Blog

  • Rishi Sunak: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে আরও একধাপ এগোলেন ঋষি 

    Rishi Sunak: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে আরও একধাপ এগোলেন ঋষি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিংহাসনের আরও একটু কাছে এগিয়ে গেলেন ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister Election) হওয়ার লড়াইয়ে ফের করলেন বাজিমাৎ। দ্বিতীয়  ধাপের ভোটেও কনজারভেটিভ দলের এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত নেতা পেলেন সবচেয়ে বেশি সমর্থন। 

    তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণমূর্তির জামাই ঋষি পেয়েছেন ১০১টি ভোট। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ব্রিটেনের  সহ-বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডন্ট। তিনি পেয়েছেন ৮৩টি ভোট। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বিদেশমন্ত্রী লিজ ট্রাস। পেয়েছেন ৬৪টি ভোট। বরিস সরকারের মন্ত্রী কেমি বেডনোচ পেয়েছেন ৪৯টি ভোট। টম টুগেনধাত ৩২টি ভোট পেয়ে এখনও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন। আর এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত, ব্রিটেনের অ্যাটর্নি জেনারেল সুয়েলা ব্লেভারম্যান ২৭টি ভোট পেয়ে লড়াই থেকে বাদ পড়েছেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে নাম দিয়ে কটাক্ষের শিকার ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি – সুয়েলা 

    এ অবধি ভোটের  ট্রেন্ড দেখে অনেকেই মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীর মুকুট উঠবে ঋষির মাথাতেই। 
     
    প্রথম ধাপের ভোটেও সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন ঋষি। দলের ৩৫৮ জন সাংসদের মধ্যে ৮৮ জনের সমর্থন পেয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: বিদায় বরিস! ব্রিটেনের হাল ভারতীয়ের হাতে? 

    ঋষি সুনকের বয়স ৪২। ২০২০ সালে ফেব্রুয়ারিতে বরিস জনসনই (Boris Johnson) তাঁকে নির্বাচন করে অর্থমন্ত্রী করেন। মহামারী চলাকালীন ব্যবসা এবং  কর্মচারীদের সাহায্য করার জন্য কয়েক বিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের একটি বিশাল প্যাকেজ তৈরির পরে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন ঋষি।  

    স্ত্রীর নন-ডোমেস্টিক ট্যাক্স, নিজের ইউএস গ্রিন কার্ড এবং বিপুল সম্পত্তির কারণে মাঝে মাঝেই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ঋষিকে। কোভিড লকডাউন অমান্য করার জন্য এবং ডাউনিং স্ট্রিট সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্যও জরিমানা করা হয় তাঁকে। ঋষি সুনকের দাদু ঠাকুমা পঞ্জাবের বাসিন্দা ছিলেন। ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা এন আর নারায়ণ মূর্তির কন্যা অক্ষতা ঋষির স্ত্রী। তাঁদের দুই কন্যাও রয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়াতে পড়াশোনা করা কালীন তাঁদের আলাপ হয়।

  • Nupur Sharma case: নূপুরকে ভর্ৎসনা! সুপ্রিম পর্যবেক্ষণের সমালোচনায় আদালত অবমাননা হয়নি, মত অ্যাটর্নি জেনারেলের

    Nupur Sharma case: নূপুরকে ভর্ৎসনা! সুপ্রিম পর্যবেক্ষণের সমালোচনায় আদালত অবমাননা হয়নি, মত অ্যাটর্নি জেনারেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) সাসপেন্ডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দুই বিচারপতির পর্যবেক্ষণের সমালোচনার মামলায় প্রাক্তন বিচারক ও আইনজীবীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলার অনুমতি দিলেন না দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল কেকে বেণুগোপাল (Attorney General KK Venugopal)।

    আদালত অবমাননা আইনের ১৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্টে কোনও ব্যক্তি যদি আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করতে চান, তা হলে অ্যাটর্নি জেনারেলের সম্মতি প্রয়োজন হয়। তাই আইনজীবী সিআর জয় সুকিন অ্যাটর্নি জেনারেল কেকে বেণুগোপালের কাছে দিল্লি হাই কোর্টের বিচারপতি এসএন ধিংড়ার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অবমাননার মামলা শুরু করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। বেণুগোপালকে পাঠানো আবেদনে ওই আইনজীবী লিখেছেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট নূপুর মামলায় যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে তাকে দায়িত্বজ্ঞানহীন, বেআইনি এবং অনৈতিক বলে অভিহিত করেছেন বিচারপতি ধিংড়া।’ পাশাপাশি সুকিন সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের কড়া সমালোচনার অভিযোগে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল আমন লেখি ও প্রবীণ আইনজীবী কে রামকুমারের বিরুদ্ধেও অবমাননার মামলা শুরু করার আবেদন জানান বেণুগোপালের কাছে। এই দু’জনের বিরুদ্ধেও সুপ্রিম কোর্টের নূপুর পর্যবেক্ষণের সমালোচনার অভিযোগ করেছেন সুকিন।

