Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • Shreyas Iyer: ক্যাচ ধরতে গিয়ে চোট, পাঁজরের ক্ষতস্থান থেকে রক্তক্ষরণ, আইসিইউতে ভর্তি শ্রেয়স

    Shreyas Iyer: ক্যাচ ধরতে গিয়ে চোট, পাঁজরের ক্ষতস্থান থেকে রক্তক্ষরণ, আইসিইউতে ভর্তি শ্রেয়স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিডনিতে তৃতীয় একদিনের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার অ্যালেক্স ক্যারের ক্যাচ ধরতে গিয়ে পাঁজরে গুরুতর চোট পান শ্রেয়স আইয়ার (Shreyas Iyer)। ক্যাচ ধরলেও ভুল ল্যান্ডিংয়ের ফলে তাঁর বাঁদিকে পাঁজরে চোট লাগে। ব্যথায় লুটিয়ে পড়েন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে ফিজিও এসে তাঁকে মাঠ থেকে তুলে নেন। এর পর তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে চেকআপের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে ভর্তি করা হয় সেখানকার একটি হাসপাতালে। বোর্ড সূত্রে খবর, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষণের জন্য ভারতীয় ওয়ানডে দলের সহ-অধিনায়ককে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। আপাতত দুই থেকে সাত দিন পর্যন্ত শ্রেয়সকে আইসিইউতে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।

    দুই থেকে সাতদিন পর্যবেক্ষণে শ্রেয়স

    বোর্ড সূত্রে খবর, ভারতীয় দল অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরলেও শ্রেয়স ফেরেননি। তাঁকে চিকিৎসার জন্য সিডনিতেই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিসিসিআই। শ্রেয়স (Shreyas Iyer) গত কয়েকদিন ধরেই হাসপাতালে রয়েছেন। রিপোর্টে এসেছে, তাঁর অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাঁকে দুই থেকে সাতদিন ধরে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। চেষ্টা করা হচ্ছে রক্তক্ষণের ফলে যাতে ওর ইনফেকশন না হয়। বোর্ড এবং মেডিক্যাল টিম কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না। এখন তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল।

    দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে অনিশ্চিত শ্রেয়স

    চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শ্রেয়সের (Shreyas Iyer) পাঁজরে কোনও ফ্র্যাকচার না থাকলেও সম্পূর্ণ সেরে উঠতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। ফলে সিডনির হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র না পাওয়া পর্যন্ত তিনি ভারতে ফিরবেন না। তাঁর এই ইনজুরির কারণে অন্তত ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে বলে চিকিৎসকদের অনুমান। চিকিৎসকদের কথায়, ‘আপাতত দুই থেকে সাত দিন পর্যন্ত শ্রেয়সকে আইসিইউতে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর সেরে ওঠার গতি অনুযায়ী এই সময়কাল নির্ধারণ করা হবে। রক্তক্ষরণের ফলে কোনওভাবেই যাতে সংক্রমণ না ঘটে সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।’ ফলে তাঁর দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে অংশগ্রহণ এখন কার্যত অনিশ্চিত। অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে এরই মধ্যে বিরাট কোহলি লন্ডনে ফিরে গিয়েছেন, রোহিত শর্মা ও কেএল রাহুল দেশে ফিরেছেন।

  • Suvendu Adhikari: সোমেই ঘোষণা এসআইআর-এর! “আপনারা প্রস্তুত তো?” বিএলওদের বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সোমেই ঘোষণা এসআইআর-এর! “আপনারা প্রস্তুত তো?” বিএলওদের বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সোমবার থেকেই এসআইআর (SIR) ঘোষণা হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তৃণমূল সরকারের হুমকিকে ভয় পাবেন না। নির্বাচন কমিশন কোনও রাজনতিক দল নয়। আপনারা সব রকম ভাবে প্রস্তুত তো?” ঠিক এই ভাবেই ভোটার তালিকা সংশোধনের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের অভয় বার্তা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোমবার বিকেলেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন গোটা দেশ জুড়ে এসআইআর ঘোষণা করার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে রাজ্যে এসআইআর নিয়ে শাসক বিরোধীদের মধ্যে রাজনৈতিক তর্জা তুঙ্গে।

    ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যেই কাজ শুরু (Suvendu Adhikari)

    সোমবার ৪টে ১৫ মিনিট নাগাদ দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে জাতীয় নির্বাচন কমিশন সাংবাদিক বৈঠক ডেকেছেন। কমিশন সূত্রে খবর, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই এসআইআর-এর (SIR) কাজ শুরু হয়ে যাবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মনে করা হচ্ছে ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। আর কাজ শেষ করার সময় দেওয়া হতে পারে আগামী মাসের জানুয়ারির শেষ পর্যন্ত। আর তাই কমিশন সাংবাদিক সম্মলেনের ডাক দিতেই শুভেন্দু বলেন, “ভবানীপুর থেকেই এসআইআর শুরু হবে। ভাবানীপুরে বিজেপি নিজের জায়গা ধরে রাখার কাজ করবে।” এদিকে, বিএলও-দের সমীক্ষার কাজে সাহায্য করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করার কথাও ভেবেছে কমিশন। মূলত স্কুলের স্থায়ী শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী বা সরকারি আধিকারিকদের এই কাজের জন্য নিয়োগ করতে চাইছে কমিশন। কমিশনের এক আধিকারিকের কথায়, যে সব ভোটকেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা ১২০০-র বেশি, মূলত সেই সব জায়গাতেই স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে। ২৯ অক্টোবরের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা পাঠাতে বলা হয়েছে।

