Tag: Suvendu Adhikari

Suvendu Adhikari

  • Suvendu Adhikari: “এই সরকার আনসারুল্লা বাংলার সরকার,” মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কটের সিদ্ধান্ত শুভেন্দুদের

    Suvendu Adhikari: “এই সরকার আনসারুল্লা বাংলার সরকার,” মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কটের সিদ্ধান্ত শুভেন্দুদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যে গণতান্ত্রিক সরকার চলছে। অথচ সরকার সংবিধান, সংসদীয় ব্যবস্থা মানে না। সরস্বতী পুজোয় বাধা নজিরবিহীন। সশস্ত্র পুলিশ, আইপিএসদের দিয়ে পুজো করাতে হয়েছে। বিধানসভায় কোনও প্রশ্নের উত্তর দেন না মুখ্যমন্ত্রী। হিন্দুদের হয়ে সওয়াল করায় আমায় এক মাস বাইরে রেখেছে। আমি গর্বিত। আমি হিন্দুর ছেলে।” সোমবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কট (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আগামিকাল মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) হাউসে আসবেন। তবে বিজেপি থাকবে না। বিধানসভার গেটে আগামিকাল বেলা ১২টা থেকে বিধানসভার আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা ধর্না দেব।” তিনি বলেন, “কাল বিধানসভার বাইরে থেকে বক্তৃতা দেব। আগামিকাল মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কট করবে বিজেপি। আগামী এক মাস আমি ভাতা নেব না।” এর পরেই মুখ্যমন্ত্রীকে মোক্ষম বাণটি ছোঁড়েন শুভেন্দু। বলেন, “এই সরকার আনসারুল্লা বাংলার সরকার। এই সরকার মুসলমানের সরকার। এই সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছি, কার্যবিবরণীর কাগজ ছিঁড়ে দিয়েছি।”

    শুভেন্দুদের সাসপেন্ড

    প্রসঙ্গত, সরস্বতী পুজোয় বাধা দেওয়ার (Suvendu Adhikari) অভিযোগে মুলতুবি প্রস্তাব আনে বিজেপি। সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তারই প্রতিবাদে ওয়াক আউট করেন পদ্ম বিধায়করা। এর পরেই এক মাসের জন্য সাসপেন্ড করা হয় শুভেন্দু অধিকারী, অগ্নিমিত্রা পাল, বঙ্কিম ঘোষ এবং বিশ্বনাথ কারককে।

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমায় যাতে বলতে না দেওয়া হয় এবং উনি (মুখ্যমন্ত্রী) যাতে ফাঁকা মাঠে বক্তৃতা দিতে পারেন, সেই জন্যই পরিকল্পিতভাবে টার্গেট করে আমাদের সাসপেন্ড করা হল।” তিনি বলেন, “এখন থেকে বিজেপি বিধায়করাও মুখ্যমন্ত্রীকে বয়কট করবেন। উনি যেদিন বিধানসভায় আসবেন, ওঁকে গেটে দাঁড়িয়ে আমাদের বিধায়করা ধিক্কার জানাবেন এবং ওঁর উপস্থিতি আমরা বয়কট করব।” শুভেন্দু বলেন, “রাজ্যে অগণতান্ত্রিক সরকার চলছে। বাংলাদেশে ইউনূস যা করছে, এখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দল একই কাজ করছে। মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বিধানসভায় কোনও প্রশ্নের উত্তর দেন না (Suvendu Adhikari)। হিন্দুদের জন্য বলতে গিয়ে আমাকে ১ মাস বাইরে রেখেছে। আমি গর্বিত। আমি হিন্দুর ছেলে।”

  • Suvendu Adhikari: স্যালাইনকাণ্ডের পরে আরও এক ওষুধ দুর্নীতি! সমাজমাধ্যমে পোস্ট শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: স্যালাইনকাণ্ডের পরে আরও এক ওষুধ দুর্নীতি! সমাজমাধ্যমে পোস্ট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের স্যালাইন কাণ্ড নিয়ে রাজ্য তোলপাড় হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি প্রসূতিদের বিষাক্ত স্যালাইন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনায় একজনের মৃত্যুও হয়। সেই রেশ এখনও পুরোপুরি কাটেনি। তারই মধ্যে আবারও বিরাট অভিযোগ সামনে আনলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, বাংলায় আরও এক ওষুধ দুর্নীতি চলছে।

    সমাজ মাধ্যমে লম্বা পোস্ট শুভেন্দুর

    এনিয়েই সমাজ মাধ্যমের পাতায় একটি লম্বা পোস্ট করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি উল্লেখ করেন, ‘‘সরকারের অধীনে থাকা সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর্স সম্প্রতি রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালগুলি সহ জেলার চিফ মেডিক্যাল অফিসারদের নোটিস দিয়ে বলেছে ফার্মা ইমপেক্স ল্যাবরেটরিসের সাপ্লাই করা কোনও ওষুধ বা সামগ্রী ব্যবহার না করতে, তা বর্জন করতে। হাসপাতালে যদি স্টক থাকে তাহলে তা যেন অব্যবহৃত রাখা হয়। এর কারণ, গত ২৯ জানুয়ারি স্টেট ড্রাগ কন্ট্রোলের তরফে ফার্মা ইমপেক্সকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত উৎপাদন বন্ধ রাখতে।’’

