Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Siliguri: জেরক্সের দোকানে সক্রিয় জাল আধার-ভোটার কার্ড চক্র, সিমবক্স উদ্ধারে জঙ্গি যোগ!

    Siliguri: জেরক্সের দোকানে সক্রিয় জাল আধার-ভোটার কার্ড চক্র, সিমবক্স উদ্ধারে জঙ্গি যোগ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়িতে (Siliguri) ফের জাল আধার ও ভোটার কার্ড তৈরির অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃতের নাম সাব্বির আলি। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকার ফুলবাড়ির জোটিয়াকালিতে একটি জেরক্সের দোকানে পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ও গোয়েন্দা শাখা অভিযান চালায়। সেখান থেকে বেশকিছু জাল আধার ও ভোটার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স  সহ এই নকল নথি তৈরির সামগ্রী উদ্ধার হয়। এই দোকান থেকে তিনটি সিমবক্স পাওয়া গিয়েছে। যা ভাবিয়ে তুলেছে পুলিশকে।

    সিম বক্স উদ্ধারে জঙ্গি যোগ! (Siliguri)

    শিলিগুড়ি (Siliguri) শহর  লাগোয়া ভারত-নেপাল সীমান্ত দিয়ে বারবার অনুপ্রবেশকারীদের গ্রেফতারের ঘটনায় শিলিগুড়িতে জাল আধার ও ভোটার কার্ড তৈরির দিকটি অনেক আগেই সামনে এসেছে। এজন্য গ্রেফতারও হয়েছেন একাধিক ব্যক্তি। তার পরেও যে শিলিগুড়িতে জাল আধার কার্ড ভোটার কার্ড তৈরি চক্র নিষ্ক্রিয় করা যায়নি তা প্রমাণ হল বৃহস্পতিবার ফুলবাড়িতে। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা জানিয়েছে, অপরাধমূলক কাজের জন্য সিম বক্স ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক টেলিফোন করা হয়। সিম বক্সে টেলিফোন করা হলে তা ধরা পড়ে না। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত কাছে থাকায়  গোয়েন্দাদের প্রাথমিক অনুমান জোটিয়াকালি থেকে সিম বক্সে বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হত।  জঙ্গি কার্যকলাপের দিকটিও অস্বীকার করছে না রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরে এই সিম বক্সের কারবার চলে আসাটা উদ্বেগজনক বলে মনে করছে গোয়েন্দা পুলিশ।

     কী বলছে পুলিশ?

    পুলিশ জানিয়েছে, দেশের নিরাপত্তার কারণে জানা দরকার, ধৃত  সাব্বির আলি সিম বক্স কেন বসিয়েছিল, কোথা থেকে সে পেয়েছে এবং এর মাধ্যমে কে বা কারা কোথায় কোথায় ফোন করত। আন্তর্জাতিক বিষয়ে এসব জানার জন্য সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এবং আর্মি-ইন্টেলিজিন্সের সাহায্য প্রয়োজন। তাই তাদেরকে গোটা বিষয়টি জানানো হয়েছে।

    প্রশ্ন উঠেছে রাজ্য পুলিশ ও গোয়ান্দাদের ভূমিকা নিয়ে

    জাল আধার ও ভোটার কার্ড তৈরি ঘটনার সঙ্গে সিম বক্সের কারবার  সামনে আসতেই প্রশ্ন উঠেছে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় রাজ্য পুলিশ ও গোয়েন্দাদের নজরদারি ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ, এই সীমান্ত এলাকায় যে ধরনের নজরদারি থাকা প্রয়োজন তা নেই। সেই সুযোগেই দিনের পর দিন জাল আধার, ভোটার কার্ড তৈরির পাশাপাশি সিম বক্স বসিয়ে এই কারবার চলছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে স্বস্তি, ভোট পর্যন্ত অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্তে স্থগিতাদেশ

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে স্বস্তি, ভোট পর্যন্ত অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্তে স্থগিতাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা হয়েছিল প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) বিরুদ্ধে। এফআইআর খারিজের আবেদন নিয়ে  কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সেই মামলার (Calcutta High Court) শুনানিতে আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দিল, ভোটের মধ্যে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কোনও কঠোর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে না রাজ্য সরকার। 