    কোনও বৈধ ভোটারের নাম বাদ যাবে না

    আগামী বছর তামিলনাড়ু, অসম, পশ্চিমবঙ্গ এবং পুদুচেরিতে ভোট। তাই নির্বাচন কমিশন আগে থেকেই ভোটার তালিকা সংশোধন করতে ময়দানে নেমে পড়েছে। কমিশনের সাফ কথা অভারতীয়রা ভারতীয় নির্বাচন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। ভোট দিতেও পারবে না আবার ভোটে নির্বাচিতও হতে পারবে না। গত সপ্তাহের বুধ-বৃহস্পতিবার সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন কমিশন এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা বৈঠক করেছেন। বিহারে এসআইআর (SIR) প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরেই এখন গোটা দেশ জুড়ে এসআইআর-এর কাজের জন্য অত্যন্ত তৎপর হয়ে উঠেছে কমিশন। তবে কমিশনের সাফ কথা, প্রতিবছর নিয়ম করে মৃত ভোটার বা অবৈধ ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া হয় এবং নতুন ভোটারদের নাম যুক্তও করা হয়। এটা দেশে কোনও নতুন বিষয় নয়। কোনও বৈধ ভোটারের নাম যেন বাদ না যায় আর অপর দিকে কোনও অবৈধ ভোটারের যেন নাম না থাকে, এই কাজই কমিশনের প্রাথমিক লক্ষ্য। প্রসঙ্গত, রাজ্যে সম্প্রতি বুথের সংখ্যাও বেড়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, প্রায় ৮০ হাজার বুথ ছিল এত দিন। এখন তা বেড়ে প্রায় ৯৪ হাজার হয়েছে।

  • PM Modi: “একবিংশ শতাব্দীর ভবিষ্যৎ ভারত এবং আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির হাতেই”, বিশ্বকে নতুন বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “একবিংশ শতাব্দীর ভবিষ্যৎ ভারত এবং আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির হাতেই”, বিশ্বকে নতুন বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য জোরালো করার পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি ভার্চুয়ালি আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের ( ASEAN Summit) ভাষণে ঘোষণা করেন যে একবিংশ শতাব্দীতে ভারত ও আসিয়ান দেশগুলোর যৌথ নেতৃত্বেই গঠিত হবে নতুন ভবিষ্যৎ। মোদি তাঁর বক্তব্যে ভারতের ক্রমবর্ধমান কৌশলগত, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই ভবিষ্যতের রূপরেখা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আসিয়ান ভারতের (India-ASEAN Relations) অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি–র অন্যতম মূল স্তম্ভ।

    উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে

    মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির গোষ্ঠী আসিয়ান-এর বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থিত না-থাকলেও ভার্চুয়াল মাধ্যমে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। নিজের বক্তব্যে ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন তিনি। বলেন, “একবিংশ শতাব্দী আমাদের শতাব্দী। এটা ভারত এবং আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির।” একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “আমি নিশ্চিত যে, আসিয়ান কমিউনিটি ভিশন ২০৪৫ এবং বিকশিত ভারত ২০৪৭ গোটা মানবতার জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে।” বক্তৃতায় আসিয়ান গোষ্ঠীর সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন বিষয়ে বোঝাপড়ার দিকটি তুলে ধরেন মোদি। একই সঙ্গে এ বছর সফল ভাবে আসিয়ান গোষ্ঠীর সম্মেলন আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জানান মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনওয়ার ইব্রাহিমকে। ২০২৬ সালের সম্মেলন আয়োজন করবে ফিলিপিন্স। প্রসঙ্গত, এই বছরের আসিয়ান সম্মেলনকে ঐতিহাসিক বলে মনে করা হচ্ছে। পূর্ব তিমুর-লেস্তে আনুষ্ঠানিকভাবে আসিয়ানের ১১তম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। গত ২৬ বছরের মধ্যে এমনটা প্রথম হল। প্রায় ১৪ লক্ষ জনসংখ্যার এই ছোট দেশটি এখন আসিয়ানের বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং উন্নয়ন কাঠামোর অংশ হয়ে উঠবে।

    আসিয়ানে ভারতের গুরুত্ব

    আসিয়ান সম্মেলনে ভারতের অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক কারবারিরা। ভারত যে আসিয়ান (India-ASEAN Relations) দেশগুলোর নেতৃত্ব দিতে চায়, তা পরিষ্কার জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালে আসিয়ান গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছিল ভারত। ভারত ওই বছর আসিয়ানের ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হিসেবে যুক্ত হয় এবং ১৯৯৫ সালে পূর্ণাঙ্গ ‘ডায়ালগ পার্টনার’ হয়। তার পরে এই গোষ্ঠীতে ভারতের প্রভাব ক্রমশ বেড়েছে। ২০১৮ সালে দিল্লিতে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে আসিয়ান গোষ্ঠীভুক্ত ১০ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানকে আমন্ত্রণ করেছিল ভারত। আসিয়ান সম্মেলনে রবিবার সকালেই মালয়েশিয়ায় পৌঁছন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রথমে শোনা গিয়েছিল আসিয়ান সম্মেলনের ফাঁকেই মোদি এবং ট্রাম্পের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে পারে। পরে অবশ্য জানা যায়, মোদি মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন না। এদিন ভার্চুয়ালি মোদি বলেন, “ভারত সর্বদা আসিয়ানের নেতৃত্ব এবং ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য এর নীতিকে সমর্থন করে। ভারত এবং আসিয়ান একসঙ্গে বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশর প্রতিনিধিত্ব করে। কেবল ভৌগোলিক নয়, গভীর ঐতিহাসিক সম্পর্কও রয়েছে এই দেশগুলোর। বলা যায়, আমরা গ্লোবাল সাউথের সহযাত্রী। একে অপরের সঙ্গে বাণিজ্য করি। একইসঙ্গে নানাক্ষেত্রের নীতি নির্ধারণে নিজেদের বক্তব্য পেশ করি।”