    আরও পড়ুন: ৩৩ কোটি হিন্দু দেব দেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমীর শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    যদিও অ্যাটর্নি জেনারেল সুকিনের আবেদনে সাড়া দেননি। বেণুগোপাল জানিয়েছেন, নীতিগত এবং যুক্তিসঙ্গত সমালোচনা আদালত অবমাননার আওতায় পড়ে না।  তাই নতুন করে মামলা শুরু করার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, পয়গম্বরকে নিয়ে নূপুরের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে দেশ জুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সারা দেশে বিভিন্ন থানায়  তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়র করা হয়। নূপুর সেই সমস্ত অভিযোগকে এক সঙ্গে দিল্লিতে স্থানান্তরের আবেদন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলাতে দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নূপুরকে ভর্ৎসনা করে এবং বলে, দেশে যে অশান্তির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার জন্য একা নূপুর দায়ী। সুপ্রিম কোর্টের এই পর্যবেক্ষণে আপত্তি জানান দিল্লি হাই কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ধিংড়া-সহ কয়েক জন। 

  • Bahuda Yatra: আজ উল্টো রথ, ৮ দিন মাসির বাড়ি কাটিয়ে ঘরে ফিরছেন জগন্নাথ

    Bahuda Yatra: আজ উল্টো রথ, ৮ দিন মাসির বাড়ি কাটিয়ে ঘরে ফিরছেন জগন্নাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আষাঢ় মাসে শুক্লা দ্বিতীয়াতে হয় রথযাত্রা (Ratha Yatra 2022)। ঠিক ৯ দিনের মাথায়, অর্থাৎ শুক্লা একাদশীর দিন উল্টো রথযাত্রা হয়। কথিত, আজকের দিন মাসির বাড়িতে আটদিন কাটিয়ে নিজ গৃহ অর্থাৎ, শ্রীমন্দিরে ফিরবেন জগন্নাথ (Lord Jagannath), বলরাম ও সুভদ্রা।

    গত ১ জুলাই তিন দেবদেবী মাসির বাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন। আট দিন সেখানে কাটিয়ে আজ গুণ্ডিচা থেকে জগন্নাথধামের (Jagannath Dham) পথে তিন দেবদেবী। সেদিন ছিল রথযাত্রা। আজকের গন্তব্য ঠিক উল্টো। তাই ফেরাকে বলা হয় উল্টো রথযাত্রা। এই যাত্রা বহুদা যাত্রা (Bahuda Yatra) নামেও ভক্তদের মধ্যে পরিচিত।

    আজকের এই ফিরতি যাত্রার মধ্য দিয়েই সম্পন্ন হবে বার্ষিক রথযাত্রা উৎসব। এরপর দিনই হবে ১০ জুলাই, অর্থাৎ রবিবার হবে সুনাবেশ যাত্রা। এদিন তিন দেবদেবীকে নতুন বস্ত্র পরানো হবে। ২৩ জুলাই সম্পন্ন হবে নিলাদ্রি বিজে যাত্রা।

    আরও পড়ুন: বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আনতে চান? রথযাত্রার পবিত্র দিনে করুন এই কাজগুলো

    পুরীর জগন্নাথ ধামের রথযাত্রা জগদ্বিখ্যাত। বলা বাহুল্য, রথযাত্রার মতো উল্টো রথেও সেখানে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয়। পুরীর এই উৎসবের অনেক মাহাত্ম্যও রয়েছে। 

    সুভদ্রার (দর্পদলন) রথটি মাঝখানে, তার পরে পশ্চিমে বলভদ্রের (তালধ্বজ) রথ এবং সবশেষে পূর্বে জগন্নাথের (নন্দীঘোষ) রথ। অর্থাৎ, মাঝখানে সুভদ্রা, ডানে জগন্নাথ এবং বামদিকে বলভদ্র।

