভিবাসন সংস্থা ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস সম্প্রতি একটি এ বিষয়ে বিবৃতি জারি করেছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার পরে আমেরিকার বাইরে রয়েছেন এমন কারও জন্য এইচ-১বি ভিসা চাইলে ওই ১ লাখ ডলার দিতে হবে। ওই নির্ধারিত সময়ের পরে যে এইচ-১বি ভিসার আবেদনের ক্ষেত্রে কোনও বিদেশি কনস্যুলার বিজ্ঞপ্তি, প্রবেশের পর বিজ্ঞপ্তি এবং প্রাক-উড়ান তথ্য যাচাইয়ের অনুরোধ করা হয়েছে, সেগুলির ক্ষেত্রেও নয়া কড়াকড়ি কার্যকর হবে (H 1B Visa Fee Row)। নয়া নিয়ম অনুসারে, বিদেশি দক্ষ কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে মার্কিন সংস্থাগুলিকে ১ লাখ ডলার দিতে হচ্ছে ট্রাম্প সরকারকে। এইচ-১বি ভিসা নিয়ে প্রতি বছর ভারত থেকে বহু মানুষ আমেরিকায় যান (Modi Govt)। এই মুহূর্তে ভারতীয়রাই এই ভিসার সব চেয়ে বেশি সুবিধা পাচ্ছেন। শুধু গত বছরেই ভারত থেকে ভিসার আবেদন মঞ্জুর হয়েছে ৭১ শতাংশ (H 1B Visa Fee Row)।

  • Operation Namsai: অপারেশন নামসাইয়ে খতম উলফা (আই)-এর সদস্য এসএস সার্জেন্ট মেজর ইওন অক্সম

    Operation Namsai: অপারেশন নামসাইয়ে খতম উলফা (আই)-এর সদস্য এসএস সার্জেন্ট মেজর ইওন অক্সম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মায়ানমারভিত্তিক উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযান শুরু করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। ২১ ও ২২ অক্টোবর মাঝ রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও অসম রাইফেলস ইউনিটের যৌথ অভিযানে অরুণাচল প্রদেশের নামসাই (Operation Namsai) জেলার এমএস-৬ এলাকায় জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু (Army Drone Attack) হয়। উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে গুলির লড়াই। সেনা সূত্রে খবর, ভোরে পরিচালিত ওই তল্লাশি অভিযানে উলফা (আই)-এর সদস্য এসএস সার্জেন্ট মেজর ইওন অক্সমের দেহ, একটি রাইফেল, একটি আরপিজি রাউন্ড এবং তিনটি রুকস্যাক উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযান এখনও চলছে। অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাহিনীর দলগুলিকেও পুলিশ এবং সিআরপিএফের শামিল করা হয়েছে এই অভিযানে।

    আকাশপথে হামলা (Operation Namsai)

    ২১ অক্টোবর রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী মায়ানমারভিত্তিক উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীর একটি শিবিরে আকাশপথে হামলা চালায়। এনএসসিএন (কেওয়াই)-এর ক্যাম্পে ড্রোন ব্যবহার করে পরিচালিত ওই হামলায় শিবিরটি ধ্বংস হয় এবং বহু জঙ্গি নিহত হয়। এদের মধ্যে শীর্ষ কমান্ডাররাও ছিল। হামলাটি মূলত স্ব-ঘোষিত মেজর জেনারেল এনএসসিএন (কেওয়াই)-এর পিয়ং কোনিয়াককে লক্ষ্য করে চালানো হয়েছিল। সূত্রের খবর, অন্তত পাঁচজন জঙ্গি ওই প্রাণঘাতী হামলায় নিহত হয়েছে এবং শীর্ষ কমান্ডার কোনিয়াক গুরুতর জখম হয়েছেন।