    এটা একটা ওষুধ দুর্নীতি চলছে, দাবি শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কথায়, ‘‘এটা একটা ওষুধ দুর্নীতি চলছে। কারণ বিষয়টি সম্পর্কে খোলাখুলি কিছুই বলা হয়নি, একটা গোপনীয়তা বজায় রাখা হচ্ছে। একই সঙ্গে, কোন কোন ওষুধ নিষিদ্ধ হল বা ব্যবহার করা যাবে না, সে ব্যাপারেও কোনও স্পষ্ট তথ্য দেওয়া হচ্ছে না। মনে হচ্ছে, এটাও একটা বড় ষড়যন্ত্র।’’ এই ইস্যুতে রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের থেকে জবাব চেয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বিরোধী দলনেতার প্রশ্ন, এমন কী হল যার জন্য ওই সংস্থাকে ওষুধ উৎপাদন করতে বারণ করে দেওয়া হল এবং আর কোন কোন ওষুধ উৎপাদন হবে না। প্রসঙ্গত, গত মাসেই স্যালাইন-কাণ্ডে প্রসূতির মৃত্যু হয়েছিল মেদিনীপুরে। সেই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলাও। ঘটনা গত মাসের ৮ ও ৯ তারিখ। তার মধ্যেই আবার নয়া এক ওষুধ দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন শুভেন্দু অধিকারী।

  • State Budget 2025: ‘নারী সুরক্ষা, লক্ষ্মী ভাণ্ডার, মহিলাদের জন্য কিছুই নেই’ রাজ্য বাজেটকে নিশানা শুভেন্দুর

    State Budget 2025: ‘নারী সুরক্ষা, লক্ষ্মী ভাণ্ডার, মহিলাদের জন্য কিছুই নেই’ রাজ্য বাজেটকে নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য বাজেটকে (State Budget 2025) বেকার বিরোধী বলে মন্তব্য করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বুধবার শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। রাজ্য সরকারি কর্মীদের চার শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির পাশাপাশি পঞ্চায়েতে ও গ্রামোন্নয়নে এবার বরাদ্দ করা হলো ৪৪ হাজার কোটি টাকা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর মতে, ‘এটি বেকার-বিরোধী বাজেট।’ ২০২৬ সালের পূর্ণাঙ্গ বাজেট বিজেপি সরকারই তৈরি করবে বলে দাবি করেছেন তিনি।

    মহিলাদের জন্য ভাবনা কোথায়

    এদিন, বিধানসভায় বাজেট (State Budget 2025) পেশ করেন রাজ্যের অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তাঁর বাজেট বক্তৃতা শেষ হতে না হতেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘এই বাজেট বেকার-বিরোধী। মহিলাদের জন্য একটি শব্দও খরচ করা হয়নি। ডিএ বেড়েছে মাত্র চার শতাংশ। কেন্দ্রের সঙ্গে এখনও ফারাক অনেকটাই। সর্বোপরি যুব সম্প্রদায়ের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। বেকার শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের এই দুর্মূল্যের বাজারে ঠকিয়েছে রাজ্য সরকার।’

    রাজ্য বাজেটে যা নেই

    ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান পশ্চিম মেদিনীপুরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবছর বৃষ্টিতে জলের তলায় যায় ঘাটাল-সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এই এলাকায় বন্যার সমস্যা দূর করার জন্য মাস্টার প্ল্যান প্রয়োজন। মাস্টার প্ল্যান নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘ঘাটালে তো জমি অধিগ্রহণই হয়নি, সেখানে আবার বরাদ্দ কীসের?’ বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব মেদিনীপুরের মানুষ জল পান না। পাহাড়ের জনজাতির জন্য কোনও পরিকল্পনা নেই। অভিযোগ তাঁর। বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘মতুয়াদের জন্য একটা বাক্য নেই। সুন্দরবনের কথা নেই। নতুন পে কমিশনেরও প্রস্তাব নেই।’

    নারী সুরক্ষার কথা নেই

    বুধবার রাজ্যের পেশ করা বাজেটে (State Budget 2025)  নারী সুরক্ষার বিষয়ে কিছুই উল্লেখ নেই বলে জানান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি এও মনে করিয়ে দেন, মহিলাদের জন্য সামাজিক প্রকল্প লক্ষ্মীর ভান্ডারের জন্যও বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়নি বাজেটে। তুলনায় টানতে ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানার মতো বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলির কথা তুলে আনেন তিনি। এমনকি দিল্লিতেও বিজেপি মহিলাদের জন্য মাসে ২৫০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা-ও স্মরণ করিয়ে দেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দুর সংযোজন, রাজ্যে বিজেপির ডাবল ইঞ্জিন সরকার হলে ‘প্রত্যেক বাড়িতে একটি করে চাকরির প্রতিশ্রুতি দেবে বিজেপি। ২০২৬ সালের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট তৈরি করবে বিজেপি সরকারই।’

  • Bengal Global Business Summit: ‘প্রতারণা, প্রহসন এবং প্রদর্শনীর মেলা’, বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটকে তোপ সুকান্তর