    মূল বিষয় হল অন্তর্ভুক্তি এবং স্থায়িত্ব

    প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) কথায়, “বর্তমান আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের মূল বিষয় হল অন্তর্ভুক্তি এবং স্থায়িত্ব। ভারত সর্বদা আসিয়ান-কেন্দ্রিকতা এবং ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আসিয়ানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে আসছে। অনিশ্চয়তার এই যুগেও, ভারত-আসিয়ান অংশীদারিত্ব অগ্রগতি করেছে। একবিংশ শতাব্দী ভারত এবং আসিয়ানের শতাব্দী, এই ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। ভারত আসিয়ানের দেশগুলোর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলবে। সব রকমের সঙ্কটে একসঙ্গে কাজ করবে।” উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদি প্রায় সব আসিয়ান–ভারত সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন, শুধু ২০২২ সালের সম্মেলন ব্যতিক্রম। বর্তমানে ১০টি দেশ আসিয়ানের সদস্য। ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, তাইল্যান্ড, ব্রুনেই, মায়ানমার, কম্বোডিয়া, লাওস এবং ভিয়েতনাম। এ বারের সম্মেলনে পূর্ব তিমুরও আসিয়ানের সদস্য হয়েছে। মোদি তাঁদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘ভারত ও আসিয়ানের অংশীদারিত্ব আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়েছে। ঐতিহাসিক সম্পর্ক এবং মূল্যবোধে আমরা অভিন্ন।’

    ভারত–আসিয়ান সামুদ্রিক সহযোগিতার বছর

    মোদি (PM Modi) আরও জানান, দুর্যোগ মোকাবিলা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা এবং নীল অর্থনীতিতে ভারত ও আসিয়ানের সহযোগিতা আরও শক্তিশালী হয়েছে। তিনি ঘোষণা করেন, ২০২৬ সালকে ‘ভারত–আসিয়ান সামুদ্রিক সহযোগিতার বছর’ হিসেবে উদযাপন করা হবে, যা ভারত মহাসাগরজুড়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পৃক্ততার নতুন অধ্যায় সূচিত করবে। এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রী মোদি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে আলোচনার উল্লেখ করে ‘এক্স’–এ লেখেন, “আমার প্রিয় বন্ধু মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। তাঁকে মালয়েশিয়ার আসিয়ান চেয়ারম্যানশিপের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছি এবং আসন্ন সম্মেলনগুলোর সাফল্যের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছি।” মোদির অনুপস্থিতিতে সোমবার আসিয়ানের ইস্ট এশিয়া সম্মেলনে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গিয়েছে।

  • Exercise Trishul: তাড়া করছে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর আতঙ্ক! স্যর ক্রিকে বিশাল যুদ্ধমহড়া করছে ভারত, ভয়ে কাঁটা পাকিস্তান

    Exercise Trishul: তাড়া করছে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর আতঙ্ক! স্যর ক্রিকে বিশাল যুদ্ধমহড়া করছে ভারত, ভয়ে কাঁটা পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানকে এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর আতঙ্ক! তাই স্যর ক্রিকে (Sir Creek) ভারতের আসন্ন যুদ্ধমহড়া নিয়ে পাকিস্তান ভয়ে কাঁপছে। আতঙ্ক এমন গ্রাস করেছে যে, ওই এলাকায় নোটাম জারি করে বিমানের ওঠা-নামা বন্ধ করে দিয়েছে। জারি করেছে সতর্কতা।

    ‘এক্সারসাইজ ত্রিশূল’

    ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার সমন্বয় বাড়াতে ৩০ অক্টোবরের গুজরাট-রাজস্থান সীমান্ত ও আরব সাগরে শুরু হচ্ছে ‘এক্সারসাইজ ত্রিশূল’ (Exercise Trishul)। ভারতীয় সামরিক বাহিনীর তিন বাহু, তথা— স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনার এই সংযুক্ত যুদ্ধাভ্যাস (India’s Tri-Service Military Drill) চলবে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই মহড়া বাহিনীর মধ্যে ‘সমন্বয়’, ‘আত্মনির্ভরতা’ ও ‘উদ্ভাবন’ এই তিন স্তম্ভের ওপর জোর দেওয়া হবে।

    অন্যতম বৃহত্তম যৌথ সামরিক মহড়া

    এই মহড়াকে কেন্দ্র করে ভারত সরকার ইতিমধ্যে একটি নোটাম (NOTAM বা Notice to Airmen) জারি করেছে। অর্থাৎ ওই নির্দিষ্ট সময়কালে সীমান্তবর্তী এলাকায় বিমান চলাচলে বিশেষ বিধিনিষেধ থাকবে। এই ১১ দিন মহড়া চলাকালীন রাজস্থান ও গুজরাট সীমান্তের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার জন্য সমস্ত বিমানকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, মহড়ার জন্য সংরক্ষিত আকাশসীমা ২৮,০০০ ফুট (প্রায় ৮.৫ কিলোমিটার বা ৮৫০০ মিটার উঁচু) পর্যন্ত বিস্তৃত থাকবে। যে কারণে, প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা সাম্প্রতিক বছরগুলির মধ্যে অন্যতম বৃহত্তম যৌথ সামরিক অনুশীলন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এই উচ্চতা বলে দিচ্ছে যে মহড়ায় কেবল স্থল বা সমুদ্র মহড়া নয়, যুদ্ধবিমান, ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র সহ বড় বিমান অভিযানও জড়িত। এই বিরাট পরিধি এবং অবস্থানই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এতে বৃহৎ আকারের কমব্যাট সিমুলেশন এবং উন্নত অস্ত্র পরীক্ষাও জড়িত থাকবে।