    উল্টো রথযাত্রার সময় প্রভু জগন্নাথ, বলভদ্র এবং সুভদ্রার রথগুলি মৌসিমা মন্দিরে থামে। ভগবান জগন্নাথের মাসিকে উৎসর্গ করা মৌসিমা মন্দিরে তিন দেবতাকে ‘পোদা পিঠা পরিবেশন করা হয়, যা ভাত, নারকেল, মসুর এবং গুড় সমন্বিত একটি অনন্য সুস্বাদু খাবার।

    এর পরে, জগন্নাথের রথ গজপতির প্রাসাদের সামনে লক্ষীনারায়ণ ভেতা বা লক্ষ্মীর সমাবেশের জন্য থামে। তারপর রথ টানা হয় এবং তার চূড়ান্ত গন্তব্যে পৌঁছায়। বলা বাহুল্য, রথযাত্রার মতো উল্টো রথেও সেখানে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয়। পুরীর এই উৎসবের অনেক মাহাত্ম্যও রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পুরীর মন্দির ঘিরে রয়েছে এই অলৌকিক গল্পগুলি, জানতেন কি?

    সুভদ্রার (দর্পদলন) রথটি মাঝখানে, তার পরে পশ্চিমে বলভদ্রের (তালধ্বজ) রথ এবং সবশেষে পূর্বে জগন্নাথের (নন্দীঘোষ) রথ। অর্থাৎ, মাঝখানে সুভদ্রা, ডানে জগন্নাথ এবং বামদিকে বলভদ্র।

    উল্টো রথযাত্রার সময় প্রভু জগন্নাথ, বলভদ্র এবং সুভদ্রার রথগুলি মৌসিমা মন্দিরে থামে। ভগবান জগন্নাথের মাসিকে উৎসর্গ করা মৌসিমা মন্দিরে তিন দেবতাকে ‘পোদা পিঠা পরিবেশন করা হয়, যা ভাত, নারকেল, মসুর এবং গুড় সমন্বিত একটি অনন্য সুস্বাদু খাবার।

    এর পরে, জগন্নাথের রথ গজপতির প্রাসাদের সামনে লক্ষীনারায়ণ ভেতা বা লক্ষ্মীর সমাবেশের জন্য থামে। তারপর রথ টানা হয় এবং তার চূড়ান্ত গন্তব্যে পৌঁছায়।

  • Coal Scam: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে  ৭ ইসিএল আধিকারিক

    Coal Scam: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে  ৭ ইসিএল আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার-কাণ্ডে ধৃত ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ড লিমিটেড (ECL)-এর সাত জন বর্তমান ও প্রাক্তন কর্তাকে পাঁচ দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠাল আদালত। বৃহস্পতিবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী এই নির্দেশ দিয়েছেন। বুধবার সকাল থেকে দফায় দফায় জেরা শেষে গ্রেফতার করা হয় সাত কর্তাকে। যাদের মধ্যে বর্তমান জেনারেল ম্যানেজার পদমর্যাদা’র বেশ কয়েকজন রয়েছেন আবার রয়েছেন দুইজন সিকিউরিটি ম্যানেজারও। বৃহস্পতিবার ধৃতদের আসানসোল আদালতে তোলা হয়। সেখানে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানান তদন্তকারীরা। 

    আরও পড়ুন: কয়লা-পাচার কাণ্ডে আজ সিবিআই আদালতে সাত ইসিএল কর্তা

    সিবিআইয়ের দাবি, কয়লা-কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে এই অভিযুক্তদের। পাশাপাশি, তাঁদের অর্থ লেনদেনের বিভিন্ন তথ্য সিবিআই এর হাতে এসেছে। সরকারি আধিকারিকও হয়েও অভিযুক্তেরা সরকারি সম্পত্তি রক্ষা করার যথেষ্ট চেষ্টা করেননি বলে সিবিআইয়ের দাবি। বরং নিজেদের পদে থেকে বিভিন্ন ভাবে ব্যক্তিগত লাভের বিনিময়ে কয়লা-কাণ্ডের মূল অভিযুক্তদের সাহায্য করেছেন তাঁরা। তদন্তকারীদের কথায়, ২০১৮ সাল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ধৃতদের মদতেই কয়লা কেলেঙ্কারি ঘটে। এমনকি মোটা অঙ্কের টাকাও লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ। 