    কী বলল হাইকোর্ট

    এদিন মামলার শুনানিতে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ জানিয়েছেন, আগামী ২১ জুন এফআইআর-এর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে কিনা তার বিচার হবে। তার আগে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা যাবে না। ভোট না মেটা পর্যন্ত অভিজিৎকে বিরক্ত করা যাবে না। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তও করতে পারবে না পুলিশ। তবে ঘটনার তদন্ত প্রক্রিয়া তারা চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। অভিজিতের সঙ্গে এফআইআর খারিজের আবেদন করেছিলেন বিজেপি নেতা প্রশান্ত দাসও। বৃহস্পতিবার তাঁকেও রক্ষাকবচ দিয়েছে আদালত। উল্লেখ্য, তমলুকে ষষ্ঠ দফায় আগামী ২৫ মে ভোটগ্রহণ রয়েছে।

    তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ 

    গত ৪ মে মনোনয়ন জমা দিতে যান তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ। সে দিন তমলুকের হাসপাতাল মোড়ে কিছু গোলমাল হয়েছিল। সেই ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে পুলিশ। যা খারিজের আবেদন নিয়ে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) যান প্রাক্তন বিচারপতি। বিচারপতি জানিয়েছেন, যে হেতু মামলাকারী নির্বাচনের প্রার্থী, তাই তাঁর বিরুদ্ধে ১৪ জুন পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও তদন্তও করা যাবে না। তদন্ত প্রক্রিয়াতে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: কোনও বাপের বেটা সিএএ রুখতে পারবে না! হুঁশিয়ারি মোদির

    কেন স্থগিতাদেশ ব্যাখ্যা 

    অভিজিতের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশের বিরোধিতা করেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত। এ প্রসঙ্গে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিনের উল্লেখ করে বিচারপতি ঘোষের বক্তব্য, ”আপনি জানেন কয়েকদিন আগেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিন হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের মধ্যে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে কোনও হয়রানি করবেন না।” মামলার পরবর্তী শুনানির দিন, অর্থাৎ ১২ জুন পুলিশকে আদালতে কেস ডায়েরি জমা করতে হবে। এছাড়া, ১৪ জুনের মধ্যে দু’পক্ষকে হলফনামা জমা দিতে বলেছে আদালত। প্রাক্তন বিচারপতির হয়ে আদালতে এই মামলার সওয়াল করেন আইনজীবী রাজদীপ মজুমদার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: “বাঘকে কখনও খাঁচায় বন্দি করা যায় না”, অভিষেকের কটাক্ষের কড়়া জবাব দিলেন অর্জুন

    Arjun Singh: “বাঘকে কখনও খাঁচায় বন্দি করা যায় না”, অভিষেকের কটাক্ষের কড়়া জবাব দিলেন অর্জুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বারাকপুরে রোড শো করে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অর্জুন সিংকে নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অর্জুনকে দলে নিয়ে ভেজা বিড়াল করে খাঁচায় বন্দি করে রেখেছিল তৃণমূল। তাই শান্ত ছিল বারাকপুর। অভিষেকের এই কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন অর্জুন সিং। তিনি বলেন, আমি সবসময় শের ছিলাম।আছি  এবং থাকবো। বাঘকে কখনও খাঁচায় বন্দি করা যায় না। 

    অভিষেকের কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন অর্জুন (Arjun Singh) 

    অর্জুন বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, আমি যখন তৃণমূলে ছিলাম তখন  আমি ওদের চোখে খুব ভালো ছেলে ছিলাম। আর তৃণমূল দল ছাড়তেই আমি খারাপ ছেলে হয়ে গিয়েছি।মানুষ এর  জবাব দেবে। বারাকপুর শান্ত থাকা প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,  কয়েক মাস আগে  পুলিশ কমিশনারের অফিস থেকে বেশ কিছুটা দূরেই স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ছেলেকে খুন  করে  দুষ্কৃতীরা।    বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে  প্রায় ১০ জন  খুন হয়েছেন। আমার  প্রশ্ন, তাহলে বারাকপুর শান্ত ছিল কোথায়। আসলে এই ধরনের কথা বলে  মানুষের কাছে তৃণমূলের গ্রহণযোগ্য তারও কমে যাচ্ছে। তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। সমস্ত মানুষ তা জানে। আমার বিরুদ্ধে এসব কটাক্ষ করে কোনও লাভ হবে না। আমরা পুলিশ প্রশাসনকে নিয়ে রাজনীতি করি না। আমাদের সঙ্গে সাধারণ মানুষ রয়েছে। আমরা পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে গিয়ে দল করি। মানুষের আশীর্বাদ সবসময় আমার পাশে রয়েছে। ফলে, এই ধরনের কটাক্ষ পিসি-ভাইপো যত আমাকে করবে তত তৃণমূলের অবস্থা আরো করুন হবে। 