    বার্তা একটাই— প্রস্তুত ভারত

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতি অনুসারে, সাদার্ন কমান্ডের জওয়ানরা এই মহড়ায় অংশ নেবেন। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং ভূখণ্ডে যৌথ অভিযান চালানোর মহড়া দেবেন তাঁরা। এর মধ্যে রয়েছে খাল বা নালা এবং মরুভূমিতে আক্রমণ, সৌরাষ্ট্র উপকূলে ডাঙায় ও জলে অভিযান এবং গোয়েন্দা নজরদারি এবং অনুসন্ধান, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ এবং সাইবার যুদ্ধের মতো বিভিন্ন ডোমেনের অভিযানের অনুশীলন।প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘ত্রিশূল’ অনুশীলন (Exercise Trishul) শুধু একটি মহড়াই নয়, বরং পাকিস্তান সীমান্তে ভারতের কৌশলগত প্রস্তুতি, প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং তিন বাহিনীর সমন্বিত শক্তি প্রদর্শনেরও এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। এক্সারসাইজ ত্রিশূল শুধু এক সামরিক অনুশীলন নয়, বরং একটি কৌশলগত বার্তা— ভারত যে কোনও সম্ভাব্য পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত।

    পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন রাজনাথ

    এই মহড়া আরও একটা দিক দিয়ে উল্লেখযোগ্য। তা হল, মহড়ার স্থান। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) স্যর ক্রিক অঞ্চলের কাছে পাকিস্তানের সামরিক উপস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক করার কয়েকদিন পরেই এই মহড়া শুরু হচ্ছে। যা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। অপারেশন সিঁদুরের পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তের নানা প্রান্তে মহড়া চালিয়েছে। কিন্তু, স্যর ক্রিক অঞ্চলে ভারতের আসন্ন সামরিক মহড়া (Exercise Trishul), পাকিস্তানের মধ্যে আতঙ্কের চোরাস্রোত বইয়ে দিয়েছে। স্যর ক্রিক হল গুজরাট ও পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের মাঝে সিন্ধু নদের ব-দ্বীপে তৈরি ৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ জলাভূমি বা খাঁড়িবেষ্টিত অঞ্চল। দশমীর দিন ভূজে বায়ুসেনার ঘাঁটিতে অস্ত্র পুজোর পর রাজনাথ সিং বলেছিলেন, “যদি পাকিস্তান স্যর ক্রিক সেক্টরে কিছু করার দুঃসাহস দেখায়, তাহলে ইতিহাস-ভূগোল দুই-ই বদলে দেওয়া হবে।”

    ‘ত্রিশূল’-এর ভয়ে থরহরিকম্প পাকিস্তান

    গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছিল, পাকিস্তান সম্প্রতি ওই এলাকায় সামরিক অবকাঠামো নির্মাণ বাড়িয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটেই ভারতের এই বৃহৎ যৌথ সামরিক মহড়া (India’s Tri-Service Military Drill) ইসলামাবাদের উদ্দেশে এক স্পষ্ট বার্তা বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। ভারত নোটাম জারি করতেই হাঁটু কেঁপে গিয়েছে পাকিস্তানের। অপারেশন সিঁদুর-এর সময় ভারতীয় বাহিনী যৌথভাবে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে নয়টি জঙ্গি ঘাঁটি ও ১১টি সামরিক লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করেছিল। ফলে, ত্রিশূল (Exercise Trishul) শুরুর আগেই থরহরিকম্প পাকিস্তান তড়িঘড়ি নিয়েছে পদক্ষেপ। একাধিক রুটে নোটাম জারি করেছে ইসলামাবাদ। মধ্য ও দক্ষিণ এয়ারস্পেসের একাধিক এয়ার ট্রাফিক রুটের জন্য এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে। আগামী ২৮ ও ২৯ অক্টোবর এই নোটাম জারি থাকবে। যদিও নোটাম জারির কোনও কারণ ব্যাখ্যা করেনি পাকিস্তান। তবে, প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, পাকিস্তান স্পষ্টতই উদ্বিগ্ন। ভারতের যুদ্ধমহড়ার পরিকল্পনা প্রকাশ্যে আসতেই আতঙ্ক গ্রাস করেছে ইসলামাবাদকে।

  • Suvendu Adhikari: ‘ভবানীপুরে মমতাকে হারাবই, বিজেপির যিনিই দাঁড়াবেন, জিতবেন’, অঙ্ক কষে বোঝালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘ভবানীপুরে মমতাকে হারাবই, বিজেপির যিনিই দাঁড়াবেন, জিতবেন’, অঙ্ক কষে বোঝালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ভবানীপুর আসন থেকে বিজেপি প্রার্থীই জয়ী হবে, বলে দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিধানসভা নির্বাচনে (West Bengal Assembly Election) ভবানীপুর আসনে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল প্রার্থী হবেন ধরে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে হারানোর দাবি করেছেন তিনি। রবিবার অঙ্ক কষে শুভেন্দু বললেন, “ভবানীপুরে বিজেপির যিনিই প্রার্থী হবেন, তিনিই জিতবেন।” একইসঙ্গে শুভেন্দু দাবি করেছেন, আজ, সোমবারই পশ্চিমবঙ্গে এসআইআর শুরুর ঘোষণা করতে পারে কমিশন।