    জঙ্গি শিবিরে ড্রোন হামলা

    শিবিরটি ভারত-মায়ানমার সীমান্তের খাংমাই বাসতিতে অবস্থিত ছিল। কোন্যাক অরুণাচল প্রদেশে ভারতীয় সেনা শিবিরে সাম্প্রতিক হামলার মূল ষড়যন্ত্রকারী। মায়ানমারে অবস্থিত জঙ্গি শিবিরে ড্রোন হামলা নিয়ে ভারতীয় সেনা কোনও বিবৃতি জারি (Operation Namsai) করেনি। এর আগে চলতি বছরের জুলাই মাসে ভারতীয় সেনা উলফা (আই) এবং এনএসসিএন (কেওয়াই)-এর শিবিরে অনুরূপ ড্রোন হামলা চালিয়েছিল। পরে উলফা (আই) জানায়, ওই ড্রোন হামলায় দুই শীর্ষ কমান্ডার-সহ অন্তত ৫ জন ক্যাডার নিহত হয়।

    প্রসঙ্গত, অসমে দীর্ঘদিন ধরেই সক্রিয় আলফা (ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ অসম) নামে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর (Army Drone Attack)। এই সংগঠনটিকে কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৯০ সালে জঙ্গি গোষ্ঠী হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এই গোষ্ঠী মূলত আদিবাসী অসমিয়াদের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের দাবি জানিয়ে আসছে (Operation Namsai)।

  • Diwali Phone Call: “দুই দেশ যেন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়ায়”, ট্রাম্পকে বললেন মোদি

    Diwali Phone Call: “দুই দেশ যেন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়ায়”, ট্রাম্পকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দীপাবলির শুভেচ্ছা (Diwali Phone Call) জানিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেজন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নয়াদিল্লি ও ওয়াশিংটনের যৌথ প্রচেষ্টার আশাও প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের এই কথোপকথন হয়েছে এমন একটা সময়ে যখন আমেরিকা ক্রমশ পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াচ্ছে। জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার জন্য কুখ্যাত এই পাকিস্তান।

    মোদির বার্তা (Diwali Phone Call)

    বুধবার এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ধন্যবাদ, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, আপনার ফোন কল এবং উষ্ণ দীপাবলি শুভেচ্ছার জন্য।” তিনি বলেন, “এই আলোর উৎসবে আমাদের দুই মহান গণতন্ত্র যেন আশার আলোয় বিশ্বকে আলোকিত করে এবং সকল প্রকার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়ায়।” দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে এই ফোনালাপ এমন একটা সময়ে হয়েছে, যখন বাণিজ্য শুল্ক নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সম্পর্ক একপ্রকার তলানিতে ঠেকেছে। এদিন ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে এবং দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাতে তিনি ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে।

    ‘একজন মহান ব্যক্তি ও খুব ভালো বন্ধু’

    প্রসঙ্গত, ওভাল অফিসে (Diwali Phone Call) সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প মোদিকে ‘একজন মহান ব্যক্তি’ এবং ‘খুব ভালো বন্ধু’ বলে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে তিনি ভারতের জনগণকে দীপাবলির শুভেচ্ছাও জানান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি ভারতের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। আজই আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। আমরা বাণিজ্য নিয়ে কথা বলেছি। তিনি এ বিষয়ে খুব আগ্রহী।”  তিনি বলেন, “আমরা কিছুক্ষণ আগে কথা বলেছিলাম। আমি বলেছিলাম, চলুন পাকিস্তানের সঙ্গে যেন কোনও যুদ্ধ না করি। সেখানে বাণিজ্য বিষয়টিও আলোচনায় এসেছিল। আমি এ বিষয়ে কথা বলতে পেরেছিলাম। আর এখন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কোনও যুদ্ধ নেই। এটা খুবই ভালো একটা বিষয় (PM Modi)। তিনি একজন মহান মানুষ এবং বছরের পর বছর ধরে তিনি আমার খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠেছেন (Diwali Phone Call)।”

  • S-400 Missiles: হতে পারে ১০০০০ কোটির চুক্তি! রাশিয়া থেকে বড় সংখ্যায় এস-৪০০ মিসাইল কেনার পথে ভারত?