    Bengal Global Business Summit: ‘প্রতারণা, প্রহসন এবং প্রদর্শনীর মেলা’, বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট (Bengal Global Business Summit) রাজ্যের জনগণের প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর প্রতারণা, প্রহসন এবং প্রদর্শনীর মেলা। বুধবার এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর কথায়, রাজ্যের অবনতিশীল, অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক পরিবেশ ঢেকে রাখতেই উদ্যোগ নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

    সুকান্তর তোপ (Bengal Global Business Summit)

    এক্স হ্যান্ডেলে সুকান্ত লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ জনগণকে প্রতারণার পুরানো কৌশল এবং ঐতিহ্য বজায় রেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার একটি প্রহসনের আয়োজন করেছেন – বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট – যার উদ্দেশ্য শুধুমাত্র বাংলার জনগণকে বিভ্রান্ত করা।’ তিনি লিখেছেন, ‘২০১৫ সালে শুরু হওয়ার পর থেকে তথাকথিত এই সম্মেলন শুধুমাত্র একটি জাঁকজমকপূর্ণ প্রদর্শনী মেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার মাধ্যমে তৃণমূলের রাজত্বে বাংলার অবনতিশীল, অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক পরিবেশকে ঢেকে রাখার পূর্ণ অপচেষ্টা চরিতার্থ করা হয়েছে।’

    কী বললেন সুকান্ত

    বিজেপির রাজ্য সভাপতির দাবি, ২০১৫ সালে প্রথম বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট অনুষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে রাজ্যে শিল্প ধ্বংসের পথে এগিয়েছে। লক্ষাধিক শ্রমিক কর্মহীন হয়েছে। পরিসংখ্যান দিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী লিখেছেন, ‘২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ২১ হাজার ৫২১টি শিল্প ইউনিট বন্ধ হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গ পরিবেশ দফতরের রিপোর্ট থেকে স্পষ্ট। এই বিশাল সংখ্যক কারখানা বন্ধ হওয়ার ফলে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক কর্মহীন হয়েছে।’ তিনি লিখেছেন, ‘একাধিক নামজাদা কোম্পানি বাংলা থেকে শিল্প গুটিয়ে নিয়ে চলে গিয়েছে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ব্রিটানিয়ার মতো বড় প্রতিষ্ঠান-সহ ২ হাজার ২২৭টি নিবন্ধিত সংস্থা, যা উৎপাদন অর্থনীতি, কমিশন এজেন্সি ও বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তারা বাংলা ছেড়ে চলে গিয়েছে। অর্থনৈতিক অবদান হ্রাস পেয়েছে।’ স্ট্যাটিস্টিক্স ও প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬০-৬১ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের জিডিপিতে ১০.৫ শতাংশ অবদান রেখেছিল এবং তৃতীয় স্থানে ছিল। কিন্তু ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই হার নেমে এসেছে মাত্র ৫.৬ শতাংশে (Sukanta Majumdar)।

    পশ্চিমবঙ্গের পতন!

    বালুরঘাটের সাংসদের দাবি, বিনিয়োগকারীদের নজরে ক্রমাগত পতন হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের (Bengal Global Business Summit)। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৭০ এর দশকে মুম্বইয়ের পরেই পশ্চিমবঙ্গ কোম্পানির সদর দফতরের জন্য কোম্পানিগুলির জন্য দ্বিতীয় পছন্দের জায়গা ছিল। কিন্তু ২০২১ সালের মধ্যে বাংলার অবস্থান নেমে আসে অষ্টম স্থানে, যেখানে মুম্বই তার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। সুকান্ত লিখেছেন, ‘বিনিয়োগকারীদের ওপর অত্যাচার হয়েছে রাজ্যে। কারণ হল শাসক দলের দুষ্কৃতীদের দ্বারা লাগাতার জুলুমবাজি ও হেনস্থার মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা তলানিতে এসে ঠেকেছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল, আইএফবি এগ্রোর নূরপুর কারখানায় সশস্ত্র হামলা ও তারপর কোম্পানিকে জোর করে ৪০ কোটি নির্বাচনী বন্ড প্রদানের জন্য বাধ্য করা – যা স্পষ্টভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে দুষ্কৃতীরাজের সব চেয়ে বড় উদাহরণ।’ বঙ্গ বিজেপির এই নেতার দাবি, এই তথ্যগুলিই প্রমাণ করে যে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট আসলে জনগণের করের টাকায় পরিচালিত একটি প্রতারণার উৎসব মাত্র। এটি মূলত একটি ধোঁয়াশা সৃষ্টি করার কৌশল, যার মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যাচারের সরকার জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের আড়ালে বাংলার মানুষকে প্রতিনিয়ত প্রতারিত করে চলেছে।

    আক্রমণ শানালেন শুভেন্দুও

    বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি বলেন, “একটা কোম্পানিকে কিছু টাকা পাইয়ে দেওয়ার জন্য প্রতি বছর একটা বাৎসরিক উৎসব হয়। এখনও পর্যন্ত যে কটা বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন হয়েছে, তাতে ১৪ থেকে ১৫ লাখ কোটি টাকার চুক্তি হয়েছে। কিন্তু ১৪-১৫ টাকাও বিনিয়োগ হয়েছে দেখতে পাচ্ছেন কোথাও। উল্টো দিকে ২০২১ সালের পরে ডাবরের কারখানা পালিয়েছে। কেশরাম রেয়ন বন্ধ হয়েছে। নৈহাটি, ভদ্রেশ্বর জুটমিল, ডানকুনির বিস্কুট তৈরির কারখানা সব বন্ধ হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একজন ঘনিষ্ঠ লোক রয়েছে। তাকে এই সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব দিয়ে দেওয়া হয়। টেন্ডার ছাড়াই বরাদ্দ হয় ৫০ কোটি টাকা। এই টাকা ঝাড়ার জন্য এটা করা হয়েছে।”