    ভবানীপুর বিজেপির জায়গা

    রবিবার ভবানীপুর বিধানসভার ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডে এক সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন বিজেপি নেতা রাকেশ সিং। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ‘আউটসাইডার’ মন্তব্য তুলে ধরে সরব হন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। কয়েকদিন আগে ভবানীপুরে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনীতে উত্তরবঙ্গ থেকে ফোনে বক্তব্য রাখার সময় মমতা বলেছিলেন, ভবানীপুরে ‘আউটসাইডারদের’ দিয়ে ভরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পরে নিজের মন্তব্য নিয়ে তিনি বলেন, “আমার কথা অন্যভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। আমি বহিরাগত বলতে এখানে যাঁরা বাস করেন, তাঁদের কথা বলিনি।” এদিন মুখ্যমন্ত্রীর ওই মন্তব্য নিয়ে শুভেন্দু বলেন, “রাজস্থান, পঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশের লোককে বলেছেন বহিরাগত। এটা কেউ বলতে পারে? এরা সবাই ভারতীয়। পরের দিন ঢোঁক গিলেছেন। বুঝেছেন, একটু গোলমাল হয়েছে। এই ভাগ করার রাজনীতি ওঁর রয়েছে, এটা সবাই বুঝেছে। এবার বিজেপির যিনিই দাঁড়াবেন, জিতবেন।” ভবানীপুরকে ‘মিনি ইন্ডিয়া’ বলে উল্লেখ করে জানালেন, ভবানীপুর বিজেপি-রই জায়গা, যা তারা ধরে রাখবে।

    ভবানীরে প্রার্থী কে

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে (West Bengal Assembly Election) নন্দীগ্রামে মমতা এবং শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) মধ্যে জোর টক্কর দেখেছিলেন রাজ্যবাসী। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভবানীপুর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জল্পনা উস্কে দিয়েছেন শুভেন্দু। ভবানীপুরে বিজেপির প্রার্থী প্রসঙ্গ বিরোধী দলনেতা বলেন, “বিজেপিতে এভাবে হয় না। পার্টি ঠিক করবে, কে প্রার্থী হবে।” তারপরই শুভেন্দু অঙ্ক দিয়ে বোঝান কেন ভবানীপুরে বিজেপি প্রার্থীই জিতবেন। বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বলেন, “ম্যাপিংয়েই এক লক্ষ ২০ হাজারের নাম বাদ গিয়েছে। বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা হলে কমপক্ষে ৫০ হাজার মৃত ও ভুয়ো ভোটার ও চেতলায় থাকা বাংলাদেশি ভোটারের নাম বাদ যাবে। আর যাদের ক্যানিং ও ভবানীপুরে, ফলতা ও ভবানীপুরে নাম রয়েছে, এবার আর উঠবে না। তারপর তো এই সিটে লিড ৩০ হাজার দিয়ে শুরু করবে বিজেপি।”

    ভবানীপুর মিনি ইন্ডিয়া

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কথায়, “আমাদের তথাগত রায়, শিক্ষাবিদ, ত্রিপুরার রাজ্যপাল হয়েছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি এখান থেকে ৪০০ ভোটের লিড নেন। এটা হচ্ছে মিনি ইন্ডিয়া…নানা ভাষা নানা মত নানা পরিধান, বিবিধের মাঝে দেখো মিলন মহান। ভবানীপুরে শিখ, সিন্ধি, মাড়োয়ারি, বিহার-উত্তরপ্রদেশের হিন্দিভাষী, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, উৎকল, গুজরাটি, রাজস্থানের সব জেলার মানুষ রয়েছেন। সেই সঙ্গে আছেন বাঙালিরা। ধর্ম বাঁচাতে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে আসা হিন্দু বাঙালিরা রয়েছেন এখানে। বর্ধিষ্ণু পরিবার, শিক্ষিত মানুষ আছেন। এটা বিজেপি-র জায়গা। অতএব এই জায়গা ধরে রাখার কাজ করবে বিজেপি। বিজেপি এখানে আছে। কালীঘাটের কাছে…ওয়াকিং ডিসট্যান্স। কয়েকশো মিটার হাঁটলেই পৌঁছনো যাবে। ইয়ে তো পহেলে ঝাঁকি হ্যায়, অভি বহুত বাকি হ্যায়। পোস্টার ব্যালট গোনা চলছে, ইভিএম-এ হাত পড়েনি এখনও। লাফিয়ে গিয়েছিলেন নন্দীগ্রামে আমাকে হারাতে। আমি ওঁকে হারিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। মরে গেলে উপনির্বাচন হয়। উনি শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে খড়দা পাঠিয়ে, নিজে ছাপ্পা মেরে এখানে জিতেছেন।”