    S-400 Missiles: হতে পারে ১০০০০ কোটির চুক্তি! রাশিয়া থেকে বড় সংখ্যায় এস-৪০০ মিসাইল কেনার পথে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আকাশসীমাকে আরও দুর্ভেদ্য করতে বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে মোদি সরকার। খবরে প্রকাশ, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও নিশ্ছিদ্র করতে রাশিয়া থেকে বিপুল সংখ্যায় এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের মিসাইল (S-400 Missiles) কিনতে উদ্যোগী ভারত। প্রায় ১০০০০ কোটি টাকার মূল্যের বিপুল ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি করতে মস্কোর সঙ্গে কথাবার্তা (India Russia Talk) ইতিমধ্যেই শুরু করেছে নয়াদিল্লি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রকে আরও শক্তিশালী করতেই এই পদক্ষেপ।

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ শক্তি-প্রদর্শন

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর (Operation Sindoor) সময়ই এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের কার্যকারিতা ও শক্তি প্রত্যক্ষ করেছিল গোটা বিশ্ব। ‘সুদর্শন চক্র’-র (ভারতে এই নামেই পরিচিত এস-৪০০) সামনে ফালাফালা হয়েছিল পাক ক্ষেপণাস্ত্র থেকে যুদ্ধবিমান। ৩০০ কিলোমিটারেরও বেশি রেঞ্জে ৫ থেকে ৬টি পাক যুদ্ধবিমান এবং একটি গোয়েন্দা বিমান ধ্বংস করে এই মিসাইল। এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র (S-400 Missiles) ব্যবস্থাকে ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ‘গেম চেঞ্জার’ হিসাবে বর্ণনা করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। যে কারণে, এয়ারফোর্স তার আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বড় সংখ্যায় এস-৪০০ কিনতে চাইছে।

    ২টি স্কোয়াড্রন আসছে ২০২৬-এ

    প্রসঙ্গত, ভারত ২০১৮ সালে রাশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি এস-৪০০ (S-400 Missiles) স্কোয়াড্রন কেনার চুক্তি সাক্ষর করেছিল। এর মধ্যে তিনটি যথাসময়ে সরবরাহ করা হয়েছে, তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চতুর্থ ইউনিটের সরবরাহ বিলম্বিত হয়েছে। বাকি ২ স্কোয়াড্রনের জন্য ভারত জোর তদ্বির শুরু করে এবং সেই সময় মস্কোকে জানানো হয় যে, ভবিষ্যতে অতিরিক্ত স্কোয়াড্রনও কেনার সম্ভাবনা রয়েছে। রাশিয়া জানায়, প্রথম বরাতের বাকি দুটি ইউনিট ২০২৬ সালেই ভারতে পৌঁছে যাবে।

    পুতিনের সফরে চুক্তি সই?

    জানা গিয়েছে, আগামী ২৩ অক্টোবর প্রতিরক্ষা রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বে ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিল (Defence Acquisition Council) বা প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ পরিষদের বৈঠক বসতে চলেছে। সেখানেই, বায়ুসেনার এই প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য পেশ করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। হতে পারে, সেই সময় এই অতিরিক্ত স্কোয়াড্রন এবং বেশি করে ক্ষেপণাস্ত্র (S-400 Missiles) কেনার বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হতে পারে। ক্ষেপণাস্ত্র কেনার পাশাপাশি, ভারত ও রাশিয়া নতুন এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল কেনার বিষয়েও আলোচনা করছে, যা ভারতের ‘বিয়ন্ড-ভিজ্যুয়াল-রেঞ্জ’ সক্ষমতা বাড়াবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ডিসেম্বরে ভারত সফরের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সময় এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।

  • PM Modi: দীপাবলি উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে খোলা চিঠি প্রধানমন্ত্রীর, কী লিখলেন তিনি?

    PM Modi: দীপাবলি উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে খোলা চিঠি প্রধানমন্ত্রীর, কী লিখলেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলি উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে খোলা চিঠি (Deepawali Letter) লিখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই চিঠিতে আধ্যাত্মিক ভাবনা ও দেশপ্রেমের অঙ্গীকার গাঁথা রয়েছে এক সূত্রে। প্রধানমন্ত্রীর লেখা চিঠিতে যেমন তুলে ধরা হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুরে’র প্রসঙ্গ, তেমনি উঠে এসেছে মাওবাদী দমনের প্রসঙ্গ এবং দেশিয় জিনিসপত্রের চাহিদার কথাও।

    শ্রীরামের শিক্ষা (PM Modi)