    তৃণমূল জমানায় রাজ্যের শিল্পের অবস্থা ক্রমশ খারাপ (Bengal Global Business Summit) হয়েছে বলেও অভিযোগ রাজ্যের বিরোধী দলনেতার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এজন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জমি নীতি। তৃণমূল সরকারের সেজ (SEZ) বিরোধী ও জমি অধিগ্রহণ বিরোধী নীতির ফলে বড় শিল্পপতিরা পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিমুখ হচ্ছেন। সেই (Sukanta Majumdar) কারণেই দিন দিন ভিন রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের যুবকরা (Bengal Global Business Summit)।

    রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “২০১৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সারা দেশে বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে ১৯ লাখ কোটি টাকারও বেশি। সেখানে পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগ ১২ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। অর্থাৎ সারা দেশে বিনিয়োগের শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।”

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আমার কাছে নথি রয়েছে’’, মদনের ‘তৃণমূলে পদ বিক্রি’ মন্তব্যকে সমর্থন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আমার কাছে নথি রয়েছে’’, মদনের ‘তৃণমূলে পদ বিক্রি’ মন্তব্যকে সমর্থন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ লক্ষ টাকায় বিক্রি হচ্ছে তৃণমূলের জেলা কমিটির পদ। দুদিন আগে এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করতে শোনা গিয়েছিল শাসকদলের কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রকে। এবার মদনের এই মন্তব্যকে সমর্থন করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর বক্তব্য, মদন মিত্র ঠিক কথা বলছেন। শাসকদলে পদের জন্য টাকা নেওয়া (TMC Corruption) কয়েক বছর আগেই শুরু হয়েছে বলে দাবি শুভেন্দুর।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    মদনের বক্তব্যকে সমর্থন করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘একদম ঠিক কথা বলেছেন মদন মিত্র। কাকদ্বীপের এক ঠিকাদার ২০২১ সালে আইপ্যাকের অ্যাকাউন্টে ১১ কোটি টাকা দিয়েছেন। আইপ্যাকের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে উনি ওই টাকা দিয়েছেন। আমার কাছে নথি রয়েছে।’’ তৃণমূলের অন্দরে টাকা দিয়ে পদ পাওয়া কবে থেকে শুরু হয়েছে, তাও জানিয়েছেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য, ‘‘ষোলোর পর থেকে শুরু হয়েছে। আঠারোর পর থেকে প্রধান, অঞ্চল সভাপতির পদ-সহ সব বিক্রি হয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, তৃণমূল ক্ষমতায় আসে ২০১১ সালে। সেই সময় যুব তৃণমূলের সভাপতি ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এনিয়ে বর্তমান বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘আমাকে তাড়িয়ে এগারো সালে যুবা তৃণমূল হয়। তারাই এই টাকা সংগ্রহ করে (TMC Corruption)। সব জেলায় তিনজন-চারজন করে নাম রয়েছে। যারা যুবা তৃণমূলের। যেমন হুগলিতে শান্তনু, কুন্তল ছিল।’’ এই ইস্যুতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ঠিক কী বলেছিলেন মদন?

    এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মদন মিত্র (Madan Mitra) বলেছিলেন, ‘‘আমাদের পার্টিতে এসব কিছু ছিল না। এই একটা এজেন্সি আমাদের পার্টিতে ঢুকল। ভোটকুশলী সংস্থা তারা নাকি জিতিয়ে দেবে। কামারহাটিতে আমাকে শেখানো হচ্ছে, সকালে উঠে কীভাবে ব্রাশ করবে। তারপর ডানদিকে তাকাবে, না বাঁদিকে তাকাবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ-নামীদামি ছেলের কাছেও আমি শুনেছি, কেউ ২৫ লাখ, কেউ ৫০ লাখ দিয়েছেন (TMC Corruption)। এই এজেন্সির ছেলেদের কাছে দিয়েছে। ভোটে তাঁরা কেউ নমিনেশন পাননি। লজ্জায় কাউকে বলতেও পারছেন না। এত বড় বড় নাম তাঁদের।’’

  • Saraswati Puja Nadia: নজিরবিহীন! পুলিশ প্রহরায় স্কুলে সরস্বতী পুজো, নদিয়ায় মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর

    Saraswati Puja Nadia: নজিরবিহীন! পুলিশ প্রহরায় স্কুলে সরস্বতী পুজো, নদিয়ায় মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নজিরবিহীন, পুলিশি প্রহরায় বাগদেবীর আরাধনা! রাজ্যের এমনই অবস্থা যে বিদ্যার দেবীর আরাধনাও করতে হয় পুলিশ প্রহরার মধ্য দিয়ে। সরস্বতী পুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রবিবার নদিয়ার হরিণঘাটা থানার নগরউখড়া এলাকায় একটি সরস্বতী পুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। অঞ্জলি দিতে দেখা যায় তাঁকে। সেখানেই কলকাতার যোগেশচন্দ্র ল কলেজে পুলিশি প্রহরায় সরস্বতী পুজো নিয়ে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। বাংলাদেশের পরিস্থিতির সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের তুলনা করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা।

     

    সেনা দিয়ে সরস্বতী পুজো!