    আরও পড়ুন: এবার কয়লা পাচারকাণ্ডে তৃণমূল বিধায়ক সওকত মোল্লাকে তলব সিবিআইয়ের

    উল্লেখ্য, ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান ইসিএল আধিকারিক এসসি মৈত্র। রয়েছেন, ইসিএলের তিন প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজার সুশান্ত ব্যানার্জি, অভিজিৎ মল্লিক এবং তন্ময় দাস। তন্ময় দাস আগে ইসিএলের প্রধান নিরাপত্তা আধিকারিক ছিলেন। এ ছাড়াও গ্রেফতার করা হয়েছে নিরাপত্তা আধিকারিক ম্যানেজার মুকেশ কুমার, নিরাপত্তা আধিকারিক রিঙ্কু বেহেরা ও দেবাশিস মুখোপাধ্যায়কে। অভিযুক্তদের আইনজীবীরা দাবি করেন, তাঁদের মক্কেলদের হিসাব বহির্ভূত কোনো সম্পত্তি বা অর্থের হদিস সিবিআই পায়নি। ধৃত তন্ময় দাসের আইনজীবী জানান, তাঁর মক্কেল রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরে এমনকি মুখ্যমন্ত্রীকে পর্যন্ত চিঠি দিয়েছেন। সিআইএসএফ আধিকারিকদেরও বিষয়টি জানিয়েছেন। অর্থাৎ যা যা করণীয় সবই করেছেন। সব অভিযোগ মিথ্যা। তবে সিবিআইয়ের দাবি, তাঁরা প্রমাণ হাতে নিয়েই সব কাজ করছেন।

  • Unparliamentary Words Row: কোনও শব্দেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি, সাফ জানালেন লোকসভার স্পিকার

    Unparliamentary Words Row: কোনও শব্দেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি, সাফ জানালেন লোকসভার স্পিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও শব্দেই কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। সাংসদরা স্বাধীনভাবে তাঁদের মতামত জানাতে পারেন। তবে সংসদীয় পরম্পরা মেনে বক্তব্য রাখাই বাঞ্ছনীয়। অসংসদীয় শব্দ (Unparliamentary Words) নিয়ে বিতর্ক শুরু হতেই এমন মন্তব্য করেন লোকসভার (Lok Sabha) স্পিকার ওম বিড়লা (Om Birla)।

    ৮ জুলাই বাদল অধিবশেন শুরুর আগে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে কেন্দ্র জানিয়ে দেয় গণতন্ত্রের মন্দিরে আপত্তিকর এবং অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগ করা যাবে না। সম্প্রতি বিলি করা হয়েছে ওই পুস্তিকা। তাতে অংসদীয় শব্দের বেশ কিছু তালিকাও দেওয়া হয়েছে। হিন্দির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ইংরেজি শব্দও এতে রয়েছে। সংসদে বক্তব্য রাখার সময় এই শব্দগুলি ব্যবহার করা যাবে না বলে জানানো হয়েছে পুস্তিকায়। এর মধ্যে রেয়েছে জুমলেবাজি, শকুনি, তানাশাহি, গদ্দার, দালাল, বহেরি সরকার, কালা দিনের মতো শব্দ। এই সব হিন্দি শব্দের পাশাপাশি রয়েছে কিছু ইংরেজি শব্দও। এগুলি হল, ডাংকি, অ্যাবিউজড, কোরাপ্ট, কাউওয়ার্ড, ক্রিমিনাল, ড্রামা, ক্রোকোডাইল টিয়ার্স প্রভৃতি। শব মিলিয়ে অসংসদীয় শব্দের সংখ্যা পঞ্চাশের কাছাকাছি। এই পরেই সূত্রপাত হয় বিতর্কের।

    আরও পড়ুন : ৩৩ কোটি হিন্দু দেব দেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমীর শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    বিতর্কে ইতি টানতে উদ্যোগী হয়েছেন লোকসভার স্পিকার স্বয়ং। তিনি বলেন, এই ধরনের পুস্তিকা প্রকাশ হয়ে আসছে ১৯৫৯ সাল থেকে। কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি। সংসদের সদস্যরা তাঁদের নিজেদের মতামত জানাতে পারেন। কারওরই কোনও কোনও অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে না। তবে সংসদীয় পরম্পরা মেনে বক্তব্য রাখাই বাঞ্ছনীয়। তিনি বলেন, আগেও এ ধরনের পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছে। কাগজের অপব্যবহার রুখতে আমরা সেগুলিকে ইন্টারনেটে রেখে দিয়েছি। কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি। 