    শ্রীরামের ধর্ম (ন্যায়) ও বীরত্বের আদর্শ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে কীভাবে জাতীয় প্রতিরক্ষা ও সমষ্টিগত উন্নয়নের মাধ্যমে আধুনিক ভারত আজ সেই একই গুণাবলি ধারণ করছে, চিঠিতে তা-ও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের পর এটাই দ্বিতীয় দীপাবলি। শ্রীরাম আমাদের শিখিয়েছেন ন্যায়কে রক্ষা করতে এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার সাহস জোগাতে।” তিনি বলেন, “কয়েক মাস আগে পরিচালিত সামরিক অভিযান ‘সিঁদুর’-এর মধ্যেও শ্রীরামের শিক্ষার এক জীবন্ত উদাহরণ আমরা দেখেছি। “অপারেশন সিঁদুরের সময় আমরা এর বাস্তব রূপ প্রত্যক্ষ করেছি।” চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী প্রশংসা করেছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাহস ও নিখুঁত পরিকল্পনারও।

    অপারেশন সিঁদুর

    দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বেছে বেছে ২৬ জন হিন্দু পর্যটককে নৃশংসভাবে হত্যা করে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। তারই প্রতিক্রিয়ায় পক্ষকাল পরে পাকিস্তানের জঙ্গিঘাঁটিতে অপারেশন সিঁদুর চালায় ভারত। ওই সামরিক অভিযানে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জঙ্গিঘাঁটি। ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনার যৌথ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ওই অভিযানে সীমান্তের ওপারে থাকা জঙ্গিঘাঁটিগুলি ধ্বংস করা হয়। খোলা চিঠিতে সেই অভিযানেরই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী একযোগে নৈতিক স্বচ্ছতা এবং জাতীয় শক্তির জোরালো বার্তাই দিলেন বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

    প্রসঙ্গ: মাওবাদ

    দীপাবলি বার্তায় অভিযানটির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) একে ভারতের অন্যায় ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ন্যায়সঙ্গত সংগ্রামের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেন। এটি উৎসবের আধ্যাত্মিক ভাবনা, অর্থাৎ অসৎ-এর ওপর সৎ-এর জয়” ধারণার সঙ্গে গভীরভাবে সঙ্গতিপূর্ণ। তিনি বলেন, “এ বছরের দীপাবলি বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এই প্রথমবার এমন জেলাগুলিতে প্রদীপ জ্বালানো হবে, যেগুলো একসময় নকশালবাদ ও মাওবাদী সন্ত্রাসের জেরে ক্ষতিগ্রল্ত হয়েছিল।” তিনি বলেন, “এগুলো সেই জেলা যেখানে নকশালবাদ ও মাওবাদী সন্ত্রাসকে মূল থেকে সমূলে উপড়ে ফেলা হয়েছে।” হিংসা ছেড়ে সমাজের মূলধারার উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত হওয়া প্রাক্তন উগ্রপন্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধিকে একটি বড় জাতীয় সাফল্য হিসেবে বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “সাম্প্রতিক সময়ে (Deepawali Letter) আমরা দেখেছি বহু ব্যক্তি হিংসার পথ ছেড়ে উন্নয়নের মূলধারায় যুক্ত হচ্ছেন। তাঁরা আমাদের সংবিধানের প্রতি আস্থাও প্রকাশ করছেন।”

    অর্থনৈতিক অগ্রগতি

    ভারতের দ্রুত অর্থনৈতিক অগ্রগতির দিকটিও তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ার পথে এগোচ্ছে।” এই সাফল্যকে শুধু অর্থনৈতিক মাইলফলক হিসেবে নয়, বরং দেশ-গঠনের প্রতি আমাদের সম্মিলিত দায়িত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে দেখার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “একটি বিকশিত এবং আত্মনির্ভর ভারত (Aatmanirbhar Bharat) গঠনের এই যাত্রায় নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রধান দায়িত্ব হল, জাতির প্রতি আমাদের কর্তব্য সম্পূর্ণভাবে পালন করা।” তিনি সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সংস্কারেরও প্রশংসা করেন এবং উল্লেখ করেন কীভাবে নাগরিকরা কম করের সুবিধা পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নবরাত্রির প্রথম দিনেই কম জিএসটি হার কার্যকর হয়েছে। এই জিএসটি বচত উৎসব (সঞ্চয় উৎসব)-এর সময় দেশের নাগরিকরা হাজার হাজার কোটি টাকা সঞ্চয় করছেন।”

    এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত

    প্রধানমন্ত্রীর এই চিঠিতে (PM Modi) সামাজিক শৃঙ্খলা ও জাতীয় ঐক্যের বার্তাও স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। দেশবাসীকে তিনি আহ্বান জানিয়েছেন এমন এক মূল্যবোধ বজায় রাখতে, যা ভারতের ঐক্য ও স্বাস্থ্যকে দৃঢ় করে। তিনি লিখেছেন, “আসুন, এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত-এর চেতনা জাগ্রত করি আমরা। সব ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখি। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি অগ্রাধিকার দিই।” স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য একটি ব্যক্তিগত আহ্বানও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, “চলুন আমরা আমাদের খাবারে তেলের ব্যবহার ১০ শতাংশ কমাই এবং যোগকে জীবনের অংশ করি (Deepawali Letter)।” চিঠির শেষে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “দীপাবলি আমাদের শেখায় যে, যখন একটি প্রদীপ আর একটি প্রদীপ জ্বালায় তখন তার আলো কমে না, বরং আরও বেড়ে যায়। ঠিক সেই মনোভাবেই আসুন আমরা এই দীপাবলিতে আমাদের সমাজ ও পরিবেশে সম্প্রীতি, সহযোগিতা এবং ইতিবাচকতার প্রদীপ প্রজ্বলন করি (PM Modi)।”

  • SIR: দিল্লিতে সিইওদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন জ্ঞানেশ কুমার, আলোচ্য বিষয় কি এসআইআর?

    SIR: দিল্লিতে সিইওদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন জ্ঞানেশ কুমার, আলোচ্য বিষয় কি এসআইআর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসআইআর (বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা)-এর (SIR) পরেই ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল বিহারে। বাংলায়ও কি তা-ই হতে চলেছে? এমন প্রশ্নই পাক খাচ্ছে তৃণমূল শাসিত পশ্চিমবঙ্গে। কারণ সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের সঙ্গে দু’দিনের বৈঠকে বসতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। বুধ ও বৃহস্পতিবার ওই বৈঠকে বসতে চলেছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার।

    এসআইআর (SIR)

    মাস সাতেক পরেই এ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে যে এসআইআর নিয়ে নির্বাচন কমিশনও তৎপর, তা স্পষ্ট কমিশনেরই একাধিক পদক্ষেপে। গত সপ্তাহেই ম্যাপিং অ্যান্ড ম্যাচিংয়ের কাজ শেষ করতে জেলাগুলির আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছিল কমিশন। এ রাজ্যে এসআইআর শুরুর আগে এই ম্যাপিং অ্যান্ড ম্যাচিংকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে কমিশন। কারণ জেলায় জেলায় ২০০২ সালের ভোটার তালিকার সঙ্গে ২০২৫ সালের ভোটার তালিকার পার্থক্য কতটা, তা জানা যাবে ম্যাপিং অ্যান্ড ম্যাচিংয়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে সুবিধা হবে এসআইআরের ক্ষেত্রে। জানা গিয়েছে, যে সব রাজ্যের দুয়ারে নির্বাচন, সেগুলিতে আগেই এসআইআরের কাজ সেরে নিতে চাইছে কমিশন। সেই কারণেই এই বৈঠক বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। দু’দিনের বৈঠকের পর বাংলায় এসআইআর শুরুর ঘোষণা হবে কিনা, তা নিয়েও বাড়ছে জল্পনা।

    বাংলার পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা

    হঠাৎ করেই সমস্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে দু’দিনের জন্য নয়াদিল্লিতে আয়োজিত বৈঠকে ডেকে পাঠিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার চিঠি পাঠিয়ে কমিশন জানিয়েছে, দিল্লিতে ওই বৈঠক হবে বুধ ও বৃহস্পতিবার। সিইওদের সঙ্গে এই বৈঠকে থাকবেন রাজ্যের তাঁর দফতরের অন্য প্রবীণ আধিকারিকরাও। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে বাংলার পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হবে। কারণ বিহারে এসআইআর (SIR) নিয়ে সৃষ্টি হয়েছিল রাজনৈতিক অস্থিরতা। বিরোধীরা নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে সরব হয়েছিল। যদিও কমিশনের সাফ কথা, “ভোটার তালিকা স্বচ্ছ করতেই এসআইআর প্রয়োজন।” তার পরেই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি বিহারের মতো এ রাজ্যেও হবে এসআইআর? এ প্রশ্নের উত্তরে কমিশন (ECI) জানিয়ে দিয়েছে, দেশজুড়েই হবে এসআইআর। তবে যেসব রাজ্যে ভোট আসন্ন, সেগুলিতে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে শুরু হবে সমীক্ষার কাজ (SIR)।