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মন্ত্রীর  করার প্রস্তাব 

    অর্জুন (Arjun Singh) আরও বলেন, আমি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সময় অভিষেক আমাকে অনেক অনুরোধ করেছিল। নবান্নের ডেকে আমাকে দমদম, আসানসোল সহ একাধিক লোকসভায় দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। এমনকী বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনে দাঁড়িয়ে মন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। আমি সেই সময় তৃণমূলের কাছে ভালো ছেলে ছিলাম। আর এখন বিজেপি করছি বলে আমি খারাপ হয়ে গিয়েছি।। ভোটের দিন প্রমাণ হয়ে যাবে কে খারাপ কে ভালো, মানুষ কার সঙ্গে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বিজেপি করার অপরাধ! কল-পুকুরের সামনে কড়া পাহাড়া, ভোটের দিন থেকে বন্ধ পানীয় জল

    Birbhum: বিজেপি করার অপরাধ! কল-পুকুরের সামনে কড়া পাহাড়া, ভোটের দিন থেকে বন্ধ পানীয় জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবার মোদির ওপর আস্থা রেখে বিজেপি দল করেন। বহু চেষ্টা করেও তৃণমূলে ফেরাতে পারেননি এলাকার শাসক দলের মাতব্বররা। আর তাই, নির্বাচনের দিন থেকে গ্রামে জল নিতে দেওয়া  হচ্ছে না বিজেপি পরিবারগুলিকে। এই অভিযোগ ঘিরে শোরগোল বীরভূমের (Birbhum) ইলামবাজারে।

    পুকুর-কল পাহাড়া দিচ্ছে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা (Birbhum)

    বিজেপি সমর্থক গ্রামবাসীদের বক্তব্য, লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর সন্দেশখালির মতো করে দেওয়া হবে ইলামবাজারের (Birbhum) মুর্গাবনি গ্রামকে। এমনই হুমকি দিচ্ছে তৃণমূল। ইলামবাজারের মুর্গাবনি গ্রামে ভোটের দিন থেকেই বিজেপি করার অপরাধে ৩০ টি পরিবারকে পানীয় জল নিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গ্রামে বিক্ষোভ দেখান ওই পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের সদস্যরা বলেন, আমরা বিজেপি করি। তাই নির্বাচনের পর দিনই থেকেই তাঁদের ওপর নিগ্রহ করা হচ্ছে। এমনকী গ্রামের কল থেকে তাঁদের জল নিতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি। অভিযোগ, এলাকার তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের মৎস্য কর্মাধ্যক্ষ রবি মুর্মুর নেতৃত্বে এলাকায় তাণ্ডব চালানো হচ্ছে। অভিযোগ সকাল থেকে পানীয় জলের জায়গাগুলিতে বসে থাকছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এলাকার পুকুরগুলিতেও পাহার দিচ্ছেন তাঁরা। পাঁচ দিন ধরে তীব্র জলকষ্টে ভুগছে এই এলাকার বিজেপি সমর্থকদের পরিবারগুলি।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা সুব্রত বিশ্বাস বলেন, “বরাবর এই এলাকায় বিজেপি জিতে এসেছে। তাই ওদের এত রাগ। জলও বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকী প্রশাসনের সামনেই হুমকি দিচ্ছে, পানীয় জল দেব না। দ্বিতীয় সন্দেশখালি করে দেব।” স্থানীয় তৃণমূলের নেতা রবি মুর্মু বলেন, “এরকম কোনও ঘটনাই ঘটেনি। সুপরিকল্পিতভাবে মিথ্যা বলছে। কারোর জল বন্ধ করা হয়নি। আদিবাসীদের বিষয়। এখন পায়ের তলার মাটি হারিয়ে যাচ্ছে, তাই বিজেপি এই ধরনের অভিযোগ করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ত্রিকোণ প্রেমে অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে মার খেল পুলিশ!