    সোমবারই এসআইআর ঘোষণা

    আজ, সোমবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এদিনই পশ্চিমবঙ্গে এসআইআর শুরুর নির্ঘণ্ট ঘোষণা করতে পারে নির্বাচন কমিশন। সেই নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আপনারা জোট বেঁধে কাজ করুন। সংবাদমাধ্যমে দেখলাম, সোমবার এসআিআর-এর (SIR) ঘোষণা করতে পারে কমিশন। আপনারা প্রস্তুত তো! বাড়ি বাড়ি বিএলও-রা যাবেন। মুখ্যমন্ত্রীর কেন্দ্র। বিএলও-রা চাপে থাকবেন। ভয় পাবেন না। চারটি ডব্লুবিসিএস অফিসার সাসপেন্ড হয়েছে। এফআইআর পেন্ডিং। আরও দু’জন সাসপেন্ড হওয়ার পথে। বিচার-বিবেচনা চলছে। আগে এসব করেনি কমিশন।” শুভেন্দুর আরও দাবি, “এমনিতে কয়েক লক্ষ পালিয়ে গিয়েছে। আবার এসআইআর ঘোষণা হলে তো দেখতে হবে না। ৮০ ভাগ এমনি পালাবে। আবার কমিশন যদি ঘোষণা করে, কোনও বাংলাদেশি মুসলিমকে ধরে দিলে ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। তাহলে এই কাজটা বিএলও ও বিজেপিকে করতে হবে না। তৃণমূলই করে দেবে।” নন্দীগ্রামে মমতাকে হারানোর কথা ফের স্মরণ করে বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দু বলেন, “ওকে হারাবই। শুধু সাহায্য করুন। ভয় পাবেন না। মিথ্যা মামলা করলে পাশে থাকব।”

  • Daily Horoscope 27 October 2025: ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 27 October 2025: ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সকালের দিকে দাম্পত্য কলহের কারণে মানসিক চাপ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) বিদেশযাত্রার জন্য আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) অভিনেতাদের জন্য ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) প্রেমের বিষয়ে খুব ভেবেচিন্তে পা বাড়ানো উচিত।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) সারা দিন কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে।

    ২) স্ত্রীর সুবাদে কোনও বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) কোনও নামী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয়ে লাভবান হতে পারেন।

    ২) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা খুব বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না।

    ২) অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ২) সন্তানদের বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • PM Modi: ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ‘বন্দেমাতরম’ স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ‘বন্দেমাতরম’ স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার দেশবাসীকে ছট পুজোর বিশেষ শুভেচ্ছা বার্তা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, এই পুজো শুধু আধ্যাত্মিক পুজোই নয়, একই সঙ্গে প্রকৃতি, সংস্কৃতি এবং সমাজের ঐক্যকে প্রতিফলিত করে। ১২৭তম ‘মন কি বাত’ (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে ‘বন্দেমাতরম’ সার্ধশতবর্ষ থেকে রাষ্ট্রীয় একতা দিবসের উল্লেখ করে দেশবাসীকে আগামী দিনগুলিকে স্মরণ করার কথা মনে করিয়ে দেন। অপারেশন সিঁদুর এবং নকশাল বিরোধী অভিযান বা অপারেশন কাগারের উল্লেখযোগ্য সাফল্য নিয়েও ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসাও করেন তিনি।

    রান ফর ইউনিটি (PM Modi)

    লৌহমানব শ্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁকেও স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এ বছর ৩১শে অক্টোবর গুজরাটে নর্মদাতটে সামরিক কুচকাওয়াজ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কথা মনে (Mann Ki Baat) করিয়ে দেন তিনি। বলেন, “আমি আপনাদের সকলকে ৩১ অক্টোবর দেশজুড়ে আয়োজিত “রান ফর ইউনিটি বা একতায় দৌড়”-এ অংশগ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি। তবে কেবল একা নয়, অন্যদের সঙ্গে নিয়ে অংশগ্রহণ করুন। দেশের রাষ্ট্রীয় একতার প্রতীক বল্লভভাই প্যাটেল।”

    ১৫০ বছরে বন্দেমাতম

    এদিনের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে দেশবাসীকে মনের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, “ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত ‘বন্দেমাতরম’ গানটি সার্ধশতবর্ষে পদার্পণ (Mann Ki Baat) করেছে। স্বাধীনতা আন্দোলন এবং তার পরবর্তী সময়ে এই গানের গুরুত্ব অপরিসীম। আজ থেকে ১৫০ বছর আগে ৭ নভেম্বর, ১৮৭৫ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচনা করেছিলেন এই গান। ১৮৮২ সালে আনন্দমঠ উপন্যাসে স্থান পায় এই গানটি। ১৪০ কোটি মানুষকে একত্রিত করে বন্দেমাতরম গান। তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধা জানাই।” তিনি বলেন, “ভারতীয় সভ্যতার ভিত্তি বেদ। সেখানে পৃথিবী মাতা এবং আমি তাঁর সন্তান এই অনুভূতি প্রকাশ পেয়েছে। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘বন্দেমাতরম’ লিখে মাতৃভূমি এবং তাঁর সন্তানদের মধ্যে একই সম্পর্ককে একটি মন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) একইভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামী বিসরা মুন্ডা এবং ভারতে আদিবাসী সম্প্রদায়ের জন্য তাঁর লড়াইয়ের প্রতিও শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, “আগামী ১৫ নভেম্বর ‘জনজাতীয় গৌরব দিবসে’র সময় সকলেই এই ভারতমাতার বীর পুত্রের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করব।”

  • Australian Women’s Team: অস্ট্রেলিয়ার দুই মহিলা ক্রিকেটারকে যৌন হেনস্থার অভিযোগে গ্রেফতার ১

    Australian Women’s Team: অস্ট্রেলিয়ার দুই মহিলা ক্রিকেটারকে যৌন হেনস্থার অভিযোগে গ্রেফতার ১

