Nobel Prize: এবার পদার্থবিদ্যায় নোবেল পাচ্ছেন তিন বিজ্ঞানী

Nobel prize for physics awarded for quantum mechanic tunnelling

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার (Nobel Prize) পাচ্ছেন তিন বিজ্ঞানী। মঙ্গলবার তাঁদের নাম ঘোষণা করল রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি (Quantum Mechanic)। অ্যাকাডেমির তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, ২০২৫ সালে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কারের জন্য যৌথভাবে মনোনীত হয়েছেন ব্রিটেনের জন ক্লার্ক, ফ্রান্সের মিশেল এইচ ডেভোরেট এবং আমেরিকার জন এম মার্টিনিস। তিনজনেরই কর্মক্ষেত্র আমেরিকা।

নোবেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য (Nobel Prize)

সুইডেনের নোবেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, বৈদ্যুতিক সার্কিটে ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং এবং শক্তির পরিমাণ নির্ধারণ আবিষ্কারের জন্য তিন বিজ্ঞানীকে এবারের পদার্থবিদ্যায় নোবেলের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওঁদের আবিষ্কার কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। সুইডিশ কমিটির নিয়ম অনুযায়ী ক্লার্ক, মিশেল এবং মার্টিনিসকে সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া হবে ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনারের (প্রায় ১১ লাখ মার্কিন ডলার) পুরস্কার।প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে কোয়ান্টাম মেকানিক্স সংক্রান্ত মৌলিক গবেষণার স্বীকৃতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন অ্যালান আসপেক্ট, জন ফ্রান্সিস ক্লাউসার এবং অ্যান্টন জাইলিঙ্গার। এর (Nobel Prize) ঠিক তিন বছর পরে ফের পদার্থবিদ্যার নোবেলে ফিরে এল সেই কোয়ান্টাম।

পরবর্তী প্রজন্মের কোয়ান্টাম প্রযুক্তি বিকাশের জন্য সুযোগ সৃষ্টি

রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তিন বিজ্ঞানীর পরীক্ষাগুলি প্রমাণ করেছে যে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের বৈশিষ্ট্যগুলিকে ম্যাক্রোস্কোপিক পর্যায়েও বাস্তবায়িত করা সম্ভব। তাঁদের কাজ কোয়ান্টাম ক্রিপ্টোগ্রাফি, কোয়ান্টাম কম্পিউটার এবং কোয়ান্টাম সেন্সর-সহ পরবর্তী প্রজন্মের কোয়ান্টাম প্রযুক্তি বিকাশের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করেছে।ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত অধ্যাপক ক্লার্ক বলেন, এই আবিষ্কার কিছুটা হলেও কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের ভিত্তি। তিনি বলেন, “ঠিক এই মুহূর্তে এই আবিষ্কারটি কোথায় পুরোপুরি খাপ খায়, তা আমার কাছে সম্পূর্ণ স্পষ্ট নয়।”

প্রসঙ্গত, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এমন এক নতুন ধরনের গণনা পদ্ধতি, যা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের নীতিগুলি অর্থাৎ ক্ষুদ্রতম স্তরে কণার আচরণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান ব্যবহার করে প্রচলিত কম্পিউটারের তুলনায় অনেক (Quantum Mechanic) দ্রুত হিসেব-নিকেশ করতে পারে। নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, কোয়ান্টাম মেকানিক্সই সমস্ত ডিজিটাল প্রযুক্তির ভিত্তি (Nobel Prize)।”

Please follow and like us:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

LinkedIn
Share