Bangladesh: ইউনূসের জমানায় ফের আক্রান্ত হিন্দুরা, যশোর হিংসায় ঘরছাড়া বহু

Bangladesh Election expert says Md Yunus just buying time amid political pressure

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূসের (Muhammad Yunus) বাংলাদেশে ফের সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনার অভিযোগ সামনে এল। গত বৃহস্পতিবার ২২ মে বাংলাদেশের যশোর জেলার (Bangladesh) অভয়নগর উপজেলার অবস্থিত গ্রাম দাহার মাসিহাটিতে হিন্দুদের ওপর মৌলবাদীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ। এই গ্রামের অসংখ্য হিন্দুদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করারও অভিযোগ উঠেছে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে খবর প্রকাশিত হয়েছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম প্রথম আলোতে।

মাছের ভেড়ি নিয়ে বিরোধের সূত্রপাত (Bangladesh)

এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে বিরোধের সূত্রপাত হয় একটি মাছের ভেরি নিয়ে। এখানেই ৫০ বছরের তারিকুল ইসলাম নামের একজনকে হত্যা করা হয়। তারপরেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে (Bangladesh)। এরপরেই মৌলবাদীরা দাহার মাসিহাটি গ্রামে কুড়িটিরও বেশি হিন্দু বাড়িতে আক্রমণ চালায় বলে অভিযোগ। প্রথম আলো প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তারা চারটি দোকান ভাঙচুর করে এবং আরও দুটিতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এই ঘটনার দশজনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

গ্রামের পুরুষ সদস্যরা ঘরছাড়া (Bangladesh)

প্রথম আলো প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, তারিকুল ইসলামের সঙ্গে পিন্টু বিশ্বাস নামের এক ব্যক্তির জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। ইউনূসের বাংলাদেশে এমন সাম্প্রদায়িক হিংসার (Bangladesh) ঘটনা ফের একবার সামনে এল। সমাজ মাধ্যমে তা ব্যাপক ভাইরালও হয়েছে হিন্দুদের আক্রান্ত হওয়ার ছবি এবং ভিডিও (যদিও এর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িগুলি ভাঙচুরের দৃশ্য স্পষ্ট হয়েছে প্রথম আলোর একজন সাংবাদিকের প্রতিবেদনে। যিনি নিজে গ্রাউন্ড জিরোতে গিয়েছিলেন (Bangladesh)। দাহার মাসিহাটি গ্রামে পৌঁছে তিনি দেখতে পান যে হিন্দু বাড়িঘর এবং তাদের জিনিসপত্র একদম ছারখার হয়ে গেছে। ওই সাংবাদিক তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন যে ছয়টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন যে গ্রামের সমস্ত পুরুষ সদস্য তাঁদের নিরাপত্তার কারণে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছেন। কিছু হিন্দু মহিলা রয়ে গেছেন গ্রামে। আহতদের বেশিরভাগই মতুয়া সম্প্রদায় বলে জানা গিয়েছে।

Please follow and like us:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

LinkedIn
Share