    মাধ্যম ডেস্ক নিউজ: অস্ট্রেলিয়ার দুই মহিলা ক্রিকেটারের (Australian Women’s Team) পিছু ধাওয়া করে যৌন হেনস্থার অভিযোগে গ্রেফতার এক। ঘটনা ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে (Madhya Pradesh)। যদিও ঘটনার একদিন আগে বুধবার ইন্দোরে হলোকার স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার মহিলা দল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেছিল। ভারত যেখানে মহিলা বিশ্বকাপের আয়োজন করেছে, সেখানে এই রকম অপ্রীতিকর ঘটনা অত্যন্ত সংবেদনশীল। তবে মোহন যাদবের সরকার অত্যন্ত তৎপর হয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

    ক্যাফেতে হেঁটে যাওয়ার সময় ঘটে (Australian women’s team)

    এক বিবৃতিতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) জানিয়েছেন, “ইন্দোরের (Madhya Pradesh) একটি ক্যাফেতে হেঁটে যাওয়ার সময় অস্ট্রেলিয়ান মহিলা দলের (Australian Women’s Team)  দুই সদস্যকে একজন মোটরসাইকেল আরোহী অশ্লীল ইঙ্গিত করে। তাঁদের সংবেদনশীল জায়গায় স্পর্শ করে অভিযুক্ত। দলের নিরাপত্তারক্ষীরা বিষয়টি স্থানীয় পুলিশকে জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্তে নেমেছেন অফিসাররা।”

    বিসিসিআই সচিব দেবজিৎ সইকিয়া এই ঘটনাকে অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলেছেন। তিনি বলেন, “ভারত তার আতিথেয়তা এবং যত্নের জন্য পরিচিত। এই ধরনের ঘটনার প্রতি আমাদের কোনও রকম সংবেদনশীলতা নেই। অপরাধীকে গ্রেফতারের জন্য রাজ্য পুলিশ তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আমরা তাদের প্রশংসা করি। নিরাপত্তা আরও জোরদার করার জন্য প্রয়োজন হলে আমরা আমাদের সুরক্ষার প্রোটোকলকে আরও সক্রিয় থাকার বার্তা দেব।”

    অভিযুক্তের নাম আকিল খান

    ইন্দোরের (Madhya Pradesh) অতিরিক্ত ডিসিপি ক্রাইম ব্রাঞ্চ রাজেশ দন্ডোটিয়া বলেন, “অস্ট্রেলিয়া মহিলা দলের (Australian Women’s Team) নিরাপত্তারক্ষীদের কাছ থেকে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। দুই খেলোয়াড় তাঁদের হোটেলে ফেরার সময় খাজরানা রোড এলাকায় অশালীন আচরণের সম্মুখীন হয়েছেন। এরপর ওইদিন রাতে একটি মামলাও দায়ের করা হয়েছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তের নাম আকিল খান। সাদা শার্ট, কালোটুপি এবং হেলমেট ছাড়াই কালো মোটর সাইকেলে ঘুরছিল এলাকায়। তার বিরুদ্ধে আগেও একাধিক মামলা রয়েছে। তদন্ত করে আমরা রেকর্ড খতিয়ে দেখছি।”

    তবে সহকারী পুলিশ কমিশনার হিমানী মিশ্র পরে দুই খেলোয়াড়ের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করেন। এরপর, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ৭৪ এবং ৭৮ ধারায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়।

  • Chhattisgarh: ভূপতি ও রূপেশের পর মাওবাদী নেতা রামধনও করতে পারেন আত্মসমর্পণ

    Chhattisgarh: ভূপতি ও রূপেশের পর মাওবাদী নেতা রামধনও করতে পারেন আত্মসমর্পণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) ভূপতি এবং রূপেশের পর বস্তারে অস্ত্র সমর্পণ করার সম্ভাবনা রয়েছে আরও এক শীর্ষ মাওবাদী নেতার। প্রধান নেতৃত্বদের মধ্যে মাওবাদী (Maoist) কমান্ডার রামধনের নিরাপত্তারক্ষীরা ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করেছেন। ৩০-৪০ জন মাওবাদী অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করবেন বলে জানা গিয়েছে। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘোষণা করেছেন আবুঝামাদ-সহ উত্তরের বস্তার অঞ্চল মাওবাদী প্রভাব মুক্ত হয়েছে।

    ২৫০ জনের বেশি কট্টর মাওবাদীর অস্ত্র সমর্পণ (Chhattisgarh)

    ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার এবং মহারাষ্ট্রের গড়চিরোলি জেলা প্রশাসনের কাছে ২৫০ জনেরও বেশি কট্টর মাওবাদী অস্ত্র সমর্পণ করার পরই এই খবর আসে। তবে এই জেলা দীর্ঘদিন মাওবাদীদের কুখ্যাত শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। যেসব মাওবাদী (Maoist) নেতা আত্মসমর্পণ করেছেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন মাল্লুজুলা বেণুগোপাল রাও ওরফে ভূপতি। তিনি অবশ্য নিষিদ্ধ সিপিআইএম মাওবাদীর পলিটব্যুরো সদস্য এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। রূপেশ নিজেও উচ্চপদের মাওবাদী নেতা ছিলেন। তবে সেনাবাহিনীর মাওবাদী দমন অভিযান গত কয়েক মাসে বিরাট সাফল্য এসেছে। তবে উল্লেখ্যযোগ্য পদক্ষেপ হল মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ করিয়ে তাঁদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনা।