    Birbhum: ত্রিকোণ প্রেমে অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে মার খেল পুলিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তি থামাতে গিয়ে গ্রামবাসী হাতে বেধড়ক মারধর খেল পুলিশ। প্রায় ৮-১০ জন পুলিশের একটিদল মারের কবলে পড়েছেন। রক্তাক্ত হয়েছেন পুলিশের এক এএসআই। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও তিনজন পুলিশ আধিকারিক। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বীরভূমে (Birbhum)।

    রাজ্যে একাধিক জায়গায় পুলিশের উপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। বারাকপুর লোকসভা এলাকার আমতলাতে কিছু দিন আগে পুলিশ কর্মীদের উপর আক্রমণ করেছিল তৃণমূল। আবার কয়েক বছর আগে কালিয়াচক, কালিয়াগঞ্জ এবং ভাবানীপুরে পুলিশ নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছিল। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনীতির একাংশের মানুষ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা?

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার এমন ঘটনা ঘটেছে বীরভূমের মল্লারপুর থানার বাজিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাথাই গ্রামে। এলাকাবাসীর আক্রমণের হাত থেকে কোনও ক্রমে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পায় পুলিশ। কর্তব্যরত অবস্থায় এই মার খাওয়ার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে। আহত পুলিশ কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে জখম এএসআইয়ের মাথায় ২৮টি সেলাই পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃদ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    পুলিশ সূত্রে খবর

    পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার দিন সকালে পাথাই গ্রামে ত্রিকোণ প্রেমের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি এবং উত্তেজনার খবর ছড়িয়ে পড়েছিল এলাকায়। এই উত্তেজনার খবর পেয়ে মল্লারপুর থানা (Birbhum) থেকে পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় গ্রামে। স্থানীয় এলাকাবাসীর খবর শুনে পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করতে গেলে এলাকায় তুমুল ঝামেলা শুরু হয়। পুলিশের সঙ্গে বাধে গ্রামবাসীদের সংঘর্ষ। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করলে গ্রামবাসীরা পাল্টা লাঠি নিয়ে চড়াও হন। এরপর ৮-১০ জন পুলিশ ব্যাপক ভাবে মারে আহত হন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী নামানো হয়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু অভিযুক্তদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাল্টা গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পুলিশ প্ররোচনা দিয়ে আগেই হামলা চালিয়েছিল, ফলে মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: “স্ট্রংরুমে সিসি ক্যামেরা বন্ধ, পঞ্চায়েত ভোটের মতো তৃণমূল কারচুপি করবে!” আশঙ্কা বিজেপি প্রার্থীর

    Ranaghat: “স্ট্রংরুমে সিসি ক্যামেরা বন্ধ, পঞ্চায়েত ভোটের মতো তৃণমূল কারচুপি করবে!” আশঙ্কা বিজেপি প্রার্থীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানাঘাট (Ranaghat) কলেজে স্ট্রংরুমে বন্ধ সিসিটিভি! পঞ্চায়েত ভোটের মতো কারচুপির ছায়া দেখছে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। যদিও ক্যামেরা বন্ধ নিয়ে পাল্টা অভিযোগ করেছেন তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী। ভোট মিটে যাওয়ার পর অভিযোগ পাল্টা অভিযোগকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    স্ট্রংরুমের পাঁচটি সিসিটিভি ক্যামেরায় বন্ধ (Ranaghat)

    গত ১৩ই এপ্রিল ভোট গ্রহণ পর্ব শেষ হয়েছে নদিয়ার রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রে। এই ভোট গ্রহণের ইভিএম এবং ভি ভি প্যাড  রানাঘাট কলেজের স্ট্রংরুমে রাখা হয়েছে। করা হয়েছে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে, বুধবার রাতে সিসিটিভি বন্ধ নিয়ে শাসক-বিরোধী দুই শিবিরেরই প্রার্থী এদিন স্ট্রংরুম পরিদর্শন করেন। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী বলেন, আরও-র অনুমতি ছাড়া মহকুমা শাসক কী কারণে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারকে স্ট্রং রুমে যেতে দিয়েছিলেন। তার কিছুক্ষণ আগে যদিও তৃণমূল প্রার্থী স্ট্রংরুমের কাছে এসেছিলেন এবং সেখান থেকে বেরিয়ে যান। পরবর্তীতে তাঁর কাছে খবর যেতেই তিনি এসে উপস্থিত হন রানাঘাট কলেজে। সেখানে গিয়ে তিনি দেখেন জগন্নাথ সরকারকে যখন ঢুকতে দেওয়া হয়েছিল তখন স্ট্রংরুমের পাঁচটি সিসিটিভি ক্যামেরায় বন্ধ ছিল। আর এখানেই তার সন্দেহ মহকুমা শাসক কোনও ফন্দি এঁটেছেন বিজেপির সঙ্গে। তবে এই চিত্র নতুন নয় উত্তরপ্রদেশেও এ চিত্র দেখা গিয়েছে বলে তৃণমূল প্রার্থীর দাবি।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    স্ট্রংরুমে সিসি ক্যামেরা বন্ধ, তৃণমূল কারচুপি করবে! আশঙ্কা বিজেপি প্রার্থীর