    নগরউখড়ায় একটি প্রাথমিক স্কুলে সরস্বতী পুজো করতে বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে কয়েকদিন আগে বিতর্ক হয়েছিল। সেই নগরউখড়ারই একটি সরস্বতী পুজোয় এদিন যোগ দেন শুভেন্দু। পুলিশি প্রহরায় কলকাতার কলেজে পুজো নিয়ে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেন তিনি। বলেন, “এটাও বাংলাদেশ বানিয়ে দিয়েছে। ওপারের যশোরে সেনা দিয়ে পুজো হচ্ছে। আর এপারে পুলিশ দিয়ে পুজো হচ্ছে। তাও হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে।” এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করেছেন তিনি। একইসঙ্গে তাঁর হুঁশিয়ারি, বিজেপি সরকার গঠন হলে জিহাদিমুক্ত বাংলা হবে। উল্লেখ্য সোমবার , হরিণঘাটার দাসপোলডাঙা প্রাথমিক স্কুলে বাণীবন্দনাতেও হাজির রইল পুলিশ। নামানো হল র‍্যাফও। নিরাপত্তার ঘেরাটোপে কচিকাঁচাদের বাগদেবীর আরাধনায় স্কুলে যেতে হল ।

     

    পুজোর জন্য পুলিশি প্রহরা

    ঘটনার সূত্রপাত কয়েকদিন আগে। এই স্কুলে আগে কখনও সরস্বতী পুজো হয়নি। এ বছরই প্রথম বিদ্যালয়ে বাগদেবীর আরাধনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু অভিযোগ, হরিণঘাটা দাসপোলডাঙা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরস্বতী পুজো হবে এই খবর পেয়েই নাকি স্কুলে প্রধান শিক্ষকের উপর চড়াও হন স্থানীয় তৃণমূল নেতা। হরিণঘাটার দাসপোলডাঙা প্রাথমিক স্কুলে সরস্বতী পুজো করা যাবে না বলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে বদলির হুমকি দেওয়ার ভিডিও ভাইরাল হয়। এই ভিডিওটি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দাবি করেন, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে যিনি হুমকি দেন, তিনি তৃণমূলের বুথ সভাপতি আলিমুদ্দিন মণ্ডল। যদিও এর আগে অভিযুক্তর দলীয়-যোগ অস্বীকার করে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব। এরপরই সতর্ক হয় জেলা প্রশাসন। তাই সোমবার বসন্ত পঞ্চমীতে সরস্বতী পুজোর জন্য বসাতে হয় পুলিশি প্রহরা। সোমবার যখন স্কুলে বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনা চলছে, তখন বাইরে লাঠিধারী পুলিশকে পাহারা দিতে হয় । অশান্তি রুখতে নামাতে হয় র‍্যাফ। নিরাপত্তার খাতিরে হরিণঘাটার স্কুলের গেট বন্ধ করে হয় বাণীবন্দনা। বাইরেই দাঁড়াতে হয় পড়ুয়াদের অভিভাবকদের। বাইরে থেকেই তাঁরা উলুধ্বনি দেন। পুজো শেষ হয় নির্বিঘ্নেই।

  • Suvendu Adhikari: হেলে পড়া বাড়ি! মেয়রের গ্রেফতারির দাবিতে বিধানসভা উত্তালের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হেলে পড়া বাড়ি! মেয়রের গ্রেফতারির দাবিতে বিধানসভা উত্তালের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় একাধিক বহুতল হেলে পড়ার ঘটনা সামনে এসেছে। এনিয়ে চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে বাসিন্দাদের মধ্যে। রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে বিজেপি। এবার এর প্রতিবাদে কলকাতা পুরসভার সামনে সভা করে বিধানসভা উত্তাল করার হুঁশিয়ারি দিতে দেখা দেল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। একইসঙ্গে পুর-প্রতিনিধিদের লুকিয়ে রাখা টাকা ‘পাতাল ফুঁড়ে বার’ করে আনার হুঙ্কারও দেন শুভেন্দু। একইসঙ্গে মেয়রের গ্রেফতারির দাবিও তুলেছেন শুভেন্দু। বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) হুঁশিয়ারি, “আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে অধিবেশনে মেয়রের গ্রেফতারি এবং মুখ্যমন্ত্রীর জবাবদিহির দাবিতে বিধানসভা উত্তাল করে তুলব।’’