    রামধনের কর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ হয়েছে

    ভূপতি এবং রূপেশের আত্মসমর্পণের পর মাদ অঞ্চলে আরও এক প্রধান মাওবাদী নেতার অস্ত্র সমর্পণের ইঙ্গিত মিলেছে। সূত্রের খবর, মাওবাদীদের (Maoist) সিসিএম রামধনের কর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ হয়েছে। খুব দ্রুত যে কোনও সময়ে অস্ত্রসমর্পণ করতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। এই কুখ্যাত নেতা রামধনের উত্তর বস্তার অঞ্চলে সক্রিয় ছিলেন এবং তাঁর মাথার দাম ছিল বিরাট অঙ্কের টাকা। তিনি কাঙ্কের জেলার পানখাঢঞ্জুরের কাছে মাহলা ক্যাম্পের (Chhattisgarh) কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

    উদ্ধার হয়েছিল অস্ত্র

    অক্টোবরেই ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) জগদলপুরে ১১০ জন মহিলা ক্যাডার এবং ৯৮ জন পুরুষ মাওবাদী (Maoist) আত্মসমর্পণ করেছেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মাওবাদী নেতা ছিলেন ভাস্কর ওরফে রাজমান মান্ডভি, রনিতা, রাজু সালাম, ধন্নু ভেট্টি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আবার দন্ডকারণ্য স্পেশাল জোনাল কমিটি, রতন এলম অঞ্চলিক কমিটির সদস্য। তাঁদের কাছে পাওয়া অস্ত্রগুলির মধ্যে ছিল ১৯টি একে-৪৭, ১৭টি এসএলআর রাইফেল, ২৩টি আইএনএসএ রাইফেল, একটি আইএনএসএএস এলএমজি, ৩৬টি ৩০৩ রাইফেল, চারটি কার্বাইন, ১১টি বিজিইএল লঞ্চার, ৪১টি বারো-বোর বা সিঙ্গেল শট বন্দুক এবং একটি পিস্তল।

  • Amit shah: “একশো বখতিয়ার খিলজিও নালন্দাকে স্পর্শ করতে পারবে না”, তোপ অমিত শাহের

    Amit shah: “একশো বখতিয়ার খিলজিও নালন্দাকে স্পর্শ করতে পারবে না”, তোপ অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন বিহার নির্বাচনে নির্বাচনী প্রচার ব্যাপক জমে উঠেছে। শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit shah) এক জনসভায় ভাষণ দেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়কে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য এনডিএ সরকারের ব্যাপক প্রশংসাও করেছেন। তিনি বলেন, “বিকাশ ভি বিরাতস ভি অর্থাৎ উন্নয়ন এবং ঐতিহ্য একান্ত প্রয়োজন দেশের জন্য। এনডিএর শাসনে একশো বখতিয়ার খিলজিও নালন্দাকে (Nalanda University) স্পর্শ করতে পারবে না।”

    খিলজির অত্যন্ত জঘন্য কাজ (Amit shah)

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “এই খানেই কুমারগুপ্ত বিশ্ব বিখ্যাত নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন। আনুমানিক ৮০০ বছরের পুরানো ঐতিহ্য বহন করে চলেছিল এই জায়গা। প্রাচ্য জ্ঞান চর্চা এবং বিদ্যার প্রধান পীঠস্থান ছিল। তাকে আগুন লাগিয়ে ধ্বংস করে বখতিয়ার খিলজি। বিশ্ববিদ্যালয়ের (Nalanda University) গ্রন্থাগারে যে বইপত্র ছিল তা ছ’মাস ধরে জ্বলছিল। জলন্ত আগুনের ধোঁয়া বহুদিন পর্যন্ত ছিল। এই কাজ ছিল খিলজির অত্যন্ত জঘন্য কাজ। বিহারের সংস্কৃতি, জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা এবং আধ্যাত্মিক পরিসরকে মোদিজির নেতৃত্বে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে এই ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের পুনঃজাগরণ ঘটেছে।”

    ১ কোটি ২১ লক্ষ জীবিকা দিদি প্রকল্পের সুবিধা

    বিহারের আর্থিক পরিসরে উন্নয়ন নিয়ে শাহ (Amit shah) বলেন, “এই রাজ্যে আমরা অনেক বড় কারখানা এবং কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প স্থাপন করব। শিল্প উন্নয়নের সঙ্গে কৃষকদের আয়ও অনেক পরিমাণে বৃদ্ধি হবে। বিহারে কেবলমাত্র একটি পরিবারের উন্নয়ন হয়েছে। পরিবারের লোকেদের রাজনীতি করার সুযোগ মিলেছে। অপরদিকে নীতীশ কুমার এবং নরেন্দ্র মোদি বিহারের দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করেছেন। নারীর ক্ষমতায়ন এবং প্রগতিতেও বিরাট অবদান রয়েছে এনডিএ সরকারের। ১ কোটি ২১ লক্ষ জীবিকা দিদি প্রকল্পে ১০,০০০ টাকা করে ব্যাঙ্কের খাতায় দেওয়া হয়েছে।”

    এদিকে, ইতিমধ্যেি আরজেডির পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রাথী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে তেজস্বী যাদবের নাম। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে ঘোষণা করা হয়েছে মুকেশ সাহনির নাম। বিহারে ৬ এবং ১১ নভেম্বর নির্বাচন। ফল ঘোষণা হবে ১৪ নভেম্বর। তাই রাজনৈতিক দলগুলির নির্বাচনী প্রচার এখন তুঙ্গে।

LinkedIn
Share