    আরও পড়ুন :ভারত এগোচ্ছে, প্রগতির ছবিও স্পষ্ট, জানালেন মোহন ভাগবত

    ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করেছেন রাহুল গান্ধী। তাঁর কটাক্ষ, নতুন ভারতের নতুন অভিধান। পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিয়েছে পদ্ম শিবিরও। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র বলেন, লোকসভার স্পিকার পুরো ঘটনাটি তুলে ধরেছেন। বিরোধীদের ধোঁয়াশা পরিষ্কারও করে দিয়েছেন তিনি। তার পরেও অযথা বিতর্ক হচ্ছে। বিরোধীরা এই অধিবেশনে তোলার মতো কোনও ইস্যু পাচ্ছেন না। তাই এটা নিয়ে হইচই করছেন। সম্বিত বলেন, স্পিকার তো সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি।

     

  • ICSE 10th Result: আগামীকাল প্রকাশিত হতে পারে আইসিএসই দশম শ্রেণীর পরীক্ষার ফল, জানুন বিস্তারিত 

    ICSE 10th Result: আগামীকাল প্রকাশিত হতে পারে আইসিএসই দশম শ্রেণীর পরীক্ষার ফল, জানুন বিস্তারিত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল বেরিয়ে গিয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু সিবিএসই (CBSE) বা সিআইএসসিই (ICSE)- র পরীক্ষার ফল এখনও প্রকাশিত হয়নি। এবার অপেক্ষার অবসান। আগামীকালই প্রকাশিত হতে পারে আইসিএসই- র দশম শ্রেণীর ফল। results.cisce.org and cisce.org – এই লিঙ্কে গিয়ে ফল দেখতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।

      আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

    আইএসসি পরী‌ক্ষা শেষ হয়েছে মে মাসে। পেরিয়ে গিয়েছে বেশ কিছুটা সময়। এবছর প্রায় ১ লক্ষ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: নীট পরীক্ষার অ্যাডমিট প্রকাশ করেছে এনটিএ, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?  

    কী করে দেখা যাবে পরীক্ষার ফল?

    প্রথমে results.cisce.org and cisce.org – এই লিঙ্কে যান। 

    তারপর ‘result’ লিঙ্কটায় যান। নিজের শ্রেণী নির্বাচন করুন।

    লগইন উইন্ডোতে ইউনিক আইডি, ইনডেক্স নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য দিতে হবে।

    তারপরেই স্ক্রিনে ভেসে উঠবে সিআইএসসিই- র দশম শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমেস্টারের ফল। 

    এবার ডাউনলোড করে ফলের প্রিন্টআউট নিয়ে রাখুন।

    আরও পড়ুন: আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে পরীক্ষা ব্যবস্থায় ফের বড় বদল আনছে CBSE 

    আইসিএসই- দ্বাদশ শ্রেণীর ফল প্রকাশিত হবে জুলাই মাসের শেষে। আইসিএসই পরীক্ষায় পাশ করতে ন্যুনতম ৩৩ শতাংশ নম্বর লাগবে। দুটি সেমেস্টারের ফল একত্রিত করে প্রকাশ করা হবে ফল। 

    জুনের ১৩ তারিখে শেষ হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা। মে মাসের ২৩ তারিখে শেষ হয়েছে দশম শ্রেণীর পরীক্ষা। এবছর দুটো সেমেস্টারে পরীক্ষা নেওয়া হলেও আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে একটি করেই পরীক্ষা হবে বলে জানিয়েছে বোর্ড। 

    আরও পড়ুন: অপেক্ষার অবসান, জুলাইয়ের শেষেই দশম ও দ্বাদশের ফল ঘোষণা করতে পারে সিবিএসই 

    আরও পড়ুন: কুয়েট পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই নিয়মগুলি

    আরও যেই লিঙ্কগুলিতে দেখা যাবে ফল সেগুলি হল,

    cisce.org

    results.cisce.org

    results.nic.in  

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র রেজাল্ট কবে? কী করে দেখবেন? জানুন