    পাল্টা অভিযোগ করেছেন রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীও রয়েছে সংখ্যায় কম। আমাকে জানানো হয়েছিল, প্রার্থীদের কে যেতে দেওয়া হবে স্ট্রংরুমে। তখন তার জন্য সময় বরাদ্দ করেনি কোনও আধিকারিক। পরবর্তীতে  স্ট্রং রুমে যাওয়ার কথা জানালে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হতে হয় আমাকে। পরবর্তীতে আমি যখন আদালতে যাওয়ার হুমকি দিই, তখন আমাকে স্ট্রংরুমের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়। গিয়ে দেখেন স্ট্রং রুমের পাঁচটি সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ। আর তাতেই আমার সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে। পঞ্চায়েত ভোটে হারা প্রার্থীকে প্রশাসনের মদতে জিতিয়েছে, এবারও সেরকমই অভিসন্ধি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে, কমিশনের উচিত স্ট্রং রুমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সক্রিয় করা। যদিও শাসকবিরোধী দুই শিবিরের অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে চতুর্থ দফা নির্বাচন শেষ হয়েছে। পঞ্চমদফার নির্বাচনী প্রচারে জমজমাট হয়ে উঠেছে রাজ্য। এবার এই সময়েই দুর্গাপুর-বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্রের মন্তেশ্বরে (Manteswar) দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্টের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চাল্য ছড়িয়েছে। বিজেপির দাবি তৃণমূল দুষ্কৃতীরা খুন করেছে। অবশ্য এই রাজ্যে ভোট পরবর্তী কালে রাজনৈতিক খুনের ঘটনা নতুন নয়, কিন্তু গত বিধানসভা নির্বাচন ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর একাধিক বিরোধী দলের কর্মী-সমর্থকদের খুনের ঘটনায় চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল রাজ্যে। 

    মৃতের পরিচয় (Manteswar)

    গত ১৩ মে সোমবার লোকসভা ভোটের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট ছিলেন অভিজিৎ রায়। তিনি মন্তেশ্বরের (Manteswar) ১৬৮ নম্বর বুথে বিজেপির বুথের দায়িত্বে ছিলেন। আজ বৃহস্পতি বার সকালে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। মাটির দেওয়ালে ঠেস দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ফেলা ছিল দেহ। তাঁর দেহে ছিল না জামা, পরনে কেবল অন্তর্বাস, গালায় ক্ষতচিহ্ন। বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ভোটের আগের দিন অভিজিৎ রায়কে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিয়েছিল। এই ভোটে বিজেপি জয় লাভ করবে, তাই ভয় পেয়ে পরিকল্পনা করে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    স্থানীয় বিজেপি নেতার বক্তব্য

    বর্ধমান জেলার (Manteswar) এক বিজেপির নেতার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত যে এই খুনের পিছনে তৃণমূল কর্মীরা রয়েছে। এই এলাকার তৃণমূল নেতা তোতা খান, সাবির খান একদিন আগেই হুমকি দিয়েছিল। এবারে মানুষ ভোটটা দিতে পেরেছে এটা বড় বিষয়। তৃণমূল হারবে জেনেই এলাকায় আতঙ্ক তৈরি করতে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।” তবে ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে এখনও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে ‘আক্রান্ত’ বিজেপির (BJP) মণ্ডল সভাপতি। গুরুতর আহত অবস্থায়  মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কেশপুরে মণ্ডল সভাপতিকে রাস্তায় ফেলে পেটাল তৃণমূল (BJP)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার কেশপুর ১৪ নম্বর অঞ্চল ঝেতলার কুশপাতাতে বিজেপির (BJP) একটি মিটিং ছিল। সেখানে বাইকে যাচ্ছিলেন কেশপুর ৪নম্বরের মণ্ডল সভাপতি শুভেন্দু সামন্ত। অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাঁকে বাইক থেকে রাস্তায় ফেলে লাঠি বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে ভয় দেখানো হয়। ঘটনার খবর জানতে পেরে বিজেপি কর্মীরা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা চলে এলে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় শুভেন্দুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু কেন এই হামলা? আক্রান্ত বিজেপি নেতা শুভেন্দু সামন্ত বলেন, প্রকাশ্য বৈঠকেই আমি বলেছিলাম ‘এবার দেব হারবে আর হিরণ জিতবে’। আর সেই কারণেই তৃণমূলের এই হামলা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় বর্তমানে শুভেন্দু ভর্তি রয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে আক্রান্ত বিজেপি কার্যকর্তার সঙ্গে দেখা করেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ।