  • JMM: বিহারে লড়বে না জেএমএম, কংগ্রেস-আরজেডিকে ধুনে দিয়ে জানাল হেমন্ত সোরেনের দল

    JMM: বিহারে লড়বে না জেএমএম, কংগ্রেস-আরজেডিকে ধুনে দিয়ে জানাল হেমন্ত সোরেনের দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন বিহার বিধানসভা নির্বাচনে (Bihar Elections 2025) অংশ নেবে না ঝাড়খণ্ডের ক্ষমতাসীন দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) (JMM)। সোমবার এ কথা ঘোষণা করা হয়েছে দলের তরফে। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের নেতৃত্বাধীন এই দলটি প্রকাশ্যে তাদের জোটসঙ্গী আরজেডি এবং কংগ্রেসের বিরুদ্ধে ক্ষোভও উগরে দিয়েছে। বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এই তিন দলের একই জোটে থাকার কথা ছিল, যার নাম ‘মহাগঠবন্ধন’। কিন্তু জেএমএমের অভিযোগ, আরজেডি এবং কংগ্রেস তাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র করেছে। তাদের দাবি, এই দুই দল আগে থেকেই পরিকল্পনা করে জেএমএমকে সম্পূর্ণভাবে বাইরে রেখে দিয়েছে এবং কোনও আসনেই তাদের প্রার্থী দেওয়ার সুযোগ দেয়নি।

    জেএমএমের বক্তব্য (JMM)

    প্রসঙ্গত, গত শনিবারই জেএমএম ঘোষণা করেছিল তারা ছ’টি আসনে এককভাবে লড়াই করবে। এই আসনগুলি হল চাকাই, ধামদাহা, কাটোরিয়া, মনিহারী, জামুই এবং পিরপাইন্টি। সোমবারই ছিল সেই আসনগুলিতে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। দিনের শেষে দেখা যায়, জেএমএমের তরফে কেউই এই কেন্দ্রগুলিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেননি। জেএমএমের প্রবীণ নেতা তথা ঝাড়খণ্ডের পর্যটনমন্ত্রী সুদিব্য কুমার বলেন, “এই পরিস্থিতির জন্য আরজেডি এবং কংগ্রেসই দায়ী। এর উপযুক্ত জবাব দেবে জেএমএম।” এই দুই দলকে সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, “এই পরিস্থিতিতে ঝাড়খণ্ডে জেএমএম কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে তাদের জোট সম্পর্ক পর্যালোচনা করবে।” উল্লেখ্য, ঝাড়খণ্ডে জেএমএম সরকারে প্রধান দল। তাদের সহযোগী দল কংগ্রেস এবং আরজেডি। জেএমএমের (JMM) তরফে আরও জানানো হয়েছে যে, তারা বিহারে কোনও দলকেই সমর্থন করবে না। তাদের উপেক্ষা করার ফল ভোগ করতে হবে মহাজোটকেই।

    ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল

    কংগ্রেস, আরজেডি এবং জেএমএম – এই তিন দলই বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ বিরোধী ‘ইন্ডি’ জোটের শরিক। বিহার বিধানসভা নির্বাচনে আসন সমঝোতা নিয়ে দফায় দফায় আলোচনার পরেও কোনও রফাসূত্র বেরিয়ে আসেনি। তাই প্রার্থিতালিকা প্রকাশ না করেই নিজেদের মতো করে বিভিন্ন আসনে প্রার্থী দিতে শুরু করেছিল তেজস্বীর দল আরজেডি। সোমবার পর্যন্ত তারা ১৪৩টি আসনে প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করে। প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করেছে কংগ্রেসও। ২৪৩ আসন বিশিষ্ট বিহার বিধানসভা নির্বাচনে (Bihar Elections 2025) কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে ৬০টি কেন্দ্রে। এর মধ্যেই বেশ কিছু আসনে প্রার্থী দিতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস এবং আরজেডি – দুই দলকেই (JMM)।