  • RBI: “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! সম্মতি আরবিআইয়ের

    RBI: “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! সম্মতি আরবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ান কারেন্সি রুবেলকে এদেশের মুদ্রা রুপিতে রূপান্তরিত করে চলবে ভারত-রাশিয়া বাণিজ্য। এ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে জল্পনা চলছিল। এবার তাতে সম্মতি দিল আরবিআই (RBI)। এটা করতে গেলে রুশ ব্যাংকগুলিকে ভারতীয় ব্যাংকগুলির সঙ্গে রুপি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। একইভাবে ভারতীয় ব্যাংকগুলিও রাশিয়ার ব্যাংকগুলির সঙ্গে রুবল অ্যাকাউন্ট খুলবে। দুই দেশই অ্যাকাউন্টে একশো কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের রুপি এবং রুবল জমা রাখবে। এই ব্যবস্থা চালু হয়ে গেলেই ডলার এড়িয়েই দিব্যি বাণিজ্যিক লেনদেন করতে পারবে পুতিনের রাশিয়া এবং মোদির (Modi) ভারত। শুধু রাশিয়া নয় রুপির সঙ্গে যে কোনও দেশই এই বিনিময় করতে পারবে। এর ফলে ইরান-সহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ভারতের লেনদেন সহজ হবে।

    রাশিয়া ইউক্রেনে (Russia Ukraine) সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকেই রুবেলের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপাতে থাকে পশ্চিমী দেশগুলি। এমতাবস্থায় ভারত স্থানীয় মুদ্রা (রুপি বা রুবেল) ব্যবহার করে রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য সহজতর করার জন্য ভাবনা চিন্তা করে ভারত। রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০.৮ বিলিয়ন ডলার। যা কিনা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলির মোট বাণিজ্যের থেকে ১.৫ শতাংশ কম। রাশিয়া ইউক্রেনে সেনা অভিযান শুরুর পর থেকে রাশিয়ার উপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপায় পশ্চিমের দেশগুলি। যা ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার বাণিজ্যিক সরবরাহকে ব্যহত করে ও ফলে দাম বৃদ্ধি পায় নানা আমদানি করা পণ্যের। যা ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের পরিস্থিতিকে ঘোরালো করে তুলেছে। তাই নয়া এই নীতি গ্রহণ করা হল, বলে মনে করছে অর্থনৈতিক মহল। 

    ভারতীয় টাকা বা রুপির (Rupee) পতনের ধারা অব্যাহত রয়েছে। মার্কিন ডলারের (US Dollar) সাপেক্ষে সর্বকালের সর্বনিম্নস্তরে পৌঁছে গিয়েছে ভারতীয় টাকা (Indian Rupee)। দেখা যায়, ৭৯.৫৫-র স্তরে চলে গিয়েছে রুপি (Rupee)। ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, বাণিজ্যে ঘাটতি বৃদ্ধি, ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভে পতন, ফরেন ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টরস বা এফআইআই (FII)-এর বহির্গমন এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে ভারতীয় টাকা বেশ চাপের মধ্যেই রয়েছে। তাই আরবিআইয়ের এই প্রয়াস বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

  • India: জনসংখ্যার কারণে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে পারে ভারত

    India: জনসংখ্যার কারণে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পেতে পারে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরই বিশ্বের সব থেকে জনবহুল (Most Populous) দেশ হতে চলেছে ভারত। গতকাল এমনই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসংঘ। জনসংখ্যার নিরিখে চিনকেও ছাড়িয়ে যাবে দেশ। ভারতের (India) জনসংখ্যার এই ব্যাপক বৃদ্ধির পূর্বাভাসে চিন্তিত বিশেষজ্ঞ মহল। অর্থনীতি বিপর্যস্ত হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। কিন্তু এর মধ্যেও লুকিয়ে রয়েছে কিছু ভালো দিক।

    আরও পড়ুন: জনসংখ্যার নিরিখে চিনকেও ছাপিয়ে যাবে ভারত, বলছে রিপোর্ট

    মনে করা হচ্ছে, ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হয়ে উঠলে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ (UN Security Council Membership) পেতে পারে ভারত।  ইউএন ডিপার্টমেন্ট অফ ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল অ্যাফেয়ার্স (DESA) এর জনসংখ্যা বিভাগের প্রধান জন উইলমোথ সোমবার বলেন, ভারত সব থেকে বেশি জনসংখ্যার দেশ হিসেবে প্রমাণিত হলে, অন্যান্য দেশের তুলনায় কিছু বাড়তি সুবিধা পাবে। 

    তিনি জানান, ভারত সবচেয়ে জনবহুল দেশের খেতাব পেলে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য পদ পাওয়ার তাদের দাবি আরও জোরদার হবে। 