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির (BJP) ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষ বলেন, নির্দিষ্টভাবে তৃণমূল নেতৃত্বের নামে থানায় অভিযোগ করা হবে। যদি পুলিশ ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে জেলা জুড়ে বৃহত্তর আন্দোলন করবে বিজেপি। যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এটা তাদের আদি ও নব্য বিজেপির গোলমাল। এখানে তৃণমূলকে দোষারোপ করে লাভ নেই।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    তৃণমূলে ভোট না দিলে বিজেপি কর্মীকে খুন করার হুমকি

    তৃণমূলের মিটিং এ না যাওয়ার কারণে বিজেপি (BJP) কর্মী ও তাঁর মাকে মারধরের অভিযোগ উঠল স্বরূপনগর এলাকায়। জানা গিয়েছে,  সরূপনগরের তেতুলিয়া খালদার এলাকার ভীম বিশ্বাস নামে ওই বিজেপি কর্মীকে বুধবার রাতে মারধর করার অভিযোগ ওঠে। সেই সময় তাঁর মা বাসন্তী বিশ্বাস ছেলেকে বাঁচাতে গেলে তাকেও মারধর করা হয় এবং শাড়ি ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ অভিযোগ। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই স্বরূপনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বাসন্তী বিশ্বাস নামে ওই মহিলা। তিনি বলেন, আমরা বিজেপি করি। তৃণমূলের মিটিংয়ে যাইনি বলে মেরেছে। তৃণমূলে ভোট না দিলে কেটে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ষষ্ঠ দফায় ফের প্রচারে আসছেন মোদি, কোথায় কবে সভা জেনে নিন…

    PM Modi: ষষ্ঠ দফায় ফের প্রচারে আসছেন মোদি, কোথায় কবে সভা জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজ্যে ভোট প্রচারে (Loksabha Election 2024) আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) । ষষ্ঠ দফার দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে রবিবার এবং সোমবার মোট ছটি সভা করবেন তিনি। ষষ্ঠ দফায় যে কেন্দ্রগুলিতে ভোট রয়েছে তার কয়েকটিতে যাওয়ার কথা রয়েছে মোদির। রাজ্য বিজেপি সূত্রে খবর ষষ্ঠ দফায় (6th Phase) প্রচারের জন্য রবিবার রাজ্যে দুটি সভা করবেন তিনি। প্রথম সভাটি রয়েছে বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকারের সমর্থনে। এরপর প্রধানমন্ত্রী যেতে পারেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁয়ের সমর্থনে জনসভায়।

    রবি ও সোমবার মিলিয়ে ৬টি সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    সোমবার রাজ্যে চারটি সভা করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। রবিবার রাতে তিনি কলকাতায় থাকবেন বলে সূত্রের খবর। সোমবার প্রথম সভা হবে পুরুলিয়ায় বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় মাহাতোর সমর্থনে। এরপর তমলুক এবং ঘাটাল কেন্দ্রের জন্য যৌথ একটি সভা করবেন মোদি। তমলুক আসনে প্রার্থী হয়েছেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং ঘাটাল কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন অভিনেতা হিরণ চট্টোপাধ্যায়। এই সভা শেষে ঝাড়গ্রামে তৃতীয় সভা হওয়ার কথা রয়েছে সেখানকার বিজেপি প্রার্থী প্রণত টুডুর সমর্থনে। চতুর্থ এবং শেষ সভাটি হওয়ার কথা রয়েছে মেদিনীপুরের বিজেপি (BJP) প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালের সমর্থনে।