    হেলে পড়া বাড়ি

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমরা এতদিন শুনে এসেছি প্রাচীন বাড়ি, ঐতিহ্যের বাড়ি, রাজবাড়ি, রবি ঠাকুরের বাড়ি… এই প্রথমবার কলকাতা মহানগরীর ছাপ্পা মেরে চেতলা থেকে জেতা মুখ্যমন্ত্রীর আলালের দুলাল জনাব ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) একটা নতুন সংযোজন করেছেন, হেলে পড়া বাড়ি। নতুন সংযোজিত বাড়ি।” গতকাল শুক্রবারই কলকাতা পুরসভার সামনে সভা করতে চেয়েছিল বিজেপির উত্তর কলকাতা সাংগঠনিক জেলা। কিন্তু পুলিশ অনুমতি দেয়নি এই সভার। এরপরেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল গেরুয়া শিবির। পরে আদালতের সভার অনুমতি দেয়। শুক্রবার সন্ধ্যার সভায় বিরোধী দলনেতা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ, বিজেপির দুই পুর-প্রতিনিধি ও দলের নেতা তাপস রায় প্রমুখ।

    শুভেন্দুর অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    সভায় শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) অভিযোগ তোলেন, বেআইনি নির্মাণে মদত দিয়ে তৃণমূল নেতারা কোটি কোটি টাকা তুলছেন। তাঁর আরও দাবি, “সব জায়গায় অবৈধ সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। নেতৃত্ব দিচ্ছেন তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। আর রয়েছে নব্য প্রোমোটাররা। তাঁরাই ভোটের সময়ে ভোট লুট করে। পাঁচ হাজার জলাশয় বুজিয়ে বাড়ি তৈরি করা হয়েছে। যে পুর-প্রতিনিধিরা পয়সা খেয়েছেন, অর্পিতা (মুখোপাধ্যায়), হামিদদের চেয়েও বেশি পয়সা রয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে মাটি ফুঁড়ে হলেও সেই টাকা উদ্ধার হবে!” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও দাবি করেছেন, “যাঁদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাঁদের পুনর্বাসন দিয়ে তার পরে যেন বাড়ি ভাঙা হয়।”

  • Saraswati Puja: মমতার এলাকায় কলেজে সরস্বতী পুজো বন্ধের হুমকি! তৃণমূলকে তুলোধনা সুকান্ত-শুভেন্দুর

    Saraswati Puja: মমতার এলাকায় কলেজে সরস্বতী পুজো বন্ধের হুমকি! তৃণমূলকে তুলোধনা সুকান্ত-শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোদ মুখ্যমন্ত্রীর খাসতালুকে সরস্বতী পুজোয় (Saraswati Puja) বাধা দেওয়ার অভিযোগ। এতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা সাব্বির আলি। অভিযোগ, তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের হুমকি দিয়েছেন সরস্বতী পুজো করলে খুন করে দেওয়া হবে। একইসঙ্গে এক আইন পড়ুয়াকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। ঘটনা দক্ষিণ কলকাতার যোগেশ চন্দ্র চৌধুরী ল কলেজে। এই নিয়েই তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। মমতা সরকারকে এই ইস্যুতে একহাত নিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই ঘটনায় ইমেল মারফত কলেজের পড়ুয়ারা অভিযোগ জানিয়েছেন কলকাতা পুলিশ এবং কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে। একইসঙ্গে অভিযোগ জানানো হয়েছে কলেজের পরিচালনা সমিতিতে থাকা মালা রায় এবং দেবাশিস কুমারকে। এঁদের দুজনই আবার তৃণমূলের নেতা-নেত্রী। মালা রায় দক্ষিণ কলকাতার সাংসদও বটে। পড়ুয়াদের (Saraswati Puja) করা সেই ইমেলেরই স্ক্রিনশট সমাজমাধ্যমের পাতায় তুলে ধরেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। অন্যদিকে দিল্লি থেকে ফিরে মমতা সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন রাজ্যর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    সমাজমাধ্যমে (Saraswati Puja) কী লিখলেন সুকান্ত মজুমদার?

    নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) লেখেন, ‘‘বাংলাদেশে এতদিন ধরে উগ্র ইসলামপন্থী মৌলবাদীদের কাছ থেকে যে ধরনের হুমকি শোনা যাচ্ছিল, তা এখন আমাদের বাড়ির চারপাশেই শোনা যাচ্ছে। রাস্তার নাম ‘আনোয়ার শাহ’ হওয়ায় এলাকায় সরস্বতী পুজোর কোনও আয়োজন করা যাচ্ছে না! একটি ইসলামি মৌলবাদী দল দক্ষিণ কলকাতার একটি নামী কলেজে প্রবেশ করে ফতোয়া জারি করে চলে গিয়েছে। একটু ভেবে দেখুন- তুষ্টিকরণ চালানো অযোগ্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে তারা কতটা সাহসী হলে এই ধরনের মর্মান্তিক ঘটনা ঘটাতে পারে? এক মুহূর্ত ভেবে দেখুন। মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের কাছে এই ঘটনাগুলি প্রকাশ্যে ঘটছে। তবুও তিনি কিছুই জানেন না!’’