    জাতিসংঘের ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পাঁচটি দেশ চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র। বাকি ১০টি দেশ অস্থায়ী সদস্য। ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে দু বছরের জন্য নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়। এর আগে ১৯৫০-৫১, ১৯৬৭-৬৮, ১৯৭২-৭৩, ১৯৭৭-৭৮, ১৯৮৪-৮৫, ১৯৯১-৯২ এবং সাম্প্রতিক অতীতে ২০১১-১২ ও ২০২১-২২ সালে নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল ভারত। কিছুদিন আগেই চলে যায় সেই অস্থায়ী সদস্য পদ।  

    জাতিসংঘের একটি রিপোর্ট বলছে, এ বছরের নভেম্বরে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ছাড়াবে। ১৯৫০-এর পর থেকে গোটা বিশ্বের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার কিছুটা কমে গিয়েছিল। ২০২০-তে তা এক শতাংশের নীচে নেমে যায়। কিন্তু নতুন এই রিপোর্ট বলছে, ২০৩০-এর মধ্যে জনসংখ্যা ছাড়াবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০-এ তা গিয়ে হবে ৯৭০ কোটি।

    জনসংখ্যার নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। এখনও চিনের জনসংখ্যার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। বিশ্বের পুরো জনসংখ্যার ২৬ শতাংশের বসবাস এ অঞ্চলেই। তার মধ্যে চিন এবং ভারতে ১৪০ কোটির বেশি জনসংখ্যা। রিপোর্ট অনুযায়ী, এশিয়া ও আফ্রিকার কিছু অঞ্চলেই জনসংখ্যা বৃদ্ধি হবে সবচেয়ে বেশি। ভারত ছাড়াও সে তালিকায় রয়েছে, কঙ্গো, মিশর, পাকিস্তান, নাইজিরিয়া, ইথিয়োপিয়া এবং তানজানিয়া।

     

  • Twitter on Elon Mask: চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত ‘অবৈধ’, ইলন মাস্কের ওপর ক্ষুব্ধ ট্যুইটার

    Twitter on Elon Mask: চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত ‘অবৈধ’, ইলন মাস্কের ওপর ক্ষুব্ধ ট্যুইটার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৪,৪০০ কোটি মার্কিন ডলার দিয়ে মাইক্রো ব্লগিং সাইট ট্যুইটার (Twitter) কেনার কথা ছিল টেসলার (Tesla) মালিক ইলন মাস্কের (Elon Mask)। কিন্তু সেই চুক্তি (Agreement) বাতিল করেছেন বিশ্বের এই ধনীতম ব্যবসায়ী। ধনকুবেরের অভিযোগ, ভুয়ো ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট নিয়ে তাঁকে কোনও তথ্য দেখাতে পারেনি ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। তাই ট্যুইটার কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন ইলন মাস্ক।

      আরও পড়ুন: “‘ট্যুইটার কিনেছেন এবার…”, ইলন মাস্ককে কোন পরামর্শ দিলেন আদর পুনাওয়ালা?

    গত ২৫ এপ্রিল ট্যুইটারের মালিকানা পান ইলন। প্রায় ৪,৪০০ কোটি মার্কিন ডলারে এই সংস্থাটি কেনেন তিনি। সংস্থাটি কেনার জন্য ব্যাঙ্ক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণও নেন। ঋণ পরিশোধ করতে শেষ পর্যন্ত কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটারও আভাস দিয়েছিলেন তিনি। এমনকি, খরচ কমানোর জন্যে সংস্থার কিছু উচ্চপদস্থ কর্মীর বেতন কমানোও হতে পারে বলে জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আদতে বানচাল হয় সব পরিকল্পনা। 

    আরও পড়ুন: ভুয়ো অ্যাকাউন্টের জের! ট্যুইটার কেনা আপাতত স্থগিত, জানালেন ইলন মাস্ক

    ইলন মাস্কের আইনজীবী জানান, ট্যুইটারকে তাদের প্ল্যাটফর্মে জাল বা স্প্যাম অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়ে একাধিক অনুরোধ করা সত্ত্বেও তারা কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। তাই এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছেন তাঁর মক্কেল। 