    আরও পড়ুন: “দু’-তিন বছরের মধ্যেই দেশ নকশাল মুক্ত হবে”, বললেন শাহ

    যে ছটি সভা হবে প্রধানমন্ত্রীর সেই সব কেন্দ্রে ভোট রয়েছে ২৫ শে। ষষ্ঠ দফায় মোট আটটি কেন্দ্রে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। তার মধ্যে রবিবার এবং সোমবার মিলিয়ে সাতটি কেন্দ্রকে ছুঁয়ে ফেলবেন নরেন্দ্র মোদি। বাকি থাকছে শুধুমাত্র কাঁথি কেন্দ্রটি। এই কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) ভাই সৌমেন্দু অধিকারী। পুনরায় এই দফায় মোদি রাজ্যে আসবেন কি না তা জানা যায়নি।

    সপ্তম দফাতেও রাজ্যে মোদি

    লোকসভা নির্বাচনে ৭ দফায় ভোট হবে। ১ জুন সপ্তম দফায় (7th Phase) নির্বাচন হবে। প্রচারের জন্য প্রতি দফায় রাজ্যে এসেছেন মোদি। একসঙ্গে চার থেকে পাঁচটি করে সভা করেছেন। শেষ দফাতেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) পশ্চিমবঙ্গে প্রচারে আসার কথা রয়েছে। তবে ষষ্ঠ দফা এখন বিজেপির পাখির চোখ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পশ্চিমবঙ্গ বিজেপিকে ৩৫ আসনের টার্গেট দিয়েছে। বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব এই টার্গেটের কাছাকাছি পৌঁছানোর বিষয়ে যথেষ্ট আশাবাদী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • IT Raid: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    IT Raid: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহে (Lok Sabha Elections 2024) আবারও শহরে (Kolkata) উদ্ধার টাকার পাহাড়। গত আড়াই দিন ধরে শহরে চলছে আয়কর তল্লাশি। প্রায় ৬০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তিনটি বিজ্ঞাপন সংস্থার দফতর ও তার মালিকদের বাড়িতে তল্লাশি (IT Raid) চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকার নগদ। 

    শহরের ১২ জায়গায় চলল তল্লাশি (IT Raid)

    বৃহস্পতিবার সকালে খবর পাওয়া যায় শহরে (Kolkata) আয়কর দফতরের তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। কলকাতার প্রায় ১২টি জায়গায় এই তল্লাশি চলছে বলে খবর। ধর্মতলা, গড়িয়াহাট সহ একাধিক জায়গায় হানা দেয় আয়কর দফতর। মূলত ব্যবসায়ীদের অফিসেই এই তল্লাশি অভিযান চলে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, দুটি অফিসে তল্লাশি চালানোর সময় ওই বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়। হিসাব বহির্ভূত এই টাকা আপাতত বাজেয়াপ্ত করেছে আয়কর দফতর। জানা গিয়েছে তিনটি বিজ্ঞাপন সংস্থার মধ্যে শুধুমাত্র একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার দফতর থেকেই উদ্ধার হয়েছে নগদ ৫৫ লক্ষ টাকা। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    নির্বাচন কমিশনের নজরদারি 

    উল্লেখ্য, আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে কলকাতায় (Kolkata)। ইতিমধ্যেই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা। আর এরই মধ্যে শহর (kolkata) থেকে আয়কর দফতরের তৎপরতায় (IT Raid) উদ্ধার হল এতগুলো টাকা। এমনিতেই রাজ্যে নির্বাচন বিধি লাগু থাকায়, টাকার লেনদেনের ওপর নজর রাখছে নির্বাচন কমিশনও। ভোটে যাতে কোনও ভাবেই অর্থশক্তি কায়েম না হয়, তার জন্য সবসময় কড়া নজরদারি চালাচ্ছে কমিশন। তবে কী কারণে এত পরিমাণ টাকা বাড়িতে রাখা হয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছেন আয়কর বিভাগের আধিকারিকরা। 

    প্রসঙ্গত, মাস খানেক আগেই কলকাতার নামী ছাতু ব্যবসায়ীর বাড়িতে আয়কর আধিকারিকরা তল্লাশি (IT Raid) চালান। ভোটের মুখে উদ্ধার হয়েছিল ৫৮ লক্ষ টাকা। পাশাপাশি বড়বাজার, ধর্মতলা চত্বর থেকেও টাকা উদ্ধারের ঘটনা সামনে এসেছে। স্বাভাবিকভাবেই ভোটের আগে বিপুল টাকা উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শহরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share