  • VHP: ‘ধর্ম রক্ষা’ অভিযানে ১০ লক্ষ পরিবারে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে ভিএইচপি

    VHP: ‘ধর্ম রক্ষা’ অভিযানে ১০ লক্ষ পরিবারে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মের জাগরণ, ধর্ম রক্ষা (Dharma Raksha) এবং ভারতের অভ্যন্তরে হিন্দুত্বকে পুনঃ জাগরণের জন্য বিরাট কর্মসূচির ঘোষণা করেছে ভিএইচপি (VHP)। “ধর্ম রক্ষা” অভিযানে নেমেছে আরএসএস-এর এই শাখা সংগঠন। দেশজুড়ে ধর্মান্তকরণ এবং গোহত্যার বিরুদ্ধে বিরাট অভিযানে চালাতে শুরু করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। দশ লক্ষ পরিবারকে এই ধর্মজগরণ কর্মসূচিতে যোগদান করার জন্য প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভিএইচপি।

    ৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে অভিযান? (VHP)

    উত্তরপ্রদেশের কাশী প্রান্তের উদ্যোগে গত ৫ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বরের মধ্যে ১০ লক্ষ হিন্দু পরিবারের মধ্যে ‘ধর্ম রক্ষা’ (Dharma Raksha) এবং সচেতনতার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে ধর্ম রক্ষার (VHP) জন্য যে যে বিষয়গুলির উপর জোর দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে হল- ধর্মান্তকরণ, লাভ জিহাদ, গো-হত্যা, মন্দিরের জমি দখল, অধিকৃত জমি পুনরুদ্ধার সহ একাধিক কর্মসূচি। অভিযানের অংশ হিসেবে, ভিএইচপি কর্মীরা মোট ২২টি জেলার ২০০০টিরও বেশি গ্রাম ও শহরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হিন্দু ধর্মরক্ষার জন্য হিন্দু পরিবারগুলিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাবে। ভিএইচপির তরফে নিতিন জানিয়েছেন, এই অভিযান মূলত হিন্দুদের মধ্যে সম্মিলিত কর্তব্যবোধকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা থাকবে। হিন্দু সমাজের কাছে অস্তিত্বের জন্য যে যে বিষয়গুলি সঙ্কটের, সেগুলিকে নিয়ে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই ধর্ম সংরক্ষণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পরিবারগুলির কাছ থেকে সব রকম সহযোগীতার আবেদন জানাই।”

    শেকড়ের কাছাকাছি নিয়ে যেতে হবে

    কাশী প্রান্তের বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) রাজ্য সভাপতি কেপি সিং বলেন,  “হিন্দু সংস্কৃতি কেন্দ্র, গোশালা, বেদ বিদ্যালয়, নার্সিং সেন্টার এবং কর্মসংস্থানের নানা কেন্দ্রগুলির সকল স্থানে হিন্দু ধর্ম জাগরণের বিষয়কে পৌঁছে দেওয়া হবে। বর্তমানে, কাশী প্রদেশে ৪০টিরও বেশি ধর্মসংস্কার মূলক কেন্দ্র এবং বেশ কয়েকটি একল বিদ্যালয় কাজ শুরু করেছে। আমাদের এই কেন্দ্রগুলির প্রধান লক্ষ্য ধর্মান্তর (Dharma Raksha) হয় এমন ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলিতে সবরকম পরিষেবা এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রত্যেক বর্গের মানুষকে মূল শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত করাই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।