    ইলন মাস্কের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। সংস্থার চেয়ারম্যান ব্রেট টেইলো জানান, এ ব্যাপারে তাঁরা আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন। অর্থাৎ, এর ফলে আমেরিকার ধনকুবের এবং সান ফ্রান্সিসকোর সংস্থার মধ্যে দীর্ঘ আইনি লড়াই শুধু সময়ের অপেক্ষা।  

    ট্যুইটার অভিযোগ করে, ইলন মাস্ক ইচ্ছাকৃত চুক্তি বাতিল করেছেন। ট্যুইটারের তরফ থেকে ধনকুবেরকে কোনও রকম অসহযোগীতা করা হয়নি। 

    ট্যুইটারের তরফ থেকে একটি  চিঠিতে বলা হয়েছে, “ইলন মাস্কের চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত ভুল এবং অবৈধ। নিয়ম মেনে চুক্তি বাতিল করা হয়নি। ব্যাঙ্কের ঋণ প্রতিশ্রুতি পত্র এবং ইক্যুইটি প্রতিশ্রুতি পত্র কার্যকর থাকবে। মাস্ক এবং তাঁর সহকারী সংস্থাগুলি যেন তা মেনে চলে।”  

     

  • India steps up vigil: ভারত-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে তৎপর উপকূল রক্ষী বাহিনী

    India steps up vigil: ভারত-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে তৎপর উপকূল রক্ষী বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে তৎপর দেশের উপকূল রক্ষী বাহিনী। রাজনৈতিক সঙ্কটে দিন কাটাচ্ছে শ্রীলঙ্কা। এই পরিস্থিতিতে সেখান থেকে দেশে অনুপ্রবেশ রুখতে সক্রিয় ভারত। তাই সামুদ্রিক সীমান্তে হোভারক্রাফ্ট, বিমান এবং টহলদারি নৌকা মোতায়েন করা হয়েছে। এর ফলে দেশে অনুপ্রবেশ রোখা যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তামিলনাড়ু উপকূল থেকে কেরালা উপকূলের কিছু অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, উপকূলরক্ষী মোতায়েন রয়েছে। তারা সর্বদা সচেতন। 

    আরও পড়ুন: রাজনৈতিক পটবদল, আগামী সপ্তাহেই নতুন রাষ্ট্রপতি পাবে শ্রীলঙ্কা
     
    দ্বীপরাষ্ট্রে নতুন রাজনৈতিক সংকট শুরু হওয়ার পরপরই নজরদারি ক্রমে বাড়ানো হয়। গণবিক্ষোভে উত্তাল শ্রীলঙ্কা (Srilanka)। বিক্ষোভকারীদের জন্যে ঘর-ছাড়া খোদ শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি। অন্যদিকে প্রবল গণ-আন্দোলনের জেরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন রনিল বিক্রমসিংঘে (Ranil Wickremesinghe)। পদ ছেড়েও স্বস্তিতে নেই প্রধানমন্ত্রী। তাঁর বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। রাষ্ট্রপতির প্রাসাদে লোক ঢুকে গিয়েছে।  খুবই খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। ১৯৪৮ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সঙ্কটের (Economic Crisis) মধ্যে পড়েছে প্রতিবেশী দেশ। সূত্রের খবর, সেখান থেকে অনেকেই তামিলনাড়ু ও কেরল উপকূল দিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছে। তবে সেই সংখ্যাটা খুব বেশি নয়, বলেই স্থানীয় সূত্রে জানানো হয়েছে। কিন্তু যেকোনও অনুপ্রবেশের ক্ষেত্রেই সদা সতর্ক ভারত। তামিলনাড়ু উপকূলীয় পুলিশ কঠোরভাবে পাহাড়া দিচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় সর্বদলীয় সরকার গঠনে সহমত, পাশে থাকার বার্তা ভারতের

    তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্ষায় সমুদ্র উত্ত্বাল হয়ে উঠবে। তাই এই অবস্থায় ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের জন্য সমুদ্রপথ ব্যবহার করার চেষ্টা করলে খুব একটা সুবিধে হবে না। অনুপ্রবেশের ক্ষেত্রে প্রকৃতি প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। উপকূল রক্ষী বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে,  ডর্নিয়ার সার্ভিল্যান্স এয়ারক্রাফ্ট সামুদ্রিক সীমান্তে নজরদারির জন্য সর্বদা সক্রিয়। মায়ানমারের মান্দালেতে মোতায়েন করা হোভারক্রাফ্ট ইউনিটগুলিও নজরদারি চালাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

LinkedIn
Share