    শুভেন্দু অধিকারীর বিবৃতি

    গতকাল বৃহস্পতিবারই দিল্লি থেকে কলকাতায় ফেরেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এর আগে কুম্ভে পদপিষ্টের ঘটনা নিয়ে সমাজমাধ্যমে বিজেপিকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই প্রসঙ্গ টেনে এনে সরস্বতী পুজো বন্ধ ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরস্বতী পুজোয় কেন বাধা দেওয়া হচ্ছে সে ব্যাপারে মন দিন।’’ এদিন শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন, ‘‘এটা রাজনীতি করার সময় নয়। সনাতনীরদের একটা কর্মসূচি দেখে ওদের হিংসা হয়। তাই এই কথা বলছেন! বিরোধীরা তুষ্টিকরণের কাজ করছে। হরিণঘাটায় তৃণমূলের বুথ সভাপতি সরস্বতী পুজো রুখছে, সেদিকটা দেখা উচিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।’’

    ‘‘সাব্বির আলির দাপটে কলেজ যেতে পারি না’’, দাবি অধ্যক্ষের

    এই বিষয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ রায়। তাঁর দাবি, ‘‘আমি সাব্বির আলির দাপটে কলেজে যেতে পারি না। বাড়ি থেকে কাজ করতে হয়। কলেজে গেলেই ওর ছেলেরা আমায় হেনস্থা করে। যে ঘটনা ঘটেছে সেটা অত্যন্ত নিন্দনীয়।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘গত বছর কলেজে ঢুকতে গিয়ে আমায় হেনস্থা করা হয়েছে। আমার ৪০ বছরের শিক্ষকতার জীবনে এমন দেখিনি। এর মধ্যে রাজনীতি নেই। আছে অর্থনীতি। অর্থাৎ পয়সা খোলামকুচির মতো দাও। নয়ত ঝামেলা করবে।’’

    জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য

    এই ইস্যুতে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘‘বাংলার সংস্কৃতিতে কোনও কালেই সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja) ধর্মীয় অনুষ্ঠান হিসেবে দেখা হত না। যদি কলকাতার বুকে মুখ্যমন্ত্রীর কলেজে সরস্বতী পুজো নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়, তাহলে বুঝতে হবে চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভু যেমন চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দি হয়ে গিয়েছেন, তেমন হিন্দু উদ্বাস্তু বাঙালি তৃণমূলের কারাগারের বন্দি হয়ে যাচ্ছে। এর থেকে বাঁচাতে হবে। বাংলাকে তৃণমূলের শাসন থেকে মুক্তি করতে হবে।’’

    এবিভিপির প্রতিবাদ কর্মসূচি

    এই ইস্যুতে তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছে আরএসএস-র ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। সংঠনের রাজ্য নেতাদের সাফ কথা, আইনের ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি ও পুজো বন্ধ করার নিদান দিয়ে ফের একবার নিজেদের ছাত্রবিরোধী প্রমাণ করল তৃণমূল কংগ্রেস। এবিভিপি জানিয়েছে, দীর্ঘদিন রাজ্যের কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি। এমন অবস্থায় হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে পরিস্থিতি। শুক্রবার এই ঘটনার প্রতিবাদে টালিগঞ্জে নবীনা সিনেমা হলের বিপরীতে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে এবিভিপি।

    গুন্ডাগিরির অভিযোগ আগেও উঠেছে সাব্বিরের বিরুদ্ধে

    উল্লেখ্য, যোগেশ চন্দ্র চৌধুরী ল কলেজে সরস্বতী পুজো করলে ধর্ষণ ও প্রাণে মেরে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে সাব্বির আলি। এমনটাই অভিযোগ পড়ুয়াদের। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চারু মার্কেট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ল কলেজের পড়ুয়ারা। একইসঙ্গে তাঁরা লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন অধ‍্যক্ষের কাছেও। পড়ুয়াদের বিস্ফোরক অভিযোগ, কলেজে ঢুকে সরস্বতী পুজো না করতে হুমকি দেন তৃণমূলের নেতা সাব্বির আলি। একইসঙ্গে ওই পুজোর আয়োজন হলে ছাত্রদের খুনের হুমকি দেন তিনি। হুমকি দিয়ে তিনি বলেন, ‘‘রাস্তায় বেরোলে দেখে নেব। মেয়েদের ঘরে ছেলে ঢুকিয়ে দেব।’’ প্রসঙ্গত, এই সাব্বির আলির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এর আগেও উঠেছে। এর আগেই সাব্বিরের বিরুদ্ধে কলেজে গুন্ডাগিরির অভিযোগ ওঠে। কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলা। এর পর সাব্বিরের কলেজ ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে উচ্চ আদালত। কিন্তু তার পরও সাব্বির ও তাঁর শাগরেদরা ক্যাম্পাসে গুন্ডামি করে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি নদিয়ার হরিণঘাটা থানা এলাকার নগরউখড়ার একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলে সরস্বতী পুজো বন্ধ করার হুমকি দেয় তৃণমূল কংগ্রেসের স্থানীয় বুথ সভাপতি আলিমুদ্দিন। পুজো করলে স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ১ দিনের মধ্যে বদলি করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন এই আলিমুদ্দিন। এরপরে ফের সামনে এল দক্ষিণ কলকাতার ঘটনা।

  • Suvendu Adhikari: দিল্লিতে শাহের সঙ্গে বৈঠকে শুভেন্দু, আলোচনা রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে

    Suvendu Adhikari: দিল্লিতে শাহের সঙ্গে বৈঠকে শুভেন্দু, আলোচনা রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবারই শাহের বাসভবনে এই বৈঠক হয় বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, বৈঠকে বাংলাদেশ ইস্যু এবং রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর পাশাপাশি স্যালাইনকাণ্ড, আরজি কর কাণ্ড নিয়েও কথা বলেছেন বিরোধী দলনেতা। আলোচনায় উঠে এসেছে নদিয়ার স্কুলে সরস্বতী পুজো বন্ধ করার প্রসঙ্গও। প্রসঙ্গত, বিজেপি প্রার্থীদের হয়ে দিল্লিতে বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় প্রচার করছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। গতকাল বুধবার তিনি সিআর পার্কে প্রচার করেন। বুধবার বিকেলে তিনি করোলবাগে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচার করেন। এরপর সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। শুভেন্দুর কথা শোনার পরে অমিত শাহ দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।

    মমতা জমানায় প্রশ্নের মুখে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা

    এক্স হ্যান্ডলে অমিত শাহর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের ছবি পোস্ট করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। নিজের পোস্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কিত বিষয়ে অমিত শাহের সঙ্গে তাঁর আলোচনা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্ককে শাহকে জানিয়েছেন। মমতা জমানায় প্রশ্নের মুখে পড়েছে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা। বুধবার মূলত সেই নিয়েই শাহি দরবারে পৌঁছন শুভেন্দু। এই সমস্ত কিছু আলোচনার পাশাপাশি ওঠে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও। বাংলাদেশের সীমান্ত রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও তাই কথা বলেন শুভেন্দু।

    পশ্চিমবঙ্গে কোনও স্থায়ী ডিজিপি নেই!

    বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে কোনও স্থায়ী ডিজিপি নেই বলেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিরোধী দলনেতার মতে, নিয়ম অনুযায়ী, স্থায়ী ডিজি নিয়োগ করতে হলে প্রথমে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে তিনটি নাম পাঠাতে হয় রাজ্যকে। তারপর সেখান থেকে একজনকে নির্বাচন করা হয়। রাজীব কুমারের ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হয়নি বলেই অভিযোগ। রাজীব কুমারকে তাই স্থায়ী ডিজি বলতে নারাজ বিরোধী দলনেতা। জানা গিয়েছে, সমস্ত কিছু শোনার দেখে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন অমিত শাহ। সূত্রের খবর, বাংলাদেশ প্রসঙ্গে অমিত শাহ জানিয়েছেন, ভারত সরকারের তরফে পদক্ষেপ করা হচ্ছে, সবরকম ব্যবস্থা করা হবে।

  • Suvendu Adhikari: হেলে পড়ছে কলকাতার একের পর এক বহুতল, ফিরহাদকে “হেলে পড়া” খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হেলে পড়ছে কলকাতার একের পর এক বহুতল, ফিরহাদকে “হেলে পড়া” খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঘাযতীন, ট্যাংরা, সল্টলেকের পর এবার তপসিয়া। হেলে পড়া বহুতল ঘিরে কলকাতা শহরজুড়ে তীব্র আতঙ্ক। কলকাতা পুরসভায় চলছে ‘টক টু মেয়র’। আর দুপুরেই এক্স মাধ্যমে মেয়রকে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁকে খোঁচা দিয়ে তিনি (Suvendu Adhikari) বললেন, “হেলে পড়া” হাকিম। মেয়রের মন্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন ফিরহাদ?

    কলকাতায় একের পর এক হেলে পড়া বাড়ির সন্ধান মিলেছে। বিরাট বিরাট সব বহুতল। সেই বহুতল হেলে পড়েছে। তবে আচমকা সেগুলি হেলে পড়েছে এমনটা নয়। আস্তে আস্তে সেগুলি হেলে পড়েছে। এবার সেগুলির অনুমোদন ছিল কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কলকাতা পুরসভার ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এসবের মধ্যেই মুখ খুলেছিলেন পুরসভার মেয়র (Firhad Hakim) ফিরহাদ হাকিম। মূলত, বাঘাযতীনের ফ্ল্যাট বাড়ি ভেঙে পড়ার পর থেকেই শহরের বুকে একের পর এক হেলে পড়া বহুতলের ছবি সামনে আসছে। তাতে সর্বশেষ সংযোজন তিলজলা। এ প্রসঙ্গে মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, “সব হেলে পড়া বাড়ি বিপজ্জনক নয়। যদি স্ট্রাকচারাল স্টেবিলিটি দিয়ে দেয়, যদি স্ট্রাকচার ঠিক আছে, তাহলে সেটা বিপজ্জনক নয়। কলকাতায় এরকম অনেক বাড়ি রয়েছে, একটু হেলে গিয়েছে।”যা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    আর তারপরই এক্স হ্যান্ডেলে খোঁচা দিয়ে শুভেন্দুর পোস্ট। তিনি (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “সব হেলে পড়া বাড়ি বিপজ্জনক নয়” – ফিরহাদ “হেলে পড়া” হাকিম। হেলায় বলে দিলেন কলকাতার অপদার্থ মেয়র। অবশ্য হাল আমলের বাড়ি হেলে পড়লে মাথা না কাজ করাই স্বাভাবিক! ঐতিহ্যবাহী বাড়ি, ঐতিহাসিক বাড়ি, জমিদারি বাড়ি, আকাশচুম্বী বহুতল, পোড়া বাড়ি, ভূতুড়ে বাড়ি, জীর্ণ বাড়ির পরে কলকাতা পুরসভার দৌলতে নতুন আকর্ষণ হল ‘হেলে পড়া বাড়ি’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share