    ২০২২ সালে ২৫,০০০ হিন্দু কন্যাকে রক্ষা

    উল্লেখ্য ২০২২ সালেও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ২১ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশজুড়ে একই রকম ধর্মরক্ষা অভিযান পরিচালনা করেছিল। যার সাফল্যও ছিল অভূতপূর্ব। ওই সময়ে ২৩ ডিসেম্বর স্বামী শ্রদ্ধানন্দজির তিরধান দিবসের সঙ্গে ভাবনাগুলি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিল। অভিযানের উল্লেখ্য যোগ্য সাফল্যগুলি হল, ভিএইচপি ৬২ লক্ষ হিন্দুকে ধর্মান্তরিত হওয়া থেকে রক্ষা করেছে, ৯ লক্ষ ব্যক্তিকে তাদের আসল ধর্মে ফিরিয়ে এনেছে এবং ২০ লক্ষ গরুকে নিধনের হাত থেকে উদ্ধার করেছে। একই ভাবে লাভ জিহাদের কবল থেকে ২৫,০০০ হিন্দু কন্যাকে রক্ষা করা হয়েছিল। এই উদ্যোগে দেশজুড়ে যজ্ঞ, কথকথা-প্রবচন, শোভাযাত্রা এবং ধর্মীয় সচেতনতার (Dharma Raksha) মাধ্যমে ব্যাপক অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গিয়েছিল।

  • AMU: ১০৪ বছরের ইতিহাসে প্রথম! আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে পালিত হল দীপাবলি উৎসব, বিলি হল মিষ্টিও

    AMU: ১০৪ বছরের ইতিহাসে প্রথম! আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে পালিত হল দীপাবলি উৎসব, বিলি হল মিষ্টিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো চার বছরের ইতিহাসে এই প্রথম দীপাবলি (Deepawali) পালিত হল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় (এএমইউ) প্রাঙ্গনে (AMU)। বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দু পড়ুয়ারা ২ হাজার ১০০টি দীপ জ্বালান। সঙ্গে দেন ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘হর হর মহাদেব’ ধ্বনি। ১৯ অক্টোবর দীপাবলি উদযাপিত হয় নন-রেসিডেন্ট স্টুডেন্ট সেন্টারে।

    জয় শ্রীরাম লেখা (AMU)

    জানা গিয়েছে, এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দু শিক্ষার্থীরা উৎসাহের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন। তাঁরা জ্বালান ২ হাজার ১০০টি প্রদীপ। প্রদীপগুলি এমনভাবে সাজানো হয়েছিল, যাতে এক ঝলক দেখলেই বোঝা যায়, জয় শ্রীরাম লেখা। এএমইউ লেখাও ছিল। ২ হাজার ১০০ কিলো মিষ্টিও বিলি করা হয়। অনুষ্ঠানের মহিমা বাড়িয়ে তোলে রাতের আকাশে আতশবাজির রোশনাই। অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোক্টর অধ্যাপক এম ওয়াসিম আলি স্বয়ং। তিনিও মিষ্টিমুখ করেন। নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে দু’টি স্থানীয় থানার পুলিশ কর্মীদের মোতায়েন করা হয়েছিল। এদিন বাইরের কাউকে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি।

    পড়ুয়াদের বক্তব্য

    অনুষ্ঠানের উদ্যোগের নেতৃত্ব দেন সমাজবিজ্ঞান ও গণযোগাযোগ বিভাগের ছাত্র আখিল কৌশল। বিশ্ববিদ্যালয় (AMU) প্রশাসনের কাছ থেকে আগেই অনুষ্ঠানের অনুমতি নিয়ে রেখেছিলেন তিনি। সেই মতো এদিন সকাল থেকেই শুরু হয় অনুষ্ঠান সুসম্পন্ন করার প্রস্তুতি। অখিল কৌশল বলেন, “এটি আমাদের সবার জন্য এক ঐতিহাসিক দিন।” তিনি বলেন, “এর আগে হিন্দু ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে হোলি উদযাপনের অনুমতি পেয়েছিলেন। সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছিল ওই অনুষ্ঠান। এটাই সুগম করে দিয়েছিল দীপাবলি উদযাপনের পথ।” তিনি বলেন, “আমরা আমাদের বিশ্বাসকে শ্রদ্ধার সঙ্গে প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম, এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতার কারণেই তা সম্ভব হয়েছে (Deepawali)।”  প্রফেসর ওয়াসিম আলি এই উদযাপনকে এএমইউয়ের ইতিহাসে প্রথম বলে বর্ণনা করেন। তাঁর দাবি, শান্তিপূর্ণ ও শৃঙ্খলাপূর্ণ পরিবেশেই অনুষ্ঠিত হয়েছে দীপাবলির অনুষ্ঠান (AMU)।

LinkedIn
Share